বৃহস্পতিবার, ১৬ মে ২০২৪ | ২ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
Dhaka Prokash

জীবন নিয়ে শঙ্কার কথা জানালেন বুয়েটের ছাত্ররাজনীতি প্রত্যাশী ১৫ শিক্ষার্থী

নিরাপত্তা চেয়ে শিক্ষার্থীদের সংবাদ সম্মেলন। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

সামাজিক অবমাননা ও কালচারাল র‍্যাগিংয়ের প্রেক্ষিতে প্রেরিত অভিযোগের তদন্ত, নিয়মতান্ত্রিক ছাত্ররাজনীতি চালু এবং ক্যাম্পাসে জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে মানববন্ধন করেছেন বুয়েটে নিয়মতান্ত্রিক ছাত্ররাজনীতি প্রত্যাশী ১৫ শিক্ষার্থী।

সোমবার (২৯ এপ্রিল) বিকেল ৪ টায় বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে এক সংবাদ সম্মেলনে উপাচার্য বরাবর এ দাবি জানান তারা। বুয়েটে আগামী একাডেমিক কার্যক্রম শুরু হওয়ার আগে দাবিগুলোর বাস্তবায়ন চান তারা।

লিখিত বক্তব্যে শিক্ষার্থীরা জানান, লিখিত বক্তব্যে শিক্ষার্থীরা জানান, ক্যাম্পাসে বিভিন্ন সময় একটি নির্দিষ্ট গোষ্ঠীর দ্বারা আমরা প্রায়ই অনলাইন ও সরাসরিভাবে হেনস্তা ও অপমানের শিকার হয়েছি। সুনামগঞ্জে আটককৃত ২৪ বুয়েট শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে মামলায় আদালতের সুষ্ঠু বিচার চেয়ে গত বছররের ৬ আগস্ট মানববন্ধন করেছিলাম। মানববন্ধনে দাঁড়ানোর কারণে ডিপার্টমেন্টের সিনিয়র ও ব্যাচের শিক্ষার্থীদের দ্বারা সকলকে ডেকে জবাবদিহিতা চাওয়া হয়। ক্যাম্পাসে কিছু মানুষ দ্বারা অসংলঘ্ন আচরণ আমাদের অপমানের সামিল। হলে সিট বাতিল অথবা টার্ম বহিষ্কারের ভীতি প্রদর্শন করে অরিত্র ঘোষ এবং মিশু দত্তকে আনুমানিক রাত ১১টা থেকে ভোর ৪টা পর্যন্ত আহসান উল্লাহ হলের কমন রুমে এবং মাঠে জবাবদিহিতা চাওয়া হয়।

সামাজিকভাবে হেনস্থার কথা উল্লেখ করে তারা বলেন, রাতে একসাথে কাচ্চি খাওয়ার ঘটনাকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক এসেছিল বলে মিথ্যাচার করায় আমরা অভিযোগ জানিয়েছিলাম। CSB (Current Students of BUET) নামক একটি ফেসবুক গ্রুপে Anonymous post দিয়ে ভিত্তিহীনভাবে আমাদেরকে অপরাধী বানিয়ে মব জাস্টিস শুরু করে। এ নিয়ে অভিযোগ দিলে প্রশাসন আশ্বাস দিয়ে কোনো রূপ তদন্ত রিপোর্ট বা দোষীদের উপর শান্তি আরোপ করেনি। সামাজিকভাবে আমাদেরকে হেনস্তা করে সব গ্রুপ, ক্লাব ও খেলাধুলা, ডিপার্টমেন্টের অনুষ্ঠানসহ সাংস্কৃতিক অঙ্গন থেকে বের করে দেয়। এক পর্যায়ে আমাদের সাথে স্টাডি ম্যাটেরিয়ালস শেয়ার না করার জন্য ঘোষণা করে একটি দল এবং কেউ যদি না মানে তাকেও হেনস্তা করে হবে এমন হুমকি পর্যন্ত দেওয়া হয়। এই গ্রুপের এডমিন কারা এবংতাদের উদ্দেশ্য খতিয়ে দেখার দাবি জানায় তারা।

শিক্ষার্থীদের পূর্ব অভিযোগ উল্লখ করে তারা বলেন, বুয়েট ক্যাম্পাসে হিজবুত তাহরিরের মতো মৌলবাদী সংগঠন যে সক্রিয় তার সত্যতা বুয়েটের সিসিটিভি ফুটেজ দেয়। সিসিটিভি ফুটেজ দেখে বিষয়টি তদন্ত করে পরিচয় বের করে ক্যাম্পাস থেকে বের করে নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে তুলে দেওয়ার অনুরোধ জানায় তারা। এ ছাড়া টাঙ্গুয়ার হাওরে রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্রের সাথে সংযুক্ত মামলায় জামিনে থাকা আসামিদের কেসের নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত সাময়িক বহিষ্কারের দাবি জানায় তারা।

Header Ad

ইঞ্জিনে আগুন লাগায় হজ ফ্লাইটের জরুরি অবতরণ

ছবি: সংগৃহীত

ইঞ্জিনে আগুন ধরে যাওয়ায় বিমানবন্দরে জরুরি অবতরণে বাধ্য হয়েছে ইন্দোনেশিয়ার জাতীয় বিমান পরিষেবা সংস্থা গারুদার একটি বিমান। বিমানটিতে ৪৬৮ জন হজযাত্রী ছিলেন।

বুধবার (১৫ মে) বিকেল সোয়া ৫টার দিকে ঘটেছে এই ঘটনা। বোয়িং ৭৪৭-৪০০ সিরিজের বিমানটি ইন্দোনেশিয়ার মাকাসার শহর থকে মদিনার উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছিল।

গারুদার নির্বাহী পরিচালক ইরফান সেতিয়াপুত্রা এক বিবৃতিতে বলেন, ‘বিমানটি উড্ডয়নের পরপরই সেটির একটি ইঞ্জিনে আগুন ধরে যায়। সম্ভবত ফ্লাইট শুরুর আগে সেটি ভালোভাবে পরীক্ষা করা হয়নি। আগুন দেখতে পাওয়া মাত্র তাৎক্ষণিক বিমান অবতরণের সিদ্ধান্ত নেন পাইলট।’

বিমানটিতে ৪৫০ জন হজযাত্রী ছাড়াও ১৮ জন ক্রু ছিলেন। তবে তাদের কেউই হতাহত হননি। ইরফান জানিয়েছেন, বিমানটি অবতরণের দুই ঘণ্টার মধ্যে যাত্রীদের জন্য নতুন আরেকটি বিমানের বন্দোবস্ত করেছে গারুদা। সেইসঙ্গে মেরামতের জন্য গ্রাউন্ডেড করা হয়েছে আগুন লাগা বিমানটিকে।

উল্লেখ্য, গারুদার ৬০ শতাংশ শেয়ারের মালিক ইন্দোনেশিয়ার সরকার। করোনা মহামারির সময় ভ্রমণ নিষেধজ্ঞার কারণে ব্যাপকমাত্রায় আর্থিক লোকসানের শিকার হয়েছে এই পরিষেবা সংস্থাটি। সেই ক্ষয়ক্ষতির ধাক্কা এখনও পুরোপুরি কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হয়নি তাদের পক্ষে।

বিশ্বের বৃহত্তম দ্বীপরাষ্ট্র ইন্দোনেশিয়ায় শত শত দ্বীপ রয়েছে। এক দ্বীপ থেকে অন্য দ্বীপে যেতে বিমানের ওপর নির্ভর করেন দেশটির বাসিন্দারা। তবে গত দুই বছরে কয়েকটি বিমান দুর্ঘটনা ঘটায় অভ্যন্তরীণ ভ্রমণের ক্ষেত্রে আকাশপথে যাত্রা এড়িয়ে চলছেন অনেক ইন্দোনেশীয়।

আন্তর্জাতিক ফুটবলকে বিদায়ের ঘোষণা দিলেন সুনীল ছেত্রী

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় দলে অভিষেকটা প্রায় ১৯ বছর আগে। ২০০৫ সালের ১২ জুন পাকিস্তানের বিপক্ষে সেই ম্যাচে গোলও করেছিলেন। সেখান থেকেই ভারতীয় ফুটবল ইতিহাসের অন্যতম এক নামের উত্থান, সুনীল ছেত্রী। অবশেষে ভারতীয় ফুটবলের সোনালি এই অধ্যায়ের হতে চলেছে অবসান। আন্তর্জাতিক ফুটবলকে বিদায়ের ঘোষণা দিলেন ভারতের এই অধিনায়ক।

ভারতের হয়ে একমাত্র ফুটবলার হিসেবে ১৫০টি আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলার অনন্য কীর্তি গড়েছেন সুনীল। এবং নিজের ১৫১তম ম্যাচ খেলেই অবসরে যাবেন এই তারকা ফরোয়ার্ড। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্স-এ এক ভিডিও বার্তায় নিজেই অবসরের ঘোষণা দেন সুনীল।

আগামী ৬ জুন নিজেদের মাঠে বিশ্বকাপ বাছাইয়ের দ্বিতীয় রাউন্ডে কুয়েতের বিপক্ষে জাতীয় দলের জার্সিতে শেষবারের মতো নামবেন সুনীল।

উপমহাদেশের কোনো ফুটবলারের বিশ্ব অঙ্গনেও কিংবদন্তি বনে যাওয়া মোটেও সহজ ছিল না। ১৯ বছরের ক্যারিয়ারে সেটিই করে দেখিয়েছেন সুনীল। ১৫০ ম্যাচে করেছেন ৯৪ গোল। যা আন্তর্জাতিক ফুটবল ইতিহাসের চতুর্থ সর্বোচ্চ। ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো, আলী দায়ই, লিওনেল মেসির পরের নামটাই সুনীলের।

অবসরের ঘোষণা দিয়ে সেই ভিডিও বার্তায় সুনীল বলেন, ‘একটা দিন জীবনে কোনো দিনও ভুলতে পারব না। যে দিন দেশের জার্সি গায়ে প্রথমবার ভারতের হয়ে খেলতে নেমেছিলাম। অবিশ্বাস্য সেই অনুভূতি। তবে তার আগের দিন সকালে জাতীয় দলে আমার প্রথম কোচ সুখী স্যর সুখবিন্দর সিংহ এসে আমাকে জানিয়েছিলেন, প্রথম একাদশে আমি রয়েছি। বলে বোঝাতে পারব না কেমন ছিল সেই অনুভূতি।’

বিদায় বেলায় এসে পুরো ক্যারিয়ারটা যেন চোখের সামনে ভাসছে ছেত্রীর। মনে করিয়ে দিচ্ছে নানা স্মৃতি। ‘এটাই আমার শেষ ম্যাচ, এটা যখন নিজেকে বলি, তখন অনেক স্মৃতি মনে পড়ে যাচ্ছিল। বিষয়টা অদ্ভুত। বিশেষ কিছু ম্যাচের কথা মনে পড়ে যাচ্ছিল। একাধিক কোচ, ভিন্ন ভিন্ন কিছু দলের কথা, বিভিন্ন মাঠের কথা মনে পড়ে যাচ্ছিল আমার।’

জাতীয় দলের হয়ে সর্বোচ্চ গোল ছাড়াও সুনীলের খেতাবের তালিকাটাও বেশ চওড়া। তিনি ছয় বার জিতেছেন এআইএফএফ বর্ষসেরার পুরস্কার, ২০১১ সালে অর্জুনা পুরস্কার, ২০১৯ সালে জিতেছেন পদ্মশ্রী পুরস্কার। ২০১৫ সালে তার নেতৃত্বেই ভারত পেয়েছে সাফ শিরোপা। এছাড়া ২০০৭, ২০০৯ ও ২০১২ সালে নেহরু কাপ এবং ২০১৭ ও ২০১৮ জিতেছেন ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপ।

সরকারের লোকদের লুটপাটের খবর বের হতে শুরু করেছে : রিজভী

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, বর্তমান ডামি সরকার দেশটিকে একটি লুটপাটের দেশ বানাতে চাচ্ছে। দেশ থেকে হাজার হাজার কোটি পাচার করেছে আওয়ামী লীগের নেতা ও তাদের ঘনিষ্ঠজনরা। আজকে দুবাইয়ে অত্যন্ত দামি তিনশ তিরানব্বইটি বাড়ির খবর পাওয়া গেছে।

৬৪৩টি সম্পদের খবর ছাপা হয়েছে। এ সম্পদের মালিক কারা এই যে ব্যাংক লুটপাট করেছে, এই যে দেশের সম্পদ লুট করেছে, ফ্লাইওভার, পদ্মা সেতুর নামে টাকা লুট করেছে এই টাকা দিয়েই তারা আজকে দুবাইয়ে বাড়ি বানাচ্ছে। সেই সংবাদ আজকে প্রকাশিত হয়েছে। এ খবর আর লুকানো যাচ্ছে না। সরকারের লোকদের লুটপাটের খবর একের পর এক বের হতে শুরু করেছে।

উপজেলা নির্বাচন বর্জনের দাবিতে রাজধানীর শান্তিনগর বাজার এলাকায় সচেতনতামূলক লিফলেট বিতরণ শেষে কিনি এসব কথা বলেন।


বিএনপির সিনিয়র নেতা বলেন, চারদিক দিক থেকে ব্যর্থ হয়েছে সরকার। এ সরকার সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়ে গিয়ে এখন গোটা জাতিকে ফতুর করার জন্য একর পর এক আর্থিক খাত, সামাজিক খাত সব লুট করছে। প্রত্যেকটি খাতে এখন প্রচণ্ড নৈরাজ্য বিরাজ করছে। ‌

তিনি বলেন, একের পর এক ব্যাংক লুট হয়ে ব্যাংকগুলো ধসে গেছে। মন্ত্রীদের নামে এমপিদের নামে ব্যাংক দিলেন। তারাইতো সব লুট করে ফেলছে। এখন সরকার ভালো ভালো ব্যাংকের সাথে সেগুলোকে মিশিয়ে দিতে চাচ্ছে। এভাবে তারা জনগণের টাকা, জনগণের সম্পাদক তারা লুটপাট করেছেন, পাচার করেছেন। তাই সমস্ত বাংলাদেশের ব্যাংক যারা লুটপাট করেছে সেই বাংলাদেশ ব্যাংকের ভিতরে কি হচ্ছে সেটি বাংলাদেশের মানুষকে জানতে দেওয়া হচ্ছে না। সেখানে বিধি নিধি নিষেধ আরোপ করা হয়েছে যাতে সাংবাদিকরা সেখানে প্রবেশ করতে না পারে। গত পরশু দিন বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে একটি বিশাল অঙ্কের টাকা কোড হ্যাক করে লুট করা হয়েছে বলে খবর বেরিয়েছে। এর কোনো উত্তর নেই। এর কোনো উত্তর দিতে পারে না সরকার। কারণ নিজেদের লোকদের, নিজেদের মানুষদেরকে অর্থ লুটের সুযোগ করে দিতে এ ব্যবস্থা করেছে সরকার। আজকে বাংলাদেশের টাকা নেই। আজকে যে রিজার্ভ আমদানি করা যায়, যেটি দিয়ে ব্যবসা করা যায়, যেটি দিয়ে উন্নয়ন হবে সে টাকা আজ শূন্যের দিকে। এর কি জবাব দিবেন শেখ হাসিনা। এ জবাব তিনি তিনি দিতে পারবেন না। কারণ তার লোকেরাই এটি করেছে । আজকে অভাবী মানুষ ঠুঙায় করে কোন রকমে কয়েকটি শাকসবজি নিয়ে বাড়িতে যায়, মাছ কিনতে পারে না।, মাংস কিনতে পারে না। এক মন ধান বিক্রি করে এক কেজি মাংস কেনা যায়। এ হলো দেশের অবস্থা।

বিএনপির মুখপাত্র বলেন, বর্তমানে ডামি ভোটে নির্বাচিত সরকার হলো দখলদার সরকার। তাদের জনগণের কোনো ম্যান্ডেট নেই। জনগণের ভোটের কোন দরকার হয় না তাদের। শেখ হাসিনা যাকে পছন্দ করবে সেই হবে উপজেলা চেয়ারম্যান। এখানে নির্বাচনের নামে শুধু প্রহসন বা আনুষ্ঠানিকতা চলছে মাত্র। সুতরাং এ নির্বাচন বর্জন করুন। আপনারা যারা ঢাকায় আছেন আপনাদের আত্মীয় স্বজনদের এ নির্বাচন বর্জনের আহ্বান জানান।

এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন বিএনপি’র সহ অর্থনৈতিক বিষয়ক সম্পাদক মাহমুদুর রহমান সুমন, সদস্য অধ্যাপক আমিনুল ইসলাম, মৎস্যজীবী দলের সদস্য সচিব আব্দুর রহিম, স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় সহ সভাপতি ডা. জাহিদুল কবির, সাবেক যুগ্ম সম্পাদক সাদরেজ জামান, বিএনপি নেতা জাকির হোসেন, ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সাবেক সহ সভাপতি এজমল হোসেন পাইলট, তারেক উজ জামান তারেক, হুমায়ুন কবির, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তৌহিদুর রহমান আউয়াল, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক সাদেক আহসান, ঢাবি ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক রাজু আহমেদ প্রমুখ।

সর্বশেষ সংবাদ

ইঞ্জিনে আগুন লাগায় হজ ফ্লাইটের জরুরি অবতরণ
আন্তর্জাতিক ফুটবলকে বিদায়ের ঘোষণা দিলেন সুনীল ছেত্রী
সরকারের লোকদের লুটপাটের খবর বের হতে শুরু করেছে : রিজভী
ইসলামপুরে চার শিশুর জন্মের পর তিনজনের মৃত্যু
চীন সফরে পুতিন, তীক্ষ্ণ দৃষ্টি পশ্চিমা বিশ্বের
ঢাকা ছাড়লেন ডোনাল্ড লু
ভারত-পাকিস্তানের পাশাপাশি দুবাইয়ে ৩৯৪ বাংলাদেশির ৬২১ বাড়ি রয়েছে
সৌদি পৌঁছেছেন ২১ হাজারের বেশি হজযাত্রী
নিপুণের এত দিন পরে মনে হলো নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি : জায়েদ খান
র‌্যাবের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার নিয়ে ডোনাল্ড লু’র সঙ্গে কথা হয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের লিখিত পরীক্ষা জুলাইয়ে হতে পারে
রাফায় হামলা বন্ধ না করলে সম্পর্কের অবনতি হবে : ইসরায়েলকে ইইউ
২১ জন শিক্ষকের অধীনে ২১ জন শিক্ষার্থী ফেল
ওয়ানপ্লাসের ‘গ্রিন লাইন’ সমস্যা ফ্রি রিপেয়ার করা হবে দেশের ৩৫‌ জায়গায়
বাংলাদেশকে বিশ্বকাপের জন্য শুভকামনা জানালেন ডোনাল্ড লু
বিএনপির আরও ৫২ নেতাকে বহিষ্কার
তলে তলে আওয়ামী লীগ ডোনাল্ড লু'র হাত-পা ধরছে: রিজভী
প্রাথমিকের দ্বিতীয় ধাপের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে
এমভি আব্দুল্লাহর প্রধান প্রকৌশলী নওগাঁর সাইদুজ্জামানের পরিবারে বইছে স্বস্থির হাওয়া
ইতালিতে ১০৯ মাফিয়া সদস্য গ্রেপ্তার