বৃহস্পতিবার, ১৬ মে ২০২৪ | ২ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
Dhaka Prokash

রবিবার শুরু ‘নাদালহীন’ ফ্রেঞ্চ ওপেন

ক্লে কোর্টের টুর্নামেন্ট ফ্রেঞ্চ ওপেন। ফরাসি ভাষায় রোলা গারো। লাল মাটির সারফেসের কারণে আবার পরিচিত লাল দুর্গ নামে। যেখানে চলছিল রাফায়েল নাদালের রাজত্ব। ফ্রেঞ্চ ওপেনে ২০০৫ সালে অভিষেক হয় তার এবং টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ ১৪ বারের চ্যাম্পিয়ন।

১৯ বছরে প্রথমবার রোলা গারোতে দেখা যাবে না এই স্প্যানিয়ার্ডের শাসন। চোটের কারণে খেলছেন না ‘কিং অব ক্লে কোর্ট’। নাদালহীন লাল দুর্গে তাই নতুন সুর্যোদয়ের অপেক্ষা। প্রতীক্ষার প্রহর শেষ হবে হবে রবিবার। বাংলাদেশ সময় বিকাল ৩টায় প্যারিসে পর্দা ওঠবে বছরের দ্বিতীয় গ্র্যান্ড স্লামের।

নাদালের লাল দুর্গে কে করবে শিরোপা উল্লাস? বলা হচ্ছে, নোভাক জোকোভিচ ও কার্লোস আলকারাজের নাম। ছেলেদের এককে আপাতত এই দুজনেই ফেবারিট। জোকোভিচের সামনে ইতিহাসের হাতছানি। ফ্রেঞ্চ ওপেনে শিরোপা জিতলে ছেলেদের ইতিহাসে সর্বোচ্চ ২৩ গ্র্যান্ড স্লামের মালিক বনে যাবেন সার্ব কিংবদন্তি। পেছনে ফেলবেন ২২ বারের চ্যাম্পিয়ন নাদালকে।

ফ্রেঞ্চ ওপেনে ১০ বার স্প্যানিয়ার্ড কিংবদন্তির মুখোমুখি হয়েছেন জোকোভিচ। জয় কেবল মাত্র ২টিতে। এবার নাদালের যোগ্য উত্তরসূরী হওয়ার প্রমাণ দেওয়ার পালা আলকারাজ। ২০ বছরের স্প্যানিশের মধ্যে অনেকেই নাদালের ছায়া দেখতে পারছেন। দারুণ পারফরম্যান্সে এমন ভাবনা জন্ম দিয়েছেন আলকারাজ। এ যাত্রায় লাল দুর্গে ছাপ নিজের খেলার ছাপ ফেলার পালা তার। বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে ইতিমধ্যে জোকোভিচকে পেছনে ফেলেছেন আলকারাজ। দখলে নিয়েছেন শীর্ষস্থান। জোকোভিচ নেমে গেছেন তিনে। ফ্রেঞ্চ ওপেনের ড্রয়ে দুই তারকা পড়েছে একই অর্ধে। এতে করে সেমিফাইনালের আগে দেখা হচ্ছে না তাদের।

শিরোপা ধরে রাখার মিশন সোয়াতেকের

ফ্রেঞ্চ ওপেনে মেয়েদের এককে টানা দুবার শিরোপা জিতেছেন কে? নাম খুঁজে পেতে ফিরে তাকাতে হবে ১৬ বছর পেছনে। তিনি জাস্টিন হেনিন-হার্ডিন। ২০০৬ এবং ২০০৭ রোলা গারোতে চ্যাম্পিয়ন হন সাবেক বেলজিয়ান কন্যা। এরপর আর কেউ টানা দুবার শ্রেষ্ঠত্বের মুকুট পড়তে পারেনি। এই চ্যালেঞ্জটাই নিচ্ছেন ইগা সোয়াতেক। ফ্রেঞ্চ ওপেনের গত আসরের চ্যাম্পিয়ন তিনি।

চ্যালেঞ্জ জয়ের পথে পোলিশ তারকার কঠিন প্রতিপক্ষ হতে পারেন আরিনা সাবালেঙ্কা এবং এলেনা রাইবাকিনা। বছরের প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে ফাইনাল খেলেছিলেন তারা। রাইবাকিনাকে হারিয়ে শিরোপা হাসি হেসেছিলেন সাবালেঙ্কা। সবশেষ চার গ্র্যান্ড স্লামে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে এই তিনজনের একজন।

এমনটি চলতি মৌসুমে ডব্লিউটিএ-১০০০ ফাইনালে লড়েছেন তাদের মধ্যে অন্তত একজন। এবার ক্লে কোর্টের টুর্নামেন্টে শেষ হাসি কে সেটাই এখন দেখার অপেক্ষা।

৮৬ বছর পর চীনের প্রতিনিধি

অপেক্ষা ঘুঁচেছে চীনের। ৮৬ বছর পর দেশটির প্রতিনিধি দেখা যাবে ফ্রেঞ্চ ওপেনে। সুদীর্ঘ অপেক্ষা প্রহর শেষ করেছেন উ ইবিং এবং ঝাং ঝিজেন। চীনে সর্বোচ্চ র‌্যাঙ্কযুক্ত পুরুষ খেলোয়াড় ইবিং লড়বেন একক ইভেন্টে। ঝিজেনও লড়বেন এককে। তৃতীয় চাইনিজ ম্যান হতে পারতেন শাং জুনচেং, কিন্তু বৃহস্পতিবার বাছাইয়ের শেষ রাউন্ডে কাটা পড়েন তিনি। যাইহোক, অবশেষে চীনের প্রতিনিধি পেয়েছে খুশি এটিপির নির্বাহী ভাইস-প্রেসিডেন্ট অ্যালিসন লি।

থাকছেন চ্যাম্পিয়ন মায়ের মেয়ে

মেয়েদের টেনিস ইতিহাসে ৪টি গ্র্যান্ড স্লামের মালিক হানা মান্ডলিকোভা। এরই একটি জিতেছেন ফ্রেঞ্চ ওপেনে। এটা চার দশকেরও পুরনো গল্প। আরও নির্দিষ্ট করে বললে, মান্ডলিকোভা রোলা গারো জয় করেছিলেন ১৯৮১ সালে। একই মঞ্চে এবার দেখা যাবে চ্যাম্পিয়ন মায়ের মেয়েকে।

মান্ডলিকোভার মেয়ের নাম এলিজাবেথ মান্ডলিক। টেনিস কোর্টে মা প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন স্লোভাকিয়া এবং অস্ট্রেলিয়া। মেয়ে খেলবেন আমেরিকার পতাকার নিচে। বাছাইয়ে চাপে পড়েছিলেন মান্ডলিক। কিন্তু হাল ছাড়েননি। ব্রাজিলিয়ান প্রতিপক্ষ লউরার বিপক্ষে ২ ঘন্টা ২৯ মিনিটে ম্যাচ জিতে নেন ৬-২, ২-৬, ৭-৫ গেমে।

প্রথমবার কোনো গ্র্যান্ড স্লামের বাছাইয়ের বাধা টপকালেন তিনি। এর আগে ২০২২ ইউএস ওপেনে খেলেছিলেন ওয়াইন্ড-কার্ড নিয়ে এবং ২০২৩ অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের খেলার সুযোগ পান ভাগ্যের ছোঁয়ায়।

এমএমএ/

Header Ad

৪ বছর পর পেলেন স্বেচ্ছায় মৃত্যুর অনুমতি, যেভাবে মৃত্যু হবে তরুণীর

জোরায়া বিক। ছবি: সংগৃহীত

ইউরোপের দেশ নেদারল্যান্ডসে স্বেচ্ছায় মৃত্যুবরণের অনুমতি পেয়েছেন ২৯ বছর বয়সী এক তরুণী। জোরায়া বিক নামের এই তরুণী ২০২০ সালে স্বেচ্ছায় মৃত্যুর আবেদন করেন। দীর্ঘ চার বছর পর চলতি বছরের মে মাসে তিনি অনুমতি পেয়েছেন। আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই নিজ বাড়িতে মৃত্যুবরণ করবেন তিনি।

জোরায়া বিক মানসিক রোগে ভুগছেন। তার মধ্যে সবসময় বিষন্নতা, হতাশা, ভয় কাজ করে। এ কারণে ইচ্ছে করে তিনি দুনিয়ার মায়া ত্যাগ করে চলে যেতে চান। নেদারল্যান্ডসে ২০০২ সাল থেকেই স্বেচ্ছায় মৃত্যুবরণের আইন রয়েছে। তবে স্বেচ্ছায় মৃত্যবরণে যারা আগ্রহ দেখান তাদের কঠোর প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে যেতে হয়।

জোরায়া বিক। ছবি: সংগৃহীত

এছাড়া যে সকল ব্যক্তি কঠিন রোগে ভুগছেন এবং সেরে ওঠার কোনো সম্ভাবনা নেই তারাই কেবল স্বেচ্ছায় মৃত্যুর অনুমতি পেতে পারেন। নেদারল্যান্ডসের এই তরুণী জানিয়েছেন, তিনি তার রোগের জন্য সব ধরনের চিকিৎসা নিয়েছেন। কিন্তু কোনো উন্নতি না হওয়ায় তিনি স্বেচ্ছায় মৃত্যুর আবেদন করেন।

কীভাবে মৃত্যু হবে এবং কোন প্রক্রিয়ায় এটি সম্পন্ন করা হবে সেটি নিজেই জানিয়েছেন এই তরুণী। তিনি বলেছেন, “তারা প্রথমে ঘুমের ওষুধ দিয়ে শুরু করবে। যতক্ষণ পর্যন্ত আমি কোমাতে না যাচ্ছি ততক্ষণ পর্যন্ত আমাকে হার্টের কার্যকারিতা বন্ধের ওষুধ দেওয়া হবে না। আমার জন্য বিষয়টি এমন হবে যেন আমি ঘুমিয়ে পড়েছি। আমার পার্টনার (প্রেমিক) আমার সঙ্গে সেখানে থাকবে। তবে তাকে আমি বলেছি আমার মৃত্যুর আগ মুহূর্তে সে চাইলে বাইরে বের হয়ে যেতে পারবে।”

মৃত্যুর প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করতে এই তরুণীর বাড়িতেই চিকিৎসক আসবেন।

তিনি জানিয়েছেন, মৃত্যুর কথা চিন্তা করলে তার ভয় লাগে। অপরদিকে পরিবারের কথা চিন্তা করলে খারাপ লাগে। তবে তিনি সব জেনে বুঝেই এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। যদিও চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, তিনি চাইলে যে কোনো মুহূর্তে সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করতে পারবেন। সূত্র: দ্য গার্ডিয়ান

পাঠ্যবই থেকে বাদ যাচ্ছে আলোচিত ‘শরীফ-শরীফার গল্প’

ছবি: সংগৃহীত

৬ষ্ঠ থেকে ৯ম শ্রেণি পর্যন্ত নতুন শিক্ষাক্রমে পড়াশোনা চলছে চলতি বছর থেকে। তবে নতুন শিক্ষাক্রমের আলোকে সপ্তম শ্রেণির ‘ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান’ বইয়ের ‘শরীফার গল্প’ শিরোনামের গল্পটি নিয়ে সকল মহলেই শুরু হয় সমালোচনা। এবার বহুল সমালোচিত এই গল্পটি পাঠ্যবই থেকে বাদ দেওয়া হচ্ছে বলে জানা গেছে।

সম্প্রতি শরীফ শরীফার গল্পটি নিয়ে, বিচার-বিশ্লেষণের জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের গঠিত বিশেষজ্ঞ কমিটি তার প্রতিবেদন মন্ত্রণালয়ে জমা দিয়েছে। প্রতিবেদনে গল্পে ব্যবহৃত ১৯টি শব্দ সমাজব্যবস্থার সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ নয় বলে মত দিয়েছেন বিশেষজ্ঞ কমিটি।

এদিকে শরীফ-শরীফার গল্পে ১৯টি এবং শিক্ষা সহায়িকায় ২৪টি শব্দ বাদ দিলে আর গল্পই থাকে না। সেজন্য পুরো গল্প বাদ দিয়ে সমাজে হিজড়াদের অধিকারের বিষয়ে সচেতন করতে মানবিক গল্প সংযুক্ত করার সুপারিশ করেছে কমিটি।

এ বিষয়ে এনসিটিবির চেয়ারম্যান অধ্যাপক ফরহাদুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেন, রিপোর্টটা দেওয়া হয়েছে মন্ত্রণালয়ে। মন্ত্রণালয় যেভাবে সিদ্ধান্ত দেবেন সেভাবে আমরা ব্যবস্থা নেব। এ ছাড়া ৬ষ্ঠ থেকে ৯ম শ্রেণি পর্যন্ত পাঠ্যবইয়ে ১৪৭টি ভুল চিহ্নিত করেছে এনসিটিবি। এসব ভুলের বিষয়ে স্কুলগুলোকে এরই মধ্যে জানানো হয়েছে।

এনসিটিবির চেয়ারম্যান আরও বলেন, সব স্কুলে জানানোর কথা, হয়তো প্রত্যন্ত অঞ্চলের কয়েকটি স্কুল না জানতে পারে। আমরা বিগত দিনে দেখেছি, মহাপরিচালক বরাবর এগুলো পাঠান। তারপর সেটা দ্রুত পাঠিয়ে দেওয়া হয়।

শিক্ষা গবেষকরা বলছেন, পাঠ্যবইয়ে অসঙ্গতি ও ভুল বেশি হচ্ছে। গাফিলতির সাথে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে।

শিক্ষা গবেষক মোস্তাফিজুর রহমান গণমাধ্যমকে বলেন, পাঠ্যপুস্তকে প্রতিবার ভুল হচ্ছে। প্রতিবার অনেক প্রশ্ন আসছে। তবে, একজনকেও শাস্তি পেতে দেখিনি। শাস্তি হয় না বলেই এ জিনিসগুলো হয়। এখানে একটি গ্রুপ মনে হয় বিতর্ক তৈরি করার জন্যেই এই ভুলগুলো নিয়ে আসে। নতুন শিক্ষাক্রমের মূল্যায়ণ পদ্ধতি নিয়েও নানা সমালোচনা হচ্ছে, যা এখনও চূড়ান্ত করতে পারেনি শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

মিঠা পানির ঝিনুকে উৎপাদিত মুক্তার তৈরি গহনা প্রধানমন্ত্রীর কাছে হস্তান্তর

মিঠা পানির ঝিনুকে উৎপাদিত মুক্তার তৈরি গহনা প্রধানমন্ত্রীর কাছে হস্তান্তর। ছবি: সংগৃহীত

মিঠা পানির ঝিনুক থেকে উৎপাদিত মুক্তার গহনা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে হস্তান্তর করেছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী আব্দুর রহমান।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের সভার শুরুতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে এ গহনা তুলে দেন মন্ত্রী। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাং সেলিম উদ্দিন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনায় বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট ‘মুক্তা চাষ প্রযুক্তি উন্নয়ন ও সম্প্রসারণ’ নামে একটি উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করে। এই প্রকল্পের আওতায় দেশে প্রথমবারের মতো মিঠা পানির ঝিনুকে মুক্তা উৎপাদনের প্রযুক্তি উদ্ভাবন করা হয়েছে।

মিঠা পানির ঝিনুকে উৎপাদিত মুক্তার তৈরি গহনা প্রধানমন্ত্রীর কাছে হস্তান্তর। ছবি: সংগৃহীত

সমগ্র বাংলাদেশে জরিপের মাধ্যমে মুক্তা উৎপাদনে সক্ষম সাত প্রজাতির ঝিনুক শনাক্ত করা হয়েছে। এসবের মধ্যে চার প্রজাতির ঝিনুক অধিক উপযোগী। মিঠা পানির ঝিনুকে সফলভাবে কমলা, গোলাপী, ছাই ও সাদা রঙের রাইস মুক্তা উৎপাদন করা সম্ভব হয়েছে।

প্রসঙ্গত, ২০২০ সালে বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের উদ্যোগে মুক্তাচাষিদের নিয়ে ‘মুক্তা চাষ ফাউন্ডারস অ্যাসোসিয়েশন’ নামে একটি সমিতি গড়ে তোলা হয়। চাষিরা এই সমিতির মাধ্যমে আড়ংয়ের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়। বর্তমানে সাতজন মুক্তাচাষি চাহিদা মোতাবেক আড়ংকে মুক্তা সরবরাহ করছে। এসব মুক্তা থেকে আড়ং গহনা তৈরি করে তাদের নিজস্ব আউটলেটে বিক্রি করে থাকে।

সর্বশেষ সংবাদ

৪ বছর পর পেলেন স্বেচ্ছায় মৃত্যুর অনুমতি, যেভাবে মৃত্যু হবে তরুণীর
পাঠ্যবই থেকে বাদ যাচ্ছে আলোচিত ‘শরীফ-শরীফার গল্প’
মিঠা পানির ঝিনুকে উৎপাদিত মুক্তার তৈরি গহনা প্রধানমন্ত্রীর কাছে হস্তান্তর
ক্রিকেট ছাড়লে আপনারা আমাকে আর দেখবেন না: কোহলি
উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ায় ছোট ভাইকে ‘কুলাঙ্গার’ বললেন কাদের মির্জা!
চট্টগ্রাম বন্দর গত ১৫ বছরে আন্তর্জাতিক বন্দরের সক্ষমতা অর্জন করেছে: নৌপ্রতিমন্ত্রী
কাক পোশাকে ‘কান চলচ্চিত্র উৎসব’ মাতালেন ভাবনা
সাবেক এমপি পাপুলের শ্যালিকা ও দুই কর কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
ধানমন্ডিতে ছিনতাই হওয়া ফোন উদ্ধার হলো ভারতের গুজরাট থেকে
এক শতাংশ ভোটার এলেও নির্বাচন গ্রহণযোগ্য: ইসি হাবিব
তীব্র তাপপ্রবাহে কিশোরগঞ্জে এক বিদ্যালয়ের ২৫ শিক্ষার্থী অসুস্থ
ফোর্বসের ‘অনূর্ধ্ব ৩০’ সেরা উদ্যোক্তার তালিকায় ৯ বাংলাদেশি
যে কারণে জয়কে থাপড়াতে চাইলেন মিষ্টি জান্নাত
২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকার এডিপি অনুমোদন
প্রথমবারের মতো দেশীয় শিং মাছের জিনোম সিকোয়েন্স উন্মোচন
সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন ১০৮ বার পেছাল
দুর্নীতি মামলায় জামিন পেলেন ইমরান খান
ইঞ্জিনে আগুন লাগায় হজ ফ্লাইটের জরুরি অবতরণ
আন্তর্জাতিক ফুটবলকে বিদায়ের ঘোষণা দিলেন সুনীল ছেত্রী
সরকারের লোকদের লুটপাটের খবর বের হতে শুরু করেছে : রিজভী