শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪ | ১২ শ্রাবণ ১৪৩১
Dhaka Prokash

দুর্দান্ত লড়েও শেষ বলে হেরে গেল বাংলাদেশ

ছবি: সংগৃহীত

চেষ্টার কমতি ছিল না বাংলাদেশের ব্যাটাদের। শেষ বল পর্যন্ত লড়েছেন তারা। তবে বিধি ছিল বাম। চার বলে ১০ রান বাকি থাকতে জাকের আলীর উইকেটের পতন হলে খেলা ঘুরে যায়। তবে, জেতার দুর্দান্ত পণ নিয়ে শ্রীলঙ্কার চোখে চোখ রেখে শেষ অবধি লড়েও হেরে গেল বাংলাদেশ।

২০৭ রানের বিশাল লক্ষ্য। শেষ ওভারে দরকার ছিল ১২। প্রথম বলে রিশাদ হোসেনকে আউট করেন দাসুন শানাকা। পরের বলে ওয়াইড। দ্বিতীয় বলে তাসকিন আহমেদ নেন এক রান।

৪ বলে দরকার ১০। স্ট্রাইকে জাকের আলি। দলকে অবিশ্বাস্যভাবে লড়াইয়ে ফেরানো এই ব্যাটার শেষ পর্যন্ত আর পারলেন না। লংঅফে তুলে দলেন ক্যাচ। ৩৪ বলে ৪ বাউন্ডারি আর ৬ ছক্কায় জাকেরের ৬৮ রানের ইনিংস থামলো। বাংলাদেশও হেরে গেলো ৩ রানে। বড় লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুতেই ধাক্কা খায় বাংলাদেশ। প্রথম ওভারে অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউসকে ক্রস খেলতে চেয়ে উইকেটরক্ষকের ক্যাচ হন লিটন দাস (০)।

সৌম্য সরকারও উইকেট বিলিয়ে দিয়ে আসেন। ১১ বলে ১২ করে বিনুরা ফার্নান্ডোর বলে আকাশে বল তুলে দিয়ে সাজঘরে ফেরেন এই বাঁহাতি। বিপিএলের দুর্দান্ত ছন্দে থাকা তাওহিদ হৃদয় শুরু করেছিলেন প্রথম বলেই ছক্কা দিয়ে। তবে ৫ বলে ৮ করেই ফিরতে হয় তাকে। ম্যাথিউজের বলে ডাউন দ্য উইকেটে খেলতে গেলে ব্যাটে বল আলতো ছোঁয়া লেগে চটলে যায় উইকেটরক্ষকের গ্লাভসে। রিভিউ নিয়েও রক্ষা হয়নি।

৩০ রানে ৩ উইকেট হারানোর পর দলের হাল ধরার চেষ্টা করেন অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত আর অভিজ্ঞ মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। রিয়াদ মারমুখী হলেও শান্ত এগোচ্ছিলেন ধীরগতিতে। বল হাতে নিয়েই ২৮ বলে তাদের ৩৮ রানের জুটিটি ভাঙেন মাথিসা পাথিরানা। পাথিরানার গতিতে বেশ সমস্যা হচ্ছিল শান্তর। অবশেষে তিনি ক্যাচই তুলে দেন। বাংলাদেশ অধিনায়কের ব্যাট থেকে ২২ বলে আসে ২০ রান।

তবে আরও একবার বুড়ো হাড়ের ভেল্কি দেখিয়েছেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। লঙ্কান বোলিং আক্রমণের সামনে যেখানে ধুঁকেছেন তরুণ ব্যাটাররা, সেখানে 'বুড়ো' মাহমুদউল্লাহ ২৭ বলে ২ চার আর ৪ ছক্কায় হাঁকান হাফসেঞ্চুরি। যদিও হাফসেঞ্চুরির পর বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি। ৩১ বলে ৫৪ করে থিকশানার শিকার হন মাহমুদউল্লাহ। জোরেই হাঁকিয়েছিলেন, বাউন্ডারিতে হয়ে যান ক্যাচ।

এর আগে শরিফুল ইসলাম, তাসকিন আহমেদ আর মোস্তাফিজুর রহমান-তিন পেসারই তাদের ৪ ওভারের কোটায় দিলেন ৪০ রানের ওপর। সবমিলিয়ে তাদের ১২ ওভারে ১২৯ রান তুলে নিলো শ্রীলঙ্কা। ২০ ওভারে লঙ্কানদের পুঁজি দাঁড়ায় ৩ উইকেটে ২০৬ রান। সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে শ্রীলঙ্কাকে ব্যাটিংয়ে পাঠান বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। প্রথম ওভারেই আঘাত হানেন শরিফুল ইসলাম।

টাইগার পেসারকে কভার ড্রাইভ খেলতে গিয়ে উইকেটরক্ষককে ক্যাচ দেন আভিষ্কা ফার্নান্ডো (২ বলে ৪)। ওয়ান ডাউনে নেমে চড়াও হয়ে খেলতে চেয়েছেন কামিন্দু মেন্ডিস। ১৪ বলে ১ চার আর ২ ছক্কায় ১৯ রান করা এই ব্যাটারকে ফেরান তাসকিন আহমেদ। মিডউইকেটে দারুণ ক্যাচ নেন সৌম্য সরকার। পাওয়ার প্লের ৬ ওভারে ২ উইকেটে ৪৫ রান তুলতে পারে শ্রীলঙ্কা।

৩৭ রানে ২ উইকেট হারিয়েছিল লঙ্কানরা। তবে সেখান থেকে তৃতীয় উইকেট জুটিতে কুশল মেন্ডিস আর সাদিরা সামারাবিক্রমার ৬১ বলে ৯৬ রানের জুটিতে ঘুরে দাঁড়ায় সফরকারি দল। ১৪তম ওভারে বল হাতে নিয়েই সুযোগ তৈরি করেছিলেন সৌম্য সরকার। কিন্তু উইকেটরক্ষক লিটন দাস আকাশে উঠে যাওয়া বলটি দৌড়ে গিয়ে গ্লাভসবন্দী করলেও ভারসাম্য রাখতে পারেননি। ব্যক্তিগত ৫৬ রানে জীবন পান কুশল মেন্ডিস।

তবে মেন্ডিসকে আর ভয়ংকর হতে দেননি রিশাদ হোসেন। পরের ওভারেই তাকে লংঅফ বাউন্ডারিতে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের ক্যাচ বানান এই লেগস্পিনার। ৩৬ বলে ৬ চার আর ৩ ছক্কায় মেন্ডিস করেন ৫৯। এরপর উইকেটে এসেই চড়াও হন অধিনায়ক চারিথ আসালাঙ্কা। ২১ বলে ৬ ছক্কায় ৪৪ রানের ইনিংস খেলে অপরাজিত থাকেন তিনি। ৪৮ বলে ৬১ করেন সাদিরা।

শরিফুল ৪ ওভারে ৪৭ রানে একটি, তাসকিন ৪০ রানে নেন একটি উইকেট এবং মোস্তাফিজ ৪ ওভারে ৪২ রান দিয়ে পাননি উইকেটের দেখা। ৪ ওভারে ৩২ রানে একটি উইকেট নেন রিশাদ হোসেন। শেখ মেহেদি হাসান ৩ ওভারে ৩০ রান দিয়ে ছিলেন উইকেটশূন্য।

Header Ad

আবু সাঈদের পরিবারকে সাড়ে ৭ লাখ টাকা দিল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন

আবু সাঈদের পরিবারকে সাড়ে ৭ লাখ টাকা দিল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। ছবি: সংগৃহীত

কোটা আন্দোলনে নিহত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) শিক্ষার্থী আবু সাঈদদের পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) সকাল সাড়ে ১০টায় তাঁর গ্রামের বাড়িতে গিয়ে বাবা-মায়ের হাতে সাড়ে ৭ লাখ টাকার চেক তুলে দেয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধি দল।

এ সময় নিহত আবু সাঈদের বৃদ্ধ বাবা মকবুল হোসেন বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এর আগে আরেকদিন আমাদের সঙ্গে দেখা করতে আসে। সেই সময় ভিসি স্যার আমার সঙ্গে মোবাইল ফোনে কথা বলেছেন। আমাদের খোঁজখবর নিয়েছেন। আমাদের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। আমি স্যারকে বলেছিলাম আমাদের পরিবারের একজনকে যেন বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি দেওয়া হয়। ভিসি স্যার আশ্বস্ত করেছেন। প্রতিদিনই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কেউ না কেউ খোঁজ রেখেছেন।

এ ছাড়া পরিচিত-অপরিচিত অনেকেই সহায়তা করছেন বলেও জানায় আবু সাঈদের পরিবার।

মকবুল হোসেন আরও বলেন, আমার কলিজার টুকরা ছিল আবু সাঈদ। তার প্রাইভেট পড়ানোর (টিউশনের) জমানো টাকায় আমার সংসার চলতো। সন্তান হারিয়েছি, এ শোকের কোনো সান্ত্বনা নেই। বাবা হয়ে সবচেয়ে ভারী কাজ হলো সন্তানের লাশ কাঁধে নেওয়া।

এখন শুধু সবার কাছে সন্তানের জন্য দোয়া চান বৃদ্ধ এ বাবা।

বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষে আর্থিক সহায়তা প্রদানের সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর শরিফুল ইসলাম, বাংলা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. তুহিন ওয়াদুদ, শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান মন্ডল আসাদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর শরিফুল ইসলাম বলেন, ভিসি মহোদয়ের নির্দেশে আবু সাঈদের বাবা-মায়ের সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সব সময় যোগাযোগ রাখছে। ভিসি স্যার নিজেও সাঈদের পরিবারের খোঁজ রাখছেন, পরিবারের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। এরই অংশ হিসেবে আজকে সাড়ে সাত লাখ টাকার আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়েছে। এ সহযোগিতার ধারা অব্যাহত থাকবে।

উল্লেখ্য, গত ১৬ জুলাই বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন পার্ক মোড়ে কোটা সংস্কারে দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পুলিশ ও ছাত্রলীগের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে মিছিলের সম্মুখে থেকে বুক পেতে দেওয়া আবু সাঈদ নিহত হন। এ ঘটনার পর আন্দোলনের উত্তাপ ছড়িয়ে পড়ে গোটা জেলাজুড়ে। নিহত আবু সাঈদ বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের কোটা সংস্কার আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক ছিলেন।

সহিংসতার অভিযোগে ঢাকায় ২০৯ মামলায় গ্রেপ্তার ২৩৫৭

প্রতীকী ছবি। ছবি: সংগৃহীত

কোটা সংস্কার আন্দোলনের নামে ঢাকাসহ সারা দেশে সরকারি স্থাপনায় ভাঙচুর, সহিংসতা ও নাশকতার ঘটনায় এখন পর্যন্ত ঢাকা মহানগরের বিভিন্ন থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে ২০৯টি। নাশকতা ও সহিংসতার ঘটনায় জড়িত অভিযোগে এসব মামলায় এখন পর্যন্ত ২ হাজার ৩৫৭ জনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) ডিএমপি মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস বিভাগের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (এডিসি) কে এন রায় নিয়তি এ তথ্য জানান।

তিনি জানান, সহিংসতা নাশকতার ঘটনায় গোয়েন্দা তথ্য ও সিসি ক্যামেরার ফুটেজ বিশ্লেষণ করে জড়িতদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় শুক্রবার বিকেল পর্যন্ত ২০৯টি মামলায় ২৩৫৭ জনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।

সারাদেশে সহিংসতার ঘটনায় জড়িতদের গ্রেপ্তারে চলছে সাঁড়াশি অভিযান। অভিযানে ঢাকায় ৬৩ ও ঢাকার বাইরে ২০৩ জনসহ মোট ২৬৬ জনকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব।

এদিকে আজ নিজ কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেছেন, কোটা সংস্কার আন্দোলনের আড়ালে পরিকল্পিতভাবে হত্যাকাণ্ড ও ধ্বংসযজ্ঞ চালানো হয়েছে। বিএনপি-জামায়াত অনেকবার গণতান্ত্রিক সরকারকে অবৈধভাবে ক্ষমতাচ্যুত করা বা দেশকে অকার্যকর করার চেষ্টা করেছে। কিন্তু পুলিশের কারণে তারা বারবার ব্যর্থ হয়েছে। এ জন্য তারা এবার পুলিশকেই টার্গেট করেছে।

যারা পুলিশকে হত্যা করেছে, সাধারণ মানুষকে হত্যা করেছে, স্বপ্নের মেট্রোরেলসহ সরকারি স্থাপনায় নাশকতা চালিয়েছে। যারা এসবের নেতৃত্ব দিয়েছে, অর্থ আদান-প্রদান করেছে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে। তারা যেখানেই থাকুক না কেন তাদের ছাড় দেওয়া হবে না।

‘মুক্তিযোদ্ধা কোটার বাইরে বাকি ৯৫ শতাংশ নিয়ে আদালতে বোঝাপড়া করব’

বক্তব্য রাখছেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজ্জাম্মেল হক। ছবি: সংগৃহীত

মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজ্জাম্মেল হক বলেছেন, সরকার মুক্তিযোদ্ধা কোটা শতকরা পাঁচ ভাগ রেখেছে। এটি মুক্তিযোদ্ধারা মেনে নিয়েছেন। কিন্তু পরিষ্কার হওয়া দরকার, বাকি পদে কাদের নেওয়া হবে। আমরা বাকি ৯৫ শতাংশ কোটা নিয়ে আদালতের সঙ্গে আইনি প্রক্রিয়ায় বোঝাপড়া করব।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) দুপুরে নরসিংদীর পাঁচদোনায় সম্প্রতি দুর্বৃত্তদের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত সদর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবন পরিদর্শন ও মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে আলোচনাসভায় মন্ত্রী এ কথা বলেন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেন, মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে এই পাঁচদোনা মোড়ে বীর মুক্তিযোদ্ধারা ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন। স্মৃতিধন্য এই স্থানে নির্মাণ করা হয় মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স। দুঃখের বিষয়, সেই মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সেই হামলা চালানো হয়েছে। একাত্তরের পরাজিত শক্তি জামায়াত-শিবিরের সন্ত্রাসী ও বিএনপির ক্যাডাররা মুক্তিযুদ্ধকে মেনে নিতে পারেনি। তারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধ্বংস করতে চায়। মুক্তিযুদ্ধের সেই গর্বের ধন আজ পরাজিত শক্তির কাছে আক্রান্ত হচ্ছে।

এসময় তিনি রাজাকারদের তালিকা প্রস্তুত করার আহ্বান জানান। তিনি আরও বলেন, কোটার বিষয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের মতামত গ্রহণের জন্যও আদালতকে অনুরোধ জানানো হবে। পাশাপাশি মুক্তিযোদ্ধাদের হৃদয়ে যে রক্তক্ষরণ হচ্ছে সেটিও আইনি প্রক্রিয়ায় সমাধান করা হবে।

তিনি বলেন, যারা দেশে তাণ্ডব চালিয়েছে, তারা কখনো ছাত্র হতে পারে না। বিএনপি, জামায়াত ও রাজাকারের দল এ নৈরাজ্য সৃষ্টি করে দেশকে অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত করতে চেয়েছিল। তাদের কার্যকলাপে আমাদের হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হয়েছে। মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সে যারা আঘাত করেছে, তারা মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষের শক্তি বিএনপি, জামায়াত, শিবির ও ছাত্রদলের ক্যাডার।

নরসিংদী জেলা প্রশাসক ড. বদিউল আলমের সভাপতিত্বে সভায় উপস্থিত ছিলেন খাদ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির সদস্য শাহজাহান খান, নরসিংদী সদর আসনের সংসদ সদস্য লে. কর্নেল (অব.) মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম হিরো, পুলিশ সুপার মো. মোস্তাফিজুর রহমান, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমান্ডের সাবেক চেয়ারম্যান হেলাল মোর্শেদ প্রমুখ।

সর্বশেষ সংবাদ

আবু সাঈদের পরিবারকে সাড়ে ৭ লাখ টাকা দিল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন
সহিংসতার অভিযোগে ঢাকায় ২০৯ মামলায় গ্রেপ্তার ২৩৫৭
‘মুক্তিযোদ্ধা কোটার বাইরে বাকি ৯৫ শতাংশ নিয়ে আদালতে বোঝাপড়া করব’
কোটা আন্দোলনে নিহত রুদ্রের নামে শাবিপ্রবির প্রধান ফটকের নামকরণ
সহিংসতায় আহতদের চিকিৎসা-রোজগারের ব্যবস্থা করবে সরকার: প্রধানমন্ত্রী
এক সপ্তাহে বঙ্গবন্ধু সেতুতে ৬ কোটি টাকা লোকসান
পাকিস্তানের ইসলামাবাদ-পাঞ্জাবে ১৪৪ ধারা জারি
রিমান্ড শেষে কারাগারে নুরুল হক নুর
ক্ষমতায় থাকার নৈতিক অধিকার নেই সরকারের: মির্জা ফখরুল
নরসিংদী কারাগার থেকে লুট হওয়া ৪৫ অস্ত্র উদ্ধার
বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে নারী এশিয়া কাপের ফাইনালে ভারত
মোবাইল ইন্টারনেট কবে চালু হবে, জানাল বিটিআরসি
পুলিশকে দুর্বল করতেই পরিকল্পিতভাবে হামলা-ধ্বংসযজ্ঞ: ডিবি হারুন
মৃত্যুর দিনক্ষণ গোপন রাখা হয়েছে যে কারণে
অলিম্পিক উদ্বোধনের আগেই প্যারিসে উচ্চগতির রেল নেটওয়ার্কে ভয়াবহ হামলা
তারেক রহমানের নির্দেশেই রাষ্ট্রের ওপর হামলা হয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পাকিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি দিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি
শিক্ষার্থীদের হত্যা করে সরকারের ওপর দায় চাপানো হয়েছে: ওবায়দুল কাদের
‘বাংলাদেশে ছাত্র-ছাত্রীদের রক্ত ঝরছে’, মমতাকে কড়া বার্তা দিল্লির
বাজারে সরবরাহ বাড়লেও সবজির দামে এখনো অস্বস্তি