রবিবার, ১৯ মে ২০২৪ | ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
Dhaka Prokash

আন্তর্জাতিক সমর্থন ছাড়াই গাজায় যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইসরায়েলের

ছবি: সংগৃহীত

ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় টানা দুই মাসেরও বেশি সময় ধরে অবিরাম হামলা চালিয়ে যাচ্ছে দখলদার ইসরায়েল। এই হামলায় এখন পর্যন্ত নিহত হয়েছেন প্রায় ১৯ হাজার ফিলিস্তিনি। বর্বর এই আগ্রাসনের জেরে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বিশ্বজুড়ে বাড়ছে ক্ষোভ।

তবে ইসরায়েল বলছে, আন্তর্জাতিক সমর্থন নিয়ে অথবা ছাড়াই গাজা যুদ্ধ চালিয়ে যাবে তারা। মূলত গাজায় বেসামরিক হতাহতের জেরে বিশ্বজুড়ে ব্যাপক চাপের মুখে পড়েছে ইসরায়েল।

বৃহস্পতিবার (১৪ ডিসেম্বর) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘আন্তর্জাতিক সমর্থনসহ বা ছাড়াই’ ইসরায়েল গাজায় যুদ্ধ চালিয়ে যাবে বলে ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী এলি কোহেন জানিয়েছেন। তার দাবি, সংঘাতের এই পর্যায়ে গাজায় যুদ্ধবিরতি হলে তা হামাসের জন্য একটি ‘উপহার’ হবে এবং গোষ্ঠীটিকে আবারও ফিরে আসার সুযোগ দেবে।

বিবিসি বলছে, গাজায় ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর হাতে নিহত ফিলিস্তিনি বেসামরিক মানুষের সংখ্যা এবং সেখানে মানবিক সংকটের কারণে ক্রমবর্ধমান চাপের সম্মুখীন হচ্ছে ইসরায়েল। মঙ্গলবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়ে একটি প্রস্তাব গৃহীত হয়েছে।

এছাড়া মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ইসরায়েলের সমালোচনা করে বলেছেন, গাজায় নির্বিচারে বোমাবর্ষণের কারণে ইসরায়েল বিশ্বব্যাপী সমর্থন হারাচ্ছে।

অন্যান্য দিনের মতো বুধবার গাজার উত্তর ও দক্ষিণ উভয় অঞ্চলেই তীব্র লড়াই অব্যাহত ছিল। তবে ভারী বৃষ্টির কারণে অস্থায়ী তাঁবুতে বা খোলা জায়গায় বসবাসকারী কয়েক হাজার বাস্তুচ্যুত মানুষের অবস্থা বুধবার আরও খারাপ হয়েছে।

জাতিসংঘের একজন ঊর্ধ্বতন ত্রাণ কর্মকর্তা সতর্ক করে বলেছেন, গাজার চিকিৎসা ব্যবস্থা ভেঙে পড়া এবং জনাকীর্ণ আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে সংক্রামক রোগ ছড়িয়ে পড়ার কারণে ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ড ‘জনস্বাস্থ্য বিপর্যয়ের’ সম্মুখীন হয়েছে।

গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে নজিরবিহীন হামলা চালায় ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস। এরপর থেকে টানা দুই মাসেরও বেশি সময় ধরে গাজায় আগ্রাসন চালাচ্ছে ইসরায়েল। ইসরায়েলি এই আগ্রাসনের নিহত হয়েছেন ১৮ হাজার ৬০০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনি। নিহত এসব ফিলিস্তিনিদের ৭০ শতাংশই নারী ও শিশু।

এই পরিস্থিতিতে গত মঙ্গলবার ১৯৩ সদস্যের জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজায় মানবিক যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়ে একটি প্রস্তাবের পক্ষে ভোট দেয়। ভোটাভুটিতে প্রস্তাবটির পক্ষে ভোট দেয় ১৫৩টি দেশ।

