মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | ৩ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

আসন্ন সংসদ নির্বাচন

নিজেদের মধ্যে ঐক্য গড়তে পারেনি ইসলামী দলগুলো

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আর মাত্র কয়েক মাস বাকি। নির্বাচনকে ঘিরে রাজনৈতিক দলগুলো ইতোমধ্যেই অনানুষ্ঠানিকভাবে শুরু করেছে নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা। প্রায় প্রত্যেকটি রাজনৈতিক দলই এখন নির্বাচনমুখী। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইতোমধ্যে বেশকয়েকটি জনসভায় নৌকার পক্ষে ভোট চেয়েছেন। জাতীয় পার্টিও ব্যস্ত দল গোছানোর কাজে। ৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার চেষ্টা করছে দলটি।

অন্যদিকে, সরকারবিরোধী প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপিসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলো নির্দলীয় সরকার দাবিতে যুগপৎ আন্দোলনে কর্মসূচি নিয়ে মাঠে নেমেছে। তবে তারা নির্বাচনের জন্যও প্রস্তুতি নিচ্ছে।

ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ তাদের পুরনো শরীক ১৪ দলীয় জোটকে নিয়ে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে। অন্যদিকে বিএনপিসহ সরকারবিরোধী সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোকে এক প্ল্যাটফর্মে একত্রিত করার চেষ্টা করছে।

নির্বাচনী এই আগাম ডামাঢোলে যেন পিছিয়ে আছে দেশের ইসলামী ধারার রাজনৈতিক দলগুলো। তাদের মধ্যে এখন পর্যন্ত কোনো ঐক্য গড়ে উঠেনি। এক প্ল্যাটফর্মে দাঁড়িয়ে সরকার বিরোধী আন্দোলন কিংবা নির্বাচন করা নিয়ে তাদের মধ্যে এখন পর্যন্ত কোনো আলোচনা হয়নি বলে জানিয়েছেন একাধিক ইসলামী দলের নেতা।

অপরদিকে, ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও বিএনপি উভয় দলই চাচ্ছে ইসলামী দলগুলোকে নিজেদের দিকে ভেড়াতে। উভয় দলের নেতারা চাচ্ছেন ইসলামী দলগুলোর সমর্থন আদায়ে ছাড় দিয়ে হলেও নিজেদের দিকে নেওয়ার।

দেশের রাজনীতিতে ইসলামী দলগুলোর মধ্যে ভোট আছে বা ভোটের রাজনীতিতে প্রভাব ফেলতে পারে এমন দলগুলোর কদর বাড়ছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও বিরোধী বিএনপির মধ্যে। তবে ইসলামী দলগুলোও নিজেদের তৎপরতা বাড়াচ্ছে। নির্বাচনে যাওয়া না যাওয়ার বিষয়ে কোনোরকম সিদ্ধান্ত না হলেও নতুন জোট গঠন কিংবা বড় দলগুলোর জোটে যুক্ত হতে আলোচনা শুরু করেছে দলগুলো। পৃথক জোট গড়ারও চেষ্টা করছে কয়েকটি দল।

ইসলামী দলগুলোর নেতারা বলছেন, ইসলামী ধারার রাজনীতি বিপর্যয়ের মুখে। ক্রমেই শেকড়হীন হয়ে পড়ছে। ইসলামী ধারার দলগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ (চরমোনাই পীর) ও ইসলামী ঐক্যজোট (আমিনী) দলই ভোটের রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু তাদের ব্যর্থতা হচ্ছে অভ্যন্তরীণ সমন্বয়হীনতা ও বিশ্বাস-অবিশ্বাস। এ কারণে এখন পর্যন্ত ইসলামী দলগুলো ঐক্যবদ্ধ একটি প্ল্যাটফর্মে পৌঁছতে পারেনি।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, নেতৃত্বের অভাবেই ইসলামী ধারার রাজনৈতিক দলগুলোর এলোমেলো অবস্থা। এরমধ্যে নির্বাচনে যেতে হলে এখনই নির্বাচনী কার্যক্রম শুরু করা জরুরি। কিন্তু সেটি এখনো হয়ে উঠেনি। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, নির্বাচনী মাঠ তৈরিতে প্রতিটি ইসলামী দলকে কিছুটা কৌশলে পথ হাটঁতে হবে।

