শুক্রবার, ৩ মে ২০২৪ | ২০ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

খুলনা-মোংলা রেললাইন

এক যুগেও শেষ হয়নি, ব্যয় বেড়েছে দ্বিগুণ

চতুর্থ দফায় মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে খুলনা-মোংলা রেললাইন নির্মাণ প্রকল্পের। তৃতীয় দফায় বাড়ানো মেয়াদ অনুযায়ী চলতি বছর ডিসেম্বর মাসে প্রকল্পটির কাজ শেষ হওয়ার কথা। কিন্তু তা শেষ না হওয়ায় আবারও ছয় মাস মেয়াদ বৃদ্ধির আবেদন করা হয়। এরই পরিপ্রেক্ষিতে আগামী বছরের জুন পর্যন্ত মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে।

তিন বছর মেয়াদি প্রকল্পটির নির্মাণকাজ ১২ বছরেও শেষ হয়নি। একই সঙ্গে নির্দিষ্ট সময়ে প্রকল্পের কাজ শেষ না হওয়ায় বরাদ্দও বেড়েছে দ্বিগুণের বেশি।

প্রকল্প অফিসের তথ্য অনুযায়ী, খুলনার মোংলা বন্দরের সঙ্গে সারাদেশের রেলপথে যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে তুলতে ২০১০ সালে খুলনা-মোংলা রেললাইন নির্মাণ প্রকল্পটি অনুমোদিত হয়। এর ছয় বছর পর ২০১৬ সালে প্রকল্পটির কার্যক্রম শুরু হয়। দেশের দ্বিতীয় সমুদ্রবন্দর মোংলার সঙ্গে প্রতিবেশী দেশগুলোর পণ্য পরিবহন সহজতর করতে ভারতীয় ঋণের টাকায় এই প্রকল্পটি গ্রহণ করা হয়। ২০১০ সালের ডিসেম্বরে একনেকে (জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদ-এর নির্বাহী কমিটি) প্রকল্পটি অনুমোদিত হয়। সম্ভাব্য ব্যয় ধরা হয় ১ হাজার ৭২১ কোটি টাকা। এর প্রায় ৬ বছর পরে ২০১৬ সালের ১ সেপ্টেম্বর মাঠপর্যায়ে সম্ভাব্যতা যাচাই, নকশাসহ আনুষঙ্গিক কাজ শুরু হয়।

২০১৭ সালের ১ জানুয়ারি জেলা প্রশাসন সর্বশেষ ভূমি আনুষ্ঠানিকভাবে হস্তান্তর করে। এরপর প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ে ২০১৮ সালের জুন মাস পর্যন্ত। এরপর ২০১৮ সালের ডিসেম্বর এবং তারপর ২০২০ সালের জুন পর্যন্ত সময় বাড়ানো হয়। এরপর আরও এক দফা সময় বাড়িয়ে চলতি বছরের ডিসেম্বর মাসে এর কাজ শেষ করার সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়। এই সময়েও কাজ শেষ না হওয়ায় আবারও সময় বৃদ্ধির জন্য আবেদন করা হয়েছে। বারে বারে প্রকল্পের ডিজাইন পরিবর্তন হওয়ায় এর মেয়াদ ও প্রকল্প ব্যয় বেড়েছে। প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছিল ১ হাজার ৭২১ কোটি টাকা; বর্তমানে ব্যয় দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার কোটি টাকারও বেশি। বাড়তি ব্যয়ের পরিমাণ আড়াই হাজার কোটি টাকারও বেশি।

প্রাপ্ত নথিপত্র থেকে জানা যায়, খুলনা-মোংলা রেল প্রকল্পটির কাজ ৯০ শতাংশ সম্পন্ন হয়েছে। বাকি কাজ তিন থেকে চার মাসের মধ্যে শেষ করা যাবে বলে সংশ্লিষ্টরা আশা প্রকাশ করেছেন। এরই মধ্যে প্রকল্পটির মেয়াদ আরও ছয় মাস বৃদ্ধি করা হয়েছে। সেই হিসাবে প্রকল্পটি আগামী জুন মাসের মধ্যে শেষ হবে এবং ওই সময়ের মধ্যেই রেল চলাচলের জন্য রেলপথটি উন্মুক্ত করার কথা রয়েছে।

প্রকল্প অফিসের তথ্য, সরেজমিন পরিদর্শন এবং প্রকল্প বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, প্রকল্পের প্রধান কাজগুলো হলো, ৭৭৬ দশমিক ৬৭ একর ভূমি অধিগ্রহণ করা, খুলনা থেকে মংলা বন্দর পর্যন্ত ৬৪ দশমিক ৭৫ কিলোমিটার মেইন লাইন নির্মাণ, ২১ দশমিক ১১ কিলোমিটার লুপ লাইন নির্মাণ, আটটি রেলওয়ে স্টেশন তৈরি করা। এ ছাড়া ৩১টি মেজর ও মাইনর ব্রিজ নির্মাণ করা, ১১২টি কালভার্ট, রূপসা নদীর উপর ৭১৬ দশমিক ৮০ মিটার সেতু নির্মাণ করা, রূপসা সেতুর দুই প্রান্তে ভায়াডাক্ট (উড়াল পথ) নির্মাণ, ২০০ মিটার আরসিসি রিটেইনিং ওয়াল নির্মাণ করা এবং ওয়াটার সাপ্লাই সিস্টেম নির্মাণ করা।

স্বাভাবিকভাবে এই রেললাইন প্রকল্পে কয়েকটি ধাপ রয়েছে। এগুলো হচ্ছে, রেলপথ তৈরি, ওয়ে (লাইন) স্থাপন করা, সংযোগ সড়ক নির্মাণ করা, গুরুত্বপূর্ণ সড়কে আন্ডরপাস নির্মাণ করা, কালভার্ট, ব্রিজ, স্টেশন ভবন, বিভিন্ন সড়কের সংযোগ মুখে নিরাপত্তা কক্ষ তৈরি এবং রূপসা নদীর উপর রেলসেতু নির্মাণ করা। এসব কাজের মধ্যে রেললাইন নির্মাণ কাজের অগ্রগতি ৯০ ভাগ। মূল রেললাইন ৬৫ কিলোমিটার; এ ছাড়া রয়েছে ২৪ কিলোমিটার লুবস অ্যান্ড ইয়ার্ড লাইন। আটটি স্টেশন ভবনের মধ্যে পাঁচটির কাজ প্রায় শেষ হলেও বাকি ৩টির কাজ গড়ে ৮০ ভাগ শেষ হয়েছে। রূপসা নদীর উপরের সেতুটির নির্মাণকাজ শেষ হয়েছে। তবে এতে এখনো রেললাইন বসানো হয়নি। রেললাইনের জন্য বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে স্বয়ংক্রিয় ইলেকট্রিক সিগনাল স্থাপন করা। সিগনাল স্থাপনের কাজ এখনো শেষ হয়নি।



প্রকল্প কর্মকর্তারা দাবি করেন, শুরু থেকেই প্রকল্পটি নানা বাধার মুখে পড়ে। তিন বছর মেয়াদি প্রকল্পটির ঠিকাদার নিয়োগ দিতেই দুই বছর সময় পেরিয়ে যায়। তারপর দফায় দফায় এর নকশায় পরিবর্তন হয়েছে, সময় বাড়ানো হয়েছে, ব্যয়ও বেড়েছে যথারীতি। সার্বিকভাবে প্রকল্পটির কাজ ৯০ শতাংশ শেষ হয়েছে।

বৃহত্তর খুলনা উন্নয়ন সংগ্রাম সমন্বয় কমিটির সভাপতি শেখ আশরাফ উজ্জামান জানান, আমাদের দেশে উন্নয়নমূলক কাজ নির্দিষ্ট সময়ে শেষ হওয়ার নজির খুবই কম। প্রকল্প গ্রহণের আগে সম্ভাব্য ব্যয় নির্ধারণ করে দরপত্র আহ্বান করা হয়। সেই অনুযায়ী ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানও নিয়োগ হয়। কিন্তু নির্দিষ্ট সময়ে কাজ শেষ না হওয়ায় ব্যয়ও বাড়ানোর উদাহরণ খুলনা-মোংলা রেললাইন স্থাপন প্রকল্প। এটির ১ হাজার ৭২১ কোটি টাকায় শেষ করার কথা থাকলেও সেই ব্যয় এখন ৪ হাজার ২৬০ কোটি টাকায় গিয়ে দাঁড়িয়েছে।

এই প্রকল্পের পরিচালক মো. আরিফুজ্জামান জানান, কয়েক দফা নকশা পরিবর্তন, নতুন নতুন বিষয় সংযুক্ত হওয়ায় নির্দিষ্ট সময়ে প্রকল্পের কাজ শেষ করা যায়নি। সর্বশেষ বর্ধিত মেয়াদ অনুযায়ী চলতি মাসেই শেষ হওয়ার কথা। কিন্তু এখনো কিছু কাজ বাকি রয়েছে। তাই ৬ মাস মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে। আশা করছি এই সমযের মধ্যেই পরিপূর্ণ নির্মাণ কাজ শেষ করা সম্ভব হবে।

খুলনা-৫ (ফুলতলা- ডুমুরিয়া) আসনের সংসদ সদস্য নারায়ণ চন্দ্র চন্দ বলেন, এ রেললাইন চালু হলে, ভারত, নেপাল ও ভুটানের সঙ্গে রেল যোগাযোগের মাধ্যমে পণ্য আমদানি ও রপ্তানি খরচ সাশ্রয় হবে। নির্দিষ্ট সময়ে নতুন এই লাইনের কাজ শেষ না হওয়া দুঃখজনক। আমি মনে করি প্রকল্প সংশ্লিষ্টদের সঠিক তদারকি না থাকায় সরকারের নেওয়া উন্নয়ন প্রকল্প নির্দিষ্ট সময়ে শেষ হয় না।

এসএন

Header Ad

জাতিসংঘে বাংলাদেশের উত্থাপিত ‘শান্তির সংস্কৃতি’ রেজ্যুলেশন গৃহীত

জাতিসংঘে বাংলাদেশের উত্থাপিত ‘শান্তির সংস্কৃতি’ রেজ্যুলেশন গৃহীত হয়েছে। ছবি: সংগৃহীত

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে বাংলাদেশ উত্থাপিত ‘শান্তির সংস্কৃতি’ শীর্ষক রেজ্যুলেশনটি সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়েছে। ১১২টি দেশ এই রেজ্যুলেশনটিতে কো-স্পন্সর করেছে।

নিউইয়র্কের স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার (২ মে) জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ আব্দুল মুহিত বাংলাদেশের পক্ষে এটি উত্থাপন করেন। শুক্রবার (৩ মে) জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী মিশন এ তথ্য জানায়।

স্থায়ী মিশন বলছে, চলতি বছর আলোচ্য প্রস্তাবনাটি একটি বিশেষ তাৎপর্য বহন করে। কেননা এ বছরে শান্তির সংস্কৃতির ঘোষণা এবং এ বিষয়ক কর্মসূচি ২৫তম বর্ষে পদার্পণ করেছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রথম মেয়াদে সরকার পরিচালনার সময় ১৯৯৯ সালে প্রথমবারের মতো জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে শান্তির সংস্কৃতির ঘোষণা এবং এ বিষয়ক কর্মসূচি গৃহীত হয়। এরপর থেকে প্রতি বছর বাংলাদেশ ‘শান্তির সংস্কৃতি’ রেজোল্যুশনটি জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে উপস্থাপন করে আসছে, যা শান্তি ও অহিংসার সংস্কৃতিকে উন্নীত করার জন্য আটটি বিশেষ ক্ষেত্রকে চিহ্নিত করে, সে অনুযায়ী কার্যক্রম গ্রহণের জন্য সবার প্রতি আহ্বান রয়েছে এতে। এছাড়া সাধারণ পরিষদের সভাপতির নেতৃত্বে ২০১২ সাল থেকে ‘শান্তির সংস্কৃতি’ বিষয়ে বাংলাদেশ জাতিসংঘে একটি উচ্চ পর্যায়ের ফোরামের আয়োজন করে আসছে।

প্রস্তাবনাটি উপস্থাপনের সময় রাষ্ট্রদূত মুহিত বিভিন্ন বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জের প্রেক্ষাপটে শান্তির সংস্কৃতির অব্যাহত প্রাসঙ্গিকতা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, আজ বিশ্ব ক্রমবর্ধমান দ্বন্দ্ব এবং মানবিক মর্যাদা অবজ্ঞার মুখোমুখি। এই ক্রমবর্ধমান সংঘাত ও সহিংসতা থেকে উত্তরণে মানবমনে সম্প্রীতি ও সহমর্মিতার ভাবকে পুনরুজ্জীবিত করতে হবে, সমতা ও সব মানুষের সমমর্যাদার চেতনাকে সমুন্নত করতে হবে এবং সর্বোপরি যুদ্ধের চেয়ে শান্তিকে অনেক বেশি লাভজনক করে তুলতে হবে।

এবারের রেজোল্যুশনে শান্তির সংস্কৃতির ঘোষণা এবং এ বিষয়ক কর্মসূচির ২৫তম বার্ষিকী যথাযথভাবে পালন ও উদ্‌যাপনের জন্য সাধারণ পরিষদের সভাপতিকে দিনব্যাপী একটি উচ্চ পর্যায়ের ফোরাম আহ্বান করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে। এছাড়া এ রেজোল্যুশনে সাধারণ পরিষদের সদস্য রাষ্ট্র, জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক সংস্থা, নাগরিক সমাজ, বেসরকারি খাত, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং মিডিয়াসহ অন্যান্য অংশীজনদের শিক্ষা ও জনসচেতনতা সম্প্রসারণসহ অন্যান্য আয়োজনের মাধ্যমে যথাযথভাবে এই বার্ষিকীটি পালনের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।

যুদ্ধ ও ধ্বংসযজ্ঞে বাংলাদেশের নিজস্ব অভিজ্ঞতার কথা উল্লেখ করে রাষ্ট্রদূত মুহিত বলেন, জাতিসংঘে শান্তির সংস্কৃতির ধারণা প্রবর্তনের বাংলাদেশের উদ্যোগটি আমাদের নিজস্ব অভিজ্ঞতা থেকে অনুপ্রাণিত। বৈষম্য, বর্ণবাদী অসহিষ্ণুতা এবং পরাধীনতা আমাদের একটি ধ্বংসাত্মক যুদ্ধে অংশ নিতে বাধ্য করে। এ কারণেই আমরা শান্তির প্রসারকে আমাদের পররাষ্ট্রনীতির একটি মৌলিক নীতিতে পরিণত করেছি।

রেজোল্যুশনটির বিবেচনার পূর্বে শান্তির সংস্কৃতির ওপর সাধারণ পরিষদে একটি সাধারণ বিতর্ক অনুষ্ঠিত হয়। এতে বহুসংখ্যক সদস্য রাষ্ট্র বক্তব্য দেয়। এ সময় তারা শান্তির সংস্কৃতির ঘোষণা এবং এ বিষয়ক কর্মসূচি বাস্তবায়নে তাদের প্রতিশ্রুতির কথা পুনর্ব্যক্ত করে। প্রতিনিধি দলগুলো জাতিসংঘে শান্তির সংস্কৃতির ধারণাকে সুপ্রতিষ্ঠিত করার ক্ষেত্রে বাংলাদেশের ঐতিহাসিক নেতৃত্বের কথা উল্লেখ করে ধন্যবাদ জানায়।

আজ তিনশ ফিট এলাকায় বগুড়ার ঐতিহ্যবাহী আলু ঘাটি উৎসব

বগুড়ার ঐতিহ্যবাহী খাবার আলু ঘাটি। ছবি: সংগৃহীত

ঐতিহ্যবাহী আলু ঘাটি উৎসবের আয়োজন করেছে বগুড়া জার্নালিস্ট নেটওয়ার্ক। আজ শুক্রবার (৩ মে) রাজধানীর পূর্বাচলের তিন'শো ফিট এলাকার সী শেল পার্কে দিনভর এই উৎসব চলবে।

বগুড়া জার্নালিস্ট নেটওয়ার্কের সদস্য সচিব শাহাদাৎ স্বপ্ন প্রেরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, শুক্রবার সকাল ১০ টা থেকে সন্ধ্যা ৭ টা পর্যন্ত চলবে আলু ঘাটি উৎসব। সকাল ১০ টায় অভ্যর্থনা, বেলা ১১টায় হবে লোকাল স্পোর্টস। পরে বেলা ১২ টা থেকে আলু ঘাটি। বিকাল ৩ টায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং সন্ধ্যা ৬ টায় সমাপনী।

বগুড়া জার্নালিস্ট নেটওয়ার্কের আহ্বায়ক অনুসন্ধানী সাংবাদিক মুনজুরুল করিমের সভাপতিত্বে বগুড়ার ৭ আসনের জনপ্রতিনিধিবৃন্দ, প্রধানমন্ত্রীর স্পীচ রাইটার নজরুল ইসলাম, এটিএন বাংলা ও এটিএন নিউজের চেয়ারম্যান ড. মাহফুজুর রহমান, বাংলাদেশ আওয়ামী সেচ্ছাসেবক লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ম. আব্দুর রাজ্জাক, চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস, বাংলাদেশ পুলিশের ডিআইজি রেজাউল হক রেজা, ঢাকাস্থ বৃহত্তর বগুড়া জেলা সমিতির সভাপতি কে এস এম মোস্তফিজুর রহমান শ্যামল, সাধারণ সম্পাদক ডঃ আহসান হাবিব রুবেল, রাজউকের সাবেক চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার আব্দুর রহমান, খল নায়ক ডন, ঢাকাপ্রকাশের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক রবিউল ইসলামসহ ঢাকার বিভিন্ন গণমাধ্যমে কর্মরত বগুড়ার গণমাধ্যম ব্যাক্তিত্ব এবং বগুড়ার বিশিষ্টজন উপস্থিত থাকবেন।

দুপুরের মধ্যে ঝড়ের আশঙ্কা, ৬ জেলায় সতর্কসংকেত

ছবি: সংগৃহীত

দেশের ৬ জেলার ওপর দিয়ে সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আশঙ্কা করছে আবহাওয়া অফিস। সেইসঙ্গে বজ্রসহ বৃষ্টিও হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

শুক্রবার (৩ মে) দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য দেওয়া এক পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, বরিশাল, পটুয়াখালী, কুমিল্লা, নোয়াখালী, চট্টগ্রাম এবং কক্সবাজার জেলার ওপর দিয়ে দুপুর ১টার মধ্যে পশ্চিম অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।

এ অবস্থায় এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

এদিকে, আবহাওয়ার আরেক পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টার মধ্যে চট্টগ্রাম বিভাগের অনেক জায়গায় এবং ঢাকা, ময়মনসিংহ, বরিশাল ও সিলেট বিভাগের দুয়েক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।

এ ছাড়া রাজশাহী, পাবনা, যশোর, চুয়াডাঙ্গা ও কুষ্টিয়া জেলার ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। চাঁদপুর জেলাসহ ঢাকা, রংপুর, ময়মনসিংহ ও বরিশাল বিভাগ এবং রাজশাহী ও খুলনা বিভাগের অবশিষ্টাংশে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা দেশের কিছু জায়গায় প্রশমিত হতে পারে।

সর্বশেষ সংবাদ

জাতিসংঘে বাংলাদেশের উত্থাপিত ‘শান্তির সংস্কৃতি’ রেজ্যুলেশন গৃহীত
আজ তিনশ ফিট এলাকায় বগুড়ার ঐতিহ্যবাহী আলু ঘাটি উৎসব
দুপুরের মধ্যে ঝড়ের আশঙ্কা, ৬ জেলায় সতর্কসংকেত
আজ বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস
যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা দিল ইরান
বজ্রপাতে পাঁচ জেলায় প্রাণ গেল ১১ জনের
যুগ্ম সচিব মর্যাদার ৩ জনকে বদলি
টিকেট নিয়ে সেনা সদস্য-টিটিই'র বাকবিতন্ডায় পঞ্চগড় এক্সপ্রেস ট্রেনে ভাংচুর, আহত ৫
সারা দেশে আরও ২ দিন হিট অ্যালার্ট জারি
জমি নিয়ে বিরোধ: স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ
কক্সবাজারে হবে উন্মুক্ত কারাগার, শিগগিরই নির্মাণ শুরু : সংসদে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
গাইবান্ধায় ট্রাকের ধাক্কায় পাওয়ার টিলার চালক নিহত
আরেক দফা কমলো স্বর্ণের দাম
জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত করেই আ.লীগ ক্ষমতায় এসেছে : সেতুমন্ত্রী
মে মাসে আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
জায়েদ খানের উপস্থাপনায় মঞ্চ মাতাবেন জেমস
আইপিএল থেকে কত টাকা পাচ্ছেন মুস্তাফিজ?
পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীকে হত্যা করে ৯৯৯-এ ফোন দিলেন স্বামী
গণমাধ্যমের যে কোনো সমালোচনাকে সরকার স্বাগত জানায়: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
কংগ্রেসকে পাকিস্তানের ‘মুরিদ’ বললেন নরেন্দ্র মোদি