অন্যদিকে ইসরায়েল, যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রিয়া ও চেক রিপাবলিকসহ ১০টি দেশ বিপক্ষে ভোট দেয়। আর ভোটদান থেকে বিরত ছিল যুক্তরাজ্য ও জার্মানিসহ ২৩টি দেশ। যদিও সাধারণ পরিষদে পাস হওয়া এই রেজোলিউশনটি মানা বাধ্যতামূলক নয়, তারপরও এটি বৈশ্বিক মতামতের সূচক হিসাবে কাজ করে থাকে।

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ভোট এবং প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সমালোচনার শিকার হওয়ার একদিন পর ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী এলি কোহেন সফররত এক কূটনীতিককে বলেন: ‘ইসরায়েল আন্তর্জাতিক সমর্থনসহ বা ছাড়াই হামাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালিয়ে যাবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘বর্তমান পর্যায়ে কোনও যুদ্ধবিরতি হলে তা ‘সন্ত্রাসী সংগঠন’ হামাসের জন্য একটি উপহার হবে এবং এতে করে গোষ্ঠীটিকে ফিরে আসার এবং ইসরায়েলে বাসিন্দাদের বিরুদ্ধে হুমকি সৃষ্টির সুযোগ দেবে।’

Header Ad

টাঙ্গাইলে নির্মাণাধীন ভবনের ছাদ থেকে পড়ে প্রাণ হারালো রাজমিস্ত্রী

নিহত সুমন। ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে নির্মাণাধীন ভবনের ছাদ থেকে পড়ে মো. সুমন (২৬) নামে এক রাজমিস্ত্রীর মৃত্যু হয়েছে।

রবিবার (১৯ মে) সকালে উপজেলার গোবিন্দাসী ইউনিয়নের বিলচাপড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের একটি নির্মাণাধীন ভবনে কাজ করতে গিয়ে এ ঘটনা ঘটে।

সুমন একই ইউনিয়নের রুহুলী মধ্যপাড়া মো. শামসুল মন্ডলের ছেলে।

স্থানীয়রা জানান, বিদ্যালয়ের নির্মাণাধীন ৪ তলা ভবনের ছাদে কাজ করতে গিয়ে পা ছিটকে পড়ে গুরুতর আহত হয়। পরে তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

এ ঘটনায় ভূঞাপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আহসান উল্লাহ্ বলেন, বিষয়টির ব্যাপারে আমি অবগত নই।

পৃথিবীতে ধেয়ে আসতে পারে আরও ভয়ানক সৌরঝড়

ছবি: সংগৃহীত

অনিন্দ্য সুন্দর নর্দান লাইট বা অরোরা দেখতে পর্যটকদের সাধারণত মোটা অঙ্কের টাকা খরচ করতে হয়। পাশাপাশি, তীব্র ঠান্ডায় ঘোরাঘুরির জন্য শারীরিক ও মানসিকভাবেও প্রস্তুত থাকতে হয়। কিন্তু গত সপ্তাহে বিশ্ব জুড়ে যে অকল্পনীয় রঙের বর্ণালী দেখা গিয়েছিল, তার জন্য এমন কঠিন প্রস্তুতির দরকার হয়নি। কেবল মাথা তুলে আকাশের দিকে তাকালেই মানুষ দেখতে পেয়েছে স্বপ্নের অরোরা।

পৃথিবীতে মূলত উত্তর মেরুর দেশগুলোতে অরোরা দেখতে পাওয়া যায়। কিন্তু গত ১০ মে রাতে মেক্সিকো, দক্ষিণ ইউরোপ, এমনকি দক্ষিণ আফ্রিকার আকাশেও দেখা গেছে রঙিন আলোর খেলা। সবুজ, গোলাপি, বেগুনি- নানা বর্ণের উজ্জ্বল অরোরার ছবিতে ছেয়ে গিয়েছিল সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফরমগুলো।

কিন্তু যে কারণে দেখা দিয়েছিল এমন অনন্য সৌন্দর্য, যার কারণে তৈরি হয়েছিল বিশ্বব্যাপী অরোরা, সেই সৌরঝড়ের কথা ভেবেই উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছেন বিশেষজ্ঞরা। এই মহাজাগতিক ঘটনার পেছনে ভয়ানক বিপদের ছায়া দেখতে পাচ্ছেন তারা।

ইউরোপীয় মহাকাশ সংস্থার (ইএসএ) স্পেস সেফটি প্রোগ্রাম কোঅর্ডিনেটর কুয়েন্টিন ভারস্পিয়ারেন বলেন, আমাদের বুঝতে হবে, এই সৌন্দর্যের পেছনে বিপদ রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের স্পেস ওয়েদার প্রেডিকশন সেন্টারের মাইক বেটউইয়ের কথায়, আমরা সৌরঝড়ের আরও ভয়ংকর সম্ভাব্য প্রভাবের দিকে মনোনিবেশ করছি; যেমন-পাওয়ার গ্রিড ও স্যাটেলাইট অচল হয়ে যাওয়া বা নভোচারীরা বিপজ্জনক মাত্রায় বিকিরণের সম্মুখীন হওয়া।

যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ওসেনিক অ্যান্ড অ্যাটমোস্ফিয়ারিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এনওএএ)-এর স্পেস ওয়েদার প্রেডিকশন সেন্টারের মতে, গত ১০ মে বাংলাদেশ সময় রাত ১০টার পর থেকে বেশ কয়েকটি করোনাল ম্যাস ইজেকশনের (সিএমই)-এর ঘটনা ঘটে। সূর্য থেকে প্লাজমা এবং চৌম্বক ক্ষেত্র বেরিয়ে আসার ঘটনাকে সিএমই বলা হয়ে থাকে।

পরে এটি ‘মারাত্মক’ ভূ-চৌম্বকীয় ঝড়ে রূপান্তরিত হয়। ২০০৩ সালের অক্টোবরে তথাকথিত ‘হ্যালোইন স্টর্মস’-এর পরে এ ধরনের ঘটনা ছিল এটিই প্রথম। ২১ বছর আগের ঐ সৌরঝড়ে সুইডেনে ব্ল্যাকআউট এবং দক্ষিণ আফ্রিকায় বিদ্যুত্ অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। এমন ভূ-চৌম্বকীয় ঝড়ের কারণেই গত সপ্তাহে দেশে দেশে ছড়িয়ে পড়েছিল অরোরা।

তবে সাম্প্রতিক সৌরঝড়ে ক্ষয়ক্ষতি কিছুটা কম হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। যদিও স্যাটেলাইট কোম্পানিগুলোর সমস্যা প্রকাশ করতে প্রায়শই সপ্তাহখানেক লেগে যায় বলে জানিয়েছেন বেটউই। তিনি বলেছেন, সৌরঝড়ের কারণে জিপিএস সিস্টেম অচল হয়ে যাওয়ায় যুক্তরাষ্ট্রে কিছু স্বচালিত ট্রাক্টর কাজ করা বন্ধ করে দিয়েছিল বলে খবর পাওয়া গেছে।

বিপদ শেষ হয়নি: সূর্যের পৃষ্ঠে বিশাল বিস্ফোরণ ঘটলে তা থেকে অবিশ্বাস্য দ্রুতগতিতে প্লাজমা, বিকিরণ এবং কখনো কখনো চৌম্বক ক্ষেত্র নিক্ষিপ্ত হয়। এর প্রভাব পড়ে পৃথিবীতেও। সাম্প্রতিক সৌরঝড়টি এসেছিল পৃথিবীর আকার থেকে ১৭ গুণ বড় একটি সানস্পট ক্লাস্টার থেকে, যা এখনো সক্রিয় রয়েছে।

গত মঙ্গলবার এটি বছরের মধ্যে দেখা সবচেয়ে শক্তিশালী সৌরশিখার বিস্ফোরণ ঘটিয়েছিল। সানস্পটটি সূর্যের ডিস্কের প্রান্তের দিকে ঘুরছে। তাই আশা করা হচ্ছে, সাময়িকভাবে এর প্রভাব বন্ধ হবে। কারণ এর বিস্ফোরণগুলো আমাদের গ্রহ থেকে দূরে নিক্ষিপ্ত হচ্ছে। কিন্তু, মোটামুটি দুই সপ্তাহের মধ্যেই সানস্পটটি ঘুরে আবারও পৃথিবীর দিকে আসবে।

