রবিবার, ৫ মে ২০২৪ | ২২ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

হোসেনি দালান বোমা হামলা: দুজনকে ১০ ও ৭ বছরের কারাদণ্ড

রাজধানীর পুরান ঢাকার হোসেনি দালানে বোমা হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় একজনের ১০ ও আরেকজনের ৭ বছরের কারাদণ্ডের রায় দিয়েছেন আদালত। আশুরা উপলক্ষে তাজিয়া মিছিলের প্রস্তুতিকালে ঘটানো ওই হামলার ঘটনায় করা মামলায় আজ মঙ্গলবার (১৫ মার্চ) এ রায় ঘোষণা করেন আদালত।

ঢাকার সন্ত্রাসবিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক মজিবুর রহমান এই রায় ঘোষণা করেন। মামলার চার্জশিটভুক্ত ১০ আসামির মধ্যে জাহিদ হাসান ও মাসুদ নাবালক হওয়ায় তাদের বিচার শিশু আদালতে চলমান রয়েছে।

প্রসঙ্গত ২০১৫ সালের ২৩ অক্টোবর রাতে আশুরা উপলক্ষে হোসেনি দালান এলাকায় তাজিয়া মিছিলের প্রস্তুতি চলছিল। এ সময় বোমা হামলা চালায় নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন জেএমবি। এ ঘটনায় রাজধানীর চকবাজার থানায় এসআই জালাল উদ্দিন বাদী হয়ে মামলা করেন। প্রথমে মামলাটি তদন্ত করে চকবাজার থানা পুলিশ। পরে এর তদন্তভার ডিবিতে স্থানান্তর করা হয়।

তদন্ত শেষে ডিবি দক্ষিণের পুলিশ পরিদর্শক মো. শফিউদ্দিন শেখ ২০১৬ সালের অক্টোবর মাসে ১০ জঙ্গিকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। এরপর মামলাটি ঢাকার অষ্টম অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতে বদলি করা হয়।

২০১৭ সালের ৩১ মে ১০ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর পর ওই আদালতে মামলার বাদী মো. জালাল উদ্দিন সাক্ষ্য দেন। এরপর ২০১৮ সালের ১৪ মে মামলাটি সন্ত্রাসবিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনালে বদলি হয়। মামলাটি বদলি হওয়ার পর থেকে পায় গতি। ট্রাইব্যুনালে আসার পর ১০ জনের সাক্ষ্য নেওয়া হয়।

এরই মধ্যে অভিযোগপত্রভুক্ত ১০ আসামির মধ্যে জাহিদ হাসান ও মাসুদ রানার পক্ষে তাদের আইনজীবীরা আদালতে দাবি করেন, ওই আসামিরা নাবালক। এর স্বপক্ষে জন্মসনদ, পরীক্ষার সনদ জমা দেওয়া হয় ট্রাইব্যুনালে। আদালত সব কাগজপত্র পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাদের শিশু হিসেবে আখ্যায়িত করে।

এরপর মামলা তদন্তকারী কর্মকর্তা আইন অনুযায়ী ওই দুই আসামিকে শিশু হিসেবে আখ্যায়িত করে সম্পূরক অভিযোগপত্র দাখিল করেন। এরপর বিচারের জন্য সম্পূরক অভিযোগপত্র নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে পাঠানো হয়।

জানা গেছে, ওই হামলায় ১৩ জঙ্গি জড়িত ছিল। এদের মধ্যে ১০ জনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। অভিযানের সময় তিন জঙ্গি ক্রসফায়ারে মারা যায়। চার্জশিটভুক্ত আসামিরা সবাই জেএমবির সদস্য।

আসামিরা হলেন- কবির হোসেন, রুবেল ইসলাম, আবু সাঈদ, আরমান, হাফেজ আহসান উল্লাহ মাসুদ, শাহ জালাল, ওমর ফারুক, চাঁন মিয়া, জাহিদ হাসান ও মাসুদ রানা। আসামিদের মধ্যে আরমান, রুবেল ও কবির আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।

২০১৬ সালের জানুয়ারিতে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত আবদুল্লাহ বাকি ওরফে নোমান ছিলেন হোসেনি দালানে হামলার মূল পরিকল্পনাকারী। হামলার আগে ১০ অক্টোবর তারা বৈঠক করে পরিকল্পনা চূড়ান্ত করেন।

বোমাহামলার সময় ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন জাহিদ, আরমান ও কবির। কবির ও জাহিদ ঘটনাস্থল পর্যবেক্ষণ করেন। হামলার পর আশ্রয়ের জন্য কামরাঙ্গীরচরে বাসা ভাড়া করেন আরমান ও রুবেল। ঘটনাস্থলে আরমান পরপর পাঁচটি বোমা ছোঁড়েন।

বাকি পাঁচজন- চান মিয়া, ওমর ফারুক, আহসানউল্লাহ, শাহজালাল ও আবু সাঈদ হামলার চিত্র ভিডিও করা ছাড়াও হামলায় উদ্বুদ্ধ ও সহায়তা করেন। আসামি মাসুদ রানারও হামলায় অংশ নেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু আগের দিন গাবতলিতে পুলিশের তল্লাশি চৌকিতে এএসআই ইব্রাহীম মোল্লাকে হত্যার সময় ঘটনাস্থলে গ্রেপ্তার হন তিনি।

এমএ/টিটি

Header Ad

এবার মানবপাচার মামলায় ৪ দিনের রিমান্ডে মিল্টন সমাদ্দার

ছবি: সংগৃহীত

মানবপাচার আইনে মিরপুর মডেল থানার এক মামলায় ‘চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার’ আশ্রমের চেয়ারম্যান মিল্টন সমাদ্দারের চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। রবিবার (৫ মে) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট বেগম শান্তা আক্তারের আদালতে শুনানি শেষে রিমান্ডের এ আদেশ দেন।

এর আগে জাল মৃত্যুসনদ জালিয়াতির অভিযোগে মিরপুর মডেল থানার মামলায় তিন দিনের রিমান্ড শেষে মিল্টন সমাদ্দারকে আদালতে হাজির করেন তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের (ডিবি) মিরপুর জোনাল টিমের উপ-পরিদর্শক (এসআই) মোহাম্মদ কামাল হোসেন। এরপর তাকে মানবপাচার আইনের মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোসহ সাত দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন ডিবি পুলিশের পরিদর্শক শিকদার মহিতুল আলম। ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মেহেরা মাহবুব তাকে মানবপাচার মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেন। মিল্টন সমাদ্দারের পক্ষে আইনজীবী আব্দুস সালাম শিকদার রিমান্ড বাতিল চেয়ে জামিন আবেদন করেন।

আজ দুপুর ১টার দিকে মিল্টন সমাদ্দারকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতে হাজির করা হয়। তাকে সিএমএম আদালতের হাজতখানায় রাখা হয়। শুনানিকালে তাকে এজলাসে তোলা হয়।

জাল মৃত্যুসনদের মামলায় গত ২ মে মিল্টন সমাদ্দারকে তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। ওই রিমান্ড শেষে ওই মামলায় কারাগারে আটক রাখার আবেদন করে আদালতে হাজির করেন তদন্ত কর্মকর্তা মিরপুর জোনাল টিমের উপপরিদর্শক (এসআই) মোহাম্মদ কামাল হোসেন।

গত ১ মে রাতে রাজধানীর মিরপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে মিল্টন সমাদ্দারকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। তার বিরুদ্ধে জাল মৃত্যু সনদ তৈরি, টর্চার সেলে মানুষজনকে নির্যাতন ও মানবপাচারের অভিযোগে তিনটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।

দ্বিতীয় বিয়েতে বাধা দেওয়ায় স্ত্রীকে তালাকের অভিযোগ

ছবি: সংগৃহীত

দ্বিতীয় বিয়েতে বাধা দেওয়ায় স্ত্রীকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করার পর তালাক দিয়েছেন পিটিআই ইনস্ট্রাক্টর রবিউল আওয়াল। তার স্ত্রী পাপিয়া আক্তার এমন অভিযোগ করেছেন।

জানা যায়, সাত বছরের প্রেমের সম্পর্কের পর ২০১৭ সালে দুই পরিবারের সম্মতিতে রবিউল ও পাপিয়ার বিয়ে হয়। বিয়ের ১০ মাস পর রবিউল আওয়াল পিটিআই ইনস্ট্রাক্টর পদে ফেনিতে যোগদান করেন। সরকারি চাকরিতে যোগদানের পর ২০১৮ সালে এই দম্পতির ঘর আলো করে জন্ম নেয় একটি কন্যা সন্তান। ২০২০ সালে এক নারী শিক্ষকের সঙ্গে কেলেঙ্কারির ঘটনার পর পটিয়াতে বদলি করা হয় রবিউলকে।

পটিয়াতে যাওয়ার পর ওই নারী শিক্ষকের (ফেনির ফুলগাজী পশ্চিম বসন্তপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক তাসলিমা আক্তার) সঙ্গে সম্পর্ক চালিয়ে যান। স্বামীর পরকীয়ার কথা জানার পর তাকে সংশোধনের চেষ্টা করলে পাপিয়ার ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে উঠেন রবিউল । একপর্যায়ে বাধ্য হয়েই স্বামীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কাছে লিখিত অভিযোগ দেন পাপিয়া।

লিখিত অভিযোগের সত্যতা পাওয়ার পর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে মুচলেকা দিয়ে আসেন রবিউল। পরবর্তীকালে ২০২২ সালের ২০ আগস্ট দ্বিতীয় বিয়ের জন্য স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর চান রবিউল। ওই স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর না করায় শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের মাত্র বেড়ে যায়। পরে ২০২৩ সালে জুলাই মাসে পিটিআই ইনস্ট্রাক্টর (সাধারণ) রবিউল আওয়ালকে মানিকগঞ্জে বদলি করা হয়। কেন বদলি করা হলো এই কথা জানতে চাইলে পাপিয়ার ওপর অত্যাচারের মাত্রা আরও বাড়িয়ে দেন রবিউল। দ্বিতীয় বিয়ের অনুমতি না দেওয়ায় পাপিয়াকে তালাক দেন ২০২৩ সালে নভেম্বর মাসে। পরে মানিকগঞ্জ সদর থানায় নারী নির্যাতনের অভিযোগ দেন ভুক্তভোগী পাপিয়া।

অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশের মধ্যস্থতায় তাদের পুনরায় বিয়ে হয় তাদের। কয়েকদিন যেতে না যেতে আবার দ্বিতীয় বিয়ের অনুমতির জন্য চাপাচাপি শুরু করেন রবিউল। বিয়ের অনুমতি না দেওয়ায় পুনরায় তালাকের নোটিশ পাঠান রবিউল।

পাপিয়া আক্তার বলেন, আমি আমার স্বামীকে এই পথ থেকে সরিয়ে আনতে অনেক চেষ্টা করেছি কিন্তু তিনি ফিরে আসছেন না। তিনি (রবিউল আওয়াল) দ্বিতীয় বিয়ের অনুমতি চেয়ে বারবার আমাকে নির্যাতন করছেন, কোনোভাবেই আমার কাছ থেকে অনুমতি না পেয়ে তালাকের নোটিশ পাঠিয়েছেন । আমার একটাই দাবি আমার সন্তান যেন তার বাবা ও পরিবার না হারায়।

রবিউল পাপিয়া দম্পতির একমাত্র মেয়ে বলে, আমাদের সুন্দর একটি হ্যাপি ফ্যামিলি ছিল, আমি বাবা-মায়ের সঙ্গে থাকতে চাই।

এ বিষয়ে পিটিআই ইনস্ট্রাক্টর রবিউল আওয়াল বলেন, আমাদের তালাক হয়ে গেছে সে (পাপিয়া আক্তার) আমার বৈধ স্ত্রী নয়। সে আমার শরীরে বিভিন্ন সময় হাত তুলেছে, যে কারণে তার সঙ্গে সংসার করা সম্ভব না। দ্বিতীয় বিয়ের অনুমতির জন্য পাপিয়াকে নির্যাতন করেছেন কিনা এমন প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, আমার তো দ্বিতীয় বিয়ের প্রয়োজন নেই, কেন তাকে নির্যাতন করবো এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা।

দেশে ফেরা হলো না প্রবাসীর, বিমানে ওঠার আগে মৃত্যু

ছবি: সংগৃহীত

কুয়েত বিমানবন্দরে এক বাংলাদেশি যাত্রীর মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। বিমান বাংলাদেশের বিজি ৩৪৪-এ চড়ার আগ মুহূর্তে ‘হৃদরোগে’ আক্রান্ত হয়ে প্রাণ মারা যান এ প্রবাসী বাংলাদেশি।

