
দেশি খেলোয়াড়দের সর্বোচ্চ পারিশ্রমিক ৮০ লাখ টাকা
২৬ সেপ্টেম্বর ২০২২, ০৫:৫৭ পিএম | আপডেট: ২৯ নভেম্বর ২০২৩, ০৬:১০ পিএম

বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) আগামী মৌসুমে দেশি খেলোয়াড়দের পারিশ্রমিক ধরা হয়েছে সর্বোচ্চ ৮০ লাখ টাকা। বিদেশি খেলোয়াড়দের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ পারিশ্রমিক রাখা হয়েছে ৮০ হাজার ডলার। খেলা হবে ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সিলেট এই তিন ভেন্যুতে।
সোমবার (২৬ সেপ্টেম্বর) এক সংবাদ সম্মেলনে এ বিষয়ে বিস্তারিত তুলে ধরা হয়। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বিপিএলের গর্ভনিং কাউন্সিলের চেয়ারম্যান শেখ সোহেল ও সদস্য সচিব ডা. ইসমাইল হায়দার মল্লিক।
আগের দিন রবিবার ঘোষণা করা হয়েছিল সাত ফ্রাঞ্চাইজির নাম। আজ খেলোয়াড়দের বিভিন্ন ক্যাটাগরি ও পারিশ্রমিকের বিষয়টি জানানো হয়। খেলোয়াড়দের মোট ক্যাটাগরি রাখা হয়েছে ৭টি। ক্যাটাগরিগুলো হলো ‘এ’ থেকে ‘জি’ পর্যন্ত। দেশি খেলোয়াড়দের সর্বনিম্ন পারিশ্রমিক ‘জি’ ক্যাটাগরিতে ৫ লাখ টাকা। ক্যাটাগরি ভিত্তিক বাকি পারিশ্রমিক হলো ‘বি’ ক্যাটাগরিতে ৫০ লাখ, ‘সি’ ক্যাটাগরিতে ৩০ লাখ, ‘ডি’ ক্যাটাগরিতে ২০ লাখ, ‘ই’ ক্যাটাগরিতে ১৫ লাখ, ‘এফ’ ক্যাটাগরিতে ১০ লাখ টাকা।
এবার কোনো আইকন ক্রিকেটার রাখা হয়নি। তবে ফ্রাঞ্চাইজিগুলো চাইলে ক্রিকেটারদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনার ভিত্তিতে দেশি খেলোয়াড়দের মধ্য থেকে একজনের সঙ্গে আগেই চুক্তি করে নিতে পারবে। তবে বিদেশি ক্রিকেটারদের ক্ষেত্রে কোনোরকম সীমাবদ্ধতা নেই। একটি ফ্রাঞ্চাইজি যত খুশি সম্ভব বিদেশি ক্রিকেটার চুক্তি করতে পারবে, যখন-তখন খেলাতে পারবে। তবে একাদশে সর্বোচ্চ ৪ জন খেলাতে পারবে।
বিদেশি খেলোয়াড়দের ক্ষেত্রে এরকম উন্মুক্ত মঞ্চ রাখার কারণ তুমুল প্রতিযোগিতা। অতীতে বিপিএল যখন হতো তখন অন্য ফ্রাঞ্চাইজি আসর খুব একটা হতো না। এবার একই সময় আরও তিন তিনটি আসর শুরু হবে। বিগব্যাশ ছাড়াও নতুন দুইটি আসর ইতোমধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেলে দিয়েছে। এর একটি হলো আরব আমিরাত ইন্টরান্যাশনাল টি-টোয়েন্টি লিগ। এই আয়োজন খুবই সাড়া ফেলেছে। বিশ্বের অনেক নামী-দামী তারকা ক্রিকেটাররা এই আসরের জন্য নাম লিখিয়েছেন। অন্য আসর হলো দক্ষিণ আফ্রিকা (এসএ) টি-টোয়েন্টি লিগ। তাই বিপিএলের আগামী আসরে অতীতে যে বিদেশি খেলোয়াড়কে নিয়মিত দেখা গেছে, তাদের অনেকেই এই দুই আসরে নাম লিখিয়েছেন। তাই ভালো মানের বিদেশি ক্রিকেটার পাওয়া কঠিন হয়ে পড়বে বিপিএলের এবারের আসরে। এসব বিষয় মাথায় রেখেই বিদেশি খেলোয়াড়দের কোটা ও রেজিস্ট্রেশন উন্মুক্ত রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছেন সদস্য সচিব ডা. ইসমাইল হায়দার মল্লিক।
তিনি বলেন, ‘বিদেশি ক্রিকেটারের ক্ষেত্রে আমরা কোনো লিমিটেশন রাখতে চাচ্ছি না। আইপিএল ছাড়া অনেক টুর্নামেন্ট এখন ওভারল্যাপ করছে। কাজেই বিদেশি ক্রিকেটার পাওয়ায় এখন কঠিন।’
আগামী বিপিএল শুরু হবে নতুন বছরের ৫ জানুয়ারি। শেষ হবে ১৬ ফেব্রুয়ারি। অন্য ফ্রাঞ্চাইজি আসরের সঙ্গে লড়াই করে পেরে উঠা কঠিন। তা জানার পরও অন্য সময় করা সম্ভব হচ্ছে না বাংলাদেশ জাতীয় দলের কথা বিবেচনা করে।
সদস্য সচিব বলেন, ‘বিদেশিদের ব্যাপারে আপনারা জানেন যে সাউথ আফ্রিকান লিগ, ইউএই লিগ এসবে ভারতীয় ফ্র্যাঞ্চাইজিরা দল নিয়েছে। বেশিরভাগ বিদেশি খেলোয়াড় ওইদিকে চুক্তিবদ্ধ হয়ে গেছে। আমরাও বিপিএলটা আগপিছ করতে পারছি না জাতীয় দলের ব্যস্ততার জন্য।
তিনি বলেন, ‘অনেকে বলছেন, এই সময়টায় টুর্নামেন্ট করছি কেন? কিন্তু আসলে বাংলাদেশ জাতীয় দলের কমিটমেন্টগুলো যেমনভাবে আছে, এটা পেছানো সম্ভব নয়। পরের বছর ও তার পরের বছরও এই পরিস্থিতির মুখোমুখি আমাদের হতে হবে। এরপর থেকে আর সমস্যা হবে না। আমরা হয়তো টুর্নামেন্ট একটু এগিয়ে এনে আরেকটু ভালো সময়ে করতে পারব।’
একসময় বিপিএলকে বিসিবির পক্ষ থেকে বলা হতো আইপিএলের পরই সেরা আসর। এখন সেখান থেকে সরে এসেছে তাদের দৃষ্টি। আয়োজকেদের প্রত্যাশা ঘরোয়া আসরের সেরা আয়োজন করা। ডা. ইসমাইল হায়দার মল্লিক বলেন, ‘আমরা চাই আমাদের ঘরোয়া অন্যতম সেরা টুর্নামেন্ট করতে। আগের প্যারামিটার দিয়ে বলতে পারব না আমরা একেবারে আইপিএলে মানের বা পিএসএলের যে মানে করতে যায় সেটা আমাদের জন্য করা এই মুহূর্তে কঠিন হবে। কারণ এটা অনেক খরচের ব্যাপার। তাহলে একেকটা ফ্র্যাঞ্চাইজি বিক্রি করতে হবে অনেক টাকায়। আমাদের অন্য মডেলে যেতে হবে। এখন পর্যন্ত হোম অ্যান্ড অ্যাওয়েতেই যেতে পারি না। আমাদের ভেন্যু রেডি না এজন্য। আমাদের ওয়ান অব দ্য বেস্ট ঘরোয়া টুর্নামেন্ট করতে চাই।’
বিপিএলের পরবর্তী তিন আসরের জন্য ফ্রাঞ্চাইজি বিক্রি করা হয়েছে, ফরচুন বরিশাল স্পোর্টস লিমিটেড, খুলনা মাইন্ডট্রি লিমিটেড, ঢাকা প্রগতি গ্রিন অটো রাইস মিলস লিমিটেড, সিলেট ফিউচার স্পোর্টস বাংলাদেশ লিমিটেড, রংপুর বসুন্ধরা গ্রুপের টগি স্পোর্টস লিমিটেড, চট্টগ্রাম ডেল্টা স্পোর্টস লিমিটেড ও কুমিল্লা রিজেন্ডস লিমিটেডের কাছে।
এই প্রতিষ্ঠানগুলোকে প্রতি আসরের জন্য দেড় কোটি টাকা করে সাড়ে ৪ কোটি টাকা ফ্রাঞ্চাইজি ফি, খেলোয়াড়দের পারিশ্রমিকের গ্যারান্টি মানি একবারেই আগামী ১৪-১৫ দিনের মধ্যে জমা দেওয়ার জন্য বিপিএল গর্ভনিং কাউন্সিল থেকে বলা হয়েছে।
এমপি/এসজি

এবার দেশের সকল ইউএনওকে বদলির নির্দেশ
০১ ডিসেম্বর ২০২৩, ১০:২৪ পিএম | আপডেট: ০২ ডিসেম্বর ২০২৩, ০১:৫৯ এএম

দেশের সকল ওসিকে বদলির নির্দেশের পর এবার দেশের সব উপজেলা নির্বাহী অফিসারদের (ইউএনও) বদলির নির্দেশনা দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে এ নির্দেশনা দিয়েছে ইসি।
গতকাল ইসির উপ-সচিব মো. মিজানুর রহমান জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিবকে নির্দেশনাটি পাঠান।
চিঠিতে বলা হয়, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠানের নিমিত্ত সকল উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে পর্যায়ক্রমে বদলি করার জন্য নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত প্রদান করেছে। এ লক্ষ্যে প্রথম পর্যায়ে যেসব উপজেলা নির্বাহী অফিসারদের বর্তমান কর্মস্থলে ১ বছরের অধিক চাকরিকাল সম্পন্ন হয়েছে তাদের অন্য জেলায় বদলির প্রস্তাব আগামী ৫ ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন কমিশনে প্রেরণ করা প্রয়োজন।
চিঠিতে আরও জানানো হয়, নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুসারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশিত হয়ে বিনীত অনুরোধ করা হলো।
এর আগে দেশের সব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বদলি করতে নির্দেশনা দেয় নির্বাচন কমিশন (ইসি)। জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে উদ্দেশ্য করে এ নির্দেশনা দেয় সাংবিধানিক সংস্থাটি।
বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) ইসির উপ-সচিব মো. মিজানুর রহমান এ সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা পাঠান স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিবকে।
চিঠিতে বলা হয়, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে সব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের (ওসি) পর্যায়ক্রমে বদলি করার জন্য নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত দিয়েছে। এ লক্ষ্যে প্রথম পর্যায়ে যেসব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের বর্তমান কর্মস্থলে ছয় মাসের অধিক চাকরিকাল সম্পন্ন হয়েছে তাদের অন্য জেলায়/অন্যত্র বদলির প্রস্তাব আগামী ৫ ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন কমিশনে প্রেরণ করা প্রয়োজন। এ অবস্থায় উল্লিখিত সিদ্ধান্ত অনুসারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশিত হয়ে বিনীত অনুরোধ করা হলো।

ঢাকাপ্রকাশ-এর ২য় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
০১ ডিসেম্বর ২০২৩, ১০:২০ পিএম | আপডেট: ০২ ডিসেম্বর ২০২৩, ০২:০৭ এএম

‘পুরাতনকে ভুলে নতুন উদ্যমে এগিয়ে যাচ্ছি আমরা’ এই স্লোগান ধারণ করে ঢাকাপ্রকাশ-এর এবারের ২য় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী শুক্রবার (১ ডিসেম্বর) উদযাপিত হয়েছে। রাজধানীর ৯৩ কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, কারওয়ান বাজার-এর নিজ কার্যালয়ে দিনটি উদযাপিত হয়।
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে এদিন সকাল থেকেই ঢাকাপ্রকাশ-এর ভবনে বিরাজ করছে উৎসবের আমেজ। বিভিন্ন বিভাগের কর্মীরা নিজেদের মধ্যে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর শুভেচ্ছা বিনিময়ের পাশাপাশি উৎসবে আগতদের সঙ্গে আনন্দ ভাগ করে নিয়েছেন।

শুক্রবার (০১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় কেক কেটে ঢাকাপ্রকাশ-এর বর্ষপূর্তি অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন অত্র প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান শাহাদৎ জামান সাইফ। এ সময় অন্যান্য অতিথির মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, ঢাকাপ্রকাশ-এর ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক রবিউল ইসলাম, ঢাকাপ্রকাশ-এর সাংবাদিক ও কলাকুশলীরা।

কেক কাটার পর সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে শাহাদৎ জামান সাইফ বলেন, ঢাকাপ্রকাশ তার দ্বিতীয় বছর অতিক্রম করল। দুইটি বছর গণমাধ্যমের জন্য বড় কিছু নয়। কিন্তু এই দুই বছরে বোঝা যায়; এই মাধ্যমটির সম্ভাবনা কতটুকু। এই অল্প সময়েই ঢাকাপ্রকাশকে পাঠকরা যতটা গ্রহণ করেছে তা সত্যি অভাবনীয়। ‘পুরাতনকে ভুলে নতুন উদ্যমে এগিয়ে যাচ্ছি আমরা’ এই স্লোগানকে সামনে রেখে আমরা আরও সামনে এগিয়ে যেতে বদ্ধ পরিকর। তারুণ্য নির্ভর এই গণমাধ্যম পাঠকদের ভালোবাসায় সাফল্যের সর্বোচ্চ শিখরে ছড়িয়ে পড়বে বলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস।
এসময় ঢাকাপ্রকাশ-এর ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক রবিউল ইসলাম বলেন, আজ ঢাকাপ্রকাশের জন্মদিন। সাফল্যের দুই বছর অতিক্রম করে ৩য় বর্ষে পা রাখল তারুণ্য নির্ভর এই গণমাধ্যমটি। মাল্টিমিডিয়া নিউজপোর্টালটি বর্তমান যুগের সাথে তাল মিলিয়ে পাঠকদের মাঝে ইতিধ্যে সাড়া জাগিয়েছে। তারুণ্যের অদম্য শক্তিতে ঢাকাপ্রকাশ তার গন্তব্যে পৌঁছে যাবে বলে আমার বিশ্বাস।
তিনি আরও বলেন, দুই বছর সময়টি কম হলেও আমরা পাঠকদের কাছে এই অল্প সময়ের মধ্যে যে জায়গা করে নিয়েছি তা সত্যিই অনেক বড় অর্জন। আমাদের এই অর্জনের পেছনে পাঠকদের ভূমিকা সব থেকে বেশি। তাদের গ্রহণযোগ্যতাই আমাদের সব থেকে বড় সম্পদ। তারাই আমাদের শক্তি, আমাদের সামনে এগিয়ে যাওয়ার অনুপ্রেরণা। পাঠকদের এই ভালোবাসাই ঢাকাপ্রকাশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে সফলতার সর্বোচ্চ শিখরে।

বর্ষপূর্তিতে ঢাকাপ্রকাশের মফস্বল বিভাগের জাহিদুল ইসলাম তার অনুভতি ব্যক্ত করে জানান, নতুন উদ্যমে এগিয়ে যাচ্ছি আমরা। ঢাকাপ্রকাশ তরুণ নির্ভর একটি প্রতিষ্ঠান। বিভিন্ন বিভাগের বিজ্ঞ ব্যক্তিদের নিয়ে সাজানো হয়েছে এই পরিবার। ঢাকাপ্রকাশ অল্প সময়ের মধ্যে জনপ্রিয় স্থান দখল করে নিয়েছে। এর জন্য ব্যতিক্রমী উদ্যোগ ও কাঠামোগুলোর প্রতি বিশেষ নজর দেওয়া হয়েছে।
স্পোর্টস বিভাগের আশিক মোহাম্মদ রিয়াদ বলেন, সাফল্যের দুটি বছর শেষ করলাম আমরা। এবার সামনে এসেছে নতুন সম্ভাবনার দিন। ঢাকাপ্রকাশ পরিবার আরও সামনে এগিয়ে যাবে এই প্রত্যাশাই ব্যক্ত করছি। শুভ জন্মদিন ঢাকাপ্রকাশ।

কথা হয় ঢাকাপ্রকাশের ক্যাম্পাস বিভাগের একরামুজ্জামানের সাথে। তিনি বলেন, আজ ঢাকাপ্রকাশ তার ২ বছরের সাফল্যমাখা সময় অতিক্রম করে তৃতীয় বর্ষে পা রাখল। গণমাধ্যমে সত্যতা ও সচ্ছ্বতা বিদ্যমান রাখা সব থেকে বড় চ্যালেঞ্জ। ঢাকাপ্রকাশ সেই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে ‘পুরাতনকে ভুলে নতুন উদ্যমে এগিয়ে যাচ্ছি আমরা’ এই স্লোগানকে ধারণ করে এগিয়ে চলেছে তার নিজস্ব গতিতে। পাঠকদের ভালোবাসায় পুরাতনকে ভুলে নতুন উদ্যমে এগিয়ে যেতে চাই আমরা।
জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে ঢাকাপ্রকাশের বিনোদন বিভাগের আরিফ হাসান বলেন, ঢাকা প্রকাশ এগিয়ে যাক অদম্য গতিতে। ছুটে চলুক সত্যের সন্ধানে। শুভ জন্মদিন ঢাকাপ্রকাশ।

