রবিবার, ৫ মে ২০২৪ | ২২ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

স্ত্রীর জন্য জাতীয় পার্টি বিক্রি করেছেন জিএম কাদের: রিজভী

ছবি সংগৃহীত

জিএম কাদের স্ত্রীর জন্য জাতীয় পার্টি (জাপা) বিক্রি করে দিয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।

সোমবার (১৫ জানুয়ারি) দুপুরে রাজধানীতে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের নিচে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও মিলাদ মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।

জাতীয়তাবাদী মহিলা দলের এ অনুষ্ঠানে রিজভী বলেন, ক্ষমতাসীনদের রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে খালেদা জিয়া গৃহবন্দি। সরকারের পথের কাঁটা বলেই গত ছয় বছর ধরে খালেদা জিয়াকে রাজনীতি থেকে দূরে রাখা হয়েছে।

কারাগারে বিএনপির নেতাকর্মীদের মৃত্যুর কথা উল্লেখ করে দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, গত কয়েক দিনে কারাগারে ১০ জনের অধিক বিএনপির নেতাকর্মী মারা গেছেন। কারাগারে তারা চিকিৎসা পাচ্ছেন না। তাদের হাত ও পায়ে ডাণ্ডাবেড়ি পরিয়ে কারাগারের ভিতরের হাসপাতালে ফেলে রাখা হয়েছে।

দ্বাতশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন প্রসঙ্গে রুহুল কবির রিজভী বলেন, এই নির্বাচনে জাতীয় পার্টির প্রধান নেতা জি এম কাদের কত কথা বললেন। এই সরকারের অধীনে নির্বাচন করা যাবে না। তারা গতবার রাত্রি বেলায় নির্বাচন করেছেন। কত কথা বললেন। তারপর শুধুমাত্র নিজের স্ত্রীর জন্য গোটা দলকে বিক্রি করে দিলেন! সেটা তার দলের লোকেরা প্রতিদিন স্লোগান দিচ্ছেন।

আওয়ামী লীগ পরশু দিন যা বলবে আজকে তার উল্টো মন্তব্য করে তিনি বলেন, এখনো অবৈধ সরকারের প্রধানমন্ত্রী কি চিৎকার করে বলছেন যে, নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে। অমুক দেশ এটা পছন্দ না করলেও তারা আমাকে এই করতে চায়, সেই করতে চায়। আর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলছেন, এখনো ষড়যন্ত্র হচ্ছে। প্রতিনিয়তই তিনি ষড়যন্ত্র তত্ত্ব আবিষ্কার করছেন।

মহিলা দলের দোয়া ও মিলাদ মাহফিলে রুহুল কবির রিজভী।

'কিন্তু ওবায়দুল কাদের সাহেব আপনিও ছাত্র নেতা ছিলেন। আপনার নেত্রী বলছিলেন, এরশাদের অধীনে নির্বাচন করলে তারা বেইমান হবেন। কিন্তু ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে আপনার নেত্রী গেলেন! তাহলে দেশের তরুণ সমাজ আওয়ামী লীগ করবে কেনো? যারা ব্যক্তিগত স্বার্থে দল (জাতীয় পার্টি) বিক্রি করে দেয়, আর যদি আওয়ামী লীগ করতে হয় তাহলে নিজেকে আগে মুনাফিক হতে হবে। যে মুনাফিক হতে পারে সেই আওয়ামী লীগ করবে। আর মিথ্যাবাদী হলে সে আওয়ামী লীগ করতে পারে।'

রিজভী বলেন, জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনার (ফলকার টুর্ক) যে বিবৃতি দিয়েছেন। আর আমাদের আইনমন্ত্রী (আনিসুল হক) একেবারে প্রধানমন্ত্রীর একজন খাস মোসাহেব। আর প্রতিদিন বিএনপি কত নির্যাতিত হচ্ছেন, এটা না শুনে তিনি ঘুমাতে যান না। সেই আনিসুল হক সাহেব বলছেন, জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের বিবৃতিতে তথ্যের ঘাটতি আছে। এখানে বিচার ও আদালত নিজ গতিতে চলে। আইনমন্ত্রী সাহেব? এই যে বললাম, উনি মিথ্যা কথা বলতে পারেন বলেই তো আওয়ামী লীগের মন্ত্রী। তিনি সত্য কথা বললে তো আর আওয়ামী লীগ করতেন না। আর সরকারের সঙ্গে কিছু বিষয়ে দ্বিমত থাকার কারণে দেশের প্রধান বিচারপতি নিজের জীবন নিয়ে দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন। এরপরও আইনমন্ত্রী সাহেব বলবেন, আইন ও বিচার ঠিক মত চলে?