জানা গেছে, ২০ দলীয় জোট থেকে বের হয়ে যাওয়া ইসলামী দলগুলো নিজেদের মধ্যে একটি জোট গড়ার চেষ্টা করছে। দলগুলো হলো— বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, ইসলামী ঐক্যজোট, খেলাফত মজলিস, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম ও বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন।

বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাংগঠনিক সম্পাদক আজিজুর রহমান হেলাল ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘আগামী নির্বাচনকে ঘিরে এই মুহূর্তে জোটগত কোনো বিষয়ে আলোচনা নেই। নির্বাচন নিয়ে কোনো কার্যকর সিদ্ধান্ত হয়নি। আপাতত নিজেদের দলীয় কার্যক্রম পরিচালনা নিয়ে ব্যস্ত আছি। তবে অন্যান্য ইসলামী রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা হচ্ছে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধিত ৩৯টি রাজনৈতিক দলের মধ্যে ইসলামি ধারার দলের সংখ্যা ১০টি। পাশাপাশি নাম-সর্বস্ব ইসলামি দলও গজিয়ে উঠেছে। এ ছাড়াও ইসলামি দলগুলোর নেতারা সুযোগ-সুবিধার রাজনীতিতে বেশি মনোযোগী হয়ে উঠায় আলোচনা-সমালোচনা আছে।

ইসলামী দলগুলোর মধ্যে ঐক্য গড়ে তুলতে ২০১৩ সালে মাঠে নেমেছিল হেফাজতে ইসলাম। কিন্তু অরাজনৈতিক এই সংগঠনটির নেতারা আদর্শের চেয়ে সুবিধার পেছনে হেঁটে কখনো সরকারের পক্ষে আবার কখনো সরকারের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন। ফলে আগে হেফাজতে ইসলামীর উপর কিছুটা বিশ্বাস থাকলেও বতর্মানে দেশের সাধারণ মানুষ তাদের আর বিশ্বাস করতে পারছে না।

খেলাফত মজলিসের যুগ্ম মহাসচিব আব্দুল জলিল ঢাকাপ্রকাশ কে বলেন, খেলাফত মজলিস একটি নির্বাচনমুখী দল। অতীতেও নির্বাচনে অংশ নিয়েছে, আগামী নির্বাচনের অংশ নেবে। তবে সেই নির্বাচনের পরিবেশটা কেমন হয় সেটাও দেখার বিষয়। আমরা নির্দলীয় সরকার প্রতিষ্ঠা ও নির্দলীয় সরকারের অধীন নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলন করছি। আমরা ইসলামী ঐক্যের পথে হাটঁছি। নির্বাচন কিংবা জোট কোনো বিষয়ে সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হয়নি। ইসলামী দলগুলোকে একটা প্ল্যাটফর্মে দাঁড় করাতে চেষ্টা চালানো হচ্ছে।

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ক্ষমতাসীন সরকারি দল কিংবা বিএনপিসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জোটবদ্ধ হওয়ার চেয়ে আপাতত নিজস্ব কর্মসূচিকে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। আগামী ১১ ফেব্রুয়ারি জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে নির্দলীয় সরকারের দাবিতে সমাবেশ কর্মসূচি আছে।

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর সহকারী মহাসচিব মাওলানা ইমতিয়াজ আলম ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘আমরা ঐক্যেবদ্ধ হওয়ার চেষ্টা করছি। চেষ্টা করছি সমঝোতার ভিত্তিতে ইসলামী রাজনৈতিক দলগুলো যেন ঐক্যেবদ্ধ হতে পারি। সমঝোতা মানে হলো আমরা ইসলামী দলগুলোর সঙ্গে ইসলামী সমঝোতা করতে চাই। জোটবদ্ধ না হলেও অনন্ত সমঝোতা হয়েও যেন নির্দলীয় সরকারের দাবি আদায় করে নির্বাচনে অংশ নেওয়া যায়। আমাদের দলের আমির সাহেব ইতোমধ্যে রাজনৈতিক দলগুলোকে নির্দলীয় সরকারের দাবি আদায়ে ঐক্যেবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। আমরা সেই লক্ষ্যে দলের কার্যক্রম অব্যাহত রাখছি।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক হেফাজত ইসলামীর একজন দায়িত্বশীল নেতা ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, রাজনীতিতে ইসলামী ধারার দলগুলোর বিগত দিনের অতি উৎসাহী কিছু নেতার ভূমিকা নিয়ে জনমনে কিছুটা সন্দেহ তৈরি হয়েছে। তবে আশার কথা হচ্ছে সমমনা ইসলামী দলগুলো নিজেদের মধ্যে আলোচনা শুরু করেছে। কিছুটা বিলম্ব হলেও এবার বোধদয় হয়েছে দলগুলোর নেতাদের। নেতারা বলছেন, ইসলামী দলগুলোর একলা চল নীতির ফল ভালো হয়নি। আর সঙ্গত কারণেই বড় রাজনৈতিক দলগুলো ইসলামী দলগুলোর সমর্থন পাওয়ার চেষ্টা করবে। তাই আগামীতে জোটবদ্ধ হয়ে নির্বাচনী মাঠে নিজেদের জানান দিতে আলোচনা অব্যাহত রয়েছে।

