রবিবার, ৫ মে ২০২৪ | ২২ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

সন্তান লাভের আশায় মন্দিরে আঁচল পেতে ভিক্ষা

বিয়ে হয়েছে ৪ বছর আগে। কোন সন্তান হয় নাই এখনও। সদ্য স্নান শেষে ভেজা কাপড়ে মন্দিরের সামনে বসে আঁচল পেতে সন্তান লাভের জন্য ভিক্ষা চাইছেন। তাও যদি ঠাকুর মনের আশা পূরণ করে। এমনই বিশ্বাস নিয়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে এসেছেন চম্পা রাণী নওগাঁর মান্দা উপজেলার রঘুনাথ জিউ মন্দিরে। শুধু চম্পা রানী নয় গোলাপি, বৃষ্টিসহ প্রায় ২০-২৫ জন নিঃসন্তান-বন্ধ্যা নারী সন্তানের আসায় শাড়ির আঁচল পেতে রঘুনাথ ঠাকুরের কাছে প্রার্থনা করছেন।

ইতিহাস ও ঐতিহ্যের অন্যতম ধারক প্রায় ৪০০ বছরের ঐতিহ্য বহন করে আসছে মন্দিরটি। রাম নবমী উপলক্ষে চৈত্র মাসে রামের জন্ম তৃতীয়া শুক্লা তিথিতে বৃহস্পতিবার (৩০ মার্চ) ভোরে মন্দিরে ভগবান শ্রী রাম চন্দ্রের বিগ্রহে পূজা-অর্চনার মধ্য দিয়ে উৎসবের শুরু হয়। এরপর তীর্থ যাত্রীদের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। এতে মন্দির প্রাঙ্গণে ঢল নামে হাজারো ভক্তের।

কীর্তন, প্রসাদ বিতরণ, ভক্তদের পুজো অর্চনা, ভোগ নিবেদন ও মানত দেওয়ার মধ্য দিয়ে রামভক্তদের মিলনমেলায় পরিণত হয় মন্দির প্রাঙ্গণ। এছাড়াও রামনবমী উৎসবে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে পুণ্যার্থীরা আসেন ঠাকুর দর্শন ও মানত করতে। আগত ভক্ত দর্শনার্থীদের পদচারনায় মুখরিত হয়ে ওঠে মন্দিরের আশপাশের অন্তত এক কিলোমিটার এলাকা। এ উৎসবকে ঘিরে মন্দিরের পাশে আয়োজন করা হয়েছে গ্রামীণ মেলার।

নয় দিনব্যাপী এ অনুষ্ঠান চলবে আগামী ৭ এপ্রিল পর্যন্ত। উৎসবের প্রথম দিনে নানা ধর্মের প্রায় হাজারো মানুষের সমাগম ঘটে। প্রথম দিনেই ঠাকুর দর্শনে আসেন ভারতের সহকারী হাইকমিশনার মনোজ কুমার। জানা যায়, দপুন্ড্রদ জনপদের অন্যতম প্রাচীন জনপদ হিসেবে ঠাকুর মান্দার ঐতিহাসিক পরিচিতি রয়েছে। পাল আমলের বিভিন্ন নিদর্শন এই জনপদ থেকে আবিষ্কৃত হয়। জনপদটিতে রয়েছে হিন্দু তীর্থের প্রাচীন রঘুনাথ জিউ মন্দির। প্রতি বছর রাম নবমী পূজার দিনে জন্মান্ধ শিশুদের আনা হয় এখানে।

হিন্দু সম্প্রদায় ছাড়াও অন্য সম্প্রদায়ের অনেক মানুষ তাদের দৃষ্টি প্রতিবন্ধীসহ নানান রোগের আক্রান্ত সন্তানদের নিয়ে আসেন এই মন্দিরে। ছোট্ট শিশু থেকে নানা বয়সের দৃষ্টি প্রতিবন্ধী ও নানান রোগের আক্রান্তদের সারা দিন রেখে দেওয়া হয় মন্দির প্রাঙ্গণে একটি নির্ধারিত স্থানে।

পুণ্যার্থীরা একসময় মন্দিরের চারপাশের বিল ও শিব নদীতে গঙ্গাস্নান করে ভেজা কাপড়ে বিল থেকে পদ্মপাতা তুলে মাথায় দিয়ে মন্দিরে যেত ঠাকুর দর্শন করতে। ভক্তরা আজো সেই রীতি-নীতি মানতে চান। কেউ কেউ আবার দুর্লভ পদ্মপাতা সংগ্রহ করে তা মাথায় দিয়ে তার ওপর মাটির পাতিল বোঝাই ভোগের মিষ্টান্ন মাথায় নিয়ে দীর্ঘ লাইন ধরে প্রভুর চরণে নিবেদন করেন। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে এমনকি ভারত থেকেও আসেন হিন্দু পুণ্যার্থীরা।

অনেকে সপ্তাহব্যাপী মন্দিরের পাশে মাঠে তাবু গেড়েও অবস্থান করেন। ভক্তবৃন্দের ধর্মীয় চেতনায় উদ্বুদ্ধ করতে রাতে পদাবলী কীর্তনেরও আসর বসানো হয়। মন্দিরটিতে দীর্ঘদিন ধরে প্রচলিত রাম নবমীর উৎসব অঞ্চলের বাসিন্দাদের সার্বজনীন উৎসব হয়ে উঠেছে। এ উপলক্ষ্যে মন্দিরটিকে ঘিরে জুড়ে বসেছে গ্রামীন মেলা।

ঢাকা থেকে এসেছেন সুকলা সরকার। তিনি বলেন, আমার ছেলে কথা বলতে ও হাঁটতে পারে না। শুনেছি এখানে এসে মনো বাসনা পূরণ করার জন্য মানত করলে ঠাকুর তা পূরণ করেন। এই জন্যই এখানে এসেছি।

বগুড়ার সান্তাহার থেকে এসেছেন পলাশ সরকার। তিনি বলেন, প্রতি বছর এই রাম নবমীতে ঠাকুরকে দর্শের জন্য এখানে আসি। পরিবারের সবাই যেন সুখে-শান্তিতে থাকে এই জন্য।

নওগাঁর পত্নীতলা থেকে এসেছেন শ্রী রবিদাস। তিনি বলেন, আমার ছেলের একটা মানত ছিলো। এবং পরবর্তীতে আমার ছেলে সুস্থ হয়ে গেছে। এই জন্য মানত পূরন করতে মূলত এখানে আসা।

মন্দির কমিটির সভাপতি চন্দন কুমার মৈত্র বলেন, রঘুনাথ জিউ মন্দির প্রায় ৪০০ বছরের ঐতিহ্য বহন করে আসছে। এই মন্দির শুধু বাংলাদেশে না বাংলাদেশের বাইরেও পরিচিতি আছে। প্রতি বছর হাজার হাজার ভক্তদের আগমন ঘটে মন্দির চত্বরে।

তিনি বলেন, হাজারো ভক্ত মন্দিরে মানত করতে এসে উন্মুক্ত আকাশের নিচে রাত্রি যাপন করে। সেইভাবে থাকার কোন জায়গা নেই। ভক্তদের অনেক কষ্ট করতে হয়। তাই সরকারের কাছে দাবি জানাবো এই মন্দিরের দিকে নজর দেওয়ার জন্য।
এএজেড

Header Ad

এবার মানবপাচার মামলায় ৪ দিনের রিমান্ডে মিল্টন সমাদ্দার

ছবি: সংগৃহীত

মানবপাচার আইনে মিরপুর মডেল থানার এক মামলায় ‘চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার’ আশ্রমের চেয়ারম্যান মিল্টন সমাদ্দারের চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। রবিবার (৫ মে) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট বেগম শান্তা আক্তারের আদালতে শুনানি শেষে রিমান্ডের এ আদেশ দেন।

