সোমবার, ২০ মে ২০২৪ | ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
Dhaka Prokash

দেশের মানুষ সুখে থাকুক ভালো থাকুক এটা বিএনপি চায় না: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন- মুক্তিযুদ্ধে ভারতের অবদান যারা মানতে পারে না তারাই ভারতীয় পণ্য বর্জনের স্লোগান দেয়। যেহেতু পেঁয়াজের দাম কমেছে, জিনিসপত্রের দাম কমেছে, মানুষ একটু স্বস্তিতে আছে– এখন তারা ভারতের পণ্য বর্জনের ডাক দিয়েছে। বাংলাদেশের মানুষ সুখে থাকুক ভালো থাকুক বিএনপি তা চায় না।

মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেন, মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে কাদেরিয়া বাহিনীর নাম স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে। মহান মুক্তিযুদ্ধে টাঙ্গাইলের কাদের সিদ্দিকীর নেতৃত্বাধীন ‘কাদেরিয়া বাহিনী’ সৌর্য-বীর্য ও অসীম সাহসিকতার জন্য হানাদার বাহিনীর কাছে মুর্তিমান আতঙ্ক হয়ে ওঠে।

শনিবার (৩০ মার্চ) বিকালে টাঙ্গাইলের কালিহাতী উপজেলার বানিয়াফৈর এলাকায় মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারতীয় ছত্রী সেনা অবতরণের স্থানে স্মৃতিফলক ও মুক্তিযুদ্ধ কমপ্লেক্স নির্মাণে জায়গা পরিদর্শনে এসে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

মন্ত্রী আরও বলেন, আমরা ভারতে গিয়ে ট্রেনিং নিয়ে অস্ত্র হাতে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছি। আর কাদেরিয়া বাহিনীর বীর মুক্তিযোদ্ধারা পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর অস্ত্র ছিনিয়ে নিয়ে যুদ্ধ করেছে। ট্রেনিং নিয়ে অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করা আর শত্রুর অস্ত্র কেড়ে নিয়ে যুদ্ধ করা কিন্তু এক বিষয় নয়। কাদেরিয়া বাহিনীর বীরত্বগাথা ওই সময় দেশ-বিদেশে প্রচার ও প্রকাশিত এবং প্রশংসিত হয়েছে।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

এ সময় তিনি মুক্তিযুদ্ধের সকল স্মৃতিবিজড়িত স্থান সংরক্ষণের উপর জোর দেন। এরআগে মন্ত্রী দুপুরে টাঙ্গাইলের আশেকপুর বাইপাসে কাদেরিয়া বাহিনীর জাদুঘরের স্থান পরিদর্শনে এসে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন।

মহান মুক্তিযুদ্ধে টাঙ্গাইলের কমান্ডার ইন চীফ ও সাবেক মন্ত্রী আবদুল লতিফ সিদ্দিকীর সভাপতিত্বে কাদেরিয়া বাহিনীর সর্বাধিনায়ক বঙ্গবীর আব্দুল কাদের সিদ্দিকী বীরোত্তমের পরিচালনায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মো. ছানোয়ার হোসেন এমপি, যুগ্ম-সম্পাদক তানভীর হাসান ছোট মনির এমপি, সাংগঠনিক সম্পাদক খান আহমেদ শুভ এমপি, জেলা প্রশাসক মো. কায়ছারুল ইসলাম, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট জোয়াহেরুল ইসলাম (ভিপি জোয়াহের) প্রমুখ।

Header Ad

এমপি আনারের সর্বশেষ লোকেশন মুজাফফরাবাদ

ছবি: সংগৃহীত

ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে নিখোঁজ হয়েছেন ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনার। তার নিখোঁজ হওয়ার ঘটনাটি গুরুত্ব দিয়ে দেখছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা (ডিবি) বিভাগ।

নিখোঁজ সংসদ সদস্যের ভারতীয় নম্বরের লোকেশন বিহারের মুজাফফরাবাদের দিকে শনাক্ত করা গেছে। প্রতিনিয়ত ভারতীয় পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছে ডিবি পুলিশ। ভারতীয় পুলিশ যথেষ্ট সহযোগিতা করছে।

রবিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে একথা বলেন ডিএমপি অতিরিক্ত কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন-অর-রশীদ।


তিনি বলেন, ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনার ১২ মে দর্শনার গেদে সীমান্ত দিয়ে কলকাতা যান। কলকাতায় তার পরিচিত গোপাল নামে একজনের বাসায় ওঠেন। পরদিন সকালে নাস্তা করে ওই বাসা থেকে বেরিয়ে যান। সেদিন সন্ধ্যায় কলকাতায় গোপালের বাসায় যাওয়ার কথা থাকলেও সেখানে আর যাননি তিনি।

 

ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

তখন থেকেই তাকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। তার এপিএস ও মেয়ে মোবাইলে যোগাযোগের করে ব্যর্থ হন। সংসদ সদস্যের মোবাইল থেকে হোয়াটসঅ্যাপে যে মেসেজগুলো এসেছে, ‘তিনি দিল্লীতে আছেন, ওমুক-তমুকের সঙ্গে দেখা হবে।’ কিন্তু এই মেসেজগুলো আনারের পরিবার বিশ্বাস করছে না।

হারুন-অর-রশীদ বলেন, আমি বিষয়টি দুইদিন আগেই জানতে পারি। ভারতীয় একজন ভদ্রলোক সংসদ সদস্যেরও পরিচিত তিনি আমাকে টেলিফোন করে সংসদ সদস্যকে খুঁজে না পাওয়ার বিষয়টি জানান। বিষয়টি জানার পর, ভারতীয় গোয়েন্দা কর্মকর্তা এসটিএফের সঙ্গে যোগাযোগ করি। ভারতীয় থানা পুলিশসহ ঊর্ধ্বতন পুলিশের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলেছি।

ডিবি প্রধান বলেন, সংসদ সদস্যের একটি বাংলাদেশি ও আরেকটি ভারতীয় নম্বর ছিল। ১৬ মে সকাল ৭টার দিকে সংসদ সদস্যের নম্বর থেকে দুটি ফোন আসে। একটি আসে সংসদ সদস্যের এপিএসের নম্বরে, আরেকটি ফোনকল আসে ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইদুল করিম মিন্টুর নম্বরে। কিন্তু তখন দুজনের কেউই টেলিফোন ধরতে পারেনি।

ভারতীয় পুলিশের সহযোগিতায় জানতে পেরেছি, খুঁজে না পাওয়া সংসদ সদস্যের ভারতীয় নম্বরের লোকেশন মুজাফফরাবাদ, অর্থাৎ বিহারের দিকে। সবকিছু মিলিয়ে আমরাও খোঁজ-খবর রাখছি।

হারুন অর রশীদ আরও বলেন, সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনারের মেয়ে এসেছে আমাদের কাছে। এমপির নম্বরটি মাঝেমধ্যে খুলছে, আবার বন্ধ হচ্ছে। কারা কাজটি করছেন। তিনি কোনো ব্ল্যাক মেইলের শিকার হয়েছেন কি-না সবকিছুই গুরুত্ব দিয়ে বিষয়টি দেখা হচ্ছে। প্রতিনিয়ত ভারতীয় পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ রাখা হচ্ছে। ভারতীয় পুলিশ যথেষ্ট সহযোগিতা করছে।

হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় নিহত ইরানের প্রেসিডেন্ট ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী

ছবি: সংগৃহীত

পার্বত্য অঞ্চলে, বৈরী আবহাওয়ায় হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির আব্দোল্লাহিয়ান নিহত হয়েছেন বলে ইরানের একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে। ইরানের রাষ্ট্রীয় টিভিসহ একাধিক সংবাদমাধ্যমও এ খবর দিয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে বিবিসি।

ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি মারা গেছেন। সঙ্গে তার সফরসঙ্গীরাও। তাদের মধ্যে আর কেউ বেঁচে নেই। এমন আশঙ্কাই করছে ইরানের সংবাদ কর্মীরা। তাদের ধারণা হেলিকপ্টারটি পুড়ে ধ্বংস হয়ে গেছে। সেখানের প্রাণের কোনো চিহ্ন পাওয়া যায়নি। এদিকে এমন খবরে ইরানে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। অনেক মানুষকে দেখা যায় কান্নায় ভেঙে পড়তে। রাস্তায় রাস্তায় চলছে শোকের মাতম।

দুর্ঘটনার প্রায় ১৬ ঘণ্টা পর ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টারের ধ্বাংসাবশেষের সন্ধান মিলেছে। তবে প্রেসিডেন্ট রইসি, দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির-আবদোল্লাহিয়ান ও পূর্ব আজারবাইজানের গভর্নর মালেক রহমাতি কেউই আর বেঁচে নেই।

আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, দুর্ঘটনার পর ইরানের প্রেসিডেন্টকে বহনকারী হেলিকপ্টারটি একেবারেই পুড়ে গেছে।

জানা যায়, ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টারটির ধ্বংসাবশেষ স্থলে ‘প্রাণের কোনো চিহ্ন নেই’ বলে জানিয়েছে দেশটির রাষ্ট্রীয় টিভি। ইরানের এক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, দুর্ঘটনায় হেলিকপ্টারটি ‘সম্পূর্ণ পুড়ে গেছে’। খবর-বিবিসি

ইরানের রাষ্ট্রীয় টিভি জানিয়েছে, প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টারটির বিধ্বস্ত হওয়ার স্থান খুঁজে পেয়েছে অনুসন্ধানী দল। ইরানের রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির প্রধান রাষ্ট্রীয় টিভিকে বলেছেন, পরিস্থিতি ‌‘ভালো’ নয়। খবর-বিবিসি

ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির আব্দুল্লাহিয়ানকে বহনকারী হেলিকপ্টার দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে গতকাল রোববার।

রাইসি ও তার সফর সঙ্গীদের সন্ধান পেতে দেশটির পূর্ব আজারবাইজান প্রদেশের দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় ব্যাপক তল্লাশি অভিযান চলছে। তবে বৈরী আবহাওয়ার কারণে উদ্ধার অভিযান ব্যাহত হচ্ছে বলে জানিয়েছেন দেশটির কর্মকর্তারা। দেশটির এক সরকারি কর্মকর্তা জানিয়েছেন, তাদের জীবন ঝুঁকিতে রয়েছে।

আন্তর্জাতিক সাংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা যায়, রোববার আজারবাইজান সীমান্তবর্তী এলাকায় একটি বাঁধ উদ্বোধন করতে যান ইব্রাহিম রাইসি। সেখানে আজারবাইজানের প্রেসিডেন্ট ইলহাম আলিয়েভও ছিলেন। সেখান থেকে তিনটি হেলিকপ্টারের বহর নিয়ে পূর্ব আজারবাইজান প্রদেশের রাজধানী তাবরিজে ফিরছিলেন রাইসি ও তার সঙ্গে থাকা অন্য কর্মকর্তারা। পূর্ব আজারবাইজানের জোলফা এলাকার কাছে রাইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টারটি বিধ্বস্ত হয়। তবে অন্য দুটি হেলিকপ্টার নিরাপদে গন্তব্যে পৌঁছেছে।

বিধ্বস্ত হেলিকপ্টারে ইরানের প্রেসিডেন্ট ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ছাড়াও পূর্ব আজারবাইজান প্রদেশের গভর্নর মালেক রহমতি এবং এ প্রদেশে ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লা আলি খামেনির মুখপাত্র আয়াতুল্লাহ মোহাম্মদ আলী আলে-হাশেম ছিলেন বলে জানা গেছে।

ইরানের একজন কর্মকর্তা এএফপিকে বলেন, আমরা আর আশা রাখতে পারছি না। দুর্ঘটনাস্থল থেকে যেসব খবর আসছে তা খুবই উদ্বেগজনক। দুর্ঘটনায় সবার মৃত্যু হতে পারে।

বৈরী আবহাওয়া ও তীব্র কুয়াশা উদ্ধারকারীদের দুর্ঘটনাস্থলে যাওয়ার পথ জটিল ছিলো বলে জানান তিনি।

এ অবস্থায় ইব্রাহিম রাইসির মৃত্যু হলে ইরানের প্রথম ভাইস প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মোখবার প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব নিতে পারেন বলে আল-জাজিরার এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে।

দেশটির আবহাওয়া দপ্তর বলছে, ওই এলাকায় সোমবার রাত পর্যন্ত বৈরী আবহাওয়া থাকতে পারে।

স্থানীয় আবহাওয়া দপ্তরের একজন কর্মকর্তা বলেন, প্রেসিডেন্টকে বহনকারী হেলিকপ্টার যেখানে বিধ্বস্ত হয়েছে সেখানে রাতভর বৃষ্টি ও ভারী কুয়াশা পড়েছে। সোমবার পর্যন্ত এমন আবহাওয়া থাকতে পারেও বলে জানান তিনি।

সম্পূর্ণ পুড়ে গেছে রাইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টার: রিপোর্ট

ছবি: সংগৃহীত

সম্পূর্ণ পুড়ে গেছে ইরানি প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টার। ফলে ওই হেলিকপ্টারের সকল আরোহীর মৃত্যুর আশঙ্কা করা হচ্ছে।

সোমবার অনুসন্ধান দল ধ্বংসাবশেষ খুঁজে পাওয়ার পর ইরানি এক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এমনটিই দাবি করা হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, “কর্মকর্তা বলেন- দুর্ঘটনায় প্রেসিডেন্ট রাইসির হেলিকপ্টারটি সম্পূর্ণ পুড়ে গেছে... দুর্ভাগ্যবশত, সব যাত্রী নিহত হওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে।”

ইরানের রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির প্রধান পীর হোসেইন কলিভান্ড দেশটির রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমকে বলেছেন, আমরা ধ্বংসাবশেষ দেখতে পাচ্ছি, যা মোটেও ইতিবাচক নয়।

সোমবার ভোররাতে পূর্ব আজারবাইজান প্রদেশে ধ্বংসাবশেষ শনাক্তের পর ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর জন্য উদ্ধারকারী দলগুলো রাতভর তুষারঝড় এবং কঠিন ভূখণ্ডের সাথে লড়াই করে।

জানা গেছে, রবিবার আজারবাইজান সীমান্তবর্তী এলাকায় একটি বাঁধ উদ্বোধন করতে যান ইরানি প্রেসিডেন্ট। সেখানে আজারবাইজানের প্রেসিডেন্ট ইলহাম আলিয়েভও ছিলেন। সেখান থেকে তিনটি হেলিকপ্টারের বহর নিয়ে পূর্ব আজারবাইজান প্রদেশের রাজধানী তাবরিজে ফিরছিলেন ইব্রাহিম রাইসি ও তার সঙ্গে থাকা অন্য কর্মকর্তারা। পথে পূর্ব আজারবাইজানের জোলফা এলাকার কাছে প্রেসিডেন্টকে বহনকারী হেলিকপ্টারটি বিধ্বস্ত হয়। সূত্র: রয়টার্স

সর্বশেষ সংবাদ

এমপি আনারের সর্বশেষ লোকেশন মুজাফফরাবাদ
হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় নিহত ইরানের প্রেসিডেন্ট ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী
সম্পূর্ণ পুড়ে গেছে রাইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টার: রিপোর্ট
রাইসির দুর্ঘটনার খবরে ‘উচ্ছ্বসিত’ মার্কিন কংগ্রেসম্যান
ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ চ্যাম্পিয়ন ম্যানসিটি
আজ থেকে সমুদ্রে মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা
৮০ কিমি বেগে ঝড়ের শঙ্কা, নদীবন্দরে দুই নম্বর সতর্কতা
সন্ধান মেলেনি হেলিকপ্টারের, ইরানের প্রেসিডেন্ট-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর মৃত্যুর শঙ্কা
প্রবাসীর স্বর্ণ ছিনতাইকালে আটক পুলিশের এসআই
নওগাঁয় পৃথক সড়ক দূর্ঘটনায় প্রাণ গেল ২ শিশুর
বিএনপি নেতা ইশরাককে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ
ঘুষের দর-কষাকষির অডিও ভাইরাল, ফেঁসে যাচ্ছেন এএসআই
দুর্ঘটনার কবলে ইরানের প্রেসিডেন্ট রইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টার
১৭ মন্ত্রী-এমপির স্বজন চেয়ারম্যান প্রার্থী: টিআইবি
দ্বিতীয় ধাপে টাঙ্গাইলে ৩ উপজেলায় নির্বাচন, আইন-শৃংখলা রক্ষায় জেলা পুলিশের ব্রিফিং
মিশা-ডিপজল দুজনেই মূর্খ: নিপুণ
পুকুর খননের মাটির ভেতর থেকে মিলল কষ্টি পাথরের লক্ষ্মী-নারায়ন মূর্তি
ভারতে গিয়ে নিখোঁজ ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য
কালশীতে পুলিশ বক্সে আগুন দিল অটোরিকশাচালকরা
‘পৃথিবী থেকে বিদায়,ভালো থাকো সবাই, সব শেষ আমার’ লিখে ফেসবুকে পোষ্ট দিয়ে যুবকের আত্নহত্যা