শনিবার, ১০ মে ২০২৫ | ২৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

ফুলবাড়ী ট্র্যাজেডি দিবস

কেমন আছেন নিহতদের স্বজনরা

২০০৬ সালের ২৬ আগস্ট দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে কয়লাখনিবিরোধী আন্দোলনে পুলিশ ও তৎকালীন বিডিআরের গুলিতে নিহত হন তরতাজা যুবক আমিন, সালেকিন ও তরিকুল। তাদের স্মৃতি আঁকড়ে ধরে বেঁচে আছেন মা-বাবা। ফুলবাড়ী আন্দোলনের ১৬ বছর পূর্তি আজ। ২৬ আগস্ট এলেই শুধু গণমাধ্যমকর্মীরা তাদের কছে যান। তা ছাড়া কেউ খোঁজও নেয় না।

নিহতদের মধ্যে তরিকুল সম্ভ্রান্ত পরিবারের হলেও বাঁকি দুজন আমিন ও সালেকিন ছিলেন দুস্থ ও অসহায় পরিবারের। সালেকিন ও তরিকুল ছিলেন শিক্ষার্থী। কিন্তু আমিন ছিলেন তার পরিবারের উপার্জনক্ষম ব্যক্তি। আমিন ও সালেকিনকে হারিয়ে তাদের পরিবার এখন মানবেতর জীবনযাপন করছে।

যা ঘটেছিল সেই দিন
জাতীয় সম্পদ রক্ষা ও উন্মুক্ত খনন পদ্ধতিতে ফুলবাড়ী কয়লাখনির কয়লা উত্তোলনের চক্রান্ত বন্ধের দাবিতে তেল-গ্যাস-খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ-বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটি ওইদিন বহুজাতিক কোম্পানি এশিয়া এনার্জির ফুলবাড়ী অফিস ঘেরাওয়ের কর্মসূচি দেয়। ওই কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে আন্দোলনে যোগ দেয় ফুলবাড়ী সম্মিলিত পেশাজীবী সংগঠন। কয়লাখনি এলাকা ফুলবাড়ী, বিরামপুর, পার্বতীপুর ও নবাবগঞ্জ এই চার উপজেলার কয়লাখনিবিরোধী মানুষ দলবব্ধ হয়ে সেদিন বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে এশিয়া এনার্জির কার্যালয় ঘেরাও করতে যান। ফুলবাড়ী ছোট যমুনা সেতুর পূর্বপাশে পুলিশ-তৎকালীন বিডিআর ওই মিছিলে গুলিবর্ষণ করে। এতে গুলিবিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলেই আমিন, সালেকিন ও তরিকুল ইসলাম নিহত হন।

কেমন আছেন নিহতদের স্বজনরা
ফুলবাড়ী পৌরএলাকার বারোকোনা গ্রামের আব্দুল হামিদের ছেলে মো. আমিনুল ইসলাম। চার ভাইবোনের মধ্যে আমিনই ছিল বড়। আমিনের বাবা কৃষি কাজ করে সংসার ও ছোট ভাইবোনের পড়ালেখা চালাতেন। ১৪ বছরের কিশোর আমিন কাঠমিস্ত্রির কাজ করে বাবাকে আর্থিক সহায়তা করত। ওইদিন সবার মতো আমিনও মিছিলে বেরিয়ে পড়ে। মিছিলে গুলিবর্ষণ শুরু হলে আমিন গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যায়।

আমিনের মা রেহেনা বেগম বলেন, ছেলে দেশের মাটি রক্ষা করতে আন্দোলনে গেল কিন্তু আর ফিরে এল না। আমরা ওইদিন অনেক খোঁজাখুঁজি করে তাকে পাচ্ছিলাম না। পরে রাতে দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তার মরদেহ পেয়েছি। আমিন ছোট থেকেই কর্মঠ ছিল। সে পরিবারের দুর্দশার কথা চিন্তা করে পড়ালেখা বাদ দিয়ে কাঠমিস্ত্রির কাজ করত। কৃষক বাবার অর্থের পাশাপাশি তার অর্থ দিয়ে সংসার চালানোসহ ছেলেমেয়ের লেখাপড়ার খরচ চালানো হতো। কিন্তু ঘাতকদের গুলিতে সন্তান হারিয়ে আজ আমরা মানবেতর জীবনযাপন করছি। আমার বৃদ্ধ স্বামীর কষ্টের টাকায় সংসার চলছে কোনোমতে। ছেলেমেয়েদের পড়ালেখার খরচ ও সংসারে খরচ চালানো তার পক্ষেও আর সম্ভব হচ্ছে না। আমিন মারা যাওয়ার পর ধারদেনা করে বড় মেয়ের বিয়ে দিয়েছে। আজ আমার ছেলে বেঁচে থাকলে আমাদের এতো কষ্টে দিন কাটাতে হতো না।

নবাবগঞ্জ উপজেলার উত্তর শাহাবাজপুর গ্রামের ঝোড়ারপাড়া গ্রামের হাসেন আলীর ছেলে মো. সালেকিন। পাঁচ ভাইবোনের মধ্যে সালেকিন ছিল তৃতীয়। বড়ভাই সোলেমান, এরশাদ ও ছোট বোন হাসিনা ও সর্বকনিষ্ঠ শারীরিক ও মানসিক প্রতিবন্ধী ভাই শাহিন। সালেকিনের বাবা হাসেন আলী অন্যের জমিতে কাজ করে সংসার চালান। ২০০৬ সালে সালেকিন সবে প্রাথমিকের গণ্ডি পেরিয়ে মাধ্যমিক জীবন শুরু করেছিল। গ্রামের সবাইকে আন্দোলনে যেতে দেখে সালেকিনও উৎসাহিত হয়ে ফুলবাড়ী আসে আন্দোলনে। চাচার সঙ্গে ফুলবাড়ী এলেও পরবর্তীতে দুলাভাইয়ের সঙ্গে আন্দোলনে থাকেন। চারিদিকে গুলিবর্ষণ শুরু হলে সেই গুলিতে মাটিতে লুটিয়ে পড়ে সালেকিন।

আমিনের মা রেহেনা বেগম ও সালেকিনের মা শেফালী বেগম

সালেকিনের মা শেফালী বেগম আবেগে আপ্লুত হয়ে বলেন, স্কুল থেকে ফিরেই না খেয়েই ফুলবাড়ী যায় সালেকিন। বার বার বলেছিলাম সেখানে গণ্ডগোল হবে যাস না। কিন্তু তবুও সে বাড়ি থেকে বেড়িয়ে পড়ে। পরে সালেকিন বাড়ি ফিরল ঠিকই, তবে লাশ হয়ে। ২০১১ সালে ধারদেনা করে মেয়ে হাসিনাকে বিয়ে দেই। বর্তমানে আমি, আমার স্বামী ও প্রতিবন্ধী ছেলে শাহিন একখানে বাস করি। স্বামীর বয়স হয়েছে। কোনোমতে মানুষের বাড়িতে কাজ করে আমাদের খাওয়াচ্ছে। প্রতিবন্ধী ছেলেকে রেখে আমিও যেতে পারি না কাজে। সবাই শুধু ২৬ আগস্ট এলেই আমাদের খোঁজখবর নেয়। কেউ তো আমাদের জন্য কিছু করে না। সালেকিন মারা যাওয়ার পর অনেকে শুধু আশ্বাস দিয়ে গেছেন। আমার বৃদ্ধ স্বামী বিছানায় পড়ে গেছে আমাদের না খেয়ে দিন কাটাতে হবে।

ফুলবাড়ী পৌরএলাকার উত্তর সুজাপুর (চাঁদপাড়া) গ্রামের সাবেক পৌর কাউন্সিলর মোকলেছুর রহমানের ছেলে আবু সালেহ মো. তরিকুল ইসলাম। তরিকুল রাজশাহীর নিউ গর্ভমেন্ট কলেজের অনার্স প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। তার বাবা মোকলেছুর রহমান ২০০৬ সালে পৌর কাউন্সিলর ছিলেন। এ ছাড়া চাষাবাদের পাশাপাশি একটি বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক হিসেবে ছিলেন।

মোকলেছুর রহমান বলেন, ২০০৬ সালের ২৪ আগস্ট বৃহস্পতিবার তরিকুল রাজশাহী থেকে ফুলবাড়ী আসতে চায়। পরে তার মা তহমিনা রহমান তাকে আসতে বাধা দিলেও আমি তাকে আসতে বলি। তাকে আসতে বলাটাই আমার জীবনের সবচেয়ে বড় ভুল ছিল। সে যদি না আসত ফুলবাড়ীতে সেইদিন তবে আজ আমার ছেলে বেঁচে থাকত। তরিকুলের বন্ধু-বান্ধবরা আজ আমাদের চোখের সামনে চাকরি করছে। আমার ছেলে থাকলে সেও আজ ভালো কোনো চাকরি করত।

