
কয়েলের আগুনে পুড়ল ঘর, ২ সন্তানসহ মায়ের মৃত্যু
২৮ মে ২০২৩, ০৩:৫২ পিএম | আপডেট: ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩, ১২:১৫ পিএম

চট্টগ্রাম নগরীর বায়েজিদ বোস্তামী থানা এলাকায় বসতঘরে মশার কয়েল থেকে লাগা আগুনে দগ্ধ হয়ে দুই সন্তানসহ মায়ের মৃত্যু হয়েছে। রবিবার (২৮ মে) ভোরে অক্সিজেন মোড় সংলগ্ন শহীদ নগর এলাকায় এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন- নূর নাহার বেগম (৩০), তার দুই বছরের ছেলে মোহাম্মদ মারুফ এবং সাড়ে তিন বছরের মেয়ে ফিরিয়া।
বায়েজিদ বোস্তামী থানার পরির্দশক (তদন্ত) মোহাম্মদ হোসাইন বলেন, ওই বাড়িতে মশার কয়েল থেকে আগুন লাগে। দ্রুত তা চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে। পরে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা এসে আগুন নেভানোর কাজ শুরু করে। নিহত নূর নাহারের স্বামীর নাম মো. মানিক। তারা দুই ছেলেমেয়েকে নিয়ে শহীদ নগর এলাকার ইব্রাহীমের বাসায় ভাড়া থাকতেন।
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটের চিকিৎসক মো. রফিক উদ্দিন জানান, শিশু মারুফ, ফিরিয়া, তাদের মা নূর নাহার বেগম এবং ইমাম উদ্দিন নামের এক ব্যক্তিকে সকালে দগ্ধ অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। বার্ন ইউনিটে আনার পরপর ভোরেই শিশু মারুফের মৃত্যু হয়। দুপুর ১টার দিকে মারা যায় শিশু ফিরিয়া এবং তার মা নূর নাহার। ফিরিয়া ও নূর নাহারের শরীরের ৯০ শতাংশ পুড়ে গিয়েছিল।
চমেকের চিকিৎসকরা জানান, আহত ইমাম উদ্দিনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়। ইমাম উদ্দিনের বিস্তারিত পরিচয় জানা যায়নি।
এসজি

যে ৭ জেলায় ৬০ কি.মি. বেগে ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস
০৫ ডিসেম্বর ২০২৩, ০১:২৭ পিএম | আপডেট: ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩, ০১:৩৯ পিএম

দেশের ৭ জেলার ওপর দিয়ে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
মঙ্গলবার (৬ অক্টোবর) দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
আবহাওয়াবিদ মো. মনোয়ার হোসেন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম এবং কক্সবাজার জেলার ওপর দিয়ে পূর্ব অথবা দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। তাই এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে ১ নম্বর সতর্কতা সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
এদিকে পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘মিগজাউম’ আরও উত্তর-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে একই এলাকায় অবস্থান করছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে (১৮তম) জানানো হয়, ঘূর্ণিঝড় ‘মিগজাউম’ গতকাল মধ্যরাতে (৪ ডিসেম্বর) চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১৫৪০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ১৫১০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, মোংলা সমুদ্র বন্দর থেকে ১৩৬০ কিলোমিটার, দক্ষিণপশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ১৩৯০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে অবস্থান করছিল। এটি আরও উত্তর- উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে ৫ ডিসেম্বর ভোররাত নাগাদ নিলর ও মাসুলিপট্টমের নিকট দিয়ে ভারতের অন্ধপ্রদেশ উপকূল অতিক্রম করতে পারে।
ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৬৪ কিলোমিটার এর মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৯০ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়ার আকারে ১১০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর বিক্ষুব্ধ রয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরসমূহকে ২ নম্বর (পুন:) ২ নম্বর দূরবর্তী হুশিয়ারি সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, উত্তর বঙ্গোপসাগর ও গভীর সাগরে অবস্থানরত সকল মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।
বিভাগ : পরিবেশ-জলবায়ু
বিষয় : আবহাওয়া-অধিদপ্তর , ঝোড়ো-হাওয়া , বৃষ্টি , বজ্রসহ-বৃষ্টি , নদীবন্দর , সতর্কতা-সংকেত