বেগম খালেদা জিয়ার চিকিৎসা দেওয়ার যে মানবিক অধিকার সেটা আজকে কেড়ে নেওয়া হচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন রুহুল কবির রিজভী।

মহিলা দলের সভাপতি আফরোজা আব্বাসের সভাপতিত্বে দোয়া মাহফিলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুস সালাম আজাদ, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ মহিলা দলের আহ্বায়ক রুমা আক্তার, সদস্য সচিব নাসিমা আক্তার কেয়া প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad

এবার মানবপাচার মামলায় ৪ দিনের রিমান্ডে মিল্টন সমাদ্দার

ছবি: সংগৃহীত

মানবপাচার আইনে মিরপুর মডেল থানার এক মামলায় ‘চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার’ আশ্রমের চেয়ারম্যান মিল্টন সমাদ্দারের চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। রবিবার (৫ মে) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট বেগম শান্তা আক্তারের আদালতে শুনানি শেষে রিমান্ডের এ আদেশ দেন।

এর আগে জাল মৃত্যুসনদ জালিয়াতির অভিযোগে মিরপুর মডেল থানার মামলায় তিন দিনের রিমান্ড শেষে মিল্টন সমাদ্দারকে আদালতে হাজির করেন তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের (ডিবি) মিরপুর জোনাল টিমের উপ-পরিদর্শক (এসআই) মোহাম্মদ কামাল হোসেন। এরপর তাকে মানবপাচার আইনের মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোসহ সাত দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন ডিবি পুলিশের পরিদর্শক শিকদার মহিতুল আলম। ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মেহেরা মাহবুব তাকে মানবপাচার মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেন। মিল্টন সমাদ্দারের পক্ষে আইনজীবী আব্দুস সালাম শিকদার রিমান্ড বাতিল চেয়ে জামিন আবেদন করেন।

আজ দুপুর ১টার দিকে মিল্টন সমাদ্দারকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতে হাজির করা হয়। তাকে সিএমএম আদালতের হাজতখানায় রাখা হয়। শুনানিকালে তাকে এজলাসে তোলা হয়।

জাল মৃত্যুসনদের মামলায় গত ২ মে মিল্টন সমাদ্দারকে তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। ওই রিমান্ড শেষে ওই মামলায় কারাগারে আটক রাখার আবেদন করে আদালতে হাজির করেন তদন্ত কর্মকর্তা মিরপুর জোনাল টিমের উপপরিদর্শক (এসআই) মোহাম্মদ কামাল হোসেন।

গত ১ মে রাতে রাজধানীর মিরপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে মিল্টন সমাদ্দারকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। তার বিরুদ্ধে জাল মৃত্যু সনদ তৈরি, টর্চার সেলে মানুষজনকে নির্যাতন ও মানবপাচারের অভিযোগে তিনটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।

দ্বিতীয় বিয়েতে বাধা দেওয়ায় স্ত্রীকে তালাকের অভিযোগ

ছবি: সংগৃহীত

দ্বিতীয় বিয়েতে বাধা দেওয়ায় স্ত্রীকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করার পর তালাক দিয়েছেন পিটিআই ইনস্ট্রাক্টর রবিউল আওয়াল। তার স্ত্রী পাপিয়া আক্তার এমন অভিযোগ করেছেন।

জানা যায়, সাত বছরের প্রেমের সম্পর্কের পর ২০১৭ সালে দুই পরিবারের সম্মতিতে রবিউল ও পাপিয়ার বিয়ে হয়। বিয়ের ১০ মাস পর রবিউল আওয়াল পিটিআই ইনস্ট্রাক্টর পদে ফেনিতে যোগদান করেন। সরকারি চাকরিতে যোগদানের পর ২০১৮ সালে এই দম্পতির ঘর আলো করে জন্ম নেয় একটি কন্যা সন্তান। ২০২০ সালে এক নারী শিক্ষকের সঙ্গে কেলেঙ্কারির ঘটনার পর পটিয়াতে বদলি করা হয় রবিউলকে।

পটিয়াতে যাওয়ার পর ওই নারী শিক্ষকের (ফেনির ফুলগাজী পশ্চিম বসন্তপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক তাসলিমা আক্তার) সঙ্গে সম্পর্ক চালিয়ে যান। স্বামীর পরকীয়ার কথা জানার পর তাকে সংশোধনের চেষ্টা করলে পাপিয়ার ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে উঠেন রবিউল । একপর্যায়ে বাধ্য হয়েই স্বামীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কাছে লিখিত অভিযোগ দেন পাপিয়া।

লিখিত অভিযোগের সত্যতা পাওয়ার পর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে মুচলেকা দিয়ে আসেন রবিউল। পরবর্তীকালে ২০২২ সালের ২০ আগস্ট দ্বিতীয় বিয়ের জন্য স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর চান রবিউল। ওই স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর না করায় শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের মাত্র বেড়ে যায়। পরে ২০২৩ সালে জুলাই মাসে পিটিআই ইনস্ট্রাক্টর (সাধারণ) রবিউল আওয়ালকে মানিকগঞ্জে বদলি করা হয়। কেন বদলি করা হলো এই কথা জানতে চাইলে পাপিয়ার ওপর অত্যাচারের মাত্রা আরও বাড়িয়ে দেন রবিউল। দ্বিতীয় বিয়ের অনুমতি না দেওয়ায় পাপিয়াকে তালাক দেন ২০২৩ সালে নভেম্বর মাসে। পরে মানিকগঞ্জ সদর থানায় নারী নির্যাতনের অভিযোগ দেন ভুক্তভোগী পাপিয়া।

অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশের মধ্যস্থতায় তাদের পুনরায় বিয়ে হয় তাদের। কয়েকদিন যেতে না যেতে আবার দ্বিতীয় বিয়ের অনুমতির জন্য চাপাচাপি শুরু করেন রবিউল। বিয়ের অনুমতি না দেওয়ায় পুনরায় তালাকের নোটিশ পাঠান রবিউল।

পাপিয়া আক্তার বলেন, আমি আমার স্বামীকে এই পথ থেকে সরিয়ে আনতে অনেক চেষ্টা করেছি কিন্তু তিনি ফিরে আসছেন না। তিনি (রবিউল আওয়াল) দ্বিতীয় বিয়ের অনুমতি চেয়ে বারবার আমাকে নির্যাতন করছেন, কোনোভাবেই আমার কাছ থেকে অনুমতি না পেয়ে তালাকের নোটিশ পাঠিয়েছেন । আমার একটাই দাবি আমার সন্তান যেন তার বাবা ও পরিবার না হারায়।

রবিউল পাপিয়া দম্পতির একমাত্র মেয়ে বলে, আমাদের সুন্দর একটি হ্যাপি ফ্যামিলি ছিল, আমি বাবা-মায়ের সঙ্গে থাকতে চাই।

এ বিষয়ে পিটিআই ইনস্ট্রাক্টর রবিউল আওয়াল বলেন, আমাদের তালাক হয়ে গেছে সে (পাপিয়া আক্তার) আমার বৈধ স্ত্রী নয়। সে আমার শরীরে বিভিন্ন সময় হাত তুলেছে, যে কারণে তার সঙ্গে সংসার করা সম্ভব না। দ্বিতীয় বিয়ের অনুমতির জন্য পাপিয়াকে নির্যাতন করেছেন কিনা এমন প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, আমার তো দ্বিতীয় বিয়ের প্রয়োজন নেই, কেন তাকে নির্যাতন করবো এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা।

দেশে ফেরা হলো না প্রবাসীর, বিমানে ওঠার আগে মৃত্যু

ছবি: সংগৃহীত

কুয়েত বিমানবন্দরে এক বাংলাদেশি যাত্রীর মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। বিমান বাংলাদেশের বিজি ৩৪৪-এ চড়ার আগ মুহূর্তে ‘হৃদরোগে’ আক্রান্ত হয়ে প্রাণ মারা যান এ প্রবাসী বাংলাদেশি।

