মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারি ২০২৫ | ৩০ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

এবার পাকিস্তানে অনুষ্ঠিত বিশ্বকাপ থেকে সরে দাঁড়াল ভারত

ছবি: সংগৃহীত

আগামী ২৩ নভেম্বর থেকে পাকিস্তানের মাটিতে শুরু হচ্ছে দৃষ্টিহীন ক্রিকেটারদের বিশ্বকাপ। তবে আসর শুরুর আগেই বিশ্বকাপ থেকে নিজেদের নাম সরিয়ে নিয়েছে ভারত দৃষ্টিহীন ক্রিকেট দল। কারণ এই বিশ্বকাপ আয়োজিত হবে পাকিস্তানের মাটিতে। দুই দেশের রাজনৈতিক কারণে ভারত এরইমাঝে টুর্নামেন্টে খেলতে যাবে না বলে জানিয়েছে।

পাকিস্তানের কয়েক দফায় হুমকির পরেও ভারতীয় দল দেশটিতে খেলতে যাবে না তা ক্রমশ স্পষ্ট হচ্ছে। তার সবচেয়ে বড় নজির হতে পারে দৃষ্টিহীনদের (অন্ধ) বিশ্বকাপ থেকে ভারতের নাম প্রত্যাহারের খবর। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি খেলতে ভারত যাবে কি না তা নিয়ে ধোঁয়াশা বাড়ছে। এরই মাঝে দৃষ্টিহীনদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ থেকে নিজেদের নাম প্রত্যাহারের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানাল ভারত।

এ বিষয়ে ভারতী দৃষ্টিহীন ক্রিকেট সংস্থার সচিব শৈলেন্দ্র যাদব দেশটির গণমাধ্যমে জানিয়েছেন, এ বার আর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলবে তাদের না দল।

২৩ নভেম্বর থেকে ৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত পাকিস্তানে এই প্রতিযোগিতা হওয়ার কথা ছিল। ভারতীয় দলকে পাকিস্তানে খেলতে যাওয়ার অনুমতি দিয়ে দিয়েছিল কেন্দ্রীয় ক্রীড়া মন্ত্রণালয়। কিন্তু পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ দৃষ্টিহীন ক্রিকেটারদের দলকে পাকিস্তানে যাওয়ার অনুমতি দেয়া হয়নি। ফলে প্রতিযোগিতা থেকে নাম তুলে নিতে হয়েছে ভারতকে।

শৈলেন্দ্র যাদব আরও জানিয়েছেন, তাদের কাছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছ থেকে কোনও চিঠি এখনও আসেনি। কিন্তু মৌখিক ভাবে তাদের জানিয়ে দেয়া হয়েছে, ‘বিশ্বকাপ খেলতে যাওয়ার জন্য ২৫ দিনের অনুমতি চেয়েছিলাম। কিন্তু প্রতিযোগিতার দিন কাছে চলে এলেও অনুমতি পাইনি। তাই ফোন করেছিলাম। তখন জানিয়েছে, অনুমতি দেয়া হবে না। প্রতিযোগিতা থেকে নাম তুলে নিতে। মন্ত্রণালয়ের এই নির্দেশের পর আমরা বিশ্বকাপ থেকে নাম তুলে নিয়েছি।’

অবশ্য ভারতই প্রথম দল হিসাবে আসন্ন এই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ থেকে নাম সরিয়ে নেয়নি। এর আগে ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডও জানিয়ে দিয়েছে, তারা পাকিস্তানে বিশ্বকাপ খেলতে যাবে না। অর্থাৎ, মোট চারটি দল বিশ্বকাপে খেলবে না।

দলগুলো না অংশ নিলেও বিশ্বকাপ নির্ধারিত সময়ে শুরু হবে বলে জানিয়েছে আয়োজক দেশ পাকিস্তান। দেশটির দৃষ্টিহীন ক্রিকেট বিভাগের নির্বাহী সৈয়দ সুলতান শাহ জানান, ‘বাকি সব দেশ পাকিস্তানে বিশ্বকাপের জন্য আসছে। যদি একটা দল না আসে, তা আমাদের প্রস্তুতিতে বাঁধা দেবে না।

Header Ad
Header Ad

বিশাল স্বর্ণের খনির সন্ধান পেল পাকিস্তান

বিশাল স্বর্ণের খনির সন্ধান পেয়েছে পাকিস্তান। ছবি কোলাজ: ঢাকাপ্রকাশ

পাকিস্তান বর্তমানে বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভ কমে যাওয়ার কারণে কঠোর আর্থিক সংকটের মুখোমুখি। তবে এই কঠিন পরিস্থিতিতে দেশটির পাঞ্জাব প্রদেশের সাবেক খনিমন্ত্রী ইব্রাহিম হাসান মুরাদ একটি উজ্জ্বল খবর দিয়েছেন। তিনি জানিয়েছেন, পাঞ্জাবের অ্যাটক এলাকায় প্রায় ২৮ লাখ ভরি (৩৩ টন) সোনার খনি আবিষ্কৃত হয়েছে, যার বাজার মূল্য বর্তমান সময় অনুযায়ী ৮ হাজার কোটি পাকিস্তানি রুপি (৮০০ বিলিয়ন)।

প্রায় ৩২ কিলোমিটার জুড়ে ওই স্বর্ণের খনি বিস্তৃত। খবর জিও নিউজের। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে পোস্ট করা এক বার্তায় ইব্রাহিম হাসান মুরাদ বলেন, সিন্ধু নদের পাঞ্জাব অংশের অববাহিকা এলাকা ৩২ কিলোমিটার জুড়ে বিস্তৃত এই খনিতে অন্তত ২৮ লাখ ভরি (প্রায় ৩৩ টন) স্বর্ণ মজুত রয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। দেশের বর্তমান বাজারে এই পরিমাণ স্বর্ণের দাম ৮ হাজার কোটি পাকিস্তানি রুপি।

সিন্ধু নদের পাঞ্জাবের তীরবর্তী অঞ্চলের ১২৭টি জায়গার নমুনা সংগ্রহ ও তা পরীক্ষার মাধ্যমে এই সিদ্ধান্তে এসেছে জিএসপি।’
বর্তমান প্রাদেশিক খনি ও খনিজ মন্ত্রী সরদার শের আলী গোরচানি ২৮ লাখ তোলা স্বর্ণের খনি পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

পাকিস্তানের ভূতাত্ত্বিক জরিপের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, সিন্ধু নদের তলদেশ থেকে প্রায় ৬০০ বিলিয়ন রুপি মূল্যের সোনা উত্তোলন সম্ভব। বিশেষজ্ঞদের মতে, হাজার হাজার বছর ধরে হিমালয় থেকে সিন্ধু নদের স্রোতের সঙ্গে ভেসে আসা সোনার কণা নদীর তলদেশে জমা হয়ে এই মজুত তৈরি করেছে, যাকে ‘প্লেসার ডিপোজিশন’ বলা হয়।

ডেইলি জং এর সঙ্গে আলাপকালে গোরচানি বলেন, পাকিস্তান ভূতাত্ত্বিক জরিপের সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছে সরকার। গত বছরে থেকেই স্বর্ণের খনির বিষয়ে কাজ করা হয়। বর্তমানে স্বর্ণের খনি এলাকায় নিরাপত্তার স্বার্থে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে।

গোরচানি আরও বলেন, অ্যাটকে আবিষ্কৃত সোনা এক মাস পর নিলামে তোলা হবে এবং আন্তর্জাতিকভাবে বিজ্ঞাপন দেওয়া হবে। মজুদ নিলামের বিষয়ে বিধিমালা প্রণয়ন করা হয়েছে এবং অ্যাটকের জেলা প্রশাসকের সভাপতিত্বে একটি নিলাম কমিটি গঠন করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলা: খালেদা জিয়ার আপিলের রায় বুধবার

খালেদা জিয়ার আপিলের রায় বুধবার। ছবি: সংগৃহীত

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় ১০ বছরের সাজার বিরুদ্ধে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার আপিলের শুনানি শেষ হয়েছে। এ বিষয়ে বুধবার (১৫ জানুয়ারি) রায় ঘোষণা করবেন আপিল বিভাগ।

আজ মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ শুনানি শেষে রায়ের জন্য এ দিন ধার্য করেন।

এর আগে গত ৭ জানুয়ারি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় ১০ বছরের সাজার বিরুদ্ধে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার আপিলের শুনানি শুরু হয়।

খালেদা জিয়ার আইনজীবীরা শুনানিতে বলেন, হাইকোর্ট বিভাগ এ মামলায় খালেদা জিয়াকে যে সাজা দিয়েছেন তাতে আইনের মারাত্মক ব্যত্যয় হয়েছে। শুধু তাই নয় জিয়া অরফানেজ ট্রাস্টের যে অর্থ আত্মসাতের কথা বলা হয়েছে সেই অর্থও সুরক্ষিত আছে; সেই অ্যাকাউন্টে তা সুরক্ষিত রয়েছে। একইসঙ্গে খালেদা জিয়াকে নির্বাচন থেকে দূরে রাখতেই এ রায় দেওয়া হয়।

২০২৪ সালের ১১ নভেম্বর জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় ১০ বছরের সাজার বিরুদ্ধে খালেদা জিয়ার লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি চেয়ে করা আবেদন) মঞ্জুর করেন আপিল বিভাগ। একইসঙ্গে খালেদা জিয়াকে দেওয়া ১০ বছরের সাজা স্থগিত করেন আদালত। পাশাপাশি খালেদা জিয়াকে আপিলের সারসংক্ষেপ দুই সপ্তাহের মধ্যে দাখিল করতে নির্দেশ দিয়েছেন সর্বোচ্চ আদালত।

গত বছরের ৩ নভেম্বর জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়াকে ১০ বছরের সাজার বিরুদ্ধে লিভ টু আপিলের শুনানির জন্য ১০ নভেম্বর দিন ধার্য করেন চেম্বার আদালত।

২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়াকে ৫ বছরের কারাদণ্ডাদেশ দেন বিচারিক আদালত। একইসঙ্গে এ মামলার অন্য পাঁচ আসামির প্রত্যেককে ১০ বছর করে সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়। অরফানেজ ট্রাস্টের নামে সরকারি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে খালেদা জিয়াকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫ এর বিচারক আখতারুজ্জামান।

একইসঙ্গে এই মামলায় খালেদা জিয়ার ছেলে তারেক রহমানসহ মামলার অপর পাঁচ আসামির প্রত্যেককে ১০ বছর করে সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়। পাশাপাশি ছয় আসামির প্রত্যেককে ২ কোটি ১০ লাখ টাকা করে জরিমানা করা হয়।

বাকি চার আসামি হলেন—সাবেক মুখ্যসচিব কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী, সাবেক এমপি ও ব্যবসায়ী কাজী সালিমুল হক কামাল, ব্যবসায়ী শরফুদ্দিন আহমেদ ও জিয়াউর রহমানের ভাগনে মমিনুর রহমান।

এরপর বিচারিক আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে খালাস চেয়ে হাইকোর্টে আপিল করেন খালেদা জিয়া, কাজী সালিমুল হক কামাল এবং ব্যবসায়ী শরফুদ্দিন আহমেদ। পরে ২০১৮ সালের ৩০ অক্টোবর বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ খালেদার সাজা বাড়িয়ে ১০ বছরের কারাদণ্ড দেন। হাইকোর্টের এ রায়ের বিরুদ্ধে লিভ-টু আপিল করেন খালেদা জিয়া।

Header Ad
Header Ad

এবার টিউলিপকে দায়িত্ব ছাড়ার আহ্বান দুর্নীতিবিরোধী জোটের

টিউলিপ সিদ্দিক। ছবি: সংগৃহীত

দুর্নীতির অভিযোগের মুখে ক্রমেই বাড়ছে চাপ, যুক্তরাজ্যের সিটি মিনিস্টার টিউলিপ সিদ্দিকের ওপর। প্রথমে বিরোধী দল এবং এখন দেশটির দুর্নীতিবিরোধী জোটও টিউলিপকে দুর্নীতিবিরোধী দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ানোর অনুরোধ করেছে। এই জোটে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত দুর্নীতিবিরোধী সংগঠনগুলো, যেমন অক্সফাম এবং ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল, অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) বিবিসির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

