রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | ১৫ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

জলাশয় লিজ দিয়েছে প্রশাসন, পানির অভাবে নৃ-গোষ্ঠীর ৩ শতাধিক পরিবার

বরেন্দ্র এলাকায় পানির সংকট বহু পুরোনো। তবে ক্রমশই এই সংকট জটিল আকার ধারণ করছে। শুষ্ক মৌসুমে চরম বিপাকের সম্মুখীন হচ্ছে বরেন্দ্রের হাজারো মানুষ। এর মধ্যেই তানোর উপজেলার মন্ডুমালা পৌরসভার একটি গ্রামে এখনো খাবার পানির কোনো উৎসই তৈরি করতে পারছে না স্থানীয় প্রশাসন। ৩ বছর ধরে বিশুদ্ধ খাবার পানির জন্য হাহাকার পড়েছে এই এলাকায়। প্রশাসন বলছে, তারা নিরুপায়।

গ্রামটির নাম মাহালী পাড়া। এখানে তিন শতাধিক পরিবারের বসবাস। এখানে পানির স্তর না পাওয়ার অজুহাতে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও স্থানীয় প্রশাসন কোনো পদক্ষেপই নিচ্ছে না বলে অভিযোগ ভুক্তেভোগীদের। যা এই এলাকার ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর লোকজনের জীবনযাত্রা চরমভাবে ব্যাহত হচ্ছে।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, এই সমস্যার সামধান হিসেবে গ্রামবাসীরা গ্রাম থেকে দূরে একটি ব্যক্তি মালিকানাধীন গভীর নলকূপ থেকে পানি কেনেন। সামান্য আয়ে আর পানি কিনে খাওয়া সম্ভব হচ্ছে না। এই সমস্যার সমাধান চান তারা।

ভুক্তভোগীরা জানান, বরেন্দ্র এলাকায় গভীর নলকূপের অবাধ ব্যবহারে খরা মৌসুমে চরম বিপাকে পড়তে হয় স্থানীয়দের। এ ছাড়া এখানকার ভূ-উপরিস্থ পানির ব্যবহার করতে পারে না বসবাসরত নৃ-গোষ্ঠীর লোকজন। সরকারি পুকুরগুলো প্রভাবশালীদের লিজ দেওয়া হয়। এতে পুকুরে নামতেও পারে না তারা। সবমিলিয়ে শুষ্ক মৌসুমে খাবার পানি তো দূরে থাক, দৈনন্দিন কাজে ব্যবহার উপযোগী পানিও পাওয়া যায় না। অথচ মৌলিক এই অধিকার নিয়ে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও স্থানীয় প্রশাসনের কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নেই। উপরন্তু মরার উপর খাঁড়ার ঘাঁ হিসেবে বাতলে দেওয়া হচ্ছে, গভীর নলকূপের কেনা পানি, যা দিন আনতে পান্তা ফুরোনো পরিবারগুলোর পক্ষে কেনা সম্ভব হচ্ছে না।

এ বিষয়ে ভুক্তভোগীদের একজন চিচিলিয়া হেমব্রম বলেন, তাদের এলাকায় কোনো পানি নেই। খাবার পানির জন্য কখনো আধা কিলো মিটার, এক কিলোমিটার দূরে যেতে হয়। তাতেও পানি পাওয়া যায় না। মানুষের পানির উৎস থেকে পানি আনতে নানা ধরনের নির্যাতনের শিকার হতে হয় নারীদের। অনেক সময় পানি আনতে নারীদের কোমরে ব্যথাসহ নানা ধরনের দুর্ঘটনার শিকার হতে হয়। অনেক দূরে গিয়ে পানি কিনে আনতে হয়। অভাবের সংসারে পানি কিনে খাওয়া আমাদের পক্ষে সম্ভব নয়। আমরা দিন মজুরি বা বাঁশ-বেতের কাজ করে তিনশত টাকার মতো আয় করি। যা দিয়ে সংসার চালানোই কষ্ট সাধ্য।

