রবিবার, ৫ মে ২০২৪ | ২১ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার হুমকি: সারাদেশে আওয়ামী লীগের প্রতিবাদ

আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার হুমকির প্রতিবাদে সারাদেশে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল করেছে আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠনগুলো।

সোমবার (২২ মে) সকাল থেকে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা প্রতিবাদী মিছিল ও বিক্ষোভ সমাবেশে স্লোগান দেন।

ময়মনসিংহ
নগরীর শিববাড়ী দলীয় কার্যালয়ে সমাবেশ শেষে নগরীর প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে টাউন হল মোড়ে গিয়ে বিক্ষোভ মিছিল শেষ হয়। সমাবেশে বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এহতেশামুল আলম ও সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মোয়াজ্জেম হোসেন বাবুল। সমাবেশে নেতাকর্মীরা ঘটনার তীব্র নিন্দা জ্ঞাপন করে বিএনপি নেতা আবু সাঈদ চাঁদের দৃষ্টান্তমুলক শাস্তি দাবি করেন।

উপস্থিত নেতাকর্মীরা আরও বলেন, এমন জঘন্য ঘটনা যারা ঘটাতে চায় তারা এদেশের ভালো চায়না, তাদের উদ্দেশ্য দেশের ভিতর গন্ডগোল তৈরী করে দেশের পরিবেশ অস্থিতিশীল করা। আমরা তাদের এমন জঘন্য অপরাধের দ্রুত বিচারের দাবি জানাই।

রংপুর
বেলা ১২টার দিকে জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত বিক্ষোভ মিছিল বের হয়ে নগরীর গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে। বিক্ষোভ মিছিল শেষে রংপুর প্রেসক্লাব চত্বরে প্রতিবাদ সমাবেশের আয়োজন করা হয়।

জেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সাধারন সম্পাদক রেজাউল করিম রাজু বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের সম্পদ নয় এশিয়া মহাদেশের রত্ন। তার গায়ে যদি একটা আঁচড় লাগলে বাংলাদেশ স্তব্ধ করে দেওয়া হবে। বঙ্গবন্ধুকন্যা সফল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সারা বাংলার মানুষের কণ্ঠস্বরে পরিণত হয়েছে। একারণে পশ্চিমা শাসকগোষ্ঠী শেখ হাসিনাকে ভয় পায়, তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র শুরু করেছে। এখন ১৯৭৫ সাল নয় ২০২৩ সাল। বাংলাদেশের জনগণ ইতিহাস জানে, তারা শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যার প্রতিবাদ গড়ে তুলতে পারেনি কিন্তু শেখ হাসিনার গায়ে যদি একটা আচড় লাগে বাংলাদেশ চিরদিন স্তব্ধ করে দেয়া হবে।

প্রতিবাদ সমাবেশে আওয়ামী লীগের কেন্দীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্য হোসনে আরা লুৎফা ডালিয়া বলেন, বিএনপির মদদকারী ও ষড়যন্ত্রকারী গুন্ডা রাজশাহী জেলার আহ্বায়ক আবু সাঈদ চাঁদকে আইনের আওতায় নিতে হবে। কারণ প্রকাশ্য জনসভায় বিএনপির এই নেতা শেখ হাসিনাকে হত্যার হুমকি দিয়েছেন। তার এই স্বীকারোক্তিকে আইনগতভাবে গ্রহণ করে ব্যবস্থা নিতে হবে।

বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশে রংপুর জেলা আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ, যুব মহিলা লীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, কৃষকলীগ, মৎসজীবী লীগ, মহিলা লীগসহ বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা অংশ নেন। তারা অবিলম্বে রাজশাহী জেলা বিএনপির আহবায়ক আবু সাইদ চাঁদের গ্রেপ্তারের দাবি জানান। এছাড়াও জেলার সাত উপজেলায় প্রতিবাদ বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেছে আওয়ামীলীগ ও তার অঙ্গসংগঠন।

নোয়াখালী
সকাল সাড়ে ১০ টায় পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও নোয়াখালী জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবদুল ওয়াদুদ পিন্টুর নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয় থেকে এক প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল বের করে। মিছিলটি জেলা শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিন করে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে এসে শেষ হয়।

পরে দলীয় কার্যালয় অভিমুখে এক বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি নাসের উদ্দিন নাসেরের সঞ্চালনায় এসময় বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র সহিদ উল্লাহ খাঁন সোহেল, পৌরসভা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আবদুল ওয়াদুদ পিন্টু, পৌর আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক মিথুন ভট্ট, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক আতাউর রহমান নাছের, জেলা আওয়ামী লীগ নেতা আবু তাহের, জেলা যুবলীগের আহবায়ক একরামুল হক বিপ্লব, যুবলীগ নেতা ও সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান নুর আলম সিদ্দিকী রাজু প্রমুখ।

