শুক্রবার, ২৮ মার্চ ২০২৫ | ১৪ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

অস্ট্রেলিয়া-ভারতের কাছে হারলে এমন প্রশ্ন উঠত না: তামিম

ওয়ানডে ক্রিকেটে শক্তির তারতম্যে বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ের অনেক পার্থক্য। অন্তত শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের জয় তাই প্রমাণ করেছে। কিন্তু তারপরও প্রথম দুই ম্যাচে অসাধারণ ভালো খেলেছে। এতটাই ভালো খেলেছে যে বাংলাদেশের ৩০৩ আর ২৯০ রানকেও মাটিতে নামিয়ে এনেছে বিনা বাধায়। বাংলাদেশের এমন হারে ক্রিকেট বিশ্ব অবাক। সাবেক অনেক তারকা ক্রিকেটাররা জিম্বাবুয়ের এমন নজর কাড়া নৈপুণ্যের ভুয়সী প্রশংসা করেছেন। কিন্তু তামিম ইকবাল মনে করেন বাংলাদেশের এই হার যদি জিম্বাবুয়ের কাছে না হয়ে অস্ট্রেলিয়া, ভারত কিংবা অন্য কোনো শক্তিশালী দলের কাছে হতো তাহলে এমন প্রশ্ন উঠত না। সিরিজ শেষে সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ‘এখন যেটি বলব, সেটি আপনাদের পছন্দ হতেও পারে, না-ও পারে। এ সিরিজটা যেভাবে আমরা হেরেছি, অস্ট্রেলিয়া, ভারত বা এমন শীর্ষ স্থানীয় দলের সঙ্গে হারলে এমন প্রশ্ন উঠত না। হয়তো বা দেখা গেল, কোহলি বা স্মিথ এমন ইনিংস খেলল আমরা মেনে নিতাম ওরা বড় প্লেয়ার। এমন ইনিংস খেলতেই পারে, আমাদের কিছুই করার ছিল না।’

তামিম ইকবাল এমন কথা বললেও জিম্বাবুয়েকে ছোট করে দেখেননি। তাদের ভালো খেলাটাকে তিনি প্রশংসিত করেছেন। তামিম ইকবাল বলেন, ‘জিম্বাবুয়ে আমাদের চেয়ে ভালো খেলেছে। এ নিয়ে কোনো সংশয় নেই। তাদের কৃতিত্ব দিতে হবে।’

পাশাপাশি তিনি জিম্বাবুয়ের এ রকম উন্নতি করায় নিজেদের আরও উন্নতির প্রয়োজনীয়তার কথাও জানান দেন। একই সঙ্গে এই হার থেকে শিক্ষা নেওয়ারও আছে বলে জানান তিনি। তামিম ইকবাল বলেন, ‘প্রথম দুই ম্যাচে, বিশেষ করে রাজা ও চাকাভা অন্যটাতে যে ছেলেটা (ইনোসেন্ট কাইয়া) যেভাবে ব্যাটিং করেছে, এটা একটা জিনিস প্রমাণ করে আসলে ওয়ানডেতেও আমাদের অনেক কিছু উন্নতি করার দরকার আছে। যেটা আমি বললাম, ভারত-অস্ট্রেলিয়া করলে সবাই কিন্তু মেনে নিত, যে ঠিক আছে, বড় দল করে ফেলছে। কিন্তু ওরা, ওদের আমি কোনোভাবেই ছোট করছি না। খাটো করছি না। ওদের ইনিংসটা আমার দিক থেকে বলব অবিশ্বাস্য। কিন্তু আমি আমাদের দলের তরফ থেকে এটা বলতে পারি যে এাট প্রমাণ করে যে আমাদের অনেক কিছু উন্নতি করার বাকি। কারণ ওরা যদি করে ফেলতে পারে আমাদের সঙ্গে এভাবে করে, তাহলে নিশ্চয় অন্য দলগুলোও করে ফেলতে পারবে। এটি আমাদের সবার জন্যই শিক্ষা।’

এমপি/এসএন

Header Ad
Header Ad

ঢাকা-চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট ও রাজশাহীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। শুক্রবার (২৮ মার্চ) দুপুর সোয়া ১২টার দিকে একযোগে দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত হয়।

তবে তাৎক্ষণিকভাবে ভূমিকম্পের কারণে কোনো ক্ষয়ক্ষতি ও হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।

আবহাওয়া অধিদপ্তরের ভূমিকম্প পর্যবেক্ষণ ও গবেষণাকেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. রুবাইয়াত কবীর গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, রিখটার স্কেলে এই ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৭। এর উৎপত্তিস্থল ছিল বাংলাদেশের পাশের দেশ মিয়ানমারের মান্দালয়। ঢাকা থেকে উৎপত্তিস্থলের দূরত্ব ৫৯৭ কিলোমিটার।

অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা ইউএসজিএস জানিয়েছে, ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৭ দশমিক ৭। এর উৎপত্তিস্থল মিয়ানমারের সাগাইং থেকে ১৬ কিলোমিটার উত্তর–উত্তরপশ্চিমে।

Header Ad
Header Ad

মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের অধীনে জুলাই অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন

ছবি: সংগৃহীত

মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের অধীনে নতুনভাবে জুলাই গণঅভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠিত হয়েছে, যা ইতোমধ্যে কার্যক্রম শুরু করেছে। এই তথ্য দিয়েছেন জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধ।

শুক্রবার (২৮ মার্চ) জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে আয়োজিত এক বিফ্রিংয়ে তিনি এ তথ্য জানান।

মীর স্নিগ্ধ জানান, মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের অধীনে জুলাই আগস্ট অভ্যুত্থান নিয়ে একটি অধিদপ্তর করা হয়েছে। আমরা যতটুকু জানতে পেরেছি সেই অধিদপ্তরের নাম ‘জুলাই অভ্যুত্থান অধিদপ্তর’। সেই অধিদপ্তরটি ইতোমধ্যে কার্যক্রম শুরু করেছে। এ অধিদপ্তরের কাজ হলো সরকারিভাবে জুলাই এবং আগস্ট যারা শহীদ হয়েছে এবং আহত হয়েছেন তাদের পুনর্বাসনসহ পারিবারিক বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে কাজ করা।

সিগ্ধ আরও জানান, জুলাই স্মৃতি ফাউন্ডেশনের কার্যক্রম শুরু হয় সেপ্টেম্বরের ১০ তারিখে। আজকে পর্যন্ত ৭৪৫ জন শহীদ পরিবারকে ৩৭ কোটি ২৫ লাখ টাকা সহায়তা করতে পেরেছি। গেজেটভুক্ত শহীদ পরিবারের মধ্যে ৮৭.১৩ শতাংশ পরিবারের কাছে আমরা পৌঁছাতে পেরেছি। আহতদের মধ্যে ৫ হাজার ৫৯৬ জনকে ৫৯ কোটি ৪১ লাখ টাকা সহায়তা করতে পেরেছি। তালিকাভুক্ত মোট আহতের ৩৮.৩৯ শতাংশের কাছে আমরা পৌঁছাতে পেরেছি। এখন পর্যন্ত সর্বমোট ৬ হাজার ৩৪১ জনকে ৯৬ কোটি ৬৭ লাখ টাকা আমাদের ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

‘ইদ’ থেকে ‘ঈদ’ বানানে ফিরছে বাংলা একাডেমি: আসিফ মাহমুদ

উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। ছবি: সংগৃহীত

প্রায় আট বছর আগে ‘ঈদ’ থেকে ‘ইদ’ বানান নির্ধারণ করেছিল বাংলা একাডেমি। এবার শব্দটির সেই আগের বানানেই ফিরছে দেশের ভাষানিয়ন্ত্রক সংস্থাটি।

অন্তর্বর্তী সরকারের স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় এবং যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বৃহস্পতিবার রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে এ তথ্য জানান।

উপদেষ্টার পোস্টে লেখা হয়েছে, বাংলা ভাষার শুদ্ধতা ও ঐতিহ্য রক্ষায় অঙ্গীকারবদ্ধ বাংলা একাডেমি–‘ইদ’ থেকে ‘ঈদ’ বানানে ফেরার ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত।

বাংলা একাডেমি ফেসবুক পেজে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়ে লেখা একটি কার্ডেও ‘ইদ’ ব্যবহার করা হয়েছে। একাডেমির মহাপরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আজম এতে সই করেছেন।

ড. মোহাম্মদ আজম গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, ‘ঈদ’ বানানের মতো বিতর্কিত কিছু শব্দের পরিবর্তন নিয়ে কাজ করছে বাংলা একাডেমি। কমিটির সুপারিশে বাংলা একাডেমির অভিধানে নতুন সংস্করণে এই পরিবর্তন আনা হবে।

২০১৭ সালের দিকে বাংলা একাডেমি ‘ঈদ’ শব্দের বানান ‘ইদ’ লেখার প্রস্তাব করলে তখন ব্যাপক সমালোচনা হয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ঢাকা-চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প
মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের অধীনে জুলাই অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন
‘ইদ’ থেকে ‘ঈদ’ বানানে ফিরছে বাংলা একাডেমি: আসিফ মাহমুদ
গাজীপুরে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে পিকআপের ধাক্কা, নিহত ২
কাশ্মিরে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের হামলায় ৪ ভারতীয় পুলিশ সদস্য নিহত
সফল বৈঠক, ড. ইউনূসকে দৃঢ় সমর্থন চীনা প্রেসিডেন্টের
আজ পবিত্র জুমাতুল বিদা: রমজানের শেষ জুমার তাৎপর্য
যমুনা সেতুতে ২৪ ঘণ্টায় ৩৫ হাজার যানবাহন পারাপার, কমছে টোল আদায়ের হার
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ঝরল আরও ৪০ প্রাণ, নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৫০ হাজার
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে বসেছেন চীনা প্রেসিডেন্ট
জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায়
সন্‌জীদা খাতুনের শেষ ইচ্ছা: চিকিৎসা গবেষণার জন্য দেহ দান
গোবিন্দগঞ্জের কামদিয়া ইউনিয়ন ছাত্রলীগের আহ্বায়ক জাকিরুল গ্রেফতার
কু-প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় চাকরি হারানোর অভিযোগ এক নারী পোশাককর্মীর
লাইলাতুল কদরের সন্ধানে ইবাদতে মশগুল ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা
৫ সংস্কার কমিশনের মেয়াদ বাড়লো
চুয়াডাঙ্গায় যুবকের কোমরে মিলল ৩ কোটি ৭৮ লাখ টাকার স্বর্ণ
জীবন-মৃত্যু আল্লাহর হাতে: বিষ্ণোইয়ের হুমকি প্রসঙ্গে সালমান খান
গুলশানে কয়েদির বেশে দেখা মিলল আফরান নিশোর
বঙ্গবন্ধু এভিনিউ এখন থেকে ‘শহীদ আবরার ফাহাদ এভিনিউ’