রবিবার, ১৯ মে ২০২৪ | ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
Dhaka Prokash

কামারশিল্পীদের ব্যস্ততাই জানান দিচ্ছে ঈদ

ঈদের মাত্র কয়েক দিন বাকি। ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে ঈদের ডামাডোল। ঈদুল আজহা মানেই পশু কোরবানি। মাংস কাটার বিভিন্ন সরঞ্জাম চাপাতি, ছুরি, চাকু দা ও বঁটি বানাতে কামারপল্লিতে টুংটাং শব্দে ব্যস্ত সময় পার করছেন জামালপুরের কামারশিল্পীরা। কায়িক পরিশ্রমী এ পেশাজীবীদের কারখানায় চলছে হাপর টানা, পুড়ছে কয়লা ও জ্বলছে লোহা। হাতুড়ি পিটিয়ে কামার তৈরি করছেন মাংস কাটার বিভিন্ন সরঞ্জাম। তাদের টুংটাং শব্দেই যেন জানান দিচ্ছে আর কিছুদিন পরেই পবিত্র ঈদুল আজহা। কোরবানির পশু জবাই ও মাংস সাইজ করতে ছুরি, চাপাতি, দা ও বঁটি অত্যাবশ্যকীয়।

সেগুলো সংগ্রহ এবং প্রস্তুত রাখতে এখন সবাই ব্যস্ত। আর এ উপকরণ তৈরি ও শান বা লবণ-পানি দেওয়ার কাজে প্রয়োজন কামারদের। পশু কোরবানির দা, ছুরি, চাপাতিসহ প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম কিনতে এখন থেকেই মানুষ কামারপাড়ায় ঢুঁ-মারছেন। আবার কেউ কেউ পুরনো সরঞ্জাম মেরামত অথবা শান দিয়ে নিচ্ছেন।

প্রয়োজনীয় উপকরণের অভাব, আর্থিক সংকটসহ নানা কারণে হারিয়ে যেতে বসেছে ঐতিহ্যবাহী এই শিল্প। পাশাপাশি কয়লা আর কাঁচামালের দাম বেড়ে যাওয়ায় লাভের পরিমাণ কমেছে বলেও জানান কর্মকার শিল্পীরা। বর্তমান অধুনিক যন্ত্রপাতির প্রভাবে কামার শিল্পের দুর্দিন চললেও পবিত্র ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে জমে উঠে এ শিল্প। শান দেওয়া নতুন দা, বঁটি, ছুরি ও চাকু সাজিয়ে রাখা হয়েছে দোকানের সামনে। দোকানের জ্বলন্ত আগুনের তাপে শরীর থেকে ঝরছে অবিরাম ঘাম। চোখে মুখে প্রচণ্ড ক্লান্তির ছাপ। তবু থেমে নেই তারা। প্রতিদিন সকাল থেকে রাত পর্যন্ত চলছে তাদের কাজের ব্যস্ততা।

যদিও বর্তমান পরিস্থিতিতে বিক্রি খুব কম। সারা দিন কঠোর পরিশ্রম করলেও তাদের মুখে নেই কোনো উচ্ছ্বাস, নেই প্রাণভরা হাসি। তারপরও আসন্ন কোরবানির ঈদের কথা মাথায় রেখে নতুন আশায় বুক বেঁধে ব্যস্ত সময় পার করছেন কামার শিল্পীরা। হাতুড়ি আর লোহার টুংটাং শব্দে মুখরিত হয়ে উঠেছে কামার দোকানগুলো। ঈদের দিন সকাল পর্যন্ত চলবে এমন কর্মব্যস্ততা। কিন্তু অনেকেই আক্ষেপ করে বলেন, বর্তমান সময়ে কয়লা, লোহাসহ সবকিছুর দাম বেড়ে যাওয়ায় আগের মতো লোহার জিনিসপত্র তৈরি করলেও তেমন কোনো লাভ হয় না। অনেক সময় কয়লা একেবারেই পাওয়া যায় না। কী আর করব পূর্বপুরুষের ব্যবসা টিকিয়ে রাখতেই হবে।

ইসলামপুরের পৌর এলাকার উত্তর দরিয়াবাদ, গাঁওকুড়া, মণ্ডল পাড়াসহ প্রতিটি ইউনিয়নে আছে কামারের দোকান। কোরবানির ঈদ সামনে রেখে সেখানে লোহা আর হাতুড়ির শব্দে এখন আকাশ-বাতাস মুখরিত। এ পেশার মানুষ সারা বছর কমবেশি লোহার কাজ করলেও কোরবানি ঈদে বৃদ্ধি পায় তাদের কর্মব্যস্ততা। সরিষাবাড়ীর জগন্নাথগঞ্জ বাজারে বসেন কামার মলিন মিয়া। তার সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, প্রতিবছরই কোরবানির ঈদে দা, বঁটি, ছুরি, চাপাতিসহ লোহার বিভিন্ন জিনিসের চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় এ মৌসুম ঘিরে ভালো আয় উপার্জন করে থাকেন তারা।

অকিল চন্দ্র কর্মকার বলেন, 'আর কিছুদিন পর ঈদ। ঈদের আগে কাস্টমার বৃদ্ধি পাবে। অন্যবার এই সময়ে জমে ওঠে দা-বঁটির বাজার। এবার এখনো পুরোদমে বিক্রি শুরু হয়নি। দুই দিনের মধ্যে পুরোদমে বিক্রি শুরু হবে'।

কামারশিল্পী খোকন চন্দ্র কর্মকার, সঞ্জিত কর্মকার ও আবুল হোসেন বলেন, 'বছরের কোরবানি ঈদে আমাদের মূল টার্গেট থাকে। বছরের কয়েকটা দিন ভালো টাকা, ভালো উপার্জন করার চিন্তা করলে এই দিনগুলো ঘিরেই করা হয়। কোরবানি কেন্দ্র করে বেশি অর্ডার আসে।'

অন্যান্য কামার ব্যবসায়ীরাও একই রকম কথা জানান, দক্ষিণ কিসমতজাল্লার হাজী আ. মোতালেব খান ও পশ্চিম ভেঙ্গুড়ার জালাল শেখ জানান, কিছুদিন পরেই ঈদ। গরু ও ছাগল জবাই দিতে এবং মাংস কাটতে প্রয়োজন চাকু ও ছুরির। সে কারণে বাজারে এসেছি দা, বঁটি ও ছুরি কিনতে। তবে গত বছরে এসব জিনিসের যে দাম ছিল তার চেয়ে এবারে দাম অনেকাংশে বেশি। বর্তমানে ভালো মানের প্রতিটি দা তৈরিতে মজুরি নেওয়া হচ্ছে ২৫০-৬০০ টাকা পর্যন্ত। চাকু তৈরিতে ১২০, বড় ছুড়ি তৈরিতে ৫০০-৭০০, বঁটি তৈরিতে ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা। এখনো ঈদের বেশ কিছু বাকি রয়েছে। জেলার কামার শিল্পীদের প্রত্যাশা ঈদের যেহেতু আরও কিছুদিন বাকি রয়েছে বেচাকেনা আরও বাড়বে।

এদিকে দামের বিষয়ে এনামুল কামার জানান, বর্তমানে প্রতিটি দা বিক্রি হচ্ছে ৩০০, হাঁসুয়া ১৫০, ছোট ছুরি ৫০, বঁটি ২০০, কাটারি ২৫০-৩০০ টাকা করে এবং কুড়াল বিক্রি হচ্ছে ৮০০-১০০০ টাকায়। সরিষাবাড়ীর সামাদ কর্মকার, বাউসী হাটের আজিজ কর্মকার ও বয়ড়া বাজারের সুরুজ কর্মকার জানান, সারা বছর কাজ খুব কম থাকে, কোরবানি এলে কাজ বেড়ে যায়। কিন্তু এবারের ঈদের আগে বন্যা হওয়ার কারণে বেচাকেনা এখনো শুরু হয়নি।

বয়ড়া বাজারে পশু জবাইয়ের ছুরি কিনতে আসা আব্দুল মজিদ, সাইদুল, আলিমুদ্দীনসহ কয়েকজন ক্রেতা জানান, কোরবানির ঈদের আর মাত্র কয়েক দিন বাকি তাই আগেই পশু জবাইয়ের সরঞ্জাম কেনার কাজটি সেরে ফেলছেন। তবে অন্য বছরের চেয়ে এবার ছুরি, চাকু, কাটারির দাম একটু বেশি বলে জানান তারা।

এ ছাড়া জেলা সদরের নান্দিনা, নরুন্দি, লাহেড়িকান্দা, তুলসীপুর, দিগপাইত, জামতলি, সরিষাবাড়ীর আরামনগর, শিমলা বাজার, তারাকান্দি, পিংনা, বয়ড়া, ভাটারা বাজার, মাদারগঞ্জ, জোনাইল, মিলন বাজার, শ্যামগঞ্জ কালিবাড়ি, মেলান্দহ বাজার, চরপলিশা, শ্যামপুর, দেওয়ানগঞ্জ, সানন্দবাড়ি, বকশীগঞ্জের হাটবাজারে একই অবস্থা। সাধ্য অনুযায়ী কোরবানির কাজে ব্যবহৃত ছুরি, চাকু ও দা-বঁটি ক্রয় করছেন ক্রেতারা।
এএজেড

Header Ad

দ্বিতীয় ধাপে টাঙ্গাইলে ৩ উপজেলায় নির্বাচন, আইন-শৃংখলা রক্ষায় জেলা পুলিশের ব্রিফিং

টাঙ্গাইল জেলা পুলিশ উদ্যোগে পুলিশ লাইন্স মাল্টিপারপাস শেডে আইন-শৃংখলা রক্ষার্থে নির্বাচনী ব্রিফিং প্যারেড। ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন দ্বিতীয় ধাপে টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর, কালিহাতী ও ঘাটাইল তিন উপজেলায় আগামী ২১ মে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এই নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আইন-শৃংখলা রক্ষার্থে নির্বাচনী ব্রিফিং প্যারেড অনুষ্ঠিত হয়েছে।

রবিবার (১৯ মে) দুপুরে জেলা পুলিশ উদ্যোগে পুলিশ লাইন্স মাল্টিপারপাস শেডে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন- টাঙ্গাইল জেলা পুলিশ সুপার (অ্যাডিশনাল ডিআইজি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত) সরকার মোহাম্মদ কায়সার বিপিএম।

বক্তারা ভূঞাপুর, ঘাটাইল ও কালিহাতী উপজেলা পরিষদ নির্বাচন ডিউটিতে দায়িত্বরত সকল অফিসার ও ফোর্সদের দায়িত্ব-কর্তব্য ও করণীয়-বর্জনীয় সর্ম্পকে বক্তব্য প্রদান এবং নির্বাচনকে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে নির্বাচন অনুষ্ঠানের স্বার্থে সর্বোচ্চ পেশাদারিত্বের সাথে নিজেদের উপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করা নিদের্শনা প্রদান করেন।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

এছাড়া ভোট কেন্দ্রে আইন-শৃংখলা রক্ষায় নিয়োজিত পুলিশ ও আনসার সদস্যদেরকে মোবাইল/স্ট্রাইকিং ফোর্সের সদস্যরা বিরূপ পরিস্থিতি মোকাবেলায় প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদানসহ জেলার আইন-শৃংখলা রক্ষার্থে বিভিন্ন দিক-নিদের্শনাও প্রদান করেছেন।

এ সময় টাঙ্গাইল জেলা পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশের কর্মকর্তারা সহ উপজেলা নির্বাচন ডিউটিতে দায়িত্বরত সকল অফিসার ও ফোর্সবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

