রবিবার, ৫ মে ২০২৪ | ২২ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

‘এই অঞ্চলে কৃষি উন্নয়নের গর্বিত অংশীদার বিশ্ববিদ্যালয়টি’

‘টানা এত বছর বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য সংখ্যক পরিকল্পনা প্রণয়নে থাকতে পেরে নিজেকে আমি সৌভাগ্যবান মনে করছি। সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতিকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি, সুন্দর আয়োজনের মধ্য দিয়ে আমাকে সংবর্ধিত করায়’, বলেছেন পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী অধ্যাপক ড. শামসুল আলম। এই প্রথিতযশা ও বরেণ্য কৃষি অর্থনীতিবিদ বাংলাদেশ সরকারের পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহণ করায় তাকে সংবর্ধনা দিয়েছে সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি।

তিনি ও বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের দুইবারের উপাচার্য এবং এমিরেটাস প্রফেসর ড. এম.এ. সাত্তার মন্ডলকে এই সম্মাননায় ভূষিত করেছেন তারা। তারা দুজনে এসেছিলেন সিন্ডিকেটের সদস্য হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সভায়।

১৩ মার্চ, রবিবার বিকাল ৪টায় ভেটেরিনারি, এনিম্যাল ও বায়োমেডিক্যাল সায়েন্সেস অনুষদের সম্মেলন কক্ষে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানটি প্রদান করা হয়েছে।

সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. সৈয়দ সায়েম উদ্দিন আহম্মদ সভাপতি ছিলেন ও সাধারণ সম্পাদক সহযোগী অধ্যাপক ড. এম এম মাহবুব আলম উপস্থাপনা করেছেন।

ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো: মতিয়ার রহমান হাওলাদার, রেজিস্ট্রার মো : বদরুল ইসলাম শোয়েব, ছাত্র-পরামর্শ ও নির্দেশনা দপ্তরের পরিচালক অধ্যাপক ড. মো: মোস্তফা সামছুজ্জামান, ডিন কাউন্সিলের আহবায়ক অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ রাশেদ আল মামুন, প্রক্টর ও সহযোগী অধ্যাপক ড. তরিকুল ইসলাম।


অনুষ্ঠানে পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী অধ্যাপক ড. শামসুল আলম ও ইমেরিটাস অধ্যাপক এবং সাবেক উপাচার্য ড. এম. এ. সাত্তার মন্ডলের জীবনবৃত্তান্ত পরিবেশন করা হয়। উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো: মতিয়ার রহমান হাওলাদার তরপর দুই গুণীকে সম্মাননা স্মারক তুলে দিয়েছেন।

ড. এম. এ. সাত্তার মন্ডল বলেছেন, ‘বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে কৃষির একমাত্র নামজাদা বিশ্ববিদ্যালয় সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয়টি একটি অদ্ভুত ভৌগোলিক পরিমন্ডলে অবস্থিত। এখানকার মাটি, ভূ-প্রকৃতি, জলাভূমি সব মিলিয়ে অঞ্চলটির কৃষিতে আগে এক ধরণের পশ্চাৎপদতা ছিল। বর্তমানে এই অঞ্চলে কৃষি উন্নয়নের গর্বিত অংশীদার বিশ্ববিদ্যালয়টি। কৃষি উন্নয়নে শিক্ষা, গবেষণা ও সস্প্রসারণের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষক ও গবেষকদের ধন্যবাদ ও অভিনন্দন জানাই আমি।’

তাদের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো: মতিয়ার রহমান হাওলাদার বলেন, ‘পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী অধ্যাপক ড. শামসুল আলম ও ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. এম. এ. সাত্তার মন্ডল- যে দুজন অতিথিকে আজকে সংবর্ধনা দেয়া হচ্ছে, তারা দুজনই সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য। আমাদের জন্য গর্বের। তারা উপস্থিত হলে আমি সাহস ও অনুপ্রেরণা পাই।’

সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. সৈয়দ সায়েম উদ্দিন আহম্মদ ও সাধারণ সম্পাদক সহযোগী অধ্যাপক ড. এম. এম. মাহবুব আলম গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, ‘দেশবরেণ্য গুণী দুই কৃষি অর্থনীতিবিদকে সংবর্ধনা দিতে পেরে আনন্দিত ও গর্বিত সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় পরিবার ও শিক্ষক সমিতি।’

ওএস।

Header Ad

সুন্দরবনের আগুন নেভাতে যোগ দিয়েছে নৌ ও বিমান বাহিনী

ছবি: সংগৃহীত

প্রায় ১৫ ঘন্টা পর আজ (রবিবার) সকালে সুন্দরবন পূর্ব বনবিভাগের চাঁদপাই রেঞ্জের আমুরবুনিয়া ছিলা এলাকায় লাগা আগুন নেভাতে কাজ শুরু ফায়ার সার্ভিস। আজ সকাল ৯টা থেকে আগুন নেভাতে বনরক্ষী-ফায়ার সার্ভিসের পাশাপাশি এ কাজে যোগ দিয়েছে নৌবাহিনী, কোস্টগার্ড ও বিমান বাহিনীর একটি হেলিকপ্টার।

শুরুতেই নৌবাহিনীর মোংলা ঘাঁটির লেফটেনেন্ট কমান্ডার আরফাতুল আরেফিনের নেতৃত্বে ১০ সদস্যের একটি ফায়ার ফাইটিং টিম আগুন নেভানোর কাজে নেমে পড়েন। এরপর ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা পাশের ভোলা নদী থেকে পানি ওঠানোর জন্য পাইপ সংযোগ দেন। তবে নদীতে জোয়ার না থাকায় পানি সরবরাহে বিলম্ব হচ্ছে।

ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স বাগেরহাটের উপ-পরিচালক মামুন আহমেদ জানান, সকালেই সুন্দরবনের আগুন নেভাতে তাদের পাঁচটি ইউনিট ঘটনাস্থলে এসেছে। এর মধ্যে মোংলা, মোরেলগঞ্জ ও শরণখোলার তিনটি ইউনিট কাজ শুরু করেছে। বাকি দুটি ইউনিট স্ট্যান্ডবাই রাখা হয়েছে। তবে বনের পাশে ভোলা নদীতে এখন ভাটা থাকায় আগুন নেভানোর কাজে পাইপসহ অন্যান্য সরঞ্জাম নেওয়া যাচ্ছে না। জোয়ার হলে এগুলো পার করা হবে। তবে আগুন অল্প অল্প করে জ্বলছে। শুকনো পাতা ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকলেও আগুন ভয়াবহ আকার ধারণ করার শঙ্কা নেই।

শনিবার সন্ধ্যায় ফায়ার সার্ভিসের তিনটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছালেও আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করতে পারেনি। এর আগে শনিবার দুপুরে স্থানীয় গ্রামবাসী ও বনরক্ষীরা বনের আমুরবুনিয়া টহল ফাঁড়ি এলাকায় আগুনের কুণ্ডলী ও ধোঁয়া দেখতে পায়।

পূর্ব সুন্দরবন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা (ডিএফও) কাজী মোহাম্মদ নূরুল করিম বলেন, ‘রোববার সকাল ৮টা থেকে ফায়ার সার্ভিসের তিনটি ইউনিট সুন্দরবনের ভোলা নদী থেকে পানি ছিটিয়ে আগুন নেভানোর কাজ শুরু করেছে। যে সব স্থানে আগুনের ধোঁয়া ও কুণ্ডলী দেখছে সেখানে পানি ছেটানো হচ্ছে। ফায়ার সার্ভিসের পাশাপাশি বনবিভাগ ও গ্রামবাসী আগুন নেভাতে কাজ করছে। কাছাকাছি পানির উৎস না থাকায় আগুন নেভাতে বেগ পেতে হচ্ছে। প্রায় দুই কিলোমিটার দূর থেকে পানি আনতে হচ্ছে। আগুন পুরোপুরি না নির্বাপণ পর্যন্ত তারা কাজ করবে।’

স্থানীয় প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, শনিবার (৪ মে) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে সুন্দরবন পূর্ব বন বিভাগের চাঁদপাই রেঞ্জের জিউধারা স্টেশনের আমোরবুনিয়া টহল ফাঁড়ি-সংলগ্ন বনাঞ্চলে ধোঁয়ার কুণ্ডলী দেখতে পান তারা। পরে বন বিভাগ ও স্থানীয় বাসিন্দারা মিলে বালতি ও কলসি নিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করেন।

এদিকে আজ সকাল সাড়ে সাতটার দিকে হেলিকপ্টার এসে সুন্দরবনে আগুনের ঘটনাস্থলের উপরে চক্কর দিয়ে চলে গেছে বলে নিশানবাড়িয়া ইউপি সদস্য আবু তাহের মিনা জানিয়েছেন।

এদিকে, আগুন লাগার কারণ, কী পরিমাণ এলাকায় আগুন লেগেছে ও ক্ষয়ক্ষতি নিরুপণে তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বনবিভাগ। চাঁদপাই রেঞ্জের সহকারী বন সংরক্ষক রানা দেবকে কমিটির প্রধান করা হয়েছে। কমিটির অন্য দুজন সদস্য হলেন জিউধারা স্টেশন কর্মকর্তা মোহাম্মদ ওবায়দুর রহমান ও ধানসাগর স্টেশন কর্মকর্তা মো. রবিউল ইসলাম।। আগামী সাত কর্মদিবসের মধ্যে তদন্ত কমিটিকে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।

 

গাজায় দেড় লাখের বেশি অন্তঃসত্ত্বা নারী পানিশূন্যতায় ভুগছেন

ছবি: সংগৃহীত

হামাসের হামলার প্রতিশোধে ফিলিস্তিনের গাজায় সাত মাসের বেশি সময় ধরে নৃশংস হামলা চালিয়ে যাচ্ছে দখলদার ইসরায়েল। অবরুদ্ধ গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর হত্যা আর ধ্বংসযজ্ঞ যেন থামছেই না। প্রতিদিনই ফিলিস্তিনি জনগণ হত্যার শিকার হচ্ছে। এ সংঘাত পুরো বিশ্বে উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এরই মধ্যে নতুন খবর সামনে এসেছে।

ফিলিস্তিনে জাতিসংঘের ত্রাণবিষয়ক সংস্থা ইউএনআরডব্লিউএ জানিয়েছে, গাজা উপত্যকায় দিন দিন পানির সংকট তীব্র হচ্ছে। এতে দেড় লাখেরও বেশি অন্তঃসত্ত্বা নারী চরম দুর্ভোগে পড়েছেন। ঐ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরায়েলি আগ্রাসনের মুখে গাজায় লাখ লাখ অন্তঃসত্ত্বা বা স্তন্যপান করানো নারী প্রয়োজনীয় পুষ্টি পাচ্ছেন না। তারা স্যানিটেশন সমস্যায়ও ভুগছেন। সেখানে বলা হয়, ঐ নারীদের মধ্যে প্রায় ১ লাখ ৫৫ হাজার নারী রয়েছেন, যারা খুব কঠিন সময় পার করছেন। তাদের বেশির ভাগই পানিশূন্যতায় ভুগছেন বলে জানানো হয়েছে।

ইউএনআরডব্লিউ-এর তথ্যানুযায়ী, গাজায় গত ৭ অক্টোবরের পর থেকে এখন পর্যন্ত ১০ হাজারের বেশি নারীর প্রাণহানি হয়েছে। ১৯ হাজার ফিলিস্তিনি নারী আহত হয়েছেন। যেসব নারী মারা যাচ্ছেন তাদের অনেকেই সন্তানের মা। ফলে গড়ে প্রতিদিন মা হারাচ্ছে অন্তত ৩৭ ফিলিস্তিনি শিশু।

গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের সীমান্তে প্রবেশ করে আকস্মিক হামলা চালায় ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। এরপরেই গাজায় পালটা অভিযান শুরু করে ইসরায়েল। অভিযানের নামে সেখানে ছয় মাসের বেশি সময় ধরে নিরীহ ফিলিস্তিনিদের হত্যা করছে ইসরায়েলি বাহিনী। বিশ্ব জুড়েই গাজা সংঘাত বন্ধের জন্য আহ্বান জানানো হচ্ছে। কিন্তু ইসরায়েলের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে ইতিবাচক কোনো পদক্ষেপ নিতে দেখা যায়নি। বরং রাফা এবং অন্যান্য শহরে হামলার তীব্রতা আরো বৃদ্ধি পেয়েছে।

গাজার হামাস-নিয়ন্ত্রিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের হিসাব অনুযায়ী, ইসরায়েলি আগ্রাসনে এখন পর্যন্ত প্রায় ৩৫ হাজার মানুষ প্রাণ হারিয়েছে। আহত হয়েছে প্রায় ৮০ হাজার।

 

স্বামীর সঙ্গে অভিমানে নববধূর আত্মহত্যা

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর শাজাহানপুরের শহীদবাগে স্বামীর সঙ্গে অভিমানে মিম আক্তার (১৭) নামে এক নববধূ আত্মহত্যা করেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।

শনিবার (৪ মে) সন্ধ্যার দিকে শাহজাহানপুরে এই ঘটনাটি ঘটে। পরে অচেতন অবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেওয়া হলে রাত ৮ টার দিকে জরুরি বিভাগের দায়িত্বরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

মিম আক্তার শেরপুরের শ্রীবরদী থানার কর্ণছড়া গ্রামের ইউসুফ মিয়ার মেয়ে। স্বামীর সাথে শাজাহানপুরের বাসায় ভাড়া থাকতেন তিনি।

নিহত নববধূর মা আমেনা বেগম জানান, আমার এক ছেলে এক মেয়ের মাঝে মিম ছিল বড়। আমি মানুষের বাড়িতে ঝিয়ের কাজ করি। মিমের বাবা একটি বাড়িতে নিরাপত্তা কর্মীর কাজ করেন। মাত্র দুই মাস আগে নিজের পছন্দে বিয়ে করে মিম।

তিনি আরও জানান, গত দুইদিন আগে মিমের কথা স্বামী না শুনলে অভিমান করে আমার বাড়িতে চলে আসে। আজ কাজ শেষে সন্ধ্যার দিকে বাসায় ফিরে দেখি আমার মেয়ে টিনশেডের ঘরে আড়ার সাথে গলায় ওড়না পেচিয়ে ঝুলে আছে। পরে দ্রুত তাকে ঢাকা মেডিকেলে নেওয়া হলে দায়িত্বরত চিকিৎসক জানান, আমার মেয়ে মিম আর বেঁচে নেই।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে শাহজাহানপুর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) রফিকুল ইসলাম জানান, ওই গৃহবধূর পরিবারের সদস্যদের জিজ্ঞাসা করে আমরা জানতে পেরেছি, পারিবারিক কলহের জেরে স্বামীর ওপর অভিমানে তিনি এমন ঘটনা ঘটিয়েছেন।

তিনি আরও বলেন, মৃত্যুর সঠিক কারণ নির্ণয়ে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহটি ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গে রাখা হয়েছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।

সর্বশেষ সংবাদ

সুন্দরবনের আগুন নেভাতে যোগ দিয়েছে নৌ ও বিমান বাহিনী
গাজায় দেড় লাখের বেশি অন্তঃসত্ত্বা নারী পানিশূন্যতায় ভুগছেন
স্বামীর সঙ্গে অভিমানে নববধূর আত্মহত্যা
নারী এমপিকে মাদক খাইয়ে যৌন হেনস্তা
নীলক্ষেতে দুই রেস্টুরেন্টে আগুন
খাগড়াছড়িতে টিনের চালে বজ্রপাত, ঘরসহ পুড়ে ছাই মা-ছেলে
যুদ্ধে বন্ধে যুক্তরাষ্ট্রকেও পাত্তা দিচ্ছে না দখলদার ইসরায়েল
সুন্দরবনে আগুন নেভানোর কাজ শুরু
ঢাকা সফরে আসছেন আইওএম মহাপরিচালক অ্যামি পোপ
কেমন থাকবে আজকের আবহাওয়া, যা জানাল আবহাওয়া অফিস
আজ থেকে খুলছে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
মিল্টন সমাদ্দারের মানবিকতার আড়ালে প্রতারণা, যা বললেন ব্যারিস্টার সুমন
যুক্তরাষ্ট্রের মুখোশ উন্মোচন হয়েছে: ইরান
নিজের মান ইজ্জত রক্ষা করুন, মন্ত্রী-এমপিদের প্রতি ইসি রাশেদা
উদ্যোক্তারাই দেশের ভবিষ্যৎ অর্থনৈতিক অগ্রগতির কাণ্ডারী : স্থানীয় সরকারমন্ত্রী
টানা ৬ দিন হতে পারে ঝড়বৃষ্টি জানাল আবহাওয়া অফিস
সেই ভাইরাল নেতা পাকিস্তান জামায়াতের আমির নির্বাচিত
টানা ৮ দফা কমার পর বাড়ল স্বর্ণের দাম
দিয়াবাড়ির লেক থেকে ২ শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীবাসীর জন্য সুখবর দিল আবহাওয়া অফিস