শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪ | ৭ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

পাখিদের বন্ধু ‘অভয়ারণ্য’

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের গাছে, গাছে অনেক জাতের পাখির বাস। লেকে আসে অতিথি পাখির দল। তাদের জন্য সংগঠন কাজ করছে অভয়ারণ্য’। লিখেছেন ও ছবি তুলেছেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি রায়হান মাহবুব

কুয়াশার চাদর ভেদ করে মিষ্টি রোদের কিরণ ছড়াচ্ছে প্রভাতের রবি। জানালার ফাঁক দিয়ে কিরণের আভায় ধীরে, ধীরে আলোকিত হচ্ছে হল রুমের চারপাশ। বাইরের পাখির কলকাকলির মধুর শব্দ শোনা যাচ্ছে কিন্তু কম্বলের নিচে অলস ঘুমে আচ্ছন্ন প্রাণটি তো জাগতেই চায় না। এমন সময় জানালায় কিচিরমিচির শব্দ শুনে চোখ থেকে বিদায় নিল ঘুম। পরম আদরে কেউ যেন সুরে, সুরে বলছে, ‘চোখ খুলে দেখ। দিগন্ত তোমায় ডাকছে।’ ঘুম ছেড়ে জানালার পাশে তাকাতেই দেখলাম, এ তো আর কেউ নয়, আমার পড়শি-রঙ বেরঙের পাখিরা। ওরা আমায় ডাকছে।
ঠিক এভাবেই পাখিদের কলকাকলিতে ঘুম ভাঙছে আমরা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র, ছাত্রী, শিক্ষকদের। বাংলাদেশে প্রচুর গাছ কেটে ফেলায় প্রকৃতি থেকে বিলুপ্তপ্রায় অনেক পাখি। এমন অনেকের আবাসস্থল এই ক্যাম্পাস। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলগুলোর আশপাশে, পাশের এলাকার গাছগাছালি, মেহগনি বনটি ও হলগুলোর জানালার কার্নিশগুলোতে ঘর বাঁধে পাখিরা। ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে আছে মোট ২৫ প্রজাতির পাখি । ওদের মধ্যে চড়ুই, ঘুঘু, শালিক, বুলবুলি, দোয়েল, কাঠঠোকরা, বামুন শালিক ও গোবরে শালিক নিয়মিত। সকাল হলেই তাদের সবার কিচিরমিচিরে মুখরিত হয় হলগুলো। ঘুম থেকে উঠে পাখিদের খুনসুটি দেখে অলস সময় পার করি আমরা সবাই। ক্যাম্পাসের বিভিন্ন গাছের ফলফলাদি খেয়ে জীবনধারণ করে এই পাখিরা। অনেক সময় শিক্ষার্থীরাও আহার দেই পাখিদের। এভাবেই ছাত্র, ছাত্রীসহ সবার প্রতিবেশী হয়ে উঠেছে মন ভোলানো পাখির দল।
পাখিদের নিয়ে অনেক গল্প, অনেক কথামালা আছে। ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাদ্দাম হলের আবাসিক ছাত্র ইমরান খান বললেন, ‘পাখিদের সঙ্গে প্রতিবেশীর মতো আমরা বসবাস করছি। সারাদিন ওরা আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে ঘুরে বেড়ায়। সন্ধ্যায় তাদের কলকাকলিতেই আমরা হল রুমে ফিরি।’
কেবল বাংলাদেশী পাখি নয়, আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে বাসা বেঁধেছে পরিযায়ীরা। শীতের তীব্রতা যখন বেড়েছে, সুদুর সাইবেরিয়া থেকে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের লেকে প্রতি বছরের মতো আশ্রয় নিয়েছে তারা। ঝাঁকে, ঝাঁকে আসা এই অসম্ভব সুন্দর পাখিরাও আমাদের দেশের পাখিদের মতো। তবে তারা এই ক্যাম্পাসের সুন্দরের ভুবনে আলাদা মাত্রা যোগ করেছে। এই মৌসুমে আমাদের লেকে সবচেয়ে বেশি দেখা মিলছে গিরিয়া হাঁস ও পাতি সারলির।
