শুক্রবার, ৩ মে ২০২৪ | ২০ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

পাঁচ টাকার নোটে অঙ্কিত নওগাঁর কুসুম্বা মসজিদ

ঐতিহ্যবাহী কুসুম্বা মসজিদ। অনন্য স্থাপত্যশৈলীর দৃষ্টিনন্দন এ মসজিদটি শুধু নওগাঁয় নয়, বাংলাদেশের প্রাচীন মসজিদগুলোর অন্যতম। স্থানীয়দের কাছে এটি কালাপাহাড় নামেও পরিচিত।

প্রতিনিয়ত দূর-দূরান্ত থেকে প্রচুর পর্যটক আসেন পাঁচ টাকার নোটে অঙ্কিত নওগাঁর ঐতিহ্য কুসুম্বা মসজিদ দেখতে।

জানা যায়, নওগাঁ মান্দা উপজেলার কুসুম্বা গ্রামে দিঘির পশ্চিম পাড়ে পাথরের তৈরি ধূসর বর্ণের এ মসজিদটি অবস্থিত। প্রবেশমুখে বসানো ফলকে মসজিদের নির্মাণকাল লেখা রয়েছে হিজরি ৯৬৬ সাল (১৫৫৮-১৫৬৯ খ্রিস্টাব্দ)। সুলতান গিয়াস উদ্দিন বাহাদুর শাহের রাজত্বকালে সুলতান সোলায়মান মসজিদটি নির্মাণ করেন।

১৮৯৭ সালের ভূমিকম্পে মসজিদের তিনটি গম্বুজ নষ্ট হয়ে যায়। পরে সেগুলো প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর সংস্কার করে। পরবর্তীকালে ২০১৭ সালে মসজিদের চতুর্দিকে ও পূর্বপার্শ্বে অবস্থিত দিঘির পাড়ে ফুলের বাগান নির্মাণ ও আলোকসজ্জার কাজ করা হয়।

কালো পাথরে নির্মিত এ মসজিদটি প্রায় ৪৬২ বছরের আগের। যার দৈর্ঘ্য প্রায় ৬০ ফুট ছয় ইঞ্চি ও প্রস্থ প্রায় ৪৪ ফুট ছয় ইঞ্চি। দুই সারিতে ছয়টি গোলাকার গম্বুজ রয়েছে। মসজিদের গায়ে রয়েছে মনোরম লতাপাতার নকশা।

মসজিদে মাঝের প্রবেশপথের ওপর ফলকে আরবি ভাষায় একটি লিপি লেখা রয়েছে। এর পূর্ব প্রান্তে তিনটি ও উত্তর-দক্ষিণে একটি প্রবেশপথ রয়েছে।

মসজিদের ভেতরে উত্তর-পশ্চিম কোণের স্তম্ভের ওপর একটি উঁচু আসন রয়েছে। ধারণা করা হয়, এ আসনে বসেই তৎকালীন কাজী-বিচারকরা এলাকার বিচারকার্য করতেন।

মসজিদে মোট মিহরাব রয়েছে তিনটি। যার সবগুলো কালো পাথরের তৈরি। মিহরাবে আঙ্গুরগুচ্ছ ও লতা-পাতার নকশা খোদিত করা রয়েছে।

মসজিদের কেন্দ্রীয় মিহরাবটি পশ্চিম দিকের দেয়ালের থেকে আলাদা। পশ্চিম দেয়ালের দক্ষিণ-পূর্ব দিকে ও মাঝের প্রবেশপথ বরাবর দুটো মিহরাব রয়েছে। যা মেঝের সমান্তরাল। উত্তর-পশ্চিম কোণের মিহরাবটি শুধু একটি উঁচু বেদীর উপর বসানো।

এ ছাড়া মসজিদে নারীদের নামাজ পড়ার আলাদা ব্যবস্থা রয়েছে।

মসজিদের সামনে রয়েছে বিশাল আকৃতির দিঘি। দিঘির আয়তন প্রায় ৭৭ বিঘা। এর দৈর্ঘ্য এক হাজার ২৫০ ফুট ও প্রস্থ ৯০০ ফুট। দিঘিটি সুগভীর ও এর জলরাশি স্বচ্ছ।

