বুধবার, ১৪ মে ২০২৫ | ৩১ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

বায়ু, পরিবেশ ও জনস্বাস্থ্য ঠিক রেখেই উন্নয়ন করতে হবে

ঢাকাসহ নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর, সাভার এলাকার বায়ু দূষণ ক্রমাগতভাবে চরম উদ্বেগজনক পর্যায়ে পৌছেছে। এই বায়ু দূষণ প্রাণঘাতী এইডস রোগের চেয়েও ভয়ংকর রূপ ধারণ করেছে। বায়ু দূষণের কারণে মানুষের গড় আয়ু কমে যাচ্ছে। তাই সারা দেশে অবকাঠামো, ভবন নির্মাণসহ যাবতীয় উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে যথাযথ মানদণ্ডে প্রকল্প ব্যবস্থাপনাসহ বায়ু দূষণরোধে প্রয়োজনীয় তদারকি ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে হবে।

শনিবার (২৮শে জানুয়ারি) ইনস্টিটিউট ফর প্ল্যানিং এন্ড ডেভেলপমেন্ট (আইপিডি) আয়োজিত ‘রাজধানীর বিপর্যস্ত বায়ু: নগরায়নের বিদ্যমান প্রেক্ষিত ও করণীয়' শীর্ষক ‘আইপিডি নগরায়ন ও উন্নয়ন বিষয়ক পর্যালোচনা’ ওয়েবিনারে এমনই অভিমত প্রকাশ করেছেন বিশেষজ্ঞরা।

আইপিডি’র পক্ষ থেকে বলা হয়, আমাদের সামগ্রিক জনস্বাস্থ্য, পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য রক্ষার্থে নীরব ঘাতক বায়ু দূষণের বিদ্যমান ক্রান্তিজনক অবস্থাকে স্বীকার করে বায়ু ও পরিবেশ দূষণের মতো অপরাধকে জনস্বাস্থ্যগত অপরাধ বিবেচনায় নিয়ে পরিবেশ আইনের প্রয়োজনীয় সংশোধনী এনে যথাযথ দণ্ড ও শাস্তির বিধান প্রণয়ন করা দরকার। পাশাপাশি দূষণের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি, গোষ্ঠী ও প্রতিষ্ঠানকে দ্রুত আইনের আওতায় নিয়ে আসা প্রয়োজন।

অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধে আইপিডি’র নির্বাহী পরিচালক অধ্যাপক ড. আদিল মুহাম্মদ খান বলেন, নিয়ন্ত্রণহীণ ধূলা, যানবাহনের ধোঁয়া ও ফিটনেসবিহীন গাড়ির অবাধ চলাচল, মোটরসাইকেলসহ ব্যক্তিগত গাড়ির সংখ্যার মাত্রাতিরিক্ত বৃদ্ধি, ইটভাটার ধোঁয়া, সড়কের নিয়ন্ত্রণহীণ খোঁড়াখুড়ি, অবকাঠামো ও মেগা প্রজেক্টের নির্মাণযজ্ঞ, শিল্পকারখানার ধোঁয়া ও বর্জ্য, কঠিন বর্জ্যের অব্যবস্থাপনার কারণে ঢাকা ও এর আশেপাশের এলাকার বায়ু দূষণ ক্রমাগত বেড়েই চলেছে। ঢাকা ও এর আশেপাশের এলাকার জলাভূমি ভরাট, সবুজ এলাকা ও সবুজায়ন কমে যাওয়া, নিয়ন্ত্রণহীণ অবকাঠামো ও ভবন নির্মাণ, নগর ও পরিবেশের ভারবহন ক্ষমতার মাত্রাতিরিক্ত জনসংখ্যা, পার্ক-উদ্যান-খেলার মাঠে প্রাকৃতিক পরিবেশ ধ্বংস করে কংক্রিটনির্ভর উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ, যানবাহনের নিয়ন্ত্রণহীন গতির কারণে বায়ু দূষণ নিয়ন্ত্রণহীন মাত্রায় চলে গেছে। প্রভাবশালীরা আইনের ঊর্ধ্বে থেকে ব্যবসা বা শিল্প-কারখানা স্থাপন করে পরিবেশকে উপেক্ষা করে নির্বিচারে বায়ু দূষণ করে যাচ্ছে।

