শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪ | ১২ শ্রাবণ ১৪৩১
Dhaka Prokash

১৩৫তম দেশ ভ্রমণে উগান্ডায় আসমা আজমেরী

বাংলাদেশি পাসপোর্টে ১৩৫তম দেশের মাইলফলক উগান্ডা। গত ১৩ অক্টোবর ভোর রাত ১টা ৪৫ মিনিটে এসে কাম্পলায় পৌঁছেন। রাতে এসিয়াকা ভিলা নামে একটি গেস্ট হাউসে অবস্থান করেন বিশ্বপর্যটক কাজী আসমা আজমেরী। দেখা হয় বাংলাদেশি শোলো ট্র্যাভেলার গ্রুপের মেম্বার রাকিব আহাদ ও তার সহকর্মীর সঙ্গে।

বিশ্ব ভ্রমণের এ অসাধারণ জয়ে বাংলাদেশি।‌ ট্রাভেলারদের পেয়ে অসম্ভব আনন্দিত এবং তারা শেয়ার করেন তাদের অনুভূতিগুলো। বিশ্ব ভ্রমণের সময় বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশি পাসপোর্টে কী ধরনের হয়রানি হতে হয়েছে। এভাবেই নিজের বিশ্ব ভ্রমণের অভিজ্ঞতার কথা বলছিলেন কাজী আসমা আজমেরী।

বাংলাদেশি পাসপোর্ট এর ১৩৫টি দেশ। কখনো এয়ারপোর্টে ইমিগ্রেশনের হয়রানি এবং কখনো কখনো বা ফ্লাইট টিকেট কেটেও যেতে পারিনি। হাজার গল্প ১৩৫টি দেশের ভিতরে রয়েছে এবং চৌদ্দশ শহরে আনাচে কানাচে গ্রাম আছে হাজারো গল্প রয়েছে।

২০০৯ সাল থেকে ১৩ বছরে প্রতি দুই বছরে, চাকরি করে টাকা জমিয়ে ছয় মাসের জন্য বিশ্ব ভ্রমণে বের হয়েছেন আজমেরী। তরুণ পরিবর্তনকারী (চেঞ্জ মেকার) কাজী আসমার বিশ্বজয়ের উদ্দেশে ৫ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশে থেকে বিশ্বজয়ের উদ্দেশে আফ্রিকায় পাড়ি জামান। এখন পর্যন্ত নতুন পাঁচটি দেশ ভ্রমণ করেছেন। মরিশাস, রিইউনিয়ন, তানজানিয়া, কেনিয়া ও উগান্ডা। কখনো নীলসমুদ্র, ঐতিহ্যবাহী শহর ও পাহাড় পর্বত ক্লেমেন্টজারু, বনে জঙ্গলে, আদি গ্রামবাসীদের সঙ্গে ঘুমিয়েছেন কিংবা আধুনিক শহরে ভ্রমণ করেন।

১৩৫ নম্বর দেশে বাংলাদেশি পাসপোর্টে থাপ্পড় মারেন কেনিয়ান বর্ডারে ব্যুসিয়া শহরে। পূর্ব আফ্রিকার ভিসা যা কি না তিনটি দেশ--কেনিয়া, উগান্ডা ও রুয়ান্ডা--কাভার করে মাত্র ১১০ ডলারের মাল্টিপল তিস মাসের ভিসা। বর্ডার পার হয়ে উগান্ডা বর্ডারে শুধুমাত্র পাসপোর্টে প্রবেশ এসটেম লাগিয়ে দিয়েছে মাত্র ৫ মিনিটের মধ্যে বর্ডারের কাজকর্ম শেষ হয়ে গিয়েছে ‌।

কেনিয়ার কিছু স্কুল কলেজ কিছু সেশন করে (মোটিভেটর স্পিকার হিসেবে বক্তৃতা দেন) এবং রোটারি ক্লাবের কিছু প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করে এখানে দুই দিন থাকার পরে ১৩৫তম দেশের উদ্দেশে রওনা দিয়ে পৌছানো হয়। উগান্ডার জিনজা শহরে নীল নদের উৎপত্তি তা দর্শন করেন। পরে ইনকুয়াটর দেখতে যান। ‘বর্তমানে কাবালে লেক আছি’। সৌন্দর্য সত্যিই মুগ্ধ করেছে।

আজমেরী জানান, বাংলাদেশের থেকে অর্থনৈতিকভাবে অনেক দুর্বল উগান্ডা। দারিদ্র্যসীমার নিচে অধিকাংশ মানুষই একবেলা খেয়ে থাকে গ্রামে। সত্যি দেখলে খুবই খারাপ লাগে। এত দরিদ্র মানুষ আমি আগে জীবনে কখনো দেখিনি। অনেকটা কান্না পায় তাদের দুঃখ দুর্দশা দেখে।

বিদ্যালয়ের ছোট বড় বাচ্চাগুলো অনেক মজা করে খেতে দেখে অনেক আনন্দই লাগে। জনসংখ্যার ৬০ শতাংশ ১৫ বছরের নিচে। মহিলা ক্ষেত খামারে কাজ করেন বাচ্চা কাধে নিয়ে, রাস্তায় কাদামাখা ছোট ছোট বাচ্চাগুলোকে দেখা যায়। সত্যিই উগান্ডা মানেই আসলেই জোকস করার একটি দেশ। আল্লাহ না করুক কারও যেন এ রকম অবস্থায় না পড়তে হয়,আজমেরী।

অনেকে প্রশ্ন করেন আজমেরী ভ্রমণের জন্য আর্থিক সহযোগিতা কোথা থেকে পান? তাদের কেই উদ্দেশ করে তিনি জানান, ৫ তারিখ থেকে আজকে পর্যন্ত এই পাঁচটি দেশে প্রায় সাড়ে তিন লাখ টাকার মতো খরচ হয়েছে। এ টাকা তার জমানো টাকা থেকে এবং অনলাইনের কাজ থেকে আসছে।

তবে টাকা থাকলেই যে ভ্রমণ করা যায় সেটা নয়, একজন নারী বিশ্ব ভ্রমণে বের হতে এত সহজেই পারেনি। তার পরিবার সমাজ সবকিছুর সমালোচনার ঊর্ধ্বে গিয়েই সব ওভারকাম করতে পেরেছেন।। এ ছাড়া, এখানে অনেক ঝামেলাও রয়েছে বিশেষ করে ভিসা পাওয়ার, যোগ করেন আজমেরী।

উনি একজন নারী। একজন নারী হিসেবে উনি বিশ্বজয় করে বিশ্বকে এটাই দেখিয়ে দিতে চায় যে নারীরা কোন অংশেই কম নয়। নারীরা চাইলে সবকিছুই পারে। আর বাংলাদেশের মতো একটি দেশকে উনি ১৩৫ টি দেশে পরিচিত করতে পেরেছে এটাই ওনার সার্থকতা। আশা রাখেন একদিন উনি বিশ্ব জয়ী নারী হবেন ইনশাআল্লাহ।।

আজমেরী এক্সাইটেড যে তিনি এ রকম ১৩৫টি দেশ ভ্রমণ করেছেন। এই ভ্রমণের সঙ্গে সঙ্গে মোটিভেটেড স্পিকার হিসেবে মরিশাসের দুটি স্কুল এবং কলেজ, তানজানিয়ার দুই স্কুল, কেনিয়ার দুটি, উগান্ডার কাম্পালা শহরের একটু পাশেই স্কুলে বিভিন্ন সেশনে, কাবালে শহরে একটি স্কুলে প্রায় ৩০০০ ছেলে-মেয়েদের সঙ্গে তার ভ্রমণের গল্প ও ছেলে-মেয়েদেরকে স্বপ্নবাজ হয়ে তোলার জন্য উৎসাহিত করেন। এবং তিনি স্বপ্ন দেখেন পৃথিবীর সমস্ত তরুণ সম্প্রদায় পরিবর্তনের ছোঁয়া লাগাবে তাদের নিজস্ব সমাজে।

একটি নারী হয়ে যদি পারেন তাহলে কেন তরুণ প্রজন্ম পারবে না এই উৎসাহ দিয়েই অনুপ্রাণিত করেন ওখানকার ছেলে-মেয়েদেরকে। ইচ্ছা আছে পৃথিবীর সমস্ত দেশে যাওয়ার এবং সেখানকার ছেলে-মেয়েদেরকে তার ভ্রমণের গল্প এবং সেই বাচ্চাদেরকে স্বপ্নবাজ হিসেবে গড়ে তোলা যা এক লক্ষ ছেলে-মেয়েদের মধ্যে এখন পর্যন্ত ৫৩ হাজার হয়েছে, তিনি বলেন।

এমএমএ/

Header Ad

দেশবিরোধী জামায়াত, বিএনপি, ইউনূস গঙকে রুখে দিতে হবে: নৌপ্রতিমন্ত্রী

নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। ছবি: সংগৃহীত

নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী এম.পি বলেছেন, বিএনপি জামায়াত ২০০৯, ২০১১, ২০১৩, ২০১৫, ২০১৮, ২০২৩ সালে সর্বক্ষেত্রে ব্যর্থ হয়ে সকল উন্নয়নকে টেনে ধরার জন্য একটি সেটেল ইস্যুকে কেন্দ্র করে দেশব্যাপি ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে। দেশবিরোধী জামায়াত, বিএনপি, ইউনূস গঙকে রুখে দিতে হবে। তারা আমাদের চেতনা, অস্তিত্ব, রাষ্ট্রযন্ত্র, মুক্তিযুদ্ধের সঙ্সকৃতির ওপর আঘাত হেনেছে।

প্রতিমন্ত্রী শনিবার (২৭ জুলাই) সম্প্রতি দুষ্কৃতকারীদের দ্বারা ভাঙচুরকৃত জেলা, সদর উপজেলা ও পৌর আওয়ামী লীগ অফিস পরিদর্শনকালে বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

নৌপ্রতিমন্ত্রী বলেন, ঐক্যবদ্ধ হয়ে এসব দুষ্কর্মের বিরুদ্ধে লড়াই করব। সাধারণ মানুষকে নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ স্বাধীনতা, গণতন্ত্র ও উন্নয়নের প্রতীক। দুষ্কৃতকারীরা শুধু দিনাজপুরে নয়, সমগ্র বাংলাদেশে আঘাত করেছে। এ আঘাত বাংলাদেশের ওপর আঘাত। ৭৫ এর পর জিয়া, এরশাদ, খালেদা জিয়ার শাসনামলে আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের ওপর অনেক নির্যাতন হয়েছে। আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের ক্ষতবিক্ষত করেছে। দল ভাঙার জন্য বিভেদ সৃষ্টি, দলকে দুর্বল করার জন্য রাষ্ট্রযন্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে। এরপরও ইস্পাত কঠিন ঐক্য নিয়ে আওয়ামী লীগ দাঁড়িয়ে আছে।

এসময় অন্যান্যের মধ্যে জেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি আবুল কালাম আজাদ, সাধারণ সম্পাদক আলতাফুজ্জামান মিতা, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান এমদাদ সরকার বক্তব্য রাখেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ যাতে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে না পারে, আত্মমর্যাদা নিয়ে এগিয়ে যেতে না পারে সেজন্য তারা হামলা করেছে। ‌ একটি সেটেল ইস্যুকে কেন্দ্র করে দুষ্কৃতকারীরা ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে - এটা কোনভাবেই কাম্য নয়।

পরে প্রতিমন্ত্রী সার্কিট হাউজে জেলার আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সম্পর্কিত বিশেষ মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

অলিম্পিক ইতিহাসে ভিন্নধর্মী উদ্বোধনী অনুষ্ঠান উপহার দিল ফ্রান্স

ছবি: সংগৃহীত

সকাল থেকেই প্যারিসের আকাশে বৃষ্টির দাপট। কখনো ঝিরি, কখনো বা ভারী। কিন্তু তা সত্ত্বেও প্রতিশ্রুতি রক্ষা করতে কোনো ভুল করেনি প্যারিস। সত্যিকার অর্থেই অলিম্পিক ইতিহাসে ভিন্নধর্মী এক উদ্বোধনী অনুষ্ঠান উপহার দিয়েছে ভালোবাসার শহরটি।

আগেই জানানো হয়েছিল, উদ্বোধনী অনুষ্ঠান কোনো স্টেডিয়াম নয় বরং আয়োজিত হবে প্যারিসের প্রাণকেন্দ্র সেন নদীতে। ৪ ঘণ্টা ব্যাপী অনুষ্ঠানের শুরুটা হয় মশালের ভিডিও দিয়ে। যেখানে দেখা যায় ফ্রান্স ফুটবল কিংবদন্তি জিনেদিন জিদানকে।

ভিডিওর পর শুরু হয় মার্চপাস্ট। সেন নদীতে ৬ কিলোমিটারের ভাসমান প্যারেডে প্রায় ৭ হাজার অ্যাথলেটকে বহন করেছে ৮৫ টি নৌকা। সবগুলোই নৌকাতেই লাগানো থাকবে ক্যামেরা। যাতে করে নদীর তীরে থাকা দর্শকরা ক্লোজ-আপ ভিউ পেতে পারেন।

অস্তারলিজ ব্রিজ থেকে শুরু করে লুভরে জাদুঘর, পন্ত দে আর্টস ব্রিজ সহ অন্যান্য ঐতিহাসিক স্থাপনা পেরিয়ে আইফেল টাওয়ারের কাছে এসে থামে অ্যাথলেটদের প্যারেড।

মার্চপাস্টে বাংলাদেশের পতাকা বহন করেন আর্চার সাগর ইসলাম। এবারের আসরে তিনিসহ অংশ নিচ্ছেন বাংলাদেশের পাঁচ অ্যাথলেট।

মার্চপাস্টের ফাঁকে ফাঁকেই ফ্রান্সের ঐতিহ্য, বিপ্লব, ইতিহাস ও সংস্কৃতিকে তুলে ধরা হয়। ছিল নাচগানের আয়োজনও। যার শুরুটা করেন পপ গায়িকা লেডি গাগা। এরপর একে একে সুরে মাতোয়ারা করে রাখেন র‍্যাপার রিম কে, মেটাল ব্যান্ড গজিরা ও আয়া নাকামুরা।

আধার নেমে এলে আরও জমতে থাকে অনুষ্ঠান। মার্চপাস্ট শেষে প্যারিস অলিম্পিক কমিটি প্রধান ও আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটি প্রধানের ভাষণের পর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন ঘোষণা করেন ফ্রান্সের রাষ্ট্রপতি এমানুয়েল ম্যাক্রো। এরপর আইফেল টাওয়ারে শুরু হয় জমকালো লেজার শো। আলোর জলকানি বারবারই মুগ্ধতা ছড়িয়েছে। ৩ লাখেরও বেশি দর্শক বৃষ্টি উপেক্ষা করে কেবল তাকিয়ে ছিলেন সেদিকে।

মশালের আগুন থেকে কলড্রনের আলো জ্বালিয়ে অলিম্পিক শুরুর সংকেত দেন ফ্রান্সের সাবেক স্প্রিন্টার মেরি জোসে পেরেচ ও জুদোকা তেদি রিনার। কলড্রনটি দেখতে উষ্ণ বায়ু বেলুনের মতোই ছিল। ১৭৮৩ সালে প্রথমবারের মতো মানুষ বহনকারী উষ্ণ বায়ু বেলুনকে উড়তে দেখা যায়। যা আবিষ্কার করেন ফ্রান্সের মন্তগলফিয়ার সহোদর।

অনুষ্ঠানের শেষটা হয় বিখ্যাত মার্কিন গায়িকা সেলিন ডিওনের পারফরম্যান্সের মধ্য দিয়ে। দারুণ এক উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের পর কাল থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ক্রীড়া মহাযজ্ঞ।

ইসরায়েলি হামলা থেকে বাঁচতে কারাগারে আশ্রয় ফিলিস্তিনিদের

ইসরায়েলি হামলা থেকে বাঁচতে কারাগারে আশ্রয় ফিলিস্তিনিদের। ছবি: সংগৃহীত

ইসরায়েলি সেনাদের বোমার আঘাত থেকে বাঁচতে পরিত্যক্ত কারাগারে আশ্রয় নিয়েছেন কয়েকশ ফিলিস্তিনি। ইয়াসমিন আল-দারদেশি নামে এক নারী এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। খবর বার্তাসংস্থা রয়টার্সের।

গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় খান ইউনিসের একটি জেলা থেকে বাস্তচ্যুত হওয়ার পর কারাগারে আশ্রয় নেয় ইয়াসমিন আল দারদাসির পরিবার। দারদাসি জানান, তার পরিবার তিন দিন একটি গাছের নিচে কাটিয়েছেন। এখন তারা খান ইউনিসের কেন্দ্রীয় সংশোধন ও পুনর্বাসন কেন্দ্রের মসজিদে থাকেন। এখানে তারা সূর্যের প্রখর রোদ থেকে রক্ষা পাচ্ছে। এর চেয়ে বেশি আর তেমন সুবিধা পাচ্ছে না।

ইয়াসমিনের স্বামীর কিডনি ও ফুসফুসের সমস্যা রয়েছে। অসুস্থ এ মানুষটি কোনো ধরনের লেপ ও তোষক ছাড়াই থাকছেন।

এই ফিলিস্তিনি নারী রয়টার্সকে বলেন, ‘আমরা এখানেও বসতি স্থাপন করছি না। এই নারীর শঙ্কা এখান থেকেও তাদের সরিয়ে দেওয়া হবে।’

ইসরায়েলের দাবি বেসামরিক মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে তারা গাজায় অভিযান চালাচ্ছে। কিন্তু ফিলিস্তিনিরা বলছেন ইসরায়েলি হামলায় তারা সব হারিয়েছেন। এখন তাদের যাওয়ার আর কোনো নিরাপদ জায়গা নেই।

উল্লেখ্য, গত ৭ অক্টোবর হামাসের নজিরবিহীন আন্তঃসীমান্ত হামলার পর থেকে ইসরায়েল গাজা উপত্যকায় অবিরাম বিমান ও স্থল হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। ইসরায়েলি এই হামলায় হাসপাতাল, স্কুল, শরণার্থী শিবির, মসজিদ, গির্জাসহ হাজার হাজার ভবন ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে। এছাড়া ইসরায়েলি আগ্রাসনের কারণে প্রায় ২০ লাখেরও বেশি বাসিন্দা তাদের বাড়িঘর ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন।

মূলত ইসরায়েলি আক্রমণ গাজাকে ধ্বংসস্তূপে পরিণত করেছে। জাতিসংঘের মতে, ইসরায়েলের বর্বর আক্রমণের কারণে গাজার প্রায় ৮৫ শতাংশ ফিলিস্তিনি বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। আর খাদ্য, বিশুদ্ধ পানি এবং ওষুধের তীব্র সংকটের মধ্যে গাজার সকলেই এখন খাদ্য নিরাপত্তাহীন অবস্থার মধ্যে রয়েছেন। এছাড়া অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডের ৬০ শতাংশ অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে।

সর্বশেষ সংবাদ

দেশবিরোধী জামায়াত, বিএনপি, ইউনূস গঙকে রুখে দিতে হবে: নৌপ্রতিমন্ত্রী
অলিম্পিক ইতিহাসে ভিন্নধর্মী উদ্বোধনী অনুষ্ঠান উপহার দিল ফ্রান্স
ইসরায়েলি হামলা থেকে বাঁচতে কারাগারে আশ্রয় ফিলিস্তিনিদের
ইসরায়েল নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত যুক্তরাজ্যের, চাপে নেতানিয়াহু
সজীব ওয়াজেদ জয়ের ৫৪তম জন্মদিন আজ
বাংলাদেশে নতুন নির্বাচনের দাবি ড. ইউনূসের
জালিমদের ব্যাপারে ইসলাম যা বলে
ডিবি হেফাজতে নাহিদসহ কোটা আন্দোলনের তিন সমন্বয়ক
আগামীকাল চালু হতে পারে মোবাইল ইন্টারনেট
'আমাকে নিয়ম শেখানোর দরকার নেই, ওরাই শিখে নিক'
‘দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করে ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করতে এ সহিংসতা’
দুর্নীতির দায়ে রাশিয়ার সাবেক প্রতিরক্ষা উপমন্ত্রী গ্রেপ্তার
আজও ঢাকাসহ চার জেলায় কারফিউ শিথিল
আবু সাঈদের পরিবারকে সাড়ে ৭ লাখ টাকা দিল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন
সহিংসতার অভিযোগে ঢাকায় ২০৯ মামলায় গ্রেপ্তার ২৩৫৭
‘মুক্তিযোদ্ধা কোটার বাইরে বাকি ৯৫ শতাংশ নিয়ে আদালতে বোঝাপড়া করব’
কোটা আন্দোলনে নিহত রুদ্রের নামে শাবিপ্রবির প্রধান ফটকের নামকরণ
সহিংসতায় আহতদের চিকিৎসা-রোজগারের ব্যবস্থা করবে সরকার: প্রধানমন্ত্রী
এক সপ্তাহে বঙ্গবন্ধু সেতুতে ৬ কোটি টাকা লোকসান
পাকিস্তানের ইসলামাবাদ-পাঞ্জাবে ১৪৪ ধারা জারি