সোমবার, ১৩ মে ২০২৪ | ২৯ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

রিয়াজ ব্যক্তিত্বহীন, নিপুণের চামচা হয়ে গেছে : নানা শাহ

ছবি: সংগৃহীত

আসছে আগামী ২৭ এপ্রিল এফডিসিতে অনুষ্ঠিত হবে ২০২৪-২৬ মেয়াদের শিল্পী সমিতির নির্বাচন। ইতোমধ্যেই নতুন-পুরনো অনেক তারকারই নির্বাচনের প্রস্তুতি সেরে ফেলেছেন।

এবার নায়িকা নিপুণের প্যানেল থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন নানা শাহ। তিনি মিশা-ডিপজল প্যানেলে যোগ দিয়েছেন। তার ভাষ্য, নিপুণ কথা রাখেননি। নিপুণের প্যানেলে গিয়ে ভুল করেছিলেন। এবার নিপুণের পাশাপাশি নায়ক রিয়াজকেও কটাক্ষ করে মন্তব্য করলেন নানা শাহ।

এই অভিনেতা বলেন, আমার কোনো চাওয়া-পাওয়া নেই। আমি যুদ্ধের সময় দৌড়িয়েছি, তাদের খাবার দিয়েছি। গুলি কাঁধে নিয়ে দৌড়িয়েছি। এগুলো বলে আমার লাভটা কি? আমি আজ এ কারণে বলছি যে, আমাকে আড়াইশো-তিনশ লোকের ভয় দেখিয়ে লাভ নেই। কারণ আমি যুদ্ধ করা একটা মানুষ।

নায়ক রিয়াজকে উদ্দেশ্য করে করে নানা শাহ বলেন, রিয়াজকে আমি খুব পছন্দ করি। আমার মনে হয় ও ব্যক্তিত্বহীন একটা ছেলে। নিপুণের পিছে পিছে যখন হাঁটে তখন আমার মনে হয় সে ব্যক্তিত্বহীন। আর হিরো হিসেবে এখন তাকে চিন্তাই করি না। কারণ, হিরো হতে হয় দুই জায়গায় বাস্তবেও তাকে হিরো হতে হয়। স্ক্রিনে যে হিরো বাস্তবেও সে হিরো। না হলে তাকে হিরো মানায় না। সে এখন নিপুণের চামচা হয়ে গেছে- এটা খুব কষ্টদায়ক! আমি রিয়াজ-ফেরদৌস একসঙ্গে ফিল্মে ঢুকেছি। আমার কল্পনায় আসে না রিয়াজ নিপুণের পিছে পিছে হাঁটবে! রিয়াজের পিছনে নিপুণ হাঁটবে এটা আমি চাই। ইনশাল্লাহ এটা হবে। রিয়াজ বুঝতে পারবে।

এদিকে, সম্প্রতি চাউর হয়েছে শিল্পী সমিতির ২০২৪-২৬ মেয়াদের নির্বাচন হবে না। তবে নানা শাহ বলেন, কেউ নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না। তা হতে দেওয়া যাবে না। তিনি বলেন, আমি শুনছি নির্বাচন বন্ধ করে দেবে। এসব ফালতু কথা বলে কোনো লাভ নেই। নির্বাচন হবেই। আমরা সব শিল্পীরা মিলে নির্বাচন করব। কেউ যদি বাধা দেয়, নির্বাচন বানচাল করতে চায় আমরা তাকে বাধা দেব। কিন্তু শিল্পী সমিতির নির্বাচন বন্ধ করতে পারবে না।

এবারের নির্বাচনে মিশা সওদাগর (সভাপতি পদপ্রার্থী) ও মনোয়ার হোসেন ডিপজল (সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী) থাকবেন এক প্যানেলে। অন্যদিকে, মাহমুদ কলি (সভাপতি পদপ্রার্থী) ও নিপুণ আক্তার (সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী) থাকবেন এক প্যানেলে।

 

Header Ad

মাহমুদউল্লাহকে নিয়ে বিসিবি সভাপতির হঠাৎ বৈঠক, অধিনায়ক বদলের গুঞ্জন!

মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ এবং বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন। ছবি: সংগৃহীত

পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের আগের চারটিতে হেরেছে সিকান্দার জিম্বাবুয়ে। তবে আজ শেষ ম্যাচে সান্ত্বনার জয়ে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে হোয়াইটয়াশ ঠেকিয়েছে সিকান্দার রাজার দল। এদিকে মাঠে খেলা গড়ানোর আগে যখন ক্রিকেটাররা প্রস্তুতি সারছিলেন; সে সময় অফিসিয়াল প্রেস কনফারেন্স ছাড়া মাঠের বাইরে কথা বলেছেন বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন।

শুধু তাই নয় এর বাইরেও বড় ঘটনা ঘটেছে হোম অব ক্রিকেটে অবস্থিত বিসিবি অফিস বিল্ডিংয়ে। সভাপতির কক্ষে বোর্ডের উচ্চ পর্যায়ের এক নীতি নির্ধারনী বৈঠকে বসেছিলেন বোর্ডের ১০ শীর্ষ কর্তা। সেই অনির্ধারিত বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বিসিবি প্রধান নাজমুল হাসান পাপন, সিইও নিজামউদ্দীন চৌধুরী সুজন, সিনিয়র পরিচালক জালাল ইউনুস, অন্যতম পরিচালক ইসমাইল হায়দার মল্লিক, খালেদ মাহমুদ সুজন, ইফতেখার রহমান মিঠুসহ কয়েকজন।

বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন এবং বোর্ডের ৮- ৯ জন শীর্ষ পরিচালক বৈঠকে বসেছিলেন একজন সিনিয়র ক্রিকেটারকে নিয়ে।

জানা গেছে, বিসিবি সভাপতির কক্ষে একান্ত বৈঠকটি হয়েছে মূলত বোর্ড শীর্ষ কর্তা আর অন্যতম সিনিয়র ক্রিকেটার মাহমুদউল্লাহ রিয়াাদের মধ্যে। কিন্তু হঠাৎ কী এমন হলো যে, মাহমুদউল্লাহর সাথে বোর্ড নীতি নির্ধারকদের বৈঠক?

প্রেস বক্সে চাপা গুঞ্জন, প্রাণচাঞ্চল্য। এরই মধ্যে খবর ছড়িয়ে পড়লো যে, নাজমুল হোসেন শান্তর ব্যাটিং ফর্ম ভালো যাচ্ছেনা। বিসিবি সভাপতি পাপনও শান্তর ব্যাটিং নিয়ে খানিক অতৃপ্ত। তাই হয়তো শান্তর বদলে মাহমুদউল্লাহকে বিশ্বকাপে অধিনায়ক করার কথা ভাবছে বিসিবি। সেজন্যই রিয়াদকে ম্যাচ শেষে প্রেসিডেন্ট রুমে ডেকে নিয়ে একান্তে বসা।

পরে খোঁজ নিয়ে জানা গেল, ব্যাপারটা তা নয়। শান্তর ব্যাটিং ফর্ম নিয়ে যে কথা হয়নি, তা নয়। তবে অধিনায়ক রদবদলের কথা আলোচনা হয়নি। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক দুজন শীর্ষ পরিচালক গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, না, না। এ সময়ে এসে হঠাৎ অধিনায়ক পদে পরিবর্তন করা হবে কেন? শান্তর ক্যাপ্টেন্সি বদল নিয়ে কোনো কথা হয়নি।

ওই দুই পরিচালক জানান, আসলে রিয়াদ ভালো খেলেছে। এই বয়সেও নিজের সামর্থ্যের প্রমাণ দিয়ে চলেছে। আজ প্রায় একাই লড়াই করেছে। তাই তাকে বাহবা দিতেই সঙ্গে নিয়ে বসা।

জানা গেছে, মাহমুদউল্লাহর ব্যাটিংয়ের অকুণ্ঠ প্রশংসা করেছেন বোর্ড পরিচালকরা। বিসিবি প্রধানও মাহমুদউল্লাহকে সাধুবাদ জানিয়েছেন এবং এখনই টি-টোয়েন্টি ফরম্যাট থেকে সরে দাঁড়ানোর চিন্তা বা ঘোষণা না দেওয়ার পরামর্শও নাকি দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি অধিনায়ক শান্তকে সহায়তা করার অনুরোধ জানানো হয়েছে বর্ষীয়ান এই ক্রিকেটারকে।

অন্তর্বাসে লুকানো থাকত ডিভাইস, ১০ মিনিটে শেষ হতো চাকরির পরীক্ষা

অন্তর্বাসে লুকানো ডিভাইসের সাহায্যে চাকরির পরীক্ষা, গ্রেপ্তার ৭। ছবি: সংগৃহীত

মেয়েদের অন্তর্বাসের মধ্যে এবং ছেলেদের গেঞ্জির মধ্যে লুকানো থাকতো অত্যাধুনিক ডিজিটাল ডিভাইস। একই সঙ্গে কানেক্ট করে পরীক্ষার্থীর কানের মধ্যে রাখা হতো ক্ষুদ্রাকৃতির বল। প্রশ্নপত্রের উত্তর সমাধানের জন্য বাইরে থেকে কাজ করত আরেকটি চক্র। মাত্র ১০ মিনিটের মধ্যে উত্তরপত্র সমাধান করে ডিভাইসের মাধ্যমে উত্তর জানিয়ে দেওয়া হতো পরীক্ষার্থীদের।

বিভিন্ন চাকরির নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস করে অত্যাধুনিক ডিজিটাল ডিভাইস ব্যবহার করে উত্তর সরবরাহ করার সংঘবদ্ধ এই চক্রের ৭ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।

গ্রেপ্তাররা হলেন- মো. জুয়েল খান (৪০), মো. রাসেল (৩০), মো. মাহমুদুল হাসান শাকিল (৩৯), মো. আব্দুর রহমান (৩৮), মো. আরিফুল ইসলাম (৩৫), মো. আজহারুল ইসলাম (২৯) এবং মো. মাসুম হাওলাদার (২৫)।

শনিবার (১১ মে) তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাদের কাছ থেকে থেকে বিশেষভাবে প্রস্তুতকৃত জিএসএম সুবিধা সম্বলিত ১০ টি অত্যাধুনিক ডিজিটাল ইলেকট্রনিক স্পাই ডিভাইস, ৭ টি মোবাইল ফোন ও ১০ টি সিম কার্ড এবং ১টি পকেট রাউটার জব্দ করা হয়।

চক্রের ৭ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। ছবি: সংগৃহীত

রোববার (১২ মে) দুপুরে রাজধানীর মিন্টু রোডের নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা জানান ডিবি প্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।

তিনি বলেন, বিভিন্ন চাকরির নিয়োগ পরীক্ষায় পত্রফাঁস করে অত্যাধুনিক ডিজিটাল ডিভাইসের মাধ্যমে পরীক্ষার প্রশ্ন উত্তর সাপ্লাই করে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে চক্রটি। প্রথমত তারা পরীক্ষা শুরুর ১ থেকে ২ মিনিট আগে পরীক্ষার কোনো না কোনো কেন্দ্রে ম্যানেজ করে প্রশ্নের কপি হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে বাইরে পাঠিয়ে দিত। বাইরে তাদের প্রশ্নপত্র সমাধান টিম পাঁচ মিনিটের মধ্যে প্রশ্ন সমাধান করে ফেলে। এরপর তারা উত্তরগুলো বলতে থাকে।

হারুন অর রশীদ বলেন, পরীক্ষার্থীর কাছে যে ক্ষুদ্র ডিভাইস থাকে সেটা পরীক্ষার্থীর কানের মধ্যে থাকে। আর পকেটের মধ্যে একটা রাউটার থাকে। অথবা মেয়েদের অন্তর্বাসের বা ছেলেদের গেঞ্জির মধ্যে লুকানো ডিভাইসের সঙ্গে কানেক্টেড একটা সিম রাখে। এরপর বাইরে থেকে যখনই টেলিফোন করে সাথে সাথে পরীক্ষার্থী শুনতে পায় এবং ১০ মিনিটের মধ্যে উত্তরগুলো সমাধান করে ফেলে।

ব্রিফ করছেন ডিবি প্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ। ছবি: সংগৃহীত

তিনি বলেন, দিন দিন এভাবে অপরাধের ধরন পরিবর্তন হয়ে যাচ্ছে। এক সময় আমরা নকল প্রতিরোধের জন্য কাজ করেছি। সে সময় তারা পরীক্ষার হলে বই নিয়ে যেত। আমরাও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী তাদেরকে ধরার জন্য বিভিন্ন মাধ্যম ব্যবহার করছি। এখন সর্বশেষ আমরা যেটা পেলাম সেটা হচ্ছে তারা ক্ষুদ্রাকৃতির বল ব্যবহার করছে এবং ডিভাইসটা এমন জায়গা রাখছে যেখানে ধরার কোন উপায় নেই।

তিনি আরও বলেন, চক্রের সদস্যরা প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ (তৃতীয় ধাপ), বাংলাদেশ রেলওয়ের টিকেট কালেক্টর (গ্রেড-২) ও বুকিং অ্যাসিসটেন্ট (গ্রেড-২), পল্লী সঞ্চয় ব্যাংকের অফিস সহায়ক, জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, টাঙ্গাইলের অফিস সহায়ক, মৎস্য বিভাগের অফিস সহায়ক, গণপূর্তের হিসাব সহকারী ও অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের অফিস সহায়ক, ভূমি মন্ত্রণালয়ের সাঁট মুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর, বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির সহকারী ব্যবস্থাপকসহ আরো বিভিন্ন চাকরির নিয়োগ পরীক্ষায় এ পন্থা অবলম্বন করেছে।

জব্দকৃত অন্তর্বাস, গেঞ্জি, ডিভাইস, মোবাইলফোন। ছবি: সংগৃহীত

গ্রেপ্তারদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের ভিত্তিতে জানা গেছে, গ্রেপ্তাররা পরস্পর যোগসাজশে দীর্ঘদিন ধরে চাকরির নিয়োগ পরীক্ষায় মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে চাকরি পাইয়ে দেওয়ার জন্য প্রার্থীদের সঙ্গে চুক্তি করে। চাকরি ভেদে এমসিকিউ লিখিত পরীক্ষায় টিকিয়ে দেওয়ার জন্য ৩ থেকে ৫ লাখ টাকা এবং লিখিত ও ভাইভাসহ ৮ থেকে ১০ লাখ টাকা পরীক্ষার্থীদের কাছ থেকে নিয়ে থাকে।

ডিবিপ্রধান বলেন, চক্রের মূলহোতা জুয়েল খান বিশেষভাবে প্রস্তুতকৃত জিএসএম সুবিধা সম্বলিত ইলেকট্রনিক স্পাই ডিভাইস সংগ্রহ ও সরবরাহ, প্রশ্নপত্র সংগ্রহ, সমাধান টিমের সদস্য সংগ্রহ ও চক্রের অন্যান্যদের সাথে সমন্বয় করতেন। রাসেল, মাহমুদুল হাসান শাকিল এবং আব্দুর রহমান বিভিন্ন পরীক্ষার্থী সংগ্রহ এবং পরীক্ষার্থীদের কাছে ইলেকট্রনিক স্পাই ডিভাইস পৌঁছে দেওয়ার পাশাপাশি ডিভাইসটি কীভাবে ব্যবহার করতে হবে তার বিস্তারিত ব্যবহার বিধি শিখিয়ে দিতেন।

তিনি আর বলেন, আরিফুল ইসলাম পরীক্ষা কেন্দ্রের অভ্যন্তর থেকে পরীক্ষা শুরু হওয়ার পর সুবিধামতো সময়ে প্রশ্নপত্রের ছবি তুলে হোয়্যাটসঅ্যাপের মাধ্যমে কেন্দ্রের বাইরে অবস্থান করা চক্রের অন্য সদস্যদের কাছে পৌঁছে দিতেন। এরপর তাদের সমাধান টিম অতিদ্রুত সেই প্রশ্নপত্র সমাধান করে কেন্দ্রের অভ্যন্তরে তাদের নির্ধারিত পরীক্ষার্থীদের কাছে ডিজিটাল স্পাই ডিভাইসের মাধ্যমে পাঠিয়ে দিতো।

নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে আরাকান আর্মির গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্ত। ছবি: সংগৃহীত

বান্দরবানের নাইক্ষ‌্যংছড়ি সদর ইউনিয়নের সীমান্তের ৪৮ নম্বর পিলারের ওপারে আরাকান আর্মির গুলিতে আবুল কালাম (২৮) নামের এক বাংলাদেশি যুবক নিহত হয়েছেন।

রবিবার (১২ মে) সকাল ৯টার দিকে নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তের ৪৮নং পিলারের ওপারে এ ঘটনা ঘটে। নিহত কালাম নাইক্ষ্যংছড়ি সদর ইউনিয়নের বামহাতিরছড়ার মৃত বদিউজ্জামানের ছেলে।

স্থানীয় বাসিন্দারা জানায়, রোববার সকালে প্রতিদিনের ন্যায় মিয়ানমারের বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরকান আর্মির জন্য খাদ্যসামগ্রী নিয়ে সীমান্তের ৪৮নং পিলারের ওপারে ছেলির ঢালা নামক এলাকা দিয়ে মিয়ানমারের প্রায় দুই কিলোমিটার ভেতরে প্রবেশ করে আবুল কালাম।খাদ্যসামগ্রী বুঝে দিয়ে ফেরার পথে আরকান বিদ্রোহীদের দখলকৃত আরাকান আর্মির ঘাঁটি বরাবর এলে তখন আরাকান আর্মির ডিউটিরত এক সদস্য চাঁদা ফাঁকি দেওয়ার বিষয় নিয়ে কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে আরকান আর্মির সেই দায়িত্বরত সদস্য আবুল কালামের মাথায় গুলি করে দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই আবুল কালাম নিহত হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করে, সদর ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ড মেম্বার শামশুল আলম জানান, নিহত আবুল কালাম আমার এলাকার। তার লাশটি ফেরত আনার চেষ্টা চলছে। তবে এ বিষয়ে বিজিবির পক্ষ থেকে কোনো ধরনের বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিজিবির এক কর্মকর্তা বলেন, আমরাও বিষয়টি শুনেছি। এখনও পর্যন্ত বিস্তারিত কিছু জানা যায়নি।

সর্বশেষ সংবাদ

মাহমুদউল্লাহকে নিয়ে বিসিবি সভাপতির হঠাৎ বৈঠক, অধিনায়ক বদলের গুঞ্জন!
অন্তর্বাসে লুকানো থাকত ডিভাইস, ১০ মিনিটে শেষ হতো চাকরির পরীক্ষা
নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে আরাকান আর্মির গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
বিএনপিকে নিশ্চিহ্নে ক্র্যাকডাউনের পরিকল্পনা করছে সরকার: রিজভী
নওগাঁয় ধান ব্যবসায়ী ও কৃষকদের ৩৫ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ
সরকারি চাকরিতে বয়স বাড়ানোর সুপারিশের কার্যকারিতা নেই: শিক্ষামন্ত্রী
এসএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণ শুরু কাল, আবেদন করবেন যেভাবে
ভারতে চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে কিডনি হাতিয়ে নিতো চক্রটি
উপজেলা নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি বাড়ানোর নির্দেশ ইসির
মারা গেলেন প্রথম শূকরের কিডনি প্রতিস্থাপনকারী সেই ব্যক্তি
অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ: অধ্যক্ষের অপসারণ চান শিক্ষক-কর্মচারীরা
চামড়া ব্যবসায়ীদের সহজ শর্তে ঋণ পেতে সুপারিশ করা হবে: শিল্পমন্ত্রী
গোবিন্দগঞ্জে ডিপ্লোমা প্রকৌশলীর হত্যাকারীদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
উড়ন্ত বিমান থেকে লাফ দেওয়ার হুমকি যাত্রীর, তারপর...
রাজশাহীর কোন আম কবে বাজারে আসবে জানালো জেলা প্রশাসন
আমরা যে উন্নয়নের রোল মডেল তৈরি করেছি তা এখানেই সীমাবদ্ধ না: নৌপ্রতিমন্ত্রী
এসএসসিতে ৫১ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সবাই ফেল
বাংলাদেশের হোয়াইটওয়াশের স্বপ্ন ভেঙে সান্ত্বনার জয় পেল জিম্বাবুয়ে
বিয়ে করছেন ‘বিগ বস’ তারকা আবদু রোজিক
এসএসসিতে কোন বোর্ডে পাসের হার কত