শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ১৩ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

‘কাজী আরেফ ছিলেন বাঙালি রাজনীতির ইতিহাসের বাতিঘর’

জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু বলেছেন, কাজী আরেফ আরেফ আহমেদ বাঙালি রাজনীতির ইতিহাসে একটি বাতিঘর। কাজী আরেফ আহমেদ বাঙালি জাতির রাজনৈতিক ইতিহাসের ক্রান্তি লগ্নে কায়েকটি মৌলিক গুরুত্বপূর্ণ মোড় বদলকারী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছিলেন।

তিনি বলেন, ‘৬০ দশকে যখন জাতির সামনে প্রশ্ন দেখা দিল, পাকিস্তানি জাতীয়তাবাদ, ইসলামি জাতীয়তাবাদ, না বাঙালি জাতীয়তাবাদ-কোন পথে যাবে? তখন কাজী আরেফ আহমেদ অসাম্প্রদায়িক বাঙালি জাতীয়তাবাদের পক্ষে দৃঢ় অবস্থান গ্রহণ করেন।

বাঙালি জাতীয়তাবাদ, স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের অগ্রণী সংগঠক, জাসদের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা, সমাজতান্ত্রিক বিপ্লবী গণআন্দোলনের নেতা, সাম্প্রদায়িকতা প্রতিরোধ ও যুদ্ধাপরাধীদের বিচারে ঐতিহাসিক গণআদালত গঠন ও গণআন্দোলনের নেতা শহীদ কাজী আরেফ আহমেদের ২৪তম হত্যা দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনাসভায় এসব কথা বলেন হাসানুল হক ইনু।

বৃহস্পতিবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল(জাসদ) কেন্দ্রীয় কমিটির উদ্যোগে বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে কর্নেল তাহের মিলনায়তনে এই আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

জাসদ সভাপতি বলেন, যখন প্রশ্ন দেখা দিল, পাকিস্তান রাষ্ট্র কাঠামোর মধ্যে পূর্ব পাকিস্তানের স্বায়ত্ব শাসনের অধিকার অর্জন, নাকি পাকিস্তানের রাষ্ট্র কাঠামো ভেঙে বাঙালি স্বাধীন জাতি রাষ্ট্র বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা? কাজী আরেফ আহমেদ স্বাধীন বাংলাদেশ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পক্ষে দৃঢ় অবস্থান গ্রহণ করেছেন এবং স্বাধীনতা সংগ্রামকে সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের পথে পরিচালিত করতে এগিয়ে যান।

তিনি বলেন, সদ্য স্বাধীন যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশে যখন প্রশ্ন দেখা দিলো, যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশ পুনর্গঠন এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় সমাজতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ে তুলতে হলে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী সকল রাজনৈতিক শক্তির সমন্বয়ে বিপ্লবী জাতীয় সরকার গঠন, নাকি মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে গড়ে উঠা জাতীয় ঐক্য বিনষ্ট করতে আওয়ামী লীগের দলীয় সরকার গঠন? তখন কাজী আরেফ আহমেদ বিপ্লবী জাতীয় সরকার গঠনের পক্ষে দৃঢ় অবস্থান গ্রহণ করলেন। তার বিপ্লবী জাতীয় সরকার গঠনের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হওয়ায় ক্ষমতার অংশীদারিত্ব পরিত্যাগ করে জাসদ গঠন করেছেন।

ইনু বলেন, সংবিধান লংঘন করে অবৈধ ক্ষমতা দখলদার সামরিক শাসকদের সাজানো বানানো গণতন্ত্র চর্চা হবে, নাকি গণআন্দোলনের মধ্য দিয়ে সামরিক শাসকদের উচ্ছেদ করা হবে? কাজী আরেফ আহমেদ গণআন্দোলনের মধ্য দিয়ে সামরিক শাসকদের উচ্ছেদের পক্ষে দৃঢ় অবস্থান গ্রহণ করেছেন।

তিনি বলেন, ‘জাতীয় ঐক্যের নামে রাজাকারদের মাপ করে দিয়ে রাজাকারদের সঙ্গে মিলেমিশে তথাকথিত শান্তির পথে থাকা, নাকি রাজাকারদের বিচার করা, রাজনীতির মাঠ থেকে উচ্ছেদ করা হবে? কাজী আরেফ আহমেদ মাঠ থেকে উচ্ছেদের পক্ষে দৃঢ় অবস্থান নিলেন।’

