শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪ | ১৫ চৈত্র ১৪৩০
Dhaka Prokash

খন্দকার মুক্তাদির আটক, সন্ধায় মুক্ত

সিলেটে আটকের পরবর্তী তিনঘন্টার মধ্যে মুক্ত হলেন বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা খন্দকার আব্দুল মুক্তাদির। প্রথমে শনিবার (৮ এপ্রিল) বিকাল ৩টার দিকে মহানগরের বিমানবন্দর এলাকা থেকে তাকে আটক করে পুলিশ।

পুলিশ জানায়, ২০১৮ সালের একটি মামলায় ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি ছিলেন খন্দকার মুক্তাদির। সেই মামলায় আজ বিকালে বিমানবন্দর এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়। পরে তিনি জামিনের কাগজপত্র উপস্থাপন করলে ছেড়ে দেওয়া হয়।

এর আগে বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা খন্দকার আবদুল মুক্তাদির শনিবার দলীয় কর্মসূচিতে অংশ নেওয়ার জন্য বিমান যোগে সিলেট আসেন। খবর পেয়ে পুলিশ বিমানবন্দর থেকে বের হওয়ার পরই তাকে আটক করে।

জেলা বিএনপি সুত্র জানায়, ২০১৮ সালের যে মামলায় খন্দকার মুক্তাদিরকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। কিন্তু ওই মামলায় আদালত থেকে মুক্তাদির জামিনে ছিলেন। কিন্তু কোন কারণে আদালত থেকে 'রি-কল' না আসায় পুলিশ তাকে আটক করেছিল। পরে সন্ধ্যায় তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।

আটকের ও পরবর্তীতে মুক্তির বিষয়টি ঢাকা প্রকাশকে নিশ্চিত করেছেন সিলেট কোতোয়ালি মডেল থানায় ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আলী মাহমুদ।
এএজেড

আজকের ইফতারের সময় (ঢাকা)

0

ঘণ্টা

0

মিনিট

0

সেকেন্ড

আগুনে পুড়লো ‘ভূঞাপুর থানা’ মার্কেটের ৪ দোকান

ভূঞাপুর থানা মার্কেটে আগুনে পুড়ে যাওয়া ক্ষতিগ্রস্থ দোকান। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর থানা মার্কেটে অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটেছে। আগুনে পুড়ে ৪টি দোকান ক্ষতিগ্রস্থ হয়। বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিটের কারণে এই আগুনের সূত্রপাত বলে ধারণা করছে ফায়ার সার্ভিস।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) ভোররাতে থানা মার্কেটের এই অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটে। আগুনে প্রায় ৮ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। মার্কেটের লামিয়া স্টোর পুরোপুরি ক্ষতি হয়েছে। এছাড়া মৌ কনফেকশনারী, উৎসব মডেল মেডিসিন ও মা-বাবার দোয়া ফ্যাশনের আংশিক ক্ষতিগ্রস্থ হয়।

বাজারের নৈশ প্রহরী মিন্টু জানান, রাতে বাজারে টহলরত অবস্থায় দেখতে পাই থানা মার্কেটের একটি মুদিখানা দোকান থেকে ব্যাপক ধোয়া বের হচ্ছিল। পরে মুহুর্তেই আগুন ছড়িয়ে পরে। বিষয়টি থানায় অবহিত করা হয়।

ভূঞাপুর ফায়ার স্টেশন সার্ভিসের টিম লিডার স্বপন আলী জানান, খবর পাওয়ার পরই ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে দ্রুত আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। এতে একটি দোকানের পুরোপুরি ক্ষতি হয়েছে। এছাড়া আরও ৩ টি দোকান আংশিক ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। এতে প্রায় ৮ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। যেখানটিতে আগুন লেগেছে তার কয়েক মিটার পরেই ভূঞাপুর থানা ভবন।

তিনি আরও জানান, থানা মার্কেটের পাশে ভূমি অফিসের পুকুর থেকে পানি পাওয়া না গেলে আরও বড় ধরণের ক্ষয়ক্ষতি হতো। এতে ঝুঁকিতে পড়তো থানা ভবনও। তবে- ওই পুকুরের পানিতে ব্যাপক ময়না-আবর্জনা থাকায় পানি তুলতে অনেক কষ্ট হয়েছে।

এ ঘটনায় ভূঞাপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আহসান উল্লাহ বলেন, থানা মার্কেটে আগুন লাগার খবরটি বাজারের নৈশ প্রহরী জানানোর পর তাৎক্ষণিক ফায়ার সার্ভিসকে জানানো হয়। পরে ফায়ার সার্ভিস ঘটনাস্থলে এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। আগুনে কয়েকটি দোকান ঘর ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে।

পছন্দের শীর্ষে ভারতীয় নায়ক-নায়িকাদের নামে দেশে তৈরি পোশাক

জমে উঠেছে ঈদের কেনাকাটা। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁয় ঈদের কেনাকাটা জমে উঠেছে। রমজানের প্রথম সপ্তাহ থেকেই বাজারে ক্রেতাদের ভিড় দেখা গেলেও কার্যত ১৫ রোজার পর থেকে ফুটপাত থেকে শুরু করে বহুতল বিপণিবিতানগুলোতে জমে উঠেছে কেনাবেচা। সকাল থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত চলছে কেনাকাটা।

এবারও ছেলেদের চাহিদা অনুযায়ী পাঞ্জাবি-পাজামা, বিভিন্ন ব্র্যান্ডের শার্ট, প্যান্ট, মেয়েদের জন্য থ্রি-পিস, ফ্রক, স্কার্ট ও শিশুদের শার্ট, প্যান্ট, পাঞ্জাবি-পাজামাসহ নানা নজরকাড়া পোশাক পাওয়া যাচ্ছে বিপণিবিতানগুলোতে। এ বছর বিশেষ আকর্ষণ হিসেবে বাজারে এসেছে মেয়েদের জন্য ‘আলিয়া কাট গাউন’, ‘মাসাকাল্লি’, ‘নায়রাকাট’, ‘কালামকারি’ ও ‘নবাবি’ নামের থ্রি-পিস।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, অন্য বছরগুলোর তুলনায় এবার বিক্রি বেশি। দেশের তৈরি পোশাকের চাহিদাই বেশি। তবে ভারতীয় সিনেমার জনপ্রিয় নায়ক-নায়িকাদের নামে দেশে তৈরি পোশাকের প্রতি তরুণ-তরুণীদের আকর্ষণ বেশি। এবার প্রতিটি পোশাকের মূল্য কিছুটা বেশি হলেও বিক্রি হচ্ছে ভালো।

সরেজমিনে গত বুধবার ও বৃহস্পতিবার দেখা যায়, শহরের দেওয়ান বাজার, গিতাঞ্জলী শপিং কমপ্লেক্স, বসাক শপিং কমপ্লেক্স, শুভ প্লাজা, ঠাকুর ম্যানশন, পোরশা মার্কেট, মাজেদা সুপার মার্কেট, ক্রিসেন্ট মার্কেট, বিসমিল্লাহ টাওয়ার, মদিনা মার্কেটসহ বিভিন্ন বিপণিবিতানে জমে উঠেছে ঈদের বাজার।

বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, সকাল ৯টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত কেনাবেচা চলছে। শিশু তরুণীদের জন্য ফ্রক, গাউন, জিপসি, ফ্লোর টাচ, লাচা, অর্গান্ডি থ্রি-পিস, লেহেঙ্গা, চাইনিজ পার্টি ড্রেস, ইন্ডিয়ান অরগানজা জামা বিক্রি হচ্ছে দেদার। তবে সব কিছু পিছনে ফেলে এ বছর কিশোরী ও তরুণীদের পছন্দের শীর্ষে আছে আলিয়া কাট নামের জামা। সব বয়সীদের জন্য আলিয়া কাট নামের এই গাউন বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৬০০ টাকা থেকে ৬ হাজার টাকা পর্যন্ত। এরপরই ‘মাসাকাল্লি’, ‘নায়রাকাট’, ‘কালামকারি’ ও ‘নবাবি’ নামের থ্রি-পিস চাহিদা রয়েছে। এগুলো ১ হাজার ২০০ টাকা থেকে ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া জিপসি, ফ্লোর টাচ ও চাইনিজ পার্টি ড্রেসের চাহিদাও রয়েছে বেশ। এগুলো ২ হাজার থেকে ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে। ছেলেরা বিভিন্ন ব্র্যান্ডের প্যান্ট, শার্ট ও পাঞ্জাবি কিনছে। স্কুল কলেজপড়ুয়াদের চাহিদার শীর্ষে রয়েছে ‘পাঠান’ ও ‘বাহুবলী-২’ নামের পাঞ্জাবি। বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫০০ থেকে ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত। কেউ কেউ সুতি কাপড়ের পাজামা-পাঞ্জাবিও কিনছে। এগুলো ১ হাজার ৫০০ থেকে ৪ হাজার টাকা পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে।

শহরের কাপড়পট্টি এলাকার বিণাপাণি বস্ত্রালয়, গণেশ বস্ত্রালয়, লক্ষ্মী বস্ত্রালয়, পাবনা বস্ত্রালয়, শিলামনিসহ বিভিন্ন অভিজাত শাড়ীর দোকানগুলোতে গিয়ে দেখা যায়, ক্রেতাদের ভিড়। এসব দোকানে বিভিন্ন ধরণের সিল্ক শাড়ি, সুতিকাতান, স্বর্ণকাতান, বেনারসী, হাফসিল্ক, জামদানি শাড়ির বিক্রি ভালো। ২ হাজার থেকে ১০ হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে এসব শাড়ি। নি¤œ আয়ের ক্রেতারা কিনছেন ৮০০ থেকে ১ হাজার ৬ হাজার টাকার শাহজাদপুর ও টাঙ্গাইলের তাঁতের শাড়ি।

দেওয়ান বাজার শপিং কমপ্লেক্সের আসমান বিগবাজার বিপণিবিতানের স্বত্বাধিকারী শহিদুল ইসলাম ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, ‘রোজার শুরুতে ক্রেতা কিছুটা কম হলেও ঈদের দিন যতই ঘনিয়ে আসছে দোকানে ক্রেতাদের ভিড় ততই বাড়ছে। আমাদের দোকানে পোশাকের পাশাপাশি জুতা ও প্রসাধনী বিক্রি হলেও এখন পর্যন্ত পোশাকের বিক্রিই বেশি। এ বছর দাম বেশি হলেও পোশাকের মান ভালো হওয়ায় ক্রেতারা সন্তুষ্ট হচ্ছেন।’

শহরের সুপারপট্টি এলাকায় অবস্থিত বিশাল ক্লথ স্টোরের বিক্রেতা এম এম মজিদ ঢাকাপ্রকাশকে জানান, ‘আমাদের এখানে মেয়েদের বিভিন্ন ব্র্যান্ডের থ্রি-পিসের পাশাপাশি, ছেলেদের পাজামা, পাঞ্জাবি ও শার্টের সিট কাপড়ের কালেকশন রয়েছে। তৈরি পোশাকের তুলনায় এবার সিট কাপড়ের দাম খুব একটা বাড়েনি। রমজানের শুরু থেকেই সিট কাপড়ের বেচাবিক্রি বেশ ভালো। আগামী কয়েক দিনে আরও ভিড় বাড়বে বলে মনে হচ্ছে।’

শহরের দেওয়ান বাজারে গত বৃহস্পতিবার কথা হয় শহরের পার নওগাঁ থেকে আসা জাকিয়া জেসমিন নামের এক ক্রেতার সঙ্গে। তিনি ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, ‘শেষমূহূর্তে ভিড়ের কারণে এ বছর ঈদের কেনাকাটা একটু আগেই সেরে ফেলার ইচ্ছা ছিল। এই উদ্দেশ্যে (বৃহস্পতিবার) ১৭ রমজানের দিন ইফতারের পর রাতে বাজারে এসে দেখি উপচেপড়া ভিড়। ক্রেতার সঙ্গে কথা বলার সময়ই নেই বিক্রেতার। দাম চাইছে গলাকাটা। এর মধ্যেই মেয়ের জন্য পোশাক কিনলাম। এখনও আমার কেনাকাটা বাকি।’

‘জিম্মি নাবিকদের মুক্তিপণের বিষয়ে এখনো কথা হয়নি’

ছবি: সংগৃহীত

ভারত মহাসাগরে সোমালিয়ান জলদস্যুদের হাতে জিম্মি ২৩ বাংলাদেশি নাবিকসহ জাহাজের বিষয়ে মুক্তিপণ নিয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানিয়েছেন জাহাজটির মালিক পক্ষ।

শুক্রবার (২৯ মার্চ) বেলা ১১টার দিকে একটি গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন কবির গ্রুপের মিডিয়া উপদেষ্টা মিজানুল ইসলাম। এর আগে দেশের কয়েকটি গণমাধ্যম ‘মুক্তিপণ চূড়ান্ত হয়েছে’ বলে খবর প্রচার করেছে।

মিজানুল ইসলাম বলেন, জলদস্যুরা যে তৃতীয়পক্ষ নিয়োগ করেছে, তাদের সঙ্গে আমাদের নিয়মিত যোগাযোগ হচ্ছে। তবে আমাদের (কবির গ্রুপ) সঙ্গে দর কষাকষি করে মুক্তিপণ চূড়ান্ত হয়নি। যেহেতু মালিক পক্ষের হয়ে আমি গণমাধ্যমে কথা বলছি, তাই দৃঢ়ভাবে বলতে পারি আমি এমন কিছু জানায়নি। আসলে এখনো তারা মুক্তিপণের বিষয়টি সামনে আনেনি। তবে আমরা এমন কিছু হতে পারে ধরে নিয়ে অগ্রিম কিছু পদক্ষেপ নিয়ে রেখেছি।

তিনি বলেন, ১৩ বছর আগে এমভি জাহান মনিকে যেভাবে দস্যুদের কবল থেকে মুক্ত করা হয়েছিল, সেই অভিজ্ঞতার আলোকেই তারা এগোচ্ছেন। নাবিকরা মুক্তি পেলে তাদের বিমানযোগে দেশে আনা হবে। এছাড়া জাহাজ ফিরিয়ে আনার জন্য অপর একটি দলকে পাঠানো হবে, সেটিও আগেভাগে ঠিক করে রাখা হয়েছে।

পূর্ব অভিজ্ঞতা অনুযায়ী এবং পরামর্শক প্রতিষ্ঠানগুলোর নির্দেশনা অনুসারে কাজ করছে জানিয়ে প্রতিষ্ঠানটি বলে, অনেকের মতো আমরাও আশা করছি, ঈদের আগে নাবিকদের ফিরিয়ে আনা যাবে। তবে এটা সম্পূর্ণ জলদস্যুদের হাতে, ওরা না চাইলে আমরা নিজের থেকে কিছু করতে পারবো না।

এ বিষয়ে আন্তর্জাতিক পরিসরে অনেকের সঙ্গে আলোচনা চলছে। একই সঙ্গে বিমাকারী প্রতিষ্ঠান প্রোটেকশন অ্যান্ড ইনডেমনিটি (পিঅ্যান্ডআই) এবং ক্রাইসিস টোয়েন্টিফোর জিম্মি জাহাজ ও নাবিকদের উদ্ধারে কাজ করছে। তবে ঠিক কার সঙ্গে কোথায়, আলোচনা হয়েছে বা হচ্ছে, তা নির্দিষ্ট করে বলেননি মিজানুল।

তিনি আস্বস্থ্য করেন যে, জলদস্যুরা এখন জাহাজের খাবার তেমন একটা ব্যবহার করছেন না। তারা বাইরে থেকে খাবার নিয়ে আসছেন।

এর আগে, জাহাজে জিম্মি ওয়েলার মোহাম্মদ শামসুদ্দিন তার পরিবারের কাছে ফোন করে জানান, তারা সুস্থ আছেন। তবে, কিছুদিন ধরে জাহাজে এক ইংরেজি জানা লোক যুক্ত হয়েছেন। ধারণা করা হচ্ছে, তার মাধ্যমে দস্যুরা জাহাজ মালিক পক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করে মুক্তিপণ দাবি করেছে।

গত ৪ মার্চ আফ্রিকার দেশ মোজাম্বিকের মাপুটো বন্দর থেকে যাত্রা শুরু করে এমভি আবদুল্লাহ। জাহাজটি কয়লা নিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ১২ মার্চ দুপুরে ভারত মহাসাগরে সোমালিয়ান জলদস্যুদের কবলে পড়ে জাহাজটি।

২০১০ সালের ৫ ডিসেম্বর আরবসাগরে একই প্রতিষ্ঠানের জাহাজ ‘এমভি জাহান মণি’ জলদস্যুদের কবলে পড়েছিল। পরে ওই জাহাজের ২৫ নাবিক ও প্রধান প্রকৌশলীর স্ত্রীকে জিম্মি করে দস্যুরা। পরে নানাভাবে দেনদরবার ও দরকষাকষি শেষে দস্যুদের সঙ্গে সমঝোতা করে ২০১১ সালের ১৪ মার্চ তাদের বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনা হয়।

সর্বশেষ সংবাদ

আগুনে পুড়লো ‘ভূঞাপুর থানা’ মার্কেটের ৪ দোকান
পছন্দের শীর্ষে ভারতীয় নায়ক-নায়িকাদের নামে দেশে তৈরি পোশাক
‘জিম্মি নাবিকদের মুক্তিপণের বিষয়ে এখনো কথা হয়নি’
প্রাথমিকের শেষ ধাপের পরীক্ষা আজ
সেতু থেকে খাদে পড়ে ৪৫ বাসযাত্রী নিহত, অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল শিশু
স্বাস্থ্যমন্ত্রীর আশ্বাসে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি স্থগিত
ফিলিস্তিনি নারীদের অন্তর্বাস নিয়ে অশ্লীল খেলায় মেতেছে ইসরায়েলি সেনারা
যত জঙ্গি গ্রেপ্তার করেছি, একজনও মাদরাসার ছাত্র নন : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার বিরোধিতা করায় সাংবাদিকের কারাদণ্ড
বাতিঘরের শ্যুটিংয়ে হিমাচলে শিরোনামহীন ব্যান্ড
যৌনস্বাস্থ্য ভালো রাখতে প্রতিদিন খাদ্যতালিকায় রাখুন এ সব
গাজায় নিহত আরও অর্ধশতাধিক ফিলিস্তিনি
৮ এপ্রিলের ট্রেনের টিকিট বিক্রি শুরু আজ
ডিজিটাল হুন্ডির মাধ্যমে ৪০০ কোটি টাকা পাচার, গ্রেপ্তার ৫
দূষণে বাংলাদেশে বছরে ২ লাখ ৭২ হাজার মানুষের অকালমৃত্যু: বিশ্বব্যাংক
বরিশালে নামাজ চলাকালে মসজিদে এসি বিস্ফোরণ
নওগাঁয় পরীক্ষার রুটিন পরিবর্তনের দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
গুলি করে মারা হলো বিশ্বের সবচেয়ে বড় সেই সাপটিকে
দুঃসময় অতিক্রম করছি, সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে: মির্জা ফখরুল
মাকে বাড়ি থেকে বের করে দেওয়ায় শিক্ষক কারাগারে