অনুষ্ঠানে আইপিডি উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. আকতার মাহমুদ বলেন, ঢাকার চেয়েও নারায়ণগঞ্জ এলাকার বায়ুমান বিপদজনক মাত্রাকে ছাড়িয়ে গেছে। ঢাকাসহ নারায়ণগঞ্জ ও গাজীপুর এলাকার বায়ুদূষণ জনস্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে।

আইপিডি পরিচালক মোহাম্মদ আরিফুল ইসলাম বলেন, বায়ূ দূষণে শুধু স্বাস্থ্যগত বিপর্যয়ই নয়, অর্থনৈতিক উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত হয় ও জিডিপিও কমে যায়।

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক মো. জামাল উদ্দিন বলেন, বায়ু দূষণের কারণে বাংলাদেশের মানুষের গড় আয়ু ৭ থেকে ৮ বছর কমে যাচ্ছে। বায়ূ দূষণকে এইডস এর মত প্রাণঘাতী রোগের চেয়েও ভয়ংকর আকার ধারণ করেছে। তাই সর্বোচ্চ পর্যায়ের রাজনৈতিক সদিচ্ছা ছাড়া বায়ু দূষণ কমানো সম্ভব না।

কানাডার সেন্ট মেরি বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ বিষয়ক গবেষক মো. মনিরুজ্জামান বলেন, বাংলাদেশের ঢাকার পাশাপাশি রাজশাহী, খুলনার বায়ু দূষণ এর মাত্রাও উদ্বেগজনক।

বাপার যুগ্ম সম্পাদক মারুফ হোসেন বলেন, বায়ু দূষণ নিয়ন্ত্রণে সরকারি বিভিন্ন অবকাঠামো নির্মাণ প্রকল্পে উদাহরণ তৈরি করবার সুযোগ রয়েছে। শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্রের মাত্রাতিরিক্ত ব্যবহারের কারণে গ্রীণ হাউস গ্যাস নির্গত হয়ে দূষণ বাড়ছে।

পরিবেশ বিশেষজ্ঞ ড. ফরহাদুর রেজা বলেন, বায়ু দূষণের কারণে আমাদের আকাশের উপরিভাগে ‘ডাস্ট ডোম লেয়ার’ তৈরি হচ্ছে, যা আমাদের জন্য দীর্ঘমেয়াদে স্বাস্থ্য ঝূঁকির কারণ।

উন্নয়ন বিশেষজ্ঞ মো. রেদওয়ানুর রহমান বলেন, বায়ু দূষণ রোধে থাইল্যান্ড এর রাজধানী ব্যাংককের মতো ঢাকা ও আশেপাশের শহরে ৩০ ভাগ বনায়নের উদ্যোগ নেওয়া প্রয়োজন। পাশাপাশি দূষণ রোধে কলোম্বিয়া, পোল্যান্ড, দক্ষিণ কোরিয়ার, ঘানার মত ব্যক্তিগত গাড়ি কমিয়ে পাবলিক বাসের সংখ্যাও বাড়ানো দরকার।

জেডএ/এএস

Header Ad
Header Ad

সাম্য হত্যায় জড়িতদের কঠোর শাস্তি নিশ্চিতের দাবি এনসিপি নেতা হাসনাতের

এনসিপি নেতা হাসনাত। ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী এবং ছাত্রদলের স্যার এ এফ রহমান হল শাখার সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক শাহরিয়ার আলম সাম্য হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার ও কঠোর শাস্তি নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ।

মঙ্গলবার (১৩ মে) দিবাগত রাত ৩টার দিকে নিজের ফেসবুক পোস্টে এ মন্তব্য করেন তিনি।

হাসনাত আবদুল্লাহ লেখেন, “আমাদের ভাই সাম্যর হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত সবাইকে অবিলম্বে গ্রেপ্তার করে দ্রুত কঠোর শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। এমন নৃশংস হত্যাকাণ্ডের পর যেন অন্তত আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মাদক, চাঁদাবাজি ও অপরাধের স্বর্গরাজ্যে পরিণত হওয়া সোহরাওয়ার্দী উদ্যানকে কঠোর নজরদারির আওতায় আনার তাগিদ অনুভব করে।”

