সোমবার, ১৩ জানুয়ারি ২০২৫ | ২৯ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ওয়ানডেতে ভালো করে সাব্বির টি-টোয়েন্টি দলে!

দেশের ক্রিকেটের স্ট্রাকচার যে কতটা দুর্বল আর ঘুণে ধরা তার প্রমাণ সাব্বির রহমান রুম্মানের আবার টি-টোয়েন্টি দলে ফেরা। পাইপ লাইনে কী পরিমাণ খেলোয়াড় ঘাটতি থাকলে কোনো রকম পারফরম্যান্স ছাড়াই জাতীয় দলে ফেরা যায় সাব্বির তার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।

সাব্বির জাতীয় দলের হয়ে সর্বশেষ ম্যাচ খেলেছেন ২০১৯ সালের ১৯ জুলাই কলম্বোতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ওয়ানডে। সর্বশেষ টি-টোয়েন্টি খেলেন একই বছরের ১৯ সেপ্টেম্বর আফগানিস্তানের বিপক্ষে চট্টগ্রামে। আর সর্বশেষ টেস্ট খেলেন ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারিতে মিরপুরে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে। টেস্ট দল থেকে বাদ পড়ার আগে শেষ ছয় ইনিংসে তার রান ছিল ৩০, ৪,০,৪,০,১। ওয়ানডেতে শেষ ৬ ইনিংসে করেছিলেন ০, ০, ৩৬, ৬০, ১১, ৭। আর টি-টোয়েন্টি থেকে বাদ পড়ার আগে খেলেছিলেন ৭৭, ০, ১৩, ১৫, ২৪, ১ রানের ইনিংস।

আর্ন্তজাতিক পরিমণ্ডল থেকে বাদ পড়ার পর ঘরোয়া ক্রিকেটেও কাটেনি সেই দৈন্যদশা। বিপিএলে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের হয়ে ৬ ম্যাচে রান করেন মাত্র ১০৯। একসময় সেরা একাদশে জায়গাও হারান। এরপর ডিপিএলে লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জের হয়ে শুরুতে ভালো করতে না পারলেও শেষের দিকে কয়েকটি ম্যাচে রানের দেখা পেয়েছিলেন। তার শেষ পাঁচটি ইনিংস ছিল ১২৫, ২৬, ৩৮, ৯০, ৩৬। এই রানই তাকে এশিয়া কাপের দলে বিবেচনা করতে নির্বাচকদের উদ্ভুদ্ধ করেছে বলে জানান প্রধান নির্বাচক মিনহাজুল আবেদীন নান্নু।

তিনি বলেন, ‘সাব্বির অভিজ্ঞ ক্রিকেটার। টি-টোয়েন্টিতে আন্তর্জাতিক ও ঘরোয়া ক্রিকেটে তার খেলার অভিজ্ঞতা থেকেই দলে নেওয়া হয়েছে। আমরা টিম ম্যানেজমেন্টের সবার সঙ্গে আলোচনা করেই সাব্বিরের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিয়েছি। কিছু কিছু জায়গায় কিছু খেলোয়াড়কে এভাবে চিন্তা করতে হয়। আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা দেখতে হয়। যেহেতু এবার আমাদের ইনজুরির সংখ্যা বেশি সেদিক থেকে একজন বাড়তি মিডল অর্ডার ব্যাটার দরকার। আর সাব্বিরকে ‘এ’ দলের হয়ে উইন্ডিজে পাঠিয়েছি সেখানে খেলে সে আন্তর্জাতিক আবহ আরেকটু পাবে। সেটা সে জাতীয় দলে কাজে লাগাতে পারবে। সাব্বির ডিপিএলে খুব একটা খারাপ খেলেনি। এরপর তো সে নার্সিংয়ে আছে টাইগার্সে, এরপর ‘এ’ দলে। এই অভিজ্ঞতা তার জন্য বিরাট পাওয়া। এগুলো কাজে লাগিয়ে সে জাতীয় দলে অবশ্যই ভালো করবে।’