লক্ষ্মীপুর
বিকালে জেলা যুবলীগের সভাপতি প্রার্থী চৌধুরী মাহমুদুন্নবী সোহেল এর আযোজনে বিক্ষোভ মিছিল করা হয়। মিছিল টি শহরের মহিলা কলেজ সংলগ্ন এলাকা থেকে বের হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করেন। এতে যুবলীগের বিভিন্ন ইউনিটের নেতাকর্মী অংশ নেন।

প্রসঙ্গত, গত শুক্রবার (১৯ মে) রাজশাহী জেলার পুঠিয়া উপজেলার শিবপুর হাইস্কুল মাঠে মহানগর ও জেলা বিএনপির রাজনৈতিক একটি সভায় আওয়ামী লীগের সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে কবরে পাঠানোর হুমকি দেন রাজশাহী জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু সাঈদ চাঁদ। এর পর থেকে সারাদেশে প্রতিবাদ কর্মসূচির ডাক দেয় আওয়ামী লীগ। ইতোমধ্যে চাঁদের বিরুদ্ধে রাজশাহীর পুঠিয়া থানায় চাঁদকে আসামি করে সন্ত্রাস দমন আইনে একটি মামলা করা হয়েছে।

/এএস

Header Ad

মিল্টন সমাদ্দারের মানবিকতার আড়ালে প্রতারণা, যা বললেন ব্যারিস্টার সুমন

ছবি: সংগৃহীত

হবিগঞ্জ-৪ (চুনারুঘাট-মাধবপুর) থেকে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে প্রথমবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন ব্যারিস্টার সায়েদুল হক সুমন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নানা অনিয়মের প্রতিবাদ ও মানবিক স্টোরি তুলে ধরে ব্যাপক আলোচনায় আসেন এই সংসদ সদস্য।

বর্তমানে এমপি হলেও আগের মতো নানা ইস্যুতে আওয়াজ তুলেন ব্যারিস্টার সুমন। সেই ধারাবাহিকতায় মানবিকতার আড়ালে ভয়ংকর প্রতারক মিল্টন সমাদ্দারকে নিয়ে গণমাধ্যমে কথা বলেছেন তিনি।

মিল্টন সমাদ্দার মানবিক কাজ দিয়ে জনপ্রিয় হয়েছিলেন। বর্তমানে তার মানবিক কাজগুলোকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে, এ বিষয়ে কী বলবেন? জবাবে ব্যারিস্টার সুমন বলেন, একটা বিষয় আমাদের মনে রাখা উচিৎ, যারা মানবিক কাজ করে মুখ দিয়ে নয়, হৃদয় দিয়ে করে। মুখ দিয়ে মানবিক কাজ করলে নানা প্রশ্নবিদ্ধ হবে কিন্তু হৃদয় থেকে করলে তাকে কেউ আটকাতে পারবে না।

মানবিক কাজগুলো প্রশ্নবিদ্ধ হলে সমাজে কী নীতিবাচক প্রভাব ফেলে না? এমন প্রশ্নের জবাবে এই সংসদ সদস্য বলেন, সমাজে নীতিবাচক প্রভাব ফেলতে ফেলতে এই পর্যায়ে আমরা দাঁড়িয়েছি। আর পেছনের যাওয়ার সুযোগ নেই, সামনের দিকে যেতে হবে। আমরা নষ্ট হওয়ার শেষ পেরিয়ে গেছি। এর থেকে বেশি নষ্ট হওয়ার সুযোগ নেই।

প্রসঙ্গত, দুস্থ, অসহায় ব্যক্তিদের আশ্রয় ও সাহায্যের মতো মানবিক কাজের কারণে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পরিচিত পান মিল্টন সমাদ্দার।

সম্প্রতি গণমাধ্যমে এসব কাজের আড়ালে তার নানা অন্যায়-অনিয়মের অভিযোগ সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। এরপর বুধবার এই মিল্টন সমাদ্দারকে গ্রেফতার করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

তার বিরুদ্ধে ডেথ সার্টিফিকেট জালিয়াতি, মানবপাচার, আশ্রয় দেওয়া অসহায়, দুস্থ ব্যক্তিদের মৃত্যুর পর তাদের কিডনি বিক্রি, জমি দখলসহ নানা অভিযোগ উঠেছে।

যুক্তরাষ্ট্রের মুখোশ উন্মোচন হয়েছে: ইরান

ছবি: সংগৃহীত

চলমান ছাত্র বিক্ষোভে দমন-পীড়ন ও ধরপাকড়ের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের মুখ থেকে ভণ্ডামির মুখোশ সরে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র নাসের কানানি। শুক্রবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স বার্তায় এই মন্তব্য করেন তিনি। খবর ইরানি গণমাধ্যম ইরনার

যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফিলিস্তিনপন্থি বিক্ষোভ দমন প্রসঙ্গে কানানি বলেছেন, বাকস্বাধীনতা ও মানবাধিকারের মিথ্যা রক্ষকদের মুখ থেকে ভণ্ডামির মুখোশ সরে গেছে। তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনপন্থি ছাত্রদের শান্তিপূর্ণ সমাবেশ ঠেকাতে দমন-পীড়নকে ন্যায্যতা দেওয়ার জন্য সত্যকে বিকৃত করে শিক্ষার্থী ও একাডেমিক কর্মীদের প্রকৃত ক্ষোভ ও তাদের প্রতিবাদকে ইহুদিবিদ্বেষ হিসাবে বর্ণনা করছে মার্কিন সরকার।

গত কয়েক সপ্তাহ ধরে গাজা উপত্যকায় ইসরাইলের হামলার প্রতিবাদে যুক্তরাষ্ট্রের কয়েক ডজন বিশ্ববিদ্যালয় উত্তাল। বিভিন্ন কর্মসূচির পাশাপাশি ক্যাম্পাসে তাঁবু টানিয়ে অবস্থান করছেন শিক্ষার্থীরা। এর জেরে ক্লাস-পরীক্ষা বাতিল করেছে কর্তৃপক্ষ। সে সঙ্গে ক্যাম্পাসে পুলিশ ডাকতেও বিন্দুমাত্র পিছপা হননি তারা।

এমনকি পুলিশ এসে শান্তিপূর্ণ শিক্ষার্থীদের ওপর চড়াও হয়েছে। গ্রেফতার করেছে দুই হাজারের বেশি শিক্ষার্থীকে। তবে এতকিছু করেও শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দমাতে পারেনি বিশ্ববিদ্যালয় কিংবা পুলিশ প্রশাসন। উলটো তা আরও বিশ্ববিদ্যালয়ে ছড়িয়ে পড়েছে। এমনকি মার্কিন শিক্ষার্থীদের এই আন্দোলন যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপ ছাড়িয়ে এখন বৈশ্বিক রূপ ধারণ করেছে।

নিজের মান ইজ্জত রক্ষা করুন, মন্ত্রী-এমপিদের প্রতি ইসি রাশেদা

ছবি: সংগৃহীত

নির্বাচন কমিশনার রাশেদা সুলতানা বলেছেন, যেকোন মূল্যে উপজেলা নির্বাচন হবে প্রভাবমুক্ত। সরকারের দায়িত্বে নিয়োজিত প্রভাবশালীরা এই নির্বাচনে প্রভাব খাটালে কমিশন প্রয়োজনে তাদের বিরুদ্ধে বিধিবিধান অন্যুায়ী ব্যবস্থা নিবে।

শনিবার দুপুরে রাজশাহী জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে রাজশাহীর চার জেলার প্রতিদ্ব›দ্বী প্রার্থী ও নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে রাশেদা সুলতানা একথা বলেন।

রাশেদা সুলতানা বলেন, আমরা লক্ষ্য করছি পছন্দের প্রার্থী পক্ষে নেক দৃষ্টি দিয়ে সরকারের অতি সুবিধাভোগি কিছু ব্যক্তিরা (মন্ত্রী-এমপি) এ নির্বাচনে প্রভাব খানাটোর চেষ্টা করছেন। ওই সমস্ত পদে যারা আছেন তাদের প্রতি অনুরোধ করবো- দয়া করে আপনারা আপনাদের জায়গায় থাকেন। আপনি এলাকার ভোটার আপনি আসবেন ভোট দিবেন চলে যাবেন। আপনি যে পর্যায়ে আছেন- আপনি আপনার মান ইজ্জত রক্ষা করবেন। আপনার ইজ্জত আপনি যদি রক্ষা না করেন তাহলে কিন্তু যে কোন মুহুর্তে বিপর্যয় ঘটে যেতে পারে। এর দায় কিন্তু আমরা নিব না। আপনাই সেটা বহন করবেন। আপনারা নিজের মর্যাদায় আসিন থেকে দ্বায়ীত্ব পালন করবেন।

প্রার্থীদের উদ্দেশ্যে ইসি রাশেদা সুলতানা আরও বলেন, ভোটারবিহীন নির্বাচনের সৌন্দর্য নেই, গ্রহনযোগ্যতা নেই, আনন্দও নেই। ১০ শতাংশ ভোট পেয়ে যেতা আর ৮০ শতাংশ ভোট পেয়ে জেতার মধ্যে প্রার্থক্য আপনারাই বুঝতে পারবেন। তাই আপনার চিন্ত করেন, পরিবেশ নষ্ট করে ১০ শতাংশ ভোটে জিততে চান ভোটার না এনে; ৮০ শতাংশ ভোটে জিততে চান। আপনাদের উপর এই ভারটা ছেড়ে দিলাম সিদ্ধান্ত নেয়ার।

ইসি বলেন, ভোটের দিন কোন রকম উশৃঙখলতা, বিশৃঙখলাতা, সহিংস আচরণ, ভোট কেন্দ্র দখল করার মত কোন দুঃসাহস করবেন না। আপনার অবৈধভাবে যে ব্যালটই রাখেন না কেন আমাদের কাছে তথ্য গেলে প্রমান পেলে সেই ভোট বাতিল করে দিব যেকোন মুহুর্তে। আর অসাধুচারণ করেন, আচরন বিধি ভঙ্গ করেন আমরা কিন্তু নির্বাচনের মুহুর্তেও প্রার্থীতা বাতিল করে দিব। ভোটের দিন যে কোন নৈরাজ্য মূলক আচরণ করলে আমরা কিন্তু নির্বাচন স্থগিত করবো, নির্বাচন বাতিল করবো, প্রার্থীতা বাতিল করবো।

তিনি আরও বলেন, গনতন্ত্রের মূল ভিত্তি হচ্ছে নির্বাচন। তাই নির্বাচন যাতে সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ হয় সেজন্য নির্বাচন কমিশন কাজ করে যাচ্ছে। জনগনের মনে যেন গেঁথে থাকে এমন একটি নির্বাচন হবে এবার। তাই নির্বাচনকে কেন্দ্র করে কোন অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা কমিশন চায় না।

নির্বাচনে নিয়োজিত কর্মকর্তাদের উদেশ্যে রাশেদা সুলতানা বলেন, কোন প্রার্থী জিতল কোন প্রার্থী জিতল না এ নিয়ে ইসির কোন মাথা বেথা নেই। নির্বাচন কমিশনের একটি নির্দেশনা, আপনার সব প্রার্থীকে সমান চোখে দেখবেন, নিরপেক্ষতার সাথে দেখবেন, যে হাঙ্গামা করবে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিবেন। তবে কমিশনার নির্দেশনা যিনি প্রতি পালন করবেন না তার দায়দায়িত্বও তিনি নিবেন। আপনাদের কৃতকর্মের দায় কমিশন বহন করবে না।

রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নওগাঁ ও জয়পুরহাটের উপজেলার প্রতিদ্ব›দ্বী প্রার্থী ও কর্মকর্তাদের নিয়ে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, রাজশাহী রেঞ্জের ডিআইজি আনিসুর রহমান, রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার বিপ্লব বিজয় তালুকদার, আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা দেলোয়ার হোসেন। সভায় সভাপতিত্ব করেন বিভাগীয় কমিশনার ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ূন কবীর।

সর্বশেষ সংবাদ

মিল্টন সমাদ্দারের মানবিকতার আড়ালে প্রতারণা, যা বললেন ব্যারিস্টার সুমন
যুক্তরাষ্ট্রের মুখোশ উন্মোচন হয়েছে: ইরান
নিজের মান ইজ্জত রক্ষা করুন, মন্ত্রী-এমপিদের প্রতি ইসি রাশেদা
উদ্যোক্তারাই দেশের ভবিষ্যৎ অর্থনৈতিক অগ্রগতির কাণ্ডারী : স্থানীয় সরকারমন্ত্রী
টানা ৬ দিন হতে পারে ঝড়বৃষ্টি জানাল আবহাওয়া অফিস
সেই ভাইরাল নেতা পাকিস্তান জামায়াতের আমির নির্বাচিত
টানা ৮ দফা কমার পর বাড়ল স্বর্ণের দাম
দিয়াবাড়ির লেক থেকে ২ শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীবাসীর জন্য সুখবর দিল আবহাওয়া অফিস
মক্কায় প্রবেশে আজ থেকে কঠোর বিধি-নিষেধ
‘দাদাসাহেব ফালকে’ পুরস্কার জিতলেন মিথিলা
ঢাকায় অনুষ্ঠিত হলো বগুড়ার আলু ঘাঁটি উৎসব
টাঙ্গাইলে পাগলা কুকুরের কামড়ে শিশুসহ ২২ জন আহত
১৭ রোগীকে হত্যার দায়ে মার্কিন নার্সের ৭৬০ বছর কারাদণ্ড
স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের দাবিতে ছাত্রলীগের কর্মসূচি ঘোষণা
দুবাইয়ের ‘গোল্ডেন ভিসা’ পেলেন শাকিব খান
সুন্দরবনের গহীনে ভয়াবহ আগুন, ছড়িয়েছে দুই কিলোমিটার এলাকাজুড়ে
স্কুলে দেরি করে আসায় শিক্ষিকাকে ঘুষি মারলেন অধ্যক্ষ
আইপিএলের প্লে অফের দৌড়ে এগিয়ে কারা?
আবারও বাংলাদেশে প্রবেশ করল মিয়ানমারের ৪০ বিজিপি সদস্য