এর আগে জাল মৃত্যুসনদ জালিয়াতির অভিযোগে মিরপুর মডেল থানার মামলায় তিন দিনের রিমান্ড শেষে মিল্টন সমাদ্দারকে আদালতে হাজির করেন তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের (ডিবি) মিরপুর জোনাল টিমের উপ-পরিদর্শক (এসআই) মোহাম্মদ কামাল হোসেন। এরপর তাকে মানবপাচার আইনের মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোসহ সাত দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন ডিবি পুলিশের পরিদর্শক শিকদার মহিতুল আলম। ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মেহেরা মাহবুব তাকে মানবপাচার মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেন। মিল্টন সমাদ্দারের পক্ষে আইনজীবী আব্দুস সালাম শিকদার রিমান্ড বাতিল চেয়ে জামিন আবেদন করেন।

আজ দুপুর ১টার দিকে মিল্টন সমাদ্দারকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতে হাজির করা হয়। তাকে সিএমএম আদালতের হাজতখানায় রাখা হয়। শুনানিকালে তাকে এজলাসে তোলা হয়।

জাল মৃত্যুসনদের মামলায় গত ২ মে মিল্টন সমাদ্দারকে তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। ওই রিমান্ড শেষে ওই মামলায় কারাগারে আটক রাখার আবেদন করে আদালতে হাজির করেন তদন্ত কর্মকর্তা মিরপুর জোনাল টিমের উপপরিদর্শক (এসআই) মোহাম্মদ কামাল হোসেন।

গত ১ মে রাতে রাজধানীর মিরপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে মিল্টন সমাদ্দারকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। তার বিরুদ্ধে জাল মৃত্যু সনদ তৈরি, টর্চার সেলে মানুষজনকে নির্যাতন ও মানবপাচারের অভিযোগে তিনটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।

দ্বিতীয় বিয়েতে বাধা দেওয়ায় স্ত্রীকে তালাকের অভিযোগ

ছবি: সংগৃহীত

দ্বিতীয় বিয়েতে বাধা দেওয়ায় স্ত্রীকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করার পর তালাক দিয়েছেন পিটিআই ইনস্ট্রাক্টর রবিউল আওয়াল। তার স্ত্রী পাপিয়া আক্তার এমন অভিযোগ করেছেন।

জানা যায়, সাত বছরের প্রেমের সম্পর্কের পর ২০১৭ সালে দুই পরিবারের সম্মতিতে রবিউল ও পাপিয়ার বিয়ে হয়। বিয়ের ১০ মাস পর রবিউল আওয়াল পিটিআই ইনস্ট্রাক্টর পদে ফেনিতে যোগদান করেন। সরকারি চাকরিতে যোগদানের পর ২০১৮ সালে এই দম্পতির ঘর আলো করে জন্ম নেয় একটি কন্যা সন্তান। ২০২০ সালে এক নারী শিক্ষকের সঙ্গে কেলেঙ্কারির ঘটনার পর পটিয়াতে বদলি করা হয় রবিউলকে।

পটিয়াতে যাওয়ার পর ওই নারী শিক্ষকের (ফেনির ফুলগাজী পশ্চিম বসন্তপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক তাসলিমা আক্তার) সঙ্গে সম্পর্ক চালিয়ে যান। স্বামীর পরকীয়ার কথা জানার পর তাকে সংশোধনের চেষ্টা করলে পাপিয়ার ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে উঠেন রবিউল । একপর্যায়ে বাধ্য হয়েই স্বামীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কাছে লিখিত অভিযোগ দেন পাপিয়া।

লিখিত অভিযোগের সত্যতা পাওয়ার পর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে মুচলেকা দিয়ে আসেন রবিউল। পরবর্তীকালে ২০২২ সালের ২০ আগস্ট দ্বিতীয় বিয়ের জন্য স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর চান রবিউল। ওই স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর না করায় শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের মাত্র বেড়ে যায়। পরে ২০২৩ সালে জুলাই মাসে পিটিআই ইনস্ট্রাক্টর (সাধারণ) রবিউল আওয়ালকে মানিকগঞ্জে বদলি করা হয়। কেন বদলি করা হলো এই কথা জানতে চাইলে পাপিয়ার ওপর অত্যাচারের মাত্রা আরও বাড়িয়ে দেন রবিউল। দ্বিতীয় বিয়ের অনুমতি না দেওয়ায় পাপিয়াকে তালাক দেন ২০২৩ সালে নভেম্বর মাসে। পরে মানিকগঞ্জ সদর থানায় নারী নির্যাতনের অভিযোগ দেন ভুক্তভোগী পাপিয়া।

অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশের মধ্যস্থতায় তাদের পুনরায় বিয়ে হয় তাদের। কয়েকদিন যেতে না যেতে আবার দ্বিতীয় বিয়ের অনুমতির জন্য চাপাচাপি শুরু করেন রবিউল। বিয়ের অনুমতি না দেওয়ায় পুনরায় তালাকের নোটিশ পাঠান রবিউল।

পাপিয়া আক্তার বলেন, আমি আমার স্বামীকে এই পথ থেকে সরিয়ে আনতে অনেক চেষ্টা করেছি কিন্তু তিনি ফিরে আসছেন না। তিনি (রবিউল আওয়াল) দ্বিতীয় বিয়ের অনুমতি চেয়ে বারবার আমাকে নির্যাতন করছেন, কোনোভাবেই আমার কাছ থেকে অনুমতি না পেয়ে তালাকের নোটিশ পাঠিয়েছেন । আমার একটাই দাবি আমার সন্তান যেন তার বাবা ও পরিবার না হারায়।

রবিউল পাপিয়া দম্পতির একমাত্র মেয়ে বলে, আমাদের সুন্দর একটি হ্যাপি ফ্যামিলি ছিল, আমি বাবা-মায়ের সঙ্গে থাকতে চাই।

এ বিষয়ে পিটিআই ইনস্ট্রাক্টর রবিউল আওয়াল বলেন, আমাদের তালাক হয়ে গেছে সে (পাপিয়া আক্তার) আমার বৈধ স্ত্রী নয়। সে আমার শরীরে বিভিন্ন সময় হাত তুলেছে, যে কারণে তার সঙ্গে সংসার করা সম্ভব না। দ্বিতীয় বিয়ের অনুমতির জন্য পাপিয়াকে নির্যাতন করেছেন কিনা এমন প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, আমার তো দ্বিতীয় বিয়ের প্রয়োজন নেই, কেন তাকে নির্যাতন করবো এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা।

দেশে ফেরা হলো না প্রবাসীর, বিমানে ওঠার আগে মৃত্যু

ছবি: সংগৃহীত

কুয়েত বিমানবন্দরে এক বাংলাদেশি যাত্রীর মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। বিমান বাংলাদেশের বিজি ৩৪৪-এ চড়ার আগ মুহূর্তে ‘হৃদরোগে’ আক্রান্ত হয়ে প্রাণ মারা যান এ প্রবাসী বাংলাদেশি।

নিহতের নাম দেলোয়ার হোসেন (৫০)। বাড়ি নোয়াখালী, পিতা সিদ্দিকুর রহমান।

কুয়েতে বাংলাদেশ দূতাবাসের শ্রম মিনিস্টার মোহাম্মদ আবুল হোসেন স্থানীয় সময় রবিবার রাতে বিমানবন্দরে তার মারা যাওয়ার খবরটি নিশ্চিত করেছেন।

এছাড়া ওই একই ফ্লাইটের যাত্রী ছিলেন কুয়েতে ট্রাভেলস ব্যবসায়ী আরেক প্রবাসী ইব্রাহিম খলিল রিপন।