নৃ-গোষ্ঠীর নেতা সুভাস হেমব্রোম বলেন, এখানকার বাসিন্দাদের সব ধরনের অধিকার থেকে অনেক সময় বঞ্চিত করা হয়। সমতলের নৃ-গোষ্ঠীর লোকজন পানির জন্য প্রতারণার শিকার হচ্ছে অহরহ। পানির জন্য তাদের জীবন দিতে হচ্ছে। তিনি সব নেৃ-গোষ্ঠী গ্রামে সুপেয় পানিসহ নিত্য প্রয়োজনীয় পানির সমস্যা সমাধানের দাবি জানান।

একই পাড়ার বাহালী গোষ্ঠীর নেত্রী রিনা টুডু বলেন, শতবার ধরনা দিয়েছি স্থানীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে। কেউ পানির সমাধান করে দিল না আজো। প্রায় তিনশ মানুষ আমরা মানবেতর জীবনযাপন করছি। আমরা আমাদের পানির অধিকার চাই।

রিনা টুডু আরও বলেন, আমরা পানির আধিকার আদায়ে জেলা প্রশাসক বরাবর ৪টি দাবি সম্বলিত স্মারকলিপি প্রদান করেছি। দাবিগুলো হলো- তানোর উপজেলার মন্ডুমালার মাহালী পাড়াতে দ্রুত পর্যাপ্ত ডিপটিউবয়েল/টিউবয়েল/সাবমার্সিবল পাম্প স্থাপন করে আমাদের পানির সমস্যা সমাধান করে দিতে হবে। রাজশাহী জেলা তথা বরেন্দ্র অঞ্চলের পুকুর/ দিঘি এবং চলমান জলাভূমি লিজ প্রথা সংশোধন করে সত্যিকারে স্থানীয় প্রান্তিক মানুষের ব্যবহারের সুযোগ করে দিতে হবে। গ্রামের ভেতরে বা কাছাকাছি পুকুরগুলো গ্রামবাসীর নামে/ কমিউনিটির নামে বিনাশর্তে লিজ দিতে হবে যাতে কমিউনিটির মানুষগ এগুলো ব্যবহার করতে পারে। বরেন্দ্র অঞ্চলের সকল পুকুর/দিঘিগুলো সংস্কার করে দিতে হবে। যাতে ভূ-উপরিস্থ পানির ব্যবহার করা যায়।

নৃ-গোষ্ঠীর পানির অধিকার নিয়ে কাজ করছেন গবেষক শহিদুল ইসলাম। তিনি বলেন, বৈশ্বিক জলবায়ুর আঞ্চলিক অভিঘাতসহ পানি সমস্যা বরেন্দ্র অঞ্চলে নীরবে মারাত্মক হয়ে উঠছে। একসময় গ্রাম ও শহরের প্রান্তিক মানুষগুলো প্রাকৃতিক উৎস থেকে পানির ব্যবহার করত। কিন্তু সেই প্রাকৃতিক উৎসগুলো দিনে দিনে দখল আর নষ্ট হওয়াসহ প্রভাবশালীদের লিজ নেওয়ার কারণে সেখানে প্রান্তিক মানুষ আর পানির অধিকার নিশ্চিত করতে পারছে না। অন্যদিকে, উন্নয়নের ভুল পদক্ষেপের কারণে এই অঞ্চলের ভূগর্ভস্থ পানির স্তর মারাত্মকভাবে নিচে নেমে গেছে। যার ফলে রাজশাহী তথা বরেন্দ্র অঞ্চলে গ্রামের ঐতিহ্যবাহী পানির উৎস পাতকুয়া, কুয়া, পুকুর, জলাশয়, টিউবয়েল, নলকুপগুলোতে আর পানি পাওয়া যায় না। এর স্থলে বরেন্দ্র বহুমূখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ পানি সেবার নামে আর্থিক মূল্যে পানি বিক্রি করছে এখন।