এসএন 

Header Ad
Header Ad

মুন্সীগঞ্জে লঞ্চে ২ তরুণীকে বেল্ট দিয়ে পেটানো সেই যুবক আটক

মুন্সীগঞ্জে লঞ্চে ২ তরুণীকে বেল্ট দিয়ে পেটানো সেই যুবক আটক। ছবি: সংগৃহীত

মুন্সীগঞ্জে লঞ্চে দুই তরুণীকে প্রকাশ্যে বেল্ট দিয়ে পেটানোর ঘটনায় অভিযুক্ত যুবককে আটক করেছে পুলিশ। শনিবার (১০ মে) বেলা দেড়টার দিকে তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য মুন্সীগঞ্জ সদর থানায় নিয়ে যাওয়া হয় বলে নিশ্চিত করেছেন থানার ওসি সাইফুল আলম।

আটক যুবকের নাম নেহাল আহাম্মেদ জিহাদ। তিনি সদর উপজেলার যোগনি ঘাট এলাকার মনির হোসেনের ছেলে।

গত শুক্রবার (৯ মে) সন্ধ্যায় মুন্সীগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনালে নোঙর করা তিনতলা লঞ্চ ‘এম ভি ক্যাপ্টেন’-এ ঘটে এই নৃশংস ঘটনা। ঘটনার ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে শুরু হয় ব্যাপক আলোড়ন।

ভিডিওতে দেখা যায়, আনুমানিক ১৫ থেকে ১৭ বছর বয়সী এক তরুণীকে লঞ্চের সামনের অংশে নিয়ে গিয়ে কোমরের বেল্ট দিয়ে পিটাচ্ছেন এক যুবক। আশপাশে থাকা বহু মানুষ মোবাইলে সেই দৃশ্য ধারণ করছিলেন, কেউ কেউ উল্লাস করছিলেন এবং ঘটনাটির সমর্থনে স্লোগানও দিচ্ছিলেন।

আটককৃত যুবক নেহাল আহাম্মেদ জিহাদ। ছবি: সংগৃহীত

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ ফিরোজ কবির জানান, ঘটনার দিন ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থেকে প্রায় ৩০০-৪০০ তরুণ-তরুণী একটি পিকনিক ও ভ্রমণের উদ্দেশ্যে এম ভি ক্যাপ্টেন লঞ্চ ভাড়া করে। চাঁদপুর ভ্রমণ শেষে ফেরার পথে মুন্সীগঞ্জ লঞ্চঘাটে খাবার কিনতে নেমেছিল কয়েকজন। এ সময় লঞ্চঘাটে উপস্থিত স্থানীয় লোকজন উত্তেজিত হয়ে লঞ্চে উঠে পড়ে এবং যাত্রীদের সঙ্গে বাকবিতণ্ডা ও মারধরে জড়িয়ে পড়ে।

তিনি বলেন, “একপর্যায়ে দুই তরুণীকে লঞ্চের সামনে এনে এক যুবক বেল্ট দিয়ে মারধর করে। এ সময় লঞ্চে ভাঙচুর চালানো হয় এবং কিছু মোবাইল ফোনসহ মালামাল ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগও পাওয়া গেছে।”

পরে সেনাবাহিনী ও পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। লঞ্চটি পরে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে যায়।

সদর থানার ওসি সাইফুল আলম বলেন, “ঘটনার বিষয়ে এখনো কেউ লিখিত অভিযোগ দেয়নি। তবে ভুক্তভোগিরা অভিযোগ করবেন বলে জানিয়েছেন। বিষয়টি নিয়ে নৌ পুলিশও কাজ করছে।”

Header Ad
Header Ad

চট্টগ্রামে বিএনপির তারুণ্য সমাবেশে উপস্থিত তামিম ইকবাল

বিএনপির তারুণ্য সমাবেশে উপস্থিত তামিম ইকবাল। ছবি: সংগৃহীত

তারুণ্যের রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠা’র ডাক দিয়ে চট্টগ্রামের ঐতিহাসিক পলোগ্রাউন্ড মাঠে চলছে বিএনপির তারুণ্য মহাসমাবেশ। শনিবার (১০ মে) বিকেল থেকে শুরু হওয়া এই সমাবেশে উপস্থিত হয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবাল।

বিকেল সোয়া ৪টার দিকে তামিম ইকবালকে মঞ্চে উঠতে দেখা যায়। এরপর তিনি বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী এবং যুবদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি আবদুল মোনায়েম মুন্নার পাশে বসেন।

মঞ্চে আরও উপস্থিত আছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিবসহ দলের কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতৃবৃন্দ। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত তামিমকে মঞ্চে অবস্থান করতে দেখা গেছে।

সমাবেশকে ঘিরে সকাল থেকেই চট্টগ্রামের বিভিন্ন এলাকা থেকে নেতাকর্মীরা মিছিল নিয়ে আসতে শুরু করেন। দুপুর গড়াতেই পলোগ্রাউন্ড মাঠ কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে ওঠে। বিভাগের ৯৯টি উপজেলা থেকে বিএনপির নেতাকর্মীরা এতে অংশ নেন।