নিহতের নাম দেলোয়ার হোসেন (৫০)। বাড়ি নোয়াখালী, পিতা সিদ্দিকুর রহমান।

কুয়েতে বাংলাদেশ দূতাবাসের শ্রম মিনিস্টার মোহাম্মদ আবুল হোসেন স্থানীয় সময় রবিবার রাতে বিমানবন্দরে তার মারা যাওয়ার খবরটি নিশ্চিত করেছেন।

এছাড়া ওই একই ফ্লাইটের যাত্রী ছিলেন কুয়েতে ট্রাভেলস ব্যবসায়ী আরেক প্রবাসী ইব্রাহিম খলিল রিপন।

তিনি বলেন, ‘রবিবার স্থানীয় সময় রাত পৌনে একটায় কুয়েতের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বিমান বাংলাদেশের বিজি ৩৪৪-এর ফ্লাইটটি উড়াল দেওয়ার কথা। দেলোয়ার হোসেন ইমিগ্রেশন সম্পন্ন করে ২১ নম্বর গেইট অতিক্রম করেন। বিমানে পা রাখার অল্প কিছুক্ষণ মাত্র বাকি। ঠিক তখনই আকস্মিকভাবে মারা গেলেন তিনি।’

প্রত্যক্ষদর্শীরা ধারণা করছে, দেলোয়ার হোসেন ‘হৃদরোগে’ আক্রান্ত হয়ে প্রাণ হারিয়েছেন। পরে স্থানীয় প্রশাসন ঘটনাস্থলে এসে তার মরদেহ নিয়ে যায়।

ইব্রাহিম খলিল রিপন জানান, প্রায় ২৪ বছর আগে কুয়েতে আসেন দেলোয়ার। প্রথম দিকে তার বসবাসের বৈধতা থাকলেও একসময় অবৈধ হয়ে পড়েন। সম্প্রতি কুয়েত সরকারের দেওয়া সাধারণ ক্ষমার সুযোগ নিয়ে দেশে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।

দূতাবাসের শ্রম মিনিস্টার মোহাম্মদ আবুল হোসেন জানান, বর্তমানে নিহত দেলোয়ার হোসেনের মরদেহ কুয়েতের একটি হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। তার আত্মীয়দের সঙ্গে যোগাযোগ হয়েছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে লাশ দ্রুত দেশে পাঠানো হবে।

সর্বশেষ সংবাদ

এবার মানবপাচার মামলায় ৪ দিনের রিমান্ডে মিল্টন সমাদ্দার
দ্বিতীয় বিয়েতে বাধা দেওয়ায় স্ত্রীকে তালাকের অভিযোগ
দেশে ফেরা হলো না প্রবাসীর, বিমানে ওঠার আগে মৃত্যু
বজ্রপাত থেকে বাঁচার ‘কৌশল’ জানাল আবহাওয়া অফিস
নওগাঁয় ঔষধ ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে হয়রানি মূলক মামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন
কিশোরীকে ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগে দুই যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল জনতা
সত্য বলায় যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থে আঘাত লাগলে কিছু করার নেই: ওবায়দুল কাদের
সেনাবাহিনীকে আরও আধুনিক ও দক্ষ করে তোলা হচ্ছে: প্রধানমন্ত্রী
উপজেলা নির্বাচন বর্জনে রিজভীর লিফলেট বিতরণ
টাঙ্গাইলে বজ্রপাতে বাবুর্চির মৃত্যু
জিম্বাবুয়ে-যুক্তরাষ্ট্র সিরিজের ফলাফল কোনো কাজে আসবে না : সাকিব
১৫ বছরে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জিত হয়েছে : নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী
সুন্দরবনের আগুন নেভাতে যোগ দিয়েছে নৌ ও বিমান বাহিনী
গাজায় দেড় লাখের বেশি অন্তঃসত্ত্বা নারী পানিশূন্যতায় ভুগছেন
স্বামীর সঙ্গে অভিমানে নববধূর আত্মহত্যা
নারী এমপিকে মাদক খাইয়ে যৌন হেনস্তা
নীলক্ষেতে দুই রেস্টুরেন্টে আগুন
খাগড়াছড়িতে টিনের চালে বজ্রপাত, ঘরসহ পুড়ে ছাই মা-ছেলে
যুদ্ধে বন্ধে যুক্তরাষ্ট্রকেও পাত্তা দিচ্ছে না দখলদার ইসরায়েল
সুন্দরবনে আগুন নেভানোর কাজ শুরু