বৃহস্পতিবার, ২ মে ২০২৪ | ১৯ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

আফগানিস্তানকে পাত্তাই দেয়নি বাংলাদেশ

টি-টোয়েন্টিতে ১৫৫ রান খুব বড় পুঁজি নয়। নিরাপদও নয়। আবার তা নিরাপদ হয়েও উঠতে পারে, যদি বোলাররা উইকেট ত্রাস সৃষ্টি করতে পারেন। সে ক্ষেত্রে অনেক সময় এ রকম মাঝারিমানের পুঁজিও নির্ভরতা এনে দেয়। এই যেমন আজ মিরপুরের হোম অব ক্রিকেটে বাংলাদেশকে এনে দিয়েছে। মোট আট উইকেটে ১৫৫ রান করেও বাংলাদেশ জিতেছে বোলারদের দাপুটে ৬১ রান। নাসুমের ঘূর্ণিতে আফগানরা শুরুতেই কপোকাত হয়ে যায়।

নাসুম টানা ৪ ওভার বোলিং করে ১০ রানে ৪ উইকেট তুলে নিয়ে সেই যে ম্যাচের লাগাম টেনে ধরেছিলেন, তা আর পরবর্তিতে আফগান ব্যাটসম্যানদের পক্ষে টেনে ধরা সম্ভব হয়নি। তাদের রান শুধুই দলের বড় হার এড়াতে পালন করে ভুমিকা।

আফগানরা ১৭.৪ ওভারে মাত্র ৯৪ রান করে অলআউট হয়ে যায়। দুই ম্যাচ সিরিজে বাংলাদেশ এগিয়ে গেল ১-০ ব্যবধানে। দ্বিতীয় ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে ৫ মার্চ শনিবার। ম্যাচ সেরা হয়েছেন নাসুন আহমেদ।

টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে নতুন সেনশেসন নাসুম আাহমেদ। বল হাতে ইনিংসের শুরু করে প্রায়ই দলকে সাফল্য এনে দেন। কখনো কখনো এমনই সাফল্য পান যে তার শুরুর এই সফলতাই ম্যাচের চিত্রনাট্য লেখা হয়ে যায়। ম্যাচের বাকিটুকু হয়ে পড়ে শুধুই আনুষ্ঠানিকতা। কিংবা হারের ব্যবধান কমিয়ে আনা। আজ তার নেতৃত্বে তাই করে দেখালেন বাংলাদেশের বোলাররা।

আফগানদের মূল শক্তি হলো বোলিং। এই বোলিং দিয়ে তারা প্রতিপক্ষকে কাবু করে বেশি রান জমা করতে দেয়না। এর ফলে ব্যাটসম্যানদের কাজটা সহজ হয়ে যায়। বাংলাদেশের বিপক্ষেও ব্যতিক্রম হয়নি। ৮ উইকেটে বাংলাদেশের করা ১৫৫ রান অতিক্রম করতে হবে। মাঝারি মানের সংগ্রহ। কিন্তু বাংলাদেশ দলে যে নাসুম আহমেদ নামে একজন বাঁহাতি আছেন। যার কাছে ঘরের মাঠে নাবিশ্বাস উঠেছিল অস্ট্রেলিয়া-নিউ জিল্যান্ডের ব্যাটসম্যানদের। এবার আফগান ব্যাটসম্যানদের নাবিশ্বাস তুলে ছাড়েন। তার ও ইনিংসের প্রথম ওভারে ১টি, দ্বিতীয় ওভারে ২টি, চতুর্থ ওভারে গিয়ে আরও একটি। পাঁচটিও হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু আম্পায়ার আউট দিলেও রিভিউ নিয়েং বেঁচে যান আফগান কাপ্তান মোহাম্মদ নবী। ফলে নাসুমের আর ক্যারিয়ারে সেরা বোলিং হয়নি। আগের সেরার সমান হয়ে থাকে তার ১০ রানে নেয়া ৪ উইকেট। এর আগে তিনি নিউ জিল্যান্ডের বিপক্ষে ১০ রানে নিয়েছিলেন ৪ উইককেট। তবে প্রথম তিনি ৪ উইকেট নিয়েছিলেন অস্ট্রেলয়ার বিপক্ষে ১৯ রানে।

নাসুমের এই সূচনায় উজ্ঝীবিত হয়ে উঠেন দলের বাকি বোলাররাও। সাকিবের বলও খেলতে পারেননি ব্যাটসম্যানরা তিনিও ৪ ওভারে ১৮ রানে তুলে নেন ২ উইকেট। দুই বাঁহাতি স্পিনার মিলে টপ অর্ডারের ছয়জনকে ঘায়েল করার পর দুই বাঁহাতি পেসার শরিফুল ও মোস্তাফিজ মিলে আফগানদের লেজ ছেটে দেন। শরিফুল ২৯ রানে নেনে ৪ উইকটে। মোস্তাফিজের ১ উইকেটের জন্য খরচ ছিল ১৯ রান। আফগানরা বাংলাদেশের ইনিংসের ১০৬ বল খেলেছিল, যেখানে তারা অর্ধেকেরও বেশি ৫৮ বলে কোনো রানই নিতে পারেননি। সবচেয়ে বেশি ডট বল দিয়েছেন নাসুম ১৭টি। এরপর শরিফুল ১৩টি। ১১টি ছিল সাকিবের। এ ছাড়া মোস্তাফিচ ৯টি, মেহেদি ৮টি ডট বল দেন। আফগানদের ইনিংসে তিনজন মাত্র ব্যাটসম্যান দুই অংকের রান করতে পেরেছিলেন।

এর আগে ওয়ানডে সিরিজের মতো টি-টোয়েন্টি সিরিজেও টস হাসে বাংলাদেশের দিকে। কিন্তু ব্যাটিং পাওয়ার প্লেতেই হারিয়ে বসে দুই ওপেনারকে। বাজে সময় কাটানো মোহাম্বমদ নাঈমকে (১) দিয়ে শুরু। দীর্ঘ প্রতিক্ষার পর জাতীয় দলে খেলার সুযোগ পেয়ে ভালোই শুরু করেছিলেন মুনিম শাহরিয়ার। ১৮ বলে ৩ চারে ১৭ রান করে রশিদ খানের এলবিডব্লির ফাঁদে পড়েন। রিভিউ নিয়েও বাঁঁচতে পারেননি। সাকিব (২) মাহমুদউল্লাহ (১০) দ্রুত বিদায় নিলে বাংলাদেশষ চাপে পড়ে যায়। পঞ্চম উইকেট জুটিতেদ লিটন দাস আফিফকে নিয়ে ৪৬ রানের জুটি গড়লে বাংলাদেশের লড়াকু সংগ্রহের পুঁজি দাঁড়ায়। শেষের দিকে রান বাড়ানোর তাড়া থেকেই প্রথমে লিটন দাস, পরে আফিফও বিদায় নিলে বাংলাদেশের পূঁজি আর বাড়তে পারেনি।

শেষ দুই ওয়ানেডতে ১৩৬ ও ৮৬ রান করার পর লিটন দাস তা ওয়ান ডাউনে নেমে টি-টোয়েন্টিতেও টেনে এনে ৩৪ বলে ফিফটি তুলে নেন। এটি ছিল তার পঞ্চম হাফ সেঞ্চুরি। আউট হন ফজলহকব ফারকীর বলে শট ফাইন লেগে আজমতউল্লাহ ওমরজাইয়ের হাতে ক্যাচ দিয়ে। আফিফ আউট হন আজমতউল্লাহর বলে মোহাম্মদ নবীর হাতে কাভারে ক্যাচ দিয়ে। ইয়াসির আলী ৭ বলে ৮ রান করে রান আউট হয়ে গেলে তিনিও অভিষেককে রাঙাতে পারেননি। রান আউট হয়ে যান মেহেদি হাসানও ৭ বলে ৫ রান করে। উইকেট পতনের এই ধারাবাহিকতায়ও বাংলাদেশ শেষ ৫ ওভারে সংগ্রহ করে ৪৫ রান। উইকেট পড়ে ৪টি। ফজলহক ফারুকী ২৭ ও আজমতউল্লাহ ওমরজাই ৩১ রানে ২টি করে উইকেট। ১টি করে উইকেট নেন রশিদ খান ও কায়েস আহমেদ।

সংক্ষিপ্ত স্কোর

বাংলাদেশ ১৫৫/৮, ওভার ২০ ( লিটন ৬০, আফিফ ২৫, মুনিম ১৭, মাহমুদউল্লাহ ১০, ইয়াসির আলী ৮, মেহেদি হাসান ৫, শরিফুল ৪*, নাসুম ৩*, মোহাম্মদ নাঈম ২, ফজলহক ফারুকী ২/২৭ আজমতউল্লাহ ওমরজাই ২/৩১, রশিদ খান ১/১৪, কায়েস ১/২১)।

আফগানিস্তান ৯৪/১০, ওভার১৭.৪ (নজিবুল্লাহ জাদরান ২৭, আজমতউল্লাহ ওমরজাই ২০, মোহাম্মদ নবী ১৬ কােেয়স আহমেদ ৮৯, হযরতউল্লাহ জাজাই ৬, করিম জানাত ৬, মুজিব উর রহমান ৪,দারউইস রাসুল ২, রশিদ খান ১,রহমানউল্লাহ গুরবাজ ০, ফজলহক ফারকী ০, নাসুম ৪/১০, শরিফুল ৩/২৯, সাকিব ২/১৮, মোস্তাফিজ ১/১৯ )

 

এমপি/আরএ/এমএমএ/

Header Ad

এশিয়ার সেরা ৩০০ তালিকায় নেই দেশের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়

এশিয়ার সেরা ৩০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকা প্রকাশ করেছে যুক্তরাজ্যভিত্তিক শিক্ষা সাময়িকী ‘টাইমস হায়ার এডুকেশন’। ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাজ্যভিত্তিক শিক্ষা সাময়িকী ‘টাইমস হায়ার এডুকেশন’ ২০২৪ সালে এশিয়ার সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকা প্রকাশ করেছে। বুধবার প্রকাশিত তালিকায় এশিয়ার সেরা ৩০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে বাংলাদেশের কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নাম আসেনি।

মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) এই র‍্যাঙ্কিং প্রকাশ করা হয়। এরমধ্যে এশিয়ার ৩১টি দেশের মোট ৭৩৯টি বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে র‍্যাঙ্কিং প্রকাশ করা হয়েছে।

টাইমস হায়ার এডুকেশন এশিয়া ইউনিভার্সিটি র‍্যাঙ্কিং ২০২৪-এর করা তালিকায় শীর্ষ ৩০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় নেই বাংলাদেশের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়। এর মধ্যে না থাকলেও বাংলাদেশের মধ্যে সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ে তালিকায় র‍্যাঙ্কিংয়ে ৩০১-৩৫০ এর মধ্যে জায়গায় নিয়ে যৌথভাবে দেশ সেরা হয়েছে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি)।

এরপর ৩৫১-৪০০ এর মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়। ৪০১-৫০০ এর মধ্যে রয়েছে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়। আর ৫০১-৬০০ এর মধ্যে রয়েছে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ও শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।

এ ছাড়া ওয়েবসাইটে বিশ্ববিদ্যালয় তালিকায় দেশের আরও ১২টি বিশ্ববিদ্যালয় জায়গা পেলেও তাদের র‍্যাঙ্কিং প্রকাশ করা হয়নি। এসব প্রতিষ্ঠানগুলো হলো বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি-বাংলাদেশ, ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ, ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজি, বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় ও ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ।

এবারের র‍্যাঙ্কিংয়ে এশিয়ার শীর্ষবিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে প্রথম ও দ্বিতীয় হয়েছে যথাক্রমে চীনের সিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয় ও পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়। তৃতীয় হয়েছে সিঙ্গাপুরের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। এ ছাড়া সেরা দশের মধ্যে চীনের ৫টি, সিঙ্গাপুর ও হংকংয়ের ২টি এবং জাপানের একটি বিশ্ববিদ্যালয় জায়গা পেয়েছে।

তালিকায় সেরা ৩০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ভারতের ৪০টি, পাকিস্তানের ১২টি, মালয়েশিয়ার ১১টি বিশ্ববিদ্যালয় স্থান পেয়েছে।

অর্থ আত্মসাৎ মামলায় জামিন পেলেন ড. ইউনূস

অর্থ আত্মসাৎ মামলায় জামিন পেয়েছেন ড. ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

শ্রমিক-কর্মচারীদের কল্যাণ তহবিলের ২৫ কোটি ২২ লাখ টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে দুদকের করা মামলায় নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৪ জনের জামিন মঞ্জুর করেছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (২ মে) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এর বিচারক সৈয়দ আরাফাত হোসেন এ আদেশ দেন। আগামী ২ জুন অভিযোগ গঠনের শুনানির পরবর্তী তারিখ ধার্য করেছেন আদালত।

এর আগে সকাল পৌনে ১১টার দিকে বিশেষ জজ আদালত-৪ এ হাজির হন তিনি। হাজির হন মামলার অন্য আসামিরাও।

গত ২ এপ্রিল ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র গ্রহণ করেন আদালত। ওইদিন মামলাটি বিচারের জন্য বদলি করা হয় বিশেষ জজ আদালত-৪ এ।

গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক কর্মচারীদের কল্যাণ তহবিলের প্রায় ২৫ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে করা মামলায় প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান ও শান্তিতে নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিটের অনুমোদন দেয় দুদক। গত বছরের ৩০ মে দুদকের উপপরিচালক গুলশান আনোয়ার প্রধান বাদী হয়ে ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে এ মামলা করেন। তখন আসামি করা হয়েছিল ১৩ জনকে।

চার্জশিটভুক্ত আসামিরা হলেন: ড. মুহাম্মদ ইউনূস, গ্রামীণ টেলিকমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. নাজমুল ইসলাম, পরিচালক ও সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আশরাফুল হাসান, পরিচালক পারভীন মাহমুদ, নাজনীন সুলতানা, মো. শাহজাহান, নূরজাহান বেগম, এস এম হুজ্জাতুল ইসলাম লতিফী, আইনজীবী মো. ইউসুফ আলী ও জাফরুল হাসান শরীফ, গ্রামীণ টেলিকম শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি মো. কামরুজ্জামান, সাধারণ সম্পাদক ফিরোজ মাহমুদ হাসান, ইউনিয়নের প্রতিনিধি মো. মাইনুল ইসলাম ও দপ্তর সম্পাদক মো. কামরুল হাসান।

‘আওয়ামী লীগ কোনো ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি’

ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগ কোনো অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসেছে।

৬ দিনের থাইল্যান্ড সফর নিয়ে আজ (বৃহস্পতিবার) গণভবনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকের এক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, নির্বাচন নিয়ে অনেক কিছু হয়েছে, যাতে নির্বাচনটা না হয়। আমার শক্তি দেশের জনগণ। জনগণের শক্তির ওপর আমি সবসময় বিশ্বাস করেছি এবং আমি এটাও বলতে চাই, জনগণ যতক্ষণ চাইবে ততক্ষণ ক্ষমতায় থাকব। কারণ আমরা জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে এসেছি।

 

সর্বশেষ সংবাদ

এশিয়ার সেরা ৩০০ তালিকায় নেই দেশের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়
অর্থ আত্মসাৎ মামলায় জামিন পেলেন ড. ইউনূস
‘আওয়ামী লীগ কোনো ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি’
যুদ্ধকে ‘না’ বলতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছি
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি নিয়ে ভারতকে নতুন প্রস্তাব পাকিস্তানের
দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে বন্যার আশঙ্কা
নাম্বার ওয়ান বলেই কি ফোন ফেলে দেবে সাকিব, বিচার দিলেন জায়েদ খান
যুক্তরাষ্ট্রে ফিলিস্তিনপন্থীদের ওপর ইসরায়েলপন্থীদের হামলা
হবিগঞ্জে ট্রাক-প্রাইভেটকারের সংঘর্ষে একই পরিবারের ৪ জনসহ নিহত ৫
এলপিজির নতুন দাম নির্ধারণ আজ
সিসিইউতে ভর্তি খালেদা জিয়া
প্রধানমন্ত্রীকে কটাক্ষ করে আ.লীগ নেতার ফেসবুকে স্ট্যাটাস
সুখবর দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
মিল্টন সমাদ্দারের সব অপকর্ম বিবেচনায় নিচ্ছে ডিবি
সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন বসছে আজ
বেঁকে যাওয়া রেললাইনে কচুরিপানা থেরাপি
এবারের আইপিএলে কি আউট হবেন না ধোনি?
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও বিস্তৃত করতে আগ্রহী যুক্তরাষ্ট্র
মানুষ আজ ন্যূনতম অধিকার থেকেও বঞ্চিত: মির্জা ফখরুল
মিল্টন সমাদ্দার গ্রেপ্তার