সোনাহাট সেতুর কাজ শেষ হবে কবে?

০৭ নভেম্বর ২০২২, ১১:২৮ এএম | আপডেট: ০৩ অক্টোবর ২০২৩, ১০:৫৫ পিএম


সোনাহাট সেতুর কাজ শেষ হবে কবে?
ছবি: অনিল চন্দ্র রায়, প্রতিনিধি কুড়িগ্রাম

মেয়াদ শেষ হয়ে গেলেও কাজ শেষ হয়নি কুড়িগ্রামের দুধকুমার নদীর উপর সোনাহাট সেতু নির্মাণের কাজ। এ কারণে দুই দফা সংশোধন করে কাজের সময় বৃদ্ধি করা হয়েছে। টাকাও বৃদ্ধি করা হয়েছে। তারপরও কাজ শেষ হয়নি। এ কারণে এলাকাবাসীর ভোগান্তি কমেনি। জীবনের ঝুঁকি নিয়েই নদী পারাপার হতে হয় মানুষকে।

প্রকল্প সুত্রে জানা গেছে, এ পর্যন্ত কাজের অগ্রগতি হয়েছে মাত্র ৩০ শতাংশ। এই অবস্থায় বাকি কাজ শেষ করতে আরও এক বছর অর্থাৎ ২০২৩ সালের জুন পর্যন্ত সময় বাড়ানোর প্রস্তাব সড়ক বিভাগ থেকে পরিকল্পনা কমিশনে পাঠানো হয়েছে। অভিযোগ উঠেছে, কাজ তদারকি করতে নিয়ম অনুযায়ী মন্ত্রণালয়ে পিইসি ও পিআইসি মিটিং হওয়ার কথা থাকলেও সেটা হয়নি। ফলে কাজের গাফিলতি ছিল।

জানা গেছে, কুড়িগ্রামের ভুরুঙ্গামারী–সোনাহাট স্থলবন্দর-ভিতরবন্দ-নাগেস্বরী মহাসড়কের দুধকুমার নদীর উপর সোনাহাট সেতু নির্মাণের জন্য ২০১৮ সালে কাজ শুরু করে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর।

সড়ক ও সেতু মন্ত্রণালয় এবং পরিকল্পনা কমিশন সূত্রে জানা গেছে, কুড়িগ্রাম জেলার ভুরুঙ্গামারী উপজেলায় যোগাযোগ ব্যবস্থা সহজ করতে ও মানুষের ভোগান্তি কমাতে এই প্রকল্পটি বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়। সরকার ২০১৮ সালের ২ অক্টোবর প্রকল্পটি অনুমোদনও দেয়।

প্রকল্পের আওতায় কুড়িগ্রাম-নাগেশ্বরী-ভুরুঙ্গামারী-সোনাহাট স্থলবন্দর জাতীয় মহাসড়কে দুধকুমর নদীর উপর ৬৪৫ মিটার পিসি গার্ডার সেতুসহ ২ দশমিক ৩২ কিলোমিটার সংযোগ সড়ক ও ১টি এক্সেললোড কন্ট্রোল স্টেশন নির্মাণ করার কথা।

প্রায় ২৩৩ কোটি টাকা ব্যয়ে প্রকল্পটি ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ২০২১ সালের ৩০ জুনে বাস্তবায়ন করার কথা। কিন্তু নির্ধারিত সময় শেষ হয়ে গেলেও কাজের কাজ কিছু হয়নি। এ জন্য সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ থেকে সংশোধন করে এক বছর সময় বৃদ্ধি করে ২০২২ সালের ৩০ জুন ধরা হয়। তাতে ব্যয় বৃদ্ধি পায় প্রায় তিন কোটি টাকা। অর্থাৎ ২৩৬ কোটি টাকা। তাতেও কাজের অগ্রগতি হয়নি।

গত মে পর্যন্ত এই প্রকল্পে কাজের আর্থিক অগ্রগতি হয়েছে ২৯ শতাংশ ও বাস্তব অগ্রগতি মাত্র ৩০ শতাংশ।

এই পরিস্থিতিতে আরেক দফা সময় বাড়ানোর জন্য সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর থেকে প্রস্তাব করা হয়েছে। এতে ২০২৩ সালের জুন পর্যন্ত সময় বৃদ্ধির প্রস্তাব করা হয়েছে। এই প্রেক্ষিতে আইএমইডি সরেজমিন প্রকল্প পরিদর্শন করে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। তাতে বলা হয়েছে, কাজ তদারকি ও সুষ্ঠভাবে বাস্তবায়ন করতে তিন মাস পর মন্ত্রণালয়ে পিইসি ও পিআইসি সভা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। কিন্তু এই প্রকল্পে তা হয়নি। সোনাহাটের মানুষের জন্য এ সেতুটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হলেও দীর্ঘ সময়ে প্রকল্পের মাত্র ২টি পিএসসি ও একটি পিআইসি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। যা মোটেই কাম্য নয়। সভাগুলো নিয়মিতভাবে অনুষ্ঠিত না হওয়ায় সংশ্লিষ্ট দপ্তর প্রকল্পের ব্যাপারে সমস্যায় পড়ে।

আইএমইডির প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ভূমি অধিগ্রহণ ও হস্তান্তর প্রক্রিয়ায় বাংলাদেশ রেলওয়ের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ অব্যাহত রাখতে হবে। পর্যাপ্ত মালামাল ও জনবল সরবরাহ করে প্রকল্পের সব কাজ ২০২৩ সালের জুনে সমাপ্ত করার বিয়ষটি নিশ্চিত করতে হবে। একই সঙ্গে প্রকল্পের সমাপ্তি মূল্যায়ন প্রতিবেদন নির্ধারিত সময়ের (তিন মাস) মধ্যে আইএমইডিতে প্রেরণ করতে হবে।

কুড়িগ্রাম সড়ক বিভাগের ওয়েবসাইট থেকে পাওয়া তথ্যে দেখা যায়, এই প্রকল্পের কাজ ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরে শুরু হয়। শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০২২ সালের জুন মাসে। কিন্তু কাজ শেষ না হওয়ায় প্রকল্পটি আবারও সংশোধন করে এক বছর সময় বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে পরিকল্পনা কমিশনে।

কিন্তু তারপরও এ বর্ধিত সময়েও এই প্রকল্পের কাজ শেষ হবে না বলে কর্তৃপক্ষের অভিমত। জানতে চাইলে প্রকল্প পরিচালক ও কুড়িগ্রাম সড়ক বিভাগের নির্বাহী পরিচালক মো. নজরুল ইসলাম ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘ভূমি অধিগ্রহণই প্রধান সমস্যা। রেলওয়ের ভূমি সহজে পাওয়া যাচ্ছে না। তাই সংশোধনের প্রস্তাব করা হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার (৩ নভেম্বর) পরিকল্পনা কমিশনে এ ব্যাপারে পর্যালোচনা সভা হয়েছে। অক্টোবর পর্যন্ত আর্থিক অগ্রগতি হয়েছে ৩০ শতাংশ ও বাস্তব অগ্রগতি হয়েছে ৪০ শতাংশ। তাই বাকি কাজ আগামী অর্থবছরের মধ্যে (জুনে) হবে না। দেড় থেকে দুই বছর লেগে যাবে। এটার সিদ্ধান্ত নিতে পরিকল্পনা কমিশনে আবার সভা হবে। সেখানেই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানা যাবে।’

অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘দেখেন, আমি মাত্র চার মাস থেকে এর দায়িত্ব নিয়েছি। দেরি তো যা হবার আগে হয়েছে। আমি তৎপর। তাই বিভিন্নভাবে দৌড়ঝাঁপ করছি। আশা করি রেলওয়ে জমি দিলে তাড়াতাড়ি কাজ হয়ে যাবে।’

এনএইচবি/আরএ/


তদন্তের প্রয়োজনে ড. ইউনুসকে ডাকা হয়েছে, আসা না আসা তার ব্যাপার :দুদক চেয়ারম্যান

০৩ অক্টোবর ২০২৩, ০৭:৩৫ পিএম | আপডেট: ০৪ অক্টোবর ২০২৩, ০৩:২০ এএম


তদন্তের প্রয়োজনে ড. ইউনুসকে ডাকা হয়েছে, আসা না আসা তার ব্যাপার :দুদক চেয়ারম্যান
ড. মুহাম্মদ ইউনুস ও দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ। ফাইল ছবি

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ বলেছেন, তদন্ত কর্মকর্তা প্রয়োজন মনে করেছেন তাই ডেকেছেন। ড. মুহাম্মদ ইউনুস দুদকে আসবেন কি না, এটা তার ব্যাপার।

মঙ্গলবার (৩ অক্টোবর) দুদকের প্রধান কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন দুদক চেয়ারম্যান।

অর্থপাচার মামলায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নোবেলজয়ী ড. ইউনূসসহ ১৩ জনকে দুদকে তলব করা হয়েছে। আগামী ৪ ও ৫ অক্টোবর ‍দুদকের জিজ্ঞাসাবাদ চলবে।

এদিন বিকেলে দুদক চেয়ারম্যান বলেন, কাউকে জিজ্ঞাসাবাদের বিষয়টি কমিশনের কাজ নয়। মামলা হবে কি, হবে না এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেয় দুদক। এ ব্যাপারে মামলা হয়েছে, এখন তদন্ত কর্মকর্তা ঠিক করবেন কাকে ডাকবেন তিনি। যাকে প্রয়োজন মনে করবেন তাকে ডাকবেন। তার নিজস্ব বিষয় এটা।

তিনি আরও বলেন, তলবের বিষয়টি সংবাদমাধ্যমে প্রকাশের পর জানতে পেরেছি আমি। তদন্ত কর্মকর্তা প্রয়োজন মনে করেছেন, তাই ডেকেছেন। তিনি আসলে ভালো, আর না আসলে সেটা তার ব্যাপার।

এছাড়া ড. ইউনূসকে হয়রানি করা হচ্ছে কি না, এ প্রশ্নের জবাবে দুদক চেয়ারম্যান বলেন, কেন হয়রানি করা হবে তাকে। শ্রমিকদের লভ্যাংশ আত্মসাতের অভিযোগের ভিত্তিতে কারখানা পরিদপ্তর থেকে তদন্ত প্রতিবেদনের সূত্র ধরে তদন্ত করেছে দুদক এবং মামলা হয়েছে। আপনারা এটাকে কেন হয়রানি বলছেন?

এর আগে ২০২২ সালের ২৩ জুলাই নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে শ্রমিকদের টাকা আত্মসাতের অভিযোগ তদন্তে দুদকে আনুষ্ঠানিক চিঠি দেয় কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর। অভিযোগে বলা হয়, ১৯৯৬ সাল থেকে গ্রামীণ টেলিকমের বেশিরভাগ লেনদেনই সন্দেহজনক। শুধু তাই নয়, আইএলওতে দেয়া শ্রমিকদের অর্থপাচারের অভিযোগেরও তদন্ত চায় সংস্থাটি।

 

 


আমেরিকার সঙ্গে আওয়ামী লীগের আপস হয়ে গেছে :ওবায়দুল কাদের

০৩ অক্টোবর ২০২৩, ০৬:৪৯ পিএম | আপডেট: ০৪ অক্টোবর ২০২৩, ০৩:১৩ এএম


আমেরিকার সঙ্গে আওয়ামী লীগের আপস হয়ে গেছে :ওবায়দুল কাদের
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের ।ফাইল ছবি

আমেরিকার সঙ্গে আওয়ামী লীগের আপস হয়ে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেছেন, দিল্লি কিংবা আমেরিকারসহ সবার সঙ্গে আওয়ামী লীগের বন্ধুত্ব রয়েছে, কারও সঙ্গে শত্রুতা নেই।

