‘যদি আত্মহত্যা করি, এর দায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের’

২১ নভেম্বর ২০২৩, ০৬:০১ পিএম | আপডেট: ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩, ১১:০৫ এএম


‘যদি আত্মহত্যা করি, এর দায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের’
গোপালগঞ্জ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সাজ্জাদের সংবাদ সম্মেলন । ছবি: সংগৃহীত

বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে নিরাপত্তা আবেদন চেয়ে সাড়া না পাওয়ায় আত্মহত্যার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন গোপালগঞ্জ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থী। আর আত্মহননের প্ররোচণার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে কাঠগড়ায় তোলার কথা বলেছেন তিনি।

বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিশারিজ অ্যান্ড মেরিন বায়োসায়েন্স বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী মো. সাজ্জাদ হোসেন মঙ্গলবার (২১ নভেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে এক সংবাদ সম্মেলনে এই হুঁশিয়ারি দেন।

বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ফিশারিজ অ্যান্ড মেরিন বায়োসায়েন্স বিভাগের সঙ্গে ফার্মেসি বিভাগের প্রীতি ফুটবল ম্যাচ ছিল গত ৫ নভেম্বর। মাঠে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে দুই বিভাগের খেলোয়াড় ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে বাগ্‌বিতণ্ডার ঘটনা ঘটে। সেটি পৌঁছায় ব্যক্তিগত দ্বন্দ্বে। ৫ নভেম্বরের সেই অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনাকে ব্যক্তিগতভাবে নেন ফার্মেসি বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী রনি মৃধা। তিনি ১০ থেকে ১২ জনের একটি দল নিয়ে ক্রমাগত সাজ্জাদকে হুমকি দিয়ে আসছেন। সবশেষ হত্যার হুমকি দেন।

বিষয়টি লিখিতভাবে বিশ্ববিদ্যালয়কে জানিয়ে নিরাপত্তা চেয়েছেন সাজ্জাদ; তবে আমলে নেয়নি প্রশাসন। ফলস্বরূপ অভিযুক্ত রনি মৃধা এখনো হুমকি-ধামকি ও শাসিয়ে যাচ্ছেন সাজ্জাদকে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে সংবাদ সম্মেলন করেন সাজ্জাদ।

সংবাদ সম্মেলনে সাজ্জাদ বলেন, “যদি আত্মহত্যা করি তবে এর দায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের। গত ১১ দিন ধরে আমি ঠিকভাবে ঘুমাতে পারছি না। ভয় আর হতাশার মধ্যে দিন কাটছে। যারা আমাকে বেধড়ক মারধর করলো, তারা ক্যাম্পাসে বুক ফুলিয়ে ঘুরছে। যেকোনো সময় আমাকে মেরে ফেলবে। আমি মানসিকভাবে বিপর্যস্ত। এ অবস্থায় যেকোনো ধরনের দুর্ঘটনা ঘটাতে পারি। যদি কখনো আত্মহত্যা করি, এর দায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের।”

এ সময় হত্যার শিকার বা আত্মহত্যা করলে মরদেহ যেন পরিবারের কাছে পাঠানো হয় সেই আহ্বানও জানান তিনি।

বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে আরও জানা গেছে, গত ৫ নভেম্বর মাঠের দ্বন্দ্ব আবাসিক হল পর্যন্ত টেনে নেন রনি মৃধা। ওইদিন রাতে সাজ্জাদের হলে দলবল নিয়ে তাকে মারধর করেন। এতেও আক্রোশ মেটেনি তার। পরদিন আবারও সাজ্জাদের হলে গিয়ে তার মোবাইল ফোন কেড়ে নেন। লোহার পাইপ দিয়ে বেধড়ক মারপিট করেন। একপর্যায়ে ছুরি দিয়ে মাথায় আঘাত করতে গেলে সেটি ঠেকাতে গিয়ে চোখে গুরুতর আঘাত পান সাজ্জাদ। মারধরে আহত সাজ্জাদকে ভর্তি করা হয় গোপালগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে।

হাসপাতাল থেকে ফিরে এ ঘটনার বিচার ও নিরাপত্তা চেয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে লিখিত আবেদন করেন সাজ্জাদ। বিশ্ববিদ্যালয়ের শেখ রাসেল হলের প্রাধ্যক্ষ এমদাদুল হক নিরাপত্তার আশ্বাস দেন। পরদিন ৭ নভেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের ডিন মো. হাসিবুর রহমানকে প্রধান করে সাত সদস্যের তদন্ত কমিটি করে প্রশাসন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে তদন্ত কমিটি গঠনের পর আবারও হম্বিতম্বি শুরু করেন রনি মৃধা। গত ১১ নভেম্বর দুপুরে দুই সহযোগীকে নিয়ে সাজ্জাদের সঙ্গে দেখা করেন তিনি। এ সময় তদন্ত কমিটিকে তাদের শেখানো কথাবার্তা বলতে চাপ দেন। এতে রাজি না হওয়ায় সাজ্জাদ ও জাহিদ নামে দুজনকে হত্যার হুমকি দেন তারা।

ঘটনার রেশ বাড়তে থাকে। সঙ্গে বাড়তে থাকে সাজ্জাদের নিরাপত্তাহীনতা আর ভয়। তবে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন প্রতিশ্রুতিতেই আটকে থাকে। নিরাপত্তাহীনতা চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছানোয় গত ১৮ নভেম্বর সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে উপাচার্যের বাসভবনের সামনে অনশনে বসেন সাজ্জাদ। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডি ও হল প্রাধ্যক্ষের আশ্বাসে চার ঘণ্টা পর রাত সাড়ে ১২টার দিকে অনশন ভাঙেন তিনি।

প্রশাসনের এই আশ্বাসেও কোনো কাজ না হওয়ায় মঙ্গলবার সংবাদ সম্মেলনে এসে আত্মহননের হুঁশিয়ারি দিলেন সাজ্জাদ।

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে রেজিস্ট্রার দলিলুর রহমান গনমাধ্যমকে বলেন, “সাজ্জাদ হোসেনের সংবাদ সম্মেলন ও আত্মহত্যার হুমকির বিষয়ে অবগত নই। তার বিষয়টি নিয়ে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত চলছে। সব কিছু যাচাই-বাছাই করতে একটু সময় লাগে। দুয়েক দিনের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন পাব। এরপর বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।”


শাহবাগে যাত্রীবাহী বাসে আগুন

০৭ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৪:২১ পিএম | আপডেট: ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৪:৪২ পিএম


শাহবাগে যাত্রীবাহী বাসে আগুন
যাত্রীবাহী বাসে আগুন। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর শাহবাগে আজিজ সুপার মার্কেটের সামনে তরঙ্গ পরিবহনের একটি বাসে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা।

বৃহস্পতিবার দুপুর পৌনে ২টার দিকে এ অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে।

ফায়ার সার্ভিসের ডিউটি অফিসার রোজিনা আক্তার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, আজিজ সুপার মার্কেটের সামনে বাসে আগুন দেয়ার খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে যায়। এ ঘটনায় হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি।

এর আগে সকাল সাড়ে ৯টার দিকে মতিঝিল বক চত্বরে একটি যাত্রীবাহী বাসে আগুন দেয় অবরোধকারীরা। ফায়ার সার্ভিসের ডিউটি অফিসার রোজিনা আক্তার এ ব্যাপারে জানান, সকাল সাড়ে ৯টার দিকে মতিঝিলে গাজীপুর পরিবহনের একটি বাসে অগ্নিসংযোগের খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট রওনা হয়। তবে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে যাওয়ার আগেই স্থানীয়রা ফায়ার এক্সটিংগুইসার দিয়ে আগুন নিভিয়ে ফেলেন।

বিএনপি ও সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর ডাকা দশম দফা অবরোধের দ্বিতীয় দিন আজ। এ দফার অবরোধে বুধবার (৬ ডিসেম্বর) ভোর ৬টা থেকে বৃহস্পতিবার ভোর ৬টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে ১২টি যানবাহনে দুর্বৃত্তদের অগ্নিসংযোগের তথ্য জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ঢাকা শহরে ৬টি যানবাহনে আগুন দেয়া হয়েছে।


যে কারণে টাইম ম্যাগাজিনের বর্ষসেরা হলেন টেলর সুইফট

০৭ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৪:১০ পিএম | আপডেট: ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৪:৪১ পিএম


যে কারণে টাইম ম্যাগাজিনের বর্ষসেরা হলেন টেলর সুইফট
টেলর সুইফট। ছবি: সংগৃহীত

এ বছরটাই ছিল টেলর সুইফটের। চলতি বছর এই পপ সেনসেশন রেকর্ডের পর রেকর্ড ভেঙেছেন। নিজের নামের পাশে গড়েছেন অসংখ্য মাইলফলক। আর সাফল্যের ধারাবাহিকতায় টেলর ছিলেন সবার উপরে। তাই সেরার সম্মান নিয়েই বছর শেষ করতে যাচ্ছেন পপকুইন, তা বলাই বাহুল্য। যার শুরুটা হলো টাইম ম্যাগাজিনের সেরা ব্যক্তিত্বের সম্মাননার মধ্য দিয়ে। ২০২৩ সালে ‘বর্ষসেরা ব্যক্তি’ হিসেবে নির্বাচিত করা হয়েছে টেলর সুইফটকে।

বুধবার (৬ ডিসেম্বর) ম্যাগাজিনের পক্ষ থেকে বলা হয়, চলতি বছর সুইফট তার প্রায় দুই দশকের খ্যাতি ও প্রভাবের শীর্ষে পৌঁছেছেন। তিনিই প্রথম শিল্পকলার ব্যক্তি, যিনি বিনোদনদাতা হিসেবে সাফল্যের জন্য সম্মানিত হয়েছেন।

টেলর সুইফট

 

১৯২৭ সাল থেকে টাইম ম্যাগাজিন প্রতি বছর 'পার্সন অব দ্য ইয়ার' খেতাব দিয়ে আসছে বিশ্বসেরা গুরুত্বপূর্ণ কোনো ব্যক্তিত্বকে। বেশিরভাগ সময় বছরজুড়ে হেডলাইন আর লাইমলাইটে থাকা ব্যক্তিত্ব, বিশেষ করে রাজনীতিবিদ ও অর্থনীতিতে গুরুত্ব বহন করা ব্যক্তিরা পান এই সম্মাননা। তবে এ বছরের সব হিসাব ওলট-পালট করে দিয়েছেন মেগা পপ তারকা সুইফট।

৩৩ বছর বয়সী এই তারকা তার 'ইরাস ট্যুর'-এর অংশ হিসেবে বছরজুড়ে বিশ্ব ভ্রমণ করেছেন। বিশ্বের বিভিন্ন শহরে পুরো ক্যারিয়ারের সঙ্গীত প্রদর্শন করেছেন। সেখানে তিনি টিকিট বিক্রির রেকর্ড ভেঙেছেন। প্রতিটি শহরের অর্থনীতিকে চাঙ্গা করেছেন।

টেলর সুইফট

 

সুইফট টাইমকে বলেন, এটি আমার জীবনের সবচেয়ে গর্বিত, সুখী, সবচেয়ে সৃজনশীল এবং স্বাধীন অভিজ্ঞতা।

২০২৪ সালে এশিয়া, অস্ট্রেলিয়া, ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে চলমান 'ইরাস ট্যুর' বিশ্বের ইতিহাসে সর্বোচ্চ উপার্জনকারী হওয়ার পথে রয়েছে বলে জানিয়েছে আমেরিকান সংগীত ও বিনোদন ম্যাগাজিন বিলবোর্ড। সুইফটের এই ট্যুরে ২০২৩ সালজুড়ে প্রায় ৯০০ মিলিয়ন ডলার আয় এসেছে। প্রতি শোতে প্রায় ১৪ মিলিয়ন ডলার আয় করেছেন তিনি।

টেলর সুইফট

 

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্টেডিয়ামে দর্শক-চাহিদা গত বছর এতটাই বৃদ্ধি পেয়েছিল যে, প্রতি টিকিট ২৮ হাজার ডলারে পৌঁছেছিল। বেশি দামে টিকিট বিক্রি নিয়ে মামলা এবং একটি ফেডারেল তদন্তও হয়েছিল।

বিভিন্ন মার্কিন সংবাদমাধ্যম বলছে, সুইফটের 'ইরাস ট্যুর'র ফলে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ইতিবাচক অর্থনৈতিক সূচকের দেখা মিলেছে। বিশ্বজুড়ে বাদ-বিবাদ আর হানাহানির মাঝে তিনি কনসার্টের মাধ্যমে সুতার মালায় গেঁথেছেন বিশ্ববাসীকে। দেশের সীমানা পেরিয়ে টেইলর এক ধরনের একাত্মতাবোধ অনুভব করতে বাধ্য করেছেন বিশ্ববাসীকে। তাই সবাইকে পেছনে ফেলে হয়েছেন টাইম ম্যাগাজিনের বর্ষসেরা ব্যক্তিত্ব।

টেলর সুইফট

 

ফোর্বস ম্যাগাজিন চলতি সপ্তাহে সুইফটকে বিশ্বের পঞ্চম ক্ষমতাধর নারী হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছে। ক্ষমতাধর নারী প্রধানমন্ত্রীসহ ভাইস প্রেসিডেন্টের মতো ব্যক্তিদের পেছনে ফেলেছেন তিনি।


মুরগির বাচ্চাও এখন বিএনপির টার্গেট: ওবায়দুল কাদের

০৭ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৪:০১ পিএম | আপডেট: ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৪:৪১ পিএম


মুরগির বাচ্চাও এখন বিএনপির টার্গেট: ওবায়দুল কাদের
ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসছে বিএনপি ততই নির্বাচন বানচালে মরিয়া হয়ে উঠছে। তাদের নাশকতার মাত্রা আরও বিস্তৃত হতে পারে। মুরগির বাচ্চাও তাদের টার্গেট। নাশকতা, গুপ্ত হামলার ভয়াবহ যে চিত্র তা রেকর্ড স্থাপন করছে। গতকাল পর্যন্ত ৬০০ গাড়ি ভাঙচুর হয়েছে, ১০টি রেলে আগুন দেওয়া হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৭ ডিসেম্বর) দুপুরে রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে প্রেস ব্রিফিংয়ে ওবায়দুল এ কথা বলেন।

জাতীয় পার্টির (জাপা) সঙ্গে আওয়ামী লীগের বৈঠক নিয়ে তিনি বলেন , বৈঠকে আসন বণ্টনের প্রসঙ্গ আসেনি। আলোচনা হয়েছে নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ করতে নির্বাচনমুখী দলগুলোর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে নাশকতা-গুপ্ত হামলার মতো নির্বাচনবিরোধী অপকর্ম প্রতিহত করা নিয়ে। রাজনৈতিক আলোচনাই ছিল মুখ্য।

পোশাকখাতে মার্কিন ক্রেতা প্রতিষ্ঠানের নতুন শর্ত প্রসঙ্গে কাদের বলেন, যুক্তরাষ্ট্র চাইলেও একতরফা কিছু করতে পারবে না। যুক্তরাষ্ট্রের ইউরোপ এবং এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় এলাকার বন্ধু দেশগুলো বাংলাদেশের বিষয়ে চরম কোনো সিদ্ধান্ত নিতে এখন আর পক্ষপাতি নয়।

বাংলাদেশি পন্যের ওপর নিষেধাজ্ঞা নিয়ে নিয়ে বলেন, যেসব দেশ নিষেধাজ্ঞা দেবে বাংলাদেশ তাদের কাছ থেকে কোনো পণ্য নেবে না

ওবায়দুল কাদের বলেন, আমরা বিদেশে বন্ধুহীন নেই। তারা জানে বাংলাদেশে সাংবিধানিক ধারাবাহিকতা রক্ষায় শেখ হাসিনা কীভাবে নির্বাচন করছেন। দেশে যাতে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি না হয় সেজন্য নির্বাচন করছেন। জনগণের ভোটের মাধ্যমেই সরকারি ও বিরোধী দল আসবে।

প্রেস ব্রিফিংয়ে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, আফম বাহাউদ্দিন নাছিমসহ কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের নেতারা।

 

অনুসরণ করুন