পানি ব্যবস্থাপনায় জনগোষ্ঠীর মতামতগুলো উপেক্ষা করা এবং গভীর নলকূপ ব্যবস্থাপনা ও পরিচালনায় প্রভাবশালীদের দৌরাত্ম্যের কারণে পানির জন্য সহিংসতা বৃদ্ধি পাচ্ছে দাবি করে তিনি বলেন, এই গ্রামটিতে খাবার পানিসহ নিত্য প্রয়োজনীয় চাহিদা মাফিক পানির অভাব দেখা দিয়েছে মারাত্মকভাবে। আবার বার বার ধরনা দিয়েও এখনকার মানুষের পানির অধিকার নিশ্চিত হয়নি। এ বিষয়ে কার্যকর পদক্ষেপ জরুরি।

এ বিষয়ে মুন্ডুমালা পৌরসভার সচিব আবুল হোসেন জানান, ওই গ্রামে ৭০০ ফিট পর্যন্ত বোরিং করেও পানির কোনো স্তর পাওয়া যায়নি। একারণে সমস্যার সমাধান হয়নি। আর এই সমস্যা আরও বেশকিছু জায়গায় আছে। পানির স্তর ক্রমশই নিচে নেমে যাচ্ছে। আগামী ৪-৫ বছর পর এই সমস্যা পুরো পৌর সভায় জটিল আকার ধারণ করতে পারে।

তিনি আরও জানান, পৌরসভায় নলকূপের জন্য প্রায় ২ কোটি টাকার একটি বরাদ্দও এসেছিল। কিন্তু পানির স্তর না থাকায় তা ফিরে গেছে। এখন ৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি প্রকল্প পাঠানো হয়েছে। যেটা আশেপাশের যে এলাকায় বোরিং পাওয়া যাবে, সেখান থেকে পানি উত্তোলন করে সরবরাহের জন্য। তবে যে কারণে পানির স্তর নেমে যাচ্ছে তার সমাধান না হলে কার্যত ফলাফল তেমন আসবে না।

এ বিষয়ে মুন্ডুমালা পৌরসভার মেয়র সাইদুর রহমানের মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলে তার ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।

এসএন

Header Ad

এসএসসির ফল প্রকাশের সম্ভাব্য তারিখ জানাল বোর্ড

ছবি: সংগৃহীত

চলতি বছরের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল ৯ থেকে ১১ মের মধ্যে প্রকাশিত হতে পারে বলে জানিয়েছেন আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান তপন কুমার সরকার।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) বিকেলে তিনি গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান।

তপন কুমার সরকার বলেন, ‘ফল প্রকাশের সম্ভাব্য তারিখ নির্ধারণ করে এ সংক্রান্ত প্রস্তাব শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। ৯, ১০ ও ১১ মে-এই তিনটি তারিখের মধ্যে যে কোনো এক দিন ফল প্রকাশের জন্য প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। তবে সবকিছু নির্ভর করছে প্রধানমন্ত্রীর সম্মতির ওপর।’

সাধারণত পরীক্ষা শেষ হওয়ার পর ৬০ দিনের মধ্যে ফলাফল প্রকাশ করা হয়ে থাকে। সে হিসাবে, মে মাসের ১১ তারিখের মধ্যে ফলাফল প্রকাশিত হওয়ার কথা।

গত ১৫ ফেব্রুয়ারি সারা দেশে একযোগে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয়। লিখিত পরীক্ষা শেষ হয় গত ১২ মার্চ। ব্যবহারিক পরীক্ষা ১৩ মার্চ থেকে ২০ মার্চের মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়।

এবার সারা দেশের ১১টি শিক্ষাবোর্ডের অধীনে মোট ২০ লাখ ২৪ হাজার ১৯২ জন পরীক্ষার্থী মাধ্যমিক পরীক্ষায় বসেছিল। তাদের মধ্যে ছাত্র ৯ লাখ ৯২ হাজার ৮৭৮জন এবং ছাত্রী ১০ লাখ ৩১ হাজার ৩১৪ জন। দেশের ২৯ হাজার ৭৩৫টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা ৩ হাজার ৭০০ কেন্দ্রে পরীক্ষা দেয়।

বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে দাখিল পরীক্ষায় এ বছর মোট ২ লাখ ৪২ হাজার ৩১৪ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দিয়েছে। ছাত্র ১ লাখ ৪২ হাজার ৩১৪জন এবং ছাত্রী ১ লাখ ৪৮ হাজার ৫২৬ জন। সারাদেশের ৯ হাজার ৬৭৯টি মাদ্রাসার পরীক্ষার্থীরা ৭১৮টি কেন্দ্রে দাখিল পরীক্ষা দেয়।

এছাড়া বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের এসএসসি (ভোকেশনাল) ও দাখিল (ভোকেশনাল) পরীক্ষায় ২০২৪ সালে মোট পরীক্ষা দিয়েছে ১ লাখ ২৬ হাজার ৩৭৩ জন। তাদের মধ্যে ছাত্র ৯৪ হাজার ৮৩১ জন, ছাত্রী ৩১ হাজার ৫৩২ জন। সারা দেশের ২ হাজার ৮৭৭টি কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা ৭০৯টি কেন্দ্রে ভোকেশনাল পরীক্ষা দিয়েছে।

গোবিন্দগঞ্জে চোরাবালিতে আটকে পড়া কিশোরকে উদ্ধার

চোরাবালিতে আটকে পড়া কিশোরকে উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে ঠান্ডার পরশ নিতে চোরাবালিতে আটকে পড়া অপূর্ব বিশ্বাস নামের এক কিশোরকে সংকটাপন্ন অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ৩টার দিকে গোবিন্দগঞ্জে নির্মাণাধীন শেখ রাসেল স্টেডিয়াম এলাকা থেকে ফায়ার সার্ভিসের একটি দল তাকে উদ্ধার করে। অপূর্ব বিশ্বাস পৌর এলাকার বোয়লিয়া গ্রামের সুকুমার বিশ্বাসের ছেলে।

স্থানীয়রা জানান, প্রচণ্ড গরমের কারণে তার সঙ্গীদের সাথে নিয়ে খেলার সময় নির্মাণাধীন শেখ রাসেল স্টেডিয়ামে একটি পাইলিং কাদা পানিতে খেলা করছিল এসময় অপূর্ব বিপদজ্জনক ভাবে পাইলিংয়ের চোরাবালিতে আটকে যায়। এক পর্যায়ে সে ডুবে যাওয়ার উপক্রম হলে গোবিন্দগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসকে খবর দেয়া হয়। ফায়ার সার্ভিসের একটি দল তাকে চোরাবালি থেকে উদ্ধার করে।

গোবিন্দগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের টিম লিটার আতিকুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, উদ্ধার করা অপূর্ব বিশ্বাসকে সুস্থ করে তার পরিবারের কারে হস্তান্তর করা হয়েছে।

চাকরি ছেড়ে বসের সামনে ঢোল বাজিয়ে নাচানাচি, ভিডিও ভাইরাল

ছবি: সংগৃহীত

কর্ম পরিবেশকে বিরক্তিকর উল্লেখ করে চাকরি ছেড়ে দিয়েছেন ভারতের পুনের এক ব্যক্তি। বিক্রয় সহযোগী হিসেবে কাজ করা অঙ্কিত চাকরি ছেড়েই বসের সামনে ঢোল বাজিয়ে আনন্দ উল্লাস করেন। এ ঘটনার দৃশ্য ভিডিও করে অনলাইনে ছড়িয়ে দেন তারই বন্ধু জনপ্রিয় কনটেন্ট ক্রিয়েটর আনিশ বাগাত।