ইএসএর স্পেস ওয়েদার সার্ভিসের সমন্বয়ক অ্যালেক্সি গ্লোভার জানান, এরই মধ্যে আরেকটি সানস্পট নজরে আসছে, যা আগামী দিনগুলোতে বড় ধরনের কার্যকলাপ শুরু করতে পারে। সুতরাং, সৌর কার্যকলাপ অবশ্যই শেষ হয়ে যায়নি। এই সানস্পটগুলো কতটা ভয়ানক হতে পারে বা তারা আরও অরোরা ছড়াতে পারে কি না, তা অনুমান করা কঠিন।

কিন্তু বেটউই বলেছেন, সৌর কার্যকলাপ কেবল তার প্রায় ১১ বছর চক্রের শীর্ষে পৌঁছেছে। তাই এখন থেকে আগামী বছরের শেষের মধ্যে আরেকটি বড় সৌরঝড়ের আশঙ্কা বেশি।

পাকিস্তানে সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ১৪ জন নিহত

ছবি: সংগৃহীত

পাকিস্তানে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ১৪ জন নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে আটজন শিশু রয়েছে। এ দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও বেশ কয়েকজন।

শনিবার দেশটির খাইবার-পাখতুনখাওয়া প্রদেশের নওশেরায় ব্রেক ফেল করে গাড়ি খাদে পড়ে গেলে হতাহতের এ ঘটনা ঘটে। খবর ডনের।

খুশাবের রেসকিউ ১১২২ ইমার্জেন্সি অফিসার ইঞ্জিনিয়ার রাশেদ জানান, একই পরিবারের ২৩ জন সদস্য বান্নু থেকে নওশেরা (খুশাব) যাওয়ার সময় ব্রেক ফেল করে ট্রাকটি ২০ ফুট গভীর খাদে পড়ে যায়।

মৃতদেহ ও আহতদের নওশেরার টিএইচকিউ হাসপাতালে এবং জোহরাবাদের ডিএইচকিউ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

যাত্রীরা সবাই শ্রমিক শ্রেণির এবং কাজের জন্য খুশাব শহরে যাচ্ছিলেন।

সর্বশেষ সংবাদ

টাঙ্গাইলে নির্মাণাধীন ভবনের ছাদ থেকে পড়ে প্রাণ হারালো রাজমিস্ত্রী
পৃথিবীতে ধেয়ে আসতে পারে আরও ভয়ানক সৌরঝড়
পাকিস্তানে সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ১৪ জন নিহত
স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
ঈদের আগেই মসলার বাজার গরম, ডলারের মূল্যবৃদ্ধির অযুহাত ব্যবসায়ীদের
বান্দরবানে সেনাবাহিনীর অভিযানে ৩ কেএনএফ সদস্য নিহত
বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীরা কংগ্রেসের ভোটব্যাংক : অমিত শাহ
কারও কাছে ভিক্ষা করে দেশের মানুষ চলবে না : প্রধানমন্ত্রী
যশোরে বিনা যৌতুকে ৫০ জোড়া তরুণ-তরুণীর বিয়ে
বাংলাদেশের স্টাইলে ভোট করতে চাইছেন নরেন্দ্র মোদী : অরবিন্দ কেজরিওয়াল
রাজধানীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ছাত্রলীগ কর্মী নিহত
টাঙ্গাইলে পুলিশকে পিটিয়ে আসামি ছিনতাই
পঞ্চম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয় করলেন চট্টগ্রামের বাবর আলী
সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ২৮ হাজারের বেশি হজযাত্রী
দুই বাংলাদেশিকে অপহরণ করেছে আরসা
কিরগিজস্তানে হামলা, সাহায্য চাইলেন বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা
সৌদি আরবে আরও এক বাংলাদেশি হজযাত্রীর মৃত্যু
দুপুরের মধ্যে ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস, যা জানাল আবহাওয়া অফিস
‘বিদেশ ভ্রমণের প্রলোভন দেখিয়ে নারী খেলোয়াড়দের ধর্ষণ করতো’