এদিকে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল এটিএম মা’ছুম বলেন, ‘বর্তমানে নির্দলীয় সরকারের দাবিতে যুগপৎ আন্দোলনের প্রক্রিয়া চলছে। এর মাধ্যমে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হলে আমরা নির্বাচনে যাব। দলীয় সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচনই সুষ্ঠু হয়নি। নির্বাচন হতে হবে নির্দলীয় সরকারের অধীনে।’

এনএইচবি/আরএ/

নওগাঁয় পরকীয়ায় আসক্ত স্বামীর বিরুদ্ধে স্ত্রীর সংবাদ সম্মেলন

পরকীয়ায় আসক্ত স্বামীর বিরুদ্ধে স্ত্রীর সংবাদ সম্মেলন। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁর মান্দায় পরকীয়ায় আসক্ত স্বামীর বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন করেছেন রোকেয়া (২০) নামে এক গৃহবধূ।

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) বিকেলে মান্দার প্রসাদপুর এলাকায় গোটগাড়ি বাজার ব্যবস্থাপনা কমিটির কার্যালয়ে বাজার কমিটির সভাপতি খয়বর আলী মণ্ডলের সভাপতিত্বে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।

এ সময় সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য প্রদান করেন, ইনায়েতপুর গ্রামের ভুক্তভোগী গৃহবধূর বাবা গোটগাড়ি বাজার ব্যবস্থাপনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম, মা নার্গিস বেগম এবং জ্যাঠাতো বোন রিমা খাতুন প্রমুখ।

বক্তারা বলেন, গত ১ বছর আগে একই উপজেলার পার-এনায়েতপুর গ্রামের মোস্তাফিজুর রহমানের ছেলে ইউসুফ আলী (২৩) এর সঙ্গে ২ লক্ষ ২০ টাকা দেন মোহরে রোকেয়ার বিয়ে হয়। বিয়ের পর চাকুরির সুবাদে তারা স্বামী-স্ত্রী দু’জনে ঢাকার মোহাম্মদপুরে থাকতো। সেখানে থাকাবস্থায় ভুক্তভোগী রোকেয়ার স্বামী ইউসুফ আলী পরকীয়ায় আসক্ত হয়ে প্রতিনিয়ত রোকেয়াকে যৌতুকের জন্য শারীরিক এবং মানসিকভাবে নির্যাতন করত।

অভিযুক্ত ইউসুফ আলী। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

 

এরই এক পর্যায়ে ইউসুফ আলী তার চাচাতো ভগ্নীপতি আতিকুর রহমান ও বোন মীমের প্ররোচনায় ভুক্তভোগী গৃহবধূ রোকেয়াকে ব্ল্যাকমেইল করে খুন-জখমের ভয়ভীতি দেখিয়ে জোরপূর্বকভাবে ১০০ টাকা মূল্যের দু’টি ফাঁকা স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর করিয়ে নেয় এবং ২ লক্ষ টাকা দাবি করে। তার দাবিকৃত টাকা পরিশোধ করতে না পারায় গত ৫ মাস পূর্বে তাকে বাবার বাড়িতে পাঠিয়ে দিয়ে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন। বর্তমানে এখন সে বাবার বাড়িতেই অবস্থান করছে।

