শনিবার, ২৪ মে ২০২৫ | ১০ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
Dhaka Prokash

টাঙ্গাইলে যমুনা ফুড অফিসার জুট মিলে ভয়াবহ আগুন, ২ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি

যমুনা ফুড অফিসার ইন্ডাস্ট্রিতে ভয়াবহ আগুন। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে একটি জুট মিলে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এতে প্রায় দুই কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। শুক্রবার (১৩ আগস্ট) দুপুর দেড়টার দিকে উপজেলার নিকরাইল ইউনিয়নের সিরাজকান্দি এলাকার যমুনা ফুড অফিসার ইন্ডাস্ট্রি জুট মিলে আগুন লাগে। পরে সন্ধ্যার দিকে পুরোপুরি আগুন নিভিয়ে আনেন ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা।

জুট মিলের শ্রমিকরা জানায়, বন্ধের দিন থাকায় মিলের ভেতরে কেউ ছিল না। আমরা কয়েকজন বাহিরে কাজ করছিলাম। দেড়টার দিকে মিলের ভেতর থেকে পোড়ার গন্ধ পেয়ে দেখি আগুন লেগেছে। পরে দ্রুত ম্যানেজারকে জানিয়ে আমরা আগুন নেভানোর চেষ্টা করে ব্যর্থ হই। পরে ফায়ার সার্ভিসের টিম এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন।

যমুনা ফুড অফিসার ইন্ডাস্ট্রিতে ভয়াবহ আগুন। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

জুট মিলের মিলের ব্যবস্থাপক প্রশাসন সাজেদুর রহমান বলেন- শুক্রবার বেলা ২ টার দিকে খবর আসে জুট মিলে আগুন লেগেছে। মিলের সিকিউরিটি গার্ডসহ কয়েকজন শ্রমিক জানায়, হঠাৎ মিলের ভেতর থেকে পোড়ার গন্ধ বের হচ্ছে। সেখানে ভেতরে গিয়ে তারা দেখতে পায় আগুন জ্বলছে। পরে তাৎক্ষণিক ভূঞাপুর ফায়ার সার্ভিসকে জানানো হলে ফায়ারের কর্মীরা দ্রুত এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন।

তিনি আরও বলেন, পাটের তৈরি বস্তা, ক্লথ, ৬ টা তাঁত মেশিন ও রিপ্রেয়ার রুম আগুন লেগে কমপক্ষে দেড় থেকে ২ কোটি টাকার মালামাল এবং বিভিন্ন মেশিনের যন্ত্রাংশ পুড়ে গেছে। কীভাবে আগুন লেগে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

এ ঘটনায় ভূঞাপুর ফায়ার সার্ভিসের লিডার স্বপন বলেন- খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে ২০ মিনিটের মধ্যে আগুন নিয়ন্ত্রণ আনতে সক্ষম হই। জুট মিল কর্তৃপক্ষের তথ্যমতে, প্রায় ২ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানায় এবং বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হতে পারে বলে ধারণা করছি। আগুন পুরোপুরি নিভিয়ে সন্ধ্যার দিকে আমাদের কার্যক্রম বন্ধ করা হয়।

এ ঘটনায় যমুনা ফুড অফিসার ইন্ডাস্ট্রির চেয়ারম্যান মোতাবেক সরকার বলেন- আজ শুক্রবার ছুটির দিন ছিল। মিলে কোনো কর্মচারী ছিল না। দুর্বৃত্তরা ষড়যন্ত্র করে জুট মিলে আগুন লাগিয়েছে। বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে।

এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মামুনুর রশীদ বলেন- জুট মিলে আগুন লাগার বিষয়টি জানতে পেরেছি এবং সেখানে ফায়ার সার্ভিসের টিম আগুন নিয়ন্ত্রণে এনেছে। তাৎক্ষণিক ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণটা জানা যায়নি।

Header Ad
Header Ad

ঢাবি উপাচার্যের দাপ্তরিক ফোন হ্যাকড, বিকাশে চাওয়া হচ্ছে টাকা

অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমেদ খান। ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমেদ খানের দাপ্তরিক মোবাইল নম্বর হ্যাক করে হ্যাকাররা হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করে বিভিন্নজনের কাছে বিকাশে টাকা দাবি করেছে। শনিবার (২৪ মে) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. সাইফুদ্দীন আহমেদ।

তিনি জানান, হ্যাকিংয়ের বিষয়টি জানার পরপরই নম্বরটি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে এবং ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)কে অবহিত করা হয়েছে।

