বুধবার, ১৫ মে ২০২৪ | ১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
Dhaka Prokash

শ্রমিক আন্দোলনে ২৫ ফ্যাক্টরিতে ভাঙচুর, ১৩০টি বন্ধ - বিজিএমইএ

ছবি:সংগৃহীত

পোশাক শ্রমীকদের বেতন-ভাতা বৃদ্ধিকে কেন্দ্র তরে এখন পর্যন্ত ২৫টি ফ্যাক্টরিতে ভাঙচুরের ঘটনা এবং ১৩০টি ফ্যাক্টরি বন্ধ আছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)। তবে বেতন বৈষম্য নাকি হরতাল-অবরোধের কারণে এমন হচ্ছে, সে বিষয়ে কিছু জানাতে পারেনি সংগঠনটি।

রোববার (১২ নভেম্বর) দুপুরের উত্তরার বিজিএমইএ কমপ্লেক্সের সভাকক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান সংগঠনটির সভাপতি ফারুক হাসান।

ফারুক হাসান বলেন, আমরা যখন বৈশ্বিক ও আর্থিক চাপের মধ্যে থেকেই টিকে থাকার সংগ্রাম করছি, ঠিক তখন শিল্পকে নিয়ে শুরু হয়েছে নানা অপতৎপরতা। বিশেষ করে আমাদের শান্ত শ্রমিক গোষ্ঠীকে উসকানি দিয়ে অশান্ত করা হচ্ছে। আমরা গভীর উদ্বেগের সঙ্গে সে লক্ষ্য করছি, মজুরি বৃদ্ধির পরও আন্দোলনের নামে বিভিন্ন জায়গায় কারখানা ভাঙচুর করা হচ্ছে। মজুরি ঘোষণার পর থেকে বেশ কিছু কারখানায় অজ্ঞাতপরিচয় কিছু উচ্ছৃঙ্খল শ্রমিক অযৌক্তিক দাবিতে বেআইনিভাবে কর্মবিরতি পালন করে কর্মকর্তাদের মারধর করেছে, কারখানার ভেতরে ব্যাপক ভাঙচুর ও ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত কারখানাগুলো এ ব্যাপারে আমাদেরকে ভিডিও ফুটেজ দিয়েছে, মামলার কপিও আমাদেরকে দিয়েছে।

তিনি বলেন, উদ্ভূত পরিস্থিতিতে আশুলিয়া, কাশিমপুর, মিরপুর ও কোনাবাড়ি এলাকার প্রায় ১৩০টি পোশাক কারখানা কারখানা ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ বাধ্য হয়ে কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শ্রমিকদের নিরাপত্তা এবং কারখানার সম্পত্তি রক্ষার স্বার্থে কারখানার সব কার্যক্রম অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যেসব কারখানা শ্রমিকরা কাজ করতে আগ্রহী, সেগুলোতে কাজ চলছে। তাদের কাজ চলমান থাকবে। দুঃখের বিষয় যে, যখন মজুরি বৃদ্ধির বিষয়ে সরকার গঠিত ন্যূনতম মজুরি বোর্ড কাজ করছিল, তখনও কারখানা ভাঙচুর, কারখানায় অগ্নি-সংযোগের ঘটনা ঘটেছে।

বিজিএমইএ সভাপতি বলেন, উদ্যোক্তারা কিন্তু অনেক সীমাবদ্ধতার মধ্যে থেকেই অনেক ঝুঁকি নিয়ে এই শিল্প পরিচালনা করছেন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি করছেন, অর্থনীতিতে অবদান রাখছেন। এমন অনেক উদ্যোক্তা আছেন, যারা লোকসান দিয়েও কারখানা সচল রেখেছেন, শুধুমাত্র ব্যবসা টিকিয়ে রাখার জন্য। শ্রমিকদেরকে বেতন দিচ্ছেন ঋণের বোঝা মাথায় রেখে।

তিনি বলেন, শুরু থেকে এখন পর্যন্ত প্রায় ৬ হাজার ৮৮৫টি পোশাক কারখানা বিজিএমইএ এর সদস্যপদ গ্রহণ করলেও কালের পরিক্রমায় ৩ হাজার ৯৬৪টি সদস্য কারখানা বিভিন্ন কারণে বন্ধ হয়ে গেছে। অবশিষ্ট ২ হাজার ৯২১টি সদস্য কারখানার মধ্যে ২ হাজার ৩৩৯টি কারখানা বিজিএমইএ-তে তাদের সদস্যপদ নবায়ন করেছে। এই ২ হাজার ৩৩৯টি সদস্য কারখানার মধ্যে মাত্র ১ হাজার ৬০০টি সদস্য কারখানা ক্রেতাদের কাছ থেকে সরাসরি অর্ডার এনে কাজ করছে। অর্থাৎ আমাদের এ মুহূর্তে সরাসরি রপ্তানিকারক কারখানার সংখ্যা মাত্র ১ হাজার ৬০০টি।

তিনি আরও বলেন, সদস্যপদ নবায়ন করা ২ হাজার ৩৩৯টি কারখানার মধ্যে ১ হাজার ৬০০ কারখানা বাদে বাকি কারখানাগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক কারখানা বিভিন্ন ব্যাংক দেনা ও দায়ের কারণে সরাসরি ব্যাক-টু-ব্যাক খুলতে পারছে না। ফলে তারা ক্রেতাদের কাছ থেকে সরাসরি অর্ডার নিতে পারছে না। এই সদস্য কারখানাগুলো মূলত সাব-কন্ট্রাক্টের মাধ্যমে তাদের ব্যবসা টিকিয়ে রেখেছে। অবশিষ্ট কারখানাগুলো ব্যাংক দেনা ও আর্থিক সংকটের কারণে বন্ধ হয়ে গেছে। তবে তারা আগামীতে দেনা পরিশোধ করে ব্যবসায় ফিরে আসতে ইচ্ছুক।

এ পরিসংখ্যানই বলে দিচ্ছে, শিল্পের উত্থানের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বন্ধ কারখানার সংখ্যাও বাড়ছে। শুধু করোনা মহামারির কারণে ২০২০-২১ সালে বন্ধ হওয়া কারখানার সংখ্যা ৩১৭টি এবং পরবর্তীতে অন্যান্য কারণে প্রতিযোগী সক্ষমতা ধরে রাখতে না পারার কারণে ২৬০টি কারখানা বন্ধ হয়েছে, বলেও জানান বিজিএমইএ সভাপতি।

Header Ad

সাইফউদ্দিনকে রেখে তানজিম কেন দলে, ব্যাখ্যা দিলেন শান্ত-হাথুরু

সাইফউদ্দিনকে রেখে তানজিম কেন দলে, ব্যাখ্যা দিলেন হাথুরুসিংহে-নাজমুল হোসেন শান্ত

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য বাংলাদেশের স্কোয়াড ঘোষণা করা হয়েছে মঙ্গলবার (১৪ মে)। খুব বেশি চমক না থাকলেও বিশ্বকাপ দল নিয়ে হচ্ছে আলোচনা-সমালোচনা। বিশেষ করে মোহাম্মদ সাইফউদ্দিনের বাদ পড়া নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন অনেকেই। দুজনের প্রতিযোগিতায় সাকিবই বেশি আস্থার প্রতিদান দিয়েছেন বলে গতকাল (মঙ্গলবার) বিসিবির প্রধান নির্বাচক গাজী আশরাফ লিপু জানিয়েছিলেন।

আজ বুধবার (১৫ মে) নতুন করে বিষয়টি নিয়ে ব্যাখ্যা দিয়েছেন টাইগার অধিনায়ক ও প্রধান কোচ।

বিশ্বকাপের আগে যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলার জন্য আজ (বুধবার) দেশটির উদ্দেশে রওনা করবে বাংলাদেশ। তার আগে দুপুরে মিরপুর শের–ই বাংলা স্টেডিয়ামে টাইগারদের আনুষ্ঠানিক ফটোসেশন সম্পন্ন হয়েছে। এরপর বিশ্বকাপের প্রস্তুতি–লক্ষ্য ও দল বাছাই সংক্রান্ত নানা প্রশ্নে উত্তর দিতে সংবাদ সম্মেলনে হাজির হন অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত ও কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহে।

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের বাংলাদেশ স্কোয়াডের অফিশিয়াল ফটোসেশন। ছবি: সংগৃহীত

সেখানে নানা প্রশ্নের একপর্যায়ে সাইফউদ্দিনকে বাদ দেওয়া ও তানজিম সাকিবকে দলে নেওয়ার বিষয়ে জানতে চাওয়া হয়। জবাবে কোচ হাথুরুসিংহে বলেন, ‘আমরা দুজনকেই সুযোগ দিয়েছি। সাকিব (তানজিম) একটু জোরে বল করে। সাইফউদ্দিনের চেয়ে জোরে। দুজনকে বিভিন্ন অবস্থায় সুযোগ দিয়ে দেখেছি এবং সে চাপের মুখে ভালো করে। আর সে দলের সঙ্গে লম্বা সময় ধরে আছে। তাই সাকিবকে বেছে নেওয়া হয়েছে।’

চোটের কারণে দীর্ঘদিন জাতীয় দলের বাইরে ছিলেন সাইফউদ্দিন। পুনর্বাসন শেষে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল) ও ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে (ডিপিএল) খেললেও, জিম্বাবুয়ে সিরিজ দিয়ে এই অলরাউন্ডার লাল-সবুজ জার্সিতে ফেরেন ১৮ মাস পর। জিম্বাবুয়ে সিরিজে ৪ ম্যাচে সাইফউদ্দিন নিয়েছেন ৮ উইকেট, অন্যদিকে ২ ম্যাচ খেলে তানজিম সাকিব মাত্র ১টি উইকেট নিয়েছেন। এর আগে সর্বশেষ বিপিএলে ১১ উইকেট নিয়েছেন তানজিম, যেখানে সাইফউদ্দিনের শিকার ১৫ উইকেট। তবে গতির দিক থেকে তানজিমকে এগিয়ে রাখলেন হাথুরু। একইসঙ্গে চাপ সামলানোয়ও সাইফউদ্দিন পিছিয়ে রয়েছেন বলে ধারণা টাইগার টিম ম্যানেজমেন্টের।

সাইফউদ্দিন-তানজিম সাকিব। ছবি: সংগৃহীত

একই প্রশ্নের জবাবে অধিনায়ক শান্ত জানিয়েছেন, দল নির্বাচন নিয়ে আমরা সবাই অনেক আগে থেকে আলোচনা করছিলাম। শুধু জিম্বাবুয়ে সিরিজ নয়; এর আগেও। আমাদের সবার সম্মিলিত সিদ্ধান্ত এটা। আর সাকিব-সাইফউদ্দিন, যেটা কোচও বলেছেন, সাকিবের পেসটা বেশি। আমি ডিটেইল বলতে চাই না। তবে সে খুব কাছাকাছি ছিল।

জিম্বাবুয়ে সিরিজে রান না পাওয়ায় মাঝপথে একাদশের বাইরে রাখা হয় লিটন কুমার দাসকে। অবশ্য তিনি ব্যাট হাতে চরম বাজে সময় পার করছেন আরও আগে থেকেই। তবুও লিটনকে দলে রাখা নিয়ে শান্ত ব্যাখ্যা দিয়েছেন এভাবে, ‘লিটন আমাদের খুব গুরুত্বপূর্ণ ক্রিকেটার। কয়েকটা সিরিজ খারাপ গেছে। তবে আমরা নতুন কাউকে এখন চাইনি। অভিজ্ঞতাকেই গুরুত্ব দিয়েছি। আশা করছি, সে ভালোভাবে ফিরবে।’

বাংলাদেশের বিশ্বকাপ স্কোয়াড:

নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), তাসকিন আহমেদ (সহ-অধিনায়ক), লিটন দাস, সৌম্য সরকার, তানজিদ হাসান তামিম, সাকিব আল হাসান, তাওহিদ হৃদয়, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, জাকের আলি অনিক, মোহাম্মদ তানভীর ইসলাম, শেখ মেহেদি, রিশাদ হোসেন, মুস্তাফিজুর রহমান, শরিফুল ইসলাম ও তানজিম হাসান সাকিব।

একসঙ্গে ৪ সন্তানের জন্ম দিলেন নারী

ছবি: সংগৃহীত

জামালপুরের ইসলামপুরে একসঙ্গে চার সন্তানের জন্ম দিয়েছেন খুশি বেগম নামের এক নারী।

বুধবার (১৫ মে) সকালে ইসলামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নরমাল ডেলিভারির মাধ্যমে তিন পুত্র সন্তান ও এক কন্যা সন্তান জন্ম দেন তিনি।

বর্তমানে চার সন্তানই সুস্থ্য রয়েছে। খুশি বেগম উপজেলার চিনাডুলি ইউনিয়নের গুঠাইল বাজার এলাকার দিনমজুর শফিকুল ইসলামের স্ত্রী।

উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা.এ এ এম আবু তাহের জানান, নরমাল ডেলিভারির মাধ্যমে তিন পুত্র সন্তান ও এক কন্যা সন্তানসহ চার সন্তান প্রসব করে তিনি। বাচ্চার ওজন কম হওয়ায় তাদের উন্নত চিকিৎসার জন্য জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়েছে।

 

গাজায় কমপক্ষে দেড় হাজার ইসরাইলি সেনা নিহত

ছবি: সংগৃহীত

গাজা যুদ্ধ শুরুর পর থেকে এ পর্যন্ত আঞ্চলিক প্রতিরোধ যোদ্ধাদের আক্রমণে কমপক্ষে দেড় হাজার ইসরাইলি সেনা নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছেন লেবাননের সশস্ত্র প্রতিরোধ আন্দোলন হিজবুল্লাহর মহাসচিব সাইয়েদ হাসান নাসরুল্লাহ। একই সময়ে আহত হয়েছে আরও কয়েক হাজার দখলদার সেনা।