অথচ, বিষয়টি সমাধানের জন্য একাধিকবার বসার জন্য বলা হলেও তারা কোন কর্ণপাত না করায় প্রতিকার চেয়ে ব্র্যাকের আইন সহায়তা কেন্দ্রে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন বলেও জানান তারা। এছাড়াও স্ট্যাম্পগুলো উদ্ধার করাসহ পরকীয়ায় আসক্ত জামাইয়ের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেন বক্তারা।

এসব অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে অভিযুক্ত ইউসুফ আলী বলেন, তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগগুলো মিথ্যা ও বানোয়াট।

শিল্পী সমিতির নির্বাচন: দুই প্যানেলে লড়ছেন যারা

মিশা সওদাগর-ডিপজল, মাহমুদ কলি-নিপুণ। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির দ্বিবার্ষিক নির্বাচন ঘিরে জমে উঠেছে প্রচার, বরাবরের মত এবারও প্রতিদ্বন্দ্বিতা হচ্ছে দুটি প্যানেলের মধ্যে। আগামী শুক্রবার শিল্পী সমিতির ২০২৪-২৬ মেয়াদের এ নির্বাচন হবে। বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন করপোরেশনে (বিএফডিসি) সকাল ৯টায় শুরু হবে ভোট। মাঝে এক ঘণ্টা বিরতি দিয়ে চলবে বিকেল ৫টা পর্যন্ত।

এদিকে নির্বাচনকে কেন্দ্র করে জমে উঠেছে প্রচার-প্রচরণা। এ নির্বাচনের প্রধান নির্বাচন কমিশনার খোরশেদ আলম খসরু জানান, নির্বাচনের সব প্রস্তুতি প্রায় সেরে ফেলেছেন তারা।

এবার প্রতিদ্বন্দ্বী দুই প্যানেলের মধ্যে একটিতে জোট বেঁধেছেন ঢাকাই চলচ্চিত্রের দাপুটে দুই অভিনেতা মিশা সওদাগর ও মনোয়ার হোসেন ডিপজল। আরেক প্যানেল থেকে মিশা ও ডিপজলের সঙ্গে লড়বেন সোনালি দিনের নায়ক মাহমুদ কলি ও নায়িকা নিপুণ আক্তার।

নির্বাচনে লড়ছেন যারা-

মিশা-ডিপজল পরিষদের অন্যান্য পদের প্রার্থীরা হলেন- সহ-সভাপতি মাসুম পারভেজ রবেল, সহ-সভাপতি ডি এ তায়েব, সহ-সাধারণ সম্পাদক আরমান, সাংগঠনিক সম্পাদক জয় চৌধুরী, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক আলেকজান্ডার বো, দপ্তর ও প্রচার সম্পাদক জ্যাকি আলমগীর, সংস্কৃতি ও ক্রীড়া সম্পাদক ডন এবং কোষাধ্যক্ষ পদপ্রার্থী কমল।

একই প্যানেল থেকে কার্যকরী পরিষদের সদস্য পদে নির্বাচন করছেন অভিনেত্রী সুচরিতা, রোজিনা, আলীরাজ, সুব্রত, দিলারা ইয়াসমিন, শাহনূর, নানা শাহ, রত্না কবির, চুন্নু, সাঞ্জু জন, ফিরোজ মিয়া।

মাহমুদ কলি-নিপুণ প্যানেলের অন্য প্রার্থীরা হলেন- সহ-সভাপতি পদে ড্যানি সিডাক ও অমিত হাসান, সহ-সাধারণ সম্পাদক বাপ্পি সাহা, সাংগঠনিক সম্পাদক অঞ্জনা রহমান, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক মারুফ আকিব, দপ্তর ও প্রচার সম্পাদক কাবিলা, সংস্কৃতি ও ক্রীড়া সম্পাদক মামনুন হাসান ইমন ও কোষাধ্যক্ষ পদে অভিনেতা আজাদ খান।

এ প্যানেলে কার্যকরী পরিষদের সদস্য পদের প্রার্থীরা হলেন- সুজাতা আজিম, নাদের চৌধুরী, পীরজাদা হারুন, পলি, জেসমিন আক্তার, তানভীর তনু, মো.সাইফুল, সাদিয়া মির্জা, সনি রহমান, হেলেনা জাহাঙ্গীর, সাইফ খান।

নির্বাচনে জয়ের ব্যাপারে দুই প্যানেলের প্রার্থীরাই বেশ আশাবাদী। পোস্টার, ব্যানারে চলছে জোর প্রচার।

তীব্র গরমের পর রাজধানীতে হঠাৎ স্বস্তির বৃষ্টি

রাজধানীতে হঠাৎ স্বস্তির বৃষ্টি। ছবি: সংগৃহীত

বেশ কয়েক দিন ধরেই রাজধানীতে তীব্র গরম অনুভূত হচ্ছে। আর এই গরমে খানিকটা স্বস্তি বয়ে আনলো এক পশলা বৃষ্টি।

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) বিকেল ৩টার পর থেকে রাজধানীর বিভিন্ন জায়গায় স্বস্তির বৃষ্টির সঙ্গে বইছে দমকা হাওয়াও। এদিকে হঠাৎ বৃষ্টিতে জনজীবনে স্বস্তি ফিরলেও মাঝপথে সড়কে থাকা পথচারীরা কিছুটা ভোগান্তিতে পড়েছেন।

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) বিকেল ৩টা থেকে আকাশে গুমোট ভাব ছিল। কালো মেঘে অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে পড়ে রাজধানীর বিভিন্ন জায়গায়। আধঘণ্টা পরই বিভিন্ন জায়গায় গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি শুরু হয়।

এর আগে, ঢাকাসহ দেশের পাঁচ অঞ্চলের ওপর দিয়ে ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। মঙ্গলবার দুপুর ২টা থেকে রাত ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দর সমূহের জন্য এ পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।

এতে বলা হয়, রাজশাহী, ঢাকা, ফরিদপুর, কুষ্টিয়া এবং কুমিল্লা অঞ্চলের ওপর দিয়ে পশ্চিম অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬০ থেকে ৮০ কিলোমিটার বেগে বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টিসহ অস্থায়ীভাবে ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।

এসব এলাকার নদীবন্দর সমূহকে ২ নম্বর নৌ হুঁশিয়ারি সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

সর্বশেষ সংবাদ

নওগাঁয় পরকীয়ায় আসক্ত স্বামীর বিরুদ্ধে স্ত্রীর সংবাদ সম্মেলন
শিল্পী সমিতির নির্বাচন: দুই প্যানেলে লড়ছেন যারা
তীব্র গরমের পর রাজধানীতে হঠাৎ স্বস্তির বৃষ্টি
টি-২০ বিশ্বকাপ নিয়ে বেশি প্রত্যাশা না রাখার অনুরোধ শান্তর
আরও সোয়া লাখ টন চাল আমদানির অনুমতি পাচ্ছে ৫০ প্রতিষ্ঠান
পাপ মোচনে যমুনা নদীতে স্নান করতে পুণ্যার্থীদের ঢল
অনিবন্ধিত অনলাইন নিউজ পোর্টালের বিরুদ্ধে পদক্ষেপের ঘোষণা তথ্য প্রতিমন্ত্রীর
'ডিগবাজি' এখন ব্র্যান্ড হয়ে গেছে: জায়েদ খান
নেতানিয়াহু এ যুগের হিটলার, তার চেয়েও ভয়ংকর: ওবায়দুল কাদের
ঘুম বঞ্চিত দেশের তালিকায় শীর্ষে জাপান, পরের অবস্থানে ভারত ও সৌদি আরব
সাগরে ভাসমান নৌকায় মিলল ২০ পচা-গলা লাশ
নওগাঁয় প্রকাশ্যে ঠিকাদারকে কুপিয়ে জখম; ভিডিও ভাইরাল
পাকিস্তানে ভারী বৃষ্টি ও বজ্রপাতে ৩৯ জনের মৃত্যু
ফরিদপুরে নিহতদের পরিবার পাচ্ছে ৫ লাখ টাকা, আহতরা ৩
এই গরমে সুস্থ থাকতে কী খাবেন,আর কী খাবেন না
উপজেলা নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা বিএনপির
ঈদের পরই লিটারে ১০ টাকা বাড়ল সয়াবিন তেলের দাম
এইচএসসির ফরম পূরণ শুরু, কোন বিভাগে কত ফি?
ড. ইউনূসসহ চারজনের জামিনের মেয়াদ ২৩ মে পর্যন্ত বাড়ল
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস