শুক্রবার, ৯ মে ২০২৫ | ২৬ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

অনন্য ড. কাজী আজহার আলী

সোহেল আহসান নিপু

বাংলাদেশে অনেকগুলো বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় আছে। সেগুলোর প্রতিষ্ঠাতাদের নাম কখনো, কখনো আমাদের নজরে আসে। বিভিন্ন সময়ে তেমনদের নিয়ে বিজ্ঞাপন আকারে (যেমন এম এ হাশেম-নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা ও বাংলাদেশের অন্যতম সেরা শিল্পগোষ্ঠী পারটেক্স গ্রুপের রূপকার) লেখা প্রকাশিত হয়। এই মানুষদের ভীড়ে ড. কাজী আজহার আলীর নাম কী খবরের কাগজে প্রকাশিত হয়? তিনি খুব সুন্দর একটি নাম, দেশের অন্যতম প্রধান বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় ‘বাংলাদেশ ইউনিভাসিটি’র প্রতিষ্ঠাতা।

অসাধারণ মেধাবী মানুষটির কর্মজীবন শুরু হয়েছিল ১৯৫৯ সালে। পাকিস্তানের তুমুল প্রতিযোগিতাপূর্ণ পাকিস্তান সিভিল সার্ভিসে কেবল মেধা ও যোগ্যতার বলে যোগদান করেছিলেন তিনি, কেন্দ্রীয় সরকারের উচ্চপদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা হবেন বলে।

তার ভেতরে ছিল বাংলাদেশীদের প্রতি পশ্চিম পাকিস্তানীদের বঞ্চনার ক্ষোভ, পূর্ব বাংলার মানুষদের ভালো করার অদম্য ইচ্ছে। তবে লেখাপড়ায় খুব ভালো এই ছাত্রটি সিএসপি অফিসার হবার পরেও বিদ্যার্জন চালিয়ে যান। কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি করার বিরল যোগ্যতা লাভ করেন তিনি।


সরকারী উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তা হিসেবে তিনি ছিলেন মহকুমা প্রশাসক, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক ও জেলা প্রশাসক। প্রতিটি ক্ষেত্রেই শোষিত ও অবহেলিত বাঙালিদের ন্যায্য দাবী প্রতিষ্ঠার জন্য স্বোচ্চার হয়েছেন। কাজ করেছেন প্রাণপণে। ফলে তাদের অধিকার প্রদানে বাধ্য হয়েছে পাকিস্তান সরকার।


বাংলাদেশে স্বাধীনতা যুদ্ধে তার গৌরবময় অবদান আছে।

ড. কাজী আজহার আলীর স্বপ্নের বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা হলে এই দেশের জন্য বিপুল স্পৃহা নিয়ে কাজে নেমে পড়লেন তিনি। কর্মজীবনে বাংলাদেশের ছয়টি মন্ত্রণালয়ের সচিব ছিলেন। দেশে ও বিদেশে বাংলাদেশ বান্ধব নীতিগ্রহণ ও বাস্তবায়নে তার ইতিবাচক অবদান স্মরণীয় হয়ে আছে।


সামরিক সরকারের আমলে উগ্র শাসন প্রতিষ্ঠাকে তিনি জনগণের ও দেশের প্রতি ভালোবাসার স্বার্থে মোকাবেলা করেছেন। তাতে দেশটি রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা থেকে কয়েকবার রক্ষা পেয়েছে।


ড. কাজী আজহার আলী সরকারী বিদুৎ বোর্ডের (এখন বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড) চেয়ারম্যান ছিলেন। তখন টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া পযন্ত দুর্গম এলাকাটিতে বিদ্যুৎ সংযোগ প্রতিষ্ঠায় অবিস্মরণীয় অবদান রেখেছেন তিনি।


সমাজ সেবক ও শিক্ষানুরাগী হিসেবে সারাজীবন কাজ করেছেন তিনি চাকরির পাশাপাশি। প্রতিষ্ঠা করেছেন বাংলাদেশ ইউনির্ভাসিটি (বিইউ)। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ছিলেন। কাজ করেছেন অবৈতনিক উপাচার্য হিসেবে। এছাড়াও ঢাকার মোহাম্মদপুরে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুল অ্যান্ড কলেজের চেয়ারম্যান হিসেবে তার অবদান আছে।


দেশের নানা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা তিনি। জন্মেছেন বাগেরহাট জেলার ফকিরহাট উপজেলার সৈয়দ মহল্লা গ্রামে। সেখানেও ‘ড. সাকিনা আজহার টেকনিক্যাল কলেজ’ প্রতিষ্ঠা করেছেন তিনি। এসবই তার শিক্ষানুরাগ ও সমাজ সেবার অংশ। পিছিয়ে পড়াদের অগ্রসর করে তোলার প্রচেষ্টা।


নানা বিষয়ে লিখেছেন ড. কাজী আজহার আলী। আত্মজীবনী আছে ‘তিনকাল’। আরো লিখেছেন গুরুত্বপূণ বই-‘স্টেট ট্রেডিং অ্যান্ড ইটস ইমপ্যাক্ট অন ইকনোমি’, ‘রুরাল ডেভেলপমেন্ট ইন বাংলাদেশ’, ‘ডিস্ট্রিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ইন বাংলাদেশ’ (বাংলায় আছে ‘বাংলাদেশে জেলা প্রশাসন’), ‘ডিসেনট্রালাইজড অ্যাডমিনিষ্ট্রেশন ইন বাংলাদেশ’, ‘ইতিহাসের অলিগলি’, ‘আমার দেখা একুশ’, ‘কাজের ফাঁকে ফাঁকে’, ‘ঝড়ো হাওয়ার মাঝে’, ‘সেইসব দিনগুলি’, ‘স্মৃতির পাতা থেকে’ ইত্যাদি।

প্রতি বছর ১৫ ডিসেম্বর তার বাংলাদেশ ইউনির্ভাসিটি (বিইউ) ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠানে কাজী আজহার আলীর মৃত্যুবাষিকী পালন করা হয়। মিলাদ মাহফিল, দুস্থদের খাবার বিতরণ ও কোরআন খতমের আয়োজন থাকে। তার জীবন ও কর্ম নিয়ে আলোচনা হয়।

লেখক : ডেপুটি রেজিস্ট্রার, পাবলিক রিলেশন্স বিভাগ, বাংলাদেশ ইউনির্ভাসিটি।
মোবাইল : ০১৭৫৫৫৫৯৩১০, ই-মেইল : nipubu@gmail.com

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারত, অনিশ্চিত এশিয়া কাপ

ছবি: সংগৃহীত

চলতি বছরের আগস্টে বাংলাদেশ সফরে তিনটি করে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলতে আসার কথা ছিল ভারতের। পাশাপাশি সেপ্টেম্বরে অনুষ্ঠেয় এশিয়া কাপ নিয়েও ক্রিকেটপ্রেমীদের প্রত্যাশা ছিল তুঙ্গে। কিন্তু হঠাৎ করে বদলে যাওয়া ভূরাজনৈতিক পরিস্থিতিতে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই) এই সফর এবং এশিয়া কাপ উভয় ইভেন্টেই অনাগ্রহ প্রকাশ করেছে।

ভারতীয় দৈনিক টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, বিসিসিআই স্পষ্টতই জানিয়েছে—ভারত বাংলাদেশ সফর করবে না এবং এশিয়া কাপেও অংশ নেবে না। এ সময়টিতে বরং স্থগিত হয়ে যাওয়া আইপিএলের বাকি ম্যাচ আয়োজন করার পরিকল্পনা করছে তারা।

গতকাল (৮ মে) ধর্মশালায় পাঞ্জাব কিংস ও দিল্লি ক্যাপিটালসের মধ্যকার ম্যাচ চলাকালে হঠাৎ নিরাপত্তাজনিত কারণে ফ্লাডলাইট নিভিয়ে খেলা বন্ধ করে দেওয়া হয়। পরে জানানো হয়, ম্যাচটি স্থগিত করা হয়েছে। এর আগে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে চলমান সামরিক উত্তেজনা পরিস্থিতি আরও জটিল করে তোলে। ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে বন্দুকধারীদের হামলার জবাবে ভারত পাকিস্তানে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায়, যার পর পাকিস্তানও পাল্টা প্রতিক্রিয়া দেখায় বলে ধারণা করা হচ্ছে।

ধর্মশালার ঘটনার পর আইপিএলের সব ক্রিকেটার ও স্টাফরা আতঙ্কিত হয়ে পড়েন এবং ম্যাচ শেষে তারা তড়িঘড়ি করে সেখান থেকে বেরিয়ে যান। বিসিসিআই তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করাকেই এখন সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিচ্ছে।

 

ছবি: সংগৃহীত

সূচি অনুযায়ী, আইপিএল চলতি মে মাসেই শেষ হওয়ার কথা ছিল। এরপর জুনের শুরুতে ইংল্যান্ডে পাঁচ টেস্টের সিরিজ খেলতে যাওয়ার কথা রয়েছে ভারতীয় দলের। কিন্তু ধর্মশালার ঘটনার জেরে বিসিসিআই আইপিএলের অবশিষ্ট ১৬টি ম্যাচ পিছিয়ে দিয়ে পরে আয়োজনের চিন্তা করছে। এর ফলে জুন-সেপ্টেম্বর সময়টায় আন্তর্জাতিক সফর কিংবা এশিয়া কাপ আয়োজন সম্ভব নয় বলেই জানানো হয়েছে।

টাইমস অব ইন্ডিয়া জানায়, বিসিসিআই এমনকি বাংলাদেশ সফর ও এশিয়া কাপ বাতিলের সিদ্ধান্তে নমনীয় হওয়ার কোনো ইঙ্গিতও দিচ্ছে না।

এ সিদ্ধান্ত দক্ষিণ এশিয়ার ক্রিকেটের জন্য একটি বড় ধাক্কা। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) এবং এসিসি (এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল) হয়তো ভারত ছাড়া বিকল্প ব্যবস্থার চিন্তা করতে পারে, কিন্তু টুর্নামেন্টের আকর্ষণ ও বাণিজ্যিক গুরুত্ব ভারত ছাড়া অনেকটাই কমে যাবে।

Header Ad
Header Ad

আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে উত্তাল শাহবাগ, জনস্রোতে ভরপুর রাজপথ

ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর শাহবাগ মোড়ে বিক্ষোভ ও অবরোধ কর্মসূচিতে উত্তাল হয়ে উঠেছে রাজপথ। হাজার হাজার ছাত্র, যুবক ও সাধারণ জনগণের অংশগ্রহণে শুক্রবার (৯ মে) বিকেল থেকে এ অবরোধ শুরু হয়।

জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহর আহ্বানে এ কর্মসূচি শুরু হয়। তিনি সকালে যমুনা ভবনের সামনে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, “বাদ জুমা শাহবাগ ফোয়ারার সামনে জনসমুদ্র গড়ে উঠবে। আজ বোঝা যাবে দেশের মানুষ আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ চায় কি না।”

বিকেল ৪টা ৪০ মিনিটে মিন্টো রোড থেকে মিছিল নিয়ে শাহবাগে পৌঁছে আন্দোলনকারীরা অবরোধ শুরু করেন। রাস্তার মাঝে বসে পড়ে তারা স্লোগানে স্লোগানে উত্তপ্ত করে তোলে চারদিক।

এ সময় ‘ব্যান ব্যান আওয়ামী লীগ’, ‘একটা একটা লীগ ধর, ধরে ধরে জেলে ভর’, ‘ফাঁসি চাই শেখ হাসিনার’—এমন নানা স্লোগান দিতে শোনা যায়।

অবরোধে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), ছাত্রশিবির, আপ বাংলাদেশ, গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, ইনকিলাব মঞ্চসহ বিভিন্ন সংগঠনের নেতা-কর্মীরা অংশ নেন। বিকেল ৫টার দিকে আপ বাংলাদেশের আহ্বায়ক আলী আহসান জুনায়েদের নেতৃত্বে একটি বড় মিছিল শাহবাগে এসে যোগ দেয়।

সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় বাংলামোটর দিক থেকে ঢাকা মহানগর শিবিরের শত শত নেতাকর্মী মিছিলসহ শাহবাগে এসে যোগ দেন এবং শিবির-শিবির স্লোগানে মুখর করে তোলেন মোড়টি।

এছাড়া কওমি মাদ্রাসার বিভিন্ন স্তরের ছাত্রদের উপস্থিতিও দেখা যায় বিক্ষোভস্থলে। আন্দোলনকারীরা জানিয়েছেন, “যতক্ষণ না আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে সরকারিভাবে প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত তারা রাজপথ ছাড়বেন না।”

অবরোধের কারণে শাহবাগ থেকে সায়েন্সল্যাব, বাংলামোটর, টিএসসি ও মৎস্যভবন অভিমুখে যান চলাচল পুরোপুরি বন্ধ রয়েছে। এতে আশপাশের এলাকায় তীব্র যানজট দেখা দিয়েছে।

Header Ad
Header Ad

বিএনপি ছাড়া সব রাজনৈতিক দল এখন শাহবাগে: সারজিস আলম

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম। ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম বলেছেন, “বিএনপি ও তার অঙ্গসংগঠন ব্যতীত দেশের সব রাজনৈতিক দল এখন শাহবাগে অবস্থান করছে।”

শুক্রবার (৯ মে) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এই মন্তব্য করেন।

সারজিস আলম লিখেছেন, “বিএনপি আসবে, আসবেই। জুলাই মাসে নতুন করে ঐক্য গঠিত হবে। শাহবাগে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন বিএনপির অপেক্ষায় আছে। আজকের এই শাহবাগ ইতিহাসের অংশ এবং ভবিষ্যৎ রাজনীতির মানদণ্ড।”

প্রসঙ্গত, আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে শুক্রবার বিকেল ৪টা ৫০ মিনিট থেকে শাহবাগ মোড় অবরোধ করে এনসিপি, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, হেফাজতে ইসলাম, ইনকিলাব মঞ্চসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন।

এতে শাহবাগ থেকে সায়েন্সল্যাব, টিএসসি ও বাংলামোটরগামী প্রধান প্রধান সড়কে যান চলাচল পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়। ফলে রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ এলাকাগুলোতে দেখা দেয় তীব্র যানজট।

অবরোধ শুরুর আগে প্রধানমন্ত্রী প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন ‘যমুনা’র সামনে আয়োজিত এক সমাবেশ থেকে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, “আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে প্রজ্ঞাপন জারি না হওয়া পর্যন্ত আমরা শাহবাগ ছাড়ব না। আমরা এখন থেকে রাস্তায় থাকব, জনগণের অধিকার আদায়ে সবকিছু করব।”

উল্লেখ্য, আগের দিন রাতে একই দাবিতে যমুনার সামনেই অবস্থান কর্মসূচি পালন করা হয়, যা রাতভর চলে। এতে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে একটি সুস্পষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণার দাবি জানানো হয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারত, অনিশ্চিত এশিয়া কাপ
আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে উত্তাল শাহবাগ, জনস্রোতে ভরপুর রাজপথ
বিএনপি ছাড়া সব রাজনৈতিক দল এখন শাহবাগে: সারজিস আলম
শিক্ষার্থী পারভেজ হত্যায় গ্রেপ্তার টিনা ৩ দিনের রিমান্ডে
চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড ৪১.০২ ডিগ্রি সেলসিয়াস; বইছে তীব্র তাপপ্রবাহ
কাশ্মীরে ফের বিএসএফের গুলি, ৭ পাকিস্তানি নিহত: দিল্লির দাবি বিচ্ছিন্নতাবাদী
নওগাঁয় ককটেল বিস্ফোরণে উড়ে গেল বাড়ির টিন
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের বিষয় নয়’: যুক্তরাষ্ট্র
দেশের তীব্র তাপপ্রবাহ নিয়ে যা বলল আবহাওয়া অফিস
আ.লীগ নিষিদ্ধে গুরুত্বের সাথে সরকার বিবেচনা করছে: সরকারের বিবৃতি
টাঙ্গাইলে নাশকতা মামলায় আ.লীগ নেতা রাজ্জাকসহ ২ জন গ্রেফতার
অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
এবার অপেক্ষা তারেক রহমানের ফেরার, চলছে জোরালো প্রস্তুতি
পদ্মার এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার টাকা
৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
প্রথম আমেরিকান পোপ হলেন রবার্ট প্রিভোস্ট
একের পর এক ভয়াবহ বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ভারত, সীমান্তজুড়ে ব্ল্যাকআউট
নিষিদ্ধ হচ্ছে স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও যুবলীগ
অবশেষে গ্রেফতার আইভী