শুক্রবার, ১০ মে ২০২৪ | ২৭ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

তিস্তা সেতুতে পাল্টে যাবে গাইবান্ধা-কুড়িগ্রাম মানুষের জীবনমান

গাইবান্ধা ও কুড়িগ্রাম এই দুই জেলার বুক চিরে দিয়ে বয়ে গেছে তিস্তা নদী। এখানকার হরিপুর ও চিলমারীর মাঝখানে নির্মাণ করা হচ্ছে দীর্ঘ স্বপ্নের তিস্তা সেতু। এগিয়ে চলছে প্রকল্পের কাজ। এটি বাস্তবায়ন হলে সড়ক পথে কুড়িগ্রামের সঙ্গে ঢাকার দূরত্ব কমবে প্রায় ১০০ কিলোমিটার। একই সঙ্গে পাল্টে যাবে গাইবান্ধা-কুড়িগ্রাম মানুষের জীবন বৈচিত্র্য।

সম্প্রতি দেখা যায়, গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার হরিপুর ঘাট ও কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলা ঘেষা স্থানে তিস্তা সেতুর নির্মাণ কাজ চলছে। ইতিমধ্যে ২৯০টি পাইলের মধ্যে ১৭৫টি, গার্ডার ১৫৫টির মধ্যে ৭৪টি এবং ৩০টি পিলারের মধ্যে ১৪টি বাসনো হয়েছে।

স্থানীয়রা জানান, তিস্তার এপারে গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলা এবং ওপারে কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলা। দুই জেলার মাঝপথ দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে দেড় কিলোমিটার প্রশস্ত তিস্তা নদী। বর্ষা এলেই ভয়ঙ্কর হয়ে উঠে রাক্ষুসে এই নদী। দুই উপজেলার লাখ লাখ মানুষের পারাপারের একমাত্র উপায় খেয়াঘাট। দিনে খেয়াতে নদী পাড়ি দিতে পারলেও সন্ধ্যা নেমে এলেই বন্ধ হয়ে যায় সেই খেয়া। আরও নানা ভোগান্তির কবলে পড়তে হয় মানুষদের। এর মধ্যে এই অঞ্চলের ভুক্তভোগিদের দীর্ঘদিনের দাবি নিরসনে ওই স্থানে নির্মিত হচ্ছে ১ দশমিক ৪৯ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের স্বপ্নের সেই তিস্তা সেতু। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে কুড়িগ্রাম, উলিপুর, নাগেশ্বরী, ভুরুঙ্গামারী, চিলমারী থেকে সড়কপথে ঢাকার দূরত্ব কমে আসবে প্রায় ১০০ কিলোমিটার। দূরত্ব কমবে বিভাগীয় শহর রংপুরেরও। এতে বাঁচবে সময় ও অর্থ। পাল্টে যাবে এ অঞ্চলের মানুষের জীবনমানের ধারা। ঘটবে অর্থনৈতিক উন্নয়ন।

জানা যায়, গত ২০১৪ সালের ২৫ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জেলা শহরের শাহ আবদুল হামিদ স্টেডিয়ামে ফলক উন্মোচনের মাধ্যমে হরিপুর ঘাটে তিস্তা নদীর উপর সেতুটির নির্মাণ কাজের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন। স্থানীয় সরকার ও প্রকৌশল অধিদপ্তর কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন এ সেতুটির নির্মাণের দায়িত্ব পায় চায়না স্টেট কনস্ট্রাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং কর্পোরেশন। আর এর নির্মাণ কাজ শুরু হয় ২০২০ সালের সেপ্টেম্বরে। সময়সূচি অনুযায়ী ২০২৩ সালে সেতুটির নির্মাণ কাজ শেষ হওয়ার কথা রয়েছে। এতে ব্যয় ধরা হয়েছে ৭৩০ কোটি ৮৫ লাখ টাকা।

এই প্রকল্পে সেতুটির দক্ষিণ প্রান্তের সুন্দরগঞ্জ অংশের ২ কিলোমিটার সড়কসহ চিলমারী-ধর্মপুর-মন্ডলেরহাট-লক্ষীপুর-সাদুল্লাপুরের ধাপেরহাটস্থ ঢাকা-রংপুর মহাসড়ক পর্যন্ত নির্মাণ করা হচ্ছে প্রায় ৮৬ কিলোমিটার সড়কপথ। এই কাজের লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী আগামী ২০২৩ সালের জুন নাগাদ প্রকল্পটির কাজ শেষ হলে অবহেলিত এ অঞ্চলের মানুষের ভাগ্য হবে সুপ্রসন্ন। যার ইতিবাচক ফল ইতিমধ্যে দৃশ্যমান হতে শুরু করেছে।

স্থানীয় বাসিন্দা শামীম ও এনামুল হক বলেন, হরিপুর-চিলমারী তিস্তা সেতুর কাজ শেষ হলে এটি হবে উত্তরাঞ্চলের নদীপারের মানুষের যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম। যাতায়াত ও কৃষিপণ্য পরিবহন সহজ হবে। নিশ্চিত হবে ফসলের ন্যায্য মূল্য। দুই পাশে নদী শাসন করায় কমবে নদী ভাঙন। একই সঙ্গে নদীপারের হাজারও মানুষের ব্যবসার প্রসার ঘটবে।

এ ব্যাপারে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের গাইবান্ধার নির্বাহী প্রকৌশলী মো. ছাবিউল ইসলাম বলেন, আশা করা যায় নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই নির্মাণ কাজ শেষ হবে।

এসআইএইচ 

Header Ad

কর্ণফুলী নদীর তলদেশ থেকে বিধ্বস্ত যুদ্ধবিমান উদ্ধার

কর্ণফুলী নদীর তলদেশ থেকে বিধ্বস্ত যুদ্ধবিমান উদ্ধার। ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রাম নগরের পতেঙ্গা এলাকায় বিধ্বস্ত হওয়া বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমানটি উদ্ধার করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) দিবাগত রাত পৌনে ১০টার দিকে কর্ণফুলী নদীর তলদেশ থেকে বিমানটি উদ্ধার করে নৌবাহিনী।

চট্টগ্রাম নৌবাহিনীর একজন কর্মকর্তা বিমান উদ্ধারের বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন।

উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরের পতেঙ্গা কনটেইনার টার্মিনাল এলাকায় কর্ণফুলী নদীতে বিমানবাহিনীর ইয়াক-১৩০ প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনা ঘটে। আকাশ থেকে বিমানটি কর্ণফুলী নদীতে ছিটকে পড়ে পানিতে তলিয়ে যায়। এরপর বেলা ১১টা থেকে বিমানটি উদ্ধারে তৎপরতা শুরু করে নৌবাহিনী।

মূলত যুদ্ধবিমানটি কী কারণে দুর্ঘটনায় পতিত হয়েছে, এটিতে কী ধরনের যান্ত্রিক ত্রুটি ছিল এবং বন্দর চ্যানেলে জাহাজ চলাচল স্বাভাবিক রাখতে নৌবাহিনী বিমানটি উদ্ধারে তৎপরতা চালায়। এক্ষেত্রে নৌবাহিনীর একাধিক ডুবুরি টিম এবং একাধিক অত্যাধুনিক প্রযুক্তিসম্পন্ন জাহাজ দিয়ে উদ্ধার তৎপরতা চালানো হয়। একপর্যায়ে বাহিনীটি বিমান উদ্ধারে সফল হয়।

রাফায় বড় অভিযান হলে অস্ত্র সরবরাহ বন্ধ: বাইডেন

ছবি: সংগৃহীত

গাজার শহর রাফায় ইসরাইল বড় ধরনের স্থল অভিযান চালালে যুক্তরাষ্ট্র দেশটিকে অস্ত্র সরবরাহ বন্ধ করে দেবে বলে সতর্ক করেছেন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। মার্কিন গণমাধ্যম সিএনএনকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি ইসরাইলকে এমন হুঁশিয়ারি দেন।

গতকাল বুধবার প্রচারিত সাক্ষাৎকারে বাইডেন বলেছেন, ‘যদি তারা রাফায় হামলা চালায়, তাহলে সেখানে এখন পর্যন্ত যে ধরনের অস্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে, এমন অস্ত্র আর আমরা সরবরাহ করবো না। আমরা অস্ত্র ও আর্টিলারি শেল সরবরাহ করবো না।’ খবর বিবিসি’র।

যদিও যুক্তরাষ্ট্র ইসরাইলের ‘পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিত’ করা চালিয়ে যাবে বলে জানিয়েছেন বাইডেন।

এদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের সরব বিরোধিতা সত্ত্বেও ইসরাইল রাফাহতে একটি বড় আকারের আগ্রাসন চালাতে প্রস্তুত বলে মনে হচ্ছে।

দক্ষিণ গাজার ঘনবসতিপূর্ণ এ এলাকা হামাসের শেষ প্রধান শক্ত ঘাঁটি। যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তারা সতর্ক করেছেন যে, গাজার অন্যান্য শহর থেকে আসা উদ্বাস্তুদের কারণে পূর্ণ এ শহরে এখন অভিযান চালালে ব্যাপক পরিমাণ বেসামরিক মানুষ হতাহতের ঘটনা ঘটবে।

বাইডেন বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র রাফাহর বর্তমান পরিস্থিতিকে স্থল অভিযান হিসেবে সংজ্ঞায়িত করেনি। তারা জনবহুল এলাকাগুলোতে যায়নি। তারা যা করেছে, সেটা সীমান্তে।

বাইডেন জানান, তিনি ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও যুদ্ধকালীন মন্ত্রীসভাকে পরিষ্কার করে জানিয়েছেন যে তারা যদি জনবহুল এলাকায় যায়, তবে যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন পাবে না।

এ সাক্ষাৎকারে যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র ইসরাইল গাজার বেসামরিক মানুষ হত্যায় ব্যবহার করেছে বলে স্বীকার করেছেন বাইডেন। তবে, ইসরাইল ‘রেড লাইন’ অতিক্রম করেছে কি না- জানতে চাইলে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘এখনও নয়’।

রাফাহতে সম্ভাব্য স্থল অভিযানের বিষয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্টের এসব মন্তব্য এখন পর্যন্ত সবচেয়ে শক্তিশালী সতর্কবার্তা হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। এবং প্রথমবারের মতো তিনি বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র ইসরাইলে অস্ত্রের চালান বন্ধ করতে পারে।

যুক্তরাষ্ট্র ইতোমধ্যেই ইসরাইলে হাজার হাজার বোমার চালান আটকে রেখেছে এবং ভবিষ্যতে সরবরাহের বিষয়টি তারা পর্যালোচনায় রাখছে।

বুধবার প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিন সিনেটের সামনে সাক্ষ্য দেয়ার সময় পশ্চিমা সামরিক অস্ত্রাগারের সবচেয়ে ধ্বংসাত্মক কিছু অস্ত্র ও বোমার চালান সরবরাহ বিলম্বের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তবে, যুক্তরাষ্ট্র যে অস্ত্র সরবরাহ আটকে রেখেছে, তা ভবিষ্যতে সরবরাহের জন্য। ফলে এই পদক্ষেপের কারণে তাৎক্ষণিক প্রভাব পড়ার সম্ভাবনা কম। কিন্তু, ইসরাইল যে হারে এখন বোমা বর্ষণ করছে, তাতে নিকট ভবিষ্যতের হামলাগুলোতেই এর প্রভাব পড়বে বলে মনে করা হচ্ছে।

ইসরাইল সরকার যুক্তরাষ্ট্রের এই পদক্ষেপে হতাশা প্রকাশ করেছে। ইসরাইলি সামরিক বাহিনী জানিয়েছে, দুই দেশ এসব মতবিরোধ ‘বন্ধ দরজার আড়ালে’ সমাধান করবে।

গাজায় অনবরত বেসামরিক লোকের মৃত্যু ও মানবিক পরিস্থিতি ক্রমাগত খারাপ হওয়ায় ইসরাইলি অভিযানে লাগাম টানতে ডেমোক্র্যাট ও যুক্তরাষ্ট্রের জনগণের একাংশের অভ্যন্তরীণ চাপের মুখে পড়েছেন প্রেসিডেন্ট বাইডেন।

বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রীর বাসভবন এলাকায় লোডশেডিংয়ের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

ছবি: সংগৃহীত

চলছে বিদ্যুৎ সংকট। রাজধানীর চেয়েও বেশি সংকট গ্রামে। এই সংকটের মধ্যেই বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের বাসভবন এলাকায় লোডশেডিংয়ের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) সন্ধ্যায় দ্বাদশ জাতীয় সংসদে চলমান দ্বিতীয় অধিবেশনের সমাপনী বক্তব্যে এ কথা জানান তিনি। অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।

আওয়ামী লীগের সভাপতি বলেন, বিদ্যুৎ উৎপাদন বহুমুখী করছে সরকার। হ্যাঁ, গেল কিছুদিন তীব্র গরমে কিছুটা লোডশেডিং হয়েছে। আমরা তা স্বীকার করি। আমি নির্দেশ দিয়েছি লোডশেডিং গ্রামে নয়, এখন থেকে বিদ্যুৎ সংকটে লোডশেডিং হবে গুলশান-বনানীতে। বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রীর বাসভবন এলাকায়ও লোডশেডিংয়ের নির্দেশ দিয়েছি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিদ্যুৎ উৎপাদনে বিশেষ আইন নিয়ে সমালোচনা কেন? পৃথিবীতে এমন কোনো দেশ নেই, যারা ক্যাপাসিটি পেমেন্ট ছাড়া বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ করেছে। কিন্তু প্রতিদিন এটা নিয়ে চিল্লাচিল্লি শুনি। ওই আইনে কাউকে দায়মুক্তি দেয়া হয়নি।

সামিটের বিলম্ব বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য জরিমানা আদায় হয়েছে বলেও জানান এই সংসদ নেতা। তিনি বলেন, বিশেষ আইন নিয়ে যারা কথা বলছেন, সমালোচনা করছেন তারা অর্বাচীন।

রূপপুর পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ নিয়ে সমালোচনা হয় জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, অথচ সেটাই সবচেয়ে ক্লিন বিদ্যুতের সোর্স। রূপপুরে আরও একটি পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করা হবে।

সর্বশেষ সংবাদ

কর্ণফুলী নদীর তলদেশ থেকে বিধ্বস্ত যুদ্ধবিমান উদ্ধার
রাফায় বড় অভিযান হলে অস্ত্র সরবরাহ বন্ধ: বাইডেন
বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রীর বাসভবন এলাকায় লোডশেডিংয়ের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
নবাবগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ১৩ প্রার্থীর মনোনয়ন দাখিল
ভবিষ্যতে শতভাগ কানেক্টিভিটি তার ভূগর্ভে স্থাপন করা হবে: পলক
নয়া সরকারের ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম বাজেট ঘোষণা ৬ জুন
প্রকল্প-স্থাপনায় ‘শেখ হাসিনা’ নাম না রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
প্রথম ধাপে ১৩৯ উপজেলায় ভোট পড়েছে ৩৬.১ শতাংশ
৪৬তম বিসিএসের প্রিলির ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ১০৬৩৮
ইউরোপে ছড়িয়ে পড়েছে ইসরাইলবিরোধী বিক্ষোভ
নওগাঁয় বজ্রপাতে ধানকাটা শ্রমিকের মৃত্যু
ভারত-কানাডা দ্বন্দ্ব চরমে, পাল্টাপাল্টি হুঁশিয়ারি
জামিন পেলেন না মিল্টন সমাদ্দার
চীনের আগে ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী : হাছান মাহমুদ
গাজায় আরো এক গণকবরের সন্ধান, ৪৯ মরদেহ উদ্ধার
মংডুতে তুমুল সংঘর্ষ, টেকনাফ সীমান্তে ফের আতঙ্ক
ভারতে বেড়েছে মুসলিম, কমছে হিন্দুদের সংখ্যা: রিপোর্ট
নির্বাচনে হেরে গেলেন সাবেক কৃষিমন্ত্রী রাজ্জাকের খালাতো ও মামাতো ভাই
শুক্রবার টুঙ্গিপাড়ায় যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
'পুনর্জন্ম'র প্রযোজক রূহানের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার