শনিবার, ৪ মে ২০২৪ | ২১ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

আবারও প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক হলেন এ বি এম আব্দুল্লাহ

ছবি: সংগৃহীত

প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক পদে পুনরায় চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পেয়েছেন অধ্যাপক ডা. এ বি এম আব্দুল্লাহ। রোববার (২৮ জানুয়ারি) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

এতে জানানো হয়, প্রধানমন্ত্রীর (পারিতোষিক ও বিশেষ অধিকার) আইন, ১৯৭৫ এর ধারা ১৩ অনুযায়ী অধ্যাপক ডা. এ বি এম আব্দুল্লাহকে অন্যান্য প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনের সাথে কর্ম-সম্পর্ক পরিত্যাগের শর্তে প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদকাল অথবা তার সন্তুষ্টি সাপেক্ষে (যেটি আগে ঘটে) সরকারের সচিব পদমর্যাদা ও ৭৮ হাজার টাকা (নির্ধারিত) বেতনে প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক পদে পুনরায় চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ করা হলো।

এই চুক্তিভিত্তিক নিয়োগের অন্যান্য শর্ত অনুমোদিত চুক্তিপত্র দ্বারা নির্ধারিত হবে বলেও প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে।

আরেক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে আন্দ্রিয় স্কু-কে অন্যান্য প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনের সঙ্গে কর্ম-সম্পর্ক পরিত্যাগের শর্তে প্রধানমন্ত্রীর 'ফটোগ্রাফার' পদে পুনরায় চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।

Header Ad

বিদেশে পাড়ি জমানো কানাডিয়ানদের সংখ্যা বাড়ছে : গবেষণা

ছবি: সংগৃহীত

দেশ ছেড়ে চলে যাওয়া কানাডিয়ানদের সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। ক্রয়ক্ষমতার অভাবে দেশ ছেড়ে ভিনদেশে পাড়ি জমাচ্ছেন দেশটির নাগরিকরা। কানাডার সরকারের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০১৬ সালেই প্রায় ৪০ লাখ নাগরিক দেশে ছেড়েছেন, যা দেশটি মোট জনসংখ্যার ১১ শতংশ।

প্রবাসী কানাডীয়দের নিয়ে সম্প্রতি একটি গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ম্যাকগিল ইনস্টিটিউট ফর দ্য স্টাডি অব কানাডা। প্রতিষ্ঠানটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৭ থেকে ২০১৯ সালের মধ্যে কানাডার নাগরিকদের দেশ ত্যাগের হার ৩১ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে নিজ দেশের নাগরিকদের ধরে রাখতে সমস্যার মুখোমুখি হতে হচ্ছে কানাডা সরকারকে।

ম্যাকগিল ইনস্টিটিউট বলছে, যেসব অভিবাসী আবেদনের মাধ্যমে নাগরিকত্ব গ্রহণ করেন তারা আগমনের চার থেকে সাত বছরের মধ্যে কানাডা ত্যাগ করার সিদ্ধান্ত নেন। এর পেছনে কিছুটা ক্রয়ক্ষমতার অভাবের বিষয়টি জড়িত।

কানাডার প্রবাসীদের প্রায় অর্ধেক পিতামাতার মাধ্যমে নাগরিকত্ব পেয়েছেন। এক-তৃতীয়াংশ কানাডার মাটিতে জন্মগ্রহণ করেছেন। এ ছাড়া প্রবাসীদের বাকি ১৫ শতাংশ বিদেশি। তারা আবেদনের মাধ্যমে কানাডার নাগরিকত্ব পেয়েছেন। তাদের দেশ ছাড়ার কারণগুলোর মধ্যে ভ্রমণ, চাকরি ও পড়াশোনার সুযোগের বিষয় রয়েছে।কানাডার এশিয়া প্যাসিফিক ফাউন্ডেশনের তথ্য থেকে জানা যায়, যুক্তরাষ্ট্র, হংকং ও যুক্তরাজ্যের মতো দেশে প্রবাসী কানাডীয়রা বসবাস করেন।

প্রতিবেদনটি অনুমোদন করেছে বি সি সেন ইউয়েন পাউ উয়ের কার্যালয়। পাউ উ বলেছেন, দেশ ছেড়ে চলে যাওয়া নাগরিকদের সমর্থনের জন্য কানাডা আরও বেশি কিছু করতে পারে। তিনি যুক্তি দিয়ে বলেন, প্রবাসী কানাডীয়রা বিশ্বজুড়ে কানাডার কূটনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক অবস্থান আরও প্রসারিত করতে পারেন।

এক সাক্ষাৎকারে পাউ উ বলেন, আমরা একটি সংকীর্ণমনা দেশ। আন্তর্জাতিকতাবাদী এবং বৈশ্বিক হওয়ার দাবি করলেও আমাদের প্রবণতা কেবল দেশের ভেতর তাকানোতেই সীমাবদ্ধ।

ম্যাকগিলের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রবাসীদের সমর্থনের ক্ষেত্রে কানাডা অন্য দেশের চেয়ে পিছিয়ে। প্রবাসী কানাডীয়রা কর দেওয়া সত্ত্বেও প্রাদেশিক নির্বাচনে ভোট দেওয়া এবং স্বাস্থ্যসেবা পাওয়ার অধিকার নেই।

পাউ উ বলেন, কেন বিদেশে গেছেন, কানাডা সম্পর্কে তাঁদের উপলব্ধি এবং দেশে ফেরার পরিকল্পনার মতো কিছু মূল বিষয়ে আমরা এখনো খুব কম জানি। ভালো ডেটা থেকেই ভালো নীতি প্রণয়ন সম্ভব। তাই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এ বিষয়ে আরও গবেষণা প্রয়োজন। তথ্য সূত্র- ন্যাশনাল পোস্ট।

নওগাঁয় ট্রলির চাপায় সড়কে প্রাণ গেল এনজিও কর্মীর

ছবি: সংগৃহীত

নওগাঁর আত্রাইয়ে ইটভাঙ্গা ট্রলির চাপায় সিএনজির যাত্রী সঞ্জয় কুমার (২৬) নামে এক এনজিও কর্মী নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও কয়েকজন।

শনিবার (৪ মে) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলার সাহাগোলা-শিমুলিয়া রাস্তার রেলক্রসিংয়ে এই দুর্ঘটনাটি ঘটে।

নিহত সঞ্জয় আত্রাইয়ের আইডিএফ এনজিওতে ফিল্ড অফিসার হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তার বাড়ি রাজশাহী বাঘা এলাকায় বলে জানা গেছে।

নিহত সঞ্জয় কুমারের সহকর্মী শামীম জানান- সঞ্জয় কুমার আইডিএফ এনজিও'র আত্রাই শাখায় ফিল্ড অফিসার হিসেবে কাজ করতেন। সকালে বাড়ি থেকে সিএনজি চালিত অটোরিকশায় করে অফিসে যাচ্ছিলেন। এসময় ওভারটেক করার সময় একই দিক থেকে আসা ইট ভাঙ্গার ট্রলি সিএনজিটিকে চাপা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যায়। আহত হয় আরো কয়েকজন।

আত্রাই থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) জহুরুল ইসলাম নিহতের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন- খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধারের করে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হচ্ছে। নিহতের পরিবারকে জানানোর চেষ্টা চলছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে পরিবারের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হবে।

উপজেলা পরিষদ নির্বাচন ঘিরে দীর্ঘ হচ্ছে বিএনপিতে বহিষ্কারের তালিকা

ছবি: সংগৃহীত

চলমান উপজেলা পরিষদ নির্বাচন ঘিরে রাজপথের প্রধান বিরোধী দল বিএনপিতে বহিষ্কারের তালিকা দীর্ঘ হচ্ছে। কেন্দ্রের নির্দেশ আমলে না নিয়ে প্রথম ধাপের মতো দ্বিতীয় ধাপের ভোট করছেন তৃণমূল নেতারা। প্রথম ধাপে ৮৯ জনকে বহিষ্কার করা হয়েছে। আর দ্বিতীয় ধাপে ৬১ জনকে কারণ দর্শানোর নোটিস দেওয়া হয়েছে। আজকালের মধ্যেই তাদেরও দলের সব পদ থেকে বহিষ্কার করা হতে পারে বলে জানা গেছে।

জানা যায়, বর্তমান সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্ত থাকলেও চলমান উপজেলা নির্বাচনে তৃণমূল নেতাদের আটকাতে পারছে না বিএনপি। বহিষ্কারকে পরোয়া করছেন না তৃণমূল বিএনপির নেতারা। প্রার্থীদের লক্ষ্য এখন ভোটারের দৃষ্টি আকর্ষণ এবং জয়ী হওয়া। তারা বলছেন, জয়ী হলে দলই তাদের খুঁজে বের করে আবার দায়িত্ব দেবে।

এদিকে বহিষ্কৃত প্রার্থীদের পক্ষে কাজ করছেন বিএনপির অনেক নেতা-কর্মী। এসব নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধেও সাংগঠনিক কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হবে কি না তা নিশ্চিত করতে পারেননি দলটির নেতারা। তবে বিএনপির বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক এবং জেলার শীর্ষ নেতারা উপজেলা নির্বাচনের কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার জন্য নেতা-কর্মীদের আহ্বান জানাচ্ছেন। এ বিষয়ে জাতীয়তাবাদী তাঁতী দল সভাপতি আবুল কালাম আজাদ জানান, তাদের সংগঠন থেকে দুজন উপজেলা পরিষদে ভোট করায় তাদের বহিষ্কার করা হয়েছে। তিনি বলেন, উপজেলায় ভোট করার অর্থই হচ্ছে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে বৈধতা দেওয়া। যেসব কারণে বিএনপি জাতীয় নির্বাচন বর্জন করেছে তার সব কারণ অব্যাহত রয়েছে। তিনি বলেন, আমাদের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করা।

বিএনপির নীতিনির্ধারকদের মতে, ক্ষমতাসীনদের চাপ ও ফাঁদে পড়ে দলের কেউ কেউ প্রার্থী হয়েছেন। তবে দলীয় সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে যারা নির্বাচন করবেন, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কারণ, যে কোনো মূল্যে সাংগঠনিক শৃঙ্খলা বজায় রাখা হবে। সিদ্ধান্ত অমান্য করে জাতীয়সহ স্থানীয় সরকারের ভোট করায় গত কয়েক বছরে দল ও অঙ্গসংগঠনের পদধারী ৪০০ নেতাকে বহিষ্কার করেছে বিএনপি। এর মধ্যে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা শতাধিক নেতা রয়েছেন। বাকিরা সিটি করপোরেশন, উপজেলা, পৌরসভাসহ স্থানীয় সরকারের নির্বাচনে অংশ নিয়ে বহিষ্কৃত হয়েছেন। এ ছাড়া সাংগঠনিক শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে বিভিন্ন সময় দলটির আরও কিছু নেতাকে বহিষ্কার করা হয়েছে। পরে তাদের মধ্যে দলে ফিরতে ভুল স্বীকার করে শতাধিক নেতা আবেদন করলেও এখন পর্যন্ত মাত্র ১৫-২০ জনের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার হয়েছে।

দ্বিতীয় দফায় বহিষ্কারের তালিকায় থাকা ৬১ জনের মধ্যে উপজেলা চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন ২৯ জন। ২০ জন নেতা হয়েছেন ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী; আর মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী ১৭ জন। এর বাইরে দ্বিতীয় ধাপে প্রার্থী হওয়া নেতাদের মধ্যে চেয়ারম্যান পদে ছয়জন ও ভাইস চেয়ারম্যান পদের দুজন প্রার্থী নিজেদের প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। দলটির নেতা-কর্মীদের মধ্যে এখন জোর আলোচনা, এ নির্বাচন ঘিরে শেষ পর্যন্ত বহিষ্কারের তালিকা ৩০০-এ ঠেকতে পারে। এ অবস্থায় উপজেলা নির্বাচন ঘিরে কেন্দ্রের সঙ্গে তৃণমূলের দূরত্ব বেড়েই চলেছে।

বিএনপির সূত্র বলছে, সাংগঠনিক শৃঙ্খলা অটুট রাখতে শক্ত অবস্থান নিয়েছে দলটির হাইকমান্ড। প্রথম ধাপে নির্বাচনে অংশ নেওয়া প্রার্থীদের প্রথমে শোকজ করলেও অনেকে নোটিসের জবাব দেননি, আবার কেউ কেউ নোটিস পেয়ে প্রার্থিতা প্রত্যাহারও করেছেন। নোটিস দেওয়ার পর তৃণমূলের এই নেতাদের সঙ্গে রুহুল কবির রিজভী এবং কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদকরা কথাও বলেছেন। যাদের কাছে বহিষ্কারের চিঠি পাঠানো হয় তাদের মধ্যে ৩০ জন উপজেলা চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী, ২৫ জন ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী এবং ২১ জন মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী রয়েছেন। দলের সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে উপজেলা নির্বাচনে অংশ নেওয়া বহিষ্কৃত নেতারা বলছেন, অস্তিত্ব রক্ষার জন্যই নির্বাচনে অংশ নেওয়া জরুরি। স্থানীয় সরকারের এ নির্বাচন দলীয় প্রতীকে হচ্ছে না। ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগসহ সব প্রার্থী স্বতন্ত্র হিসেবে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন। তৃণমূল কর্মীদের সংগঠিত করতে এবং কর্মী-সমর্থকদের চাপেই তারা নির্বাচন করতে বাধ্য হচ্ছেন। এভাবে বহিষ্কার করতে থাকলে কেন্দ্রের সঙ্গে তৃণমূলের দূরত্ব বাড়তেই থাকবে। তবে প্রথম ধাপের বহিষ্কৃতদের মধ্যে দুজন দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন। দলের নীতিনির্ধারকরা বলছেন, সংসদ নির্বাচন বর্জনের চার মাসের মাথায় অনুষ্ঠেয় উপজেলা নির্বাচনের ব্যাপারে শুরু থেকেই কঠোর অবস্থানে বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব।

তারা বলছেন, এ সরকারের অধীন কোনো নির্বাচনই অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হওয়ার সুযোগ নেই। যেসব কারণে বিএনপিসহ বিরোধী দলগুলো জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেয়নি, সেসব কারণ এখনো বহাল আছে। বরং একতরফা নির্বাচন করে ক্ষমতাসীন দল আরও কর্তৃত্ববাদী হয়েছে। এ অবস্থায় উপজেলা নির্বাচনে অংশ নিলে বিএনপির সরকারবিরোধী আন্দোলন হাস্যকর হয়ে যাবে। বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদিন ফারুক বলেন, যেসব কারণে বিএনপি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেয়নি তার সব কারণ বর্তমানে বহাল রয়েছে। বর্তমান সরকার ও নির্বাচন কমিশনের অধীনে কোনো নির্বাচন সুষ্ঠু হতে পারে না। তিনি বলেন, দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে যারা উপজেলা নির্বাচনে ভোট করছেন তাদের দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। পরবর্তী ধাপগুলোতে যারা ভোটে অংশ নেবেন তাদেরও দল বহিষ্কার করবে। এক প্রশ্নের জবাবে ফারুক বলেন, এ কজন ভোট করায় বিএনপির বেকায়দায় পড়ার প্রশ্নই ওঠে না। তৃণমূলের সঙ্গে কেন্দ্রেরও দূরত্ব বাড়ার কোনো কারণ নেই।

সর্বশেষ সংবাদ

বিদেশে পাড়ি জমানো কানাডিয়ানদের সংখ্যা বাড়ছে : গবেষণা
নওগাঁয় ট্রলির চাপায় সড়কে প্রাণ গেল এনজিও কর্মীর
উপজেলা পরিষদ নির্বাচন ঘিরে দীর্ঘ হচ্ছে বিএনপিতে বহিষ্কারের তালিকা
প্রথমবারের মতো চাঁদে স্যাটেলাইট পাঠাল পাকিস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপনে কঠিন শর্ত দিল সৌদি
রাজশাহীতে আগুনে পুড়ল শত বিঘা জমির পান বরজ
জিম্বাবুয়েকে হেসে-খেলে হারাল টাইগাররা
চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্য বন্ধ করল তুরস্ক
বাংলাদেশের কোনো ভাষাকেই হারিয়ে যেতে দেওয়া যাবে না: প্রধান বিচারপতি
বৃষ্টি হতে পারে যেসব বিভাগে, যে তথ্য দিল আবহাওয়া অফিস
ভূমধ্যসাগরে নিহত ৮ বাংলাদেশির মরদেহ হস্তান্তর
কাল থেকে বাড়তি ভাড়ায় চড়তে হবে ট্রেনে, কোন রুটে ভাড়া কত
সবসময় আস্থা রাখায় ধোনিকে ধন্যবাদ জানালেন মোস্তাফিজ
সুষ্ঠু ভোটের আয়োজনে প্রার্থীদেরও ভূমিকা রয়েছে : ইসি রাশেদা
টাঙ্গাইলে বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবসে গণমাধ্যমকর্মীদের সমাবেশ
গণতন্ত্রের জন্য লড়াইকারীদের নাম স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে : রিজভী
সরকারকে যারা চাপে রাখতে চেয়েছিল তারা নিজেরাই চাপে আছে : ওবায়দুল কাদের
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষার্থীদের ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভ, গ্রেপ্তার ২ হাজার
ট্রেনের ধাক্কায় প্রাণ হারালেন পুলিশ কর্মকর্তা
আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বোর্ডের সভা শনিবার