শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ১৪ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার বিরোধিতা করায় সাংবাদিকের কারাদণ্ড

ফাইল ছবি

ইউক্রেন যুদ্ধের বিরোধিতা করায় রাশিয়ার এক সাংবাদিককে ২ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে দেশটির আদালত। রাশিয়া-ইউক্রেনের দন্দ্বে পূর্ণ-মাত্রার রুশ সামরিক আক্রমণের নিন্দা করেছিলেন তিনি। এই অপরাধেই বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) রাশিয়ার একটি আদালত তাকে এই কারাদণ্ড দেয়।

শুক্রবার (২৯ মার্চ) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা এএফপি।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বৃহস্পতিবার একটি রাশিয়ান আদালত ইউক্রেনে মস্কোর পূর্ণ-মাত্রার সামরিক আক্রমণের নিন্দা করার জন্য একজন সাংবাদিককে দুই বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে। অন্যদিকে মস্কোর পুলিশ ২৪ ঘণ্টা সময়কালে আরও পাঁচজন সাংবাদিককে আটক করেছে।

দুই বছরেরও বেশি সময় আগে ইউক্রেনে সৈন্য পাঠিয়ে আগ্রাসন শুরু করে রাশিয়া। এরপর থেকে রাশিয়া অন-দ্য গ্রাউন্ড রিপোর্টিংকে ক্রমবর্ধমানভাবে বিপজ্জনক এবং অবৈধ করে তুলেছে এবং এই অপরাধে ক্রেমলিনের সুরের সঙ্গে সুর মেলাতে ব্যর্থ হওয়া ব্যক্তিদের গ্রেপ্তার ও জরিমানাও করা হয়েছে।

এএফপি বলছে, ইউক্রেন যুদ্ধের বিরোধিতা করায় কারাদণ্ডপ্রাপ্ত রুশ ওই সাংবাদিকের নাম মিখাইল ফেল্ডম্যান। পশ্চিমাঞ্চলীয় কালিনিনগ্রাদের একটি আদালত বলেছে, এই সাংবাদিক ভিকন্টাক্টে সোশ্যাল নেটওয়ার্কে একাধিক পোস্টে রাশিয়ার সশস্ত্র বাহিনীকে অসম্মান করেছেন।

মূলত রুশ ওই সাংবাদিকের আইনজীবীর বরাত দিয়ে একথা জানিয়েছে পর্যবেক্ষক সংস্থা ওভিডি-ইনফো। সংস্থাটি বলেছে, ‘প্রসিকিউশন তার বিরুদ্ধে ঠিক এই শাস্তিই চেয়েছিল। কারাবাসের পাশাপাশি ফেল্ডম্যানকে দুই বছরের জন্য ওয়েবসাইট পরিচালনা থেকেও নিষিদ্ধ করা হয়েছে।’

বার্তাসংস্থা বলছে, ইউক্রেনের বিরুদ্ধে অভিযানের বিরোধিতাকারী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে রাশিয়ায় শত শত ফৌজদারি মামলা দায়ের করা হয়েছে। সামরিক সেন্সরশিপ আইনের অধীনে, রাশিয়ানদের যারা অনলাইনে আক্রমণাত্মক সমালোচনা করেন বা যে সাংবাদিকরা রাশিয়ান কর্মকর্তাদের দেওয়া তথ্য ব্যতীত অন্য কোনও তথ্য ব্যবহার করেন তাদের বছরের পর বছর জেল হতে পারে।

এদিকে বৃহস্পতিবার ওভিডি-ইনফো জানিয়েছে, মস্কোর পুলিশ গত ২৪ ঘণ্টায় পাঁচজন সাংবাদিককে আটক করেছে। যাদের মধ্যে একজন বলেছেন, তাকে মারধরও করা হয়েছে।

এএফপি বলছে, রাশিয়ায় আটককৃত পাঁচজন সাংবাদিকের একজন হচ্ছেন আন্তোনিনা ফাভরস্কায়া। প্রয়াত বিরোধী রুশ রাজনীতিক আলেক্সি নাভালনির সমাধিতে ফুল দেওয়ার জন্য তিনি সম্প্রতি ১০ দিনের জন্য জেল খাটেন। বুধবার গভীর রাতে এই সোটাভিশন (SOTAvision) সাংবাদিককে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তুলে নিয়ে যাওয়া হয়।

সোটাভিশন জানিয়েছে, ফাভরস্কায়ার সহকর্মী আলেকজান্দ্রা আস্তাখোভা এবং আনাস্তাসিয়া মুসাতোভা আটক কেন্দ্রে তার সাথে দেখা করতে আসলে তাদেরও পুলিশ আটক করে।

এরপর বৃহস্পতিবার ভোরে পুলিশ সোটাভিশন থেকে সাংবাদিক একেতেরিনা অ্যানিকিয়েভিচ এবং রুসনিউজ থেকে কনস্ট্যান্টিন ঝারভকে গ্রেপ্তার করে। তারা ফাভরস্কায়ার বাড়ির কাছে চিত্রগ্রহণ করেছিলেন।

কনস্ট্যান্টিন ঝারভ বলেন, ‘তারা আমাকে লাথি মেরেছে, আমার মাথায় পা রেখেছে, আমার আঙ্গুলগুলোকে পেঁচিয়ে রেখেছিল এবং আমি যখন উঠার চেষ্টা করি তখন আমাকে উপহাসও করেছিল। পরে তারা আমার ব্যাগও দেখতে চেয়েছিল, যেন এতে বিস্ফোরক থাকতে পারে।’

এএফপি বলছে, ইউক্রেনে আক্রমণ শুরু করার পর থেকে দেশে পরিচালিত প্রায় সমস্ত স্বাধীন মিডিয়া সংস্থাকে নিষিদ্ধ না হয় অবরুদ্ধ বা সেন্সর করার চেষ্টা করেছে রাশিয়া। আর এই দমনপীড়নের পরিপ্রেক্ষিতে অনেক স্বাধীন সাংবাদিক রাশিয়া ছেড়ে পালিয়ে গেছেন।

আর যারা এখনও দেশটিতে রয়ে গেছের তারা ঝুঁকির সম্মুখীন হয়েছেন।

এছাড়া মার্কিন সাংবাদিক ইভান গারশকোভিচ এবং আলসু কুরমাশেভা বর্তমানে বিচারের অপেক্ষায় রাশিয়ার কারাগারে রয়েছেন।

Header Ad

টাঙ্গাইলে ইসতিসকার নামাজ শেষে মুসল্লিদের অঝোরে কান্না

ইসতিসকার নামাজ শেষে মুসল্লিদের অঝোরে কান্না। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

প্রচণ্ড তাপপ্রবাহ ও প্রখর রোদে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে মানুষের জনজীবন। দীর্ঘদিন ধরে বৃষ্টি না হওয়ায় নষ্ট হচ্ছে বিভিন্ন শাক-সবজি ও ফসল। নেমে গেছে সেচ পাম্পের পানির স্তর। প্রচন্ড রোদে হাঁসফাঁস অবস্থা প্রাণীকুলের। কোথাও মিলছে না কোনো স্বস্তি।

অপরদিকে, বিদ্যুতের ঘণ্টার পর ঘণ্টা ভয়াবহ লোডশেডিং। এই বিপর্যয়ে আরও চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন শিশু, বয়োজ্যেষ্ঠ ব্যক্তি ও হাসপাতালের রোগীরা।

এমন পরিস্থিতিতে শনিবার (২৭ এপ্রিল) সকাল ১১টায় টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর উপজেলার গোবিন্দাসী ইউনিয়ন ইমাম, মুয়াজ্জিন পরিষদ ও এলাকাবাসীর উদ্যোগে গোবিন্দাসী উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে শিশুসহ প্রায় দেড় হাজার মুসল্লিরা সমবেত হয়ে বিশেষ নামাজ (সালাতুল ইসতিসকার) আদায় করেছেন।

নামাজ ও মোনাজাত পরিচালনায় ছিলেন- সিরাজগঞ্জের বন পাড়া মাদরাসার সিনিয়র শিক্ষক মাওলানা মুফতি মঈনুল ইসলাম খান। ইসতিসকার নামাজ শেষে মোনাজাতে শিশুসহ মুসল্লিরা কান্নায় ভেঙে পড়েন। তারা সকলে মহান সৃষ্টিকর্তার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করে অসহনীয় পরিস্থিতি থেকে পরিত্রাণের জন্য দোয়া প্রার্থনা করা হয়।

ইসতিসকার নামাজ আদায় করছেন মুসুল্লিরা। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

নামাজে অংশ নেয়া আমিনুল ইসলাম, হাফেজ তুষার আহমেদ ও আলীম মিয়াসহ একাধিক মুসল্লি বলেন, আমাদের জীবনে আমি এমন ভয়াবহ পরিস্থিতি ও গরম এরআগে কখনো দেখি নাই। তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে কোথাও স্বস্তি মিলছে না। তাই এই তীব্র গরম থেকে বাঁচতে আজ বিশেষ (সালাতুল) ইসতিসকার নামাজ আদায় করলাম। আল্লাহ পাক যেন বৃষ্টির মাধ্যমে পরিবেশটা ঠান্ডা করে দেয়।

গোবিন্দাসী ইউপি চেয়ারম্যান মো. দুলাল হোসেন চকদার বলেন, গত কয়েক সপ্তাহে ধরে সারাদেশেই প্রচন্ড গরম পড়েছে। এই গরম থেকে মুক্তি ও বৃষ্টির আশায় আমরা মুসল্লিরা খোলা আকাশের নিচে ইসতিসকার নামাজ আদায়ের জন্য সমবেত হয়েছি। মহান আল্লাহর দরবারে আমরা শান্তি কামনায় ক্ষমা প্রার্থনা করছি। নিশ্চিয় মহান আল্লাহ আমাদের প্রার্থনা কবুল করে রহমতের বর্ষণ প্রেরণ করবেন।

নামাজ শেষে মাওলানা মুফতি মঈনুল ইসলাম খান বলেন, প্রচন্ড তাপপ্রবাহ থেকে মুক্তি পেতে মহান আল্লাহ তা’লার কাছে তওবা করে দুই রাকাত নফল নামাজ পড়ে আকুতি ভরে বৃষ্টির জন্য দোয়া করতে হয়। এই নামাজকে (সালাতুল) ইসতিসকার নামাজ বলে। বৃষ্টি ও শান্তি কামনার জন্য তাই আমরা মুসল্লিরা খোলা আকাশের নিচে তীব্র রোদকে উপেক্ষা করে ইসতিসকার নামাজ আদায় করেছি।

এদিকে, একই দিন সকালে টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর উপজেলার গোবিন্দাসী, টেপিবাড়ী, ঘাটান্দী ছাড়াও জেলার গোপালপুর, ঘাটাইল, কালিহাতী, বাসাইল, নাগরপুর ও মধুপুর উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় বৃষ্টি ও শান্তি কামনায় (সালাতুল) ইসতিসকার নামাজ আদায় করেছেন হাজার হাজার মুসল্লিরা। এতে শিশুসহ বিভিন্ন বয়সের লোকজন অংশ নেন এবং মহান আল্লাহ তা’লার দরবারে দোয়া প্রার্থনা করেন।

আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় রাখতে কাজ করেছিল তিন বিদেশি শক্তি: জিএম কাদের

বক্তব্য রাখছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান ও বিরোধীদলীয় নেতা জি এম কাদের। ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় টিকিয়ে রাখতে তিন বিদেশি বড় শক্তি কাজ করেছিল বলে জানিয়েছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান ও বিরোধীদলীয় নেতা জি এম কাদের।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) রাজধানীর রমনায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটে দলের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির বর্ধিত সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।

