শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪ | ৭ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

আস্থার সংকটে বিএনপির যুগপৎ আন্দোলন

যুগপৎ আন্দোলনের বিষয়ে ঐক্যমতে পৌঁছলেও অবিশ্বাস আর আস্থার সংকটে বিএনপিসহ সরকারবিরোধী সমমনা দলগুলো ঐক্যমতে পৌঁছাতে পারছে না। জাতীয় সরকার গঠন ইস্যুতেই সংকট সবচেয়ে বেশি। সরকার পতনের আগেই জাতীয় সরকারের বিষয়টি ফয়সালা করতে চায় সমমনা দলগুলো।

কিন্তু বিএনপি এই ইস্যুতে নীরব। অপরদিকে সামনে জাতীয় নির্বাচনকে ঘিরে নানান হিসাব-নিকাশ হবে। এই অবস্থায় বিএনপি দেখতে চাচ্ছে চলমান যুগপৎ আন্দোলনে শেষ পর্যন্ত কারা কারা তাদের সঙ্গী হিসেবে থাকছে। এসব কারণে বিএনপির যুগপৎ আন্দোলন খুব একটা গতি পাচ্ছে না।

এদিকে, বিএনপি নেতা-কর্মীদের মধ্যে নতুন করে মামলা ও গ্রেপ্তার আতঙ্ক বিরাজ করছে। পদ-পদবির বাইরে থাকা নেতা-কর্মীরা মাঠে নামতে চাচ্ছে না। তৃণমূল নেতা-কর্মীদের মধ্যেও আন্দোলন ইস্যুতে দ্বিধা-দ্বন্দ্ব দেখা দিয়েছে।

বিএনপির কেন্দ্রীয় দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, রমজানে ইফতার কেন্দ্রিক রাজনীতিতে সক্রিয় বিএনপি আগামী ১ এপ্রিল থেকে নতুন কর্মসূচি নিয়ে আবার মাঠে নামবে। সেই কর্মসূচিতে যুগপৎ আন্দোলনে শরিক দলগুলোর মাঠের কর্মসূচি নজরদারি করবে বিএনপি। নির্বাচন সামনে রেখে নানা মেরুকরণ মোকাবিলায় সর্তকভাবে এগোতে চাইছে বিএনপির হাইকমান্ড। আগামী ১ থেকে ১৬ এপ্রিল পর্যন্ত মহানগর, জেলা, উপজেলা, পৌরসভা এবং ইউনিয়ন পর্যায়ে গৃহীত মানববন্ধন ও অবস্থান কর্মসূচি সফল করতে দিক নির্দেশনা দিয়েছে দলে হাইকমান্ড।

যুগপৎ আন্দোলনের শরিক দল, এলডিপি, গণতন্ত্র মঞ্চ, ১২ দলীয় জোট, গণফোরামের একাংশসহ শরিক দলগুলো নিজ নিজ ব্যানারে কর্মসূচি পালন করে আসছে। এর মধ্যে লেবার পার্টি জোট থেকে বের হয়ে আলাদা ভাবে কর্মসূচি পালন করছে।

প্রথমদিকে বিএনপির যুগপৎ কর্মসূচিতে মাঠে ছিল জামায়াত। গত বছরের ৩০ ডিসেম্বর গণমিছিল কর্মসূচী চলাকালে রাজধানীর মৌচাকে পুলিশের সঙ্গে জামায়াত কর্মীদের সংঘর্ষ হয়। এতে পুলিশ ও জামায়াতের কয়েকজন আহত হন। গ্রেপ্তার করা হয় দলটির কয়েকজন কর্মীকে। ওই ঘটনায় বিএনপির পক্ষ থেকে কোনো বিবৃতি দেওয়া বা খোঁজখবর না নেয়ায় জামায়াত আবারো মনোক্ষুণ্ন হয়। নতুন করে ভাবতে শুরু করে জামায়াত। পরবর্তীতে যুগপৎ আর কোনো কর্মসূচিতে সারাসরি অংশ নেয়নি দলটি। এসব কারণে বিএনপির সঙ্গে জোট শরিকদের দ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে এসেছে।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, এই মুহূর্তে কর্মসূচিতে যে সব রাজনৈতিক দল একমত পোষণ করে মাঠে নেমেছে তারাই যুগপৎ আন্দোলনে থাকবে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক গণতন্ত্র মঞ্চের একজন দায়িত্বশীল নেতা ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, কর্মসূচি যাই ঘোষণা করা হোক না কেন? চূড়ান্ত আন্দোলনে যেতে হলে সরকারবিরোধী দলগুলোকে একে অপরের প্রতি আস্থা বিশ্বাস অর্জন করতে হবে। এখনো আস্থার সংকট রয়েছে, এটা যতদ্রুত সমাধান হবে যুগপৎ আন্দোলনও তত দ্রুত একটি কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছাবে। কিন্তু চলমান কর্মসূচি দেখে আমার তো মনে হচ্ছে, জাতীয় সরকার ব্যবস্থা আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে হবে নাকি; নির্বাচনের পর সেই সিদ্ধান্তেই আটকে আছে বিএনপির হাইকমান্ড। দলটির নেতারা যে বৃহৎ ঐক্য গড়ার কথা বলছেন, সেই যুগপৎ আন্দোলনের সাংগঠনিক ভিত্তি-কাঠামো কী হবে তাই চূড়ান্ত করতে পারছে না।