সাম্প্রতিক মাসগুলোতে লেবানন-ইসরাইল সীমান্ত সংঘর্ষে নিহত ইসরাইলি সেনাদের সংখ্যা এর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত কিনা তা পরিষ্কার করেননি হিজবুল্লাহ মহাসচিব। তবে প্রতিরোধ যোদ্ধাদের দাবি, হতাহত সেনার সংখ্যা আরও বেশি, কিন্তু রাজনৈতিক চাপে ইসরাইল সরকার প্রকৃত সংখ্যা গোপন করছে।

সোমবার হিজবুল্লাহর সিনিয়র কমান্ডার মোস্তফা বদরুদ্দিনের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে দেয়া ভাষণে এ তথ্য জানান হাসান নাসরুল্লাহ। ২০১৬ সালে সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কে ইসরাইলের হামলায় নিহত হন মোস্তফা বদরুদ্দীন।

হিজবুল্লাহ মহাসচিব বলেন, গাজা উপত্যকায় ৩৫ হাজারের বেশি বেসামরিক নাগরিক হত্যা করলেও জায়নবাদী ইসরাইল তাদের ঘোষিত কোনো লক্ষ্য অর্জন করতে পারেনি।

এমনকি ইসরাইলের মানুষ নেতানিয়াহু সরকারের ব্যর্থতার বিষয়ে একমত উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, নেতানিয়াহু যখন বিজয়ের কথা বলেন তখন দেশটির জনগণ তাকে নিয়ে উপহাস করে।

নাসরাল্লাহ বলেন, গাজা যুদ্ধের পরাজয় ঢাকতেই ইসরাইলি সেনাবাহিনী এখন দক্ষিণ গাজার রাফাহ শহরে হামলা চালাচ্ছে। এই শহরে দশ লাখেরও বেশি গাজাবাসী আশ্রয় নিয়েছে।

তিনি আরো বলেন, লেবানিজ ফ্রন্ট গাজার প্রতি সমর্থন অব্যাহত রাখবে, এই সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত। আমেরিকান এবং ফরাসিরা এই সত্যটি স্বীকার করেছে।

এর আগে গেলো অক্টোবর মাসের ৭ তারিখে ইসরাইলে এই দশকের সবচেয়ে বড় সামরিক অভিযান চালায় গাজার হামাস সরকার। এর পরপরই গাজায় বিমান হামলা ও স্থল হামলা শুরু করে ইসরাইল। এ আগ্রাসনে ৪০ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন যাদের অধিকাংশই নারী ও শিশু। আহত ৭০ হাজার ছাড়িয়েছে।

লেবাননের প্রতিরোধকামী সংগঠনটি বলেছে, অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার ওপর ইসরাইলি আগ্রাসন বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত তারা হামলা থামাবে না।

সর্বশেষ সংবাদ

সাইফউদ্দিনকে রেখে তানজিম কেন দলে, ব্যাখ্যা দিলেন শান্ত-হাথুরু
একসঙ্গে ৪ সন্তানের জন্ম দিলেন নারী
গাজায় কমপক্ষে দেড় হাজার ইসরাইলি সেনা নিহত
করোনায় আক্রান্ত অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ
নির্বাচন ইস্যু পেছনে ফেলে সামনে তাকাতে চায় যুক্তরাষ্ট্র: ডোনাল্ড লু
সোনারগাঁয়ে ২৪০০ অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
৬৩২ কোটি টাকায় এক লাখ ৭০ হাজার টন সার কিনবে সরকার
ইসরায়েলকে নতুন করে অস্ত্র দেবে বাইডেন
ফারাক্কা বাঁধ মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে: মির্জা ফখরুল
ঢাকায় ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে না দেওয়ার নির্দেশ সড়কমন্ত্রীর
পাহাড়ি রাস্তা থেকে ছিটকে পড়ল বাস, প্রাণ হারালেন ১৬ জন
ভিসা সম্পন্ন না করায় ছয় হজ এজেন্সিকে নোটিস
‘মৃত্যুদণ্ড চূড়ান্ত হওয়ার আগে কনডেম সেলে নয়’ রায় স্থগিত
বিশ্বকাপ যাত্রার আগে টাইগারদের ফটোসেশন অনুষ্ঠিত
চিকিৎসক না হয়েও রোগী দেখতেন ওষুধ বিক্রেতা, গুণতে হলো জরিমানা
ইন্দোনেশিয়ায় ভারী বৃষ্টিপাত ও বন্যায় নিহত ৫৮, চলছে উদ্ধার অভিযান
পুলিশের ডিআইজি পদে পদোন্নতি নিতে শুরু হয়েছে তদবির-দৌড়ঝাঁপ
৪২ বছর পর চ্যাম্পিয়নস লিগে ফিরল অ্যাস্টন ভিলা
ইসরায়েলের সেনা ঘাঁটিতে ভয়াবহ আগুন
হেলমেট ছাড়া বাইকারদের তেল না দিতে ওবায়দুল কাদেরের কঠোর নির্দেশ