এনামুল হক বিজয় ডিপিএলে ভালো করে জাতীয় দলে ফিরেন এবং তিন ফরম্যাটেই। কিন্তু তিনি সুযোগ পান টেস্ট ও টি-টোয়েন্টিতে। সেখানে চরমভাবে হন ব্যর্থ। কিন্তু ওয়ানডেতে আর খেলার সুযোগ পাচ্ছিলেন না। অবশেষে জিম্বাবুয়ে সফরে তিনি ওয়ানডে সিরিজে খেলার সুযাগ পেয়ে নিজের যোগ্যতা প্রমাণ করেন। সাব্বিরের ক্ষেত্রেও একই রকম অবস্থা হওয়ার শঙ্কা আছে। কারণ তিনি বিপিএলে রান পাননি। রান পেয়েছেন ৫০ ওভারের ডিপিএলে। তাও শেষ কয়েকটি ম্যাচে।

এ প্রসঙ্গে মিনহাজুল আবেদীন নান্নু বলেন, ‘এ জায়গাটায় একটা প্রশ্ন আছে। কিন্তু আপনারা দেখছেন না যে ক্রিকেটারদের কয়েক জায়গায় দেখা হচ্ছে। যেহেতু এখন ঘরোয়া ক্রিকেট নেই আমরা ক্রিকেটারদের বিভিন্ন ক্যাম্পে দেখছি। ওখান থেকে বিবেচনা করেই দল তৈরি করা হচ্ছে।’

এমপি/এসজি/

Header Ad
Header Ad

ভ্যাট বাড়ানোর কারণ জানালেন খাদ্য উপদেষ্টা

খাদ্য উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার। ছবি: সংগৃহীত

সরকারের রাজস্ব ঘাটতি মেটাতেই কিছু পণ্যের ওপর ভ্যাট বাড়ানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন খাদ্য মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার। সোমবার (১৩ জানুয়ারি) সকালে মাদারীপুর সার্কিট হাউসে এক অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।

ভ্যাট বাড়ানোর কারণ ব্যাখ্যা করে খাদ্য উপদেষ্টা বলেন, সরকারের রাজস্ব প্রয়োজন। প্রচুর ভর্তুকিও লাগে। এ অর্থ কোথাও না কোথাও থেকে সংগ্রহ করতে হয়। তাই কিছু পণ্যের ভ্যাট বাড়ানো হয়েছে, এতে তেমন কোনো অসুবিধা হবে না।

খাদ্য আমদানির ব্যবস্থা করা হয়েছে জানিয়ে আলী ইমাম মজুমদার বলেন, এ বছর অকাল বন্যায় আমন ধানের ক্ষতি হয়েছে। এতে খাদ্য নিরাপত্তা ঝুঁকিতে ছিল। সেই ঘাটতি পূরনের জন্য বর্তমান সরকার চেষ্টা চালাচ্ছে। বিদেশ থেকে খাদ্য আমদানির ব্যবস্থা করা হয়েছে। আগামীতে ভালো ফসল হবে, ইরি ধানের বাম্পার ফলন হলে চাল বিদেশ থেকে আমদানি করতে হবে না।

তিনি আরও বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব বিদেশ থেকে খাদ্য আমদানি করা এবং দেশের বিভিন্ন স্থানে সেই খাদ্য সঠিকভাবে পৌঁছানো। দেশের চালের বাজার স্থিতিশীল রাখতে আমদানি কার্যক্রম সহায়ক হবে। ওএমএস-এর সুবিধা বাড়ানোর চিন্তা করা হচ্ছে। এরই মধ্যে প্রতি উপজেলায় দুই টন করে চাল দেওয়া হয়েছে। খাদ্যবান্ধব কর্মসূচিতে আগামী দুই মাস দেশের ৫০ লাখ উপকারভোগী মাত্র ১৫ টাকা কেজিতে ৩০ কেজি করে চাল পাবেন।

খাদ্য মন্ত্রণালয়ের দুর্নীতি নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে আলী ইমাম মজুমদার বলেন, খাদ্য মন্ত্রণালয়ে কিছু অনিয়ম রয়েছে, সেই সম্পর্কে দুদক অনুসন্ধান করছে। ভবিষ্যতে এ অনুসন্ধান চলবে বলেও জানান তিনি।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন মাদারীপুর জেলা প্রশাসক ইয়াসমিন আক্তার, পুলিশ সুপার মো. সাইফুজ্জামান, স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক মো. হাবিবুল আলম প্রমুখ।

Header Ad
Header Ad

মাহফিলে ‘তুমি’ সম্বোধন করা নিয়ে যে ব্যাখ্যা দিলেন আজহারী

মিজানুর রহমান আজহারী। ছবি: সংগৃহীত

ওয়াজ মাহফিলে শ্রোতাদের উদ্দেশে "তুমি" সম্বোধন করার বিষয়ে সম্প্রতি সমালোচনার মুখে পড়েন জনপ্রিয় ইসলামিক স্কলার মাওলানা মিজানুর রহমান আজহারী। তবে এ নিয়ে তিনি নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে একটি পোস্ট দিয়ে বিষয়টির ব্যাখ্যা দিয়েছেন।

সোমবার (১৩ জানুয়ারি) দুপুরে স্ট্যাটাসে আজহারী জানান, তিনি সাধারণত শ্রোতাদের "আপনি" বলেই সম্বোধন করেন। তবে তরুণ প্রজন্মের মধ্যে বেশি স্নেহবোধ থেকেই মাঝে মাঝে কিশোর এবং তরুণ শ্রোতাদের "তুমি" সম্বোধন করেন।

নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেইজে তিনি লিখেছেন, ‘আমি মাহফিলগুলোতে সাধারণত শ্রোতাদেরকে ‘আপনি’ বলে সম্বোধন করি। মাঝে মাঝে কিশোর ও তরুণ শ্রোতাদের ‘তুমি’ বলে এড্রেস করি। কখনো ঢালাওভাবে ‘তুমি’ সম্বোধন করি না’।

তিনি আরও বলেন, ‘একটা সময় ছিল যখন মাহফিলগুলোতে বেশিরভাগ শ্রোতা ছিলেন বয়স্করা। পঞ্চাশ কিংবা ষাটোর্ধ্ব মুরুব্বিরা। আলহামদুলিল্লাহ সময় বদলেছে। এখন মাঠে জেন-জি দেরকে আমরা শ্রোতা হিসেবে পাচ্ছি। তরুণ প্রজন্মের এই ছেলেগুলো আপনি-র চেয়ে তুমি বললেই বেশী উৎফুল্ল হয়। আর তুমি বলে, আমিও সহজেই তাদের সাথে কানেক্ট করতে পারি’।

পোস্টের শেষে তিনি বলেন, ‘মূলত ওদেরকে বেশি আপন করে নিতেই, স্নেহভরে এই ‘তুমি’ সম্বোধন। আপনি-তুমির মিশেলে চলুক না আমাদের ভাবের এই আদান প্রদান’।

উল্লেখ্য, ২০২০ সালে রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে এবং গবেষণার উদ্দেশ্যে তিনি মালয়েশিয়া চলে গিয়েছিলেন। এরপর দীর্ঘ সময় পর গত বছরের ডিসেম্বরে দেশে ফিরে মাহফিলে অংশ নেন। সম্প্রতি তার তাফসীর মাহফিল ঘিরে সিলেটের এমসি কলেজ মাঠে জড়ো হয়েছিলেন লক্ষাধিক শ্রোতা। বিপুল সমাগমের কারণে মাহফিল পরিচালনায় বেগ পেতে হয় মিজানুর রহমান আজহারীকে।

মঞ্চের ঠিক সামনের সারিতে উপস্থিত শ্রোতাদের মধ্যে ধাক্কাধাক্কি ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। বেশ কয়েকবার পরিস্থিতি স্বাভাবিক করার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন মাওলানা আজহারী। শেষ পর্যন্ত মোনাজাতের মাধ্যমে মাহফিল সংক্ষিপ্ত করেন। এসময় মোনাজাত শুরুর আগে অনেকটা বিরক্তির সুরেই মিজানুর রহমান আজহারী বলে উঠেন, ‘সিলেট আজকে কী করেছ, এটা মনে থাকবে’।

Header Ad
Header Ad

ঝগড়ায় ভালোবাসা বেড়ে যায় দ্বিগুণ, বলছে গবেষণা

প্রতীকী ছবি

সম্পর্কে তিক্ত মধুর ,আনন্দ- বেদনা মিশ্রণের ফলশ্রুতিতে প্রকৃত ভালোবাসার জন্ম হয়। সম্পর্কে মাঝে যেমন সুখ আছে তেমনি ঝগড়াতে সম্পর্কের মাঝে ফাটলের পর্যায়ে চলে যায়।

আবার মান অভিমান, ঝগড়া ভুলে একে অন্যের কাছেই ছুটে যায়। তখন নাকি ভালোবাসার গভীরতা আরও বেড়ে যায়। প্রেম-ভালোবাসায় মানুষ যেমন একে অন্যকে ছাড়া থাকতে পারে না।

ঝগড়া কি শুধু সম্পর্ক নষ্ট করে? মোটেও না, বরং ঝগড়া করলে সম্পর্ক আরও দৃঢ় ও মজবুত হয়। আবার ভালোবাসাও বাড়ে দ্বিগুণ। গবেষণা বলছে, রাগ পুষে না রেখে বরং মন খুলে ঝগড়া করে সম্পর্কের যত্ন নিন। সবারই নিজস্ব মত প্রকাশের অধিকার আছে।

তবে তাই বলে এই ছোট ছোট ঝগড়া অশান্তিগুলোকে বড় করে দেখবেন না। মনে রাখবেন ঝগড়া না হওয়াটাই বরং অস্বাভাবিক। ঝগড়া করলে মন হালকা হয়। অন্যদিকে ঝগড়া না করলে ভেতরে জমা কথা এক সময় মানসিক রোগের কারণ হতে পারে। জানলে অবাক হবেন যে, ঝগড়া করলেও মেলে উপকার। চলুন তবে জেনে নেওয়া যাক-

অভিমান দূর হয়
ঝগড়ায় মনে পুষে রাখা অভিমান দূর হয়। সঙ্গীর যে কোনো কাজ খারাপ লাগতেই পারে।তবে সেই খারাপ লাগা নিজের মধ্যে পুষে না রেখে মুখের উপর বলে দিন। দেখবেন সব ধরনের ভুল বোঝাবুঝির অবসান ঘটবে। হয়তো মনোমালিন্য হতে পারে। মুষলধারে বৃষ্টি শেষে যেমন আকাশ পরিষ্কার হয়ে যায়, তেমনই দীর্ঘ ঝগড়ার শেষে মান-অভিমান দুজনকে আরও কাছাকাছি নিয়ে আসে। এতে সম্পর্ক আরও মজবুত ও দৃঢ় হয়।

ধৈর্যশক্তি বাড়ায়
দাম্পত্য জীবনে ঝগড়া দুজনকে আরও ধৈর্যশীল করে তোলে। অনেকক্ষণ ঝগড়ার পর আপনার হয়তো ক্লান্ত লাগতে পারে কিংবা অশান্তি বাড়াতে না চাইলে চুপ হয়ে যেতে পারেন। এর অর্থ হলো আপনি ধৈর্য্যধারণ করছেন। আপনার এমন মনোভাব দেখে একসময় সঙ্গীও চুপ হয়ে যাবেন। এ কারণে ঝগড়া মানুষকে ধৈর্যশীল করে তোলে।

সম্পর্ক মজবুত হয়
ঝগড়ায় মন হালকা হয়, এমনটিই বলছেন মনোবিদরা। বর্তমানের যান্ত্রিক জীবনে সবাই ব্যস্ত। একে অপরকে যথেষ্ট সময় দিতে পারেন না অনেক দম্পতিই। তাদের ক্ষেত্রে ঝগড়া সম্পর্ককে আরও মজবুত করে। এমন দম্পতিরা প্রয়োজনে অকারণেই ঝগড়া করুন। সারা সপ্তাহ সঙ্গীর প্রতি যত রাগ অভিমান পুষে রেখেছেন সব বলে দিন। মন হালকা করুন।

বিশ্বাস বাড়ে, সন্দেহ দূর হয়
বিভিন্ন বিষয় নিয়ে দাম্পত্যে ঝগড়া হতে পারে। এর ফলে বিশ্বাসের ভিত আরও মজবুত হয়। কারণ ঝগড়ার মাধ্যমে মনের লুকানো ক্ষোভ ও অভিমান প্রকাশ পায়। এর ফলে দুজনের বিশ্বাসের বন্ধনটা অনেক দৃঢ় হয়। অনেকেই সঙ্গীর প্রতি সন্দেহপ্রবণ হয়ে ঝগড়া কিংবা অশান্তি করেন। এক্ষেত্রে সঙ্গীও নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ করার চেষ্টা করে, সব মিলিয়ে দুজনের মধ্যকার অবিশ্বাস ও সন্দেহ দূর হয়ে যায় মুহূর্তেই।

 

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ভ্যাট বাড়ানোর কারণ জানালেন খাদ্য উপদেষ্টা
মাহফিলে ‘তুমি’ সম্বোধন করা নিয়ে যে ব্যাখ্যা দিলেন আজহারী
ঝগড়ায় ভালোবাসা বেড়ে যায় দ্বিগুণ, বলছে গবেষণা
শেখ হাসিনাসহ গণহত্যায় জড়িতদের গুরুত্বপূর্ণ কল রেকর্ড প্রসিকিউশনের হাতে
রুপির দাম সর্বকালের সর্বনিম্ন, এক ডলারে ৮৬ রুপি
যুক্তরাষ্ট্রে আমন্ত্রণ নিয়ে বিভ্রান্তি, বিএনপির দুঃখ প্রকাশ
নগদে ২৩০০ কোটি টাকার অনিয়ম, অবৈধ ই-মানি ৬০০ কোটি: গভর্নর
রাজনৈতিক চাপের মুখে বিএমডিএ, নিয়োগ বাতিল হচ্ছে সাড়ে ৪ হাজার কর্মচারীর!
সীমান্তে ভারতীয় বিএসএফের বর্বরতা, ১ দশকে নিহত ২৮৯ বাংলাদেশি
১০ হাজার অবৈধ প্রবাসীকে ফেরত পাঠালো সৌদি আরব
রাজশাহীর সঙ্গে সারাদেশের রেল যোগাযোগ বন্ধ
সায়ান এফ রহমান ব্রিটিশ রাজার দাতব্য সংস্থায় ‘আড়াই লাখ পাউন্ড’ দান করেন  
জবির গেটে তালা ঝুলিয়ে অনশন করছেন শিক্ষার্থীরা
বাবা হারালেন জনপ্রিয় নির্মাতা রায়হান রাফী
অতিবৃষ্টিতে সবুজ হচ্ছে সৌদির মরুভূমি, যা কেয়ামতের আলামত
যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত উভয়েই স্থিতিশীল বাংলাদেশ দেখতে চায়: ভারতের মার্কিন রাষ্ট্রদূত  
দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আনন্দ মোহন কলেজ হল বন্ধ ঘোষণা  
সীমান্তে উত্তেজনা এড়ানোর আহ্বান বাংলাদেশের  
দেশের মোবাইল ইন্টারনেট নিয়ে সুখবর দিলো বিটিআরসি  
নিজে নিজে হাঁটতে পারছেন খালেদা জিয়া