তিনি বলেন, ‘রবিবার স্থানীয় সময় রাত পৌনে একটায় কুয়েতের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বিমান বাংলাদেশের বিজি ৩৪৪-এর ফ্লাইটটি উড়াল দেওয়ার কথা। দেলোয়ার হোসেন ইমিগ্রেশন সম্পন্ন করে ২১ নম্বর গেইট অতিক্রম করেন। বিমানে পা রাখার অল্প কিছুক্ষণ মাত্র বাকি। ঠিক তখনই আকস্মিকভাবে মারা গেলেন তিনি।’

প্রত্যক্ষদর্শীরা ধারণা করছে, দেলোয়ার হোসেন ‘হৃদরোগে’ আক্রান্ত হয়ে প্রাণ হারিয়েছেন। পরে স্থানীয় প্রশাসন ঘটনাস্থলে এসে তার মরদেহ নিয়ে যায়।

ইব্রাহিম খলিল রিপন জানান, প্রায় ২৪ বছর আগে কুয়েতে আসেন দেলোয়ার। প্রথম দিকে তার বসবাসের বৈধতা থাকলেও একসময় অবৈধ হয়ে পড়েন। সম্প্রতি কুয়েত সরকারের দেওয়া সাধারণ ক্ষমার সুযোগ নিয়ে দেশে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।

দূতাবাসের শ্রম মিনিস্টার মোহাম্মদ আবুল হোসেন জানান, বর্তমানে নিহত দেলোয়ার হোসেনের মরদেহ কুয়েতের একটি হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। তার আত্মীয়দের সঙ্গে যোগাযোগ হয়েছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে লাশ দ্রুত দেশে পাঠানো হবে।

সর্বশেষ সংবাদ

এবার মানবপাচার মামলায় ৪ দিনের রিমান্ডে মিল্টন সমাদ্দার
দ্বিতীয় বিয়েতে বাধা দেওয়ায় স্ত্রীকে তালাকের অভিযোগ
দেশে ফেরা হলো না প্রবাসীর, বিমানে ওঠার আগে মৃত্যু
বজ্রপাত থেকে বাঁচার ‘কৌশল’ জানাল আবহাওয়া অফিস
নওগাঁয় ঔষধ ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে হয়রানি মূলক মামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন
কিশোরীকে ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগে দুই যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল জনতা
সত্য বলায় যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থে আঘাত লাগলে কিছু করার নেই: ওবায়দুল কাদের
সেনাবাহিনীকে আরও আধুনিক ও দক্ষ করে তোলা হচ্ছে: প্রধানমন্ত্রী
উপজেলা নির্বাচন বর্জনে রিজভীর লিফলেট বিতরণ
টাঙ্গাইলে বজ্রপাতে বাবুর্চির মৃত্যু
জিম্বাবুয়ে-যুক্তরাষ্ট্র সিরিজের ফলাফল কোনো কাজে আসবে না : সাকিব
১৫ বছরে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জিত হয়েছে : নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী
সুন্দরবনের আগুন নেভাতে যোগ দিয়েছে নৌ ও বিমান বাহিনী
গাজায় দেড় লাখের বেশি অন্তঃসত্ত্বা নারী পানিশূন্যতায় ভুগছেন
স্বামীর সঙ্গে অভিমানে নববধূর আত্মহত্যা
নারী এমপিকে মাদক খাইয়ে যৌন হেনস্তা
নীলক্ষেতে দুই রেস্টুরেন্টে আগুন
খাগড়াছড়িতে টিনের চালে বজ্রপাত, ঘরসহ পুড়ে ছাই মা-ছেলে
যুদ্ধে বন্ধে যুক্তরাষ্ট্রকেও পাত্তা দিচ্ছে না দখলদার ইসরায়েল
সুন্দরবনে আগুন নেভানোর কাজ শুরু