কথিত আছে, ‘দিঘির তলদেশে পারদ মিশ্রিত থাকায় পানিতে কচুরিপানা বা অন্য কোনো আগাছা জন্মে না’।

এ দিঘিতে নামার জন্য দুটি দৃষ্টিনন্দন সিড়ি রয়েছে। এর শীতল পানিতে ওজু করেন মুসল্লিরা। আর দর্শনার্থীরা হাতমুখ ধুয়ে দূর করেন ক্লান্তি। এ ছাড়া স্থানীয় বাসিন্দারা এখানে গোসলও করে থাকেন।

এদিকে মসজিদে যাওয়ার প্রায় ৫০০ ফুট আগে রাস্তার ডানপাশে বাক্স আকৃতির একটি কালো পাথর আছে।

কথিত আছে, ‘জনৈক কৃষক হালচাষের সময় জমিতে এ পাথরটি খুঁজে পান। এসময় নাঙ্গলের ফলার আঘাতে কিছুটা ভেঙেও যায়। পাথরটি জমি থেকে তুলে এনে রাস্তার পাশে রাখা হয়। উদ্ধারকৃত পাথরের গায়ে তোগড়া হরফে আরবিতে লেখা রয়েছে, আল মালিকু মা হুমম মোকাররামা আবুল মোজাফফর হোসেন শাহ বিন সৈয়দ আশরাফ আল হোসেন। অর্থাৎ শাসক, পরাক্রমশালী ও সম্মানের অধিকারী সৈয়দ আশরাফ আল হোসেনের ছেলে আবুল মোজাফফর হোসেন শাহ। এ থেকে বোঝা যায় পাথরখণ্ডটি হুসেন শাহের স্মৃতিবিজড়িত।'

এ ছাড়া কুসুম্বা মসজিদের পশ্চিম পাশে প্রায় ২০০ মিটার দূরে অবস্থিত সোনাদীঘি। অনেক দর্শনার্থী এ দিঘির বিষয়টি জানেন না। ফলে তারা সোনাদীঘি না দেখেই মসজিদ ও দিঘি দেখেই ফিরে যান।

কথিত আছে, ‘সুলতান আলাউদ্দীন হোসাইন শাহের সোনা নামের এক আদরের মেয়ে ছিলেন। অকালে তার মৃত্যু হলে মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন সুলতান। সে মেয়ের স্মৃতিকে স্মরণীয় করে রাখতেই সোনাদীঘি খনন করা হয়।'

স্থানীয় সম্রাট হোসেন জানান, এটি জেলার অন্যতম ঐতিহাসিক পর্যটনকেন্দ্র। দূরদূরান্ত থেকে পর্যটকরা এখানে আসেন। মসজিদটিকে আকর্ষণীয় পর্যটন স্পট হিসেবে গড়ে তোলা হয়েছে। দর্শনার্থীরা মসজিদ ও দিঘি দেখার পর বিনোদনের আর তেমন কোনো জায়গা পান না। পার্ক থাকলে এ সমস্যা দূর হতো।

মান্দা কুসুম্বা মসজিদ কমিটির সাধারণ সম্পাদক শরিফুল ইসলাম জানান, প্রতিটি জুম্মাবারে প্রায় ১০-১২ হাজারের মতো মানুষ আসে এখানে। মসজিদের চারপাশে ও দিঘিতে নামার সিড়িতে টাইলস বসিয়ে ও লাইটিং করে দৃষ্টিনন্দন করা হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, কমিটি থেকে মসজিদের পাশে ওজুখানা, নারী-পুরুষদের আলাদা শৌচাগারসহ কিছু উন্নয়নমূলক কাজ করার চেষ্টা করেছিলাম। সেটা প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের কাজ হওয়ায় আমাদের কাজটি বন্ধ রাখতে বলা হয়েছে। দর্শনার্থীরা আসার পর তারা একটু বিশ্রাম নিবে সে জায়গারও সঙ্কট রয়েছে।