জাতীয় অধ্যাপক ডা. আব্দুল মালিক আর নেই
০৫ ডিসেম্বর ২০২৩, ১২:৫৬ পিএম | আপডেট: ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩, ০১:২৯ পিএম

দুনিয়ার মায়া ত্যাগ করে না ফেরার দেশে পাড়ি জমিয়েছেন ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন অব বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি জাতীয় অধ্যাপক ব্রিগেডিয়ার (অব) ডা. এ মালিক (৯৪) (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
মঙ্গলবার (৫ ডিসেম্বর) সকাল ৯টা ৪০ মিনিটে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেন হাসপাতালের জনসংযোগ কর্মকর্তা সেতু।
আব্দুল মালিক ১ ডিসেম্বর ১৯২৯ সালের ১ ডিসেম্বর দক্ষিণ সুরমা উপজেলার কুচাই ইউনিয়নের পশ্চিমভাগ গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম মরহুম ফুরকান আলী, মাতার নাম মরহুমা সৈয়দা নুরুন্নেছা খাতুন। প্রাইমারি স্কুল শেষে ১৯৩৯ সালে সিলেট সরকারি হাইস্কুলে ভর্তি হন। ১৯৪৭ সালে মেট্রিক (এসএসসি) পরীক্ষায় অংশ নিয়ে স্টার মার্কসহ প্রথম বিভাগে উত্তীর্ণ হন এবং সরকারি বৃত্তি পান। তখন এ ধরনের ফলাফল বেশ গৌরবের বিষয় ছিল।
মেট্রিক পাসের পর সিলেট সরকারি এমসি কলেজে ভর্তি হন। ১৯৪৯ সালে আইএসসি পরীক্ষায় অংশ নেন। তখন পূর্ব পাকিস্তানে কেবল একটাই বোর্ড ছিল, ঢাকা শিক্ষা বোর্ড। এই পরীক্ষায় তিনি ১১তম স্থান অর্জন করেন।
আইএসসি পাসের পর ১৯৪৯ সালে ঢাকা মেডিকেল কলেজে ভর্তি হন। ১৯৫৪ সালে নভেম্বর মাসে মেডিকেল কলেজের ফাইনাল পরীক্ষায় অংশ নিয়ে উত্তীর্ণ হন।
১৯৫৮ সালে তাকে সিএমএইচ (সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল) পেশোয়ারে কর্নেল আজমিরের কাছে মেডিকেল স্পেশালিস্টের যোগ্যতা পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়। এতে প্রশিক্ষণের জন্য নির্বাচিত হন।
১৯৬৩ সালে সরকার তাকে বিলেতে পাঠায় উচ্চশিক্ষার জন্য। ১৯৬৪ সালে তিনি এমআরসিপি পাস করেন এবং হ্যামার স্মিথ হসপিটাল অ্যান্ড পোস্টগ্রাজুয়েট মেডিকেল স্কুল, লন্ডন থেকে কার্ডিওলজিতে উচ্চতর প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন।
বিভাগ : জাতীয়
বিষয় : ডা.-আব্দুল-মালিক , জাতীয়-অধ্যাপক , ন্যাশনাল-হার্ট-ফাউন্ডেশন-অব-বাংলাদেশ , মারা-গেছেন

অফিসে কাজের সময় ঘাড় শক্ত হয়ে যায়,কীভাবে রেহাই পাবেন?
০৫ ডিসেম্বর ২০২৩, ১২:৫২ পিএম | আপডেট: ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩, ০১:৩৭ পিএম

অফিসে একটানা বসে কাজ করার মাঝে হাত নাড়াচড়া করতে গেলে কাঁধে প্রবল যন্ত্রণা হয়। সমস্যার নাম ‘ফ্রোজ়েন শোল্ডার’। মনে হয় যেন কাঁধটা শক্ত হয়ে গিয়েছে, কোনও ভাবেই নাড়ানো যাচ্ছে না। এই রোগে আক্রান্ত হলে কাঁধের বল ও সকেট সন্ধি আক্রান্ত হয়। বয়স ৪০ পেরোলেই এই রোগের ঝুঁকি বেশি করে দেখা দেয়। ডায়াবিটিস, থাইরয়েড, হার্টের আসুখ থাকলে ফ্রোজ়েন শোল্ডারের ঝুঁকি বাড়ে। শরীরে হরমোনের ভারসাম্য বিগড়ে গেলে কিংবা কোনও চোট-আঘাত থেকেও এই রোগ হতে পারে। ফ্রোজ়েন শোল্ডারের সমস্যা থাকলে কী ভাবে যন্ত্রণার হাত থেকে রেহাই পাবেন?
প্রথমত প্রাথমিক পর্যায় কাঁধ ঘোরাতে গেলে তীব্র যন্ত্রণা হয়। সময় যত এগোতে থাকে, ততই ব্যথা অসহ্যকর হয়ে ওঠে। ঘাড় ও কাঁধের অংশ শক্ত হয়ে যায়।
চিকিৎসকরা বলছেন, মূলত ডায়াবিটিস, থাইরয়েড, হার্টের আসুখ থাকলে ফ্রোজেন শোল্ডারের ঝুঁকি বেড়ে যায়। শরীরে হরমোনের ভারসাম্য বিগড়ে গেলে কিংবা কোনও চোট-আঘাতের কারণেও এ সমস্যা বাড়তে পারে।
ফ্রোজেন শোল্ডারের সমস্যায় ভুগলে রোজ যে কাজগুলি করলে ব্যথা থেকে রেহাই পাবেন-
১) এই সমস্যার থেকে রেহাই পেতে ঘুমের সঙ্গে কোনও রকম আপস করা যাবে না। ঘুমোনোর সময়ে খেয়াল রাখবেন যেন শোয়ার ধরন ঠিক থাকে। ভুল ভঙ্গিমায় শোয়ার জন্য ঘাড়ে ব্যথা হয়। খুব বেশি উঁচু কিংবা শক্ত বালিশ নিয়ে ঘুমোবেন না।
২) অফিসে কাজ করতে করতে যখনই ক্লান্ত লাগবে, কাঁধে যন্ত্রণা হবে তখন চেয়ারে বসে না থেকে মিনিট দশেকের বিরতি নিন। হাঁটাহাঁটি করুন। হাতের ব্যায়াম করতে শুরু করুন।
৩) ‘লং ড্রাইভ’-এ যেতে অনেকেই পছন্দ করেন। তবে ফ্রোজ়েন শোল্ডার থাকলে একটানা অনেক ক্ষণ গাড়ি চালাবেন না, এতে সমস্যা বাড়বে।
৪) যতটা সম্ভভ নিজেকে মানসিক চাপ থেকে দূরে রাখুন। মানসিক চাপ, উদ্বেগ, চিন্তা বাড়লেই ঘুম কম হবে, ক্লান্তি থেকে ঘাড়ে ব্যথা হবে।
৫) এই সমস্যা সমাধানের জন্য ব্যায়াম ছাড়া উপায় নেই। রোজ ঘুম থেকে উঠে ঘাড়ের হালকা ব্যায়াম করুন। তা হলে ঘাড় সচল থাকবে। এ ক্ষেত্রে যোগাসন ভীষণ কার্যকর। মার্জারাসন, সেতুবন্ধনাস, গরুড়াসন, গোমুখাসনের মতো আসন নিয়মিত করলে এই সমস্যা থেকে রেহাই পেতে পারেন।
প্রচণ্ড ব্যথা হলে কী করবেন?
১)ঘাড়কে হালকা স্ট্রেচ করুন
ঘাড়ের অনমনীয়তা জনিত ব্যথা উপশমের জন্য কিছু কার্যকর নেক এক্সারসাইজ রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের ৩৬০ স্পোর্টস মেডিসিন অ্যান্ড স্পাইন থেরাপির ফিজিক্যাল থেরাপিস্ট শেলী কফম্যান বলেন, ‘ঘাড়ে সঠিক রক্তপ্রবাহ ও প্রদাহ প্রশমনের জন্য সমতলভাবে শুয়ে ঘাড়ের নিচে একটি রোল করা তোয়ালে রাখুন। তারপর ধীরে ধীরে মাথাকে এমনভাবে রোটেট (এপাশ-ওপাশ) করুন যেন মনে হবে আপনি না বলছেন। এরপর মাথাকে ধীরেধীরে এমনভাবে নাড়ান (ওপর-নিচ) যেন মনে হবে আপনি হ্যাঁ বলছেন। এভাবে দুটি সেট সম্পন্ন করুন, প্রত্যেক সেটে ২০টি রেপ থাকবে। প্রতিদিন দুই-তিনবার রিপিট করুন।
২)গরম সেঁক ও ঠান্ডা সেঁক দিন
শক্ত ঘাড়ে গরম সেঁক দিলে পেশীগুলো শিথিল হবে ও সেখানে তাজা রক্ত ছুটে আসবে, বলেন ডা. কফম্যান। ঘাড়ে গরম সেঁক দিতে হিটিং প্যাড অথবা সহনীয় গরমের কাপড় ব্যবহার করতে পারেন। এর কিছুসময় পর ঠান্ডা সেঁকও দিতে পারেন, যা আপনার ঘাড়ের ব্যথাকে অসাড় করবে ও প্রদাহ কমাবে। গরম সেঁক ও ঠান্ডা সেঁকের মধ্যে ন্যূনতম ১০ মিনিটের ব্যবধান থাকা চাই, এভাবে দিনে পাঁচ-ছয়বার রিপিট করুন। ব্যথা বেশি থাকলে এক ঘণ্টা পরপর উভয় সেঁক দিতে পারেন। ঘাড়ে অনমনীয়তার পাশাপাশি প্রচুর ব্যথা অনুভূত হলে বরফ ব্যবহার করতে পারেন, বলেন ডা. কফম্যান। এটা মনে রাখা ভালো যে, অতিরিক্ত বা ঘনঘন গরম সেঁকে প্রদাহ ও ব্যথা বেড়ে যেতে পারে, তাই এ বিষয়ে সতর্ক থাকা উচিত অথবা প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
৩)হাঁটতে বের হোন
আপনার কাছে এটা সাংঘর্ষিক মনে হতে পারে, কিন্তু হাঁটার মতো লো-ইম্প্যাক্ট এক্সারসাইজ হচ্ছে অনমনীয় ঘাড়ের অন্যতম সেরা চিকিৎসা। এক্সারসাইজ সকল নরম টিস্যুতে অক্সিজেন বহনে সাহায্য করে, এর মধ্যে মেরুদন্ড সংশ্লিষ্ট টিস্যুও অন্তর্ভুক্ত- এটি নিরাময় প্রক্রিয়ায় ভূমিকা রাখে। ঘাড় শক্ত হয়ে গেলে আপনি কঠিন বা ভারী এক্সারসাইজ করতে পারবেন না, তাই আপনাকে হাঁটার মতো সহজ এক্সারসাইজ বেছে নিতে হবে, বলেন ডা. কফম্যান। ঝাঁকুনিমূলক বা যন্ত্রণাদায়ক কাজকর্ম এড়িয়ে চলতে চেষ্টা করুন।
৪) ঘাড়ের ব্যথা যদি অসহ্য হয়ে ওঠে তা হলে আইস প্যাক চাপা দিয়ে রাখুন। সঙ্গে সঙ্গে আরাম পাবেন।
৫) ঘাড়ের উপর হিটিং প্যাড চেপে রাখুন। রক্ত সঞ্চালন বেড়ে ঘাড়ে ব্যথা কমবে।
সমস্যা বাড়াবাড়ির পর্যায় পৌঁছলে কিন্তু চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। কাঁধের এক্স-রে করে প্রয়োজনে চিকিৎসকেরা অস্ত্রোপচার করার সিদ্ধান্ত নিতে পারেন।