আয়োজকরা জানান, সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হবেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। মঞ্চ ও মাঠজুড়ে শোনা যাচ্ছে নানা স্লোগান ও উদ্দীপনামূলক সংগীত, যা পুরো এলাকাকে রূপ দিয়েছে এক উৎসবমুখর পরিবেশে।

Header Ad
Header Ad

শীর্ষ সামরিক ও নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের সঙ্গে মোদির জরুরি বৈঠক

শীর্ষ সামরিক ও নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের সঙ্গে মোদির জরুরি বৈঠক। ছবি: সংগৃহীত

ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে চলমান উত্তেজনার মধ্যেই শীর্ষ সামরিক ও নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের সঙ্গে জরুরি বৈঠক করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। শনিবার (১০ মে) অনুষ্ঠিত এই বৈঠকের খবরটি নিশ্চিত করেছে ভারত সরকারের একটি সূত্র, যা প্রকাশ করেছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা।

বৈঠকে ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভাল এবং তিন বাহিনীর (সেনা, নৌ ও বিমান) প্রধানরা উপস্থিত ছিলেন। তবে বৈঠকে কী আলোচনা হয়েছে, সে বিষয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে।

আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলো মনে করছে, সাম্প্রতিক হামলা ও পাল্টা অভিযানের প্রেক্ষাপটেই এই উচ্চপর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিশেষ করে গত মাসে জম্মু-কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ জন পর্যটক নিহত হওয়ার পর থেকেই অঞ্চলজুড়ে উত্তেজনা বাড়তে থাকে। ভারত এ হামলার জন্য সরাসরি পাকিস্তানকে দায়ী করে।

এর জেরে নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর দুই দেশের সেনাদের মধ্যে টানা ১২ রাত ধরে গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। পরিস্থিতি আরও ঘোলাটে হয় ভারতের সামরিক অভিযানে—‘অপারেশন সিঁদুর’। অভিযানের আওতায় ভারত পাকিস্তানের অন্তত ৯টি স্থানে হামলা চালায়।

এই হামলার জবাবে পাকিস্তানও শুরু করে ‘অপারেশন বুনইয়ানুম মারসুস’। পাকিস্তান সেনাবাহিনী দাবি করেছে, তারা ভারতের এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস করেছে এবং ভারতীয় কিছু সরকারি ওয়েবসাইটে সাইবার হামলা চালিয়ে তা হ্যাক করেছে। যদিও এসব দাবির সত্যতা এখনো নিরপেক্ষভাবে যাচাই করা সম্ভব হয়নি বলে জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

মুন্সীগঞ্জে লঞ্চে ২ তরুণীকে বেল্ট দিয়ে পেটানো সেই যুবক আটক
চট্টগ্রামে বিএনপির তারুণ্য সমাবেশে উপস্থিত তামিম ইকবাল
শীর্ষ সামরিক ও নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের সঙ্গে মোদির জরুরি বৈঠক
টানা দ্বিতীয়বার স্কাই স্পোর্টসের সেরা একাদশে হামজা চৌধুরী
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়টা বাংলাদেশের জন্য একটি বড় ইস্যু: আযম খান
সন্ধ্যায় উপদেষ্টা পরিষদের জরুরি বৈঠক
বিরামপুরে প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহ উদ্‌যাপন
আইপিএলের পর এবার অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত পিএসএল
যমুনা ও সচিবালয়সহ বিভিন্ন এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
বরেণ্য সংগীতশিল্পী মুস্তাফা জামান আব্বাসী মারা গেছেন
মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপে পুড়ছে চুয়াডাঙ্গা
সালিসে নারীর চুল কাটলেন ‘বিচারকরা’
আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে দ্বিতীয় দিনের মতো শাহবাগে অবরোধ
সৌদি পৌঁছেছেন ৩৭১১৫ হজযাত্রী, ৫ জনের মৃত্যু
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মালবাহী ট্রেন উদ্ধারের পর কক্সবাজার এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত
পাপুলের স্ত্রী সাবেক এমপি সেলিনা ইসলাম গ্রেফতার
ভারতের বিরুদ্ধে ‘অপারেশন বুনিয়ান উল মারসুস’ শুরু করল পাকিস্তান
শাহবাগ ছাড়া অন্য কোথাও ‘ব্লকেড’ দিবেন না: হাসনাত আবদুল্লাহ
চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতি নির্বাচনে জয়ী হলেন যারা
ছয়টি ব্যালিস্টিক মিসাইল ছুড়েছে ভারত, পড়েছে নিজেদের রাজ্যেই