মসজিদে ঘুরতে আসা সুমন হোসেন এক পর্যটক বলেন, এখানে আসার ইচ্ছেটা অনেক দিনের ছিল। কারণ প্রতিদিনই পাঁচ টাকার নোটের উপর এ মসজিদের ছবি দেখি। তবে এখানে এসে মনে হলো বিপুল সম্ভবনা থাকার পরও প্রয়োজনীয় নজরদারির অভাবে কুসুম্বা মসজিদ আকর্ষণীয় স্পট হিসেবে গড়ে উঠছে না।

যেভাবে যাবেন-

ঢাকা থেকে নওগাঁ নিয়মিত বাস চলাচল করে। যেকোনো বাসে যেতে পারেন। আর নওগাঁ শহর থেকে কুসুম্বা মসজিদ পর্যন্ত বাসযোগে যেতে সময় লাগবে ৪০ মিনিটের মতো। থাকার জন্য নওগাঁতে জেলা পরিষদের ডাকবাংলো রয়েছে। এ ছাড়া বেশকিছু ভালো মানের আবাসিক হোটেল রয়েছে। যাবার পথে ফেরিঘাট বাজারে বেশকিছু মিষ্টান্ন ভাণ্ডার ও রেস্তোরাঁয় খাবার খেতে পারবেন।

টিটি/

Header Ad

কারামুক্ত হলেন মামুনুল হক

হেফাজতে ইসলামের সাবেক কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক কারামুক্ত হয়েছেন। ছবি: সংগৃহীত

হেফাজতে ইসলামের সাবেক কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক কারামুক্ত হয়েছেন।

শুক্রবার (৩ মে) সকাল ১০ টার দিকে গাজীপুরের কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে তিনি মুক্তি পেয়েছেন।

কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার সুব্রত কুমার বালা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, মাওলানা মামুনুল হক এ কারাগারে দীর্ঘদিন যাবত বন্দি ছিলেন। বৃহস্পতিবার (২ মে) বিকেলে জামিনের কাগজ কারাগারে পৌঁছায়। কিন্তু অনেকগুলো মামলা থাকায় তা যাচাই-বাছাই করতে অনেক সময় লাগায় গতকাল মুক্তি দেওয়া সম্ভব হয়নি।

প্রসঙ্গত, ২০২১ সালের ৩ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ের রয়েল রিসোর্টে এক নারীর সঙ্গে হেফাজত নেতা মাওলানা মামুনুল হককে অবরুদ্ধ করেন স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে। খবর পেয়ে হেফাজতের স্থানীয় নেতাকর্মীরা রিসোর্টে গিয়ে ভাঙচুর চালিয়ে তাকে ছিনিয়ে নিয়ে যান। ঘটনার পর থেকে ঢাকার মোহাম্মদপুরের জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদরাসায় অবস্থান করেন মামুনুল হক।

১৫ দিন পর ১৮ এপ্রিল ওই মাদরাসা থেকে মাওলানা মামুনুল হককে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরে ৩০ এপ্রিল সোনারগাঁ থানায় তার বিরুদ্ধে বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণের মামলা করেন তার সঙ্গে রিসোর্টে অবরুদ্ধ হওয়া নারী। যদিও ওই নারীকে তার দ্বিতীয় স্ত্রী দাবি করে আসছেন মামুনুল হক। এরপর ওই মাসেই দেশের বিভিন্ন স্থানে তার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহসহ অর্ধশতাধিক মামলা হয়। পরে সেসব মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়েছে পুলিশ। গ্রেপ্তারের পর থেকে এসব মামলায় তিনি কারাগারে ছিলেন। অর্থাৎ ২০২১ সালের ১৮ এপ্রিল গ্রেপ্তার হওয়ার পর থেকে কারাগারেই ছিলেন মামুনুল হক।

রোমাকে হারিয়ে ইউরোপার ফাইনালে এক পা লেভারকুসেনের

ইউরোপা লিগের সেমিফাইনালের প্রথম লেগে রোমাকে হারিয়েছে লেভারকুসেন। ছবি: সংগৃহীত

লিগ ম্যাচে এক হারের স্বাদ পেয়েছে রিয়াল মাদ্রিদ। ম্যানচেস্টার সিটি হেরেছ ৩টি লিগ ম্যাচ। এসবের ভিড়ে বায়ার লেভারকুসেনের ৪৭ ম্যাচে অপরাজিত থাকা চমক জাগানিয়া বটেই।

বৃহস্পতিবার (২ মে) রাতে ইউরোপা লিগের সেমিফাইনালের প্রথম লেগে রোমাকে ২-০ হারিয়েছে জাবি আলোনসোর দল।

ইতালির জায়ান্টদের মাঠ থেকে সহজে জিতে ফেরায় দলটি ইউরোপা লিগের ফাইনালে এক পা দিয়ে ফেলেছে। অপরাজিত ফিফটির পথে ছোঁটা লেভারকুসেন ঘরের মাঠে দ্বিতীয় লেগে বড় ব্যবধানে না হারলেই ফাইনালে উঠে যাবে। ক্লাব ইতিহাসে প্রথম লিগ শিরোপা জয়ী দলটি এখন ইউরোপের শিরোপাসহ ট্রেবলের স্বপ্ন দেখতেই পারে।

রোমের অলিম্পিকো স্টেডিয়ামে বেশ সহজ জয়ই পেয়েছে বুন্দেসলিগার চ্যাম্পিয়নরা। ২৮তম মিনিটে প্রথম গোলটি করেন দারুণ ছন্দে থাকা ফ্লোরিয়ান ভাইর্টজ। দ্বিতীয়ার্ধের ৭৩তম মিনিটে ব্যবধান বাড়ান রবার্ট আনড্রিখ।

জয় নিয়ে বাড়ি ফিরতে পারায় বেশ খুশি আলোনসো। বায়ার্ন কোচ বলেন, ২-০ ভালো রেজাল্ট। আমরা খুশিমনে বাড়ি ফিরব তবে সতর্কও থাকব। এই মৌসুমে আমরা যা করছি তা অসাধারণ। আমাদের খুবই উচ্চমানের ফুটবলার আছে। তবে সবচেয়ে কঠিন জিনিস হলো ধারাবাহিকতা ধরে রাখা। আমরা থামতে চাই না। মৌসুম শেষের আগপর্যন্ত এভাবেই চালিয়ে যেতে চাই।

১৯৮৮ সালে ইউরোপা লিগে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল লেভারকুসেন। সেটাই তাদের একমাত্র ইউরোপিয়ান শিরোপা। ২০০২ সালে চ্যাম্পিয়ন লিগের ফাইনালে উঠলেও রিয়াল মাদ্রিদের কাছে হেরে যাওয়ায় শিরোপার স্বাদ পাওয়া হয়নি।

এদিকে ইউরোপা লিগের অপর সেমিফাইনালে ১-১ গোলে ড্র করেছে আতালান্তা ও মার্শেই।

অপহৃত ১২ জেলেকে ছেড়ে দিল আরাকান আর্মি

নাফ নদী। ছবি: সংগৃহীত

কক্সবাজারের উখিয়া সীমান্তের নাফ নদীতে মাছ শিকারের সময় ধরে নিয়ে যাওয়া ১২ জেলেকে ছেড়ে দিয়েছে মিয়ানমারের বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মি (এএ)।

বৃহস্পতিবার (২ মে) রাত পৌনে ৮টায় বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম সীমান্ত দিয়ে জেলেদের ছেড়ে দেওয়া হয়।

স্থানীয়দের ভাষ্যমতে, গেল বুধবার সকালে উখিয়া উপজেলার পালংখালী ইউনিয়নের নাফ নদীর অংশের মোদিরখালে মাছ ধরছিলেন স্থানীয় ১২ জেলে। এ সময় আরাকান আর্মির একটি দল অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে জেলেদের ধরে নিয়ে যায়।

ফেরত আসা জেলেরা হলেন- অপহৃত জেলেরা হলেন - পালংখালী ইউনিয়নের রহমতের বিল এলাকার হোসেন আলীর ছেলে জানে আলম (৩৫), মৃত আবদুস ছালামের ছেলে আব্দুর রহিম (৪০), মৃত জালাল আহমদের ছেলে আনোয়ারুল ইসলাম (৩৭) ও সাইফুল ইসলাম (৩০), মৃত আলী আহমদের ছেলে আয়ুবুল ইসলাম (৩০), আবু তাহেরের ছেলে শাহীন (২০), গৌজঘোনা এলাকার আলী আহমদের ছেলে আবদুর রহিম (৫২), পুটিবনিয়া এলাকার মৃত মিয়া হোসেনের ছেলে ওসমান গণী (৩০), মৃত আবুল শামার ছেলে ওসমান (৩৫), আয়ুব ইসলামের ছেলে আবুল হাশিম (৩৫), টেকনাফ উপজেলার হোয়াইক্যং লম্বাবিল এলাকার রোমান আলীর ছেলে আব্দুল জলিল (৩২) ও দৈংগ্যাকাটা এলাকার হোসাইন আহমদ (৫৫)।

উখিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তানভীর হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, বাংলাদেশি ১২ জেলেকে আরাকান আর্মি ধরে নিয়ে যাওয়ার বিষয়টি স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান বুধবার দুপুরে তাকে অবগত করেন। তাৎক্ষণিক ঘটনাটি বিজিবিসহ প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে তিনি জানান। এরপর জেলেদের ফেরত আনতে তৎপরতা শুরু হয়।

তিনি আরও জানান, বৃহস্পতিবার রাত পৌনে ৮টায় নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম সীমান্ত দিয়ে ১২ জেলেকে ছেড়ে দেয়া হয়েছে। সীমান্তের এপার পৌঁছার পর জেলেদের বিজিবির হেফাজতে নেওয়া হয়। পরে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাদের বাসা—বাড়িতে পাঠানো হয়েছে।

এ বিষয়ে পালংখালী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এম গফুর উদ্দিন চৌধুরী জানান, ফেরত আসা জেলেরা নিজ নিজ বাড়িতে নিরাপদে ফিরেছেন। ধরে নিয়ে যাওয়ার পর তাদের ওপর কোনো ধরনের নির্যাতন করা হয়নি বলে জানিয়েছেন তিনি।

সর্বশেষ সংবাদ

কারামুক্ত হলেন মামুনুল হক
রোমাকে হারিয়ে ইউরোপার ফাইনালে এক পা লেভারকুসেনের
অপহৃত ১২ জেলেকে ছেড়ে দিল আরাকান আর্মি
জাতিসংঘে বাংলাদেশের উত্থাপিত ‘শান্তির সংস্কৃতি’ রেজ্যুলেশন গৃহীত
আজ তিনশ ফিট এলাকায় বগুড়ার ঐতিহ্যবাহী আলু ঘাটি উৎসব
দুপুরের মধ্যে ঝড়ের আশঙ্কা, ৬ জেলায় সতর্কসংকেত
আজ বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস
যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা দিল ইরান
বজ্রপাতে পাঁচ জেলায় প্রাণ গেল ১১ জনের
যুগ্ম সচিব মর্যাদার ৩ জনকে বদলি
টিকেট নিয়ে সেনা সদস্য-টিটিই'র বাকবিতন্ডায় পঞ্চগড় এক্সপ্রেস ট্রেনে ভাংচুর, আহত ৫
সারা দেশে আরও ২ দিন হিট অ্যালার্ট জারি
জমি নিয়ে বিরোধ: স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ
কক্সবাজারে হবে উন্মুক্ত কারাগার, শিগগিরই নির্মাণ শুরু : সংসদে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
গাইবান্ধায় ট্রাকের ধাক্কায় পাওয়ার টিলার চালক নিহত
আরেক দফা কমলো স্বর্ণের দাম
জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত করেই আ.লীগ ক্ষমতায় এসেছে : সেতুমন্ত্রী
মে মাসে আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
জায়েদ খানের উপস্থাপনায় মঞ্চ মাতাবেন জেমস
আইপিএল থেকে কত টাকা পাচ্ছেন মুস্তাফিজ?