মিশা-ডিপজল দুজনেই মূর্খ: নিপুণ

ছবি: সংগৃহীত

নতুন করে আলোচনায় চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচন। সম্প্রতি নবনির্বাচিত কমিটির বিরুদ্ধে অভিযোগ এনে আদালতে রিট করেছেন পরাজিত সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী নিপুণ আক্তার। নির্বাচনে অনিয়ম ও কারচুপির অভিযোগ এনে এই ঘটনা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে রিটে। পাশাপাশি নির্বাচনের ফল বাতিল চেয়ে নতুন করে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার নির্দেশনাও চাওয়া হয়েছে।

এ বিষয়ে গণমাধ্যমে নিপুণ বলেন, ‘যেহেতু আমি হাইকোর্টে রিট করেছি, তাই এসবের জবাব সেখান থেকে আসবে। কারণ, কথা যত বলব, ততই কথা বাড়বে, তা-ই না? যেহেতু আমি অনিয়ম নিয়ে আইনি প্রক্রিয়ায় হেঁটেছি, তাই আইনিভাবে সব মোকাবিলা হবে। তবে একটা কথা বলব, মূর্খ লোকদের সঙ্গে কথা বলার একদমই ইচ্ছা আমার নেই।’

 

ছবি: সংগৃহীত

কাদের মূর্খ বলছেন- এমন প্রশ্নের জবাবে নিপুণ বলেন, ‘অবশ্যই মূর্খ মিশা-ডিপজল দুজনেই। তাঁদের সঙ্গে কথা বলার কোনো ধরনের ইচ্ছাই আমার নেই। তা ছাড়া মিশা ভাই তো ভীষণ মিথ্যুক একজন মানুষ। ওনাদের সঙ্গে এখন এই বিষয়ে আইনজীবীর মাধ্যমে কথা হবে। এটাই সবচেয়ে ভালো উপায়।’

বর্তমানে নিপুণ রয়েছেন আমেরিকায়। বললেন, ‘আমার লস অ্যাঞ্জেলেসের বন্ধুরা তো হাসে, বলে, ‘হু ইজ ডিপজল? সে কী করে? সিনেমায় তাঁর কী অবদান, অশ্লীলতা ছড়ানো ছাড়া? তাঁর সময় তো সিনেমা অশ্লীলতায় ছেয়ে যায়।’ সিনেমায় না এলে আমিও হয়তো আমার এসব বন্ধুদের মতো ওনাদের নাম শুনলে হাসতাম, নাক সিঁটকাতাম! আজ আমি ফিল্মে আসছি বলেই হয়তো আমার নাম নিয়ে কথা বলতে পারছেন।’

এদিকে, বৃহস্পতিবার (১৬ মে) সমিতির কার্যকরী সভা শেষে বর্তমান কমিটির সহ-সভাপতি চিত্রনায়ক ডিএ তায়েব জানান, নিপুণের সদস্য পদ বাতিল হতে পারে। গণমাধ্যমে সংগঠনের সাধারণ সম্পাদককে নিয়ে বাজে মন্তব্য করেছেন তিনি। তাঁর সদস্যপদ কেন বাতিল করা হবে না, সেটি জানতে চেয়ে চিঠি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বর্তমান কমিটি।

এ বিষয়ে নিপুণের ভাষ্য, ‘সদস্যপদের সঙ্গে কোর্টের কোনো সম্পর্ক নেই। রিট যেহেতু করেছি, ওনাদের কোর্টে আসতেই হবে। আর তিনি যদি সদস্যপদ খারিজ করতেই চায়, তাহলে সেটার জন্যও কোর্ট রয়েছে। দেশে তো আইন রয়েছে।’

প্রসঙ্গত, ১৯ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হয়েছে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচন। যেখানে জয় লাভ করে মিশা-ডিপজল পরিষদ। কিন্তু এই ফলাফল বাতিল চেয়ে এখন আদালতের দ্বারস্ত হয়েছেন নিপুণ।

 

পুকুর খননের মাটির ভেতর থেকে মিলল কষ্টি পাথরের লক্ষ্মী-নারায়ন মূর্তি

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁর রাণীনগরে পুকুর খননের মাটির ভেতর থেকে প্রায় কোটি টাকা মূল্যের কষ্টিপাথরের লক্ষ্মী-নারায়ন মূর্তি উদ্ধার করা হয়েছে। রবিবার (১৯ মে) সকালে উপজেলার কালিগ্রাম ইউনিয়নের রাতোয়াল বাজার থেকে মূর্তিটি উদ্ধার করে থানা পুলিশ।

পুলিশ বলছে, মূর্তিটি লক্ষ্মী-নারায়নের কষ্টি পাথরের। ওজন ১৪ কেজি ৭০০ গ্রাম।

স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত কয়েকদিন আগে উপজেলার রাতোয়াল গ্রামে শুকবর নামে এক ব্যক্তির পুকুর সংস্কার করা হয়। ওই পুকুর থেকে রাতোয়াল বাজারে জায়গা ভরাটের জন্য একজনের কাছে মাটি বিক্রি করা হয়েছে। রবিবার সকালে ওই সব মাটি শ্রমিকরা সমান করতে লেগে লক্ষ্মী-নারায়ন মূর্তি বের হয়। এ সময় বিষয়টি স্থানীয়রা জানতে পেরে থানা পুলিশকে জানায়। খবর পেয়ে সকাল ৮টায় রাণীনগর থানা পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মূর্তিটি উদ্ধার করেন।

রাণীনগর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আবু ওবায়েদ বলেন, মূর্তিটি উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। যার মূল্য আনুমানিক কোটি টাকা হবে। আইনী প্রক্রিয়া শেষে মূর্তিটি সংশ্লিষ্ট দপ্তরে পাঠানো হবে।

সর্বশেষ সংবাদ

দ্বিতীয় ধাপে টাঙ্গাইলে ৩ উপজেলায় নির্বাচন, আইন-শৃংখলা রক্ষায় জেলা পুলিশের ব্রিফিং
মিশা-ডিপজল দুজনেই মূর্খ: নিপুণ
পুকুর খননের মাটির ভেতর থেকে মিলল কষ্টি পাথরের লক্ষ্মী-নারায়ন মূর্তি
ভারতে গিয়ে নিখোঁজ ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য
কালশীতে পুলিশ বক্সে আগুন দিল অটোরিকশাচালকরা
‘পৃথিবী থেকে বিদায়,ভালো থাকো সবাই, সব শেষ আমার’ লিখে ফেসবুকে পোষ্ট দিয়ে যুবকের আত্নহত্যা
মেট্রোরেলের উত্তরা-টঙ্গী রুটে হবে পাঁচ স্টেশন
টাঙ্গাইলে নির্মাণাধীন ভবনের ছাদ থেকে পড়ে প্রাণ হারালো রাজমিস্ত্রী
পৃথিবীতে ধেয়ে আসতে পারে আরও ভয়ানক সৌরঝড়
পাকিস্তানে সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ১৪ জন নিহত
স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
ঈদের আগেই মসলার বাজার গরম, ডলারের মূল্যবৃদ্ধির অযুহাত ব্যবসায়ীদের
বান্দরবানে সেনাবাহিনীর অভিযানে ৩ কেএনএফ সদস্য নিহত
বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীরা কংগ্রেসের ভোটব্যাংক : অমিত শাহ
কারও কাছে ভিক্ষা করে দেশের মানুষ চলবে না : প্রধানমন্ত্রী
যশোরে বিনা যৌতুকে ৫০ জোড়া তরুণ-তরুণীর বিয়ে
বাংলাদেশের স্টাইলে ভোট করতে চাইছেন নরেন্দ্র মোদী : অরবিন্দ কেজরিওয়াল
রাজধানীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ছাত্রলীগ কর্মী নিহত
টাঙ্গাইলে পুলিশকে পিটিয়ে আসামি ছিনতাই
পঞ্চম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয় করলেন চট্টগ্রামের বাবর আলী