শনিবার, ৪ মে ২০২৪ | ২১ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

বিদ্যুৎ উৎপাদন এখন ব্যয়বহুল জিনিস: জুনায়েদ সাকি

রংপুরে গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেছেন, সরকার বিদ্যুৎ উৎপাদনের নামে উন্নয়নের কথা বলছেন। বাস্তবে এই বিদ্যুৎ উৎপাদন এখন একটা ব্যয়বহুল জিনিসে পরিণত হয়েছে। সরকারের বিদ্যুৎ নীতি যেভাবে চলছে, তাতে এই বিদ্যুৎ এখন আমদানি নির্ভর হয়ে গেছে।

জ্বালানি দিক থেকেও বিদ্যুৎ আমদানি নির্ভর, উৎপাদিত বিদ্যুৎও আমদানি নির্ভর। শনিবার (১৮ মার্চ) সন্ধ্যায় বাংলাদেশ কৃষক-মজুর সংহতির দুই দিন ব্যাপী ১ম কেন্দ্রীয় সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে রংপুর সরকারি সিটি কলেজ সংলগ্ন ঈদগাহ মাঠে এ কথা বলেন।

সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ কৃষক মজুর সংহতির কেন্দ্রীয় কমিটির আহ্বায়ক দেওয়ান আবদুর রশিদ নীলু।বক্তব্য রাখেন ভাসানী গবেষক ও প্রামাণ্যচিত্র নির্মাতা সৌমিত্র দস্তিদার, কৃষক নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা আমজাদ হোসেন, কিষানী সংগঠক মাহমুদা খানম।

জোনায়েদ সাকি বলেন, এই আমদানি নির্ভরতা এবং কতিপয় ব্যবসায়ী গোষ্টিকে বিদ্যুৎ সংকটের সমাধানের নামে রেন্টাল, কুইক রেন্টাল ব্যবস্থা তৈরি করেছিল সরকার। যেটা ২০১৪ সালে সমাপ্ত হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সেটা সমাপ্ত না করে এখনও পর্যন্ত লাইসেন্স ক্রমাগতভাবে বাড়িয়ে তুলে উৎপাদনে না রেখে ক্যাপাসিটি চার্জ দেওয়া হচ্ছে।

আমরা এমন একটা সরকারের অধীনে আছি। যে সরকার পরপর তিন দফায় ১৪ বছর ধরে ক্ষমতায় আছে। তাঁরা ২০১৪ সালের পর থেকে জনগণের ভোটকে তোয়াক্কা করে না। ভোট ছাড়া তাঁরা জবরদস্তী কায়দায় রাষ্ট্র ক্ষমতাকে কাজে লাগিয়ে নানাভাবে জনগণের অধিকারকে খর্ব করে জবরদস্তি কায়দায় দমন পীড়ন করে ক্ষমতা কুক্ষিগত করে রেখেছে।

তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষের দিকে যদি তাকাই, তাহলে দেখব-সরকারের ক্ষমতা ব্যবহার করে মুষ্টিমেয় গোষ্টি এখন বিপুল পরিমাণ ধনসম্পদ তৈরি করেছেন। এই সম্পদ তাঁরা রাষ্ট্র ক্ষমতা কাজে লাগিয়ে বিদেশে পাচার করে দিচ্ছেন।

কতিপয় ব্যক্তি, গোষ্টি, গ্রুপ সরকারের ক্ষমতা বলে বেশ কয়েকটি ব্যাংকের মালিক হয়েছে যাচ্ছে। হাজার হাজার কোটি টাকা ব্যাংক থেকে ঋণ নিচ্ছে। এক একটি বড় প্রকল্পের নামে হাজার হাজার কোটি টাকা দুর্নীতির মাধ্যমে তাঁরা আহরণ করছে। এই টাকা দেশে বিদেশে নানা ভাবে আছে।

বিশেষভাবে বিদেশে পাচার হচ্ছে বিপুল অর্থ। আন্তজাতিক বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান খবর দিচ্ছে বছরে এখান থেকে অন্তত পক্ষে ১৪ থেকে ১৫ হাজার কোটি টাকা পাচার হয়ে যায়। এই সরকারের আমলে দেশ থেকে ৭০-৮০ হাজার কোটি টাকা পাচার হয়ে গেছে বিদেশে।

জোনায়েদ সাকি কৃষি ভর্তুকি নিয়ে বলেন, সরকার কৃষিতে ভর্তুকি দিচ্ছে। কিন্তু সেই ভর্তুকি কোন কাজে আসছে না কৃষকের। যারা উৎপাদনের সাথে জড়িত তাদের হাতে কিছু নাই। কৃষকেরা উৎপাদন পণ্যের ভালো দাম পাচ্ছে না। ইউনিয়ন পর্যায়ে ক্রয় কেন্দ্র খোলা হলে, সরকার নির্ধারিত মূল্যে ফসল বিক্রি করতে পারলে কৃষকেরা ক্ষতির মুখে পরতো না।

লুটেদারদের হাতে ক্ষমতা, যারা শুধু লুটপাটে ব্যস্ত। কৃষকেরা উৎপাদনে উৎসাহ হারিয়ে ফেলছে, নিঃস্ব হয়ে যাচ্ছে। জনগণের টাকায় চলা সরকার কৃষকের উন্নয়নে ভুমিকা রাখতে ব্যর্থ হয়েছে। এ সরকারের কোন জবাবদিহিতা না থাকায় উন্নয়নের নামে বড় বড় প্রকল্প হলেও তা জনগণের কোন কাজে আসছে না, বরং দুর্নীতি দিন দিন বাড়ছে।

জনগণের কষ্টের কথা চিন্তা না করে, কয়েক দফায় বিদ্যুৎ-এর দাম বাড়ানো হয়েছে। মাসে মাসে দাম বাড়বে বলে ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। দেশের বিদ্যুৎ খাত আজকে একটি গোষ্ঠির পকেট ভারি করছে। দুর্নীতির মাধ্যমে বিদ্যুৎ উন্নয়ন করতে গিয়ে শুধুই কষ্ট বাড়ছে জনগণের।
এএজেড

Header Ad

মুন্সীগঞ্জে প্রাইভেটকার খাদে পড়ে একই পরিবারের ৩ জন নিহত

মুন্সীগঞ্জে প্রাইভেটকার খাদে পড়ে একই পরিবারের ৩ জন নিহত হয়েছে। ছবি: সংগৃহীত

মুন্সিগঞ্জের গজারিয়ায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে কাভার্ডভ্যানের চাপায় প্রাইভেটকারে থাকা বাবা-ছেলেসহ একই পরিবারের ৩ জন নিহত হয়েছেন। দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ২ জন।

শুক্রবার (৩ মে) রাতে উপজেলার বাউশিয়া এলাকায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- চাঁদপুরের শাহরাস্তি উপজেলার কাদরা গ্রামের হোসেন আলী বেপারীর ছেলে আলমগীর হোসেন (৫৮), তার ছোট ছেলে জহিরুল ইসলাম (২৭), তার মামি রাহেলা বেগম (৫৫)। আহতরা হলেন, আলমগীর হোসেনের বড় ছেলে নজরুল ইসলাম (৩০) ও প্রাইভেটকারচালক ইব্রাহিম খলিল সুজন (৩৩)।

প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে জানা যায়, ঢাকার ডেমরা এলাকার বাসিন্দা কুয়েত প্রবাসী আলমগীর হোসেন সম্প্রতি দেশে ফিরেছেন। শুক্রবার পরিবার নিয়ে গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের শাহরাস্তি উপজেলায় কাদরা গ্রামে বেড়াতে গিয়েছিলেন। বেড়ানো শেষ করে রাত সাড়ে ১০টার দিকে তার মামি রাহেলা বেগমকে ডাক্তার দেখানোর উদ্দেশ্যে ঢাকাতে নিয়ে আসছিলেন। পথে রাত দেড়টার দিকে তাদের প্রাইভেটকারটি ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের গজারিয়া অংশের বাউশিয়া মানাবে ওয়াটার পার্কের সামনে আসলে পেছন থেকে একটি কাভার্ডভ্যান ধাক্কা দিলে তা রাস্তার পাশের খাদে পড়ে যায়।

এ সময় আলমগীর হোসেনসহ ঘটনাস্থলেই মারা যান তিনজন। চালকসহ আহত দুজনকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা।

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে গজারিয়া ফায়ার সার্ভিসের ইনচার্জ রিফাত মল্লিক বলেন, রাত ১টা ৫০ মিনিটে ফায়ার সার্ভিসের কাছে দুর্ঘটনার খবর জানানো হয়। খবর পাওয়ার ৫ মিনিটের মধ্যে আমরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে উদ্ধার অভিযান শুরু করি। হতাহত সবাইকে উদ্ধার করে গজারিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠানো হয়।

এ বিষয়ে গজারিয়া হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মো. হুমায়ুন কবির বলেন, মরদেহ বর্তমানে পুলিশ ফাঁড়িতে রয়েছে। কাভার্ডভ্যানটিকে শনাক্তের চেষ্টা করছে পুলিশ।

চড়া দামে গ্রাহকরা কিনছে কচ্ছপ গতির ইন্টারনেট

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ ডিজিটালাইজেশনের পথ অতিক্রম করছে। ডিজিটাল বাংলাদেশ রূপকল্প পেরিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশের পথে রয়েছে দেশ-এখন এমনটাই বলা হচ্ছে। আগামী বছরই যুক্ত হওয়ার কথা রয়েছে তৃতীয় সাবমেরিন ক্যাবলের সঙ্গে। তবে এখনো কচ্ছপগতির ইন্টারনেট ব্যবহার করতে হচ্ছে দেশবাসীকে।

আবার ধীরগতির ইন্টারনেট কিনতে হচ্ছে চড়া মূল্যে। স্পিডটেস্ট গ্লোবাল ইনডেক্সের সবশেষ মার্চ মাসের সূচকে মোবাইল ইন্টারনেটের গতিতে ১৪৮টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১১২তম। ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের গতিতে ১৮২টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১০৮তম। দুটি ক্ষেত্রেই বৈশ্বিক গড় গতির চেয়ে বাংলাদেশের ইন্টারনেটের গতি অর্ধেকের কম।

গত মার্চে মোবাইল ইন্টারনেটে বৈশ্বিক গড় ডাউনলোড স্পিড ছিল ৫২.৯৮ এমবিপিএস। সেখানে বাংলাদেশে মোবাইল ইন্টারনেটে ডাউনলোড স্পিড ছিল ২৪.৫৯ এমবিপিএস।

মোবাইল ইন্টারনেটের গতিতে শীর্ষে থাকা কাতারের ডাউনলোড স্পিড ৩১৩.৩০ এমবিপিএস। পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের ডাউনলোড স্পিড ১০৫.৮৫ এমবিপিএস।

অন্যদিকে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটে বৈশ্বিক গড় ডাউনলোড স্পিড ছিল ৯৩.২৪ এমবিপিএস। বাংলাদেশে ডাউনলোড স্পিড ছিল ৪৪.২৫ এমবিপিএস। শীর্ষ থাকা সিঙ্গাপুরের ডাউনলোড স্পিড ২৮৪.১৩ এমবিপিএস।

পার্শ্ববর্তী ভারতের ৬১.৮৪ এমবিপিএস। ফেব্রুয়ারির তুলনায় মার্চে মোবাইল ইন্টারনেট গতির সূচকে ছয় ধাপ পিছিয়েছে বাংলাদেশ। এক ধাপ পিছিয়েছে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটে।

ধীরগতির এই ইন্টারনেটও চড়া দাম দিয়ে কিনতে হচ্ছে দেশবাসীকে। ভিপিএন সেবাদানকারী প্ল্যাটফর্ম সার্ফশার্ক প্রকাশিত গ্লোবাল ইন্টারনেট ভ্যালু ইনডেক্স (আইভিআই) শীর্ষক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশিরা ইন্টারনেট ব্যবহারে বিশ্বের অন্যান্য দেশের তুলনায় গড়ে প্রায় ৬.৯০ গুণ বেশি অর্থ খরচ করছে।

খরচ বিবেচনায় ইন্টারনেট সেবা পাওয়া দেশের তালিকায় বাংলাদেশ বিশ্বের মধ্যে ৮৩তম অবস্থানে রয়েছে। তালিকায় প্রতিবেশী দেশ ভারতের অবস্থান ৪৪তম, নেপালের ৭৭তম, শ্রীলঙ্কার ৯৬তম এবং পাকিস্তানের ১০২তম। বিশ্বের মাত্র ২৪ শতাংশ দেশ ইন্টারনেটের পিছনে বাংলাদেশিদের চেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করে।

ইন্টারনেট ব্যবহারে ব্যয় সবচেয়ে কম ইসরায়েল, সিঙ্গাপুর ও ডেনমার্কে। সার্ফশার্ক প্রকাশিত ডিজিটাল কোয়ালিটি অব লাইফ ইনডেক্স অনুযায়ী, মোবাইল ইন্টারনেট কেনার জন্য বাংলাদেশিদের মাসে ১ ঘণ্টা ৩৫ মিনিট ২৮ সেকেন্ড কাজ করতে হয়, যা লুক্সেমবার্গের তুলনায় ৬ গুণ বেশি।

ওয়ার্ল্ড পপুলেশন রিভিউতে ২০২৪ সালে বিভিন্ন দেশের ইন্টারনেট খরচের যে হিসাব দেওয়া হয়েছে, তাতে দেখা যাচ্ছে বাংলাদেশে প্রতি এমবিপিএস ব্যান্ডউইথের দাম ৯২ সেন্ট। যেখানে চিলিতে ১৪ সেন্ট, হংকংয়ে ১৫ সেন্ট, থাইল্যান্ডে ১০ সেন্ট, চীনে ৮ সেন্ট, নেপালে ৩৪ সেন্ট, পোল্যান্ডে ১৪ সেন্ট, রোমানিয়ায় ৬ সেন্ট, ইউক্রেনে ১১ সেন্ট, রাশিয়ায় ১২ সেন্ট।

ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা বলছেন, মোবাইলে বিভিন্ন প্যাকেজের মাধ্যমে ইন্টারনেট নিয়ে প্রতারণা করা হয়। দেখা যাচ্ছে ৩০ জিবি ইন্টারনেটের দাম রাখছে ২৫০ টাকা। মেয়াদ দিচ্ছে মাত্র সাত দিন। আবার সাত দিনের জন্য দুই জিবি ইন্টারনেট কিনতে খরচ গুণতে হচ্ছে ১৫০ টাকা। এখন দুই জিবি কিনলে দাম বেশি মনে হয়, ৩০ জিবি কিনলে সেই ডাটা শেষ করা যায় না।

আবার ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটে ৫ এমবিপিএস স্পিড দেওয়ার কথা বলে সংযোগ দেয়, কিন্তু ডাউনলোড স্পিড ১ এমবিপিএসও পাওয়া যায় না।

হামাসকে ৭ দিনের সময় দিল ইসরায়েল

ছবি: সংগৃহীত

জিম্মি চুক্তিতে রাজি হতে ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসকে ৭ দিনের সময় দিয়েছে ইসরায়েল। এই সময়ের মধ্যে চুক্তি না করলে গাজার রাফাহতে হামলা শুরু করা হবে বলে হুমকি দিয়েছে তারা।

