শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪ | ১২ শ্রাবণ ১৪৩১
Dhaka Prokash

সীমান্তে আশ্রয় নেওয়া দেড় হাজার রোহিঙ্গার খোঁজ নেই

শূন্যরেখায় আটকে পড়া ৫৫৮টি পরিবারের প্রায় সাড়ে চার হাজার রোহিঙ্গার মধ্যে দেড় হাজারের বেশি রোহিঙ্গার কোনো খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। সাড়ে চার হাজার রোহিঙ্গার দেখভাল করত আন্তর্জাতিক রেডক্রস ও রেড ক্রিসেন্ট কমিটি (আইআরসিআরসি)। এই সংস্থার দেওয়া রেশনেই চলত তাদের জীবন।

সম্প্রতি মিয়ানমারের নাগরিক রোহিঙ্গাদের সংগঠন 'আরসা ও আরএসও'র সংঘাতের জেরে শূন্য রেখার ক্যাম্প থেকে পালিয়ে বাংলাদেশে এসেছে প্রায় তিন হাজার রোহিঙ্গা।

জরিপ ও অনুসন্ধান চালিয়ে দেখা যাচ্ছে, এদের প্রায় দুই হাজার রোহিঙ্গা আগে থেকেই বিভিন্ন শরণার্থী শিবিরে নিবন্ধিত ছিলেন। কিন্তু নানা কারণে তারা শরণার্থী শিবির ছেড়ে শূন্য রেখার ক্যাম্পে গিয়ে আশ্রয় নিয়েছিলেন।

প্রসঙ্গত, মিয়ানমার সীমান্তে ধারাবাহিক সংঘাতের এক পর্যায়ে গত ১৮ জানুয়ারি নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার কোনারপাড়া শূন্যরেখা ক্যাম্পে আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি (আরসা) এবং আরাকান রোহিঙ্গা সলিডারিটি অরগানাইজেশনের (আরএসও) মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। এতে একজন নিহত এবং এক শিশুসহ দুই রোহিঙ্গা আহত হন। ওইদিন পুরো ক্যাম্পটিতে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। তখন প্রাণে বাঁচতে ক্যাম্প ছাড়তে বাধ্য হন সেখানকার রোহিঙ্গারা। তাদের একটি অংশ বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার তুমব্রু সীমান্তে এসে আশ্রয় নেয়। পরে সেখানেই খোলা আকাশের নীচে অস্থায়ী সামিয়ানা টাঙ্গিয়ে গত দুই সপ্তাহ ধরে তারা জীবন কাটাচ্ছেন।

অনুসন্ধানে আরও জানা যায়, এসব রোহিঙ্গার বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে প্রশাসন, আরআরআরসি, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিদের নিয়ে একটি জাতীয় টাস্কফোর্স কমিটি গঠিত হয়। সেই কমিটি গত রবিবার ও সোমবার দুই দিনে তাদের গণনার কাজ শেষ করে। এরপর মঙ্গলবার জরিপের ফলাফল ঘোষণা করে শরণার্থী, ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশন (আরআরআরসি)।

ঘোষিত জরিপের ফলাফলে জানানো হয়, শূন্য রেখা থেকে পালিয়ে তুমব্রু সীমান্তে আশ্রয় নিয়েছে ৫৫৮টি রোহিঙ্গা পরিবারের ২ হাজার ৯৭০ জন সদস্য। তাদের উখিয়া ও টেকনাফের বিভিন্ন ক্যাম্পে স্থানান্তরের জন্য সিদ্ধান্ত নিয়েছে টাস্কফোর্স।

জানা গেছে, পালিয়ে আসা রোহিঙ্গার বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে একটি জাতীয় টাস্কফোর্স কমিটি গঠন করা হয়েছে। এরই অংশ হিসেবে এসব রোহিঙ্গা আগে থেকে কোনো ক্যাম্পে নিবন্ধিত কি-না সেটাও যাচাই-বাছাই করা হয়। যাচাই-বাছাই শেষে জানানো হয়, এদের মধ্যে দুই-তৃতীয়াংশ রোহিঙ্গা আগে থেকেই কক্সবাজারের বিভিন্ন ক্যাম্পের নিবন্ধিত বাসিন্দা। পরে কোনো সময় তারা সেখান থেকে শূন্য রেখায় গিয়েছেন। বাকি এক-তৃতীয়াংশ অনিবন্ধিত। তারা আগে থেকেই শূন্য রেখার ক্যাম্পে বসবাস করছিলেন।