তিনি বলেন, এখন আন্দোলনকে চূড়ান্ত পথে নিয়ে যাওয়ার উপযুক্ত সময়। কিন্তু বিএনপি ব্যস্ত হয়ে পড়েছে ইফতার রাজনীতিতে। দলগুলোকে এখনো এক জায়গায় নিয়ে আসতে পারছেন না বিএনপির দায়িত্বশীল নেতারা। বরং দলটির ভেতরেই অভ্যন্তরীণ কোন্দল চলছে। দলের নেতারা আগামী নির্বাচন ও আন্দোলন ইস্যুতে আস্থা সংকটে ভুগছে বলে রাজনীতির মাঠে গুঞ্জন রয়েছে।

তিনি আরও বলেন, বিএনপি একটি বড় রাজনৈতিক দল। তাই যুগপৎ আন্দোলনকে চূড়ান্ত পথে টেনে নিতে বিএনপিকেই উদ্যোগ নিতে হবে। তাদের অবস্থান স্পষ্ট করতে হবে। আন্দোলন ইস্যুতে কথা বলার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকলে চলবে না। আমি মনে করি, প্রত্যেকটি দল ও জোটের আলাদা স্বতন্ত্র অক্ষুণ্ন রেখেই কমন ইস্যুতে একটা যুগপৎ ও সমন্বিত ধারায় আন্দোলন গড়ে তোলা দরকার।

নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, এখনো চূড়ান্ত কিছুই হয়নি। সার্বিক বিষয় নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে একে অপরের সঙ্গে আরও আলোচনা করতে হবে।

বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, চূড়ান্তভাবে যুগপৎ আন্দোলন যেতে একটু সময় লাগছে। কারণ, অনেক অভিন্ন ইস্যুকে এক ইস্যুতে রূপান্তর করতে হলে কিছুটা সময় নিয়েই বিভিন্ন দল ও জোটগুলোর সঙ্গে কথা বলতে হচ্ছে। এরপরে আন্দোলনের ধরন-কৌশল কেমন হবে-এ সব প্রস্তুতি নিতেও সময় লাগবে।

যদিও বিএনপি নেতাদের ভাবনায় এখন যুগপৎ আন্দোলন। তাই রাজনৈতিক জোট গঠনের চেয়ে যুগপৎ আন্দোলনের মাধ্যমে বৃহত্তর জাতীয় ঐক্য গড়ার লক্ষ্য নিয়ে এগোচ্ছে দলটি।

১২ দলীয় জোটের সমন্বয়কারী জাতীয় পার্টি (কাজী জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, আন্দোলনকে কীভাবে আরও গতিশীল করা যায়, তা নিয়ে বিএনপির সঙ্গে আলোচনা হচ্ছে। যাতে করে একটি স্থির সিদ্ধান্তের দিকে অগ্রসর হওয়া সহজ হয়।

এনএইচবি/এমএমএ/

সাবমেরিন ক্যাবলে ত্রুটি, সারাদেশে ইন্টারনেটে ধীরগতি

সাবমেরিন ক্যাবলে ত্রুটি। ছবি: সংগৃহীত

দেশের দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবলে (সিমিউই-৫) সরবরাহ বন্ধ হওয়ায় ইন্টারনেট সেবা ব্যাহত হচ্ছে। শুক্রবার রাত ১২টার পর থেকে কুয়াকাটায় স্থাপিত এই সাবমেরিন ক্যাবলে সমস্যার শুরু হয়েছে।