তিনি বলেন, আগেই বুঝেছিলাম, ৭ জানুয়ারি নির্বাচনের আগে বিদেশি বন্ধুদের সঙ্গে বৈঠকে করে পরিষ্কার বুঝেছি, তিনটি বিদেশি বড় শক্তি আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় রাখতে এবং নির্বাচন সফল করতে কাজ করে যাচ্ছে। শুধু তারা নয়, আরও বেশ কয়েকটি বিদেশি শক্তি আওয়ামী লীগের হয়ে কাজ করতে প্রস্তুত ছিল।

তিনি বলেন, জাতীয় পার্টি কখনই অনুগত বিরোধী দলের ক্যাটাগরিতে ছিলো না। সরকার তাদের অনুগত বিরোধী দল বানানোর চেষ্টা করেছে। নির্বাচনে না গেলে ভবিষ্যতে জাতীয় পার্টিকে টিকিয়ে রাখা যাবে কি না সন্দেহ ছিলো, তাই দলটি নির্বাচনে গিয়েছে বলে দাবি তার। জাতীয় পার্টিকে আওয়ামী লীগ ছাড় দিয়েছে এটি সঠিক নয় বলে মন্তব্য করেন জিএম কাদের।

জিএম কাদের বলেন, বাংলাদেশের ইতিহাসে আন্দোলন চলাকালে তৃতীয় শক্তি এসে সরকার পরিবর্তন করে এমন ইতিহাস নেই। ফলে, বিএনপির ১ কিংবা ১০ লাখ বা ১ কোটি লোক নিয়ে রাস্তায় নামলেও বিএনপির আন্দোলন সফল হবে না।

এসময় আওয়ামী লীগের সমালোচনা করে জিএম কাদের বলেন, আওয়ামী লীগ দেশে এক দলীয় শাসন ব্যবস্থা চালু করার চেষ্টা করছে। আওয়ামী লীগ এখন রাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা করছে বলেও মন্তব্য করেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান। আওয়ামী লীগ চায় না দেশে আর কোনো রাজনৈতিক দল থাকুক এমন মন্তব্য করেন দলটির নেতারা।

উন্নয়নের ভেলকিবাজিতে দেশ এখন মৃত্যু উপত্যকা: রিজভী

বক্তব্য রাখছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, ডামি সরকারের উন্নয়নের ভেলকিবাজিতে বাংলাদেশ এখন মৃত্যু উপত্যকা। তিনি বলেন, অপরিকল্পিত নগরায়নের জন্য গাছপালা বন-জঙ্গল উজার করে, নদী নালা ভরাট করে এবং তাপবিদ্যুৎ ও কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপন করে মানুষের জীবনকে সংকটে ফেলে দিয়েছে। বাংলাদেশকে এখন গ্যাস চেম্বারে পরিণত করা হয়েছে।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) দুপুরে রাজধানীর মিরপুরে দাবদাহে অতিষ্ঠ নগরীর পথচারীদের মাঝে খাবার পানি ও স্যালাইন বিতরণ কর্মসূচির উদ্বোধনের সময় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

বক্তব্য রাখছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপি আয়োজিত সাত দিনব্যাপী কর্মসূচির উদ্বোধনের সময় প্রধানমন্ত্রীর কঠোর সমালোচনা করে রিজভী। বলেন, প্রধানমন্ত্রী গতকাল বলেছেন ‘তার বাবা মরহুম শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ বাস্তবায়ন করতে হবে’।

রিজভী বলেন, শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ তো বাকশাল, যেখানে গণতন্ত্র থাকবে না, মানুষের মতপ্রকাশের স্বাধীনতা থাকবে না। সেদিনতো চারটি পত্রিকা বাদে সব পত্রিকা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। সাংবাদিকরা বেকার হয়ে বায়তুল মোকাররমে ফল বিক্রি করতেন।

পথচারীদের মাঝে খাবার পানি ও স্যালাইন বিতরণ। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব বলেন, বিগত ১৭ থেকে ১৮ বছরে প্রধানমন্ত্রী দেশে আবারও ভয়ংকর বাকশাল কায়েম করেছেন। বিপদজ্জনক বাকশাল কায়েম করেছেন। আজকে দেশ থেকে গণতন্ত্রকে ও মানুষের অধিকার হরণ করা হয়েছে। এ কারণে মানুষ এখন আর ভোট দিতে পারে না। সংসদকে পরিণত করা হয়েছে এন্টারটেইনমেন্ট হাউজে। সত্য বললেই জেলে পুরে দেওয়া হয়। স্বাধীনতার ৫২ বছর পরও ভোটের অধিকারের কথা বলতে গিয়ে আমার ভাইদের জীবন দিতে হচ্ছে। দুর্নীতি আর লুটপাটের মাধ্যমে দেশটাকে উজার করে দেওয়া হয়েছে। সারাদেশকে বানানো হয়েছে লীগময়। এতো গুম, নির্যাতন, নিপীড়নের পরও মানুষের কণ্ঠকে স্তব্ধ করা যায়নি। মানুষের আন্দোলনকে দমানো যায়নি।

ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক অধ্যাপক ডা. ফরহাদ হালিম ডোনারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব আমিনুল হকের সঞ্চালনায় এ সময় আরও বক্তব্য দেন- বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির অর্থনৈতিক বিষয়ক সহসম্পাদক মাহমুদুর রহমান সুমন, কেন্দ্রীয় সদস্য তাবিথ আউয়াল, মহানগর উত্তর বিএনপির আনোয়ারুজ্জামান আনোয়ার, মোস্তফা জামান প্রমুখ।

সর্বশেষ সংবাদ

টাঙ্গাইলে ইসতিসকার নামাজ শেষে মুসল্লিদের অঝোরে কান্না
আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় রাখতে কাজ করেছিল তিন বিদেশি শক্তি: জিএম কাদের
উন্নয়নের ভেলকিবাজিতে দেশ এখন মৃত্যু উপত্যকা: রিজভী
চিফ হিট অফিসার একটি টাকাও বেতন নেন না: মেয়র আতিক
বৃষ্টি নিয়ে সুখবর দিলো আবহাওয়া অফিস
বরিশালে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল একই পরিবারের ৩ জনের
সরকারি স্কুল খুলছে রোববার, শ্রেণি কার্যক্রম চলবে যেভাবে
শীতল আবহাওয়া ও বৃষ্টির আশায় নওগাঁয় ইসতিসকার নামাজ
জুলাইয়ের মধ্যে শেষ হচ্ছে তিন গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তার চাকরির মেয়াদ
ভ্যাম্পায়ার ফেসিয়াল করে এইডসে আক্রান্ত ৩ নারী
ক্ষমতায় যেতে বিদেশি প্রভুদের দাসত্ব করছে বিএনপি: ওবায়দুল কাদের
কোটি টাকার মাদকসহ সংগীত শিল্পী এনামুল কবির গ্রেপ্তার
টি-টোয়েন্টিতে বিশ্বরেকর্ড গড়ে কলকাতাকে হারাল পাঞ্জাব
বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় ভ্যানের ৩ আরোহী নিহত
গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা শুরু আজ, তাপপ্রবাহ ঘিরে বিশেষ ব্যবস্থা
গাজার ধ্বংসস্তূপ সরাতে ১৪ বছর লাগতে পারে: জাতিসংঘ
টাঙ্গাইলে কিশোর গ্যাংয়ের ছুরিকাঘাতে স্কুলছাত্রের মৃত্যু, আটক ৩
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের মৃত্যুবার্ষিকীতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
টাঙ্গাইলে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা