শনিবার, ২২ মার্চ ২০২৫ | ৮ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

যে ৭ ভুলে দ্রুত নষ্ট হবে আপনার শখের স্মার্টফোন

ছবি: সংগৃহীত

সকালে ঘুম থেকে উঠে রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে স্মার্টফোন আমাদের নিত্যসঙ্গী। বর্তমান আধুনিক যুগে মোবাইল ছাড়া জীবনকে চিন্তা করাটাই কঠিন। প্রতিনিয়ত অত্যাধুনিক সব ফিচারের দিকে যাচ্ছে মোবাইল ফোন। চাহিদার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে নানা সুযোগ সুবিধাসহ ফোন আনতে রীতিমতো প্রতিযোগিতা করছে প্রযুক্তি পণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলো।

বিভিন্ন ফিচারের মতো দামেও রয়েছে ভিন্নতা। তবে যত দামি ফোনই হোক না কেন, তার আয়ু খুব বেশি হলে তিন-চার বছর। তারপরেই দেখা দেয় নানা সমস্যা। তবে আয়ু শেষের আগেই আমাদেরই কিছু ভুলে নষ্ট হয়ে যেতে পারে শখের স্মার্টফোনটি।

জেনে নিন কোন ৭ ভুলের কারণে অকালে নষ্ট হচ্ছে শখের স্মার্টফোনটি।

১. দীর্ঘ সময় ধরে বেশি তাপমাত্রার সংস্পর্শে স্মার্টফোন রাখা:

স্মার্টফোন নষ্ট হয়ে যাওয়ার পেছনে একটি বড় কারণ হচ্ছে অতিরিক্ত তাপমাত্রার মধ্যে ফোন রাখা। যদি আপনি রোদে বা শীতের রাতে আপনার বালিশের নিচে ফোন রেখে চার্জ করলে ডিভাইজ গরম হতে থাকে। যা ধীরে ধীরে ডিভাইসটি নষ্ট করে দিবে। এছাড়া দীর্ঘ সময় ফোন চালালেও সেট গরম হয়ে যায়। এরপরও তা বুঝতে পেরে একটানা সেট ব্যবহার করলে দ্রুতই সেট নষ্ট হয়ে যাবে। তাই ফোন গরম হয়ে গেলে তা ঠান্ডা না হওয়া পর্যন্ত ব্যবহার না করাই উত্তম।

২. চার্জারের ব্যবহার:

বর্তমানে অনেক কোম্পানি তাদের ফ্লাগশীপ ফোনগুলোর সঙ্গে চার্জার দেয় না। এরফলে ব্যবহারকারী বা ক্রেতারা আলাদা চার্জার কিনেন নেন। অনেকে ভুলটা এ সময়ই করে থাকেন। কারণ স্মার্টফোনের ব্যাটারির ক্ষমতা বুঝে কত ওয়ার্ডের চার্জার দরকার হয়ে সেটি বুঝতে পারেন না। সব চার্জার একই পরিমাণ শক্তি সরবরাহ করে না। ফলে অসামঞ্জস্যপূর্ণ চার্জার দিয়ে চার্জ করলে প্রতিনিয়ত ফোনের আয়ু কমতে থাকবে। এক সময় পুরো ডিভাইসটি নষ্ট হয়ে যাবে। তাই মানের দিক থেকে যেসব চার্জার ভালো এবং ফোন অনুযায়ী সামঞ্জস্যপূর্ণ সেগুলো ব্যবহার করা ভালো।

৩. অ্যাপ ডাউনলোড:

অ্যাপ ডাউনলোডের সময় সচেতন থাকতে হবে। অনেক ব্যবহারকারী Play Store বা App Store এ অ্যাপ না পেলে থার্ডপার্টি অ্যাপ ব্যবহার করে থাকেন। তৃতীয় পক্ষের অ্যাপ স্টোর থেকে অ্যাপ ডাউনলোড করা আপনার ডিভাইসকে ম্যালওয়্যার আক্রমণের ঝুঁকিতে ফেলতে পারে। ক্ষতিকর অ্যাপ আপনার ডিভাইসকে ভাইরাস এবং স্পাইওয়্যারের মাধ্যমে সংক্রমিত করতে পারে। যা আপনার ব্যক্তিগত তথ্য, পাসওয়ার্ড এবং এমনকি ব্যাংক সংক্রান্ত তথ্য চুরি করতে পারে। এর পাশাপাশি সাইবার অপরাধীরা আপনার ডিভাইসের ক্যামেরা এবং মাইক্রোফোনে প্রবেশাধিকার পেতে পারে।