তাহলে প্রায় দুই হাজার রোহিঙ্গা কেন শিবির ছেড়ে সেখানে গিয়েছিলেন- এর জবাবে শরণার্থী, ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মো. মিজানুর রহমান চৌধুরী বলেন, ‘অনেকগুলো কারণ থাকতে পারে। দুটি স্থানের ক্যাম্পের ব্যবস্থাপনা সম্পূর্ণ আলাদা। দুটি জায়গায় দুটি তরফ থেকে রেশন ও অন্যান্য সুবিধা পেয়ে থাকেন রোহিঙ্গারা। তখন ডবল রেশনের লোভেও তারা সেখানে যেতে পারেন।’

তিনি বলেন, ‘শূন্য রেখায় বাংলাদেশ বা মিয়ানমারের প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কারও কোনো প্রভাব নেই। অনেক সময় দেখা যায়, এখানে শিবিরে রোহিঙ্গারা অপরাধ করে। তাদের নামে মামলা ও গ্রেপ্তারি পরোয়ানা হয়। সেই মামলা থেকে বাঁচতে তারা সেখানে চলে যায়। ফলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তাদের নাগাল পায় না। ফলে অপরাধ করে পার পেতে সেখানে চলে যেতে পারেন। সেটাও হতে পারে।’

নিষেধাজ্ঞার পরেও তারা ক্যাম্প ছেড়ে বেরিয়ে শূন্য রেখায় কীভাবে গেল- এমন প্রশ্নের জবাবে মিজানুর রহমান আরও বলেন, ‘এখানে আমাদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নিরাপত্তার দায়িত্বে আছে। তারা সবটুকুই করেন। বিরাট ক্যাম্প। এখানকার নিবন্ধিত রোহিঙ্গাদের মধ্যে কেউ অপরাধী হলে সেটা আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দেখবে।

রোহিঙ্গা ক্যাম্পের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা ১৪ এপিবিএনের অধিনায়ক অতিরিক্ত উপ-মহাপরিদর্শক সৈয়দ হারুন অর রশিদ বলেন, ক্যাম্পের নিরাপত্তায় সর্বোচ্চ জোরদার করা হয়েছে। তারপরও চোরাই পথে হয়তো কেউ কেউ বাইরে চলে যায়। তাদের ধরে আবার ক্যাম্পে ফিরিয়ে আনা হয়।

তিনি আরও বলেন, এখন রোহিঙ্গাদের মধ্যে যারা মামলার আসামি তারা ক্যাম্পে ফিরলে অবশ্যই আমরা তাদের গ্রেপ্তার করব। আইনের আশ্রয় নেব।

এদিকে আরআরআরসির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, নিবন্ধিতদের স্ব স্ব ক্যাম্পেই ফেরত পাঠানো হবে। যাদের বিরুদ্ধে মামলা ও অপরাধে জড়িত থাকার অভিযোগ আছে তা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে জানিয়ে দেওয়া হবে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নিজেরাও এ ব্যাপারে তথ্য সংগ্রহ করছে। নিবন্ধনের আওতায় থাকা রোহিঙ্গাদের আপাতত উখিয়ার কুতুপালং ক্যাম্প সংলগ্ন ট্রানজিট ক্যাম্পে রাখা হবে।

শূন্য রেখায় থাকা সাড়ে চার হাজার রোহিঙ্গার মধ্যে দুই হাজার ৯৭০ জন রোহিঙ্গার তথ্য পাওয়া গেলেও বাকিরা কোথায় তা বলতে পারছেন না কেউ। তবে এ ব্যাপারে প্রশাসন খোঁজ-খবর নিচ্ছে জানিয়ে আরআরআরসি মিজানুর রহমান চৌধুরী বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, এসব রোহিঙ্গাদের কেউ কেউ মিয়ানমারের অভ্যন্তরে চলে গেছে বা বাংলাদেশের কোথাও আত্মগোপন করেছে অথবা বিভিন্ন ক্যাম্পে আশ্রয় নিয়েছে।