পাখিদের জন্য অনেক কাজ আছে আমাদের। ২০২১ সালের ২৬ অক্টোবর ‘অভয়ারণ্য’ নামের একটি পাখিপ্রেমী সংগঠনের যাত্রা শুরু হয়েছে। তারা ২০১৯ ‘২০ শিক্ষাবর্ষের ছাত্র, ছাত্রী। ‘অভয়ারণ্য’ সভাপতি ইশতিয়াক ফেরদৌস ইমন বলেছেন, ‘আমাদের কাজ পাখিদের অভয়ারণ্য সৃষ্টি করা ও ক্যাম্পাসে সুস্থ-সাংস্কৃতিক চর্চা করা‘। এজন্য সংগঠনটির সদস্যরা বিশ্ববিদ্যালয়ের গাছে, গাছে প্রায় ১শটি মাটির মটকা (হাড়ি) কিনে ঝুলিয়ে দিয়েছেন। সেগুলোতে পাখিরা বাসা বেঁধে থাকছে। এখানে, সেখানে পড়ে থাকা ময়লা, বাতিল প্লাস্টিকের পানির বোতল, জর্দার কৌটা, প্লাস্টিকের বাক্স কুড়িয়ে এনেছেন। সেগুলো পাখিদের পানি ও পোকামাকড় রাখার পাত্র হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। লেকের পশ্চিম পাশটিতে পাখিরা বেশি থাকে বলে সেখানে মটকাগুলো রেখে, ওদের খাবার বেশি সরবরাহ করে অভয়ারণ্য জায়গাটির নাম রেখেছে 'পাখি চত্বর' । ২০২১ সালের ১৪ ডিসেম্বর আমাদের শহীদ বুদ্ধিজীবি দিবসে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আনুষ্ঠানিকভাবে পাখি চত্বরটির স্বীকৃতি দিয়েছেন। তারা নিয়মিতভাবে চত্বরে পাখিদের খাদ্যের ব্যবস্থা করে দিয়েছেন।
ইশতিয়াক ফেরদৌস ইমন জানিয়েছেন ‘আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি, এই ক্যাম্পাস ও ক্যাম্পাসের বাইরে বিভিন্ন জায়গায় পাখিদের জন্য মানব সচেতনতামূলক পোস্টারিং করব। তাতে মোবাইল ফোনের রেডিয়েশনে পাখিদের যে ক্ষতি হয়, সেটিও থাকবে।’ অভয়ারণ্য জানিয়েছে, তারা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের কাঠবিড়ালীদের নিয়েও কাজ করছেন। ক্যাম্পাসটির কুকুর ও বিড়ালের হাতে মানুষসহ অন্য কোনো প্রাণী যেন ক্ষতিগ্রস্থ না হন, সেজন্য ওগুলোকে ভ্যাক্সিনেশন দেবারও পরিকল্পনা আছে। ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু হলের পাশের বিরাট পুকুরটি সংরক্ষণ করতেও কাজ করবেন।
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের মেগা প্রকল্পের বাস্তবায়ন চলছে। তাতে অনেকগুলো বিরাট ভবন তৈরি করা হচ্ছে। এই কাজে তিন, চারটি বন কেটে ফেলা হয়েছে। ফলে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৃতি ও পরিবেশে মারাত্মক পরিবেশ বিপর্যয়ের আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। এই বনগুলোতে শত, শত পাখির চিরকালের আবাস ছিল। তারা বাসা হারিয়ে মারা পড়েছে। বেঁচে থাকা পাখিরা খাবারের অভাবে ভুগছে। পাখিগুলো চরম আবাস সঙ্কটেও রয়েছে। এই অন্যায় কেন করা হলো? আমাদের লেকে ঘুরতে আসা পরিযায়ী পাখিদের নিয়মিতভাবে ঢিল মারে ও শিকার করে বহিরাগত বখাটেদের দল। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ বিজ্ঞান ও ভূগোল বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ইনজামুল হক বলেছেন, “করোনাভাইরাসের আক্রমণে আমরা পাখি নিয়ে কাজ করতে পারিনি। তবে এই বিভাগ প্রতিষ্ঠার পর থেকে আমরা ক্যাম্পাস পরিস্কার কার্যক্রমসহ কিছু কাজ করেছি। ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের গাছগুলোর জাতের তালিকা আমরা তৈরি করেছি। ক্যাম্পাসের পাখি সংরক্ষণ নিয়ে আমাদের দীঘমেয়াদী পরিকল্পনা ও বাস্তবায়ন কার্যক্রম রয়েছে। ‘অভয়ারণ্য’ নিয়ে দীর্ঘমেয়াদী চিন্তা-ভাবনা রয়েছে।”

