শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ১৩ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

সীমান্তে আশ্রয় নেওয়া দেড় হাজার রোহিঙ্গার খোঁজ নেই

শূন্যরেখায় আটকে পড়া ৫৫৮টি পরিবারের প্রায় সাড়ে চার হাজার রোহিঙ্গার মধ্যে দেড় হাজারের বেশি রোহিঙ্গার কোনো খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। সাড়ে চার হাজার রোহিঙ্গার দেখভাল করত আন্তর্জাতিক রেডক্রস ও রেড ক্রিসেন্ট কমিটি (আইআরসিআরসি)। এই সংস্থার দেওয়া রেশনেই চলত তাদের জীবন।

সম্প্রতি মিয়ানমারের নাগরিক রোহিঙ্গাদের সংগঠন 'আরসা ও আরএসও'র সংঘাতের জেরে শূন্য রেখার ক্যাম্প থেকে পালিয়ে বাংলাদেশে এসেছে প্রায় তিন হাজার রোহিঙ্গা।

জরিপ ও অনুসন্ধান চালিয়ে দেখা যাচ্ছে, এদের প্রায় দুই হাজার রোহিঙ্গা আগে থেকেই বিভিন্ন শরণার্থী শিবিরে নিবন্ধিত ছিলেন। কিন্তু নানা কারণে তারা শরণার্থী শিবির ছেড়ে শূন্য রেখার ক্যাম্পে গিয়ে আশ্রয় নিয়েছিলেন।

প্রসঙ্গত, মিয়ানমার সীমান্তে ধারাবাহিক সংঘাতের এক পর্যায়ে গত ১৮ জানুয়ারি নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার কোনারপাড়া শূন্যরেখা ক্যাম্পে আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি (আরসা) এবং আরাকান রোহিঙ্গা সলিডারিটি অরগানাইজেশনের (আরএসও) মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। এতে একজন নিহত এবং এক শিশুসহ দুই রোহিঙ্গা আহত হন। ওইদিন পুরো ক্যাম্পটিতে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। তখন প্রাণে বাঁচতে ক্যাম্প ছাড়তে বাধ্য হন সেখানকার রোহিঙ্গারা। তাদের একটি অংশ বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার তুমব্রু সীমান্তে এসে আশ্রয় নেয়। পরে সেখানেই খোলা আকাশের নীচে অস্থায়ী সামিয়ানা টাঙ্গিয়ে গত দুই সপ্তাহ ধরে তারা জীবন কাটাচ্ছেন।

অনুসন্ধানে আরও জানা যায়, এসব রোহিঙ্গার বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে প্রশাসন, আরআরআরসি, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিদের নিয়ে একটি জাতীয় টাস্কফোর্স কমিটি গঠিত হয়। সেই কমিটি গত রবিবার ও সোমবার দুই দিনে তাদের গণনার কাজ শেষ করে। এরপর মঙ্গলবার জরিপের ফলাফল ঘোষণা করে শরণার্থী, ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশন (আরআরআরসি)।

ঘোষিত জরিপের ফলাফলে জানানো হয়, শূন্য রেখা থেকে পালিয়ে তুমব্রু সীমান্তে আশ্রয় নিয়েছে ৫৫৮টি রোহিঙ্গা পরিবারের ২ হাজার ৯৭০ জন সদস্য। তাদের উখিয়া ও টেকনাফের বিভিন্ন ক্যাম্পে স্থানান্তরের জন্য সিদ্ধান্ত নিয়েছে টাস্কফোর্স।

জানা গেছে, পালিয়ে আসা রোহিঙ্গার বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে একটি জাতীয় টাস্কফোর্স কমিটি গঠন করা হয়েছে। এরই অংশ হিসেবে এসব রোহিঙ্গা আগে থেকে কোনো ক্যাম্পে নিবন্ধিত কি-না সেটাও যাচাই-বাছাই করা হয়। যাচাই-বাছাই শেষে জানানো হয়, এদের মধ্যে দুই-তৃতীয়াংশ রোহিঙ্গা আগে থেকেই কক্সবাজারের বিভিন্ন ক্যাম্পের নিবন্ধিত বাসিন্দা। পরে কোনো সময় তারা সেখান থেকে শূন্য রেখায় গিয়েছেন। বাকি এক-তৃতীয়াংশ অনিবন্ধিত। তারা আগে থেকেই শূন্য রেখার ক্যাম্পে বসবাস করছিলেন।