জোটটি এক বিবৃতিতে জানায়, যুক্তরাজ্যের মানি লন্ডারিং নিয়ন্ত্রণ কাঠামো ও অর্থনৈতিক অপরাধ মোকাবিলার দায়িত্বে থাকা টিউলিপের বিরুদ্ধেই অর্থ আত্মসাৎের অভিযোগ উঠেছে। যা তার কাজের সঙ্গে সাংঘার্ষিক। ফলে ব্রিটিশ সরকারের মন্ত্রী হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেয়ার মতো অবস্থানে তিনি আছেন কি না বিষয়টি পরিষ্কার নয়।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ট্রেজারি মন্ত্রী যুক্তরাজ্যের মানি লন্ডারিং নিয়ন্ত্রণ এবং অর্থনৈতিক অপরাধ মোকাবিলার কাঠামোর দায়িত্বে রয়েছেন, অথচ তার এমন একটি ক্ষমতাচ্যুত সরকারের সাথে সরাসরি পারিবারিক সম্পর্ক রয়েছে যা সেই কাঠামোর অধীনে তদন্ত করা যেতে পারে।

সম্প্রতি কয়েকটি আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে টিউলিপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের মিত্রদের কাছ থেকে লন্ডনে বিনামূল্যে ফ্ল্যাট নেয়ার অভিযোগ উঠে। এছাড়া, বাংলাদেশের ৯টি মেগা প্রকল্পে ৮০ হাজার কোটি টাকা অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে টিউলিপ, শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা ও সজীব ওয়াজেদ জয়ের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করে দুদক।

এই অভিযোগের মধ্যেই টিউলিপের বিরুদ্ধে আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগ উঠায় তাকে মন্ত্রিত্ব থেকে বরখাস্ত করার দাবি জানান ব্রিটেনের বিরোধীদলীয় নেতা কেমি ব্যাডেনোচ।

টিউলিপ সিদ্দিক বর্তমানে যুক্তরাজ্যের অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থনীতিবিষয়ক মিনিস্টার (ইকোনমিক সেক্রেটারি)। দেশটির আর্থিক খাতে দুর্নীতি বন্ধের দায়িত্বে আছেন তিনি। তিনি বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার বোন শেখ রেহানার মেয়ে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিশাল স্বর্ণের খনির সন্ধান পেল পাকিস্তান
জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলা: খালেদা জিয়ার আপিলের রায় বুধবার
এবার টিউলিপকে দায়িত্ব ছাড়ার আহ্বান দুর্নীতিবিরোধী জোটের
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক
ময়মনসিংহে হামলার হুমকিতে ৭৫৫ বছরের ওরস বন্ধ রাখার নির্দেশ প্রশাসনের  
নারায়ণগঞ্জে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ২ বন্ধুর মৃত্যু  
এলপিজি গ্যাসের সাড়ে ৭ শতাংশ অতিরিক্ত ভ্যাট অব্যাহতি  
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তি চূড়ান্তের পথে  
রোহিঙ্গা ইস্যু নিয়ে ভুল প্রতিবেদন প্রকাশ, ঢাকার কড়া প্রতিবাদ
এ বছরের মাঝামাঝিতে জাতীয় নির্বাচন চায় বিএনপি  
নাইজেরিয়ায় কৃষকদের জড়ো করে গুলি, নিহত অন্তত ৪০
দুর্দান্ত ডেথ বোলিংয়ে ঘুরলো ম্যাচের মোড়, রংপুরের সাতে সাত
বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র সংসদ নির্বাচন আয়োজন করতে বললেন প্রধান উপদেষ্টা
এইচএমপিভি নিয়ে শাহজালাল বিমানবন্দরে সতর্কতা জারি
স্বচ্ছ ভোটার তালিকা ১৮ কোটি মানুষের আমানত : নির্বাচন কমিশনার
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা বহিষ্কার
ইবিতে পরীক্ষা দিতে এসে তোপের মুখে ছাত্রলীগ নেতা, থানায় সোপর্দ
এবার মাদক অধিদপ্তরের ডিসপ্লেতে ‘ছাত্রলীগ আবার ভয়ংকর রূপে ফিরবে’
সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনের বিরুদ্ধে এক নারীর গুরুতর অভিযোগ
জাপানে ৬.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি