শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪ | ১২ শ্রাবণ ১৪৩১
Dhaka Prokash

মামলা করেও ঠেকানো যাচ্ছে না টয়লেট্রিজ পণ্যের মূল্যবৃদ্ধি

দেশে বহুল ব্যবহৃত ট্রয়লেটিজ পণ্যের দাম এখন নিয়ন্ত্রণহীন। কাঁচামালের দাম বাড়ছে এই অজুহাতে দেশের বাজারে প্রতি মাসেই বাড়ছে সাবান, শ্যাম্পু, গুড়া সাবান, কাপড় কাচার সাবানসহ এসব সামগ্রির দাম। নিত্য ব্যবহার্য এসব পণ্যের বাজারের উপর সরকারের কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই।

নিত্যব্যবহার্য এসব পণ্যের অস্বাভাবিক দাম বৃদ্ধির কারণে গত বছরের সেপ্টম্বর মাসে বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশন এসব পণ্য উৎপাদন ও বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠান বহুজাতিক কোম্পানি ইউনিলিভারসহ বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মামলা করে। ওই মামলার পরও পণ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে থেমে নেই প্রতিষ্ঠানগুলো। যদিও সেই মামলার কোনো সুরাহা হয়নি এখনো।

বাজার ঘুরে দেখা গেছে, ইউনিলিভারের বাজারজাত করা ১২০ টাকার হুইল গুঁড়া সাবানের দাম এখন ১৪৫ টাকা। ৫০ টাকার ১০০ গ্রামের লাক্স সাবান বর্তমানে ৬০ টাকা। ৮৫ টাকার ১ কেজির রিন ডিটাজেন্ট পাওডার সাবান ২০০ টাকা ও ৫০০ গ্রাম ৯৫ টাকা বিক্রি হচ্ছে। যা আগে কম ছিল। ৩৫ টাকার ভিমবার ৪০ টাকা। ছোট মিনিপ্যাক শ্যাম্পুর দাম ২ টাকা ঠিক থাকলেও পরিমাণ কমানো হয়েছে। ৪৫ গ্রামের ক্লোজআপ পেস্ট আগে ৪৫ টাকা বিক্রি হলেও এখন বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা। বড় ক্লোজ আপ (১০০মিলি) ১২০ টাকা থেকে বেড়ে করা হয়েছে ১৫০ টাকা।

শুধু এই কোম্পানি নয়, অন্যান্য প্রায় সকল কোম্পানি তাদের পণ্যের দাম বাড়িয়েছে অস্বাভাবিকভাবে।

মোহাম্মদপুরের ফিউচার টাউন হাউজিংয়ের আল আমিন এন্টারপ্রাইজের মোহাম্মদ আলী ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ইউনিলিভারের সব জিনিসের দাম প্রতি নিয়ত বাড়ছে। এক, দুই টাকা নয়, কোনো কোনো জিনিসের দাম ১০ টাকা থেকে শুরু করে, ২০, ৩০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে।

মোহাম্মদপুর টাউনহল মার্কেটের মনির স্টোরের আনোয়ার ও নিউ হক স্টোরের রাজন ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, কিছুদিন পর পর ইউনিলিভার, এসিআইসহ বিভিন্ন কোম্পানি তাদের পণ্যের দাম বাড়াচ্ছে। এ কারণে আমাদেরকেও বেশি দামেই বিক্রি করতে হচ্ছে। তারা আরও বলেন, ‘আগে যে হইল সাবান ২৫ টাকায় পাওয়া যেত সেটি এখন ৩২ টাকা হয়ে গেছে। ৫৫ টাকার বড় লাক্স ৭৫ টাকা, ৩৫ টাকার ভিমবার ৪০ টাকা, ৯২ টাকার হুইল ১৪২ টাকা, ২১০ টাকার সার্ফএক্সএল ২৮০ টাকায় বিক্রি করা হচ্ছে। এসব পণ্যের দাম বাড়লেও দেখার কেউ নেই বলে অভিযোগ করেন এই দুই ব্যবসায়ী।'

টাইনহল বাজারে কথা হয় একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত জসিম নামে এক ক্রেতার সঙ্গে। তিনি ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, এভাবে চলা যায় না। দেখা যাচ্ছে গত সপ্তাহে যে দামে সাবান, ডিটারজেন্ট পাওডার কিনেছি, আজকে বেশি দামে কিনতে হচ্ছে। এভাবে আর কতকাল চলব। জুয়েল নামে অপর এক ক্রেতা বলেন, যুদ্ধের অজুহাতে ইউনিলিভারসহ অন্যান্য কোম্পানি সব পণ্যের দাম প্রতিনিয়ত বাড়াচ্ছে। কিন্তু আমাদের বেতন তো বাড়েনি।

কারওয়ান বাজারের আলি স্টোরের আলি হোসেন ও আল্লাহর দান জেনারেল স্টোরের শাহ আলমও বলেন, ‘বিভিন্ন পণ্যের দাম বৃদ্ধি হুহু করে বাড়ছে। ইউনিলিভারসহ অন্যান্য কোম্পানির সব পণ্যের দাম বেড়ে গেছে। আমাদের কি করার আছে।

সাবান, শ্যাম্পু, গুঁড়া সাবানসহ বিভিন্ন নিত্য পণ্যের দাম অস্বাভাবিক বৃদ্ধির কারণে বাধ্য হয়ে ইউনিলিভার, এসিআই লিমিটেড, স্কয়ার গ্রুপ, কোহিনুর কেমিক্যাল কোম্পানি (তিব্বত), কেয়া গ্রুপের বিরুদ্ধে মামলা করে বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশন। ওই সময়ে তাদের শুনানিতে ডাকা হয়েছিল। কিন্তু দাম বৃদ্ধির ব্যাপারে অভিযুক্ত কোম্পানিগুলো সঠিক জবাব দিতে পারেনি। এখনো সে সব মামলার চূড়ান্ত নিস্পত্তি হয়নি।

সাবান, শ্যাম্পুর মত নিত্যব্যবহার্য পণ্যের দাম প্রতিযোগিতা করে বাড়ার কারণে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছেন সাধারণ ক্রেতারা। অতিরিক্ত টাকা গুণতে গুণতে তারা রীতিমতো নাজেহাল।

এদিকে, প্রতিযোগিতা কমিশনে মামলার নিস্পত্তি না হলেও প্রায় পণ্যের দাম নিয়মিত বৃদ্ধির বিষয়ে জানতে চাইলে কমিশনের চেয়ারম্যান প্রদীব রঞ্জন চক্রবর্তী ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ইউনিলিভার বেশি দামে পণ্য বিক্রি করায় মামলা হয়েছে। শুনানিও হয়েছে। তাদের কাছে কারণ জানতে চাওয়া হয়েছে। কিন্তু এখনো মামলা নিস্পত্তি হয়নি।

এদিকে, ইউনিলিভারসহ অন্যান্য কোম্পানি তাদের সকল পণ্যের দাম অস্বাভাবিক বৃদ্ধি করায় জাতীয় ভোক্তা সংরক্ষণ অধিদপ্তরের কাছেও অভিযোগ আসে গত বছরের সেপ্টেম্বরে।বাধ্য হয়ে ইউনিলিভার ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠানকে তলব করা হয়। তাদেরকে চিঠি দিয়ে সাবান, ডিটারজেন্ট, পেস্ট, লিকুইড ক্লিনারসহ বিভিন্ন পণ্যের মূ্ল্যের ব্যাপারে জানতে চওয়া হয়।

এনএইচবি/এমএমএ/

Header Ad

আবু সাঈদের পরিবারকে সাড়ে ৭ লাখ টাকা দিল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন

আবু সাঈদের পরিবারকে সাড়ে ৭ লাখ টাকা দিল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। ছবি: সংগৃহীত

কোটা আন্দোলনে নিহত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) শিক্ষার্থী আবু সাঈদদের পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) সকাল সাড়ে ১০টায় তাঁর গ্রামের বাড়িতে গিয়ে বাবা-মায়ের হাতে সাড়ে ৭ লাখ টাকার চেক তুলে দেয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধি দল।

এ সময় নিহত আবু সাঈদের বৃদ্ধ বাবা মকবুল হোসেন বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এর আগে আরেকদিন আমাদের সঙ্গে দেখা করতে আসে। সেই সময় ভিসি স্যার আমার সঙ্গে মোবাইল ফোনে কথা বলেছেন। আমাদের খোঁজখবর নিয়েছেন। আমাদের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। আমি স্যারকে বলেছিলাম আমাদের পরিবারের একজনকে যেন বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি দেওয়া হয়। ভিসি স্যার আশ্বস্ত করেছেন। প্রতিদিনই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কেউ না কেউ খোঁজ রেখেছেন।

এ ছাড়া পরিচিত-অপরিচিত অনেকেই সহায়তা করছেন বলেও জানায় আবু সাঈদের পরিবার।

মকবুল হোসেন আরও বলেন, আমার কলিজার টুকরা ছিল আবু সাঈদ। তার প্রাইভেট পড়ানোর (টিউশনের) জমানো টাকায় আমার সংসার চলতো। সন্তান হারিয়েছি, এ শোকের কোনো সান্ত্বনা নেই। বাবা হয়ে সবচেয়ে ভারী কাজ হলো সন্তানের লাশ কাঁধে নেওয়া।

এখন শুধু সবার কাছে সন্তানের জন্য দোয়া চান বৃদ্ধ এ বাবা।

বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষে আর্থিক সহায়তা প্রদানের সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর শরিফুল ইসলাম, বাংলা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. তুহিন ওয়াদুদ, শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান মন্ডল আসাদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর শরিফুল ইসলাম বলেন, ভিসি মহোদয়ের নির্দেশে আবু সাঈদের বাবা-মায়ের সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সব সময় যোগাযোগ রাখছে। ভিসি স্যার নিজেও সাঈদের পরিবারের খোঁজ রাখছেন, পরিবারের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। এরই অংশ হিসেবে আজকে সাড়ে সাত লাখ টাকার আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়েছে। এ সহযোগিতার ধারা অব্যাহত থাকবে।

উল্লেখ্য, গত ১৬ জুলাই বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন পার্ক মোড়ে কোটা সংস্কারে দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পুলিশ ও ছাত্রলীগের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে মিছিলের সম্মুখে থেকে বুক পেতে দেওয়া আবু সাঈদ নিহত হন। এ ঘটনার পর আন্দোলনের উত্তাপ ছড়িয়ে পড়ে গোটা জেলাজুড়ে। নিহত আবু সাঈদ বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের কোটা সংস্কার আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক ছিলেন।

সহিংসতার অভিযোগে ঢাকায় ২০৯ মামলায় গ্রেপ্তার ২৩৫৭

প্রতীকী ছবি। ছবি: সংগৃহীত

কোটা সংস্কার আন্দোলনের নামে ঢাকাসহ সারা দেশে সরকারি স্থাপনায় ভাঙচুর, সহিংসতা ও নাশকতার ঘটনায় এখন পর্যন্ত ঢাকা মহানগরের বিভিন্ন থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে ২০৯টি। নাশকতা ও সহিংসতার ঘটনায় জড়িত অভিযোগে এসব মামলায় এখন পর্যন্ত ২ হাজার ৩৫৭ জনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) ডিএমপি মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস বিভাগের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (এডিসি) কে এন রায় নিয়তি এ তথ্য জানান।

তিনি জানান, সহিংসতা নাশকতার ঘটনায় গোয়েন্দা তথ্য ও সিসি ক্যামেরার ফুটেজ বিশ্লেষণ করে জড়িতদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় শুক্রবার বিকেল পর্যন্ত ২০৯টি মামলায় ২৩৫৭ জনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।

সারাদেশে সহিংসতার ঘটনায় জড়িতদের গ্রেপ্তারে চলছে সাঁড়াশি অভিযান। অভিযানে ঢাকায় ৬৩ ও ঢাকার বাইরে ২০৩ জনসহ মোট ২৬৬ জনকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব।

এদিকে আজ নিজ কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেছেন, কোটা সংস্কার আন্দোলনের আড়ালে পরিকল্পিতভাবে হত্যাকাণ্ড ও ধ্বংসযজ্ঞ চালানো হয়েছে। বিএনপি-জামায়াত অনেকবার গণতান্ত্রিক সরকারকে অবৈধভাবে ক্ষমতাচ্যুত করা বা দেশকে অকার্যকর করার চেষ্টা করেছে। কিন্তু পুলিশের কারণে তারা বারবার ব্যর্থ হয়েছে। এ জন্য তারা এবার পুলিশকেই টার্গেট করেছে।

যারা পুলিশকে হত্যা করেছে, সাধারণ মানুষকে হত্যা করেছে, স্বপ্নের মেট্রোরেলসহ সরকারি স্থাপনায় নাশকতা চালিয়েছে। যারা এসবের নেতৃত্ব দিয়েছে, অর্থ আদান-প্রদান করেছে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে। তারা যেখানেই থাকুক না কেন তাদের ছাড় দেওয়া হবে না।

‘মুক্তিযোদ্ধা কোটার বাইরে বাকি ৯৫ শতাংশ নিয়ে আদালতে বোঝাপড়া করব’

বক্তব্য রাখছেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজ্জাম্মেল হক। ছবি: সংগৃহীত

মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজ্জাম্মেল হক বলেছেন, সরকার মুক্তিযোদ্ধা কোটা শতকরা পাঁচ ভাগ রেখেছে। এটি মুক্তিযোদ্ধারা মেনে নিয়েছেন। কিন্তু পরিষ্কার হওয়া দরকার, বাকি পদে কাদের নেওয়া হবে। আমরা বাকি ৯৫ শতাংশ কোটা নিয়ে আদালতের সঙ্গে আইনি প্রক্রিয়ায় বোঝাপড়া করব।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) দুপুরে নরসিংদীর পাঁচদোনায় সম্প্রতি দুর্বৃত্তদের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত সদর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবন পরিদর্শন ও মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে আলোচনাসভায় মন্ত্রী এ কথা বলেন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেন, মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে এই পাঁচদোনা মোড়ে বীর মুক্তিযোদ্ধারা ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন। স্মৃতিধন্য এই স্থানে নির্মাণ করা হয় মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স। দুঃখের বিষয়, সেই মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সেই হামলা চালানো হয়েছে। একাত্তরের পরাজিত শক্তি জামায়াত-শিবিরের সন্ত্রাসী ও বিএনপির ক্যাডাররা মুক্তিযুদ্ধকে মেনে নিতে পারেনি। তারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধ্বংস করতে চায়। মুক্তিযুদ্ধের সেই গর্বের ধন আজ পরাজিত শক্তির কাছে আক্রান্ত হচ্ছে।

এসময় তিনি রাজাকারদের তালিকা প্রস্তুত করার আহ্বান জানান। তিনি আরও বলেন, কোটার বিষয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের মতামত গ্রহণের জন্যও আদালতকে অনুরোধ জানানো হবে। পাশাপাশি মুক্তিযোদ্ধাদের হৃদয়ে যে রক্তক্ষরণ হচ্ছে সেটিও আইনি প্রক্রিয়ায় সমাধান করা হবে।

তিনি বলেন, যারা দেশে তাণ্ডব চালিয়েছে, তারা কখনো ছাত্র হতে পারে না। বিএনপি, জামায়াত ও রাজাকারের দল এ নৈরাজ্য সৃষ্টি করে দেশকে অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত করতে চেয়েছিল। তাদের কার্যকলাপে আমাদের হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হয়েছে। মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সে যারা আঘাত করেছে, তারা মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষের শক্তি বিএনপি, জামায়াত, শিবির ও ছাত্রদলের ক্যাডার।

নরসিংদী জেলা প্রশাসক ড. বদিউল আলমের সভাপতিত্বে সভায় উপস্থিত ছিলেন খাদ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির সদস্য শাহজাহান খান, নরসিংদী সদর আসনের সংসদ সদস্য লে. কর্নেল (অব.) মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম হিরো, পুলিশ সুপার মো. মোস্তাফিজুর রহমান, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমান্ডের সাবেক চেয়ারম্যান হেলাল মোর্শেদ প্রমুখ।

সর্বশেষ সংবাদ

আবু সাঈদের পরিবারকে সাড়ে ৭ লাখ টাকা দিল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন
সহিংসতার অভিযোগে ঢাকায় ২০৯ মামলায় গ্রেপ্তার ২৩৫৭
‘মুক্তিযোদ্ধা কোটার বাইরে বাকি ৯৫ শতাংশ নিয়ে আদালতে বোঝাপড়া করব’
কোটা আন্দোলনে নিহত রুদ্রের নামে শাবিপ্রবির প্রধান ফটকের নামকরণ
সহিংসতায় আহতদের চিকিৎসা-রোজগারের ব্যবস্থা করবে সরকার: প্রধানমন্ত্রী
এক সপ্তাহে বঙ্গবন্ধু সেতুতে ৬ কোটি টাকা লোকসান
পাকিস্তানের ইসলামাবাদ-পাঞ্জাবে ১৪৪ ধারা জারি
রিমান্ড শেষে কারাগারে নুরুল হক নুর
ক্ষমতায় থাকার নৈতিক অধিকার নেই সরকারের: মির্জা ফখরুল
নরসিংদী কারাগার থেকে লুট হওয়া ৪৫ অস্ত্র উদ্ধার
বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে নারী এশিয়া কাপের ফাইনালে ভারত
মোবাইল ইন্টারনেট কবে চালু হবে, জানাল বিটিআরসি
পুলিশকে দুর্বল করতেই পরিকল্পিতভাবে হামলা-ধ্বংসযজ্ঞ: ডিবি হারুন
মৃত্যুর দিনক্ষণ গোপন রাখা হয়েছে যে কারণে
অলিম্পিক উদ্বোধনের আগেই প্যারিসে উচ্চগতির রেল নেটওয়ার্কে ভয়াবহ হামলা
তারেক রহমানের নির্দেশেই রাষ্ট্রের ওপর হামলা হয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পাকিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি দিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি
শিক্ষার্থীদের হত্যা করে সরকারের ওপর দায় চাপানো হয়েছে: ওবায়দুল কাদের
‘বাংলাদেশে ছাত্র-ছাত্রীদের রক্ত ঝরছে’, মমতাকে কড়া বার্তা দিল্লির
বাজারে সরবরাহ বাড়লেও সবজির দামে এখনো অস্বস্তি