ওএস।

ক্যামেরার জন্য বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন, সেপটিক ট্যাংক থেকে লাশ উদ্ধার

নিহত জাকারিয়া আলম সম্রাট। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলায় জাকারিয়া আলম সম্রাট (১৭) নামের এক কিশোরের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় নিহতের সহপাঠী এক কিশোরকে আটক করেছে পুলিশ।

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) রাত ১টার দিকে উপজেলার পশ্চিম বাটি গ্রামের মিলন হাজারীর বাড়ির সেপটিক ট্যাংক থেকে ওই কিশোরের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। নিহত জাকারিয়া আলম সম্রাট উপজেলার মুক্তিনগর ইউনিয়নের শ্যামপুর গ্রামের আফজল হোসেনের ছেলে। সে স্থানীয় কাজী আজহার আলী মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের এবার এসএসসি পরীক্ষা দিয়েছিল। আটক ওই কিশোরও এসএসসি পরীক্ষা দিয়েছে।

স্থানীয়রা জানান, নিহত জাকারিয়া আলম সম্রাটের কাছ থেকে একই উপজেলার পশ্চিম বাটি গ্রামের মিলন হাজারীর ছেলে রিফাত হোসেন কয়েকদিন আগে একটি ক্যামেরা ভাড়া নেয়। এরপর সম্রাটকে না জানিয়ে রিফাত হোসেন ক্যামেরাটি অন্য এক ব্যক্তির কাছে বিক্রি করে। গত বুধবার রাতে সম্রাট তার ক্যামেরা ফেরত ও ভাড়ার টাকা চান। পরে গত বৃহস্পতিবার রাতে রিফাত হোসেন তার বাড়িতে ক্যামেরা ফেরত দিবে বলে সম্রাটকে ডেকে নেয়। এক পর্যায়ে রিফাত ও তার সহযোগীরা সম্রাটকে হত্যা করে। পরে বাড়ির সেপটিক ট্যাংকে সম্রাটের লাশ রেখে দেয়।

এদিকে, সম্রাট বাড়িতে না ফেরায় তার স্বজনরা সাঘাটা থানায় একটি নিখোঁজ সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। জিডির পর পুলিশ গতকাল রাতে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সম্রাটের বন্ধু রিফাত হোসেনকে আটক করে থানায় নেয়। এক পর্যায়ে রিফাত হোসেন তার বন্ধু সম্রাটকে হত্যার কথা স্বীকার করে। পরে তার দেওয়া তথ্যমতে পুলিশ রিফাতের বাড়ির পাশে সেপটিক ট্যাংক থেকে সম্রাটের লাশ উদ্ধার করে।

সাঘাটা থানার ওসি মমতাজুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য গাইবান্ধা জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত রিফাত হোসেন নামের এক কিশোরকে আটক করা হয়েছে। নিহত জাকারিয়ার মা মিনি বেগম বাদী হয়ে দুপুরে সাঘাটা থানায় হত্যা মামলা করেছেন। মামলায় জাকারিয়ার বন্ধু রিফাত হোসেনকে প্রধান আসামি ও ২/৩ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে।

ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিল বার্বাডোস

ছবি: সংগৃহীত

ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে ক্যারিবীয় দ্বীপরাষ্ট্র বার্বাডোস। এ নিয়ে ক্যারিবিয়ান কমিউনিটির (ক্যারিকম) ১১তম দেশ থেকে এই স্বীকৃতি এলো।

শনিবার (২০ এপ্রিল) এক প্রতিবেদনে সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা জানায়, আনুষ্ঠানিকভাবে বার্বাডোস ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকার করে নিয়েছে। বার্বাডোসের পররাষ্ট্র ও বৈদেশিক বাণিজ্যমন্ত্রী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

পররাষ্ট্র ও বৈদেশিক বাণিজ্যমন্ত্রী কেরি সিমন্ডস বলেছেন, দেশটির মন্ত্রিসভা মনে করে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের আনুষ্ঠানিক কূটনৈতিক স্বীকৃতি দেওয়ার সময় এসেছে।

তিনি বলেন, বার্বাডোস সর্বদা জাতিসংঘের নীতি মেনে চলে। আমরা মনে করি, চলমান সংঘাত নিরসনে একটি দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধান হওয়া উচিত। কিন্তু আমরা মুখে একটি দ্বিরাষ্ট্র সমাধান দেখতে চাওয়ার কথা বললেও হাস্যকরভাবে বার্বাডোস নিজেই ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেয়নি।

তাই বার্বাডোসের নীতির আলোকেই ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে বলে জানান মন্ত্রী। তবে সিদ্ধান্তটি ইসরায়েলের সঙ্গে বার্বাডোসের সম্পর্কে প্রভাব ফেলবে না বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

বার্বাডোস স্বীকৃতি দেওয়ায় জাতিসংঘের ১৯৩টি সদস্য রাষ্ট্রের মধ্যে ১৪০টি এখন ফিলিস্তিনকে একটি রাষ্ট্র হিসেবে বিবেচনা করে।

এদিকে জাতিসংঘে ফিলিস্তিনের পূর্ণ সদস্য পদ পাওয়ার সুযোগ ফের আটকে গেল। কারণ, রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার প্রস্তাবে ভেটো দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। শুক্রবার জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে উত্থাপিত খসড়া প্রস্তাবে ১৯৩ সদস্যের সাধারণ পরিষদকে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছিল।

এই প্রস্তাবে বলা হয়েছিল, 'ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে জাতিসংঘের সদস্যপদ দেওয়া হোক'।

নিরাপত্তা পরিষদের ১৫ সদস্যের মধ্যে ১২ সদস্য ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার পক্ষে ভোট দেয়। ভোটদানে বিরত থাকে যুক্তরাজ্য ও সুইজারল্যান্ড। পাঁচ স্থায়ী সদস্যের অন্যতম যুক্তরাষ্ট্রের ভেটোতে এই প্রস্তাব বাতিল হয়ে যায়।

পাবনায় চা পানের সময় ‘হিটস্ট্রোকে’ একজনের মৃত্যু

প্রতীকী ছবি

তীব্র থেকে তীব্র দাবদাহ পুড়ছে পাবনা জেলা। অসনীয় গরমে অতিষ্ঠ জেলার জনজীবন। এদিকে তীব্র দাবদাহে পাবনা শহরে চা পানের সময় হিটস্ট্রোকে সুকুমার দাস (৬০) নামে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে।

শনিবার (২০ এপ্রিল) দুপুরে শহরের রূপকথা রোডের পাশের একটি দোকানে এ ঘটনা ঘটে। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক সুকুমারকে মৃত ঘোষণা করেন। নিহত সুকুমার শহরের শালগাড়িয়া জাকিরের মোড়ের বাসিন্দা ছিলেন।

এদিকে পাবনার ঈশ্বরদীতে ৪১.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ডকরা হয়েছে, যা পাবনা জেলায় চলতি মৌসুমের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা।

পাবনা জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক মেডিক্যাল অফিসার (আরমও) ডা. জাহিদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, হাসপাতালে আনার আগেই রোগীর মৃত্যু হয়েছিল সঠিকভাবে এখনো বলা যাচ্ছে না মৃত্যুর কারণ তবে প্রাথমিকভা বে ধারণা করা হচ্ছে, হিট স্টকে মারা যেতে পারে সুকুমার দাস।

এদিকে ঈশ্বরদী আবহাওয়া অফিসের সহকারী পর্যবেক্ষক নাজমুল হক রঞ্জন জানান, কয়েকদিন ধরেই পাবনায় ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপর তাপমাত্রা রেকর্ডকরা হয়েছে। আজকে রেকর্ডকরা হয়েছে ৪১ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর আগে , এ বছর এতো তাপমাত্রা রেকর্ডহয়নি। এ তাপমাত্রা আরও বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

তিনি আরও বলেন, ‘দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা এখনই বলা যাচ্ছে। সন্ধ্যার পর অন্যান্য জেলার তথ্য নিয়ে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের বিজ্ঞপ্তিতে বিস্তারিত জানানো হবে।

সর্বশেষ সংবাদ

ক্যামেরার জন্য বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন, সেপটিক ট্যাংক থেকে লাশ উদ্ধার
ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিল বার্বাডোস
পাবনায় চা পানের সময় ‘হিটস্ট্রোকে’ একজনের মৃত্যু
মানুষ কি হাঁস-মুরগির মতো সাপের ডিমও খেতে পারে?
হাত-পা বেঁধে স্বামীর গোপনাঙ্গ কেটে গৃহবধূর আত্মহত্যা
একাত্তরের শরণার্থীদের স্মরণে নওগাঁয় প্রতীকী পদযাত্রা ‘রোড টু বালুরঘাট’
অনিবন্ধিত অনলাইন নিউজ পোর্টাল বন্ধ করে দেওয়া হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
স্বর্ণের দাম কমলো
উপজেলা নির্বাচন: আওয়ামী লীগের সম্মেলন ও কমিটি গঠন বন্ধ ঘোষণা
তীব্র গরম, চুয়াডাঙ্গায় হিটস্ট্রোকে যুবকের মৃত্যু
প্রেমিকাকে জীবনসঙ্গী করে পেতে পাগলা মসজিদের দানবাক্সে চিঠি
হাসপাতালে ভর্তি বিএনপি নেতা আউয়াল মিন্টু
শ্যালক রুবেলকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারের নির্দেশ দিলেন প্রতিমন্ত্রী পলক
তীব্র তাপপ্রবাহ: সারাদেশে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ৭ দিনের ছুটি ঘোষণা
এক গরুর দাম কোটি টাকা, কারণ ‘বংশমর্যাদা’
ঈদযাত্রার ১৫ দিনে সড়কে ঝরেছে ৪০৭ প্রাণ
শিল্পী সমিতির নির্বাচন: কে কত ভোট পেলেন?
সাবমেরিন ক্যাবলে ত্রুটি, সারাদেশে ইন্টারনেটে ধীরগতি
চাঁদপুরে চলন্ত লঞ্চে আগুন, আতঙ্কে নদীতে ঝাঁপ যাত্রীদের
গরমে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অ্যাসেম্বলি না করার নির্দেশ