রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | ১৪ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

‘আর্থিক সহযোগিতা’ চেয়ে মুন্সিগঞ্জ জেলা প্রশাসনের চিঠি

ছবি: সংগৃহীত

মুন্সিগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের বিরুদ্ধে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে আর্থিক সহযোগিতা চেয়ে ব্যাংক-বিমাসহ বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চিঠি পাঠানোর অভিযোগ উঠেছে।

জেলার বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, ব্যাংক-বিমাসহ আর্থিক প্রতিষ্ঠান, ডায়াগনোস্টিক সেন্টারসহ ইত্যাদি প্রতিষ্ঠানে আর্থিক সহযোগিতা চেয়ে একই ধরনের চিঠি দিয়েছে জেলা প্রশাসন। চিঠি পাওয়ার পর অনেকেই স্বেচ্ছায় সাধ্যমতো অর্থ প্রদান করলেও অনেকে করেছেন বিরুপ মন্তব্য।

এদিকে, জানতে চাইলে ‘আর্থিক সহযোগিতা’ প্রদান সংক্রান্ত চিঠির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা।

জানা যায়, গেল ১৮ মার্চ মুন্সিগঞ্জ জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সহকারী কমিশনার (নেজারত শাখা, ব্যবসা বাণিজ্য শাখা ও ট্রেজারি শাখা) ওমর শরীফ ফাহাদ স্বাক্ষরিত ওই চিঠিটি জেলার বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, এনজিও, লাইফ ইন্সুরেন্স, সরকারি-বেসরকারি ব্যাংক, ডায়াগনোস্টিক সেন্টারে পাঠানো হয়। চিঠি পাওয়া ও অর্থ দানের বিষয়টি নাম প্রকাশ না করার শর্তে নিশ্চিত করেন একাধিক ব্যক্তি। এর মধ্যে জেলা সদরে কর্মরত একাধিক বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা (এনজিও) কর্মকর্তা ও বেশ কয়েকটি ইন্সুরেন্স কোম্পানির জেলা প্রতিনিধি ও ডিজিএমও রয়েছেন।

একটি ইন্সুরেন্স কোম্পানির প্রতিনিধি নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, জেলা প্রশাসনের একজন এনডিসি আমাকে ফোন দিয়ে তার অফিসে যেতে বলেন। সেখানে গেলে তিনি বলেন, এবার আমাদের খরচ একটু বেশি। আপনি এই চিঠিটা (অর্থ সহযোগিতা প্রদান সংক্রান্ত) ইন্সুরেন্স কোম্পানির যারা রয়েছেন তাদের পৌঁছে দিয়েন। ওই কর্মকর্তার কথামতো তিনি সেই চিঠি ফারইষ্ট, সন্ধানী, মেঘনা, ডেল্টা লাইফ ও পপুলার লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানির প্রতিনিধিদের কাছে পৌছে দেন।

আর্থিক সহযোগিতা প্রদান সংক্রান্ত ওই চিঠিতে বলা হয়, ‘মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস-২০২৪ যথাযোগ্য মর্যাদায় উদযাপনের জন্য জেলা প্রশাসন, মুন্সিগঞ্জ ইতোমধ্যে বিভিন্ন কর্মসূচীর আয়োজন করেছে। এ আয়োজন সফলভাবে সম্পন্ন করতে সকলের সার্বিক সহযোগিতা প্রয়োজন। এমতাবস্থায়, আপনার প্রতিষ্ঠানের পক্ষ হতে অন্যান্য বছরের ন্যায় সার্বিক সহযোগিতা একান্তভাবে কাম্য।’

জানা যায়, মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে প্রতিবছরের মত এবারও মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) দিনব্যাপী কুচকাওয়াজ, জেলা ও উপজেলা সদরের যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা, বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যদের সংবর্ধনা, চিত্রাঙ্কন- সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ বিভিন্ন আয়োজন করেছে মুন্সিগঞ্জ জেলা প্রশাসন। স্বাভাবিকভাবেই এসব কর্মসূচি সরকারি বরাদ্দকৃত অর্থে বাস্তবায়নের কথা থাকলেও চিঠি দিয়ে অর্থ সহযোগিতার বিষয়টিকে নেতিবাচকভাবে দেখছেন অনেকে।

‘আর্থিক সহযোগিতা’ প্রদান সংক্রান্ত চিঠির বিষয়ে জানতে চাইলে মুন্সিগঞ্জ জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সহকারি কমিশনার (নেজারত শাখা, ব্যবসা বাণিজ্য শাখা ও ট্রেজারি শাখা) ওমর শরীফ ফাহাদ বলেন, ‘আমরা বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানে আর্থিক সহায়তা চেয়ে চিঠি দিয়েছি। এটা প্রতিবছরই দেয়া হয়। তবে কোন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চিঠি দেয়া হয়নি।’

তিনি বলেন, ‘আমাদের যে আয়োজন- আমরা তাদেরকে (বীর মুক্তিযোদ্ধাদের) ইফতার দিবো- চাদরের ব্যবস্থা করেছি। আমাদের বরাদ্দ তো খুবই কম থাকে। আর্থিক সহযোগিতা চেয়ে আমরা যে চিঠি দিয়েছি- যারা চায় দিবে, না দিলে না দিবে। আমাদের কোন ধরনের বাধ্যবাধকতা নাই। আমাদের প্রোগ্রাম আমরা কিভাবে কালারফুল করতে পারবো- রাষ্ট্রীয় প্রোগ্রাম। প্রোগ্রামটা আমাদের জেলা প্রশাসন আয়োজন করে কিন্তু এটি আমাদের একার না। সবাই মিলেই করি প্রোগ্রাম।’

কিভাবে এই অর্থ সংগ্রহ করা হয় জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘যার ইচ্ছা। বেশিরভাগই মনে করেন যে আসে, কেউ লোক পাঠিয়ে দেয়। যে যেরকম দিতে পারে নগদ আমাদের কাছে পৌছে দেয়।’

স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসের অনুষ্ঠান আয়োজনে সরকারের বরাদ্দ রয়েছে কি না জানতে চাইলে ‘ আমি এ বিষয়ে এসাইন অফিসার না’ ও চিঠির বিষয়ে জানতে চাইলে ‘বিষয়টি আমার নলেজে নেই’ বলে জানান অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) জাকির হোসেন।

এ বিষয়ে বক্তব্য জানতে মুন্সিগঞ্জ জেলা প্রশাসক মো. আবুজাফর রিপনের সাথে একাধিকবার মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি।

মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন সংক্রান্ত একটি কমিটির দায়িত্বে থাকা অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) আশরাফুল আলম বলেন, ‘লুকোছাপা যেটা সেটা হচ্ছে কাগজছাড়া। চেয়ে চেয়ে নেয়ার বিষয় আছে। এটা হচ্ছে- কেউ চেক দেয়- কেউ আবার একটা জিনিস কিনে দেয়। সবাই যে নগদ দেয় বিষয়টা এরকম না। সরকার যে বরাদ্দ দেয় সরকার নিজেও জানে এতে হয় না। কিন্তু ফোন দিয়ে দিয়ে বলা- ভাই আপনি সহযোগিতা করেন। অ্যাজ এ অফিসার এটা হয় না। হ্যা ভাই চিঠি দিলাম- দিলে ভালো না দিলেও ওয়েল।’

এসময় তিনি পাল্টা প্রশ্ন করে বলেন, ‘আপনি কি বিষয়টা প্রথম জানলেন?’

গ্রহণকৃত এসব অর্থ সরকারি নিয়মে (লোকাল রিলেশন্স- এলআর ফান্ড) নেয়া হচ্ছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ব্যাংকে গিয়ে সবাই হয়তো টাকা জমা দেয় না তবে এটার একটা হিসাব হবে- কত টাকা উঠলো কত ব্যায় হলো।’

স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপনের মত এ ধরনের অনুষ্ঠানে সরকারি বরাদ্দ কত থাকে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আগে ৫০ হাজার টাকা ছিলো। এখন সেটা বেড়ে ১ লাখ টাকা হতে পারে।’

Header Ad

এসএসসির ফল প্রকাশের সম্ভাব্য তারিখ জানাল বোর্ড

ছবি: সংগৃহীত

চলতি বছরের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল ৯ থেকে ১১ মের মধ্যে প্রকাশিত হতে পারে বলে জানিয়েছেন আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান তপন কুমার সরকার।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) বিকেলে তিনি গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান।

তপন কুমার সরকার বলেন, ‘ফল প্রকাশের সম্ভাব্য তারিখ নির্ধারণ করে এ সংক্রান্ত প্রস্তাব শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। ৯, ১০ ও ১১ মে-এই তিনটি তারিখের মধ্যে যে কোনো এক দিন ফল প্রকাশের জন্য প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। তবে সবকিছু নির্ভর করছে প্রধানমন্ত্রীর সম্মতির ওপর।’

সাধারণত পরীক্ষা শেষ হওয়ার পর ৬০ দিনের মধ্যে ফলাফল প্রকাশ করা হয়ে থাকে। সে হিসাবে, মে মাসের ১১ তারিখের মধ্যে ফলাফল প্রকাশিত হওয়ার কথা।

গত ১৫ ফেব্রুয়ারি সারা দেশে একযোগে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয়। লিখিত পরীক্ষা শেষ হয় গত ১২ মার্চ। ব্যবহারিক পরীক্ষা ১৩ মার্চ থেকে ২০ মার্চের মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়।

এবার সারা দেশের ১১টি শিক্ষাবোর্ডের অধীনে মোট ২০ লাখ ২৪ হাজার ১৯২ জন পরীক্ষার্থী মাধ্যমিক পরীক্ষায় বসেছিল। তাদের মধ্যে ছাত্র ৯ লাখ ৯২ হাজার ৮৭৮জন এবং ছাত্রী ১০ লাখ ৩১ হাজার ৩১৪ জন। দেশের ২৯ হাজার ৭৩৫টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা ৩ হাজার ৭০০ কেন্দ্রে পরীক্ষা দেয়।

বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে দাখিল পরীক্ষায় এ বছর মোট ২ লাখ ৪২ হাজার ৩১৪ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দিয়েছে। ছাত্র ১ লাখ ৪২ হাজার ৩১৪জন এবং ছাত্রী ১ লাখ ৪৮ হাজার ৫২৬ জন। সারাদেশের ৯ হাজার ৬৭৯টি মাদ্রাসার পরীক্ষার্থীরা ৭১৮টি কেন্দ্রে দাখিল পরীক্ষা দেয়।

এছাড়া বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের এসএসসি (ভোকেশনাল) ও দাখিল (ভোকেশনাল) পরীক্ষায় ২০২৪ সালে মোট পরীক্ষা দিয়েছে ১ লাখ ২৬ হাজার ৩৭৩ জন। তাদের মধ্যে ছাত্র ৯৪ হাজার ৮৩১ জন, ছাত্রী ৩১ হাজার ৫৩২ জন। সারা দেশের ২ হাজার ৮৭৭টি কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা ৭০৯টি কেন্দ্রে ভোকেশনাল পরীক্ষা দিয়েছে।

গোবিন্দগঞ্জে চোরাবালিতে আটকে পড়া কিশোরকে উদ্ধার

চোরাবালিতে আটকে পড়া কিশোরকে উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে ঠান্ডার পরশ নিতে চোরাবালিতে আটকে পড়া অপূর্ব বিশ্বাস নামের এক কিশোরকে সংকটাপন্ন অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ৩টার দিকে গোবিন্দগঞ্জে নির্মাণাধীন শেখ রাসেল স্টেডিয়াম এলাকা থেকে ফায়ার সার্ভিসের একটি দল তাকে উদ্ধার করে। অপূর্ব বিশ্বাস পৌর এলাকার বোয়লিয়া গ্রামের সুকুমার বিশ্বাসের ছেলে।

স্থানীয়রা জানান, প্রচণ্ড গরমের কারণে তার সঙ্গীদের সাথে নিয়ে খেলার সময় নির্মাণাধীন শেখ রাসেল স্টেডিয়ামে একটি পাইলিং কাদা পানিতে খেলা করছিল এসময় অপূর্ব বিপদজ্জনক ভাবে পাইলিংয়ের চোরাবালিতে আটকে যায়। এক পর্যায়ে সে ডুবে যাওয়ার উপক্রম হলে গোবিন্দগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসকে খবর দেয়া হয়। ফায়ার সার্ভিসের একটি দল তাকে চোরাবালি থেকে উদ্ধার করে।

গোবিন্দগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের টিম লিটার আতিকুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, উদ্ধার করা অপূর্ব বিশ্বাসকে সুস্থ করে তার পরিবারের কারে হস্তান্তর করা হয়েছে।

চাকরি ছেড়ে বসের সামনে ঢোল বাজিয়ে নাচানাচি, ভিডিও ভাইরাল

ছবি: সংগৃহীত

কর্ম পরিবেশকে বিরক্তিকর উল্লেখ করে চাকরি ছেড়ে দিয়েছেন ভারতের পুনের এক ব্যক্তি। বিক্রয় সহযোগী হিসেবে কাজ করা অঙ্কিত চাকরি ছেড়েই বসের সামনে ঢোল বাজিয়ে আনন্দ উল্লাস করেন। এ ঘটনার দৃশ্য ভিডিও করে অনলাইনে ছড়িয়ে দেন তারই বন্ধু জনপ্রিয় কনটেন্ট ক্রিয়েটর আনিশ বাগাত।

ওই কনটেন্ট ক্রিয়েটর বলেন, এ ধরনের ঘটনা সামনে আরও দেখা যাবে, কর্ম পরিবেশ দিন দিন অস্বস্তিকর হয়ে উঠছে। কারণ কর্মপরিবেশ ভালো না হলে চাকরি করা কঠিন।

বাগাত বলেন, তিন বছর ধরে কর্মপরিবেশ নিয়ে অস্বস্তিতে ছিলেন অঙ্কিত। ইনস্টাগ্রামে ওই ভিডিও শেয়ার করে অঙ্কিত বলেন, বসের কাছে আমার কোনো সম্মান ছিল না। মধ্যবিত্ত হওয়ায় বাধ্য হয়ে এতদিন চাকরি করতে হয়েছে।

অঙ্কিত তার অফিসের শেষ দিনটিকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য বন্ধু বাগাতের সঙ্গে আলোচনা করেন। বাগাতই তাকে অফিসের বাইরে ঢোল বাজানোর পরামর্শ দেয়। যখন ওই অফিসের ম্যানেজার বাইরে বের হন তখনই অঙ্কিতের বন্ধুরা ঢোল বাজাতে শুরু করে। ম্যানেজার এ দৃশ্য দেখে রেগে গিয়ে তা বন্ধ করার নির্দেশ দেন।

 

 
 
 
View this post on Instagram

A post shared by Anish Bhagat (anishbhagatt)

হারাপ্পা ইনসাইডের ২০২৩ সালের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কর্মী বান্ধব বস এবং কর্মপরিবেশ ভালো না হলে অনেকে চাকরি ছেড়ে দেন। ওই প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, বসের খারাপ ব্যবহারের কারণে প্রায় ৫৮ শতাংশ কর্মী চাকরি ছাড়েন।

সর্বশেষ সংবাদ

এসএসসির ফল প্রকাশের সম্ভাব্য তারিখ জানাল বোর্ড
গোবিন্দগঞ্জে চোরাবালিতে আটকে পড়া কিশোরকে উদ্ধার
চাকরি ছেড়ে বসের সামনে ঢোল বাজিয়ে নাচানাচি, ভিডিও ভাইরাল
টাঙ্গাইলে বিদ্যুতের লোডশেডিংয়ে অতিষ্ঠ জনজীবন, হিটস্ট্রোকে নারীর মৃত্যু
৬০ বছর বয়সে সেরা সুন্দরীর খেতাব, কে এই আর্জেন্টাইন নারী?
গোবিন্দগঞ্জে দুই বন্ধুকে সাথে নিয়ে প্রেমিকাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ২
হজের প্রথম ফ্লাইট ৯ মে
স্বর্ণের দাম আরও কমলো
আজও দেশের সর্বোচ্চ ৪২.৭ ডিগ্রি তাপমাত্রায় পুড়ছে চুয়াডাঙ্গা
মস্কো চলচ্চিত্র উৎসবের পুরস্কার জিতল বাংলাদেশের সিনেমা
বনানীতে সড়কের মাঝে চলন্ত যাত্রীবাহী বাসে আগুন
টাঙ্গাইলে ইসতিসকার নামাজ শেষে মুসল্লিদের অঝোরে কান্না
আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় রাখতে কাজ করেছিল তিন বিদেশি শক্তি: জিএম কাদের
উন্নয়নের ভেলকিবাজিতে দেশ এখন মৃত্যু উপত্যকা: রিজভী
চিফ হিট অফিসার একটি টাকাও বেতন নেন না: মেয়র আতিক
বৃষ্টি নিয়ে সুখবর দিলো আবহাওয়া অফিস
বরিশালে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল একই পরিবারের ৩ জনের
সরকারি স্কুল খুলছে রোববার, শ্রেণি কার্যক্রম চলবে যেভাবে
শীতল আবহাওয়া ও বৃষ্টির আশায় নওগাঁয় ইসতিসকার নামাজ
জুলাইয়ের মধ্যে শেষ হচ্ছে তিন গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তার চাকরির মেয়াদ