জাসদ সভাপতি আরও বলেন, ১৯৭৫ এর ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে হত্যা এবং ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বরের সিপাহী-জনতার অভ্যূত্থানের বিশ্বাসঘাতকতা করে খুনী মোস্তাক ও জিয়া যখন স্বাধীনতা বিরোধী পাকিস্তানপন্থী সাম্প্রদায়িক শক্তিকে রাষ্ট্র-রাজনীতি-সমাজে পুনঃপ্রতিষ্ঠা করা শুরু করে তখন কাজী আরেফ আহমেদ স্বাধীনতার পক্ষ-বিপক্ষ, মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ-বিপক্ষের বিরোধকে অমোচনীয় অমীমাংসের রাজনৈতিক বিরোধ হিসাবে চিহ্নিত করে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তির বৃহত্তর রাজনৈতিক তত্ত্ব বিনির্মাণ করেন এবং অসাম্প্রদায়িক প্রগতিশীল শক্তির বৃহত্তর ঐক্য গড়ে তোলার পদক্ষেপ নেন।

ইনু বলেন, কাজী আরেফ আহমেদ তার দূরদৃষ্টি দিয়ে দেখেছিলেন মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী সাম্প্রদায়িক শক্তি বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জন্য একটি বিপদ। সাম্প্রদায়িক শক্তির বিপদ রাজনৈতিকভাবে নির্মূল করেই বাংলাদেশ রাষ্ট্রকে নিরপদ করতে হবে।

তিনি বলেন, দেশের চলমান রাজনীতিতে মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী পাকিস্তানপন্থী সকল সাম্প্রদায়িক ধর্মান্ধ সকল শক্তি ঐক্যবদ্ধ হয়ে বিএনপির ছত্রচ্ছায়ায় বাংলাদেশ রাষ্ট্রে ছোবল মারছে। আঘাত হানছে। বিএনপি ও এর রাজনৈতিক সঙ্গীরা নির্বাচনকে ঢাল বানিয়ে বাংলাদেশকে তালেবানি পথে নিতে দেশে সংবিধান বিরোধী ভুতের সরকার আনতে চাচ্ছে।

ইনু বলেন, ভুতের সরকার আনার অপরাজনীতি বন্ধের মন্ত্র ও কবজ সংবিধানেই আছে।

তিনি বলেন, বাংলাদেশ আর কোনো দিনই ভূতের মতো উল্টা দিকে হাটবে না। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ১৪ দলের নেতৃত্বে বাংলাদেশ সোজা পথে উন্নয়ন-সমৃদ্ধি পথেই দৌঁড়াবে।

তিনি আরও বলেন, সংবিধান অনুযায়ী যথাসময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠানই বাংলাদেশের রাজনীতির একমাত্র পথ। সংবিধানের পথ থেকে বিচ্যুৎ করার অপরাজনীতি রুখে দেওয়া হবে।

হাসানুল হক ইনুর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন জাসদের সাধারণ সম্পাদক শিরীন আখতার, জাসদ স্থায়ী কমিটির সদস্য মোশাররফ হোসেন, মীর হোসাইন আখতার, সহ-সভাপতি ফজলুর হমান বাবুল, কাজী আরফে আহমেদের অনুজ কাজী মাসুদ আহমেদ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নাদের চৌধুরী, জাসদের সহ-সভাপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা শফি উদ্দিন মোল্লা, উম্মে হাসান ঝলমল, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোখলেছুর রহমান মুক্তাদির, শওকত রায়হান, রোকনুজ্জামান রোকন, নইমুল আহসান জুয়েল, মো. মোহসীন, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ জাসদের সভাপতি হাজী ইদ্রিস বেপারী, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ (ন-মা) কেন্দ্রীয় সংসদের সভাপতি রাশিদুল হক ননী প্রমুখ।

সভার শুরুতে শহীদ কাজী আরেফ আহমেদ, শহীদ লোকমান হোসেন, শহীদ ইয়াকুব আলী, শহীদ ইসমাইল হোসেন তপস ও শহীদ সমসের মন্ডলের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান দলীয় নেতা-কর্মীরা।

এনএইচবি/এমএমএ/

 

Header Ad

ঢাকায় সৌদি দূতাবাসের ভেতরে আগুন

ঢাকায় অবস্থিত সৌদি আরবের দূতাবাসের ভেতরে একটি তাঁবুতে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানী ঢাকায় অবস্থিত সৌদি আরবের দূতাবাসের ভেতরে একটি তাঁবুতে আগুন লাগার ঘটনার খবর পাওয়া গেছে। ফায়ার সার্ভিসের দুইটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) বিকেলে নতুন বাজারে অবস্থিত সৌদি দূতাবাসে ৫টা ৫৩ মিনিটে আগুন লাগার সংবাদ পায় ফায়ার সার্ভিস।

ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ডিউটি অফিসার লিমা খানম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, সৌদি দূতাবাসের ভেতরে একটি তাঁবুতে আগুন লাগার ঘটনা ঘটে। পরে আমাদের খবর দিলে, ফায়ার সার্ভিসের দুইটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নেভায়।

তবে আগুন কীভাবে লেগেছিল তা জানাতে পারেননি ফায়ার সার্ভিসের এ কর্মকর্তা।

৭৬ বছরের তাপপ্রবাহের রেকর্ড ভাঙল, জানা গেল বৃষ্টির তারিখ

ফাইল ছবি

এপ্রিল মাসের শুরু থেকেই টানা তাপপ্রবাহে পুড়ছে সমগ্রদেশ। দিন যত যাচ্ছে তাপমাত্রার পারদ ততই উপরে উঠছে। এমন টানা তাপপ্রবাহ গত ৭৬ বছরে দেখেনি বাংলাদেশ। যা এপ্রিল মাসের দীর্ঘব্যপ্তিকাল বলছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) আবহাওয়াবিদ মো. ওমর ফারুক জানান, ১৯৪৮ সাল থেকে দেশের তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। এরপর থেকে গত ৭৬ বছরের ইতিহাসে এবারই প্রথম দীর্ঘ সময় ধরে তাপপ্রবাহ বইছে বাংলাদেশে।

আবহাওয়াবিদ ওমর ফারুক জানান, ১৯৪৮ সাল থেকে দেশের তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। এরপর থেকে এখন পর্যন্ত চলমান তাপপ্রবাহ একটানা সবথেকে বেশিদিন স্থায়ী রয়েছে। গতবছর এপ্রিল থেকে মে পর্যন্ত ২৩ দিন তাপপ্রবাহ বজায় ছিল যা আগের সব রেকর্ড ভেঙ্গে দেয়।

তিনি জানান, চলতি বছর গতকাল পর্যন্ত ২৩ দিন তাপপ্রবাহ বজায় ছিল। আজ তা রেকর্ড ভেঙ্গেছে এবং আরও কিছুদিন তা বজায় থাকবে। তাছাড়া এবারের তাপমাত্রা বলতে গেলে সারা দেশের উপরেই বিরাজ করছে যা এর আগে দেখা যায়নি।

বৃষ্টির পূর্বাভাস সম্পর্কে তিনি বলেন, ২ মে’র পর থেকে সারাদেশে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। এসময় কালবৈশাখী হতে পারে। টানা ২ থেকে ৩ দিন বা তার বেশিও বৃষ্টি হতে পারে। বৃষ্টির ফলে সারাদেশের তাপমাত্রা কমে আসবে।

ফিলিস্তিনি মৃত মায়ের গর্ভ থেকে জন্ম নেওয়া শিশুটি আর বেঁচে নেই

ছবি: সংগৃহীত

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার দক্ষিণে ইসরায়েলি বিমান হামলায় নিহত এক মায়ের গর্ভ থেকে জীবিত জন্ম নেওয়া সেই মেয়ে শিশুটি আর বেঁচে নেই। বৃহস্পতিবার শিশুটি চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে এবং তাকে তার মায়ের কবরের পাশে দাফন করা হয়েছে।

গত রোববার মধ্যরাতের পর দক্ষিণ গাজার রাফাহ হাসপাতালে সিজারিয়ান অপারেশনের মাধ্যমে মৃত ফিলিস্তিনি মায়ের গর্ভ থেকে জন্ম নেয় শিশু সাবরিন আল-সাকানি।