বেশিরভাগ ক্ষেত্রে অফিসিয়াল স্টোর থেকে অ্যাপ ডাউনলোড করা নিরাপদ। কারণ সেখানে একটি যাচাইকরণ প্রক্রিয়া থাকে যা ক্ষতিকর অ্যাপগুলোকে তালিকাভুক্ত হওয়া থেকে আটকায় এবং এগুলো এড়িয়ে চলার সুযোগ বাড়ায়।

৪. ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপ নিজে থেকে বন্ধ করা:

আপনি কি ফোনের কর্মক্ষমতা বাড়ানোর জন্য প্রায়ই ব্যাকগ্রাউন্ডে চালু থাকা সব অ্যাপ বন্ধ করে দেন? এটির প্রয়োজন নেই। এর ফলে ভালো হওয়ার চেয়ে বেশি ক্ষতি হতে পারে। অনেকেই বিশ্বাস করেন, যখন সক্রিয়ভাবে কোনো অ্যাপ ব্যবহার করছেন না তখন ব্যাকগ্রাউন্ডে চালু থাকা অ্যাপগুলো আপনার ডিভাইসকে ধীর করে দেয়।

তবে আধুনিক স্মার্টফোনগুলো এমনভাবে ডিজাইন করা হয়েছে যে এগুলো এমন কাজ পরিচালনা করতে পারে যেখানে অ্যাপগুলো কম শক্তি ব্যবহারের অবস্থায় থাকে যতক্ষণ না এগুলো প্রয়োজন হয়।

অ্যাপগুলোকে ব্যাকগ্রাউন্ডে চালু থাকা অবস্থায় রাখা ভালো কারণ আপনার ফোন সক্রিয় অ্যাপ থেকে ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপে স্যুইচ করার জন্য কম শক্তি ব্যবহার করে। এতে করে আপনি যেখানে কাজ শেষ করেছিলেন সেখান থেকেই দ্রুত শুরু করতে পারেন এবং এটি ডিভাইসের ওপর কম চাপ ফেলে। অন্যদিকে অ্যাপটি প্রথম থেকে চালু করার চেয়ে লো-পাওয়ার অবস্থান থেকে পুনরায় চালু করা কম শক্তি ব্যবহার করে। এটি অনেকটা আপনার হিটার যেমন প্রথমবার চালু করার চেয়ে নির্ধারিত তাপমাত্রা বজায় রাখতে কম শক্তি ব্যবহার করে তার মত করে।

৫. আপডেটেড না থাক:

স্মার্টফোন চালু করার পর অনেক প্রতিষ্ঠানই প্রতিবছর এমনকি ৬ মাস পরপর আডটেড করার প্রস্তাব দেয়। এটি ডিভাসইকে সুরক্ষা করে। কিন্তু অনেকেই আপডেট না দিয়ে তা উপেক্ষা করে চলে। কিন্তু এসব আপডেট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ যা আপনার ডিভাইসকে মসৃণ এবং সুরক্ষিতভাবে চলতে সহায়তা করে।

সাধারণত, এই আপডেটগুলো শুধু ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা উন্নত করার উপরই জোর দেয় না, বরং এতে নিরাপত্তা প্যাচও অন্তর্ভুক্ত থাকে যা নতুন আবিষ্কৃত দুর্বলতাগুলো ঠিক করে। এগুলো উপেক্ষা করলে আপনি মূলত আপনার ফোনকে ম্যালওয়্যার আক্রমণের ঝুঁকিতে ফেলে দিচ্ছেন। এছাড়াও আপডেটগুলো ফোনের বাগ ঠিক করে। যা আপনার ডিভাইসকে ধীর বা বিকল করে দিতে পারে।

৬. স্মার্টফোনের চার্জিং অভ্যাস:

