সোমবার, ২০ মে ২০২৪ | ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
Dhaka Prokash

মুকেশ আম্বানির তিন বেয়াইয়ের মধ্যে সবচেয়ে ধনী কে?

ছবি: সংগৃহীত

মুকেশ আম্বানির ছেলে অনন্ত আম্বানির বিয়ে এখন সবচেয়ে আলোচিত বিষয়। গুজরাটের জামনগরে জাঁকজমকপূর্ণ সেই আয়োজন দেখেছে সারা বিশ্ব। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিভিন্ন ছবি ও রিলসে ভারতের সবচেয়ে চর্চার খবর এখন আম্বানিপুত্রের বিয়ে।

আম্বানিপুত্রের হবু বউ রাধিকা মার্চেন্ট সম্পর্কেও বেশ কৌতূহল রয়েছে নেটিজেনদের। আসুন তাহলে আপনাদের পরিচয় করিয়ে দেই, রাধিকা মার্চেন্টের পরিবারের সাথে। সেইসাথে আম্বানি পরিবারের আত্মীয় মুকেশের আরও দুই বেয়াই ও সেই পরিবারগুলো সম্পর্কেও।

রাধিকা মার্চেন্টের বাবা বীরেন এ. মার্চেন্ট একজন শিল্পপতি। তিনি এনকোর হেলথকেয়ারের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও ভাইস প্রেসিডেন্ট। এছাড়া আরও কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের মালিকানায় রয়েছেন বীরেন। এনকোর ন্যাচারাল পলিমার লিমিটেড, এনকোর বিজনেস সেন্টার, এনকোর পলিফ্র্যাক প্রোডাকস, জেডওয়াইজি ফার্মা লিমিটেড ও সাইদর্শন বিজনেস সেন্টারের পরিচালক পদে রয়েছেন মুকেশ আম্বানির বেয়াই।

রাধিকার মা শায়লা মার্চেন্ট এনকোর হেলথকেয়ারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক। এছাড়া স্বামী বীরেনের মতো তিনিও একাধিক ব্যবসায়িক মালিকানায় যুক্ত। আথার্ব ইমপ্যাক্স লিমিডেট, হ্যাভেলি ট্রেডার্স লিমিটেড ও স্বস্তিক এক্সিম লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদের দ্বায়িত্বে আছেন শায়লা মার্চেন্ট।

বীরেন-শায়লা দম্পতির মোট সম্পত্তির মূল্য ৭০০ কোটি রুপিরও বেশি। খবর হিন্দুস্তান টাইমস।

কিন্তু মুকেশ আম্বানির তিন সন্তান আকাশ, ঈশা ও অনন্তের তিন শ্বশুড়ের সম্পত্তি বিবেচনায় অপেক্ষাককৃত কম ধনী বীরেন মার্চেন্ট। মুকেশের মেয়ে ঈশা আম্বানির বিয়ে হয়েছে অজয় পরিমলের ছেলে আনন্দ পরিমলের সঙ্গে। মুকেশের তিন বেয়াইয়ের মধ্যে তারাই সবথেকে বেশি ধনী। পরিমল পরিবারের মোট সম্পত্তির মূল্য ৩৪,৮৯৮ কোটি রুপি।

এরপরে রয়েছে মুকেশের বড় ছেলে আকাশ আম্বানির শ্বশুর রাসেল মেহতা। তিনি ব্লু ইন্ডিয়ার ম্যানেজিং ডিরেক্টর। মেহতা পরিবারের মোট সম্পত্তি হল ১৮৪৪ কোটি রুপি। অর্থাৎ মুকেশের তিন বেয়াইয়ের মধ্যে অপেক্ষাকৃত সবচেয়ে কম ধনী অনন্ত আম্বানির শ্বশুর ও রাধিকার বাবা বীরেন মার্চেন্ট।

উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে বাগদান হয় অনন্ত-রাধিকার। সম্প্রতি ১ থেকে ৩ মার্চ তাদের প্রাক-বিবাহ অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয় গুজরাটের জামনগরে। আগামী ১২ জুলাই বিয়ের মূল অনুষ্ঠান হবে বলে জানা যায়।

Header Ad

এমপি আনারের সর্বশেষ লোকেশন মুজাফফরাবাদ

ছবি: সংগৃহীত

ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে নিখোঁজ হয়েছেন ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনার। তার নিখোঁজ হওয়ার ঘটনাটি গুরুত্ব দিয়ে দেখছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা (ডিবি) বিভাগ।

নিখোঁজ সংসদ সদস্যের ভারতীয় নম্বরের লোকেশন বিহারের মুজাফফরাবাদের দিকে শনাক্ত করা গেছে। প্রতিনিয়ত ভারতীয় পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছে ডিবি পুলিশ। ভারতীয় পুলিশ যথেষ্ট সহযোগিতা করছে।

রবিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে একথা বলেন ডিএমপি অতিরিক্ত কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন-অর-রশীদ।


তিনি বলেন, ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনার ১২ মে দর্শনার গেদে সীমান্ত দিয়ে কলকাতা যান। কলকাতায় তার পরিচিত গোপাল নামে একজনের বাসায় ওঠেন। পরদিন সকালে নাস্তা করে ওই বাসা থেকে বেরিয়ে যান। সেদিন সন্ধ্যায় কলকাতায় গোপালের বাসায় যাওয়ার কথা থাকলেও সেখানে আর যাননি তিনি।

 

ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

তখন থেকেই তাকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। তার এপিএস ও মেয়ে মোবাইলে যোগাযোগের করে ব্যর্থ হন। সংসদ সদস্যের মোবাইল থেকে হোয়াটসঅ্যাপে যে মেসেজগুলো এসেছে, ‘তিনি দিল্লীতে আছেন, ওমুক-তমুকের সঙ্গে দেখা হবে।’ কিন্তু এই মেসেজগুলো আনারের পরিবার বিশ্বাস করছে না।

হারুন-অর-রশীদ বলেন, আমি বিষয়টি দুইদিন আগেই জানতে পারি। ভারতীয় একজন ভদ্রলোক সংসদ সদস্যেরও পরিচিত তিনি আমাকে টেলিফোন করে সংসদ সদস্যকে খুঁজে না পাওয়ার বিষয়টি জানান। বিষয়টি জানার পর, ভারতীয় গোয়েন্দা কর্মকর্তা এসটিএফের সঙ্গে যোগাযোগ করি। ভারতীয় থানা পুলিশসহ ঊর্ধ্বতন পুলিশের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলেছি।

ডিবি প্রধান বলেন, সংসদ সদস্যের একটি বাংলাদেশি ও আরেকটি ভারতীয় নম্বর ছিল। ১৬ মে সকাল ৭টার দিকে সংসদ সদস্যের নম্বর থেকে দুটি ফোন আসে। একটি আসে সংসদ সদস্যের এপিএসের নম্বরে, আরেকটি ফোনকল আসে ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইদুল করিম মিন্টুর নম্বরে। কিন্তু তখন দুজনের কেউই টেলিফোন ধরতে পারেনি।

ভারতীয় পুলিশের সহযোগিতায় জানতে পেরেছি, খুঁজে না পাওয়া সংসদ সদস্যের ভারতীয় নম্বরের লোকেশন মুজাফফরাবাদ, অর্থাৎ বিহারের দিকে। সবকিছু মিলিয়ে আমরাও খোঁজ-খবর রাখছি।

হারুন অর রশীদ আরও বলেন, সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনারের মেয়ে এসেছে আমাদের কাছে। এমপির নম্বরটি মাঝেমধ্যে খুলছে, আবার বন্ধ হচ্ছে। কারা কাজটি করছেন। তিনি কোনো ব্ল্যাক মেইলের শিকার হয়েছেন কি-না সবকিছুই গুরুত্ব দিয়ে বিষয়টি দেখা হচ্ছে। প্রতিনিয়ত ভারতীয় পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ রাখা হচ্ছে। ভারতীয় পুলিশ যথেষ্ট সহযোগিতা করছে।

হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় নিহত ইরানের প্রেসিডেন্ট ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী

ছবি: সংগৃহীত

পার্বত্য অঞ্চলে, বৈরী আবহাওয়ায় হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির আব্দোল্লাহিয়ান নিহত হয়েছেন বলে ইরানের একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে। ইরানের রাষ্ট্রীয় টিভিসহ একাধিক সংবাদমাধ্যমও এ খবর দিয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে বিবিসি।

ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি মারা গেছেন। সঙ্গে তার সফরসঙ্গীরাও। তাদের মধ্যে আর কেউ বেঁচে নেই। এমন আশঙ্কাই করছে ইরানের সংবাদ কর্মীরা। তাদের ধারণা হেলিকপ্টারটি পুড়ে ধ্বংস হয়ে গেছে। সেখানের প্রাণের কোনো চিহ্ন পাওয়া যায়নি। এদিকে এমন খবরে ইরানে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। অনেক মানুষকে দেখা যায় কান্নায় ভেঙে পড়তে। রাস্তায় রাস্তায় চলছে শোকের মাতম।

দুর্ঘটনার প্রায় ১৬ ঘণ্টা পর ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টারের ধ্বাংসাবশেষের সন্ধান মিলেছে। তবে প্রেসিডেন্ট রইসি, দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির-আবদোল্লাহিয়ান ও পূর্ব আজারবাইজানের গভর্নর মালেক রহমাতি কেউই আর বেঁচে নেই।

আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, দুর্ঘটনার পর ইরানের প্রেসিডেন্টকে বহনকারী হেলিকপ্টারটি একেবারেই পুড়ে গেছে।

জানা যায়, ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টারটির ধ্বংসাবশেষ স্থলে ‘প্রাণের কোনো চিহ্ন নেই’ বলে জানিয়েছে দেশটির রাষ্ট্রীয় টিভি। ইরানের এক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, দুর্ঘটনায় হেলিকপ্টারটি ‘সম্পূর্ণ পুড়ে গেছে’। খবর-বিবিসি

ইরানের রাষ্ট্রীয় টিভি জানিয়েছে, প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টারটির বিধ্বস্ত হওয়ার স্থান খুঁজে পেয়েছে অনুসন্ধানী দল। ইরানের রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির প্রধান রাষ্ট্রীয় টিভিকে বলেছেন, পরিস্থিতি ‌‘ভালো’ নয়। খবর-বিবিসি

ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির আব্দুল্লাহিয়ানকে বহনকারী হেলিকপ্টার দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে গতকাল রোববার।

রাইসি ও তার সফর সঙ্গীদের সন্ধান পেতে দেশটির পূর্ব আজারবাইজান প্রদেশের দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় ব্যাপক তল্লাশি অভিযান চলছে। তবে বৈরী আবহাওয়ার কারণে উদ্ধার অভিযান ব্যাহত হচ্ছে বলে জানিয়েছেন দেশটির কর্মকর্তারা। দেশটির এক সরকারি কর্মকর্তা জানিয়েছেন, তাদের জীবন ঝুঁকিতে রয়েছে।

আন্তর্জাতিক সাংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা যায়, রোববার আজারবাইজান সীমান্তবর্তী এলাকায় একটি বাঁধ উদ্বোধন করতে যান ইব্রাহিম রাইসি। সেখানে আজারবাইজানের প্রেসিডেন্ট ইলহাম আলিয়েভও ছিলেন। সেখান থেকে তিনটি হেলিকপ্টারের বহর নিয়ে পূর্ব আজারবাইজান প্রদেশের রাজধানী তাবরিজে ফিরছিলেন রাইসি ও তার সঙ্গে থাকা অন্য কর্মকর্তারা। পূর্ব আজারবাইজানের জোলফা এলাকার কাছে রাইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টারটি বিধ্বস্ত হয়। তবে অন্য দুটি হেলিকপ্টার নিরাপদে গন্তব্যে পৌঁছেছে।

বিধ্বস্ত হেলিকপ্টারে ইরানের প্রেসিডেন্ট ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ছাড়াও পূর্ব আজারবাইজান প্রদেশের গভর্নর মালেক রহমতি এবং এ প্রদেশে ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লা আলি খামেনির মুখপাত্র আয়াতুল্লাহ মোহাম্মদ আলী আলে-হাশেম ছিলেন বলে জানা গেছে।

ইরানের একজন কর্মকর্তা এএফপিকে বলেন, আমরা আর আশা রাখতে পারছি না। দুর্ঘটনাস্থল থেকে যেসব খবর আসছে তা খুবই উদ্বেগজনক। দুর্ঘটনায় সবার মৃত্যু হতে পারে।

বৈরী আবহাওয়া ও তীব্র কুয়াশা উদ্ধারকারীদের দুর্ঘটনাস্থলে যাওয়ার পথ জটিল ছিলো বলে জানান তিনি।

এ অবস্থায় ইব্রাহিম রাইসির মৃত্যু হলে ইরানের প্রথম ভাইস প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মোখবার প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব নিতে পারেন বলে আল-জাজিরার এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে।

দেশটির আবহাওয়া দপ্তর বলছে, ওই এলাকায় সোমবার রাত পর্যন্ত বৈরী আবহাওয়া থাকতে পারে।

স্থানীয় আবহাওয়া দপ্তরের একজন কর্মকর্তা বলেন, প্রেসিডেন্টকে বহনকারী হেলিকপ্টার যেখানে বিধ্বস্ত হয়েছে সেখানে রাতভর বৃষ্টি ও ভারী কুয়াশা পড়েছে। সোমবার পর্যন্ত এমন আবহাওয়া থাকতে পারেও বলে জানান তিনি।

সম্পূর্ণ পুড়ে গেছে রাইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টার: রিপোর্ট

ছবি: সংগৃহীত

সম্পূর্ণ পুড়ে গেছে ইরানি প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টার। ফলে ওই হেলিকপ্টারের সকল আরোহীর মৃত্যুর আশঙ্কা করা হচ্ছে।

সোমবার অনুসন্ধান দল ধ্বংসাবশেষ খুঁজে পাওয়ার পর ইরানি এক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এমনটিই দাবি করা হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, “কর্মকর্তা বলেন- দুর্ঘটনায় প্রেসিডেন্ট রাইসির হেলিকপ্টারটি সম্পূর্ণ পুড়ে গেছে... দুর্ভাগ্যবশত, সব যাত্রী নিহত হওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে।”

ইরানের রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির প্রধান পীর হোসেইন কলিভান্ড দেশটির রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমকে বলেছেন, আমরা ধ্বংসাবশেষ দেখতে পাচ্ছি, যা মোটেও ইতিবাচক নয়।

সোমবার ভোররাতে পূর্ব আজারবাইজান প্রদেশে ধ্বংসাবশেষ শনাক্তের পর ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর জন্য উদ্ধারকারী দলগুলো রাতভর তুষারঝড় এবং কঠিন ভূখণ্ডের সাথে লড়াই করে।

জানা গেছে, রবিবার আজারবাইজান সীমান্তবর্তী এলাকায় একটি বাঁধ উদ্বোধন করতে যান ইরানি প্রেসিডেন্ট। সেখানে আজারবাইজানের প্রেসিডেন্ট ইলহাম আলিয়েভও ছিলেন। সেখান থেকে তিনটি হেলিকপ্টারের বহর নিয়ে পূর্ব আজারবাইজান প্রদেশের রাজধানী তাবরিজে ফিরছিলেন ইব্রাহিম রাইসি ও তার সঙ্গে থাকা অন্য কর্মকর্তারা। পথে পূর্ব আজারবাইজানের জোলফা এলাকার কাছে প্রেসিডেন্টকে বহনকারী হেলিকপ্টারটি বিধ্বস্ত হয়। সূত্র: রয়টার্স

সর্বশেষ সংবাদ

এমপি আনারের সর্বশেষ লোকেশন মুজাফফরাবাদ
হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় নিহত ইরানের প্রেসিডেন্ট ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী
সম্পূর্ণ পুড়ে গেছে রাইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টার: রিপোর্ট
রাইসির দুর্ঘটনার খবরে ‘উচ্ছ্বসিত’ মার্কিন কংগ্রেসম্যান
ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ চ্যাম্পিয়ন ম্যানসিটি
আজ থেকে সমুদ্রে মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা
৮০ কিমি বেগে ঝড়ের শঙ্কা, নদীবন্দরে দুই নম্বর সতর্কতা
সন্ধান মেলেনি হেলিকপ্টারের, ইরানের প্রেসিডেন্ট-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর মৃত্যুর শঙ্কা
প্রবাসীর স্বর্ণ ছিনতাইকালে আটক পুলিশের এসআই
নওগাঁয় পৃথক সড়ক দূর্ঘটনায় প্রাণ গেল ২ শিশুর
বিএনপি নেতা ইশরাককে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ
ঘুষের দর-কষাকষির অডিও ভাইরাল, ফেঁসে যাচ্ছেন এএসআই
দুর্ঘটনার কবলে ইরানের প্রেসিডেন্ট রইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টার
১৭ মন্ত্রী-এমপির স্বজন চেয়ারম্যান প্রার্থী: টিআইবি
দ্বিতীয় ধাপে টাঙ্গাইলে ৩ উপজেলায় নির্বাচন, আইন-শৃংখলা রক্ষায় জেলা পুলিশের ব্রিফিং
মিশা-ডিপজল দুজনেই মূর্খ: নিপুণ
পুকুর খননের মাটির ভেতর থেকে মিলল কষ্টি পাথরের লক্ষ্মী-নারায়ন মূর্তি
ভারতে গিয়ে নিখোঁজ ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য
কালশীতে পুলিশ বক্সে আগুন দিল অটোরিকশাচালকরা
‘পৃথিবী থেকে বিদায়,ভালো থাকো সবাই, সব শেষ আমার’ লিখে ফেসবুকে পোষ্ট দিয়ে যুবকের আত্নহত্যা