মঙ্গলবার বিকেলে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, আওয়ামী লীগ নিষেধাজ্ঞা কিংবা ভিসা নীতির পরোয়া করে না, বিএনপি যতই ষড়যন্ত্র করুক বাংলাদেশের সুষ্ঠু নির্বাচন হবেই হবে। নির্বাচন নিয়ে কোনও চিন্তা নেই, এটা সঠিক সময় অনুষ্ঠিত হবে। বিএনপি কোনো কারণে ফাউল করলে লাল কার্ড। তারা আন্দোলনের হেরে গেছে, নির্বাচনেও হেরে যাবে।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, খালেদা জিয়া ছাড়া ইলেকশনে না যাওয়ার হুমকি বিএনপি আর কত দেবে? বিএনপি খালেদা জিয়া ছাড়া নির্বাচন করবে না, এ কথা একেবারেই মিথ্যা। তাদের নেতাকর্মীরা খালেদা জিয়ার জন্য একটি আন্দোলনও করতে পারলেন না।

সেতুমন্ত্রী বলেন, বিএনপি আবারও ক্ষমতায় গেলে দেশের সম্পদ চুরি, লুটপাট, ষড়যন্ত্র সন্ত্রাস করবে। গণতন্ত্রকেও গিলে খাবে। আবারও এই দেশকে দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন বানাবে। তাদের নেতা কাপুরুষের মতো লন্ডনে পালিয়ে বেড়াচ্ছে কেন, সাহস থাকলে ঢাকায় আসুক।

দেশের জনগণকে শেখ হাসিনার উপর আস্থা রাখার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, শেখ হাসিনা ছাড়া জনপ্রিয়, বিশ্বস্ত এবং সাহসী নেতা আর নেই। জনগণের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য শেখ হাসিনার রাতের ঘুম হারাম।


অবৈধ সরকারকে বিদায় করেই ঘরে ফিরব: বিএনপির আমির খসরু

০৩ অক্টোবর ২০২৩, ০৪:৪৬ পিএম | আপডেট: ০৪ অক্টোবর ২০২৩, ০৩:২৬ এএম


অবৈধ সরকারকে বিদায় করেই ঘরে ফিরব: বিএনপির আমির খসরু
বক্তব্য রাখছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী। ছবি সংগৃহিত

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, অবৈধ সরকারকে বিদায় করেই তার পর আমরা ঘরে ফিরব।

মঙ্গলবার সকালে রাজবাড়ী সদর উপজেলার গোয়ালন্দ মোড় এলাকায় ২ ঘণ্টাব্যাপী রোডমার্চ অনুষ্ঠিত হয়। এ অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ছিলেন আমির খসরু মাহমুদ চৌদুরী।

তিনি বলেন, মানবতার মা বেগম খালেদা জিয়া খুবই অসুস্থ। তাকে চিকিৎসা করা খুবই জরুরি কিন্তু সরকার নানান রকম দোহাই দিয়ে কালক্ষেপণ করছে।

তিনি বলেন, একটি অবৈধ সরকার ক্ষমতা টেকানোর জন্যে একের পর এক অবৈধ কাজ করে যাচ্ছে। তাদের ভয়, বেগম খালেদা জিয়া যদি দেশের বাইরে যান, তবে তাদের ক্ষমতাচ্যুত হতে হবে, তবে তারেক রহমান দেশে চলে আসবেন।

বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটি ও চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা জয়নাল আবেদীন ফারুকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও প্রধান বক্তা বেগম সেলিমা রহমান, বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু, জাতীয় নির্বাহী কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান ও জাতীয় নির্বাহী কমিটি ও ফরিদপুর বিভাগের সহসাংগঠনিক সম্পাদক খন্দকার মাশুকুর রহমান মাশুক, জাতীয় নির্বাহী কমিটি ও ফরিদপুর বিভাগীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদক সেলিমুজ্জামান সেলিম, বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটি ও চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা জহুরুল হক শাহাজাদা মিয়া,বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটি ও ফরিদপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ উপস্থিত ছিলেন।

অবৈধ সরকারের পদত্যাগ, সংসদ বিলুপ্ত, নির্দলীয়-নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি এবং একদফা আদায়ের লক্ষ্যে ফরিদপুর বিভাগীয় রোডমার্চের উদ্বোধনী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

 

 

অনুসরণ করুন