শনিবার, ৪ মে ২০২৪ | ২১ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

বারহাট্টায় সূর্যমুখী চাষে অপার সম্ভাবনা

মাটি, অনুকূল পরিবেশ ও সরকারি তদারকি মিলে সূর্যমুখী চাষে অপার সম্ভাবনা রয়েছে নেত্রকোনার বারহাট্টা উপজেলায়। দ্বিতীয় বারের মতো ‘সূর্যমুখী ফসলের চাষ’ করা হযেছে এবার এ উপজেলায়। ফসলের বাম্পার ফলনের আশা করছেন।

মাঠজুড়ে সূর্যমুখীর বাগানে ফুটেছে ফুল। সূর্যমুখী ফুলের এমন মনোমুগ্ধকর অপূর্ব সৌন্দর্য উপভোগ করতে প্রতিদিন দূর-দূরান্ত থেকে বিপুল সংখ্যক প্রকৃতিপ্রেমীরা ছুটে আসছেন।

সাধারণত প্রতি হেক্টর জমিতে গড়ে ১ দশমিক ৮০ মেট্রিকটন সূর্যমুখীর তেলবীজ উৎপাদন হয়। বর্তমানে প্রতি কেজি তেল বীজের দাম ৬০-৭০ টাকা। তাতে এক হেক্টর জমিতে ১ লাখ ১৫ হাজার টাকার তেল বীজ উৎপাদিত হওয়ার সম্ভাবনা। এ বছর বারহাট্টা উপজেলার সিংধা ইউনিয়নসহ বিভিন্ন ইউনিয়নের ৬ হেক্টর জমিতে আরডিএস২৭৫ জাতের সূর্যমুখীর চাষ করেছেন কৃষকরা।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের ২০২১-২০২২ অর্থবছরের প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় স্থানীয় ৬৫ জন কৃষকের মাঝে সূর্যমুখী ফুলের বীজ ও সার দেওয়া হয়েছে বিনামূল্যে। চাষিরা গত ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি সময়ে বীজ রোপন করেন। এরপর তিন মাসের মধ্যে প্রতিটি গাছে ফুল ফোটার পর বাগানগুলো অপরূপ রূপ ধারণ করেছে।

বাগান দেখতে আসা প্রকৃতি প্রেমিক নুরুল ইসলাম বলেন, এ এলাকায় সূর্যমুখী ফসলের চাষের খবরটি ফেসবুকে দেখেছি ও বন্ধুবান্ধবের মুখে শুনে আজ পরিবারসহ দেখতে এসেছি। এখানে এসে খুবই ভালো লাগছে। প্রকৃতির এত রূপ না এলে বোঝা যেত না।

সূর্যমুখী ফসলের মালিক কৃষক মাসুদুর রহমান জানান, বারহাট্টা উপজেলা কৃষি অফিসের অনুপ্রেরণা থেকেই এ অঞ্চলে সূর্যমুখী ফসলের চাষ শুরু করেছি।

সরকারি ভাবে কৃষকদের মাঝে সূর্যমুখী ফসলের বীজ, সার ও প্রয়োজনীয় কীটনাশক দিয়েছে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর। ফলন ভালো হওয়ার প্রত্যাশা করছি। ফলনের ন্যায্য মূল্য পেলে আমাদের পরিশ্রম স্বার্থক হবে এবং আমাদের মতো আরও অনেক কৃষক সূর্যমুখী চাষে আরো উৎসাহিত হবে এবং এতে বহুলাংশে দেশে বেকার সমস্যার সমাধান হবে।

বারহাট্টা উপজেলার কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা ওবায়দুল ইসলাম খান অপু বলেন, সূর্যমুখী ফসলের চাষ পরিবেশবান্ধব যা আমাদের পরিবেশের জন্য যথেষ্ট উপকারী।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো. রাকিবুল হাসান বলেন, বারহাট্টা উপজেলায় দ্বিতীয়বারের মতো সূর্যমুখী ফসলের চাষ করতে কৃষককে বীজ, সার ও প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। মাঠে সর্বদা উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তারা কাজ করে যাচ্ছেন । এ ছাড়া আমি নিজে মনিটরিং করছি প্রত্যেকটি সূর্যমুখীর বাগান। এবার এ উপজেলায় ৬ হেক্টর জমিতে বীজ বপন করেছেন কৃষকরা। আশা করা যাচ্ছে, কৃষকরা ফলনও ভালো পাবেন।

