শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪ | ১২ শ্রাবণ ১৪৩১
Dhaka Prokash

রশি টানা নৌকায় নদী পারাপারে ৫০ বছর!

'সরকার যায়, সরকার আসে, এমপি যায়, মন্ত্রী আসে, কিন্তু দুঃখের বিষয় আমাদের ইছামতী নদীর উপর একটি সেতু হয় না। ঘোচে না আমাদের দুর্ভাগ, দুঃখ দুর্দশা। অথচ নির্বাচনের সময় সব দলের প্রার্থীরা ইছামতী নদীর উপর ব্রিজ নির্মাণের প্রতিশ্রুতি দিলেও আজও কেউ কথা রাখেনি'। ক্ষোভের সঙ্গে কথা গুলো বলছিলেন রাঙ্গুনিয়া উপজেলার ১নং রাজানগর ইউনিয়নের শিয়ালবুক্ক এলাকার বাসিন্দা আবুল বশর।

চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলার ১নং রাজানগর ও দক্ষিণ রাজানগর ইউনিয়নের উপর দিয়ে বয়ে যাওয়া ইছামতী নদীর উপর স্বাধীনতার দীর্ঘ ৫০ বছর পরেও একটি সেতু নির্মিত না হওয়ায় যুগ যুগ ধরে দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন দুই ইউনিয়নের প্রায় ২০ হাজার মানুষ। বিশেষ করে একটি সেতুর অভাবে উন্নয়ন থেকে বঞ্চিত রাজানগর ইউনিয়নের শিয়ালবুক্ক এলাকার নদীবেষ্টিত ৩ গ্রামের ১০ হাজার মানুষ। স্বাধীনতার দীর্ঘ ৫০ বছর পরেও একটি সেতু নির্মিত না হওয়ায় এই ৩ গ্রামে পড়েনি তেমন একটা উন্নয়নের প্রভাব।

দীর্ঘদিনের দাবীর পরও ইছামতির নদীর ওপর সেতু না হওয়ায় দীর্ঘ ৫০ বছর ধরে রশি টানা নৌকা দিয়ে নদী পার হতে হয় উপজেলা রাজানগর ও দঃ রাজানগর ইউনিয়নের বড়ুয়াপাড়া, হরিণাছড়া, শিয়ালবুক্ক ও ফুলবাগিচাসহ আশেপাশের আরও ৮ গ্রামের ২০ হাজার মানুষকে। চরম দুর্ভাগ ও ঝুঁকি নিয়ে নদী পারাপার করলেও এসব মানুষের কষ্ট যেনো দেখার কেউ নেই।

জানা যায়, চট্টগ্রাম - কাপ্তাই সড়ক ও চট্টগ্রাম-রাঙামাটি সড়কের সংযোগ সড়ক হচ্ছে পারুয়া-রানীরহাট কালীন্দা রাণী সড়ক। উপজেলা ও জেলা শহরে যাতায়েতের একমাত্র পথ হচ্ছে এই সড়ক।

এই কালীন্দা রাণী সড়কটি বয়ে গেছে রাজানগর ও দঃ রাজানগর ইউনিয়নের উপর দিয়ে। আর উক্ত ইউনিয়ন দু'টির উপর দিয়ে প্রবাহিত ইছামতী নদী। নদীর পশ্চিম পাশে রয়েছে ৩টি গ্রাম, পূর্ব পাশে রয়েছে ৫টি গ্রাম। পশ্চিম পাশের ৩ গ্রামের তিনদিক থেকে ঘিরে রেখেছে ইছামতী নদী। অনেকটা দ্বীপের মতো।

এই গ্রামের হাই স্কুল, প্রাইমারি স্কুল, কলেজ ও মাদরাসায় পড়ুয়া প্রায় দুই শতাধিক শিক্ষার্থী জীবনের ঝুঁকি নিয়ে প্রতিদিন রশি টানা নৌকা দিয়ে ইছামতী নদী পার হয়ে রাজাভূবন স্কুল, খন্ডলিয়া পাড়া মাদ্রাসা, আলমশাহ পাড়া কামিল মাদ্রাসা, উত্তর রাঙ্গুনিয়া হাই স্কুল, উত্তর রাঙ্গুনিয়া ডিগ্রি কলেজ, রাণীরহাট কলেজে যাতায়াত করেন।



এছাড়াও প্রতিদিন এপাশ ওপাশের মানুষজন নিত্য কাজে শিয়ালবুক্ক ঘাট দিয়ে এই নদী পারাপার হন। একই সাথে জেলা ও উপজেলা সদরে বিভিন্ন কাজসহ কৃষিকাজে আধুনিক যন্ত্রপাতি দিয়ে চাষাবাদ করা, অফিস-আদালত, হাট-বাজার, অসুস্থদের চিকিৎসাসেবা নিতে যাতায়াত করে এখানকার হাজার হাজার মানুষ। সেতু না থাকায় চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয় পশ্চিম পাড়ের ৩ গ্রামের মানুষদের। বেশী ভোগান্তিতে পড়তে হয় শিশু-নারী ও বৃদ্ধদের। ঘাটে এসে তাদের অপেক্ষা করতে হয় পুরুষদের জন্য। এরপর রশি টেনে নৌকা নিয়ে নদী পার হতে হয়।

বর্ষাকালে এ ভোগান্তি, দুর্দশা তীব্র আকার ধারণ করে। শুধু তাই নয় বর্ষা মৌসুমে এই নদী পার হওয়া অনেক ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে দাঁড়ায়। নদী পার হতে গিয়ে প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার শিকারও হতে হয় এসব গ্রামবাসীদেরকে। প্রায়শ নৌকা ডুবির ঘটনা ঘটে বলে জানান এলাকাবাসী।

এদিকে একটি সেতুর অভাবে নদীর পশ্চিম পাড়ের ৩ গ্রামে অগ্নিকাণ্ড, অসুস্থ রোগীদের নিয়ে হাসপাতালে যাওয়া বা কোনো প্রকার দুর্ঘটনা ঘটলে পুলিশ প্রশাসনের সদস্যরাও দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছাতে পারেনা।

এলাকাবাসীর অভিযোগ দল পাল্টায়, সরকার যায়, সরকার আসে, এমপি যায় মন্ত্রী আসে। কিন্তু ইছামতী নদীর উপর একটা সেতু হয় না। অথচ ভোট এলে সব দলের নেতারাই সেতু নির্মাণের কথা দেন, কিন্তু কথা দিয়েও কেউ কথা রাখেননি। ইছামতী নদীর উপর একটি সেতু নির্মাণ এখন এলাকাবাসীর প্রাণের দাবি।

রোকসানা আক্তার নামে রাজভূবন উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণীর এক ছাত্রী জানান, আমাদেরকে প্রতিদিনই রশি টেনে নৌকা নিয়ে নদী পার হয়ে স্কুলে যেতে হয়। অনেক সময় নৌকা না পেলে স্কুলে পৌঁছাতে দেরি হয়। আর শুষ্ক মৌসুমে হাঁটু পানি পার হতে হয়। বর্ষা মৌসুমে নদীতে পানি বৃদ্ধি পেলেই যাতায়াতে অনেক ভোগান্তি পোহাতে হয়। একটা সেতু হলে আমাদের এই কষ্ট দূর হত।

শিয়ালবুক্ক এলাকার বয়োবৃদ্ধ সুলতান আহমদ বলেন, স্বাধীনতা সংগ্রামের দীর্ঘ ৫০ বছরে কত সরকার এলো গেলো, কত এমপি গেলো মন্ত্রী এলো আমাদের ভাগ্যের কোনো পরিবর্তন হলো না। অথচ ভোট এলে সব দলের প্রার্থীরা ইছামতী নদীর উপর ব্রিজ নির্মাণের প্রতিশ্রুতি দেন। কিন্তু আজও কেউ কথা রাখেনি। দ্রুত ইছামতী নদীতে একটি সেতু নির্মাণের জন্য আমরা সরকারের প্রতি জোর দাবি জানাই।

রাজানগর ইউপি চেয়ারম্যান ও উপজেলা আ. লীগের সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জি: শামসুল আলম বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকে মাননীয় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ এমপির ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় এ পর্যন্ত রাঙ্গুনিয়া উপজেলায় হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে ছোট-বড় প্রায় অর্ধশতাধিক সেতু নির্মাণ করা হয়েছে। তারপরও যদি কোনো নদীতে সেতু না থাকে সেখানে পর্যায়ক্রমে সেতু নির্মাণ করা হবে। ইছামতী নদীর ওইস্থানে সেতু স্থাপনের বিষয়ে আগামী উপজেলা পরিষদের মাসিক সভায় দাবি জানানো হবে।

এ প্রসঙ্গে উপজেলা প্রকৌশলী দিদারুল আলম বলেন, যেসব নদীতে সেতু নির্মাণ প্রয়োজন এমন তালিকা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। তারপরও আমি উক্ত স্থান পরিদর্শন করে প্রয়োজনবোধে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নিকট প্রস্তাব পাঠাবো, যাতে অতি দ্রুত শিয়ালবুক্ক এলাকার ইছামতী নদীতে একটি সেতু নির্মাণ করা হয়।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আতাউল গণি ওসমানী বলেন, রাজানগর ইউনিয়নের শিয়ালবুক্ক নামকস্থানে একটি সেতু স্থাপনে এলাকাবাসীর দাবির বিষয়টি জানতে পারলাম। এলজিইডি কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে দ্রুত পর্যবেক্ষণ করা সংশ্লিষ্ট দপ্তরে বিষয়টি জানানো হবে।
এএজেড

Header Ad

ডিবি হেফাজতে নাহিদসহ কোটা আন্দোলনের তিন সমন্বয়ক

ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের তিন সমন্বয়ককে নিজেদের হেফাজতে নিয়েছে বলে জানিয়েছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। ডিবিতে নেওয়া ওই তিন সমন্বয়ক হলেন- নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ ও আবু বাকের মজুমদার।

ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) প্রধান হারুন অর রশীদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, নিরাপত্তা এবং জিজ্ঞাসাবাদের স্বার্থে তিন সমন্বয়ককে ডিবি কার্যালয়ে আনা হয়েছে।

নাহিদ, আসিফ ও আবু বাকের তিনজনই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী।

গতকাল শুক্রবার বিকেলে গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতাল থেকে এই তিনজনকে তুলে নেওয়ার অভিযোগ উঠে।

গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতাল সূত্র জানিয়েছে, নাহিদ হাসপাতালের সপ্তম তলার ৭০৩ নম্বর কক্ষে আর আসিফ তৃতীয় তলার ৩১১ নম্বর কক্ষে ভর্তি ছিলেন। নাহিদের সঙ্গে তার স্ত্রী আর আসিফের সঙ্গে বাকের ছিলেন।

আগামীকাল চালু হতে পারে মোবাইল ইন্টারনেট

ছবি: সংগৃহীত

সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে এক সপ্তাহের বেশি সময় ধরে বন্ধ রয়েছে দেশের মোবাইল ইন্টারনেট সেবা। ফলে ইন্টারনেট নেটওয়ার্ক থেকে বিচ্ছিন্ন রয়েছেন কয়েক কোটি মানুষ। বিপাকে পড়েছেন এসব ইউজাররা। যদিও দিন দুয়েক আগে চালু করা হয়েছে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট। কিন্তু ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের সংখ্যা কম। সীমিত পরিসরে চালু হওয়া এই ব্রডব্যান্ড নেটওয়ার্কের সুবিধা অনেকেরই নেই।

এদিকে মোবাইল ইন্টারনেট চালুর বিষয়ে গত সপ্তাহে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক জানিয়েছিলেন, রবি-সোমবারের মধ্যেই চালু হবে কাঙ্ক্ষিত মোবাইল ইন্টারনেট।

প্রতিমন্ত্রী পলক আশ্বাস দিয়েছেন, রবি সোমবারের মধ্যেই দেশে পুরোদমে মোবাইল ইন্টারনেট চালু হবে।

তবে মোবাইল ইন্টারনেট চালু হলেও ফেসবুক, মেসেঞ্জার, হোয়াটসঅ্যাপের মতো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো ব্যবহার করা যাবে কি না সে সম্পর্কে স্পষ্ট করে কিছু সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়নি।

এদিকে দেশে ইন্টারনেটের গতি বৃদ্ধি করতে গুগলের ক্যাশ সার্ভার চালুর জন্য আইআইজি অপারেটরদের নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রন কমিশন (বিটিআরসি)।

জানা গেছে, দেশের আইন ও সরকারের নির্দেশনা না মানায় বন্ধ থাকবে মেটার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক। তবে যদি ফেসবুক সরকারের নির্দেশনা মানার নিশ্চয়তা দেয়, তখনই এটি চালুর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে সরকার।

এর আগে, পাঁচ দিন বন্ধ থাকার পর গত ২৩ জুলাই রাতে পরীক্ষামূলকভাবে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা চালু করা হয়। কূটনীতিক পাড়া, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান, বিদ্যুৎ, ফ্রিল্যান্সিং ও প্রযুক্তি এবং রফতানিমুখী খাত অগ্রাধিকার ভিত্তিতে এ সেবা চালু করা হয়। এরপর বুধবার (২৪ জুলাই) রাত থেকে বাসা-বাড়িতেও ইন্টারনেট সেবা মিলছে।

কোটা সংস্কার আন্দোলন ইস্যুতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

'আমাকে নিয়ম শেখানোর দরকার নেই, ওরাই শিখে নিক'

ফাইল ছবি

বাংলাদেশের কোটা সংস্কার আন্দোলন ইস্যুতে কলকাতায় গত ২১ জুলাই পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছিলেন, বাংলাদেশে অশান্তির জেরে কেউ পশ্চিমবঙ্গে আশ্রয় চাইলে তাকে ফেরাবে না রাজ্য সরকার।

মমতার এমন মন্তব্যে আপত্তিও জানিয়েছিল বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে সে কথা স্বীকারও করে নেওয়া হয়েছে। দিল্লি পৌঁছে অবশ্য বিষয়টিকে গুরুত্ব দিতে চাননি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

বাংলাদেশের প্রসঙ্গ নিয়ে প্রশ্ন করা হলে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, আমি যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামো সম্পর্কে খুব ভালোভাবে অবহিত। আমি সাতবারের সাংসদ ছিলাম, দুবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর দায়িত্ব সামলেছি। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নীতি আমি অন্যদের থেকে ভালো জানি। আমাকে শেখানোর দরকার নেই। বরং সঠিক নিয়মগুলো ওরাই শিখে নিক।

একুশে জুলাইয়ের মঞ্চ থেকে মমতা বলেছিলেন, আমি বাংলাদেশ নিয়ে কোনও কথা বলতে পারি না। যা বলার ভারত সরকার বলবে। তবে বাংলাদেশের কোনও অসহায় মানুষ যদি বাংলার দরজা খটখটায় তাহলে আমি তাদের আশ্রয় নিশ্চয়ই দেবো। কারণ রাষ্ট্রপুঞ্জেই সিদ্ধান্ত হয়েছে, উদ্বাস্তু হলে তাকে পাশের এলাকা সম্মান জানাবে। বাংলাদেশ নিয়ে আমরা যেন কোনও প্ররোচনা, উত্তেজনাতে না যাই। ছাত্রছাত্রীদের তাজা প্রাণ চলে যাচ্ছে, তার প্রতি আমাদের সহমর্মিতা রয়েছে।

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এমন মন্তব্য ভালোভাবে নেয়নি বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। বাংলাদেশ কূটনৈতিকভাবেই বিষয়টি নিয়ে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে আপত্তি জানায়। বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়, এই ধরনের মন্তব্যে বিভ্রান্তি বাড়বে।

ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জওসওয়াল জানিয়ে দেন, অন্য কোনও রাষ্ট্র সংক্রান্ত যে কোনও বিষয়ই কেন্দ্রীয় সরকারের অধীন।

সর্বশেষ সংবাদ

ডিবি হেফাজতে নাহিদসহ কোটা আন্দোলনের তিন সমন্বয়ক
আগামীকাল চালু হতে পারে মোবাইল ইন্টারনেট
'আমাকে নিয়ম শেখানোর দরকার নেই, ওরাই শিখে নিক'
‘দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করে ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করতে এ সহিংসতা’
দুর্নীতির দায়ে রাশিয়ার সাবেক প্রতিরক্ষা উপমন্ত্রী গ্রেপ্তার
আজও ঢাকাসহ চার জেলায় কারফিউ শিথিল
আবু সাঈদের পরিবারকে সাড়ে ৭ লাখ টাকা দিল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন
সহিংসতার অভিযোগে ঢাকায় ২০৯ মামলায় গ্রেপ্তার ২৩৫৭
‘মুক্তিযোদ্ধা কোটার বাইরে বাকি ৯৫ শতাংশ নিয়ে আদালতে বোঝাপড়া করব’
কোটা আন্দোলনে নিহত রুদ্রের নামে শাবিপ্রবির প্রধান ফটকের নামকরণ
সহিংসতায় আহতদের চিকিৎসা-রোজগারের ব্যবস্থা করবে সরকার: প্রধানমন্ত্রী
এক সপ্তাহে বঙ্গবন্ধু সেতুতে ৬ কোটি টাকা লোকসান
পাকিস্তানের ইসলামাবাদ-পাঞ্জাবে ১৪৪ ধারা জারি
রিমান্ড শেষে কারাগারে নুরুল হক নুর
ক্ষমতায় থাকার নৈতিক অধিকার নেই সরকারের: মির্জা ফখরুল
নরসিংদী কারাগার থেকে লুট হওয়া ৪৫ অস্ত্র উদ্ধার
বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে নারী এশিয়া কাপের ফাইনালে ভারত
মোবাইল ইন্টারনেট কবে চালু হবে, জানাল বিটিআরসি
পুলিশকে দুর্বল করতেই পরিকল্পিতভাবে হামলা-ধ্বংসযজ্ঞ: ডিবি হারুন
মৃত্যুর দিনক্ষণ গোপন রাখা হয়েছে যে কারণে