মার্কিন প্রভাবশালী সংবাদমাধ্যম ওয়ালস্ট্রিট জার্নাল শুক্রবার (৩ মে) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

এই আল্টিমেটাম কবে দেওয়া হয়েছে সেটি স্পষ্ট করে জানায়নি সংবাদমাধ্যমটি। তবে প্রতিবেদনটিতে এক মিসরীয় কর্মকর্তার শুক্রবারের বক্তব্য উল্লেখ করা হয়েছে। যার অর্থ- চুক্তিতে সম্মত হতে হামাসকে আগামী শুক্রবার পর্যন্ত সময় বেধে দিয়েছে ইসরায়েল।
ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু কয়েক মাস ধরেই রাফাহতে হামলার হুমকি দিয়ে আসছেন।

ওয়ালস্ট্রিট জার্নাল জানিয়েছে, বিদেশে অবস্থানরত হামাসের নেতাদের হাতে চুক্তির প্রস্তাব তুলে দেওয়া হয়েছে। যেটি তৈরি করেছে মিসর।

তবে গাজায় অবস্থানরত হামাসের প্রভাবশালী নেতা ইয়াহিয়া সিনাওয়ার এখনো প্রস্তাবটি সম্পর্কে কোনো কিছু জানাননি। তার কাছে নতুন প্রস্তাবটি পৌঁছেছে কি না সে বিষয়টিও স্পষ্ট নয়। কারণ সিনাওয়ারসহ অন্যান্য বড় নেতারা গাজার বিভিন্ন সুড়ঙ্গে অবস্থান করছেন।

সর্বশেষ সংবাদ

মুন্সীগঞ্জে প্রাইভেটকার খাদে পড়ে একই পরিবারের ৩ জন নিহত
চড়া দামে গ্রাহকরা কিনছে কচ্ছপ গতির ইন্টারনেট
হামাসকে ৭ দিনের সময় দিল ইসরায়েল
বিদেশে পাড়ি জমানো কানাডিয়ানদের সংখ্যা বাড়ছে : গবেষণা
নওগাঁয় ট্রলির চাপায় সড়কে প্রাণ গেল এনজিও কর্মীর
উপজেলা পরিষদ নির্বাচন ঘিরে দীর্ঘ হচ্ছে বিএনপিতে বহিষ্কারের তালিকা
প্রথমবারের মতো চাঁদে স্যাটেলাইট পাঠাল পাকিস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপনে কঠিন শর্ত দিল সৌদি
রাজশাহীতে আগুনে পুড়ল শত বিঘা জমির পান বরজ
জিম্বাবুয়েকে হেসে-খেলে হারাল টাইগাররা
চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্য বন্ধ করল তুরস্ক
বাংলাদেশের কোনো ভাষাকেই হারিয়ে যেতে দেওয়া যাবে না: প্রধান বিচারপতি
বৃষ্টি হতে পারে যেসব বিভাগে, যে তথ্য দিল আবহাওয়া অফিস
ভূমধ্যসাগরে নিহত ৮ বাংলাদেশির মরদেহ হস্তান্তর
কাল থেকে বাড়তি ভাড়ায় চড়তে হবে ট্রেনে, কোন রুটে ভাড়া কত
সবসময় আস্থা রাখায় ধোনিকে ধন্যবাদ জানালেন মোস্তাফিজ
সুষ্ঠু ভোটের আয়োজনে প্রার্থীদেরও ভূমিকা রয়েছে : ইসি রাশেদা
টাঙ্গাইলে বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবসে গণমাধ্যমকর্মীদের সমাবেশ
গণতন্ত্রের জন্য লড়াইকারীদের নাম স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে : রিজভী
সরকারকে যারা চাপে রাখতে চেয়েছিল তারা নিজেরাই চাপে আছে : ওবায়দুল কাদের