মঙ্গলবার, ৭ মে ২০২৪ | ২৪ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

মামলা করেও ঠেকানো যাচ্ছে না টয়লেট্রিজ পণ্যের মূল্যবৃদ্ধি

দেশে বহুল ব্যবহৃত ট্রয়লেটিজ পণ্যের দাম এখন নিয়ন্ত্রণহীন। কাঁচামালের দাম বাড়ছে এই অজুহাতে দেশের বাজারে প্রতি মাসেই বাড়ছে সাবান, শ্যাম্পু, গুড়া সাবান, কাপড় কাচার সাবানসহ এসব সামগ্রির দাম। নিত্য ব্যবহার্য এসব পণ্যের বাজারের উপর সরকারের কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই।

নিত্যব্যবহার্য এসব পণ্যের অস্বাভাবিক দাম বৃদ্ধির কারণে গত বছরের সেপ্টম্বর মাসে বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশন এসব পণ্য উৎপাদন ও বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠান বহুজাতিক কোম্পানি ইউনিলিভারসহ বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মামলা করে। ওই মামলার পরও পণ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে থেমে নেই প্রতিষ্ঠানগুলো। যদিও সেই মামলার কোনো সুরাহা হয়নি এখনো।

বাজার ঘুরে দেখা গেছে, ইউনিলিভারের বাজারজাত করা ১২০ টাকার হুইল গুঁড়া সাবানের দাম এখন ১৪৫ টাকা। ৫০ টাকার ১০০ গ্রামের লাক্স সাবান বর্তমানে ৬০ টাকা। ৮৫ টাকার ১ কেজির রিন ডিটাজেন্ট পাওডার সাবান ২০০ টাকা ও ৫০০ গ্রাম ৯৫ টাকা বিক্রি হচ্ছে। যা আগে কম ছিল। ৩৫ টাকার ভিমবার ৪০ টাকা। ছোট মিনিপ্যাক শ্যাম্পুর দাম ২ টাকা ঠিক থাকলেও পরিমাণ কমানো হয়েছে। ৪৫ গ্রামের ক্লোজআপ পেস্ট আগে ৪৫ টাকা বিক্রি হলেও এখন বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা। বড় ক্লোজ আপ (১০০মিলি) ১২০ টাকা থেকে বেড়ে করা হয়েছে ১৫০ টাকা।

শুধু এই কোম্পানি নয়, অন্যান্য প্রায় সকল কোম্পানি তাদের পণ্যের দাম বাড়িয়েছে অস্বাভাবিকভাবে।

মোহাম্মদপুরের ফিউচার টাউন হাউজিংয়ের আল আমিন এন্টারপ্রাইজের মোহাম্মদ আলী ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ইউনিলিভারের সব জিনিসের দাম প্রতি নিয়ত বাড়ছে। এক, দুই টাকা নয়, কোনো কোনো জিনিসের দাম ১০ টাকা থেকে শুরু করে, ২০, ৩০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে।

মোহাম্মদপুর টাউনহল মার্কেটের মনির স্টোরের আনোয়ার ও নিউ হক স্টোরের রাজন ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, কিছুদিন পর পর ইউনিলিভার, এসিআইসহ বিভিন্ন কোম্পানি তাদের পণ্যের দাম বাড়াচ্ছে। এ কারণে আমাদেরকেও বেশি দামেই বিক্রি করতে হচ্ছে। তারা আরও বলেন, ‘আগে যে হইল সাবান ২৫ টাকায় পাওয়া যেত সেটি এখন ৩২ টাকা হয়ে গেছে। ৫৫ টাকার বড় লাক্স ৭৫ টাকা, ৩৫ টাকার ভিমবার ৪০ টাকা, ৯২ টাকার হুইল ১৪২ টাকা, ২১০ টাকার সার্ফএক্সএল ২৮০ টাকায় বিক্রি করা হচ্ছে। এসব পণ্যের দাম বাড়লেও দেখার কেউ নেই বলে অভিযোগ করেন এই দুই ব্যবসায়ী।'

টাইনহল বাজারে কথা হয় একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত জসিম নামে এক ক্রেতার সঙ্গে। তিনি ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, এভাবে চলা যায় না। দেখা যাচ্ছে গত সপ্তাহে যে দামে সাবান, ডিটারজেন্ট পাওডার কিনেছি, আজকে বেশি দামে কিনতে হচ্ছে। এভাবে আর কতকাল চলব। জুয়েল নামে অপর এক ক্রেতা বলেন, যুদ্ধের অজুহাতে ইউনিলিভারসহ অন্যান্য কোম্পানি সব পণ্যের দাম প্রতিনিয়ত বাড়াচ্ছে। কিন্তু আমাদের বেতন তো বাড়েনি।

কারওয়ান বাজারের আলি স্টোরের আলি হোসেন ও আল্লাহর দান জেনারেল স্টোরের শাহ আলমও বলেন, ‘বিভিন্ন পণ্যের দাম বৃদ্ধি হুহু করে বাড়ছে। ইউনিলিভারসহ অন্যান্য কোম্পানির সব পণ্যের দাম বেড়ে গেছে। আমাদের কি করার আছে।

সাবান, শ্যাম্পু, গুঁড়া সাবানসহ বিভিন্ন নিত্য পণ্যের দাম অস্বাভাবিক বৃদ্ধির কারণে বাধ্য হয়ে ইউনিলিভার, এসিআই লিমিটেড, স্কয়ার গ্রুপ, কোহিনুর কেমিক্যাল কোম্পানি (তিব্বত), কেয়া গ্রুপের বিরুদ্ধে মামলা করে বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশন। ওই সময়ে তাদের শুনানিতে ডাকা হয়েছিল। কিন্তু দাম বৃদ্ধির ব্যাপারে অভিযুক্ত কোম্পানিগুলো সঠিক জবাব দিতে পারেনি। এখনো সে সব মামলার চূড়ান্ত নিস্পত্তি হয়নি।

সাবান, শ্যাম্পুর মত নিত্যব্যবহার্য পণ্যের দাম প্রতিযোগিতা করে বাড়ার কারণে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছেন সাধারণ ক্রেতারা। অতিরিক্ত টাকা গুণতে গুণতে তারা রীতিমতো নাজেহাল।

এদিকে, প্রতিযোগিতা কমিশনে মামলার নিস্পত্তি না হলেও প্রায় পণ্যের দাম নিয়মিত বৃদ্ধির বিষয়ে জানতে চাইলে কমিশনের চেয়ারম্যান প্রদীব রঞ্জন চক্রবর্তী ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ইউনিলিভার বেশি দামে পণ্য বিক্রি করায় মামলা হয়েছে। শুনানিও হয়েছে। তাদের কাছে কারণ জানতে চাওয়া হয়েছে। কিন্তু এখনো মামলা নিস্পত্তি হয়নি।

এদিকে, ইউনিলিভারসহ অন্যান্য কোম্পানি তাদের সকল পণ্যের দাম অস্বাভাবিক বৃদ্ধি করায় জাতীয় ভোক্তা সংরক্ষণ অধিদপ্তরের কাছেও অভিযোগ আসে গত বছরের সেপ্টেম্বরে।বাধ্য হয়ে ইউনিলিভার ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠানকে তলব করা হয়। তাদেরকে চিঠি দিয়ে সাবান, ডিটারজেন্ট, পেস্ট, লিকুইড ক্লিনারসহ বিভিন্ন পণ্যের মূ্ল্যের ব্যাপারে জানতে চওয়া হয়।

এনএইচবি/এমএমএ/

Header Ad

গাজায় যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত হামাস

ছবি: সংগৃহীত

গাজায় আবারও যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে ফিলিনিস্তিনের স্বাধীনতাকামীদের সংগঠন হামাস। তবে ইসরাইলের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে এখনো কোনো মন্তব্য করা হয়নি। বিষয়টি খতিয়ে দেখছে তারা।

সোমবার (৬ মে) রাতে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আলজাজিরার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিরোধ আন্দোলনের একটি সূত্র জানিয়েছে, এরই মধ্যে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হওয়ার কথা মিসর ও কাতারি মধ্যস্থতাকারীদের নিশ্চিত করা হয়েছে গোষ্ঠীটির পক্ষ থেকে।

এক বিবৃতিতে প্রতিরোধ সংগঠনটি জানায়, হামাসের রাজনৈতিক শাখার প্রধান ইসমাইল হানিয়া কাতারের প্রধানমন্ত্রী শেখ মোহাম্মাদ বিন আব্দুল রহমান আল থানি এবং মিসরের গোয়েন্দাবিষয়ক মন্ত্রী আব্বাস কামেলের সঙ্গে এক ফোনালাপে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হওয়ার কথা জানান।

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হওয়ার পাশাপাশি এখন বল ইসরাইলের কোর্টে বলে জানান হামাসের ঊর্ধ্বতন নেতারা। যদিও দ্বিতীয় দফায় এ যুদ্ধবিরতি কতক্ষণ স্থায়ী হবে এবং গাজায় জিম্মিদের মুক্তির ব্যপারে ঠিক কী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে তা বিস্তারিত বলা হয়নি।

হামাসের যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে রাজি হওয়া নিয়ে এখনো কোনো মন্তব্য করেনি ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ।

কয়েকদিন আগেই ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু জানান, যুদ্ধবিরতি চুক্তি বাস্তবায়ন হোক বা না হোক তেলআবিব ফিলিস্তিনের সীমান্তবর্তী শহর রাফহতে স্থল অভিযানের সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসবে না।

এদিকে যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে হামাসের রাজি হওয়ার খবর শুনে উল্লাসে রাস্তায় নেমে এসেছে গাজাবাসী।

বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হওয়ার পর সেন্ট্রাল গাজার আল আকসা হাসপাতালের বাইরে মানুষ উল্লাস করছে। এ সময় শিশুরা আনন্দে লাফিয়ে উঠে এবং স্থানীয়রা গান গেয়ে এবং হাঁড়ি-পাতিলের শব্দ করে এটি উদযাপন করে।

প্রসঙ্গত, গত ৭ অক্টোবর দক্ষিণ ইসরায়েলে প্রবেশ করে নজিরবিহীন হামলা চালিয়ে এক হাজার ২০০ ইসরায়েলিকে হত্যার পাশাপাশি প্রায় ২৫০ ইসরায়েলি ও বিদেশি নাগরিককে গাজায় বন্দি করে নিয়ে আসে ফিলিস্তিনের প্রতিরোধ যোদ্ধারা।

একই দিন তাদের নির্মূল এবং বন্দিদের মুক্তি নিশ্চিত করতে ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী এই সংগঠনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে ইসরায়েল। গত নভেম্বরে সাত দিনের যুদ্ধবিরতি চুক্তির বিনিময়ে ১১০ ইসরায়েলি বন্দিকে হামাস মুক্তি দিলেও এখনো তাদের হাতে শতাধিক বন্দি আছেন।

অন্যদিকে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গত ৭ অক্টোবর থেকে গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ৩৪ হাজার ছাড়িয়ে গেছে। তাদের অধিকাংশ নারী ও শিশু। এ ছাড়া এ পর্যন্ত ৭৭ হাজারের বেশি মানুষ আহত হয়েছে।

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে এবারও বিএনপিকে দাওয়াত করা হবে: ওবায়দুল কাদের

ছবি: সংগৃহীত

আগামী ২৩ জুন আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে এ বছরও বিএনপিকে দাওয়াত করা হবে বলে জানিয়েছেন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

সোমবার (৬ মে) বিকেলে রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলের সম্পাদকমণ্ডলীর সভা শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা জানান।

ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আগামী ২৩ জুন আলোচনা সভায় নেতাদের পাশাপাশি বুদ্ধিজীবীদের আমন্ত্রণ জানানো হবে। আমরা আমাদের সব অনুষ্ঠানে বিএনপিকে দাওয়াত দিয়েছি। এবারের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতেও দাওয়াত করা হবে। তবে বাস্তবতার কথা বিবেচনা করেই আমরা চিন্তাভাবনা করছি বিদেশি অতিথিদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আয়োজনে আমন্ত্রণ জানানো হবে কি না।’

তিনি বলেন, ‘বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনায় আমরা পার্টির হীরকজয়ন্তী উদযাপন করব। ব্যাপকভাবে এটা সংগঠিত করার চিন্তাভাবনা করছি। ইউনিয়ন পর্যায় পর্যন্ত কর্মসূচি হবে। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপনে থাকবে তিন দিনব্যাপী কর্মসূচি। বিদ্যুতের সংকটের কথা বিবেচনা করে আলোকসজ্জা বাদ দিয়েছি। আনন্দ র‍্যালি করবে ছাত্রলীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগসহ বিভিন্ন সহযোগী সংগঠন।’

তিনি আরও বলেন, ‘২৩ জুন বিকেলে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আলোচনা সভা হবে। আলোচনা সভার আগে আধাঘণ্টা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হবে। দুপুরে সব ধর্মালয়ে বিশেষ প্রার্থনা করা হবে। বিশেষ স্মরণিকা প্রকাশ করা হবে। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপনে সবুজ ধরিত্রী কর্মসূচি নিয়েছি। সাধারণ জনগণকে সঙ্গে নিয়ে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন করবে ওয়ার্ড পর্যায় পর্যন্ত।’

শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উদযাপনের বিষয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘১৭ মে সকালে নেতাদের সঙ্গে ফুলেল শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী। সারাদেশে উপজেলা পর্যায় পর্যন্ত কর্মসূচি পালন করা হবে। দুপুরে সব ধর্মীয় উপাসনালয়ে বিশেষ প্রার্থনা হবে। বিকেলে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ অফিস কার্যালয়ে আলোচনা সভা করা হবে। আগের দিন ১৬ মে দুপুরে অসচ্ছল গরিব মানুষদের মধ্যে খাদ্য বিতরণ কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। তবে আলোকসজ্জার পরিকল্পনা বাদ দেওয়া হয়েছে।’

যারা দলের নিয়ম-শৃঙ্খলা ভঙ্গ করবে, সময় মতো তাদের শাস্তি পেতে হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়ে তিনি বলেন, ‘উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী হতে চাওয়া মন্ত্রী ও সংসদ সদস্যদের পরিবারের সদস্যদের নিবৃত্ত করতে দলের সাংগঠনিক বিভাগীয় দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা চেষ্টা চালিয়ে যাবেন। তারা সক্রিয় উদ্যোগে রয়েছেন। যারা ডিসিপ্লিন ভাঙবে, সময় মতো তাদের কোনো না কোনো শাস্তি পেতেই হবে। আমাদের একশন কোনো না কোনোভাবে থাকেই। ৭০ জনের বেশি সংসদ সদস্যকে মনোনয়ন না দেওয়া, আগের মন্ত্রিপরিষদের ২৫ জনকে নতুন কেবিনেটে না রাখা কি এর উদাহরণ নয়?’

বিএনপিকে উদ্দেশ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে ১৯৭৫ সাল থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত ধ্বংস করেছে তারা। প্রহসনের নির্বাচন, এক কোটি ভুয়া ভোটার, হ্যাঁ-না ভোট তো তাদেরই সৃষ্টি। গণতন্ত্রকে শৃঙ্খলমুক্ত করার কাজ শেখ হাসিনাই করেছেন। বিএনপি মাগুরা মার্কা আর ১৫ ফেব্রুয়ারির নির্বাচন করেছে। গণতন্ত্রে কোনোদিন তাদের আগ্রহ ছিল না।’

গোবিন্দগঞ্জে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কর্পোরেশন বিসিক উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ সমাপনী

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার কোচাশহরে বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কর্পোরেশন (বিসিক) আয়োজনে ৫দিন ব্যাপী উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ সমাপনী শেষে সাটিফিকেট বিতরন করা হয়।

সোমবার দুপুরে কোচাশহর ইউনিয়ন পরিষদ কায্যলয়ে বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কর্পোরেশন বিসিক গাইবান্ধা এজিএম রবিনচন্দ্র রায়ের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। এতে আরও উপস্থিত ছিলেন সম্পাসারণ কর্মকর্তা আব্দুল্যাহ আল ফৈরদাউস,রেজওয়ানুল ইসলাম প্রমুখ। ৫দিন ব্যাপি প্রশিক্ষণ শেষে ২৫ জন উদ্যোক্ত কে সাটিফিকেট বিতরন করা হয়।

সর্বশেষ সংবাদ

গাজায় যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত হামাস
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে এবারও বিএনপিকে দাওয়াত করা হবে: ওবায়দুল কাদের
গোবিন্দগঞ্জে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কর্পোরেশন বিসিক উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ সমাপনী
দ্বিতীয় ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচন ঘিরে আরও ৩ জনকে বহিষ্কার করল বিএনপি
আপাতত চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেই: জনপ্রশাসনমন্ত্রী
ঝিনাইদহ-১ উপনির্বাচন স্থগিত
প্রিমিয়ার লিগে বিধ্বংসী বোলিংয়ে নতুন রেকর্ড গড়লেন রাজা
দুদকের ‘ধাওয়ায়’ বিদেশ পালিয়েছেন বেবিচকের ৭ কর্মকর্তা
জনগণকে কবর দিয়ে আ.লীগ ক্ষমতায় থাকতে চায়: রিজভী
‘মঙ্গল গ্রহে গেলেও সেরা ক্লাব হবে রিয়াল মাদ্রিদ’
আমার জীবনের পাঁচটা বছর আমি গাঁজা খেয়ে নষ্ট করেছি : হানি সিং
মন্ত্রীর ব্যক্তিগত সচিবের গৃহকর্মীর বাসায় টাকার পাহাড়
স্বামীকে মাঠে খাবার দিতে গিয়ে বজ্রপাতে স্ত্রীর মৃত্যু
এক ফোনে ২ সিম ব্যবহার করলেই গুণতে হবে বাড়তি খরচ
অসহায়দের সেবা না দিয়ে টাকা ব্যাংকে জমাতেন মিল্টন: ডিবি হারুন
সৌদি আরব বাড়িয়ে দিয়েছে তেলের দাম
ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটিতে শিক্ষাবৃত্তি পাচ্ছেন ৫০ ফিলিস্তিনি ছাত্রী
সেলফি তুলতে চাওয়ায় ভক্তকে চড় মারতে গেলেন সাকিব
হিট স্ট্রোকে ১৫ দিনে ১৫ জনের মৃত্যু: স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
স্বাধীন ফিলিস্তিনের দাবিতে ছাত্রলীগের পদযাত্রা ও সমাবেশ