তাহলে প্রায় দুই হাজার রোহিঙ্গা কেন শিবির ছেড়ে সেখানে গিয়েছিলেন- এর জবাবে শরণার্থী, ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মো. মিজানুর রহমান চৌধুরী বলেন, ‘অনেকগুলো কারণ থাকতে পারে। দুটি স্থানের ক্যাম্পের ব্যবস্থাপনা সম্পূর্ণ আলাদা। দুটি জায়গায় দুটি তরফ থেকে রেশন ও অন্যান্য সুবিধা পেয়ে থাকেন রোহিঙ্গারা। তখন ডবল রেশনের লোভেও তারা সেখানে যেতে পারেন।’

তিনি বলেন, ‘শূন্য রেখায় বাংলাদেশ বা মিয়ানমারের প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কারও কোনো প্রভাব নেই। অনেক সময় দেখা যায়, এখানে শিবিরে রোহিঙ্গারা অপরাধ করে। তাদের নামে মামলা ও গ্রেপ্তারি পরোয়ানা হয়। সেই মামলা থেকে বাঁচতে তারা সেখানে চলে যায়। ফলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তাদের নাগাল পায় না। ফলে অপরাধ করে পার পেতে সেখানে চলে যেতে পারেন। সেটাও হতে পারে।’

নিষেধাজ্ঞার পরেও তারা ক্যাম্প ছেড়ে বেরিয়ে শূন্য রেখায় কীভাবে গেল- এমন প্রশ্নের জবাবে মিজানুর রহমান আরও বলেন, ‘এখানে আমাদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নিরাপত্তার দায়িত্বে আছে। তারা সবটুকুই করেন। বিরাট ক্যাম্প। এখানকার নিবন্ধিত রোহিঙ্গাদের মধ্যে কেউ অপরাধী হলে সেটা আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দেখবে।

রোহিঙ্গা ক্যাম্পের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা ১৪ এপিবিএনের অধিনায়ক অতিরিক্ত উপ-মহাপরিদর্শক সৈয়দ হারুন অর রশিদ বলেন, ক্যাম্পের নিরাপত্তায় সর্বোচ্চ জোরদার করা হয়েছে। তারপরও চোরাই পথে হয়তো কেউ কেউ বাইরে চলে যায়। তাদের ধরে আবার ক্যাম্পে ফিরিয়ে আনা হয়।

তিনি আরও বলেন, এখন রোহিঙ্গাদের মধ্যে যারা মামলার আসামি তারা ক্যাম্পে ফিরলে অবশ্যই আমরা তাদের গ্রেপ্তার করব। আইনের আশ্রয় নেব।

এদিকে আরআরআরসির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, নিবন্ধিতদের স্ব স্ব ক্যাম্পেই ফেরত পাঠানো হবে। যাদের বিরুদ্ধে মামলা ও অপরাধে জড়িত থাকার অভিযোগ আছে তা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে জানিয়ে দেওয়া হবে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নিজেরাও এ ব্যাপারে তথ্য সংগ্রহ করছে। নিবন্ধনের আওতায় থাকা রোহিঙ্গাদের আপাতত উখিয়ার কুতুপালং ক্যাম্প সংলগ্ন ট্রানজিট ক্যাম্পে রাখা হবে।

শূন্য রেখায় থাকা সাড়ে চার হাজার রোহিঙ্গার মধ্যে দুই হাজার ৯৭০ জন রোহিঙ্গার তথ্য পাওয়া গেলেও বাকিরা কোথায় তা বলতে পারছেন না কেউ। তবে এ ব্যাপারে প্রশাসন খোঁজ-খবর নিচ্ছে জানিয়ে আরআরআরসি মিজানুর রহমান চৌধুরী বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, এসব রোহিঙ্গাদের কেউ কেউ মিয়ানমারের অভ্যন্তরে চলে গেছে বা বাংলাদেশের কোথাও আত্মগোপন করেছে অথবা বিভিন্ন ক্যাম্পে আশ্রয় নিয়েছে।

এসআইএইচ


Header Ad

থাই প্রধানমন্ত্রীর গভর্নমেন্ট হাউসে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে শেখ হাসিনা

ছবি: সংগৃহীত

থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী স্রেথা থাভিসিনের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে অংশ নিয়েছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) সকালে থাই প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় গভর্নমেন্ট হাউসে যান তিনি। এ সময় থাই প্রধানমন্ত্রী জাঁকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান।

শুরুতে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সেখানে থাই কুহ ফাহ বিল্ডিংয়ের সামনের লনে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানানো হয়। এসময় থাইল্যান্ডের সশস্ত্র বাহিনীর একটি চৌকস দল কর্তৃক প্রদত্ত গার্ড অব অনার পরিদর্শন করেন প্রধানমন্ত্রী। পরে স্রেথা থাভিসিন তার মন্ত্রিসভার সদস্যদের শেখ হাসিনার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেন। শেখ হাসিনা পরে সরকারী ভবনের অতিথি বইয়ে স্বাক্ষর করেন।

এ বৈঠকে দুই দেশের মধ্যে সহযোগিতা জোরদার করতে দুই প্রধানমন্ত্রীর উপস্থিতিতে বেশ কয়েকটি দ্বিপাক্ষিক নথিতে স্বাক্ষর হওয়ার কথা রয়েছে।

সরকারি বাসভবন ত্যাগের আগে শেখ হাসিনা সেখানে আনুষ্ঠানিক মধ্যাহ্নভোজে যোগ দেবেন বলে আশা করা হচ্ছে।

বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী তার থাই প্রধানমন্ত্রীর আমন্ত্রণে থাইল্যান্ডে ছয় দিনের সরকারি সফর করছেন।

আগুন নেভাতে দেরি হওয়ায় ফায়ার সার্ভিসের গাড়িতে হামলা, ২ ফায়ারম্যান আহত

ছবি: সংগৃহীত

দিনাজপুরের কাহারোলে পেট্রোল পাম্পে আগুন নেভাতে দেরি হওয়ায় জনতার হামলায় ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের দুই সদস্য আহত হয়েছেন এবং পানিবাহী একটি ট্রাক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

আহতরা হলেন- দিনাজপুরের বীরগঞ্জ উপজেলা ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের রেজাউল করিম ও গাড়িচালক মোতালেব হোসেন। আহতদের দিনাজপুর এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

স্থানীয়রা জানান, বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সন্ধ্যা ৮টার দিকে দিনাজপুর-পঞ্চগড় মহাসড়কের কাহারোল উপজেলার দশমাইল এলাকায় আরিফ ফিলিং স্টেশনে লরি থেকে রিজার্ভ ট্যাংকে পেট্রোল নামানোর সময় আগুন লাগে। দ্রুত আগুন ছড়িয়ে পড়ে গোটা এলাকায়।

আগুন ছড়িয়ে পড়ায় আরও ২টি ট্যাংকে আগুন লেগে পুড়ে যায়। খবর পেয়ে কাহারোল উপজেলা থেকে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে ঘটনাস্থলে গেলেও মহাসড়কে প্রচণ্ড যানজটে ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি আসতে দেরি করে। তারা ঘটনাস্থলে পৌঁছালে সেখানে থাকা ২৫ থেকে ৩০ জন ব্যক্তি লোহার অ্যাঙ্গেল ও ধারালো অস্ত্র নিয়ে তাদের ওপর হামলা চালায়। এতে পানি বহনকারী ট্রাকের ইন্সপেক্টর ও চালকসহ দুই সদস্য মারাত্মকভাবে আহত হয়।

খবর পেয়ে কাহারোলের ইউএনও আমিনুল ইসলাম ঘটনাস্থলে ছুটে যান। তিনি জানান, লরি থেকে পেট্রোল নামানোর সময় অগ্নিকাণ্ড ঘটে। ফায়ারম্যানদের ওপর হামলা চালানোয় আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।

 

পাবনায় অগ্রণী ব্যাংকের ভল্ট থেকে ১০ কোটি টাকা আত্নসাৎ, গ্রেপ্তার ৩

ছবি: সংগৃহীত

পাবনার সাঁথিয়ায় অগ্রণী ব্যাংক কাশিনাথপুর শাখার ভল্ট থেকে ১০ কোটি ১৩ লাখ ৬২ হাজার ৩৭৮ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ পাওয়া গেছে ব্যাংকের প্রধান তিন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় ওই তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) দুপুরে অগ্রণী ব্যাংক কাশিনাথপুর শাখা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। দিনভর নানা তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ ও জিজ্ঞাসাবাদ শেষে রাতে তাদেরকে সাঁথিয়া থানায় নিয়ে আসে পুলিশ।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- সাঁথিয়া উপজেলার কাশিনাথপুর এলাকার মৃত জান বক্সের ছেলে ও অগ্রণী ব্যাংক কাশিনাথপুর শাখার প্রিন্সিপাল অফিসার আবু জাফর, সুজানগর দুর্গাপুর গ্রামের বাসিন্দা ও ব্যাংকের ব্যবস্থাপক হারুন বিন সালাম এবং বেড়া উপজেলার নতুন ভারেঙ্গা গ্রামের মৃত শুশীল চক্রবতীর্র ছেলে ব্যাংকের ক্যাশিয়ার সুব্রত চক্রবতী। ক্যাশিয়ার সুব্রত চক্রবর্তী টাকা আত্মসাতের কথা স্বীকার করেছেন।

গ্রেপ্তার প্রিন্সিপাল অফিসার আবু জাফর ও ক্যাশিয়ার সুব্রত চক্রবতী 

সাঁথিয়া থানা ও অগ্রণী ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে খবর পেয়ে অগ্রণী ব্যাংক রাজশাহী বিভাগীয় ও পাবনা আঞ্চলিক শাখা থেকে পাঁচজন কর্মকর্তা বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিকে আকস্মিক অগ্রণী ব্যাংক কাশিনাথপুর শাখায় অডিটে আসেন। অডিট শেষে সেখানে ১০ কোটি ১৩ লাখ ৬২ হাজার ৩৭৮ টাকার আর্থিক অনিয়ম দেখতে পান। পরে ওই অডিট কর্মকর্তারা সাঁথিয়া থানায় অবহিত করলে পুলিশ অভিযুক্ত ওই তিনজনকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে। এ ঘটনায় অগ্রণী ব্যাংক পাবনা আঞ্চলিক শাখার উপমহাব্যবস্থাপক রেজাউল শরীফ বাদী হয়ে সাঁথিয়া থানায় অভিযোগ দায়ের করেন।

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে সাঁথিয়া থানা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ আনোয়ার হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, ব্যাংকের তিন কর্মকর্তাকে ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে। শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) আদালতে প্রেরণ করা হবে।

তিনি আরও বলেন, অর্থ আত্মসাৎ ও অন্যান্য বিষয়ে দুদক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।

সর্বশেষ সংবাদ

থাই প্রধানমন্ত্রীর গভর্নমেন্ট হাউসে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে শেখ হাসিনা
আগুন নেভাতে দেরি হওয়ায় ফায়ার সার্ভিসের গাড়িতে হামলা, ২ ফায়ারম্যান আহত
পাবনায় অগ্রণী ব্যাংকের ভল্ট থেকে ১০ কোটি টাকা আত্নসাৎ, গ্রেপ্তার ৩
মৃত্যুর দু’বছর পর ব্রুনাই থেকে দেশে ফিরছে দুই প্রবাসীর লাশ
৪৬তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা চলছে
পরিবারের অমতে বিয়ে, স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
সৌদির যেকোনো ভিসা থাকলেই ওমরাহ পালন করা যাবে
নাটোরে বোনের বৌভাতে গিয়ে একে একে তিন ভাইয়ের মৃত্যু
জনপ্রতি ১২-১৪ লাখ চুক্তিতে প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগের প্রশ্নফাঁস, গ্রেপ্তার ৫
কুড়িগ্রামে হিট স্ট্রোকে নারীর মৃত্যু
রবিবার খুলছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, শনিবারও চলবে ক্লাস
বাংলাদেশের উন্নতি দেখে এখন লজ্জিত হই: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
মৌসুমের সর্বোচ্চ ৩৯.২ ডিগ্রি তাপমাত্রায় পুড়ছে নওগাঁ
চেন্নাইয়ের হয়ে খেলা সবসময় স্বপ্ন ছিল: মোস্তাফিজ
বৃষ্টি কামনায় টাঙ্গাইলে ইস্তিস্কার নামাজ আদায়
মোবাইল ইন্টারনেট গতিতে আরও ৬ ধাপ পেছালো বাংলাদেশ
বৃষ্টি কবে হবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
এফডিসিতে ইউটিউবার প্রবেশ নিষিদ্ধ চাইলেন অঞ্জনা
অনির্দিষ্টকালের জন্য চুয়েট বন্ধ ঘোষণা, ক্ষোভে বাসে আগুন দিল শিক্ষার্থীরা
থাইল্যান্ডে হিট স্ট্রোকে ৩০ জনের মৃত্যু