হ্যাক হওয়া নম্বরটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. আখতারুজ্জামানের সময় থেকে দাপ্তরিক কাজে ব্যবহৃত হয়ে আসছিল। পরে অধ্যাপক মাকসুদ কামাল এবং বর্তমানে অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমেদ খান একই নম্বরটি দাপ্তরিক যোগাযোগে ব্যবহার করছিলেন।

শনিবার দুপুরে হ্যাকার ওই নম্বরের হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে একাধিক ব্যক্তিকে ‘জরুরি প্রয়োজন’ উল্লেখ করে ১৫ হাজার টাকা পাঠাতে বলেন। বার্তায় বলা হয়, “বিকাশে ১৫ হাজার টাকা হবে? আমার আর্জেন্ট লাগবে। এখন পাঠিয়ে দেওয়া যাবে?” আরেকটি বার্তায় লেখা ছিল, “আমি কালকে ব্যাংক থেকে তুলে দিয়ে দিব, সমস্যা নেই।”

বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি অনলাইন নিউজ পোর্টালের প্রতিবেদকসহ বেশ কয়েকজন এই ধরনের বার্তা পেয়েছেন। তবে অনেকে সন্দেহজনক বার্তা পেয়ে সঙ্গে সঙ্গেই বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে অবহিত করেন।

প্রক্টর বলেন, “এটি একটি গুরুতর বিষয়। উপাচার্য স্যারের দাপ্তরিক নম্বর হ্যাক করে প্রতারণার চেষ্টা করা হয়েছে। আমরা আইনি সহায়তা চেয়েছি। নম্বরটি বর্তমানে বন্ধ রয়েছে। তবে উপাচার্যের ব্যক্তিগত নম্বর নিরাপদ আছে।”

Header Ad
Header Ad

টাঙ্গাইলে বিদ্যুৎ বিলের সঙ্গে মিটার রিডিংয়ের ব্যাপক গড়মিল, প্রমাণ পেল দুদক

টাঙ্গাইলে বিদ্যুৎ বিলের সঙ্গে মিটার রিডিংয়ের ব্যাপক গড়মিলের প্রমাণ পেয়েছে দুদক। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

মিটার রিডিং না দেখেই বিদ্যুৎ বিল করা ও অতিরিক্ত বিদ্যুৎ বিল আসায় নানা ভোগান্তি আর হতাশ হয়ে পড়েছেন টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর উপজেলার ভুক্তভোগী ডিজিটাল বিদ্যুৎ গ্রাহকরা। এমন ভুতুড়ে বিদ্যুৎ বিলের গড়মিলের নানা অনিয়মের অভিযোগ দীর্ঘদিনের। কিন্তু কতিপয় কিছু মিটার রিডারদের এই ভূতুড়ে বিল ও অনিয়ম বন্ধে বিদ্যুৎ অফিসে গিয়ে অভিযোগ দিয়েও প্রতিকার পাননি অসংখ্য ভুক্তভোগী গ্রাহক।

শুধু তাই নয়, বিল সংশোধন করতে গেলেও পড়তে হচ্ছে নানা ভোগান্তি আর বিলম্বনায় । গ্রাহকদের অভিযোগ সময়ের বিল সময়ে না করে মিটার রিডিং না দেখেই বিল করছে মিটার রিডার। এছাড়াও গ্রাহকদের থেকে বাড়তি সুবিধাও নেন রিডাররা। ফলে বছরের পর বছর এমন ভূতুড়ে বিল দিচ্ছে তারা।

সম্প্রতি বিদ্যুৎ বিল ও মিটার রিডিংয়ের সঙ্গে মিল না থাকায় তার প্রতিকার চেয়ে জেলার ভূঞাপুর উপজেলার গোবিন্দাসী ইউনিয়নের জিগাতলা গ্রামের ভুক্তভোগী আলতাফ হোসেন নামে এক বিদ্যুৎ গ্রাহক দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) টাঙ্গাইল জেলা কার্যালয়ে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।

আলতাফ হোসেনের অভিযোগের প্রেক্ষিতে শনিবার (২৪ মে) দিনব্যাপি উপজেলার গোবিন্দাসী ইউনিয়নের জিগাতলা গ্রামে বিভিন্ন বাসা-বাড়িতে গিয়ে ভুক্তভোগীসহ অন্যান্য গ্রাহকের বিদ্যুৎ বিলের কাগজ ও মিটার রিডিং সরেজমিনে দেখে টাঙ্গাইলের দুদক। পরে বিদ্যুৎ বিলের সঙ্গে মিটার রিডিংয়ের গড়মিলের সত্যতা পান তারা।

অভিযোগকারী আলতাফ হোসেন বলেন, মিটার রিডিংয়ের সঙ্গে বিদ্যুৎ বিলের মিল নেই। প্রতি মাসেই অতিরিক্ত বিলের ঘানি টানতে হচ্ছে। মিটার রিডিংম্যান কোমল ও জাহিদকে বললেও তারা মিটার না দেখেই ভুয়া বিল করে। এনিয়ে ভূঞাপুর বিদ্যুৎ অফিসে অভিযোগ দিয়েও কোনো প্রতিকার মেলেনি। পরে বাধ্য হয়ে ভূতুড়ে বিলের প্রতিকার চেয়ে দুদকে অভিযোগ করি।

এসময় আরও শতাধিক গ্রাহক তাদের এমন সমস্যা নিয়ে দুদকের কাছে ভূতুড়ে বিলের কাগজ নিয়ে দীর্ঘদিনের অভিযোগ তুলে ধরে। ভুক্তভোগীরা বলেন, কোমল ও জাহিদ মিটারগুলো দেখভালের দায়িত্বে। তাদের টাকা দিলে বিল কমিয়ে দেয় আর টাকা না দিলে পরের মাসে অতিরিক্ত বিল করে। বিদ্যুৎ বিল বেশি আসার ব্যাপারে কথা বলেও তাদের কোনো সহযোগিতা পাওয়া যায় না।

একই গ্রামের রায়হান মাস্টার নামে আরেক ভুক্তভোগী জানান, মিটার রিডিংয়ের সঙ্গে বিলের কয়েকশো ইউনিটের গড়মিল রয়েছে। প্রতিমাসেই অতিরিক্ত বিল প্রদান করে আসছি। মিটার রিডারদের বার বার মিটার দেখে বিল করতে বললেও তারা মিটার না দেখেই মনগড়া অতিরিক্ত ইউনিট বেশি লিখে বিল করে। শুধু আমি একা নই, জিগাতলা গ্রামের প্রতিটা ডিজিটাল মিটারের বিদ্যুৎ গ্রাহক এমন ভূতুড়ে বিলের শিকার।

দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) টাঙ্গাইল জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. নুর আলম বলেন, ভুক্তভোগী বিদ্যুৎ গ্রাহকের অভিযোগের প্রেক্ষিতে ভূঞাপুরের জিগাতলা গ্রামের বিভিন্ন বাসা-বাড়িতে শনিবার দিনব্যাপি অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানে মিটার রিডিং ও বিদ্যুৎ বিলের কাগজের গড়মিলের প্রমাণ পাওয়া গেছে। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এ বিষয়ে ভূঞাপুর বিদ্যুৎ বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী (বিউবো) খন্দকার কামরুজ্জামান বলেন, একজন গ্রাহকের অভিযোগের প্রেক্ষিতে জেলা দুদক অভিযানে আসে। যেগুলো মিটারে সমস্যা সেগুলো পরিবর্তন করে প্রিপেইড মিটারের আওতায় আনা হবে এবং মিটার পাঠক বা রিডারের বিরুদ্ধে কোনো বিদ্যুৎ গ্রাহকদের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ সঠিকভাবে পেলে অফিসিয়ালভাবে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

উল্লেখ্য, টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর বিদ্যুৎ বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগের তথ্যমতে ভূঞাপুরে প্রায় ৫৩ হাজার বিদ্যুৎ গ্রাহক রয়েছে। তারমধ্যে প্রিপেইড মিটার রয়েছে প্রায় ৩৪ হাজার এবং ডিজিটাল মিটার (পুরাতন) রয়েছে প্রায় ১৯ হাজার। এ ছাড়াও পার্শ্ববর্তী ঘাটাইল, কালিহাতী ও গোপালপুর উপজেলার আংশিক কিছু এলাকাজুড়ে ভূঞাপুরের বিদ্যুৎ বিক্রয় ও বিতরণের আওতায় এই ৪টি উপজেলার বিদ্যুৎ গ্রাহক রয়েছেন।

Header Ad
Header Ad

প্রধান উপদেষ্টা নয়, বিতর্কিত উপদেষ্টাদের অপসারণ চায় বিএনপি

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের পদত্যাগ চায় না, বরং উপদেষ্টা পরিষদের বিতর্কিত তিন সদস্যের অপসারণ চায় দলটি—এমন মন্তব্য করেছেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ নেতা ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন।

শনিবার (২৪ মে) রাতে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির প্রতিনিধি দলের বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন তিনি।

খন্দকার মোশাররফ বলেন, “আমরা কখনোই প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি করিনি, এখনো তা চাই না। আমরা বরং তাঁর কাছ থেকে একটি সুস্পষ্ট নির্বাচন রোডম্যাপ চাই, যাতে জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়।”

তিনি আরও জানান, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ নিশ্চিত করতে উপদেষ্টা পরিষদে যারা বিতর্কিত ভূমিকা পালন করেছেন, তাদের বাদ দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে বিএনপি। একইসঙ্গে দলটি একটি লিখিত বক্তব্যও প্রধান উপদেষ্টার হাতে তুলে দিয়েছে।

বিএনপি নেতা বলেন, “নির্বাচনের বিলম্ব মানে স্বৈরাচারের ফেরার সম্ভাবনা বাড়ানো। তাই অবিলম্বে নির্বাচনকালীন রোডম্যাপ প্রকাশ করতে হবে। আমরা চাই সংস্কার চলুক, আর সে সংস্কার বিএনপি ক্ষমতায় এলেও অব্যাহত থাকবে।”

আওয়ামী লীগ নেতাদের বিচার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “আমরা কারও প্রতি প্রতিশোধে বিশ্বাস করি না, তবে আইনের শাসনের পক্ষে। যাদের বিরুদ্ধে গুরুতর অপরাধের অভিযোগ রয়েছে, তাদের অবশ্যই আইনের আওতায় আনতে হবে—কিন্তু সেটা হতে হবে স্বাধীন ও নিরপেক্ষ বিচার ব্যবস্থার মাধ্যমে।”

প্রসঙ্গত, চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে ড. ইউনূসের পদত্যাগ সম্ভাবনা নিয়ে যে গুঞ্জন তৈরি হয়েছে, তার পটভূমিতে বিএনপি এই বৈঠকে বসে। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, আবদুল মঈন খান এবং সালাহউদ্দিন আহমদ।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ঢাবি উপাচার্যের দাপ্তরিক ফোন হ্যাকড, বিকাশে চাওয়া হচ্ছে টাকা
টাঙ্গাইলে বিদ্যুৎ বিলের সঙ্গে মিটার রিডিংয়ের ব্যাপক গড়মিল, প্রমাণ পেল দুদক
প্রধান উপদেষ্টা নয়, বিতর্কিত উপদেষ্টাদের অপসারণ চায় বিএনপি
একনেকে ১১ হাজার ৮৫১ কোটি টাকার ৯ প্রকল্প অনুমোদন
বিয়ের পর আমার ভাগ্য খুলে গেছে: মেহজাবীন
দায়িত্ব পালন অসম্ভব করে তুললে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে সিদ্ধান্ত
পুলিশকে হুমকি দিয়েছে নুর: পুলিশ অ্যাসোসিয়েশন
বিরামপুরে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানসহ আওয়ামী লীগের ৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার
সিরিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা শিথিল করে ট্রাম্প প্রশাসনের আদেশ জারি
সালমানের বাংলোতে ঢুকতে লাগবে পরিচয়পত্র, ছাড় পাবেন না তারকারাও
ড. ইউনূস জনপ্রিয়তা যাচাইয়ের নাটক মঞ্চস্থ করছেন: রুমিন ফারহানা
রোববার যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সাথে সর্বদলীয় বৈঠক
লন্ডনে সালমান এফ রহমানের ছেলে ও ভাতিজার ১৪৭৯ কোটি টাকার সম্পদ জব্দ (ভিডিও)
বিয়ের অল্পদিনের মধ্যেই বিচ্ছেদ, রাগে ঘটককে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বিনিয়োগকারীরা নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: আমীর খসরু
বলিউড অভিনেতা মুকুল দেব মারা গেছেন
ভারতের নতুন টেস্ট অধিনায়ক শুভমান গিল
বিমান বাহিনীর সাবেক প্রধান ও পরিবারের ৩৮ ব্যাংক হিসাব জব্দ
ঈদে আসছে নতুন নোট, থাকছেনা কোনো ব্যক্তির ছবি: গভর্নর
প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগ করছেন না