তবে শনিবার (২০ এপ্রিল) বিকেলের পর জানা যাবে কবে নাগাদ এই অবস্থা স্বাভাবিক হবে। রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যান্ডউইথ সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলস পিএলসিও (বিএসসিপিএলসি) এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছে।

বিএসসিপিএলসি জানিয়েছে, সিঙ্গাপুরে ফাইবার ক্যাবল ‘ব্রেক’ করায় এই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।

প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মির্জা কামাল আহমেদ গণমাধ্যমকে বলেন, ‘সিমিউই-৫ দিয়ে দেশে ১ হাজার ৬০০ জিবিপিএস ব্যান্ডউইথ সরবরাহ হয়। এর পুরোটাই এখন বন্ধ আছে। আমরা চেষ্টা করছি সিমিউই-৪ (প্রথম সাবমেরিন ক্যাবল) দিয়ে বিকল্প ব্যবস্থা করতে। সিঙ্গাপুরে ফাইবার ক্যাবল ব্রেক করায় বাংলাদেশের পাশাপাশি আরও কয়েকটি দেশে একই অবস্থা তৈরি হয়েছে। আজ শনিবার বিকালের মধ্যে জানা যাবে, এটা কবে নাগাদ স্বাভাবিক হবে।‘

দেশের মোট ব্যান্ডউইথ ব্যবহার হয় এখন ৫ হাজার জিবিপিএস। দুই সাবমেরিন ক্যাবলের বাইরে প্রায় ২ হাজার ৭০০ জিবিপিএস ব্যান্ডউইথ আন্তর্জাতিক টেরেস্ট্রিয়াল কেবল (আইটিসি) মাধ্যমে স্থল সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে আমদানি করা হয়। ২০২৫ সালের মধ্যে তৃতীয় সাবমেরিন ক্যাবল সিমিউই ৬ থেকে আরও ১৩ হাজার ২০০ জিবিপিএস ব্যান্ডউইথ যুক্ত হবে।

চাঁদপুরে চলন্ত লঞ্চে আগুন, আতঙ্কে নদীতে ঝাঁপ যাত্রীদের

চাঁদপুরে চলন্ত লঞ্চে আগুন। ছবি: সংগৃহীত

ভোলা থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসা এমভি কর্ণফুলী-৩ লঞ্চের ইঞ্জিনরুমে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এতে আতঙ্কিত হয়ে যাত্রীদের অনেকে নদীতে ঝাঁপ দিয়েছেন। এ সময় হুড়োহুড়িতে ৭ যাত্রী আহত হয়েছেন।

শনিবার বেলা ১১টার দিকে চাঁদপুর নীলকমল চরের কাছাকাছি এ ঘটনা ঘটে। পরে তাদের উদ্ধারে কর্ণফুলী-১৪ লঞ্চ ছুটে যায়।

লঞ্চ ম্যানেজার মো. জসিম জানান, লঞ্চটি সকাল সাড়ে ৮টায় ৫শত যাত্রী নিয়ে ভোলার ইলিশাঘাট ছাড়ে। চাঁদপুর নীলকমল চরের কাছাকাছি লঞ্চের ইঞ্জিন কক্ষে আগুনের সূত্রপাত হয়। এতে যাত্রীদের মাঝে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। যাত্রীদের অনেকে নদীতে ঝাঁপিয়ে পড়েন। পরে চরে যাত্রীদের নামানো হয়।

জেলা প্রশাসক আরিফুজ্জামান জানান, ইঞ্জিন কক্ষে আগুন লাগে। আগুন নিয়ন্ত্রণ ও যাত্রী উদ্ধারে লঞ্চ স্টাফদের পাশাপাশি কোস্টগার্ড ও নৌ পুলিশ কাজ শুরু করে। ওই রুটের অপর দুটি লঞ্চ এমভি সম্পদ ও এম়ভি কর্ণফুলী-১৪ যাত্রীদের নিরাপদে উদ্ধার করে। কোন প্রাণহানি ঘটেনি। তবে তাড়াহুড়োতে নামতে গিয়ে কিছু যাত্রী আহত হন।

গরমে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অ্যাসেম্বলি না করার নির্দেশ