ওই কনটেন্ট ক্রিয়েটর বলেন, এ ধরনের ঘটনা সামনে আরও দেখা যাবে, কর্ম পরিবেশ দিন দিন অস্বস্তিকর হয়ে উঠছে। কারণ কর্মপরিবেশ ভালো না হলে চাকরি করা কঠিন।

বাগাত বলেন, তিন বছর ধরে কর্মপরিবেশ নিয়ে অস্বস্তিতে ছিলেন অঙ্কিত। ইনস্টাগ্রামে ওই ভিডিও শেয়ার করে অঙ্কিত বলেন, বসের কাছে আমার কোনো সম্মান ছিল না। মধ্যবিত্ত হওয়ায় বাধ্য হয়ে এতদিন চাকরি করতে হয়েছে।

অঙ্কিত তার অফিসের শেষ দিনটিকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য বন্ধু বাগাতের সঙ্গে আলোচনা করেন। বাগাতই তাকে অফিসের বাইরে ঢোল বাজানোর পরামর্শ দেয়। যখন ওই অফিসের ম্যানেজার বাইরে বের হন তখনই অঙ্কিতের বন্ধুরা ঢোল বাজাতে শুরু করে। ম্যানেজার এ দৃশ্য দেখে রেগে গিয়ে তা বন্ধ করার নির্দেশ দেন।

 

 
 
 
View this post on Instagram

A post shared by Anish Bhagat (anishbhagatt)

হারাপ্পা ইনসাইডের ২০২৩ সালের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কর্মী বান্ধব বস এবং কর্মপরিবেশ ভালো না হলে অনেকে চাকরি ছেড়ে দেন। ওই প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, বসের খারাপ ব্যবহারের কারণে প্রায় ৫৮ শতাংশ কর্মী চাকরি ছাড়েন।

সর্বশেষ সংবাদ

এসএসসির ফল প্রকাশের সম্ভাব্য তারিখ জানাল বোর্ড
গোবিন্দগঞ্জে চোরাবালিতে আটকে পড়া কিশোরকে উদ্ধার
চাকরি ছেড়ে বসের সামনে ঢোল বাজিয়ে নাচানাচি, ভিডিও ভাইরাল
টাঙ্গাইলে বিদ্যুতের লোডশেডিংয়ে অতিষ্ঠ জনজীবন, হিটস্ট্রোকে নারীর মৃত্যু
৬০ বছর বয়সে সেরা সুন্দরীর খেতাব, কে এই আর্জেন্টাইন নারী?
গোবিন্দগঞ্জে দুই বন্ধুকে সাথে নিয়ে প্রেমিকাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ২
হজের প্রথম ফ্লাইট ৯ মে
স্বর্ণের দাম আরও কমলো
আজও দেশের সর্বোচ্চ ৪২.৭ ডিগ্রি তাপমাত্রায় পুড়ছে চুয়াডাঙ্গা
মস্কো চলচ্চিত্র উৎসবের পুরস্কার জিতল বাংলাদেশের সিনেমা
বনানীতে সড়কের মাঝে চলন্ত যাত্রীবাহী বাসে আগুন
টাঙ্গাইলে ইসতিসকার নামাজ শেষে মুসল্লিদের অঝোরে কান্না
আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় রাখতে কাজ করেছিল তিন বিদেশি শক্তি: জিএম কাদের
উন্নয়নের ভেলকিবাজিতে দেশ এখন মৃত্যু উপত্যকা: রিজভী
চিফ হিট অফিসার একটি টাকাও বেতন নেন না: মেয়র আতিক
বৃষ্টি নিয়ে সুখবর দিলো আবহাওয়া অফিস
বরিশালে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল একই পরিবারের ৩ জনের
সরকারি স্কুল খুলছে রোববার, শ্রেণি কার্যক্রম চলবে যেভাবে
শীতল আবহাওয়া ও বৃষ্টির আশায় নওগাঁয় ইসতিসকার নামাজ
জুলাইয়ের মধ্যে শেষ হচ্ছে তিন গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তার চাকরির মেয়াদ