এসআইএইচ


Header Ad

কোটা সংস্কার আন্দোলন ইস্যুতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

'আমাকে নিয়ম শেখানোর দরকার নেই, ওরাই শিখে নিক'

ফাইল ছবি

বাংলাদেশের কোটা সংস্কার আন্দোলন ইস্যুতে কলকাতায় গত ২১ জুলাই পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছিলেন, বাংলাদেশে অশান্তির জেরে কেউ পশ্চিমবঙ্গে আশ্রয় চাইলে তাকে ফেরাবে না রাজ্য সরকার।

মমতার এমন মন্তব্যে আপত্তিও জানিয়েছিল বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে সে কথা স্বীকারও করে নেওয়া হয়েছে। দিল্লি পৌঁছে অবশ্য বিষয়টিকে গুরুত্ব দিতে চাননি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

বাংলাদেশের প্রসঙ্গ নিয়ে প্রশ্ন করা হলে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, আমি যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামো সম্পর্কে খুব ভালোভাবে অবহিত। আমি সাতবারের সাংসদ ছিলাম, দুবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর দায়িত্ব সামলেছি। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নীতি আমি অন্যদের থেকে ভালো জানি। আমাকে শেখানোর দরকার নেই। বরং সঠিক নিয়মগুলো ওরাই শিখে নিক।

একুশে জুলাইয়ের মঞ্চ থেকে মমতা বলেছিলেন, আমি বাংলাদেশ নিয়ে কোনও কথা বলতে পারি না। যা বলার ভারত সরকার বলবে। তবে বাংলাদেশের কোনও অসহায় মানুষ যদি বাংলার দরজা খটখটায় তাহলে আমি তাদের আশ্রয় নিশ্চয়ই দেবো। কারণ রাষ্ট্রপুঞ্জেই সিদ্ধান্ত হয়েছে, উদ্বাস্তু হলে তাকে পাশের এলাকা সম্মান জানাবে। বাংলাদেশ নিয়ে আমরা যেন কোনও প্ররোচনা, উত্তেজনাতে না যাই। ছাত্রছাত্রীদের তাজা প্রাণ চলে যাচ্ছে, তার প্রতি আমাদের সহমর্মিতা রয়েছে।

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এমন মন্তব্য ভালোভাবে নেয়নি বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। বাংলাদেশ কূটনৈতিকভাবেই বিষয়টি নিয়ে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে আপত্তি জানায়। বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়, এই ধরনের মন্তব্যে বিভ্রান্তি বাড়বে।

ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জওসওয়াল জানিয়ে দেন, অন্য কোনও রাষ্ট্র সংক্রান্ত যে কোনও বিষয়ই কেন্দ্রীয় সরকারের অধীন।

‘দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করে ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করতে এ সহিংসতা’

ছবি: সংগৃহীত

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করে দিয়ে আগের মতো ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করতে এমন সহিংসতা চালানো হয়েছে ।

শনিবার (২৭ জুলাই) সকালে সহিংসতায় আহতদের দেখতে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ট্রমাটোলজি অ্যান্ড অর্থপেডিক রিহ্যাবিলিটেশন-নিটোর (পঙ্গু হাসপাতাল) পরিদর্শনে গিয়ে এ মন্তব্য করেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এর বিচার দেশবাসীর কাছে চাই। আন্দোলনের নামে এতোগুলো পরিবারের ক্ষতি হলো এর দায়িত্ব্য কার? আহতদের চিকিৎসার সব ধরনের ব্যবস্থা করবে সরকার।’

বিস্তারিত আসছে......

দুর্নীতির দায়ে রাশিয়ার সাবেক প্রতিরক্ষা উপমন্ত্রী গ্রেপ্তার

ছবি: সংগৃহীত

দুর্নীতির দায়ে রাশিয়ার সাবেক প্রতিরক্ষা উপমন্ত্রী দিমিত্রি বুলগাকভকে গ্রেপ্তার করেছে দেশটির কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা সংস্থা ফেডারেল সিকিউরিটি সার্ভিস (এফএসবি)। রুশ সংবাদমাধ্যম ইন্টারফ্যাক্সের বরাত দিয়ে এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে রয়টার্স।

