শনিবার, ১০ মে ২০২৫ | ২৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

মিয়ারহাট উচ্চ বিদ্যালয়ে নিয়োগ বাণিজ্যের অভিযোগ

মাদারীপুরের কালকিনির মিয়ারহাট উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মচারী নিয়োগ দিয়ে প্রার্থীদের কাছ থেকে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে বিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতির বিরুদ্ধে। ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক ও নিয়োগ বোর্ডের সদস্য সচিবকে বাইরে রেখে রুদ্ধদ্বার বৈঠক করেন সভাপতি, উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা ও ডিজির প্রতিনিধি। এদিকে এ নিয়োগ বাতিলের দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী।

নিয়োগের ক্ষেত্রে ঘুষ-বাণিজ্য ও স্বজনপ্রীতির অভিযোগ এনে শিক্ষামন্ত্রী, শিক্ষা সচিব, জেলা প্রশাসক, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা ও কালকিনি উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা বরবার একটি লিখিত অভিযোগ করেন স্থানীয় মনির বেপারী নামে এক ব্যক্তি।

অভিযোগে বলা হয়, মাদারীপুর ডনোভান সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে গত ২৯ অক্টোবর সকালে মিয়ারহাট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক, একজন কম্পিউটার ল্যাব অপারেটর, একজন অফিস সহায়ক ও একজন পরিচ্ছন্নতা কর্মীর নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। ওই নিয়োগ বোর্ডে চার সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়। তারা হলেন, বিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি মো. ইদ্রিস আলী আকন, ডনোভান সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও ডিজির প্রতিনিধি সুবল চন্দ্র দাস, উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. মাহাবুবুর রহমান ও বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক (ভারপ্রাপ্ত) আব্দুর রাজ্জাক মিয়া। নিয়োগ পরীক্ষার আগেই ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষককে অফিস কক্ষ থেকে বের করে দিয়ে নিয়োগ বোর্ডের বাকি ৩ সদস্য মিলে রুদ্ধদ্বার বৈঠক করেন। প্রায় ৪০ মিনিটের বৈঠক শেষে তারা বেরিয়ে আসেন। পরে নিয়োগ পরীক্ষার কার্যক্রম শুরু হলেও নিয়োগ বোর্ডের সদস্য সচিবকে (ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক) তেমন কোনো ভূমিকায় রাখেননি তারা।

স্থানীয়রা আরও জানান, অফিস সহায়ক পদে সভাপতির আপন ভাইয়ের ছেলে প্রার্থী ছিলেন। তাই গোপন বৈঠকে কোনো ষড়যন্ত্র থাকতে পারে ভেবে অফিস সহায়ক পদের প্রার্থীরা উপস্থিত থেকেও পরীক্ষায় অংশ নেয়নি কেউ। প্রধান শিক্ষক পদে ৮ জন, ল্যাব এসিস্ট্যান্ট পদে ৮ জন ও পরিচ্ছন্নতাকর্মী পদে ৭ জন অংশ নেন।

স্থানীয় বাসিন্দা হিরন শিকদার বলেন, নিয়োগ নিরপেক্ষ করার ইচ্ছা থাকলে কালকিনি উপজেলায় বা স্কুলেই পরীক্ষা হতো মাদারীপুর নিত না। যাকে নিয়োগ দিছে সে তো প্রশ্ন আগেই পাইছে। পরীক্ষা আবার হোক, স্কুলে বসে হোক কোনো আপত্তি নেই। টাকার বিনিময়ে বা স্বজনপ্রীতি যেন না হয়।

অভিযোগকারী মো. মনির বেপারী জানান, সভাপতি সাহেবের বড় ছেলে সরকারি বড় চাকরি করেন। তিনি এলাকায় এসে গোপন বৈঠকে করে সরকারি ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে নিয়োগ বোর্ডের কর্মকর্তাদের প্রভাবিত করে যান। তার বাবা (সভাপতি) ও পরিবার মিলে এ নিয়োগ সম্পূর্ণ স্বজনপ্রীতি করেছেন। কম্পিউটার ল্যাব অপারেটর হিসেবে নিয়োগে দেওয়া হয়েছে ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতির জামাইয়ের ছোট ভাইকে। সবার কাছ থেকেই লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে। এ নিয়োগ বাতিলের জন্য সব দপ্তরে আমি লিখিত অভিযোগ দিয়ে আবেদন করেছি। সরকার এসব বিষয় দেখবে বলে আশা করি।

ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আ. রাজ্জাক মিয়া ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, আমি মূলত সিনিয়র সহকারী শিক্ষক। সহকারী প্রধান শিক্ষক প্রধান শিক্ষক পদে প্রার্থী ছিলেন বলে আমাকে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক করা হয়। নিয়োগ পরীক্ষার আগে অফিস কক্ষ থেকে আমাকে বের করে দিয়ে নিয়োগ বোর্ডের অন্য তিন সদস্য প্রায় আধা ঘণ্টা গোপন বৈঠক করেন। নিয়োগ কার্যক্রমে আমার তেমন কোনো ভূমিকা ছিল না। সভাপতি, শিক্ষা অফিসার ও ডিজির প্রতিনিধি যে রেজাল্ট শিট তৈরি করে দিয়েছেন সেখানে আমাকে স্বাক্ষর করতে বলা হয়েছে। আমি স্বাক্ষর করে দিয়েছি। বাকি কিছু জানি না।

ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি মো. ইদ্রিস আলী আকন বলেন, নিয়োগ ঠিকঠাক মতো হয়েছে। যোগ্য প্রার্থীকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। আত্মীয়কে চাকরি দেওয়ার বিষয়টি এড়িয়ে বলেন এলাকার সবাই আত্মীয়। কোনো টাকার-পয়সার বিনিময়ে নিয়োগ দেওয়া হয়নি। যারা অভিযোগ করেছে তারা তাদের স্বার্থে করেছে।

উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. মাহাবুবর রহমান ঢাকাপ্রকাশ-কে জানান, সভাপতির সঙ্গে ব্যক্তিগত একটি কথা ছিল তাই হেড মাস্টারকে বাইরে যেতে বলছিলেন তিনি। আগে বা পরেও তো কথা বলতে পারতেন এমন প্রশ্নের কোনো উত্তর দিতে পারেননি তিনি। মাহাবুবর রহমান জানান, নিয়োগ কার্যক্রম যা যাচাই বাছাই সম্পর্কে তিনি তেমন কিছু জানেন। ডিজির প্রতিনিধি ও ডনোভান সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সুবল চন্দ্র দাস বিস্তারিত বলতে পারবেন। তবে নিয়োগ কার্যক্রম সঠিক হয়েছে বলে মনে
করেন তিনি।

ডনোভান সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সুবল চন্দ্র দাস ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, যারা অভিযোগ করেছে করতে বলেন। নিয়োগ কার্যক্রম সঠিক করেছি। রুদ্ধদ্বার বৈঠকের বিষয়ে জানতে চাইলে বলেন, তিনি বাড়িতে আছেন। সরাসরি দেখা করলে বিষয়টি বুঝিয়ে বলবেন।

কালকিনি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পিংকি সাহা ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, এবিষয়ে অভিযোগ পেয়েছি। কিন্তু এরসঙ্গে উপজেলা শিক্ষা কর্তকর্তা জড়িত। সেজন্য জেলা শিক্ষা কর্মকর্তাকে তদন্ত করার জন্য জানানো হয়েছে। তদন্ত শেষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এসএন

 

Header Ad
Header Ad

মুন্সীগঞ্জে লঞ্চে ২ তরুণীকে বেল্ট দিয়ে পেটানো সেই যুবক আটক

মুন্সীগঞ্জে লঞ্চে ২ তরুণীকে বেল্ট দিয়ে পেটানো সেই যুবক আটক। ছবি: সংগৃহীত

মুন্সীগঞ্জে লঞ্চে দুই তরুণীকে প্রকাশ্যে বেল্ট দিয়ে পেটানোর ঘটনায় অভিযুক্ত যুবককে আটক করেছে পুলিশ। শনিবার (১০ মে) বেলা দেড়টার দিকে তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য মুন্সীগঞ্জ সদর থানায় নিয়ে যাওয়া হয় বলে নিশ্চিত করেছেন থানার ওসি সাইফুল আলম।

আটক যুবকের নাম নেহাল আহাম্মেদ জিহাদ। তিনি সদর উপজেলার যোগনি ঘাট এলাকার মনির হোসেনের ছেলে।

গত শুক্রবার (৯ মে) সন্ধ্যায় মুন্সীগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনালে নোঙর করা তিনতলা লঞ্চ ‘এম ভি ক্যাপ্টেন’-এ ঘটে এই নৃশংস ঘটনা। ঘটনার ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে শুরু হয় ব্যাপক আলোড়ন।

ভিডিওতে দেখা যায়, আনুমানিক ১৫ থেকে ১৭ বছর বয়সী এক তরুণীকে লঞ্চের সামনের অংশে নিয়ে গিয়ে কোমরের বেল্ট দিয়ে পিটাচ্ছেন এক যুবক। আশপাশে থাকা বহু মানুষ মোবাইলে সেই দৃশ্য ধারণ করছিলেন, কেউ কেউ উল্লাস করছিলেন এবং ঘটনাটির সমর্থনে স্লোগানও দিচ্ছিলেন।

আটককৃত যুবক নেহাল আহাম্মেদ জিহাদ। ছবি: সংগৃহীত

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ ফিরোজ কবির জানান, ঘটনার দিন ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থেকে প্রায় ৩০০-৪০০ তরুণ-তরুণী একটি পিকনিক ও ভ্রমণের উদ্দেশ্যে এম ভি ক্যাপ্টেন লঞ্চ ভাড়া করে। চাঁদপুর ভ্রমণ শেষে ফেরার পথে মুন্সীগঞ্জ লঞ্চঘাটে খাবার কিনতে নেমেছিল কয়েকজন। এ সময় লঞ্চঘাটে উপস্থিত স্থানীয় লোকজন উত্তেজিত হয়ে লঞ্চে উঠে পড়ে এবং যাত্রীদের সঙ্গে বাকবিতণ্ডা ও মারধরে জড়িয়ে পড়ে।

তিনি বলেন, “একপর্যায়ে দুই তরুণীকে লঞ্চের সামনে এনে এক যুবক বেল্ট দিয়ে মারধর করে। এ সময় লঞ্চে ভাঙচুর চালানো হয় এবং কিছু মোবাইল ফোনসহ মালামাল ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগও পাওয়া গেছে।”

পরে সেনাবাহিনী ও পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। লঞ্চটি পরে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে যায়।

সদর থানার ওসি সাইফুল আলম বলেন, “ঘটনার বিষয়ে এখনো কেউ লিখিত অভিযোগ দেয়নি। তবে ভুক্তভোগিরা অভিযোগ করবেন বলে জানিয়েছেন। বিষয়টি নিয়ে নৌ পুলিশও কাজ করছে।”

Header Ad
Header Ad

চট্টগ্রামে বিএনপির তারুণ্য সমাবেশে উপস্থিত তামিম ইকবাল

বিএনপির তারুণ্য সমাবেশে উপস্থিত তামিম ইকবাল। ছবি: সংগৃহীত

তারুণ্যের রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠা’র ডাক দিয়ে চট্টগ্রামের ঐতিহাসিক পলোগ্রাউন্ড মাঠে চলছে বিএনপির তারুণ্য মহাসমাবেশ। শনিবার (১০ মে) বিকেল থেকে শুরু হওয়া এই সমাবেশে উপস্থিত হয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবাল।

বিকেল সোয়া ৪টার দিকে তামিম ইকবালকে মঞ্চে উঠতে দেখা যায়। এরপর তিনি বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী এবং যুবদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি আবদুল মোনায়েম মুন্নার পাশে বসেন।

মঞ্চে আরও উপস্থিত আছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিবসহ দলের কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতৃবৃন্দ। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত তামিমকে মঞ্চে অবস্থান করতে দেখা গেছে।

সমাবেশকে ঘিরে সকাল থেকেই চট্টগ্রামের বিভিন্ন এলাকা থেকে নেতাকর্মীরা মিছিল নিয়ে আসতে শুরু করেন। দুপুর গড়াতেই পলোগ্রাউন্ড মাঠ কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে ওঠে। বিভাগের ৯৯টি উপজেলা থেকে বিএনপির নেতাকর্মীরা এতে অংশ নেন।

আয়োজকরা জানান, সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হবেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। মঞ্চ ও মাঠজুড়ে শোনা যাচ্ছে নানা স্লোগান ও উদ্দীপনামূলক সংগীত, যা পুরো এলাকাকে রূপ দিয়েছে এক উৎসবমুখর পরিবেশে।

Header Ad
Header Ad

শীর্ষ সামরিক ও নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের সঙ্গে মোদির জরুরি বৈঠক

শীর্ষ সামরিক ও নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের সঙ্গে মোদির জরুরি বৈঠক। ছবি: সংগৃহীত

ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে চলমান উত্তেজনার মধ্যেই শীর্ষ সামরিক ও নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের সঙ্গে জরুরি বৈঠক করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। শনিবার (১০ মে) অনুষ্ঠিত এই বৈঠকের খবরটি নিশ্চিত করেছে ভারত সরকারের একটি সূত্র, যা প্রকাশ করেছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা।

বৈঠকে ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভাল এবং তিন বাহিনীর (সেনা, নৌ ও বিমান) প্রধানরা উপস্থিত ছিলেন। তবে বৈঠকে কী আলোচনা হয়েছে, সে বিষয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে।

আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলো মনে করছে, সাম্প্রতিক হামলা ও পাল্টা অভিযানের প্রেক্ষাপটেই এই উচ্চপর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিশেষ করে গত মাসে জম্মু-কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ জন পর্যটক নিহত হওয়ার পর থেকেই অঞ্চলজুড়ে উত্তেজনা বাড়তে থাকে। ভারত এ হামলার জন্য সরাসরি পাকিস্তানকে দায়ী করে।

এর জেরে নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর দুই দেশের সেনাদের মধ্যে টানা ১২ রাত ধরে গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। পরিস্থিতি আরও ঘোলাটে হয় ভারতের সামরিক অভিযানে—‘অপারেশন সিঁদুর’। অভিযানের আওতায় ভারত পাকিস্তানের অন্তত ৯টি স্থানে হামলা চালায়।

এই হামলার জবাবে পাকিস্তানও শুরু করে ‘অপারেশন বুনইয়ানুম মারসুস’। পাকিস্তান সেনাবাহিনী দাবি করেছে, তারা ভারতের এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস করেছে এবং ভারতীয় কিছু সরকারি ওয়েবসাইটে সাইবার হামলা চালিয়ে তা হ্যাক করেছে। যদিও এসব দাবির সত্যতা এখনো নিরপেক্ষভাবে যাচাই করা সম্ভব হয়নি বলে জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

মুন্সীগঞ্জে লঞ্চে ২ তরুণীকে বেল্ট দিয়ে পেটানো সেই যুবক আটক
চট্টগ্রামে বিএনপির তারুণ্য সমাবেশে উপস্থিত তামিম ইকবাল
শীর্ষ সামরিক ও নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের সঙ্গে মোদির জরুরি বৈঠক
টানা দ্বিতীয়বার স্কাই স্পোর্টসের সেরা একাদশে হামজা চৌধুরী
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়টা বাংলাদেশের জন্য একটি বড় ইস্যু: আযম খান
সন্ধ্যায় উপদেষ্টা পরিষদের জরুরি বৈঠক
বিরামপুরে প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহ উদ্‌যাপন
আইপিএলের পর এবার অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত পিএসএল
যমুনা ও সচিবালয়সহ বিভিন্ন এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
বরেণ্য সংগীতশিল্পী মুস্তাফা জামান আব্বাসী মারা গেছেন
মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপে পুড়ছে চুয়াডাঙ্গা
সালিসে নারীর চুল কাটলেন ‘বিচারকরা’
আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে দ্বিতীয় দিনের মতো শাহবাগে অবরোধ
সৌদি পৌঁছেছেন ৩৭১১৫ হজযাত্রী, ৫ জনের মৃত্যু
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মালবাহী ট্রেন উদ্ধারের পর কক্সবাজার এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত
পাপুলের স্ত্রী সাবেক এমপি সেলিনা ইসলাম গ্রেফতার
ভারতের বিরুদ্ধে ‘অপারেশন বুনিয়ান উল মারসুস’ শুরু করল পাকিস্তান
শাহবাগ ছাড়া অন্য কোথাও ‘ব্লকেড’ দিবেন না: হাসনাত আবদুল্লাহ
চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতি নির্বাচনে জয়ী হলেন যারা
ছয়টি ব্যালিস্টিক মিসাইল ছুড়েছে ভারত, পড়েছে নিজেদের রাজ্যেই