সময়ের সঙ্গে সঙ্গে যদি স্মার্টফোনের ব্যাটারির ক্ষমতা নষ্ট হয়ে যায় তাহলে এর জন্য দায়ী হতে পারে খারাপ চার্জিং অভ্যাস। এর কারণে প্রতিনিয়ত ব্যাটারির ড্রেনিং সিস্টেম নিচের দিকে নাতে। ব্যাটারি পুরোপুরি শেষ হয়ে যাওয়া বা শতভাগ চার্জ দেয়া ব্যাটারির দীর্ঘমেয়াদি স্বাস্থ্যের জন্য ভালো নয়। ব্যাটারির নির্দিষ্ট সংখ্যক চার্জ সাইকেল থাকে, এবং বারবার এই প্রক্রিয়া করলে এর কার্যকারিতা কমে যায়। স্বাভাবিকভাবে আপনার ফোনের চার্জ ৩০% থেকে ৮০% এর মধ্যে রাখার চেষ্টা করুন। এতে কম চার্জ সাইকেল ব্যবহার হবে এবং ব্যাটারির আয়ু বাড়বে।

এর পাশাপাশি চার্জিংয়ের সময় আপনার ফোন সাধারণত কিছুটা গরম হয় যা একটি নির্দিষ্ট মাত্রায় স্বাভাবিক হবে। তবে এটি বেশি গরম হয় তাহলে ব্যাটারির স্থায়ী ক্ষতি করতে পারে। তাই ঠাণ্ডা বা বায়ু চলাচলযোগ্য জায়গায় ফোন চার্জ দিন এবং বালিশের নিচে বা সরাসরি সূর্যের আলোতে চার্জ দেয়া থেকে বিরত থাকাই ভালো।

৭. পাবলিক ওয়াই-ফাই ব্যবহার করা:

অনেকেই নিজেস্ব ডাটা ব্যবহার না করে পাবলিকলি ওয়াইফাই ব্যবহার করে থাকে। এর মধ্যে ঝুঁকি জড়িয়ে আছে। পাবলিক ওয়াই-ফাই হটস্পটগুলো সাধারণত নিরাপত্তার দিক থেকে দুর্বল হয় কারণ এগুলো প্রায়শই এনক্রিপশন ছাড়া বা দুর্বল নিরাপত্তা ব্যবস্থা দিয়ে পরিচালিত হয়। এর ফলে, সাইবার অপরাধীরা সহজেই পাসওয়ার্ড ও ব্যাংক তথ্যের মতো ব্যক্তিগত তথ্য চুরি করতে পারে।

যদি আপনাকে পাবলিক ওয়াই-ফাই ব্যবহার করতেই হয়, তাহলে পাসওয়ার্ড-প্রোটেক্টেড এবং এনক্রিপটেড নেটওয়ার্কগুলোতে সংযোগ করুন। এমন সংবেদনশীল ওয়েবসাইটে যাওয়া থেকে বিরত থাকুন যা আপনার ডিভাইস ও ব্যক্তিগত তথ্য বিপন্ন করতে পারে।

Header Ad
Header Ad

সুদানের প্রেসিডেন্ট প্রাসাদ দখলের ঘোষণা সেনাবাহিনীর  

ছবিঃ সংগৃহীত

সুদানের প্রেসিডেন্ট প্রাসাদ ফের প্যারালিমিটারি বাহিনীর হাত থেকে দখলে নিয়েছে দেশটির সেনাবাহিনী। দেশটির সেনাবাহিনী দীর্ঘদিন ধরে ব্যাকফুটে ছিল। তবে সম্প্রতি সাফল্য অর্জন করতে শুরু করে এবং আধাসামরিক র্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সেসের (আরএসএফ) কাছ থেকে দেশের কেন্দ্রস্থল পুনরুদ্ধার করেছে।

এদিকে আরএসএফ পশ্চিমাঞ্চলে নিয়ন্ত্রণ সুসংহত করেছে, যুদ্ধে তাদের অবস্থান শক্ত করেছে এবং দেশকে কার্যত বিভক্তির দিকে নিয়ে যাচ্ছে। আরএসএফ তাদের নিয়ন্ত্রিত এলাকাগুলোতে একটি সরকার প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করছে।

যদিও তারা বড় আকারে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পাবে না বলেই ধারণা করা হচ্ছে। সেনাবাহিনী জানিয়েছে, তারা মধ্য খার্তুমের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ ভবনের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে। সামরিক সূত্র জানিয়েছে, আরএসএফ যোদ্ধারা প্রায় ৪০০ মিটার দূরে সরে গেছে।

প্রেসিডেন্ট প্রাসাদে সেনা সদস্যদের উল্লাস করার ভিডিও শেয়ার করেছে সেনাবাহিনী। ভিডিওতে দেখা গেছে, প্রেসিডেন্ট প্রাসাদের জানালার কাচ ভেঙে গেছে এবং দেওয়াল বুলেটের দাগে ভরা।রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে সেনাবাহিনীর মুখপাত্র নাবিল আবদাল্লাহ জানিয়েছেন, সেনাবাহিনীর প্রাসাদের নিয়ন্ত্রণ নিজের হাতে নিয়েছে।

আবদাল্লাহ জানিয়েছেন, আমাদের বাহিনী শত্রু যোদ্ধাদের পুরো সরিয়ে দিয়েছে এবং তাদের বিরাট অস্ত্র বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। জয় পুরোপুরি না আসা পর্যন্ত এই লড়াই চলবে। তবে এনিয়ে আরএসএফে মন্তব্য পাওয়া যায়নি। এর আগে সশস্ত্র বাহিনীতে আধাসামরিক বাহিনীর একীকরণকে কেন্দ্র করে ২০২৩ সালের এপ্রিলে যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর আরএসএফ দ্রুত খার্তুমের প্রাসাদসহ শহরের বাকি অংশও দখল করে নেয়।

Header Ad
Header Ad

আওয়ামী লীগ পুনর্গঠন নিয়ে আমার সাথে আলোচনা হয়নি : সোহেল তাজ

সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী তানজিম আহমেদ সোহেল তাজ। ছবিঃ সংগৃহীত

আমি রাজনীতিতে নেই বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী শহীদ তাজউদ্দীন আহমেদের ছেলে, সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী তানজিম আহমেদ সোহেল তাজ। তিনি বলেন, নোংরা, পচা রাজনীতিতে আমার আগ্রহ নেই। আওয়ামী লীগ পুনর্গঠন হলে নেতৃত্ব দেবেন সাবের হোসেন চৌধুরী ও সোহেল তাজ- লেখক, অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট ও ব্লগার পিনাকী ভট্টাচার্যের এমন অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে এসব কথা বলেন সোহেল তাজ।

শুক্রবার (২১ মার্চ) গণমাধ্যমকে একান্ত সাক্ষাৎকার দেন সোহেল তাজ।

আওয়ামী লীগ পুনর্গঠন হলে নেতৃত্ব দেবেন কিনা-এমন প্রশ্নের জবাবে সোহেল তাজ বলেন, আওয়ামী লীগ পুনর্গঠন নিয়ে কারও সাথে আমার কোনো আলোচনা হয়নি। আমি এই ব্যাপারে কিছুই জানি না। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, স্বাধীনতা আর জনগণের নীতি-আদর্শভিত্তিক দল ছিল আওয়ামী লীগ। বাকশালে সেই আওয়ামী লীগ বিলুপ্ত হয়। আওয়ামী লীগকে পুনর্গঠন করতে হলে একাত্তরের আগের আদর্শে ফিরে যেতে হবে।

নতুন করে নতুন দল নিয়ে রাজনীতিতে ফিরে আসবেন কিনা জানতে চাইলে সোহেল তাজ সরাসরি এর উত্তর দেননি। তিনি বলেন, নতুন প্রজন্মই দেশ গড়বে। তারাই হবে মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনার ধারক-বাহক। নতুন প্রজন্ম যদি মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জীবিত হয়ে পিওর হার্ট নিয়ে দেশ গড়তে এগিয়ে আসে তবে তাদের পাশে থাকবেন সোহেল তাজ।

এর আগে বৃহস্পতিবার ফেসবুক পেজে এক পোস্টে পিনাকী ভট্টাচার্য বলেছেন, সাবের হোসেন চৌধুরী সভাপতি আর বডি সোহেলকে সাধারণ সম্পাদক এইভাবে আওয়ামী লীগ পুনর্গঠিত হবে। এই পুনর্গঠিত আওয়ামী লীগ নির্বাচনে যাবে। এইটা যৌথ সিদ্ধান্ত। এতে ইউরোপের রাষ্ট্রগুলির মধ্যে ব্রিটেনের সমর্থন আছে। এই কারণেই সাবের হোসেন চৌধুরীকে জেলে রাখা যায়নি।

পিনাকীর এই বক্তব্যকে নাকচ করে দিয়েছেন সোহেল তাজ। শুক্রবার দুপুরে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুকে পিনাকী ভট্টাচার্যের বক্তব্য সংবলিত একটি ফেসবুক পোস্টের স্ক্রিনশট শেয়ার করে পোস্ট দেন তিনি। ওই পোস্টে পিনাকীর দাবিকে মিথ্যা বলে প্রত্যাখ্যান করেছেন।

পিনাকী ভট্টাচার্য ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, সাবের হোসেন চৌধুরী সভাপতি আর বডি সোহেলকে সাধারণ সম্পাদক এইভাবে আওয়ামী লীগ পুনর্গঠিত হবে। এই পুনর্গঠিত আওয়ামী লীগ নির্বাচনে যাবে। এইটা যৌথ সিদ্ধান্ত। এতে ইউরোপের রাষ্ট্রগুলির মধ্যে ব্রিটেনের সমর্থন আছে। এই কারণেই সাবের হোসেন চৌধুরীকে জেলে রাখা যায়নি।

পিনাকী আরও লিখেন, ১৯৭৫ এর পনোরোই আগস্টের বিপ্লবীদের দেশ ছাড়তে হয়েছিল। তারা বিভক্ত হতে হতে শক্তিহীন হয়ে পড়ে। যারা ১৯৭৫ এর বেনিফিসিয়ারি তারা বিপ্লবীদের বাঁচায়নি। একাংশ রাজনৈতিক দল তৈরি করলো ফ্রিডম পার্টি। আরেক অংশ খন্দকার মুশতাককে মাঝে রেখে দল গড়তে চেয়ে ব্যর্থ হলো। হাসিনা ফিরে এলো। ২০২৪ এ আবার ১৯৭৫ এর পুনরাবৃত্তি হচ্ছে। সেই একই ব্যবস্থা সেই একই কাঠামো অবিকৃত রেখে রাষ্ট্র চলবে। লুটপাট চলবে, ভারতের কর্তৃত্ব চলবে। ২৪ এর নায়কেরা ভুল আর বিভেদের পঙ্কিল আবর্তে ডুবে যাবে। আর এখন শুরু হয়েছে একজনের বিরুদ্ধে আরেকজনকে লড়িয়ে দেওয়া।

পিনাকী ভট্টাচার্যের এই অভিযোগকে সরাসরি ভুয়া/ফেইক নিউজ বলে আখ্যা দিয়েছেন সোহেল তাজ।

Header Ad
Header Ad

দুপুরের মধ্যে তিন বিভাগে কালবৈশাখী আঘাত হানবে  

ছবিঃ সংগৃহীত

দেশের রংপুর, রাজশাহী ও ময়মনসিংহ বিভাগের বিভিন্ন জেলার ওপর দিয়ে আজ শনিবার (২২ মার্চ) সকাল ৭টার পর থেকে দুপুর ১২টার মধ্যে বজ্রপাতসহ কালবৈশাখী ঝড় সঙ্গে হালকা থেকে মাঝারি মানের বৃষ্টির প্রবল আশঙ্কা করা হচ্ছে।

কানাডার সাসকাচুয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ের আবহাওয়া ও জলবায়ু বিষয়ক গবেষক মোস্তফা কামাল পলাশ তার ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডিতে কালবৈশাখী ঝড়ের পূর্বাভাসে তথ্যটি জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, কালবৈশাখী ঝড় রংপুর বিভাগের পঞ্চগড়, ঠাকুরগাঁও ও দিনাজপুর জেলা দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে দক্ষিণ-পূর্ব দিকে রংপুর বিভাগের নীলফামারী, রংপুর, লালমনিরহাট, কুড়িগ্রাম ও গাইবান্ধা জেলার ওপর দিয়ে অতিক্রম করে রাজশাহী ও ময়মনসিংহ বিভাগের দিয়ে অগ্রসর হওয়ার আশঙ্কা করা যাচ্ছে।

এছাড়াও শনিবার সকাল ৭টার পর থেকে দুপুর ১২টার মধ্যে খুলনা, বরিশাল ও ঢাকা বিভাগের বিভিন্ন জেলার ওপর দিয়ে হালকা থেকে মাঝারি মানের বৃষ্টি অতিক্রমের আশঙ্কা করা যাচ্ছে।

আজ সারাদিনই দেশের অধিকাংশ জেলার আকাশ গতকাল শুক্রবারের মতো মেঘাচ্ছন্ন থাকবে। দেশের মধ্যাঞ্চলের জেলাগুলোর ওপরে গুঁড়ি-গুঁড়ি বৃষ্টিপাতের আশঙ্কা অপেক্ষাকৃত বেশি।

কালবৈশাখী ঝড় রংপুর বিভাগের জেলাগুলোর ওপর দিয়ে অতিক্রমের সময় বজ্রপাতের প্রবল আশঙ্কা করা যাচ্ছে। ফলে বজ্রপাতের সময় খোলা আকাশের নিচে চলা-ফেরা কিংবা কোন কৃষিকাজ করা থেকে বিরত থাকার অনুরোধ জানানো যাচ্ছে।

এ দিকে দেশের আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, আগামীকাল রোববারও দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টি হতে পারে। এরপর থেকে তাপমাত্রা ক্রমশ বৃদ্ধি পাবে। গরম বাড়বে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সুদানের প্রেসিডেন্ট প্রাসাদ দখলের ঘোষণা সেনাবাহিনীর  
আওয়ামী লীগ পুনর্গঠন নিয়ে আমার সাথে আলোচনা হয়নি : সোহেল তাজ
দুপুরের মধ্যে তিন বিভাগে কালবৈশাখী আঘাত হানবে  
গাজার একমাত্র ক্যান্সার হাসপাতালও ধ্বংস করে দিল ইসরায়েল  
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে দেশব্যাপী বিক্ষোভের ডাক এনসিপির
ইসরায়েলজুড়ে ব্যাপক বিক্ষোভ: নেতানিয়াহুর সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে জনগণের ক্ষোভ
শেখ হাসিনার মতো নব্য ফ্যাসিবাদীরা জাতীয় পার্টিকে ব্ল্যাকমেইল করছে: জি এম কাদের
ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগের মিছিল, যুবলীগ নেত্রীসহ আটক ৩
তাসকিনের আইপিএল অভিষেকের সম্ভাবনা, যোগাযোগে মিলেছে ইতিবাচক সাড়া!
স্বৈরাচারের দোসররা পুনর্বাসনের সুযোগ পায়, এমন পদক্ষেপ নেওয়া উচিত হবে না: তারেক রহমান
ট্রেনের ১৩০ টিকিটসহ নৌবাহিনী কর্মচারী আটক
জনগণ সুযোগ দিলে আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে বিএনপির কিছু বলার নেই: রিজভী
বিচারের আগে আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার সুযোগ নেই : মামুনুল হক
টাঙ্গাইলে আগুনে পুড়ল ২১ দোকান, ৮০ লাখ টাকার ক্ষতি
ব্যাংককে ড. ইউনূস-মোদির মধ্যে বৈঠক হচ্ছে না
রাত ১টার মধ্যে ৯ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
পৃথিবীর সর্বত্র আজ দিন-রাত সমান
নরসিংদীতে আ. লীগ-বিএনপির সংঘর্ষে নিহত ২, গুলিবিদ্ধসহ আহত ১০
বাতিল হচ্ছে শেখ মুজিবসহ চার শতাধিক নেতার মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
বাইতুল মোকাররমে ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি হামলার বিচার দাবিতে মিছিল