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অ্যাসেম্বলি। ছবি: সংগৃহীত

দেশজুড়ে চলতে থাকা তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে দুর্বিসহ হয়ে ওঠেছে জনজীবন। দেশব্যাপী তিনদিনের ‘হিট অ্যালার্ট’ জারি করেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এই পরিস্থিতিতে আগামীকাল রোববার (২১ এপ্রিল) দেশজুড়ে খুলছে সব স্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান।

তবে স্কুল খুললেও প্রচণ্ড গরম থেকে রক্ষা পেতে আপাতত প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে অ্যাসেম্বলি বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

শনিবার (২০ এপ্রিল) মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ তথ্য কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান তুহিনের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, দেশজুড়ে বহমান তাপদাহের ওপর প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় নজর রাখছে। পরিস্থিতি বিবেচনায় দেশের সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অ্যাসেম্বলি পরবর্তী নির্দেশনা দেওয়া না পর্যন্ত বন্ধ থাকবে।

এদিকে, তীব্র তাপপ্রবাহে দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আরও সাতদিন বন্ধের দাবি জানিয়েছে অভিভাবক ঐক্য ফোরাম। শিক্ষকরাও গরমে স্কুল বন্ধ রাখার পক্ষে। তবে এ নিয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারেনি শিক্ষাপ্রশাসন।

গরমে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আরও কিছুদিন বন্ধ হবে কি না, তা নিয়ে আলোচনা চলছে বলে জানিয়েছেন মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) ভারপ্রাপ্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক শাহেদুল খবির চৌধুরী।

আর প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শাহ রেজওয়ান হায়াত জানিয়েছেন, তারা এক দফা আলোচনা করেছেন। আবার বসে সিদ্ধান্ত নেবেন।

অন্যদিকে লম্বা ছুটি শেষে রোববার থেকে পুরোদমে চালু হচ্ছে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। যে সময়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলছে, তখন দেশের ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে তীব্র তাপপ্রবাহ।

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা (হিট অ্যালার্ট) জারি করেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এতে বলা হয়েছে, দেশের ওপর দিয়ে চলমান তাপপ্রবাহ শুক্রবার থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টা অব্যাহত থাকতে পারে এবং তাপমাত্রা আরও বাড়তে পারে।

আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী- শুক্রবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল চুয়াডাঙ্গায় ৪১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এটিই চলতি গ্রীষ্ম মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। খুলনা বিভাগের সবগুলো জেলাতেই সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরে, অর্থাৎ তীব্র তাপপ্রবাহ বইছে। এদিন ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৩৮ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

সর্বশেষ সংবাদ

সাবমেরিন ক্যাবলে ত্রুটি, সারাদেশে ইন্টারনেটে ধীরগতি
চাঁদপুরে চলন্ত লঞ্চে আগুন, আতঙ্কে নদীতে ঝাঁপ যাত্রীদের
গরমে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অ্যাসেম্বলি না করার নির্দেশ
ফেসবুকে ভিডিও বার্তায় যা জানালেন বেনজীর আহমেদ
স্বামীর প্রশংসা করার দিন আজ
টাঙ্গাইলে বিয়ে করে হেলিকপ্টারে বউ আনলেন ছাত্রলীগ নেতা
চিন্তাও করিনি মাত্র ১৬ ভোটে হারবো: নিপুণ
সিরিয়ায় আইএসের হামলায় ২৮ সেনা নিহত
পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার রেকর্ড ২৭ বস্তা টাকা, চলছে গণনা
চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নেতৃত্বে মিশা-ডিপজল
২৪ ঘণ্টায় আরও ১৬ জনের করোনা শনাক্ত
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে চুয়াডাঙ্গা, হিট অ্যালার্ট জারি
জামায়াতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
শহরে কৃষক লীগের প্রয়োজন আছে বলে মনে করি না: ওবায়দুল কাদের
রাজশাহীতে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেলের ৩ আরোহী নিহত
হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে কেনিয়ার সেনাপ্রধানসহ নিহত ১০
পালিয়ে আসা ২৮৫ সেনা সদস্যকে ২২ এপ্রিল ফেরত নেবে মিয়ানমার: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচন: ভোটগ্রহণ শেষ, চলছে গণনা
সারাদেশে ৩ দিনের হিট অ্যালার্ট জারি
বিমানবন্দরের বাউন্ডারি ভেঙে ঢুকে পড়ল বাস, প্রকৌশলী নিহত