ঢাকাপ্রকাশের ওয়েব ডেভেলপার পার্থদেব জানান, প্রতিদিনই আমরা পাঠকদের মন্তব্য বিশ্লেষণ করে তাদের চাহিদা অনুযায়ী আমাদের ওয়েবসাইটকে সাজিয়ে তোলার চেষ্টা করে যাচ্ছি। পাঠকদের বিভিন্ন মতামতের উপর ভিত্তি করে ঢাকাপ্রকাশকে নতুন রূপে সাজানো হচ্ছে।
এদিকে সারাদেশ থেকে প্রতিনিধি, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা, বিশিষ্ট ব্যক্তি, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এবং শোবিজ অঙ্গণের অনেকের পক্ষ থেকে প্রতিনিধিরা এসে ফুলেল শুভেচ্ছা জানিয়েছেন ঢাকাপ্রকাশ-কে।
বিভাগ : গণমাধ্যম
বিষয় : ঢাকাপ্রকাশ , তয়-বর্ষে-ঢাকাপ্রকাশ , বর্ষপূর্তি , উদযাপিত , উদযাপন , পুরাতনকে-ভুলে-নতুন-উদ্যমে-এগিয়ে-যাচ্ছি-আমরা , জন্মদিন

ইসি’র শোকজের জবাব দিলেন সাকিব
০১ ডিসেম্বর ২০২৩, ১০:০০ পিএম | আপডেট: ০২ ডিসেম্বর ২০২৩, ০১:৫০ এএম

মাগুরা-১ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান তার বিরুদ্ধে করা নির্বাচন কমিশনের (ইসি) আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে করা শোকজের জবাব দিয়েছেন । শুক্রবার (১ ডিসেম্বর) বিকেল ৪টার দিকে মাগুরা জেলা ও দায়রা জজ আদালতে উপস্থিত হয়ে শোকজের ব্যাখ্যা দেন তিনি। সেখান থেকে বেরিয়ে তিনি সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন।
সাকিব আল হাসান বলেন, সব কিছু সব সময় ক্যামেরাতে বলা সম্ভব না। দেখুন আমি তো গতকালই বললাম প্রথমবার আমি ইলেকশনে অংশগ্রহণ করতেছি। স্বাভাবিকভাবেই ভুলত্রুটি আমার হতে পারে, আমার অজান্তে। সেগুলো সংশোধন করা আমার দায়িত্ব। যখন আমি সব নিয়ম কানুন জানব, পড়ব, বুঝব, তারপর যদি হয় তখন আমার দোষ হতে পারে। কিন্তু এখন যেটা হয়েছে এটা নিতান্তই অনাকাঙ্ক্ষিত একটা বিষয়। নেক্সট টাইম যাতে এমন না হয় সে বিষয়ে আমি খেয়াল রাখব।
সাকিবের আইনজীবী সাজেদুর রহমান সংগ্রাম জানান, ২৯ নভেম্বর সাকিব আল হাসান মাগুরায় আসেন। তখন কামারখালী এলাকায় লোকজন জমা হয়। সেখানে ভক্ত ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা তাকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান। সেখানে কোনো রাজনৈতিক কর্মসূচি ছিল না কিংবা দলীয় কাউকে তিনি রাখেননি। সুতরাং এতে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন হয়নি। ভবিষ্যতে আমরা এ বিষয়ে সতর্ক থাকব। আইন মেনে চলব।
এর আগে বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) মাগুরা-১ আসনের নির্বাচনী অনুসন্ধানী কমিটির দায়িত্বপ্রাপ্ত বিচারক যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ সত্যব্রত শিকদার আচরণবিধি লঙ্ঘন করার অভিযোগে সাকিব আল হাসানকে তলব করেন। তাকে আজ শুক্রবার অনুসন্ধান কমিটির কাছে সশরীরে হাজির হয়ে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের কারণে কেন আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে না, তা ব্যাখ্যা দিতে বলা হয়।