সূর্যমুখী ফসলের মাঠ পরিদর্শন করে এবিষয়ে বারহাট্টা সহকারি কমিশনার (ভূমি) সানজিদা চৌধুরী বলেন, দেশের সাধারণ জনগণের তেলের চাহিদা পূরণে সূর্যমুখী চাষ তেল জাতীয় ফসল হিসেবে নতুন মাত্রা বহন করবে।

বারহাট্টা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এস এম মাজহারুল ইসলাম বলেন, বারহাট্টা উপজেলায় সরকারি প্রণোদনায় সূর্যমুখী ফুলের চাষ করতে কৃষকদের বীজ, সার দেওয়া হয়েছে। এ প্রকল্প সফল হলে আগামী বছর আরও ব্যাপক আকারে সূর্যমুখী ফুলের চাষে কৃষকদের উৎসাহিত করা হবে। কৃষকরা যেন ন্যায্য মূল্য পান সে দিকটিও নিশ্চিত করা হবে।

তিনি আরও বলেন, আমাদের ভোজ্য তেল বেশির ভাগ বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয়। দেশে যদি এ সূর্যমুখী প্রকল্প সফলতা পায় তা হলে দেশের চাহিদা মিটিয়ে আমরা এ তেল বিদেশে রপ্তানি করতে পারব বলে আশা করছি।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক এফ এম মোবারক আলী বলেন, নানা কারণে নেত্রকোনায় আবাদি জমি কমে যাচ্ছে। সে জন্য নেত্রকোনার চর ও হাওর এলাকায় প্রণোদনার মাধ্যমে কৃষি সম্প্রসারণের কাজ করা হচ্ছে। সূর্যমুখীসহ উপযোগী ফসলের আবাদ বাড়াতে কৃষি বিভাগ নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। এ ক্ষেত্রে অপার সম্ভাবনা রয়েছে।

এসএন

Header Ad

আইপিএলের প্লে অফের দৌড়ে এগিয়ে কারা?

ছবি: সংগৃহীত

আইপিএল মানেই হাড্ডাহাড্ডি লড়াই। ১০ দলের লড়াই চলছে। আসরে কোয়ালিফায়ার, এলিমিনেটর ও ফাইনালসহ মোট ম্যাচ হবে ৭৪টি। যেখানে ইতোমধ্যে ৪২টি ম্যাচ শেষ হয়েছে। প্রতিটি দলই ১৪টি ম্যাচের মধ্যে ১০টি করে ম্যাচ খেলে ফেলেছে।

মুম্বাই ইন্ডিয়ানস এবং দিল্লি ক্যাপিটালস শুধু ১১টি করে ম্যাচ খেলেছে। বাকি কয়েকটি ম্যাচে স্পষ্ট হয়ে যাবে প্লে-অফে জায়গা করে নেবে কোন চারদল। জয় পরাজয়ের নিরিখে প্লে-অফের দৌড়ে এখন এগিয়ে রয়েছে কারা সেটাই আলোচ্য বিষয়।

আইপিএলের গ্রুপ পর্বে এখন পর্যন্ত পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে রাজস্থান রয়্যালস। শুক্রবার মুম্বাইকে হারিয়ে টেবিলের দ্বিতীয় স্থান ধরে রাখে কলকাতা নাইট রাইডার্স। দু’টি দলই ১০টি করে ম্যাচ খেলেছে। রাজস্থানের ৮ জয়ের বিপরীতে কলকাতার জয় ৭টিতে। যেহেতু এই দু’দলের একে অপরের বিপক্ষে ম্যাচ রয়েছে, তাই শীর্ষে যাবে কোন দল তার লড়াই চলমান।

