শনিবার, ৪ মে ২০২৪ | ২১ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

টেট কেলেঙ্কারি: মমতার সরকারের বিরুদ্ধে তীব্র হচ্ছে ক্ষোভ

একদিকে ভারতের অঙ্গরাজ্য পশ্চিমবঙ্গের শিক্ষামন্ত্রী, তথা শাসক দল তৃণমূলের মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায় রয়েছেন জেলে। তার বান্ধবীর বাড়ি থেকে কোটি কোটি নগদ টাকা উদ্ধারের ঘটনা সারাবিশ্ব টিভির পর্দায় দেখেছে। এর পরের ধাপে শিক্ষা দপ্তরের প্রায় সব শীর্ষ আধিকারিক, উপদেষ্টারা জেলে ঢুকেছেন। আর অন্যদিকে খোলা রাস্তায় দিনের পর দিন নাগাড়ে বসে চাকরির দাবিতে আন্দোলন করছেন প্রকৃত টেট উত্তীর্ণ চাকরিপ্রার্থীরা।

চাকরিপ্রার্থীদের প্রতি সহানুভূতি দেখানো তো দূরের কথা, উল্টো গত সপ্তাহের শেষ দিকে মধ্যরাতে আন্দোলনকারীদের জবরদস্তি সরিয়ে দিয়েছিল রাজ্য সরকারের পুলিশ। সেই ঘটনায় নতুন করে উত্তাল হয়েছে পশ্চিমবঙ্গ। সরকারের বিরুদ্ধে ক্রমশ তীব্র হচ্ছে জনরোষ। চাকরিপ্রার্থীদের আন্দোলনের প্রতি সমর্থন-সহানুভূতি জানাতে এবার রাস্তায় নেমে পড়েছেন বুদ্ধিজীবীরাও।

টেট চাকরি প্রার্থীদের ধর্নামঞ্চ থেকে পুলিশের টেনে হিঁচড়ে তুলে দেওয়ার ঘটনার পর থেকে সরগরম এপার বাংলা। মমতা সরকারকে নজিরবিহীন আক্রমণ করেছেন পরিচালক কমলেশ্বর মুখার্জি। বিশিষ্ট এই পরিচালক বলেন, এই রাজ্যে চোর পুলিশ হাত মিলিয়ে আন্দোলন ভাঙে।

কমলেশ্বর আরও বলেন, পরপর দু’দিন, নির্লজ্জ পুলিশ চোরেদের ক্ষেত্রে আইনের শাসন জারি করতে অপরাগ। চাকুরিপ্রার্থীরা ও প্রতিবাদকারীদের গণতান্ত্রিক আন্দোলনে অগণতান্ত্রিকভাবে আঘাত করছে। এর থেকে সরকারের স্বৈরাচারী মনোভাব সুস্পষ্ট। স্বৈরাচার ও মিথ্যাচার দুয়ে মিলে এক অরাজক পরিস্থিতি তৈরি করেছে পশ্চিমবঙ্গে। একটা ভয়াবহ সংকটের দিকে রাজ্য এগিয়ে চলেছে।

দুর্গাপূজার সময় কলকাতায় সিপিআইএমের বই বিপনী কেন্দ্র ভাঙার জেরে প্রতিবাদ মিছিল থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল পরিচালক কমলেশ্বরকে। কালী পূজা মিটতে না মিটতেই তিনি ফের তৃ়ণমূল কংগ্রেস সরকারের বিরুদ্ধে সরব হয়েছেন। কোথাও তিনি লিখছেন, পথে রক্ত, দেওয়াল তবু নীল-সাদায় রাঙে/ চোর পুলিশ হাত মিলিয়ে আন্দোলন ভাঙে। আবার কখনো বলছেন, পুলিশ প্রশাসনকে ধিক্কার।

কমলেশ্বরের পাশাপাশি টলিপাড়ায় বাম-ঘনিষ্ঠ অভিনেত্রী শ্রীলেখা মিত্র সরব হয়েছেন। তিনি আবার আরও একধাপ এগিয়ে রাজ্যের মানুষকে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার ও কন্যাশ্রীর ভিখিরি বলে কটাক্ষ করেছেন।

টেট পাশ চাকরি প্রার্থীদের ধর্না ভাঙতে পুলিশের জবরদস্তির প্রতিবাদে গত শনিবার কলকাতায় বিশিষ্টজনদের সমাবেশ থেকে মমতা সরকারের বিরুদ্ধে তীব্র স্লোগান ওঠে। সমাবেশ থেকে বিশিষ্ট ভাষাবিদ পবিত্র সরকার বলেন, এই নিষ্ঠুরতা শেষ হওয়া দরকার।

শুক্রবার মাঝরাতে সল্টলেক এপিসি ভবনের সামনে আমরণ গণঅনশন ভেঙে দিয়েছিল পুলিশ। চাকরি প্রার্থীদের জোর করে টেনে হিঁচড়ে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়। ১৪৪ ধারা জারি করার নির্দেশ দিতে হয় কলকাতা হাইকোর্টকে। আদালতের নির্দেশ পেতেই তৎপর হয় প্রশাসন। সন্ধ্যে বাড়ার সঙ্গে সঙ্গেই আন্দোলনস্থলে বাড়তে থাকে পুলিশের বহর। এরপর রাত সাড়ে ১২টা নাগাদ শুরু হয় পুলিশের ধরপাকড়। এর প্রতিবাদে আন্দোলনে নামে বাম ছাত্র যুব নেতৃত্ব। তাদের সঙ্গে পুলিশের খণ্ডযুদ্ধ ও ধরপাকড়ে রাজনৈতিক মহল সরগরম।

টেট চাকরি প্রার্থীদের উপর হামলার বিরুদ্ধে মিছিলে শামিল হয়েছিলেন বিশিষ্টজনরা। ছিলেন পবিত্র সরকার, পরিচালক অনীক দত্ত, অভিনেতা রাহুল সরকার, বাদশা মৈত্র, শ্রীলেখা মিত্র, কবি মন্দাক্রান্তা সেনসহ অন্যান্যরা।

পবিত্র সরকার বলেন, অন্যায় করে চাকরি প্রার্থীদের বঞ্চিত করা হয়েছে। কোটি কোটি টাকা নিয়ে অযোগ্যদের চাকরি দেওয়া হয়েছে। সারাদেশ সেটা দেখেছে। চাকরি প্রার্থীরা শান্তিভঙ্গ করেনি। তার মধ্যে অন্ধকারে পুলিশ কাপুরুষের মতো তুলে নিয়ে গেছে। এই নিষ্ঠুরতা শেষ হওয়া দরকার।

অভিনেত্রী শ্রীলেখা বলেন, প্রশাসন যদি না কথা শোনে, পুলিশ যদি না কথা শোনে তাহলে চাকরি চলে যাবে। আগামী দিনে যাতে এই মন্ত্রিসভা যাতে না থাকে সেটাই আমরা চাইব। আগামী দিনে যাতে হকের লড়াই না করতে হয়, সেকারণেই আজ সরব হয়েছি আমরা।

মিছিলে ছিলেন— বামফ্রন্ট চেয়ারম্যান প্রবীণ বাম রাজনীতিবিদ বিমান বসু, সাবেক বিরোধী দলনেতা কংগ্রেসের আবদুল মান্নান প্রমুখ।

কংগ্রেস নেতা মান্নান বলেন, প্রশাসন যদি পাগল হয়, মানসিক ভারসাম্যহীন হয়, সেখানে আমরা কী আন্দোলন করব? এখন প্রশাসনকে যতদিন না তাড়ানো যায়, যতদিন না মানুষকে বাঁচানো যায়, ততদিন আন্দোলন করতে হবে। মুখ্যমন্ত্রী যেভাবে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কথা বলেন, তা মানসিক ভারসাম্যহীন ছাড়া হয় না।

চাকরি প্রার্থীদের উপর পুলিশের জবরদস্তির ঘটনায় প্রতিবাদ জানিয়ে একটি ডেপুটেশনে সই করেছেন ড. বিনায়ক সেন, অপর্ণা সেন, কুণাল সরকার, বিভাস চক্রবর্তী, সুমন মুখোপাধ্যায়, অনির্বাণ ভট্টাচার্য, কৌশিক সেন, ঋদ্ধি সেন, বিপ্লব বন্দ্যোপাধ্যায়, রেশমী সেন, বোলান গঙ্গোপাধ্যায় ও সুজন মুখোপাধ্যায়রা।

আরএ/

Header Ad

হামাসকে ৭ দিনের সময় দিল ইসরায়েল

ছবি: সংগৃহীত

জিম্মি চুক্তিতে রাজি হতে ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসকে ৭ দিনের সময় দিয়েছে ইসরায়েল। এই সময়ের মধ্যে চুক্তি না করলে গাজার রাফাহতে হামলা শুরু করা হবে বলে হুমকি দিয়েছে তারা।

মার্কিন প্রভাবশালী সংবাদমাধ্যম ওয়ালস্ট্রিট জার্নাল শুক্রবার (৩ মে) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

এই আল্টিমেটাম কবে দেওয়া হয়েছে সেটি স্পষ্ট করে জানায়নি সংবাদমাধ্যমটি। তবে প্রতিবেদনটিতে এক মিসরীয় কর্মকর্তার শুক্রবারের বক্তব্য উল্লেখ করা হয়েছে। যার অর্থ- চুক্তিতে সম্মত হতে হামাসকে আগামী শুক্রবার পর্যন্ত সময় বেধে দিয়েছে ইসরায়েল।
ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু কয়েক মাস ধরেই রাফাহতে হামলার হুমকি দিয়ে আসছেন।

ওয়ালস্ট্রিট জার্নাল জানিয়েছে, বিদেশে অবস্থানরত হামাসের নেতাদের হাতে চুক্তির প্রস্তাব তুলে দেওয়া হয়েছে। যেটি তৈরি করেছে মিসর।

তবে গাজায় অবস্থানরত হামাসের প্রভাবশালী নেতা ইয়াহিয়া সিনাওয়ার এখনো প্রস্তাবটি সম্পর্কে কোনো কিছু জানাননি। তার কাছে নতুন প্রস্তাবটি পৌঁছেছে কি না সে বিষয়টিও স্পষ্ট নয়। কারণ সিনাওয়ারসহ অন্যান্য বড় নেতারা গাজার বিভিন্ন সুড়ঙ্গে অবস্থান করছেন।

বিদেশে পাড়ি জমানো কানাডিয়ানদের সংখ্যা বাড়ছে : গবেষণা

ছবি: সংগৃহীত

দেশ ছেড়ে চলে যাওয়া কানাডিয়ানদের সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। ক্রয়ক্ষমতার অভাবে দেশ ছেড়ে ভিনদেশে পাড়ি জমাচ্ছেন দেশটির নাগরিকরা। কানাডার সরকারের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০১৬ সালেই প্রায় ৪০ লাখ নাগরিক দেশে ছেড়েছেন, যা দেশটি মোট জনসংখ্যার ১১ শতংশ।

প্রবাসী কানাডীয়দের নিয়ে সম্প্রতি একটি গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ম্যাকগিল ইনস্টিটিউট ফর দ্য স্টাডি অব কানাডা। প্রতিষ্ঠানটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৭ থেকে ২০১৯ সালের মধ্যে কানাডার নাগরিকদের দেশ ত্যাগের হার ৩১ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে নিজ দেশের নাগরিকদের ধরে রাখতে সমস্যার মুখোমুখি হতে হচ্ছে কানাডা সরকারকে।

ম্যাকগিল ইনস্টিটিউট বলছে, যেসব অভিবাসী আবেদনের মাধ্যমে নাগরিকত্ব গ্রহণ করেন তারা আগমনের চার থেকে সাত বছরের মধ্যে কানাডা ত্যাগ করার সিদ্ধান্ত নেন। এর পেছনে কিছুটা ক্রয়ক্ষমতার অভাবের বিষয়টি জড়িত।

কানাডার প্রবাসীদের প্রায় অর্ধেক পিতামাতার মাধ্যমে নাগরিকত্ব পেয়েছেন। এক-তৃতীয়াংশ কানাডার মাটিতে জন্মগ্রহণ করেছেন। এ ছাড়া প্রবাসীদের বাকি ১৫ শতাংশ বিদেশি। তারা আবেদনের মাধ্যমে কানাডার নাগরিকত্ব পেয়েছেন। তাদের দেশ ছাড়ার কারণগুলোর মধ্যে ভ্রমণ, চাকরি ও পড়াশোনার সুযোগের বিষয় রয়েছে।কানাডার এশিয়া প্যাসিফিক ফাউন্ডেশনের তথ্য থেকে জানা যায়, যুক্তরাষ্ট্র, হংকং ও যুক্তরাজ্যের মতো দেশে প্রবাসী কানাডীয়রা বসবাস করেন।

প্রতিবেদনটি অনুমোদন করেছে বি সি সেন ইউয়েন পাউ উয়ের কার্যালয়। পাউ উ বলেছেন, দেশ ছেড়ে চলে যাওয়া নাগরিকদের সমর্থনের জন্য কানাডা আরও বেশি কিছু করতে পারে। তিনি যুক্তি দিয়ে বলেন, প্রবাসী কানাডীয়রা বিশ্বজুড়ে কানাডার কূটনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক অবস্থান আরও প্রসারিত করতে পারেন।

এক সাক্ষাৎকারে পাউ উ বলেন, আমরা একটি সংকীর্ণমনা দেশ। আন্তর্জাতিকতাবাদী এবং বৈশ্বিক হওয়ার দাবি করলেও আমাদের প্রবণতা কেবল দেশের ভেতর তাকানোতেই সীমাবদ্ধ।

ম্যাকগিলের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রবাসীদের সমর্থনের ক্ষেত্রে কানাডা অন্য দেশের চেয়ে পিছিয়ে। প্রবাসী কানাডীয়রা কর দেওয়া সত্ত্বেও প্রাদেশিক নির্বাচনে ভোট দেওয়া এবং স্বাস্থ্যসেবা পাওয়ার অধিকার নেই।

পাউ উ বলেন, কেন বিদেশে গেছেন, কানাডা সম্পর্কে তাঁদের উপলব্ধি এবং দেশে ফেরার পরিকল্পনার মতো কিছু মূল বিষয়ে আমরা এখনো খুব কম জানি। ভালো ডেটা থেকেই ভালো নীতি প্রণয়ন সম্ভব। তাই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এ বিষয়ে আরও গবেষণা প্রয়োজন। তথ্য সূত্র- ন্যাশনাল পোস্ট।

নওগাঁয় ট্রলির চাপায় সড়কে প্রাণ গেল এনজিও কর্মীর

ছবি: সংগৃহীত

নওগাঁর আত্রাইয়ে ইটভাঙ্গা ট্রলির চাপায় সিএনজির যাত্রী সঞ্জয় কুমার (২৬) নামে এক এনজিও কর্মী নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও কয়েকজন।

শনিবার (৪ মে) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলার সাহাগোলা-শিমুলিয়া রাস্তার রেলক্রসিংয়ে এই দুর্ঘটনাটি ঘটে।

নিহত সঞ্জয় আত্রাইয়ের আইডিএফ এনজিওতে ফিল্ড অফিসার হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তার বাড়ি রাজশাহী বাঘা এলাকায় বলে জানা গেছে।

নিহত সঞ্জয় কুমারের সহকর্মী শামীম জানান- সঞ্জয় কুমার আইডিএফ এনজিও'র আত্রাই শাখায় ফিল্ড অফিসার হিসেবে কাজ করতেন। সকালে বাড়ি থেকে সিএনজি চালিত অটোরিকশায় করে অফিসে যাচ্ছিলেন। এসময় ওভারটেক করার সময় একই দিক থেকে আসা ইট ভাঙ্গার ট্রলি সিএনজিটিকে চাপা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যায়। আহত হয় আরো কয়েকজন।

আত্রাই থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) জহুরুল ইসলাম নিহতের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন- খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধারের করে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হচ্ছে। নিহতের পরিবারকে জানানোর চেষ্টা চলছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে পরিবারের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হবে।

সর্বশেষ সংবাদ

হামাসকে ৭ দিনের সময় দিল ইসরায়েল
বিদেশে পাড়ি জমানো কানাডিয়ানদের সংখ্যা বাড়ছে : গবেষণা
নওগাঁয় ট্রলির চাপায় সড়কে প্রাণ গেল এনজিও কর্মীর
উপজেলা পরিষদ নির্বাচন ঘিরে দীর্ঘ হচ্ছে বিএনপিতে বহিষ্কারের তালিকা
প্রথমবারের মতো চাঁদে স্যাটেলাইট পাঠাল পাকিস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপনে কঠিন শর্ত দিল সৌদি
রাজশাহীতে আগুনে পুড়ল শত বিঘা জমির পান বরজ
জিম্বাবুয়েকে হেসে-খেলে হারাল টাইগাররা
চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্য বন্ধ করল তুরস্ক
বাংলাদেশের কোনো ভাষাকেই হারিয়ে যেতে দেওয়া যাবে না: প্রধান বিচারপতি
বৃষ্টি হতে পারে যেসব বিভাগে, যে তথ্য দিল আবহাওয়া অফিস
ভূমধ্যসাগরে নিহত ৮ বাংলাদেশির মরদেহ হস্তান্তর
কাল থেকে বাড়তি ভাড়ায় চড়তে হবে ট্রেনে, কোন রুটে ভাড়া কত
সবসময় আস্থা রাখায় ধোনিকে ধন্যবাদ জানালেন মোস্তাফিজ
সুষ্ঠু ভোটের আয়োজনে প্রার্থীদেরও ভূমিকা রয়েছে : ইসি রাশেদা
টাঙ্গাইলে বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবসে গণমাধ্যমকর্মীদের সমাবেশ
গণতন্ত্রের জন্য লড়াইকারীদের নাম স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে : রিজভী
সরকারকে যারা চাপে রাখতে চেয়েছিল তারা নিজেরাই চাপে আছে : ওবায়দুল কাদের
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষার্থীদের ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভ, গ্রেপ্তার ২ হাজার
ট্রেনের ধাক্কায় প্রাণ হারালেন পুলিশ কর্মকর্তা