বৃহস্পতিবার, ৯ মে ২০২৪ | ২৬ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

সব ধরনের ক্রিকেট থেকে নাসিরকে নিষিদ্ধ করলো আইসিসি

ছবি: সংগৃহীত

সব ধরনের ক্রিকেট থেকে বাংলাদেশের নাসির হোসেনকে দুই বছরের জন্য নিষিদ্ধ করেছে আইসিসি। মঙ্গলবার (১৬ জানুয়ারি) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি। তবে তিনি দুই বছরের শাস্তি পেলেও সেখান থেকে ৬ মাসের সাজা স্থগিত করেছে আইসিসি। তাতে দেড় বছরের জন্য সব ধরণের ক্রিকেট থেকে নির্বাসনে যেতে হবে নাসিরকে।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশের অলরাউন্ডার নাসির হোসেনকে আইসিসির দুর্নীতি দমনবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে অভিযুক্ত করে আইসিসি। পরে সেটার তদন্ত শুরু করে আইসিসি। পরে নাসির হোসেন তিনটি অভিযোগ স্বীকার করেন। যার ফলে বাংলাদেশের অলরাউন্ডার নাসির হোসেনকে আইসিসির দুর্নীতি দমনবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ স্বীকার করায় তাকে সব ধরনের ক্রিকেট থেকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

তার বিরুদ্ধে যে তিনটি ধারা ভঙ্গের অভিযোগ আনা হয়েছে তার মধ্যে একটি হলো ইসিবির ২.৪.৩ ধারায় তিনি দুর্নীতি তদন্তের (আকসু) দায়িত্বে থাকা ব্যক্তিকে অন্তত ৭৫০ ইউএস ডলারের উপহার নেওয়ার বিষয়টি জানাতে ব্যর্থ হয়েছেন।

২.৪.৪ ধারায় তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ হলো, তিনি আইফোন-১২ উপহার হিসেবে নিয়েছেনা যা তদন্তের দায়িত্বে থাকা ব্যক্তিতে জানাতে ব্যর্থ হয়েছেন। এছাড়া ২.৪.৬ ধারায় তিনি তদন্তের দায়িত্বে থাকা ব্যক্তিতে সহযোগিতা করেননি এমন অভিযোগ আনা হয়েছে।

আইসিসি তাদের বার্তায় জানিয়েছে, অভিযোগের প্রেক্ষিতে ক্রিকেটার নাসির হোসেন তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ স্বীকার করে নিয়েছেন এবং সাজা মেনে নিতে সম্মত হয়েছেন। সেজন্য নতুন করে শুনানির দরকার পড়েনি।

২০১১ থেকে ২০১৮ সালে বাংলাদেশের জার্সিতে ১১৫টি ম্যাচ খেলেছেন নাসির। যেখানে ২৬৯৫ রানের পাশাপাশি ৩৯টি উইকেট নিয়েছেন তিনি। সব শর্তগুলো পূরণ করতে পারলে নাসির ২০২৫ সালের ৭ এপ্রিল থেকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলার জন্য যোগ্য হবেন।

Header Ad

'পুনর্জন্ম'র প্রযোজক রূহানের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

'পুনর্জন্ম'র প্রযোজক রূহানের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ছবি: সংগৃহীত

প্রযোজক মাসুদুল মাহমুদ রূহান আর নেই। গতকাল বুধবার রাতে রাজধানীর মোহাম্মদপুরের একটি বাসা থেকে তার ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, আত্মহত্যা করেছেন তিনি।

তরুণ নির্মাতা শ্যামল শিশির তথ্যটি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন।

জানা গেছে, হতাশায় ভুগছিলেন রূহান। যা ফুটে উঠেছিল তার ফেসবুক পোস্টে। গত ৪ মে ফেসবুকে সবশেষ পোস্টে লিখেছিলেন, আমার চেনা পৃথিবীর বুকে যেমন তুমি নাই, তোমার বুকেও আমি নাই! তাহলে কেন সেদিন বলেছিলে? আমার সাথেই এই জন্ম কাটিয়ে দেবে? ভুল বুঝিও না। আমি দোষ দিচ্ছি না। জাস্ট বললাম আর কি!

জানা যায় ২০২০ সালে বিয়ের পিঁড়িতে বসেন রুহান। তবে টেকেনি সেই বিয়ে। সম্প্রতি হয় বিচ্ছেদ। বিষয়গুলো নিয়ে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত ছিলেন এ প্রযোজক। ভর করেছিল হতাশা।

বেশকিছু প্রশংসিত নাটক-সিরিজের প্রযোজক রূহান। স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম চরকির জনপ্রিয় ‘রেডরাম’ চলচ্চিত্রের প্রযোজনা করেছেন তিনি। এ ছাড়া ‘পুনর্জন্ম’, ‘চম্পা হাউজ’, ‘শুক্লপক্ষ’, ‘দ্য সাইলেন্স’, ‘আরারাত’র মতো জনপ্রিয় নাটক-সিরিজে ছিলেন নির্বাহী প্রযোজক হিসেবে।

জানা গেছে, বর্তমানে মর্গে আছে রূহানের মরদেহ। সেখানে প্রয়োজনীয় কাজ শেষে চিরতরে ঢাকা ছাড়বেন তিনি। রংপুর নিয়ে যাওয়া হবে তার মরদেহ।

নায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যা: আজিজ মোহাম্মদ ভাইসহ তিনজনের যাবজ্জীবন

নব্বই দশকের চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা মামলায় ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাই ওরফে আব্দুল আজিজসহ তিনজনের বিরুদ্ধে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। এছাড়া অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় শীর্ষ সন্ত্রাসী সানজিদুল ইসলাম ইমনসহ ছয়জনকে খালাস দিয়েছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) দুপুর ১২টায় ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক আরুণাভ চক্রবর্ত্তী এ রায় ঘোষণা করেন। এর আগে গত ২৯ এপ্রিল রাষ্ট্রপক্ষ ও আসামিপক্ষের যুক্তি উপস্থাপন শেষে এ মামলায় রায় ঘোষণার আজ দিন ধার্য করেন আদালত।

দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন- ট্রাম্পস ক্লাবের মালিক আফাকুল ইসলাম ওরফে বান্টি ইসলাম, ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাই ওরফে আব্দুল আজিজ ও আদনান সিদ্দিকী।

কারাদণ্ডের পাশাপাশি তাদের প্রত্যেককে ২ লাখ টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে আরও এক মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এছাড়া বাকি ৬ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত না হওয়ায় আদালত তাদের খালাস দিয়েছেন।

খালাস প্রাপ্তরা হলেন- তারেক সাঈদ মামুন, সেলিম খান, ফারুক আব্বাসী, হারুন অর রশীদ ওরফে লেদার লিটন, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী সানজিদুল ইসলাম ইমন, আশিষ রায় চৌধুরী ওরফে বোতল চৌধুরী।

বিচারক রায়ে বলেন, এ মামলার সিডি (কেইস ডকেট) পাওয়া যায়নি। ধারণা করা হয় সিডি গায়েব করা হয়েছে। আদনান সিদ্দিকী ঘটনাস্থল থেকে ধরা পড়েন। তিনি সাক্ষ্য দিয়েছেন তবে তা অনেকটা গাঁ বাঁচিয়ে দেওয়ার মতো। সোহেল চৌধুরী কোনও অখ্যাত ব্যাক্তি ছিলেন না অথচ তিনি খুন হলেন। ট্রাম্পস ক্লাবের ম্যানেজার বলেছেন জেনেছি সোহেল চৌধুরী নামে একজন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। অথচ এ ঘটনায় আহত অপর একজনকে হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়। যারা পুলিশের কাছে সাক্ষ্য দিয়েছেন তাদের অনেকেই মারা গেছেন তাই তাদের পরীক্ষা করা সম্ভব হয়নি। জবানবন্দি গ্রহণ করা ম্যাজিস্ট্রেটরাও আদালতে সাক্ষ্য দিতে আসেননি। যারা সাক্ষ্য দিয়েছেন তারাও পক্ষপাতদুষ্ট ও সত্য গোপনের চেষ্টা করেছেন।

তিনি বলেন, এত বছর ধরে মামলার বিচার না হওয়ায় মানুষের মধ্যে বিরুপ প্রভাব পড়ে। প্রতিটি মৃতের আত্মা বিচার চায়। আদনান সিদ্দিকী কয়েকজনের নাম বলেছেন নিজের গাঁ বাঁচিয়ে। যে নিজের গাঁ বাঁচিয়ে সাক্ষ্য দিতে পারে সে অন্যের নামও অসত্য বলতে পারে। তবে যাদের নাম বলেছে তাদের কাছ থেকে কোনো রিকোভারি হয় নাই। তারা যে সেখানে ছিল সেটা বিশ্বাস করার কারণ থাকা সত্ত্বেও যাদের নাম বলেছে আদনান সিদ্দিকী তাদের মধ্যে একজনও যদি সেখানে না থাকে বা একজনের নাম অন্তর্ভুক্ত করে থাকে তাহলে তার ভাষ্য অনুযায়ী আসামিদের গুরুদণ্ড দেওয়া ঠিক হবে না।

এছাড়া আসামি আফাকুল ইসলাম ওরফে বান্টি ইসলাম, আজিজ মোহাম্মদ ভাই ওরফে আব্দুল আজিজ ও আদনান সিদ্দিকীর বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ প্রাপ্ত সাক্ষ্য পারিপার্শ্বিক সাক্ষ্যে সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়। বান্টির বক্তব্যে ইমন ও আশীষ রায় চৌধুরীর নাম এলেও ঘটনাস্থলে তাদের উপস্থিতি প্রমাণিত হয়নি বিধায় তাদের খালাস দেওয়া হলো।

১৯৯৮ সালের ১৭ ডিসেম্বর রাজধানীর বনানীতে ট্রাম্পস ক্লাবের নিচে সোহেল চৌধুরীকে গুলি করে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় তার ভাই তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরী গুলশান থানায় মামলা করেন। সোহেল চৌধুরী নিহত হওয়ার পরপরই এই হত্যাকাণ্ডে চলচ্চিত্র প্রযোজক ও ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাইয়ের সম্পৃক্ততার অভিযোগ উঠে।

মামলায় অভিযোগ করা হয়, হত্যাকাণ্ডের কয়েক মাস আগে আজিজ মোহাম্মদ ভাইয়ের সঙ্গে সোহেল চৌধুরীর কথা-কাটাকাটি হয়। এর প্রতিশোধ নিতে সোহেল চৌধুরীকে হত্যা করা হয়। ঘটনার রাতে সোহেল তার বন্ধুদের নিয়ে ট্রাম্পস ক্লাবে ঢোকার চেষ্টা করেন। তাকে ভেতরে ঢুকতে বাধা দেওয়া হয়। রাত আড়াইটার দিকে আবারও তিনি ঢোকার চেষ্টা করেন। তখন সোহেলকে লক্ষ্য করে ইমন, মামুন, লিটন, ফারুক ও আদনান গুলি চালান।

মামলাটির তদন্ত শেষে ১৯৯৯ সালের ৩০ জুলাই গোয়েন্দা পুলিশের সহকারী পুলিশ কমিশনার আবুল কাশেম ব্যাপারী নয়জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। ২০০১ সালের ৩০ অক্টোবর ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। এর দুই বছর পর মামলাটির বিচার দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য ঢাকার দুই নম্বর দ্রুতবিচার ট্রাইব্যুনালে পাঠানো হয়।

মামলা দ্রুতবিচার ট্রাইব্যুনালে পাঠানোর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে আসামি আদনান সিদ্দিকী ২০০৩ সালের ১৯ নভেম্বর হাইকোর্টে রিট করেন। এ পরিপ্রেক্ষিতে হাইকোর্ট ২০০৪ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি মামলার কার্যক্রম স্থগিত করে রুলসহ আদেশ দেন। বিচারপতি মো. রূহুল কুদ্দুস এবং বিচারপতি ভীষ্মদেব চক্রবর্তীর তৎকালীন ডিভিশন বেঞ্চ শুনানি শেষে ২০১৫ সালের ৫ আগস্ট রায় দেন। রায়ে রুলটি খারিজ করে দেওয়া হয়। এবং হাইকোর্টের দেওয়া স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করা হয়।

সবশেষ ২০২২ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি মামলার নথি বিচারিক আদালতে ফেরত আসলে সাক্ষ্যগ্রহণ প্রক্রিয়া শুরুর উদ্যোগ নেন বিচারিক আদালত। বিচার চলাকালে ১০ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ করেন আদালত।

চট্টগ্রামে বিধ্বস্ত হওয়া প্রশিক্ষণ বিমানের এক পাইলট নিহত

নিহত পাইলট অসীম জাওয়াদ। ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রামে বিমানবাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় অসীম জাওয়াদ নামে এক পাইলট মারা গেছেন। এ ঘটনায় আহত কো-পাইলট উইং কমান্ডার সোহান চিকিৎসাধীন।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে পতেঙ্গার বানৌজা ঈসা খাঁ হাসপাতালে (নেভি হাসপাতাল) তিনি চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নগর পুলিশের উপকমিশনার (বন্দর) শাকিলা সুলতানা।

তিনি বলেন, বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ বিমানের পাইলট ও কো-পাইলট প্যারাসুট দিয়ে নেমে এলে তাদের উদ্ধার করে বানৌজা ঈসা খাঁ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বেলা সাড়ে ১২টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় অসীম জাওয়াদ নামে একজনের মৃত্যু হয়। অন্যজনের অবস্থা মোটামুটি ভালো।

এর আগে এক বার্তায় আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) জানায়, বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি ইয়াক-১৩০ (YAK 130) প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। পরে বিমানের দুজন পাইলটকে উদ্ধার করা হয়।

জানা গেছে, বিমানটি উড্ডয়নের কিছুক্ষণ পরে এটিতে যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দেয়। একপর্যায়ে বিমানটিতে আগুন ধরে যায়। এসময় বিমানে থাকা দুজন পাইলট প্যারাশুট দিয়ে নেমে যান। একপর্যায়ে বিমানটি কর্ণফুলী নদীতে বিধ্বস্ত হয়।

দুর্ঘটনাস্থলের পাশেই সার্জেন্ট জহুরুল হক বিমান ঘাঁটির অবস্থান। দুর্ঘটনাকবলিত বিমানটি সেখান থেকে উড়াল দিয়েছিল বলে জানা গেছে।

সর্বশেষ সংবাদ

'পুনর্জন্ম'র প্রযোজক রূহানের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
নায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যা: আজিজ মোহাম্মদ ভাইসহ তিনজনের যাবজ্জীবন
চট্টগ্রামে বিধ্বস্ত হওয়া প্রশিক্ষণ বিমানের এক পাইলট নিহত
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ভারতের পররাষ্ট্র সচিবের বৈঠক
২১৮ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ১২ রানেই অলআউট
পতেঙ্গায় বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
সন্ধ্যার মধ্যে ৬ অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টির আভাস, কমবে তাপমাত্রা
ব্রাজিলে ভয়াবহ বন্যায় নিহত বেড়ে ১০০, নিখোঁজ শতাধিক
বায়ার্নকে কাঁদিয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনালে রিয়াল মাদ্রিদ
চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলার রায় আজ
৫ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
হজের প্রথম ফ্লাইটে ঢাকা ছাড়লেন ৪১৯ হজযাত্রী
প্রথম ধাপের উপজেলা নির্বাচনে জয়ী হলেন যারা
বগি লাইনচ্যুত: ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের রেল যোগাযোগ বন্ধ
ফুলছড়ি উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলেন আবু সাঈদ
গণমাধ্যমের তথ্য প্রাপ্তির অধিকার নিশ্চিত করা হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
দুই দিনের ঢাকা সফরে এসেছেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
ছেলে-পুত্রবধূর অপমান সইতে না পেরে বৃদ্ধ মা-বাবার বিষপান
৪৬তম বিসিএস প্রিলির ফল প্রকাশ হতে পারে আগামীকাল
জনগণের কষ্ট লাঘবে সরকার সবসময় সচেষ্ট: প্রধানমন্ত্রী