পরে তাকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য প্রাণপণ চেষ্টা করেন চিকিৎসকরা। শিশুটিকে বাঁচিয়ে রাখতে হ্যান্ড পাম্প ব্যবহার করে তার ফুসফুসে বাতাস সরবরাহ করা হয়। তবে শেষ পর্যন্ত তাকে বাঁচানো গেল না। তার নাম রাখা হয়েছিল মৃত মায়ের নামেই। মৃত্যুর পর শিশু সাবরিনকে তার মায়ের পাশেই সমাহিত করা হয়েছে।

গত শনিবার রাতে রাফাহ’য় ভয়াবহ হামলা চালায় দখলদার ইসরায়েলি বাহিনী। এই হামলায় নিহত ১৯ জনের মধ্যে একই পরিবারের স্বামী, স্ত্রী ছাড়াও মেয়েও ছিল।

মৃত মায়ের গর্ভ থেকে জন্ম নেয়া শিশুটির দেখভাল করছিলেন চিকিৎসক মোহাম্মদ সালামা। তিনি বলেন, ‘জরুরি সি-সেকশনের বা সিজারিয়ান অপারেশনের মাধ্যমে জন্ম নেয়া শিশুটির প্রসবের সময় ওজন ছিল ১ দশমিক ৪ কেজি। এই সময় শিশুটির মাতৃগর্ভে থাকার কথা ছিল। কিন্তু শিশুটির সেই অধিকার কেড়ে নেয়া হয়েছে।’ শিশুটির ভূমিষ্ঠের সময় চিকিৎসকেরা জানিয়েছিলেন, নির্ধারিত সময়ের আগেই জন্ম গ্রহণের কারণে গুরুতর শ্বাসকষ্টে ভুগছিল শিশু সাবরিন।

শিশুটির মা, সাবরিন আল-সাকানি ৩০ সপ্তাহের গর্ভবতী ছিলেন। ইসরায়েলি হামলার পর উদ্ধারকর্মীরা দ্রুত সাবরিনকে হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে চিকিৎসকেরা প্রসবের জন্য জরুরি ভিত্তিতে তার সিজারিয়ান অপারেশন করেন।

সর্বশেষ সংবাদ

ঢাকায় সৌদি দূতাবাসের ভেতরে আগুন
৭৬ বছরের তাপপ্রবাহের রেকর্ড ভাঙল, জানা গেল বৃষ্টির তারিখ
ফিলিস্তিনি মৃত মায়ের গর্ভ থেকে জন্ম নেওয়া শিশুটি আর বেঁচে নেই
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি শ্রীময়ী, দুশ্চিন্তায় কাঞ্চন মল্লিক
প্রথমবার এশিয়া কাপে আম্পায়ারিং করবেন বাংলাদেশের জেসি
বিয়ে না দেওয়ায় মাকে জবাই করলো ছেলে
রেকর্ড তাপপ্রবাহের জন্য সরকার দায়ী: রিজভী
চুয়াডাঙ্গায় মৌসুমের সর্বোচ্চ ৪২.৭ ডিগ্রি তাপমাত্রা রেকর্ড, জনজীবনে অস্বস্তি
বিএনপির আরও ৭৫ নেতা বহিষ্কার
প্রেমিকার আত্মহত্যা, শোক সইতে না পেরে প্রেমিকও বেছে নিলেন সে পথ
দুই বিভাগে ঝড়ো হাওয়া ও বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
অভিষেকেই শূন্য রানে ৭ উইকেট নিয়ে বিশ্বরেকর্ড গড়লেন রোহমালিয়া
ফিলিস্তিন স্বাধীন হলে অস্ত্র ত্যাগ করবে হামাস
দেশের উন্নয়নে পাকিস্তান প্রশংসা করে, অথচ বিরোধী দল দেখে না: ওবায়দুল কাদের
কয়েক মিনিটের দেরিতে বিসিএসের স্বপ্ন ভঙ্গ ২০ পরীক্ষার্থীর
লালমনিরহাটে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত
থাই প্রধানমন্ত্রীর গভর্নমেন্ট হাউসে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে শেখ হাসিনা
আগুন নেভাতে দেরি হওয়ায় ফায়ার সার্ভিসের গাড়িতে হামলা, ২ ফায়ারম্যান আহত
পাবনায় অগ্রণী ব্যাংকের ভল্ট থেকে ১০ কোটি টাকা আত্নসাৎ, গ্রেপ্তার ৩
মৃত্যুর দু’বছর পর ব্রুনাই থেকে দেশে ফিরছে দুই প্রবাসীর লাশ