দিমিত্রি বুলকাভ রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের রসদ বিভাগের প্রধান ছিলেন। দুর্নীতির অভিযোগ ওঠার পর ২০২২ সালের সেপ্টেম্বর মাসে পদচ্যুত করা হয় তাকে। তারপর তার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হয়। তদন্তে অভিযোগের সত্যতা সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়ার পর তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে ইন্টারফ্যাক্সকে জানিয়েছেন এফএসবির এক কর্মকর্তা।

বস্তুত, দিমিত্রি বুলগাকভের দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়ার অভিযোগ গত বেশ কয়েক বছরের মধ্যে রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সবচেয়ে বড় কেলেঙ্কারিগুলোর মধ্যে একটি। এর আগে গত ২৩ এপ্রিল রুশ প্রতিরক্ষা উপমন্ত্রী তিমুর ইভানভের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ ওঠার পর তাকে পদচ্যুত ও গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। তিমুর ইভানভ সাবেক রুশ প্রতিরক্ষামন্ত্রী সের্গেই শোইগুর ঘনিষ্ঠ ছিলেন।

তারপর থেকে এ পর্যন্ত প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের ৫ জন বর্তমান ও সাবেক কর্মকর্তা-মন্ত্রীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এদের মধ্যে সর্বশেষ গ্রেপ্তার হলেন বুলগাকভ। তার গ্রেপ্তারের পর রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের কার্যালয় ক্রেমলিন এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, প্রতিরক্ষা ও সামরিক খাতকে দুর্নীতিমুক্ত রাখতে সরকার বদ্ধ পরিকর।

৬৯ বছর বয়সী বুলগাকভ রুশ সরকারের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রীদের একজন ছিলেন। সেনাবাহিনীতে তার বেশ প্রভাব ছিল। সামরিক খাতে অবদানের জন্য বেশ কিছু পদক ও সম্মাননা পেয়েছেন তিনি। রাশিয়ার সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় সম্মাননা ‘হিরো অব রাশিয়া’-ও পেয়েছেন তিনি।

 

সর্বশেষ সংবাদ

'আমাকে নিয়ম শেখানোর দরকার নেই, ওরাই শিখে নিক'
‘দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করে ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করতে এ সহিংসতা’
দুর্নীতির দায়ে রাশিয়ার সাবেক প্রতিরক্ষা উপমন্ত্রী গ্রেপ্তার
আজও ঢাকাসহ চার জেলায় কারফিউ শিথিল
আবু সাঈদের পরিবারকে সাড়ে ৭ লাখ টাকা দিল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন
সহিংসতার অভিযোগে ঢাকায় ২০৯ মামলায় গ্রেপ্তার ২৩৫৭
‘মুক্তিযোদ্ধা কোটার বাইরে বাকি ৯৫ শতাংশ নিয়ে আদালতে বোঝাপড়া করব’
কোটা আন্দোলনে নিহত রুদ্রের নামে শাবিপ্রবির প্রধান ফটকের নামকরণ
সহিংসতায় আহতদের চিকিৎসা-রোজগারের ব্যবস্থা করবে সরকার: প্রধানমন্ত্রী
এক সপ্তাহে বঙ্গবন্ধু সেতুতে ৬ কোটি টাকা লোকসান
পাকিস্তানের ইসলামাবাদ-পাঞ্জাবে ১৪৪ ধারা জারি
রিমান্ড শেষে কারাগারে নুরুল হক নুর
ক্ষমতায় থাকার নৈতিক অধিকার নেই সরকারের: মির্জা ফখরুল
নরসিংদী কারাগার থেকে লুট হওয়া ৪৫ অস্ত্র উদ্ধার
বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে নারী এশিয়া কাপের ফাইনালে ভারত
মোবাইল ইন্টারনেট কবে চালু হবে, জানাল বিটিআরসি
পুলিশকে দুর্বল করতেই পরিকল্পিতভাবে হামলা-ধ্বংসযজ্ঞ: ডিবি হারুন
মৃত্যুর দিনক্ষণ গোপন রাখা হয়েছে যে কারণে
অলিম্পিক উদ্বোধনের আগেই প্যারিসে উচ্চগতির রেল নেটওয়ার্কে ভয়াবহ হামলা
তারেক রহমানের নির্দেশেই রাষ্ট্রের ওপর হামলা হয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী