শনিবার, ১৮ মে ২০২৪ | ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
Dhaka Prokash

আসামি না হয়েও শ্রমিক লীগ নেতাকে হেনস্থা: ক্ষুব্ধ সাধারণ মানুষ

সুনামগঞ্জের জাতীয় শ্রমিক লীগ সভাপতি ও কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সদস্য সেলিম আহমেদকে যুবদল নেতার একটি পুরনো চাঁদাবাজি মামলায় সন্দেহভাজন আসামি উল্লেখ করে গত ১৬ আগস্ট গ্রেপ্তার দেখায় পুলিশ। অথচ এই মামলার বাদী নিজেও শ্রমিক লীগ সভাপতি সেলিমের বিরুদ্ধে কোনও অভিযোগ করেননি। মামলায় সাতজন আসামির নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা কয়েকজনের নামে অভিযোগ করা হয়েছিল অনেক আগেই। কিন্তু ১৫ আগস্ট তাহিরপুরে সেলিমের নেতৃত্বে শোকসভা আয়োজনের পর ১৬ আগস্ট তাকে যুবদল নেতার দায়ের করা ওই মামলার আসামি না হলেও সন্দেহভাজন উল্লেখ করে গ্রেপ্তার দেখায় পুলিশ। এতে জেলার রাজনৈতিক অঙ্গনে উত্তেজনা বিরাজ করছে। একজন যুবদল নেতার মামলায় জেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি জেলহাজতে তা মেনে নিতে পারছে না আওয়ামী লীগসহ সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। তারা বলছেন, সেলিম আহমেদ আপাদমস্তক একজন রাজনীতিবিদ ও মানবিক ব্যক্তিত্ব হিসেবে পরিচিত। তিনি রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার।

অনুসন্ধান বলছে, সম্প্রতি ১৫ আগস্ট তাহিরপুর উপজেলায় শোকসভা আয়োজন নিয়ে বিরোধ চলছিল স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাদের দুই পক্ষের মধ্যে। এক পক্ষে ছিলেন দুর্নীতি ও অনিয়মের কারণে কমিটির ৪৭ সদস্য কর্তৃক সাংগঠনিকভাবে বহিস্কৃত নেতা আবুল হোসেন খা ও অমল কর। তাদের সঙ্গে সভায় নেতৃত্ব দেন স্থানীয় সংসদ সদস্য মোয়াজ্জেম হোসেন রতন। আর সেলিম আহমেদ ছিলেন তাহিরপুর আওয়ামী লীগের অধিকাংশ সদস্যদের পক্ষে। যারা দলকে সংগঠিত করতে আবুল ও অমলকে বহিস্কার করেছিলেন। ১৫ আগস্ট তাহিরপুরের বাজার এলাকায় নিকটবর্তী জায়গায় সভা করে দুই পক্ষ। এ সময় সেলিমের নেতৃত্বাধীন সভায় কয়েক হাজার মানুষ উপস্থিত হয়। অন্যদিকে বর্তমান এমপি রতনের উপস্থিতি থাকার পরেও অন্য পক্ষের সভাটিতে লোকজন কম থাকার অভিযোগের ভিত্তিতে আলোচনায় আসেন সেলিম। এমপির চেয়ে জনপ্রিয়তা বেশি হয়ে যাওয়ায় সেলিমকে পরদিনই পুলিশি হয়রানি করা হয়ে বলে অভিযোগ তাহিরপুরের আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ-সংগঠনের নেতাদের এবং স্থানীয় মানুষদের।