প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার রাতে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে দুর্বৃত্তদের ছুরিকাঘাতে নিহত হন শাহরিয়ার আলম সাম্য। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের ২০১৮-১৯ সেশনের শিক্ষার্থী এবং স্যার এ এফ রহমান হলের ২২২ নম্বর কক্ষের আবাসিক ছাত্র ছিলেন। তাঁর বাড়ি সিরাজগঞ্জ জেলার উল্লাপাড়া উপজেলায়।

সাম্য হত্যাকাণ্ডে এখন পর্যন্ত দুজনকে আটক করেছে পুলিশ। ঘটনার তদন্ত চলছে এবং আরও জড়িতদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে বলে জানিয়েছে রমনা বিভাগ পুলিশ।

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতকে সার্বভৌমত্ব প্রতি সম্মান জানানোর কথা বললেন প্রেস সচিব

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় নির্বাচন সম্পূর্ণরূপে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় উল্লেখ করে সবাইকে দেশের জনগণের সার্বভৌম ইচ্ছার প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।

গণমাধ্যমকে দেওয়া এক বক্তব্যে তিনি বলেন, “জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান একটি অভ্যন্তরীণ প্রক্রিয়া, এতে বাহ্যিক হস্তক্ষেপের কোনো সুযোগ নেই। আমরা প্রত্যাশা করি, সবপক্ষ আমাদের জনগণের সার্বভৌম মতামত ও ইচ্ছার প্রতি সম্মান প্রদর্শন করবে।”

ভারতের পক্ষ থেকে আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে প্রেস সচিব বলেন, “আওয়ামী লীগ কর্তৃক সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের কারণে সৃষ্ট ক্ষত এখনও জাতির হৃদয়ে জ্বলন্ত বাস্তবতা।”

তিনি আরও বলেন, “আমরা প্রত্যক্ষ করেছি কীভাবে আওয়ামী লীগ গত ১৫ বছরে দেশের গণতান্ত্রিক কাঠামোকে ভেঙে দিয়েছে, রাজনৈতিক পরিসরকে সংকুচিত করেছে এবং দুর্নীতির মাধ্যমে দেশকে একটি লুটপাটের রাজ্যে পরিণত করেছে। এই স্বৈরাচারী শাসনের ফলে দেশের সার্বভৌমত্ব আপসের মুখে পড়েছে।”

জাতীয় নিরাপত্তা, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বাদী ও সাক্ষীদের সুরক্ষা এবং জুলাই আন্দোলনের কর্মীদের নিরাপত্তার স্বার্থে আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা জরুরি বলে মন্তব্য করেন তিনি।

শফিকুল আলম আরও জানান, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বর্তমানে দেশের গণতান্ত্রিক কাঠামো পুনর্গঠনের জন্য একটি সমন্বিত সংস্কার প্রক্রিয়া বাস্তবায়ন করছে। এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে জনগণের মৌলিক অধিকার, রাজনৈতিক স্বাধীনতা এবং ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছে সরকার।

Header Ad
Header Ad

ছুরিকাঘাতে ঢাবি শিক্ষার্থী হত্যার ঘটনায় জড়িত সন্দেহে আটক ২

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ছুরিকাঘাতে নিহত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ছাত্রদল নেতা শাহরিয়ার আলম সাম্য (২৫) হত্যার ঘটনায় জড়িত সন্দেহে দুইজনকে আটক করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। তারা একটি ক্লিনিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ছিলেন, সেখান থেকেই তাদের আটক করা হয়।

মঙ্গলবার (১৩ মে) দিবাগত রাত ১২টার দিকে এই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে। রক্তাক্ত অবস্থায় সাম্যকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

নিহত সাম্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের ২০১৮-১৯ সেশনের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী ছিলেন। পাশাপাশি তিনি ছাত্রদলের স্যার এ এফ রহমান হল শাখার সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করতেন। তার বাড়ি সিরাজগঞ্জ জেলার উল্লাপাড়া থানায়।

ঘটনার বিষয়ে রমনা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মাসুদ আলম জানান, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের কালীমন্দিরের পাশে মোটরসাইকেল ধাক্কাকে কেন্দ্র করে তিন যুবকের সঙ্গে সাম্যের কথা-কাটাকাটি ও মারামারির ঘটনা ঘটে। একপর্যায়ে তারা ধারালো অস্ত্র দিয়ে সাম্যকে এলোপাথাড়ি ছুরিকাঘাত করে। এ ঘটনায় হামলাকারীরাও আঘাতপ্রাপ্ত হন এবং পরবর্তীতে একটি ক্লিনিকে চিকিৎসা নিতে যান। সেখান থেকেই পুলিশ দুইজনকে আটক করে। তবে তাদের নাম-পরিচয় এখনও প্রকাশ করা হয়নি। হামলায় জড়িত আরও একজন পলাতক রয়েছে, তাকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

ছাত্রদলের দপ্তর সম্পাদক ওয়াসী তামী জানান, নিহত সাম্য সংগঠনের স্যার এ এফ রহমান হল শাখার সাহিত্য ও প্রকাশনাবিষয়ক সম্পাদক ছিলেন।

ঘটনার খবর ছড়িয়ে পড়ার পর রাতেই ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভিড় জমাতে থাকেন ছাত্রদলের নেতাকর্মী এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। মধ্যরাতেও হাসপাতালের জরুরি বিভাগ ও চত্বরে উত্তেজনা বিরাজ করছিল।

এ ঘটনায় ছাত্রসমাজ ও সহপাঠীদের মাঝে শোক ও ক্ষোভের ছায়া নেমে এসেছে। হত্যাকাণ্ডের সুষ্ঠু তদন্ত ও দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন ছাত্রদলসহ বিভিন্ন ছাত্রসংগঠন। 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সাম্য হত্যায় জড়িতদের কঠোর শাস্তি নিশ্চিতের দাবি এনসিপি নেতা হাসনাতের
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতকে সার্বভৌমত্ব প্রতি সম্মান জানানোর কথা বললেন প্রেস সচিব
ছুরিকাঘাতে ঢাবি শিক্ষার্থী হত্যার ঘটনায় জড়িত সন্দেহে আটক ২
গ্যাস কূপ খননে গতি আনতে রিগ কিনছে বাংলাদেশ: চলছে প্রস্তুতি, বাড়ছে সম্ভাবনা
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ছুরিকাঘাতে ঢাবি শিক্ষার্থী নিহত
আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
নওগাঁ জেলা যুবদলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন
কৃষি সচিবের সঙ্গে বৈঠক ফলপ্রসূ হয়নি, বাকৃবিতে ফের রেলপথ অবরোধ
ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে আবারও বন্দুকযুদ্ধ, নিহত ৩
জাপান যেতে আগ্রহীদের জন্য সুখবর, জেনেন নিন খুঁটিনাটি
জাতীয় পার্টিসহ ১৪ দলের রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবি জুলাই ঐক্যের
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করায় উদ্বিগ্ন ভারত, দ্রুত নির্বাচনের তাগিদ
খাদ্য অধিদপ্তরে ১৭৯১ পদে বিশাল নিয়োগ, আবেদন অনলাইনে
চুয়াডাঙ্গায় ভুট্টাখেত থেকে নিখোঁজ যুবকের মরদেহ উদ্ধার
চোখ রাঙাচ্ছে ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, বাংলাদেশে আঘাত হানবে কবে?
ভারতের পেট্রাপোলে বিজিবি-বিএসএফের সীমান্ত বৈঠক অনুষ্ঠিত
এনবিআর বিলুপ্ত প্রসঙ্গে যা জানালেন অর্থ উপদেষ্টা
বিএনপিপন্থি আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে আশ্রয় নিলেন মমতাজ
দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের দায়ে বিএনপির ২ নেতা বহিষ্কার
ব্রাজিল কোচ হিসেবে বছরে ১২১ কোটি টাকা বেতন, প্রাইভেট জেট পাচ্ছেন আনচেলত্তি