তৃতীয় এবং চতুর্থ স্থানে থাকা দু’দল হলো লখনৌ সুপার জায়ান্টস ও সানরাইজার্স হায়দরাবাদ। উভয়েই ১০টি করে ম্যাচ খেলে ১২ পয়েন্ট ঝুলিতে পুরেছে। ফলে প্লে-অফের দৌড়ে এই চার দল সব থেকে এগিয়ে। তবে নীচের দিকে থাকা দলগুলিও প্লে-অফের দৌড়ে রয়েছে। কারণে এখনও বেশ কয়েকটি ম্যাচ বাকি। এরমধ্যে এখন পর্যন্ত সুযোগ রয়েছে মুস্তাফিজুর রহমানের চেন্নাই সুপার কিংসের। তারা ১০ ম্যাচ থেকে ৫ ম্যাচে জয়লাভ করে ১০ পয়েন্ট ঝুলিতে পুরে অবস্থান করছে টেবিলের পঞ্চম স্থানে।

ষষ্ঠ স্থানে থাকা দিল্লি ক্যাপিটালসেরও পয়েন্ট ১০ হলেও তারা ১১টি ম্যাচ খেলেছে। সপ্তম এবং অষ্টম স্থানে রয়েছে পঞ্জাব কিংস এবং গুজরাট টাইটানস। উভয়ের ঝুলিতে রয়েছে ৮ পয়েন্ট। ১০টি করে ম্যাচ খেলেছে দু’দলই। এই দলই প্রথম চারে ওঠার চেষ্টা করবে। তবে কঠিন লড়াই এই দু’দলের সামনে।

পয়েন্ট টেবিলের শেষ দু’টি দল মুম্বাই ইন্ডিয়ানস এবং রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু। ১১ ম্যাচের মধ্যে তিনটিতে জিতেছে মুম্বাই। বেঙ্গালুরুর ১০ ম্যাচে জয় তিনটিতে। এই দুই দলের পক্ষে প্লে-অফে ওঠার রাস্তা সব থেকে কঠিন। বাকি সব ম্যাচ জিতলেও প্লে-অফে ওঠা কঠিন এই দুই দলের।

আবারও বাংলাদেশে প্রবেশ করল মিয়ানমারের ৪০ বিজিপি সদস্য

ছবি: সংগৃহীত

মিয়ানমারে চলমান অভ্যন্তরীন সংঘর্ষের জেরে কক্সবাজারের টেকনাফ সীমান্তের দুটি পয়েন্ট দিয়ে অস্ত্র সজ্জিত আরও ৪০ জন মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিজিপি) সদস্য বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন।

শনিবার (৪ মে) ভোরে সাবরাংরাংয়ের আচারবুনিয়া থেকে ১৪ জন এবং নাজিরপাড়া সীমান্ত দিয়ে ২২ জন বিজিপির সদস্য বাংলাদেশে এসে আশ্রয় নেন। পরে নাজির পাড়া থেকে আরও ৪ জন বিজিপি সদস্য আশ্রয় নেন।

নির্ভরযোগ্য সূত্র বলছে, শনিবার ভোরে দুই দফায় আশ্রয় নেওয়া বিজিপি সদস্যদের নিরস্ত্র করে বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড বিজিবি। তারপর বাসযোগে তাদের প্রথম ১৪ জনকে হ্নীলা উচ্চ বিদ্যালয়ে রাখা হয়। পরে আরও ২২ জনকেও একই স্থানে রাখা হয়। বাকি ৪ জনকে নিরস্ত্রকরণের কাজ করছে বিজিবি।

তবে এ বিষয়ে বিজিবির পক্ষ থেকে কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

সর্বশেষ বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া ২৮৮ জন মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনী ও সেনা সদস্যেকে নানা প্রক্রিয়া শেষ করে ফেরত পাঠায় বাংলাদেশ।

যারা সরকার পরিচালনা করেন তারা সবাই ফেরেশতা নয়: তথ্য প্রতিমন্ত্রী

গোল টেবিল বৈঠকে বক্তব্য রাখছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ এ আরাফাত। ছবি: সংগৃহীত

সরকার যারা পরিচালনা করেন তারা সবাই ফেরেশতা নয় বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ এ আরাফাত।

শনিবার (৪ মে) বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস-২০২৪ উপলক্ষ্যে ‌‘গ্রহের জন্য গণমাধ্যম: পরিবেশগত সংকট মোকাবিলায় সাংবাদিকতা’ শীর্ষক গোল টেবিল বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেন। জাতীয় প্রেস ক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে এই গোলটেবিল বৈঠকের আয়োজন করে সম্পাদক পরিষদ।

সরকারের ব্যত্যয়-বিচ্যুতি ধরিয়ে দিতে সাংবাদিকদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তথ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, এ ধরনের সব সমালোচনাকে আমরা স্বাগত জানাই। তবে যখন সমালোচনার নামে অপতথ্য, মিথ্যাচার, অপপ্রচারের মাধ্যমে এক ধরনের এজেন্ডা বেইজড, সিস্টেমেটিক মিথ্যাচার ছড়ানো হয়, সেগুলো আমরা বুঝি কে করছে, কারা করছে, কেন করছে। সেই বিষয়গুলোকে আমরা নিন্দা জানাই। কিন্তু গঠনমূলক সমালোচনাকে আমরা সব সময় স্বাগত জানাই এবং জানাবো। কারণ আমরা মনে করি না, সরকার যারা পরিচালনা করছেন, তারা সবাই ফেরেশতা। সবাই মানুষ। আমাদের ভুল-ত্রুটি হতে পারে, ব্যত্যয়-বিচ্যুতি থাকতে পারে, ব্যর্থতা থাকতে পারে। সেগুলো ধরিয়ে দেওয়ার জন্য গণমাধ্যম আছে, এটি গণমাধ্যমের দায়িত্ব। গঠনমূলকভাবে ধরিয়ে দিলে সেটি স্বীকার করে নিতে এবং সেগুলো শুদ্ধ করে নিতে আমাদের কোনো সমস্যা নেই।

গোল টেবিল বৈঠকে বক্তব্য রাখছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ এ আরাফাত। ছবি: সংগৃহীত

তিনি বলেন, কার্বন নিঃসরণ বাংলাদেশে জিরো করলেও লাভ নেই। কারণ আমরা কার্বন নিঃসরণ কম করি। কিন্তু ক্ষতিগ্রস্ত হই বেশি। আমরা উন্নয়নের পাশাপাশি সেটাকে টেকসই করতে চাই। আমরা শুধু উন্নয়নে নয় বরং টেকসই উন্নয়নে বিশ্বাস করি। একইসাথে তথ্যপ্রকাশে সাহসী প্রতিবেদনের জন্য সাহসী সাংবাদিকদের আইনি সুরক্ষা আরও জোরদার করা হবে।

তিনি আরও বলেন, তথ্য কমিশনে আইন আছে। আমি তাদের সাথে বসেছি কয়েকদিন আগে। আমার উপলব্ধি হয়েছে দুইদিকে কিছু চ্যালেঞ্জ আছে। আমি দেখেছি তথ্য চাইলেই সরকারি অনেক কর্মকর্তা খুব ডিফেন্সিভ হয়ে যায়। তথ্য কেন চাইবে এমন একটা বিষয় দাঁড়ায়। আসলে এটা তাদের দোষ নয়। আমাদের ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসন এবং বিভিন্ন সময়ে গণতন্ত্র নষ্ট হওয়ার প্রভাব এটা।

মোহাম্মদ আলী আরাফাত বলেন, আমরা মন্ত্রী থেকে শুরু করে সকল কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ দিয়ে এ বিষয়টি আরও সহজতর করবো। এছাড়া তথ্য অধিকার আইন অনুযায়ী সাংবাদিকরাও যাতে সঠিক উপায়ে তথ্য পেতে পারে সেদিকেও লক্ষ্য রেখে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। একইসাথে ফ্যাক্ট চেক নিয়ে আরও জোরালো ভূমিকা নিতে হবে।

তিনি বলেন, বিশ্বব্যাপী গণমাধ্যমে রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডার (আরএসএফ) এর র‍্যাংকিংয়ের উদ্যোগ খুব ভালো। তবে তাদের নিকট অনুরোধ, পদ্ধতিগত বিষয় বিবেচনায় নিয়ে তারা সবসময় সঠিক তথ্য সরবরাহ করবে। এরপর আমাদের অবস্থান বা র‍্যাংকিং যা হয় হবে। তবে তারা বারবার ভুল তথ্য দিয়ে বিভ্রান্তি করলে তাদের গ্রহণযোগ্যতা কমে আসবে।

বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিক প্রবেশের নিষেধাজ্ঞা প্রসঙ্গে তথ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, রাইট টু ইনফরমেশন অ্যাক্ট যেটা আছে আছে, সেটা আমি পূর্ণাঙ্গভাবে বিশ্বাস করি। রাইট টু ইনফরমেশন অ্যাক্টের অধীনে কোনো গণমাধ্যম জনগণের পক্ষে যে তথ্য চাইবে সেটা আমি তড়িৎ গতিতে দিতে বাধ্য থাকবো। এ ধরনের মানসিকতা তৈরি করার জন্য প্রশাসনের বিভিন্ন পর্যায়ে আমরা ওরিয়েন্টেশন করবো। কারণ তথ্য দিলে আমার কোনো সমস্যা নেই তো। যদি না আমার মধ্যে কোনো গলদ থাকে। যে তথ্য পাওয়ার অধিকার মানুষের আছে, সেটি দিতে হবে। এটি আমি নিশ্চিত করবো।

সর্বশেষ সংবাদ

আইপিএলের প্লে অফের দৌড়ে এগিয়ে কারা?
আবারও বাংলাদেশে প্রবেশ করল মিয়ানমারের ৪০ বিজিপি সদস্য
যারা সরকার পরিচালনা করেন তারা সবাই ফেরেশতা নয়: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
খাবারে নেশা দ্রব্য মিশিয়ে শিক্ষকের বাসায় চুরি
একজন টেনিস খেলোয়াড় তৈরি করব, যার জন্য দেশবাসী গর্ববোধ করবে: নৌপ্রতিমন্ত্রী
বাজারে আসছে মেসির হাইড্রেশন পানীয়
ভুয়া দলিল দেখিয়ে ৫০ কোটি টাকা ব্যাংক ঋণ নেয় চক্রটি
রাজবাড়ী-ভাঙ্গা-ঢাকা রুটে দুই জোড়া কমিউটার ট্রেন উদ্বোধন
বাড়ি ফিরলেই বিয়ে, হিটস্ট্রোকে প্রাণ গেল আশিকের
অতিরিক্ত গরমে স্কুলগামী শিশুর স্বাস্থ্য রক্ষার উপায়
নোয়াখালীতে ট্রাক-সিএনজি সংঘর্ষ, সেনা সদস্যসহ নিহত ৪
‘অ্যাক্টরস হোম’-এর জায়গা বুঝে পেল অভিনয় শিল্পী সংঘ
ঢাকাসহ ৬ বিভাগে ঝড়ো হাওয়াসহ শিলাবৃষ্টির আভাস
পেঁয়াজ রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করলো ভারত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ডাক পেলেন আম্পায়ার সৈকত
ইসরায়েলবিরোধী পোস্ট করলেই গ্রেপ্তার করছে সৌদি
মুন্সীগঞ্জে প্রাইভেটকার খাদে পড়ে একই পরিবারের ৩ জন নিহত
চড়া দামে গ্রাহকরা কিনছে কচ্ছপ গতির ইন্টারনেট
হামাসকে ৭ দিনের সময় দিল ইসরায়েল
বিদেশে পাড়ি জমানো কানাডিয়ানদের সংখ্যা বাড়ছে : গবেষণা