এসব ছাড়াও শ্রমিক লীগ সভাপতি সেলিম জেলার অন্যতম ব্যবসায়ী হওয়ায় নানাভাবে তার ব্যবসায় অংশীদারিত্ব চেয়ে তাকে হয়রানি করে আসছিল একটি পক্ষ। সরকারকে ৩০ কেটিরও বেশি টাকা রাজস্ব দিয়ে বৈধভাবে ব্যবসা পরিচালনা করে আসছিলেন সেলিম। তাকে বিপদে ফেলতে দীর্ঘদিন ধরে চেষ্টা চালিয়ে আসছিল অনেকেই। জেলা আওয়ামী লীগের শীর্ষ পদে থাকা এক নেতাও তার সঙ্গে কাজ না করায় ক্ষুব্ধ ছিলেন। সব মিলিয়ে চক্রান্ত বা বিরোধ চলে আসছিল লোকচক্ষুর আড়ালেই। পাশাপাশি বখত পরিবারের জামাতা হিসেবেও এই পরিবারকে হেও প্রতিপন্ন করার অংশ হিসেবে তার দিকে নজর ছিল রাজনৈতিক কুট কৌশলকারীদের। বিপরীতে নম্র স্বভাবের ও ক্লীন ইমেজের রাজনীতিবিদ হিসেবে পরিচিত সেলিম বুঝতে পারেননি তার জন্য অপেক্ষা করছে এমন অপ্রত্যাশিত ঘটনা। যা মামলার বাদী যুবদল নেতা অলি নিজেও জানেন না।

১৫ আগস্ট শোকসভা সফল হলেও ১৬ আগস্টের সকালটা সেলিমের জন্য ছিল হেনস্থার। সকাল ৮টার আগে থেকেই সেলিমের হাসননগরস্থ ময়নার পয়েন্ট এলাকার বাসার সামনে অবস্থান নেয় গোয়েন্দারা। অনেকটা ফিল্মি কায়দায় যেনো অপরাধী ধরতে অভিযান পলিচালনা করে পুলিশ সদস্যরা। মামলায় তার নাম উল্লেখ না থাকলেও তাকে থানায় যেতে আহ্বান করে পুলিশ। তিনি বাসা থেকে নিজের গাড়িতে করেই থানায় রওনা করেন। পরিবারের দাবি, দীর্ঘদিন ধরেই পুলিশের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে সহযোগিতা করতেন সেলিম। সেই ধারণা থেকেই হয়তো নতুন কোনও কারণে সহযোগিতার প্রয়োজন ভেবে সেলিম থানায় গিয়েছিলেন। কিন্তু সেখোনে তাকে আটক দেখায় পুলিশের ডিবি সদস্যরা। কারো মামলায় উল্লেখিত অপরাধী না হলেও তাকে আটকের খবর জানাজানি হলে পুরো শহরে নিন্দার ঝড় বইতে থাকে। এরপর তাকে যুবদল নেতার করা পুরনো ১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজির মামলায় সন্দেহভাজন আসামি দেখিয়ে গ্রেপ্তার দেখায় পুলিশ। সঙ্গে সঙ্গে তাকে কোর্টে চালানও করে দেওয়া হয়। ওই দিনই ১০ দিনের রিমান্ডও আবেদন করে পুলিশ। এ সময় আদালতের এজলাশে আইনজীবীদের সবাই সেলিমের পক্ষে ন্যয় বিচার চাইলে আদালত পরদিন এই শুনানির দিন নির্ধারণ করেন। যদিও পরদিন শুনানির সময় বাদী পক্ষে কোনও আইনজীবি দাড়াননি। সকল আইনজীবিরা একযোগে সেলিমের পক্ষে ন্যয়-বিচার চান। এ সময় পুলিশ তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের কোনও প্রমাণ না দেখাতে পারায় “ সোর্সের বরাতে তাকে আনা হয়েছে” বলে উল্লেখ করে। সেই সময় আদালত পুলিশের চাওয়া রিমান্ড আবেদন গ্রহণ করেননি। তবে সেলিমকে জেল গেইটে ঘটনার ব্যাপারে ২ দিন জিজ্ঞাসাবাদ করা যেতে পারে বলে আদেশ দেন।

এ অবস্থায় সেলিমকে রাজনৈতিকভাবে বিপদে ফেলার জন্য অপকৌশলের মাধ্যমে হেনস্থা করা হচ্ছে বলে অভিযোগ এনে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন তাহিরপুরের রাজনৈতিক নেতাকর্মী থেকে শুরু করে স্থানীয় বাসিন্দারাও।

তাহিরপুরের ছাত্রলীগ নেতা সুমন বলেন‘ এলাকার আওয়ামী লীগের মাঝে অনেকদিন ধরেই নানা কোন্দল ছিল। সেলিম ভাই এই সমস্যা দূর করে সম্প্রতি তাদের নিয়ে দলকে কর্মচঞ্চল করে তোলেছিলেন। এতে ক্ষুব্ধ হয় একটা পক্ষ।

তিনি আরও বলেন, তাকে এখান থেকে সরাতেই চক্রান্ত চলছিল। ১৫ আগস্টের শোকসভাতে উনার সভায় বেশি মানুষ হওয়ায় অন্য পক্ষ ক্ষুব্ধ হয়। ওইটাতে এমপিও ছিলেন। এখন সেলিম ভাইয়ের এ অবস্থার জন্য বুঝাই যাচ্ছে যে এটা পরিকল্পিত ঘটনা।

সুনামগঞ্জ জেলার সচেতন মহল বলছেন, সুনামগঞ্জের রাজনীতি দিন দিন যে কত খারাপ হচ্ছে তা বিগত কয়েক মাস ঘাটলেই বুঝা যায়। আফসোস ভালো মানুষরা রাজনীতি ছেড়ে দিবে। তবে এর আগের দিন তাহিরপুরে স্মরণকালের শোক সমাবেশ করে অনেকের ‘বদ নজরে’ পড়ে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক জেলা শহরের একাধিক আওয়ামী লীগ নেতা জানান, ক্ষমতাশীন দলের একজন প্রভাবশালী নেতাকে এভাবে ‘হাওয়াই মামলায়’ জড়ানোয় আওয়ামী লীগের জন্য কলংকজনক।

শরীফ উদ্দিন জানান, যিনি ৩০ কোটি টাকা দিয়ে সরকারের কাছ থেকে যাদুকাটা নদীর ইজারা নিয়েছেন তিনি কিভাবে চাঁদাবাজি ও অপহরণ মামলার আসামি হন। বরং যারা যাদুকাটায় বিনা পয়সার ভাগিদার না করায় ক্ষুব্ধ। তাদের ষড়যন্ত্রে আজ তাকে কারাগারে যেতে হয়েছে। একজন যুবদল নেতার দায়ের করা মামলায় জেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি সেলিম আহমেদকে জড়ানো হয়েছে। তালিকাভুক্ত আসামি না হলেও তাকে আটক করানো হয়েছে। এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।

সুনামগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও বাদাঘাট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নিজাম উদ্দিন বলেন, আমার ভাই রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার। ওই মামলার বাদীর সঙ্গে আমার চাচাতো ভাইদের ব্যবসায়িক বিরোধ রয়েছে। আমার ভাইয়ের সঙ্গে কোনো সম্পর্ক নেই। মামলায় আসামিও না তার পরও এই মামলার জেরের সুযোগ নিয়ে সেলিমকে ফাঁসানো হয়েছে।

এসআইএইচ

Header Ad

হঠাৎ ডিবিতে মাওলানা মামুনুল হক

ছবি: সংগৃহীত

হঠাৎ ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কার্যালয়ে হেফাজতে ইসলামের সাবেক কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক। শনিবার (১৮ মে) বিকেলের দিকে মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ে যান তিনি।

ডিবি সূত্রে জানা যায়, ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মামুনুল হক ডিবিতে যান।

এর আগে ৩ মে সকাল ১০টার দিকে কারাগার থেকে মুক্তি পান মামুনুল হক।

২০২১ সালের ৩ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ের রয়েল রিসোর্টে এক নারীর সঙ্গে মাওলানা মামুনুল হককে অবরুদ্ধ করেন স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে। খবর পেয়ে তখন হেফাজতের স্থানীয় নেতাকর্মীরা রিসোর্টে গিয়ে ভাঙচুর চালিয়ে তাকে ছিনিয়ে নিয়ে যান। এরপর ঢাকার মোহাম্মদপুরের জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদরাসায় অবস্থান করেন মামুনুল হক।

এর ১৫ দিন পর ১৮ এপ্রিল ওই মাদরাসা থেকে তাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। পরে ৩০ এপ্রিল সোনারগাঁ থানায় তার বিরুদ্ধে বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণের মামলা করেন তার সঙ্গে রিসোর্টে অবরুদ্ধ হওয়া নারী। যদিও ওই নারীকে তার দ্বিতীয় স্ত্রী দাবি করে আসছেন মামুনুল হক। এরপর ওই মাসেই দেশের বিভিন্ন স্থানে তার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহসহ অর্ধশতাধিক মামলা হয়। পরে সেসব মামলায় তাকে গ্রেফতার দেখায় পুলিশ। গ্রেফতারের পর থেকে এসব মামলায় কারাগারেই ছিলেন মামুনুল হক।

 

অভিমানে গলায় ফাঁস দিয়ে কৃষকের আত্মহত্যা

ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁর আত্রাইয়ে শফির উদ্দিন (৭২) নামে এক কৃষকের ঝুলন্ত মরদহ উদ্ধার করেছে থানা পুলিশ। শনিবার (১৮ মে) সকালে তার নিজ বাড়ি থেকে মরদহ উদ্ধার করা হয়। 

নিহত কৃষক উপজেলার শাহাগোলা ইউনিয়নের ছোটডাঙ্গা গ্রামের বাসিন্দা। 

পুলিশ সূত্রে জানা যায়, নিহত কৃষক শফির উদ্দিন শনিবার সকালে পরিবারের সবার অজান্তে নিজ বাড়ির গোয়াল ঘরের তীরের সাথে রশি দিয়ে গলায় ফাঁস দেন। পরে স্বজনরা তার মরদেহ ঝুলন্ত দেখে পুলিশে খবর দেয় পুলিশ এসে মরদেহ উদ্ধার করে। 

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে আত্রাই থানার অফিসার্স ইনচার্জ (ওসি) মো. জহুরুল ইসলাম ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, ‘প্রাথমিক ভাবে ধারণা করা হচ্ছে পরিবারের লোকজনের উপর অভিমান করে তিনি গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন। মরদেহ উদ্ধার করে নওগাঁ সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হচ্ছে। এ ব্যাপারে থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে। আইনী প্রক্রিয়া শেষে পরিবারের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হবে বলেও জানান এই কর্মকর্তা।’

ট্রোল কখনো পাত্তা দেই না : জেফার

ছবি: সংগৃহীত

সম্প্রতি প্রকাশ পেয়েছে দেশের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী জেফার রহমানের নতুন ইংরেজি গান ‘স্পাইসি’। গানটিতে নার্গিস আক্তারের গাওয়া ‘সোনা বন্ধু তুই আমারে’ গানের দুই লাইন ব্যবহার করা হয়েছে। এই অংশ নিয়ে নতুন করে সোশ্যাল মিডিয়ায় সমালোচিত হচ্ছেন জেফার।

গণমাধ্যম অনুযায়ী, এ প্রসঙ্গে জেফার বলেছেন, ‘যে অংশটুকু নিয়ে সমালোচনা করছেন, সেটুকু কিন্তু আমার লেখা, কিংবা সুর করা নয়। লিরিকটা কিন্তু ফুয়াদ ভাইও লেখেন নাই।

এটা অনেক আগের গান। নার্গিস নামের একজনের গাওয়া। ইউটিউবে সার্চ করলেই পাওয়া যাবে। ২০০৬ সালে সেই গানটি ফুয়াদ ভাই কানিজ সুবর্ণাকে নিয়ে প্রথম করেন।

সেই রেফারেন্সটাই ২০২৪ সালে আমার ইংরেজি গানে আনা হয়েছে। অনেকে বুঝতে পারছেন, অনেকে আবার বুঝছেন না। যারা ফুয়াদ ভাইয়ের গান শোনেন, তারা বুঝতে পারছেন।

যারা নতুন বা বয়সে ছোট, তারা বুঝতে পারছে না গানের অংশটুকু রেফারেন্স হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। এ ছাড়া সেই সময়ে আমাদের দেশে ইন্টারনেট এত সহজলভ্য ছিল না বিধায় তখন এত কথা হয়নি। এখন মানুষের বলার সুযোগ বেড়েছে।’

ট্রল হওয়া নিয়ে গায়িকার ভাষ্য, ‘একদমই না। ট্রোল কখনো পাত্তা দেই না। আমার যোগ্যতা সম্পর্কে আমি জানি। আমি কী করতে পারি, সেটা কাজের মধ্য দিয়েই প্রমাণ করে আসছি। সামনেও কাজ দিয়েই নিজের যোগ্যতা প্রমাণ করতে চাই। তাই সমালোচনা নিয়ে আমি কখনো ভাবি না।

তবে আমার জায়গায় অন্য কেউ হলে হয়তো এই ট্রল নিয়ে নড়েচড়ে যেত। আমাকে এইসব ভাবায় না। আমার চেহারা যেহেতু পরিচিত, তাই সমালোচনাটা আমার ঘাড়ে পড়ছে। তবে বিষয়টি নিয়ে আমি লজ্জিত নই।’

সর্বশেষ সংবাদ

হঠাৎ ডিবিতে মাওলানা মামুনুল হক
অভিমানে গলায় ফাঁস দিয়ে কৃষকের আত্মহত্যা
ট্রোল কখনো পাত্তা দেই না : জেফার
পলাশবাড়ীতে চাচার ছুরিকাঘাতে ভাতিজির মৃত্যু
নরসিংদীতে বজ্রপাতে মা-ছেলেসহ ৪ জন নিহত
সদস্যপদ ফিরে পেলেন জায়েদ খান, বাতিল হতে পারে নিপুণের
অস্থির ডিমের বাজার, প্রতি ডজনে বেড়েছে ৩০ টাকা
মোটরসাইকেলে বাড়ি ফেরার পথে ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল কলেজছাত্রের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রবল ঝড়ের আঘাতে ৭ জনের মৃত্যু
জিয়াউর রহমান বাকশালের সদস্য হয়েছিলেন: ওবায়দুল কাদের
মা হারালেন সংগীতশিল্পী মোনালি ঠাকুর
মালয়েশিয়ায় ২ লাখ টাকায় বিক্রি হওয়ার অভিজ্ঞতা জানালেন বাংলাদেশি শ্রমিক
মসজিদে ভোজের আয়োজন করলেন ডিআইজি বাতেন, ইসিতে অভিযোগ
ধোলাইখালে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের আগুন নিয়ন্ত্রণে
টাঙ্গাইলে ধান কাটতে এসে বজ্রপাতে প্রাণ হারালেন দুই ভাই
মেসি-বার্সা চুক্তির সেই ন্যাপকিন বিক্রি হলো ১১ কোটি টাকায়
এবার রাজধানীর ধোলাইখালে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকে আগুন
কারওয়ান বাজারের আগুন নিয়ন্ত্রণে
গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি-বাতাসে রাজধানীতে স্বস্তি
সাতক্ষীরায় ট্রাক উল্টে প্রাণ গেল দুই শ্রমিকের, আহত ১১