নিহতের নাম দেলোয়ার হোসেন (৫০)। বাড়ি নোয়াখালী, পিতা সিদ্দিকুর রহমান।

কুয়েতে বাংলাদেশ দূতাবাসের শ্রম মিনিস্টার মোহাম্মদ আবুল হোসেন স্থানীয় সময় রবিবার রাতে বিমানবন্দরে তার মারা যাওয়ার খবরটি নিশ্চিত করেছেন।

এছাড়া ওই একই ফ্লাইটের যাত্রী ছিলেন কুয়েতে ট্রাভেলস ব্যবসায়ী আরেক প্রবাসী ইব্রাহিম খলিল রিপন।

তিনি বলেন, ‘রবিবার স্থানীয় সময় রাত পৌনে একটায় কুয়েতের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বিমান বাংলাদেশের বিজি ৩৪৪-এর ফ্লাইটটি উড়াল দেওয়ার কথা। দেলোয়ার হোসেন ইমিগ্রেশন সম্পন্ন করে ২১ নম্বর গেইট অতিক্রম করেন। বিমানে পা রাখার অল্প কিছুক্ষণ মাত্র বাকি। ঠিক তখনই আকস্মিকভাবে মারা গেলেন তিনি।’

প্রত্যক্ষদর্শীরা ধারণা করছে, দেলোয়ার হোসেন ‘হৃদরোগে’ আক্রান্ত হয়ে প্রাণ হারিয়েছেন। পরে স্থানীয় প্রশাসন ঘটনাস্থলে এসে তার মরদেহ নিয়ে যায়।

ইব্রাহিম খলিল রিপন জানান, প্রায় ২৪ বছর আগে কুয়েতে আসেন দেলোয়ার। প্রথম দিকে তার বসবাসের বৈধতা থাকলেও একসময় অবৈধ হয়ে পড়েন। সম্প্রতি কুয়েত সরকারের দেওয়া সাধারণ ক্ষমার সুযোগ নিয়ে দেশে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।

দূতাবাসের শ্রম মিনিস্টার মোহাম্মদ আবুল হোসেন জানান, বর্তমানে নিহত দেলোয়ার হোসেনের মরদেহ কুয়েতের একটি হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। তার আত্মীয়দের সঙ্গে যোগাযোগ হয়েছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে লাশ দ্রুত দেশে পাঠানো হবে।

সর্বশেষ সংবাদ

এবার মানবপাচার মামলায় ৪ দিনের রিমান্ডে মিল্টন সমাদ্দার
দ্বিতীয় বিয়েতে বাধা দেওয়ায় স্ত্রীকে তালাকের অভিযোগ
দেশে ফেরা হলো না প্রবাসীর, বিমানে ওঠার আগে মৃত্যু
বজ্রপাত থেকে বাঁচার ‘কৌশল’ জানাল আবহাওয়া অফিস
নওগাঁয় ঔষধ ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে হয়রানি মূলক মামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন
কিশোরীকে ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগে দুই যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল জনতা
সত্য বলায় যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থে আঘাত লাগলে কিছু করার নেই: ওবায়দুল কাদের
সেনাবাহিনীকে আরও আধুনিক ও দক্ষ করে তোলা হচ্ছে: প্রধানমন্ত্রী
উপজেলা নির্বাচন বর্জনে রিজভীর লিফলেট বিতরণ
টাঙ্গাইলে বজ্রপাতে বাবুর্চির মৃত্যু
জিম্বাবুয়ে-যুক্তরাষ্ট্র সিরিজের ফলাফল কোনো কাজে আসবে না : সাকিব
১৫ বছরে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জিত হয়েছে : নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী
সুন্দরবনের আগুন নেভাতে যোগ দিয়েছে নৌ ও বিমান বাহিনী
গাজায় দেড় লাখের বেশি অন্তঃসত্ত্বা নারী পানিশূন্যতায় ভুগছেন
স্বামীর সঙ্গে অভিমানে নববধূর আত্মহত্যা
নারী এমপিকে মাদক খাইয়ে যৌন হেনস্তা
নীলক্ষেতে দুই রেস্টুরেন্টে আগুন
খাগড়াছড়িতে টিনের চালে বজ্রপাত, ঘরসহ পুড়ে ছাই মা-ছেলে
যুদ্ধে বন্ধে যুক্তরাষ্ট্রকেও পাত্তা দিচ্ছে না দখলদার ইসরায়েল
সুন্দরবনে আগুন নেভানোর কাজ শুরু